শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৮, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৫

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

রাজধানীর পুরান ঢাকায় একটি শ্লোক খুব প্রচলিত। সেটি হলো-‘নখ নিয়া যেমন-তেমন, চোখ নিয়া ঢং না।’ এ শ্লোকটির মাহাত্ম্য হচ্ছে মানুষের ভরসার শেষ অবলম্বন নিয়ে হেলাফেলা না করা। বুঝতে কারো বাকি থাকার বিষয় নয় যে যেকোনো দেশের ক্রান্তিকালের কাণ্ডারি সেনাবাহিনী।

বাংলাদেশের জন্য তা আরো বেশি প্রযোজ্য। কিন্তু এখানে সময়ে সময়ে কেবল হেলাফেলা নয়, বিতর্কেও টেনে আনা হয় সেনাবাহিনীকে। জাতিগত ঐক্য ও সংহতির এই প্রতীককে বিতর্কের ঊর্ধ্বে না রাখলে ভরসার জায়গাও অবশিষ্ট থাকে না। কখনো তা না বুঝে, কখনো জেনে-বুঝেও সেনাবাহিনীকে বিরক্ত-বিব্রত করার অপচেষ্টা চলে।

কোনো না কোনো ইস্যুতে বা অসিলায় সেনাবাহিনীকে চটানোর সূক্ষ্ম চেষ্টা দৃশ্যমান। এ চেষ্টায় সফল হলে দেশে একটি নৈরাজ্য বা ভজকট পাকানোর আশাবাদী গোষ্ঠীই লাভবান হয়। সম্প্রতি এরা যারপরনাই আদাজল খেয়ে নেমেছে। হালে পানি না পেলেও এরা হাল ছাড়ছে না।

সেনাবাহিনী নিয়ে অবান্তর কথা, আজেবাজে ন্যারেটিভ তৈরি, হালকা কথা চালাচালি তাদের
কাছে বাতিকের মতো। চব্বিশের জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পর রোগটি সেরে যেতে পারত। কিন্তু মাঝেমধ্যেই তা মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে রাতের ঘুম নষ্ট করা গুজবের হাট। গত রাতে সেনানিবাসে ছাটখাটো ক্যু একটা হয়ে গেছে, সামনে বড় রকমের একটা হবে, সেনাপ্রধানকে ঘেরাও করে ফেলা হয়েছে, জাহাঙ্গীর গেটসহ বিভিন্ন জায়গা দিয়ে ট্যাংক বেরিয়ে পড়েছে—এ ধরনের তথ্য রটাতেও বিবেকে বাধছে না গুজববাজদের।

