শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:০০, সোমবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৫

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

পাপিয়ার সঙ্গে আমার কীসের খাতির এই প্রশ্ন নিয়ে সেবার সংসদে মেলা হইচই হলো। বিশেষ করে সুইডিশ পার্লামেন্টের আমন্ত্রণে আমি, পাপিয়া ও চুমকি আপা যখন দীর্ঘ এক মাস ভ্রমণ করে এলাম এবং সেই ভ্রমণকাহিনি নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনে লিখলাম তখন তোফায়েল ভাই আমাকে ডেকে পাঠালেন। সৈয়দ আশরাফ সাহেব, সুরঞ্জিত দাদা ও আমু ভাইয়ের সামনে আমাকে লম্বা জেরা করলেন। তৎকালীন স্পিকার এবং সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদও একদিন এত্তেলা দিয়ে তাঁর কামরায় ডেকে নিলেন। সবার একই প্রশ্ন- পাপিয়ার সঙ্গে আমার কীসের এত খাতির। আমার মতো ভ্যাদভ্যাদা কাদামাটির ভ্যাদা মাছ স্বভাবের নরম মানুষের সঙ্গে অগ্নিকন্যা পাপিয়ার কি করে বন্ধুত্ব হয়!

আওয়ামী লীগের লোকজনের মতো বিএনপির সংসদ সদস্যরাও অবাক হতেন- যখন তাঁরা দেখতেন সংসদে আমরা খুনশুটি কিংবা চিঠি চালাচালি করছি। সংসদের আর্দালিরা ওসব চিঠি আনা-নেওয়া করতেন। আমি কী লিখলাম তা দেখার জন্য পাপিয়ার সহকর্মীরা তাঁকে ঘিরে ধরতেন। আর পাপিয়ার চিঠি পড়ার জন্য আমার চারপাশে থাকা সংসদ সদস্যরা বিশেষত বন্ধুবর ইকবালুর রহিম, নজরুল ইসলাম বাবু, মুরাদ জং, নসরুল হামিদ বিপু প্রমুখ বেশি মজা পেতেন। আমাদের চিঠিগুলো ছিল সংসদ অধিবেশনে বিভিন্ন বক্তার বক্তব্য নিয়ে হাস্যরসাত্মক কটাক্ষ। আমার চিঠিতে সাহিত্য থাকত কিন্তু পাপিয়া যা লিখতেন তাতে নির্মম আওয়ামী লীগ সমালোচনার সঙ্গে এবং কিছু প্রাগৈতিহাসিক শব্দ ব্যবহার করতেন, যা পড়ে আমার সহকর্মীরা হেসে গড়াগড়ি দিতেন।

আমি যে সময়ের কথা বলছি সেটা ছিল ২০০৯ থেকে ২০১২ সাল অবধি। যত দিন বিএনপি পার্লামেন্টে ছিল তত দিন সংসদের ভিতরে এবং বাইরে বিএনপির তরুণ তুর্কি এবং আওয়ামী লীগের সমালোচনাতরুণ তুর্কিদের মধ্যে অসাধারণ একটা সম্পর্ক ছিল। আওয়ামী লীগের দলীয় রাজনীতিতে আমার অতীত কার্যক্রম ইকবাল বা বাবুর মতো গুরুত্বপূর্ণ না হলেও সংসদীয় রাজনীতিতে কেন জানি আমার প্রতি দেশবাসীর একটি তীব্র আকর্ষণ ছিল। অন্যদিকে দলীয়প্রধান আমাকে স্নেহ করেন এমন খবর কিংবা কারা যেন ছড়িয়ে দিয়েছিল যার ফলে দল এবং সংসদীয় কমিটিতে আমাকে নিয়ে বেশ মাতামাতি ছিল।

এদিকে পাপিয়ার অবস্থা ছিল আমার থেকে কয়েক গুণ চড়া। বেগম জিয়ার স্নেহ ছাড়াও বিএনপির রাজনীতিতে তাঁর আজীবনের শ্রমসাধনা এবং ঝুঁকির সঙ্গে তুলনা করা যায় এমন মহিলা নেত্রী বিএনপিতে দ্বিতীয়টি নেই। রাজপথের গর্জন, মারদাঙ্গা আচরণ, জনসভাতে অগ্নিঝরা বক্তব্য এবং সংসদকাঁপানো ভাষণের পাশাপাশি টক শোগুলোতে পাপিয়ার দাপটে আওয়ামী লীগের লোকজন রীতিমতো পাপিয়াফোবিয়াতে আক্রান্ত ছিল। বিশেষত বিচারপতি মানিকের ওপর ওরা আদালতে আক্রমণ এবং সেই কারণে জেল খাটাসহ রাজপথে পুলিশের জলকামানের সামনে পাপিয়া ও শাম্মীর একটি ছবি ভাইরাল হওয়ার পর আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্যরা পাপিয়াকে ভয় পেতেন। অন্য মহিলা সংসদ সদস্যরা চাইতেন সংসদে পাপিয়ার বক্তব্যের দাঁতভাঙা জবাব দেওয়ার জন্য। এজন্য আওয়ামী লীগের অনেক মহিলা সংসদ সদস্য আমার কাছে আসতেন কিছু দাঁতভাঙা শব্দ লিখে নেওয়ার জন্য। পাপিয়ার সঙ্গে বন্ধুত্ব সত্ত্বেও আমি আওয়ামী লীগের মহিলা এমপিদের এমন কিছু বাক্য লিখে দিতাম যা পুরো সংসদের বিতর্ককে আরও প্রাণবন্ত করে তুলত।

