শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৫

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, তাঁর সরকার এমন একটা নির্বাচন উপহার দেবে- যা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। অত ভালো নির্বাচন এ দেশের মানুষ আর কখনো দেখেনি। গত ছয়-সাত মাসে এই কথাটি তিনি কতবার বলেছেন, তার কোনো লেখাজোখা নেই। দেশবাসীর এক বিরাট অংশ অশেষ মুগ্ধতা সহযোগে এই সুবচন শ্রবণ করেছে, গলাধঃকরণ ও বিশ্বাস করেছে। তারা বলে, বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহু দূর! জনগণের এই অংশটিকে বলা যায়, আম আদমি। বাংলাদেশে আম আদমির কোনো রাজনৈতিক দল নেই। এরা কোনো দলে গেলেও পাত্তা পায় না। আর যখন পাত্তা পায়, তখন সে হয়ে যায় বিশেষ। আরেক দল আছে যারা বিশ্বাস করার আগে অভিজ্ঞতার চশমা পরে যাচাই করে। তারা প্রশ্ন করে? তারা জানতে চাইবে, প্রশাসনকে যদি একটি বিশেষ দলের পক্ষে কাজ করার জন্য প্রস্তুত রাখা হয়, তাহলেও কি অতি ভালো নির্বাচন হবে? নির্বাচন মৌসুম আসার আগেই যদি ঝাঁটা মেরে কোনো প্রার্থীকে এলাকাছাড়া করা হয়, তাহলেও কি ইন্টেরিম খুব ভালো নির্বাচন করে দেখিয়ে দিতে পারবে? এরকম প্রশ্নে আপনি মেজাজ হারাতে পারেন? চোখ পাকাতে পারেন। ঠ্যাঁটা বলে গালি দিতে পারেন। কিন্তু সক্রেটিস বলেন ভিন্ন কথা। প্রশ্ন বা জিজ্ঞাসাই হচ্ছে জ্ঞানসূত্র। প্রশ্ন না করে সত্য জানা যায় না।

সত্যিকার অর্থে একটি ভালো, স্বচ্ছ নির্বাচন নিশ্চিত করার জন্য যে উপাদানগুলো প্রয়োজন, সেগুলোর কোনোটার চেয়ে কোনোটা কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। সেসব গুরুত্বপূর্ণ উপাদানের কত ভাগ এখন পর্যন্ত নিশ্চিত করা হয়েছে? অতীতের পক্ষপাতদুষ্ট কর্মকর্তাদের এবার নির্বাচনে কোনো দায়িত্ব দেওয়া হবে না। এরকম খবর আমরা পত্রিকায় দেখেছি। খুবই ভালো খবর। কিন্তু নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করার জন্য এটুকুই কি যথেষ্ট? অতীতের দলদাস অফিসারদের নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে দূরে রাখার মানে এই নয় যে নতুন করে এই জায়গাটায় অন্য কোনো দল প্রভাববলয় তৈরি করবে না। বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভায় ইতোমধ্যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। দলটি এই মর্মে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে, নির্বাচনি কর্মকর্তাদের যে প্যানেল তৈরি হচ্ছে তাতে একটি বিশেষ দলের পুরোনো সরকার এমন একটা নির্বাচনকর্মীদের প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। যাদের প্যানেলভুক্ত করা হয়েছে তাদের বেশির ভাগই নাকি অতীতে ছাত্রশিবিরের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। বিএনপি মনে করছে সরকারের উপদেষ্টাদের মধ্যেও কেউ কেউ পক্ষপাতমূলক আচরণ করছেন। সর্ববৃহৎ দলটি যখন এ ধরনের গুরুতর অভিযোগ করে তখন বিষয়টি উড়িয়ে দেওয়া যায় না। বিএনপির মতো দায়িত্বশীল একটি রাজনৈতিক দল হাওয়া থেকে পাওয়া খবরের সূত্র ধরে এরকম অভিযোগ তুলবে- এমনটি মনে করার সুযোগ নেই।