আঁঁকাবাঁকা ন্যারেটিভ আলোচিত গুম কমিশনকে বানিয়ে ফেলা হচ্ছে সেনাবাহিনীর বিচারের কমিশন। একটা নিখুঁত ন্যারেটিভ তৈরি করে বলা হচ্ছে, শেখ হাসিনার শাসনামলে কুকর্মে জড়িত সেনা সদস্যদের বিচার হবে। সেনা সদর থেকে বিষয়টি ঝরঝরেভাবে পরিষ্কার করা হয়েছে আনুষ্ঠানিক ব্রিফিংয়ে। লাউড অ্যান্ড ক্লিয়ারে জানানো হয়েছে, গুমে জড়িত অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে তিনটি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারীকৃত ২৫ কর্মকর্তার মধ্যে ১৫ জন এখনো সেনাবাহিনীতে কর্মরত। একজন অবসর প্রস্তুতির ছুটিতে। এই ১৬ জনের মধ্যে মাত্র একজন ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মেজর জেনারেল কবীর আহাম্মদ আত্মগোপনে। তাঁর বিষয়েও বিচারিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে সেনাবাহিনী থেকে। তাঁকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ‘ইলিগ্যাল অ্যাবসেন্ট’ ঘোষণা করা হয়েছে। খুঁজে বের করার চেষ্টাও চালাচ্ছে। তাঁরা অভিযুক্ত। অভিযোগ প্রমাণের বাকি। এর পরও সেনাবাহিনী বিচারে বাগড়া দেয়নি। সাফকথায় জানানো হয়েছে, ‘নো কম্প্রোমাইজ উইথ ইনসাফ’। ট্রাইব্যুনাল আইন ও সেনা আইনকে মুখোমুখিও করেনি সেনাবাহিনী। বরং আইনকে তার নিজস্ব গতিতে চলতে সহায়তা দিচ্ছে। গুমসংক্রান্ত অভিযোগ তদন্তের জন্য গঠিত জাতীয় কমিশনকে সেনাবাহিনী শুরু থেকেই সর্বাত্মক সহযোগিতা দিয়ে আসছে। কমিশনের চাহিদা অনুযায়ী তথ্য সংগ্রহে সহযোগিতা করেছে। নথি সরবরাহও করেছে। সাক্ষাৎকার নেওয়ার ব্যবস্থাও করেছে। বিচারপ্রক্রিয়া শুরুর পর অভিযুক্তদের পরিবার থেকে আলাদা করে সেনা হেফাজতে এনে সেনাবাহিনী এই বিচারে সহায়তা করছে। গুমের শিকার পরিবারগুলোকে গভীর সমবেদনাও জানিয়েছে। অথচ বিচার বা রায়ের আগেই মিডিয়া ট্রায়াল, পাবলিক ট্রায়াল সব করে ফেলা হচ্ছে। ব্যক্তির অপরাধে গোটা বাহিনীকেই কাঠগড়ায় নিয়ে আসার ন্যারেটিভ চর্চা হচ্ছে নিদারুণভাবে। ডিজিএফআইসহ গোয়েন্দা সংস্থাকে হয় বিলুপ্ত, নইলে অকর্মণ্য ঘোষণার ছবকও দেওয়া হচ্ছে।

এসব সবক দেওয়া ব্যক্তিরাও ভালো করে জানেন, প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এই ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিল না। এটি কতিপয় ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ, প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নয়। আরো জানেন, ঘটনাকালে অভিযুক্তদের কেউই সেনাবাহিনীর সরাসরি কমান্ডের অধীনে কর্মরত ছিলেন না। ডিজিএফআই বা র‌্যাবে ছিলেন ডেপুটেশনে। এ বাহিনীগুলো সেনাবাহিনীর অধীনে নয়। বিশেষ করে ডিজিএফআই সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর অধীনে। সেনাবাহিনীর কমান্ড কাঠামোর অন্তর্ভুক্ত নয়। অভিযুক্তদের কর্মকাণ্ড সেনাবাহিনীর প্রাতিষ্ঠানিক কমান্ডের বাইরে। তাঁদের সম্পর্কে সেনা সদরের পক্ষে অবগত হওয়া বা নজরদারির ব্যবস্থাই নেই। আর র‌্যাব স্বরাষ্ট্রের অধীনে। তা জেনে-বুঝেও গোটা সেনাবাহিনীকে কখনো সরকারের, কখনো জনগণের মুখোমুখি করে দেওয়ার অশুভ প্রবণতা চলছে। ডিজিএফআইকে পারলে বিলুপ্ত করে দেওয়ার বায়নাও ধরা হচ্ছে। এ প্রবণতায় কবে কে কখন দেশের বিচার বিভাগই বিলুপ্ত করে দেওয়ার বায়না ধরে বসে কে জানে! বলা যাবে, প্রধান বিচারপতিসহ বিচারকদের কয়েকজনও পালিয়েছেন, বিগত সরকারের নানা ফরমায়েশি কাজ করেছেন, তাই বিচার বিভাগই আর রাখার দরকার নেই। স্বয়ং খতিব পালিয়েছেন, তাহলে বায়তুল মোকাররমই বিলুপ্ত করে দেওয়া হোক। এভাবে বায়না ধরতে ধরতে এবং মনগড়া কথা বলতে বলতে একসময় যদি কেউ ন্যারেটিভ দিয়ে বসে—দেশে ভেজালের পর ভেজাল হচ্ছে, তাই ভেজালের এ দেশটাই আর রাখার দরকার নেই। বিলুপ্ত করে দেওয়া হোক বাংলাদেশকেই? বিশ্বের কোথাও এমন বায়নানামার নজির নেই। তিউনিশিয়া, শ্রীলঙ্কা, নেপালসহ কয়েকটি দেশেও বাংলাদেশ ধাঁচে অভ্যুত্থান হয়েছে। সেখানে এখানকার মতো এমন বাতিল-রহিত, বিলোপ-বিলুপ্ত বায়না ধরার কাণ্ডকীর্তি নেই। যুক্তরাষ্ট্রের সিআইএ, এফবিআই, ভারতের র বা পাকিস্তানের আইএসআই নিয়েও নিজ নিজ কথা হয় মাঝেমধ্যে। কিন্তু বিলোপ-বিলুপ্ত-সীমিত করার কথা শোনা যায়নি কখনো।