সম্মানিত পাঠক হয়তো ভাববেন, আমি এত দিন পর কেন পাপিয়ার গল্প শোনাচ্ছি। অথবা পাপিয়ার গল্প শুনে আপনাদের কী লাভ! এসব প্রশ্নের কোনো সরাসরি জবাব নেই। তবে চলমান রাজনীতির দুর্ভিক্ষ এবং আগামীর রাজনীতির বন্ধ্যত্ব অনুমান করার পর প্রায়ই অতীত নিয়ে নস্টালজিয়ায় ভুগি। আমার ভাঙাচোরা জীবনে অনেক কিছু দেখার সুযোগ হয়েছে। বাংলাদেশের রাজনীতির অগ্নিগর্ভ সময় ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষ, ১৯৭৫ সালের নির্মম হত্যাকাণ্ড, ১৯৭৯ সালের নির্বাচনসহ ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের বহু ঘটনা ত্রিমাত্রিকভাবে অনুধাবনের সুযোগ হয়েছে। এমনকি বয়স অল্প হলেও ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের অনেক স্মৃতি আমার হৃদয়ে অম্লান হয়ে আছে। কিন্তু চলমান সময়ের মতো এমন জগদ্দল পাথরের বোঝা কোনো দিন মনমস্তিষ্কে আঘাত করেনি।

চলমান সময়ের ভয়-আতঙ্ক-অস্থিরতা ও অনিশ্চয়তার কারণে যেভাবে মানুষের স্বপ্ন কর্পূরের মতো উড়ে গেছে তাতে করে বেঁচে থাকার জন্য আমার মতো অনেকেই শাহ আবদুল করিমের গানের ন্যায় আপন মনে বিড় বিড় করেন- আগে কী সুন্দর দিন কাটাইতাম এবং বর্তমান-ভবিষ্যৎ ভুলে অতীত নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করেন। আমিও স্মরণ করার চেষ্টা করি আশির দশকে আমার সাংবাদিকতার স্বর্ণালি দিনগুলো।

১৯৯১ সাল থেকে করোনা-পূর্ববর্তীকালের সুদীর্ঘ ব্যবসায়িক সাফল্য এবং ২০০১ থেকে ২০২৪ সাল অবধি জাতীয় রাজনীতিতে আমার সক্রিয় অংশগ্রহণসহ শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি, লেখালেখি, ধর্মকর্ম নিয়ে সীমাহীন ব্যস্ততা। কিন্তু গত প্রায় এক বছর শরীর, মন, সমাজ, সংসার এবং রাষ্ট্রীয় বিধিব্যবস্থায় যে মরুঝড় বইছে তাতে করে উটের মতো শরীর ভাঁজ করে নাক-মুখ রক্ষার জন্য যারা চেষ্টার পাশাপাশি বেহুঁশ না হওয়ার জন্য অতীত নিয়ে চিন্তাভাবনা করে বেঁচে থাকার চেষ্টা চালাচ্ছেন তাঁদের অনুকরণে আমিও আমার রাজনীতির স্বর্ণালি সময়ের কিছু স্মৃতি রোমন্থন করতে গিয়ে পাপিয়ার প্রসঙ্গ চলে এসেছে।

২০১৩ সালের পর বিএনপি-আওয়ামী লীগের সম্পর্ক তলানিতে চলে যায়। তারপরও রাজনীতিতে যে সৌজন্যতা ছিল তা আজকের জমানায় কল্পনাও করা যায় না। ২০১৬ সালের ঘটনা। আমি তখন বাংলাদেশ প্রতিদিনসহ কয়েকটি জাতীয় দৈনিকে নিয়মিত কলাম লিখতাম। বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, তোফায়েল আহমেদসহ অনেক স্বনামধন্য পাঠক আমার নিবন্ধ পাঠ করে ফোন দিতেন এবং পক্ষে-বিপক্ষে মতামত দিতেন। তো একদিন তোফায়েল ভাই বেশ অভিমান করেই বললেন, ‘দ্যাখ রনি! কাজটা কিন্তু ভালো হলো না। মির্জা ফখরুলের মতো নিপাট ভদ্রলোকের বিরুদ্ধে যেভাবে মামলা দেওয়া হলো তা কিন্তু আওয়ামী লীগকে ভোগাবে।’

আমি জানি না বর্তমান বিএনপি-এনসিপি বা জামায়াতে তোফায়েল ভাইয়ের মতো কোনো শীর্ষ নেতা আছেন কি না, যারা চলমান রাজনীতি নিয়ে কোনো রাজনৈতিক নেতা, কলামিস্ট বা সাংবাদিকের কাছে ভিন্নমত প্রকাশ করেন এবং তা আবার সেই সাংবাদিক আমার মতো করে হুবহু পত্রিকায় লিখে দেন। ফ্যাসিস্ট আমলে আমি লিখতাম শেখ হাসিনার সরকারে কোনো চেইন অব কমান্ড নেই। আরও লিখতাম ওবায়দুল কাদের একটা ফাটাকেস্ট। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের স্ক্রু ১৯৮৬ সালেই ঢিলা হয়ে গেছে। সুতরাং তাঁকে দিয়ে হবে না। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর, সাহারা খাতুন ও সামসুল হক টুকুর নির্মম সমালোচনা করেছি। কিন্তু অবাক করার বিষয় হলো, যাঁদের বিরুদ্ধে লিখেছি তাঁরা সবাই ফোন করে আত্মúক্ষ সমর্থন করেছেন আর পরবর্তী সময়ে কোনো অনুষ্ঠানে দেখা হলে এগিয়ে এসে করমর্দন করেছেন।

রাজনীতির উল্লিখিত সংস্কৃতির কারণেই পাপিয়ার সঙ্গে আমার বন্ধুত্ব হয়েছিল এবং তা হয়েছিল তোফায়েল আহমেদ, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত এবং সৈয়দ আশরাফের মতো মানুষের হুইবিংয়ের কারণে। যেদিন তোফায়েল ভাই আমাকে পাপিয়ার বিষয়ে জেরা করার জন্য ডেকেছিলেন তার ঠিক আগের রাতে একটি টেলিভিশনের টক শোতে পাপিয়ার দ্বারা আমি নিদারুণভাবে নাজেহাল হয়েছিলাম। পাপিয়ার ক্ষীপ্রতা, যুক্তি এবং কথার মঞ্চ দখল করার কৌশলের কাছে আমার নাস্তানাবুদ হওয়ার দৃশ্য দেখে তোফায়েল ভাই ডেকে নিয়েছিলেন।  বুঝিয়েছিলেন কীভাবে পাপিয়ার মতো রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে কথার মারপ্যাঁচে তথ্য-উপাত্ত এবং ধৈর্য দ্বারা মোকাবিলা করা যায়। দ্বিতীয়ত তিনি বুঝিয়েছিলেন কীভাবে প্রতিপক্ষের সঙ্গে বন্ধুত্ব করে বিরক্তিকর দায়িত্ব এড়ানো যায়।

তোফায়েল ভাই যখন উল্লিখিত কথাগুলো বলছিলেন তখন সৈয়দ আশরাফ, আমু ভাই ও সুরঞ্জিত দাদাও কিছু মূল্যবান পরামর্শ দিলেন।  আমি মন্ত্রমুন্ধের মতো তাঁদের কথাগুলো শুনেছিলাম এবং পরবর্তী সময়ে তা বাস্তবায়ন করতে গিয়ে যে সফলতা পেয়েছিলাম তা রীতিমতো বিস্ময়কর। ২০০৯ সাল থেকে অদ্যাবধি প্রায় চার হাজার টক শো করেছি। কখনো সহ-আলোচকের সঙ্গে বিরূপ পরিস্থিতি তৈরি হয়নি কেবল আওয়ামী লীগের আহম্মদ হোসেন ছাড়া। অধিকন্তু টক শো, সভা-সমিতি, সেমিনার করতে গিয়ে পাপিয়ার মতো অনেকের সঙ্গে এমন পারিবারিক বন্ধুত্ব হয়েছে যা জীবনের অর্জিত অন্য সব সহায়সম্পত্তি, বিত্তবৈভবের চেয়ে কোনো অংশে কম মূল্যবান নয় বরং ক্ষেত্রবিশেষে অমূল্য।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
সর্বশেষ খবর
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ

এই মাত্র | মুক্তমঞ্চ

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

৫৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন
জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়
লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা
বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত
ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ
সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ
শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?
ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর
রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা
রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার
মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন
রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা
কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১
বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড
নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন

প্রাণের ক্যাম্পাস

মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী
শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী

প্রাণের ক্যাম্পাস

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স
আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইক ভাড়া করে গালাগাল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল

পেছনের পৃষ্ঠা