হতে পারে কাকতালীয়ভাবে এমনটি ঘটে গেছে। আবার খুব সচেতনভাবেই নির্বাচনসংশ্লিষ্ট সম্ভাব্য অফিসার বাছাই করা হয়েছে একটি দলের পার্টিজানদের মধ্য থেকে। যদি এরূপ কাজ করার সুবিধা কোনো দল পেয়ে থাকে, তাহলে বুঝতে হবে ডালমে কুচ কালা হ্যয়। নিয়ত খারাপ। ইন্নামাল আমালু বিন্নিয়াত। নিয়ত খারাপ, তথাপি অতি ভালো নির্বাচনের এরেদাহ পূর্ণ হবে; তা-ও বিশ্বাস কি করা যায়? এ কথা বলছি না যে প্রধান উপদেষ্টার নিয়তে গড়বড় আছে! কিন্তু তাঁর ইন্টেরিম গভর্নমেন্টের উপদেষ্টাদের মধ্যে বা প্রশাসনের মধ্যে পক্ষপাতদুষ্ট ইলিমেন্ট থাকা বিচিত্র নয়। প্রশ্নটি এখনই আমলে নেওয়া না হলে পরে সমস্যা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে।

দুঃখজনক হলেও সত্য, বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ জিনিসটা রাজনীতির গভীরে শিকড় বিস্তার করতে পারেনি। আমাদের রাজনীতিতে সবকিছু দখলে নেওয়ার মানসিকতা প্রবলভাবে বিদ্যমান। কেউ দখল করে আড়েঠাড়ে আর কেউ করে প্রকাশ্যে পেশিশক্তির বলে। অপ্রকাশ্যে যারা দখলে নেয়, তারা গভীর জলের মাছ। মেকিয়াভেলির দ্য প্রিন্সের মতো ধূর্ত। আর যারা পেশিশক্তির বলে একই কাজ করে তারা দখলও করে, বদনামও কামায়। তবে গণতন্ত্রের জন্য ধূর্ত কিংবা পেশিশক্তি কোনোটাই সুপাচ্য নয়। কিছু দিন আগে একটি দলের একজন বর্ষীয়ান নেতা সখেদে বলেছিলেন, আমরা দখল করি বালুমহাল, টেম্পোস্ট্যান্ড আর ওরা দখল করে বিশ্ববিদ্যালয়, প্রশাসন ইত্যাদি। এর মানে হলো, আমাদের রাজনীতিতে দখলের কালচারটা বেশ ভালোভাবেই আছে। কাজেই ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সুবিধার্থে ইলেকশনের সিস্টেমের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা হয়ে থাকতেই পারে। সেটা হয়ে থাকলে সুষ্ঠু নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হওয়া খুবই স্বাভাবিক।

কেন্দ্রের বাইরে নি-িদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হলেও বুথের ভিতরে জালিয়াতিকাণ্ড ঘটতে পারে। কাজেই নির্বাচন পরিচালনার জন্য কর্মকর্তাদের যে প্যানেল তৈরি করা হয়েছে সেটা পুনরায় যাচাইবাছাই করতে হবে। এটা জরুরি। নির্বাচন ফ্রি-ফেয়ার করার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড অত্যাবশ্যকীয়। সব দল ও মতের প্রার্থীদের সমান সুযোগ নিশ্চিত করা অনুপেক্ষণীয় কর্তব্য। কাক্সিক্ষত লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড কনফার্ম করার প্রধান দায়িত্ব প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর। এই জায়গায় কর্মকর্তারা পক্ষপাতদুষ্ট হলে সুযোগের সমতা সুরক্ষিত হবে না। সব প্রার্থীর মনমানসিকতা একরকম নয়। কেউ কেউ নির্বাচনে দাঁড়ান মারি অরি পারি যে প্রকারে। এই শ্রেণিটি নির্বাচনে জেতার জন্য যাচ্ছেতাই করতে পারে। ভোটার সাধারণের ম্যান্ডেটে এদের আস্থা নেই। আবার গণতন্ত্রমনা প্রার্থীরা জনগণের রায় মাথা পেতে নিতে প্রস্তুত। তারা জানেন, নির্বাচনে জয়-পরাজয়- যে কোনোটাই ঘটতে পারে। তারা নির্বাচনের আগেই জনগণের মনে জায়গা করে নেওয়ার চেষ্টা করেন। পক্ষান্তরে যে প্রার্থী মনে করেন, তিনিই জিতবেন, যে করেই হোক জিততে তাকে হবেই- তারাই সমস্যা।

২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে সেই সময়ের সরকারপ্রধানের আশ্বাসে বিশ্বাস করে বিএনপিসহ প্রায় সব দল নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল। কিন্তু ভোটের মাঠে নেমে অংশগ্রহণকারী দলগুলো দেখল যে তারা ভয়ংকর প্রতারণার শিকার হয়েছে। সেবার পরিকল্পিতভাবে আগের রাতে সিল মেরে বাক্স ভরার কাজ সম্পন্ন হয়ে গিয়েছিল। কর্তব্যরত পুলিশ, আনসার, পোলিং অফিসার, ক্ষেত্র বিশেষে প্রিসাইডিং অফিসার নিজে এবং ক্ষমতাসীন দলের ষন্ডাবাহিনী মিলেমিশে মহাধুমধামের সঙ্গে রাতভর সিল মেরেছে এবং বাক্স ভরেছে। সেবার যদি এই সিলকাণ্ড না-ও ঘটত, তাহলেও সরকারি দলের প্রার্থীদের ছাড়া অন্য কোনো প্রার্থীর পক্ষে জামানত রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়ত, যদি সরকারি দল দয়া করে কিছু ভোট বিরোধীদের ভাগে ছুড়ে না দিত। কেননা সেবার স্ক্রুটিনি থেকে শুরু করে ভোট পর্যন্ত বিরোধী প্রার্থী, তাদের সমর্থক ও বিরোধী মনোভাবাপন্ন ভোটাররা ছিলেন অরক্ষিত ও অনিরাপদ। প্রার্থীদের অনেকে ছিলেন নিজ এলাকা থেকে ভদ্রভাবে নির্বাসিত। তাদের পোস্টার লাগাতে দেওয়া হয়নি, কথা বলতে দেওয়া হয়নি। নির্বাচনে দাঁড়িয়েছ! এই বেশি। প্রচারের দরকার নাই। ভদ্রলোকের মতো বাড়ি চলে যাও। আর ভোটার; যারা ভাবছ বিরোধী মার্কায় সিল মারবা তারা বাড়িতে থাকো। কেন্দ্রে যাওয়ার কোনো প্রয়োজন নাই। সেই অবস্থায় রাতে ভোট না হলেও কী ফল হতো তা সহজেই অনুমেয়।

এবারও ২০১৮ সালের পুনরাবৃত্তি ঘটতে পারে, এমনটি বলার সুযোগ নেই। সরকার ও নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে বারবারই সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রশ্নে শক্ত অবস্থানের কথা বলা হচ্ছে। তবে সরকারের ভিতরে এবং প্রশাসনের মধ্যকার মহলবিশেষের ব্যাপারে রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে সংশয় রয়েছে বলেই প্রতীয়মাণ হয়। মাঠপর্যায়ের প্রশাসন বিশেষ করে নির্বাচনসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিরপেক্ষতা তো এখনই প্রশ্নবিদ্ধ হতে শুরু করেছে। তদুপরি একশ্রেণির লোকের অগণতান্ত্রিক মানসিকতার প্রাবল্যদৃষ্টে উদ্বিগ্নবোধ হয়। কদিন আগে দেখলাম একটি নির্বাচনি এলাকায় সচেতন নারীসমাজের ব্যানারে একদল মহিলা ঝাড়ুমিছিল করছেন। তারা ওই এলাকায় একজন সম্ভাব্য প্রার্থীকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছেন। তারপরও যদি এলাকায় প্রার্থী যান তাহলে ঝাড়ুপেটা করবেন। যে এলাকার মা-বোনেরা ঝাড়ুপেটা করার ভয় দেখাতে পারেন, সেই এলাকার রাজনীতির বীরপুরুষদের পক্ষে একই কাজে জুতো, বন্দুক, চাপাতি হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে যেতে কতক্ষণ! মবোক্রেসির যে স্টাইলটা আমরা চালু করে দিয়েছি সেটা ভোট অবধি যদি জারি থাকে তাহলে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড কেমনে হবে?

এবার নাকি পোস্টার হবে না। আগের মতো ক্যাম্পেইন হবে না। সব প্রার্থীকে একমঞ্চে এনে পরিচিতি সভা করা হবে। খুব ভালো। কিন্তু যে প্রার্থীকে এলাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে, যাকে ঝাড়ু দেখানো হয়েছে এবং এই ধারাটি যদি অব্যাহত থাকে তাহলে ওই প্রার্থী কী করে পরিচিতি সভায় যাবেন! কী করে তিনি ক্যাম্পেইন করবেন? এসব অগণতান্ত্রিক রীতিনীতি বদলাতে হবে।

তা না হলে প্রত্যাশিত ভালো নির্বাচন করা কঠিন হতে পারে। যে কোনো মূল্যে ঘোষিত টাইমফ্রেমের মধ্যে ফ্রি ও ফেয়ার নির্বাচন নিশ্চিত করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।

 লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
সর্বশেষ খবর
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৪৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান
সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নাঈম আউট অঙ্কন ইন
নাঈম আউট অঙ্কন ইন

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী
মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইকারাস
ইকারাস

সাহিত্য