বাংলাদেশে আরেকটি ব্যতিক্রমও লক্ষণীয়। এখানে ডিজিএফআই, এনএসআই বা র‌্যাবের কাজ বিশাল। অপরাধ বিচেনায় নিলে দেখা যায়, তাদের কাজের ভলিউম বিবেচনায় অপকর্মে লিপ্তর সংখ্যা ডিবি, এসবি, সিআইডিসহ পুলিশের চেয়ে কম। মনিরুল-হাবিবুর-হারুন-বিপ্লব-প্রলয়দের গুমসহ কীর্তিকাহিনি অনেক বেশি। ভুক্তভোগী হিসেবে ট্রাইব্যুনালের শীর্ষজন অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম, গুম কমিশনের নূর খান, এমনকি নাহিদ, হাসনাত, সারজিসসহ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়করা তা ভালো করে জানেন। সাক্ষী দরকার পড়ে না, তাঁরা নিজেরাই তো ভুক্তভোগী। কিন্তু দৃষ্টিপাত সেদিকে না করে সেনাবাহিনী, ডিজিএফআইয়ের দিকে তীর ছোড়া বিচারের জন্য, না কেবলই মতলবি ন্যারেটিভের জন্য? সেনাবাহিনীর মনোবল নষ্ট করা, তাদের বিব্রত বা উত্তেজিত করতে খোঁচানো মোটেই কাম্য নয়।

অবস্থাটা একদম আজব। বাংলাদেশের মতো দুর্যোগ-দুর্বিপাকসহ জাতীয় নানা প্রয়োজনে সেনাবাহিনীর ওপর ভরসা করার দৃষ্টান্ত বিশ্বে কম দেশেই আছে। আন্তর্জাতিকভাবে গর্ব ও গৌরবের এ অংশীজনরা দেশের প্রতিটি সংকটে প্রচলিত কমান্ড উপেক্ষা করে গণমানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। সংকট উত্তরণের পথ দেখিয়ে দিয়েছে। ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্টে বিশ্বস্বীকৃত এই সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে না রাখলে দেশের আস্থা-ভরসার স্থল বলতে আর কিছু থাকে না। দেশের অতন্দ্র প্রহরীর চোখ নষ্ট করে দিতে পারলে জাতির সর্বনাশ হতে আর কিছু লাগে না।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট, ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
সর্বশেষ খবর
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় মতবিনিময় সভা
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই যোদ্ধা ও শহীদদের আত্মত্যাগে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : দুলু
জুলাই যোদ্ধা ও শহীদদের আত্মত্যাগে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : দুলু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন আর্সেনাল অধিনায়ক
চোটে ছিটকে গেলেন আর্সেনাল অধিনায়ক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশ মহাসংকটের দিকে এগুচ্ছে: এম. এ. মতিন
দেশ মহাসংকটের দিকে এগুচ্ছে: এম. এ. মতিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা, চারজন গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা, চারজন গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি
কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা