শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৭, রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫

রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ

জব্বার আল নাঈম
অনলাইন ভার্সন
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ

জাতীয় নির্বাচন যতই সন্নিকটে আসছে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ ততই ঘনীভূত হচ্ছে। সরকারের উপদেষ্টাদের কয়েকজন সেফ এক্সিট খুঁজছেন বলে মন্তব্য করেছেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। পক্ষে-বিপক্ষে এই আলোচনা এখন টক অব দ্য কান্ট্রি। যদি তা সত্যি হয়, অন্যায় কাজের সঙ্গে তাদের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে নিশ্চয়ই? এমনটা হলে এক্সিট খোঁজা স্বাভাবিক।

অথচ ৮ আগস্ট ২০২৪ সালে এই ক্যাবিনেটের প্রতি আস্থা রেখেছিল বাংলাদেশের জনগণ, অভ্যুত্থানকারী ছাত্র-জনতা। এক্সিটের মূল কারণ শুধু কি দুর্নীতি! সম্ভবত এখানে অন্য অনেক কারণ বিরাজমান। জুলাই সনদের স্বাক্ষর বাস্তবায়ন, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন এবং পিআর প্রসঙ্গে গণভোটের কাঠামো তৈরির উদ্যোগই মূলত নির্বাচনকে ঝুঁকিতে ফেলার আশঙ্কা তৈরি করছে।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে এক্সিট নতুন কিছু নয়।

১৯৭৫ সালে শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকারীরা বিদেশের মাটিতে এক্সিট নিয়েছিল। সম্ভবত সেটিই ছিল প্রথম বড় রাজনৈতিক এক্সিট, যেখানে দায়বদ্ধতার বদলে দেখা গিয়েছিল দায় এড়ানোর সংস্কৃতি। ১৯৮১ সালে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের হত্যার পরও অনেকে সামরিক ও রাজনৈতিক বলয়ে নিরাপদ ছিল। ২০০৮ সালের পর ফখরুদ্দীন ও মইন ইউ আহমেদের নেতৃত্বাধীন সরকারও নির্বাচন সম্পন্ন করেই এক্সিট নেয় তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে, যেন তাদের ভূমিকার কোনো দায়ই ছিল না।

সম্প্রতি শেখ হাসিনাও জুলাই আন্দোলনের মুখে সামরিক প্রহরায় এক্সিট নিয়েছেন। এসব আদতে রাজনৈতিক ব্যর্থতার মুখে নৈতিক পশ্চাদপসরণ ছাড়া কিছু নয়। বিপরীতে, তারেক রহমানের ক্ষেত্রে ইতিহাস ভিন্ন কথা বলে, এই এক্সিটটি মূলত ছিল চিকিৎসা নেওয়া ছাড়াও অনিচ্ছায় রাজনৈতিক নির্বাসন। পরবর্তী সময়ে সেই তারেক রহমান মঞ্চে ফিরে বাংলাদেশ ও বিএনপির রাজনীতিকে নতুন পথে দাঁড় করিয়েছেন। তাঁর এই প্রত্যাবর্তন যেন দায় গ্রহণের নতুন এক ইতিহাস।

০২.

বর্তমান উপদেষ্টাদের অবস্থানও কি সেই ধারার পুনরাবৃত্তি ঘটাতে যাচ্ছে। উপদেষ্টাদের প্রধান দায়িত্ব ছিল জুলাই সনদের স্বাক্ষর বাস্তবায়ন, যেখানে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল জনগণের অংশগ্রহণমূলক শাসন, দায়বদ্ধ প্রশাসন ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে দেখা যাচ্ছে, বাস্তবায়নের ইচ্ছার চেয়ে ভয়ই তাঁদের বেশি গ্রাস করছে। শুধু দুর্নীতি নয়, নির্বাচন পদ্ধতি, প্রক্রিয়া ও বাস্তবায়ন নিয়েও ভয়। পিআর পদ্ধতিতে সংসদের আসন ভাগ হবে প্রতিটি দলের প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে। অর্থাৎ কোনো একক দল বা জোট পুরো রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারবে না। পিআর পদ্ধতিতে বড় দলগুলোর আধিপত্য ভেঙে যায়, ছোট দল ও বিকল্প নেতৃত্বের জন্য খুলে যায় নতুন দরজা। ফলে পিআর মানে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, এমনকি অস্তিত্ব সংকটও, আদতে এই পদ্ধতি হঠাৎ করে সংকটই তৈরি করবে। বাংলাদেশ এই মুহূর্তে আরেকটি সরকার পতনের ধকল সহ্য করতে পারবে না। সেই আশঙ্কা থেকেই কেউ কেউ চাইছেন পুরনো পদ্ধতিতে নির্বাচনব্যবস্থার বাস্তবায়ন। তাই বর্তমান এক্সিটপ্রবণতা কেবল প্রশাসনিক ক্লান্তি নয়, বরং রাজনৈতিক অস্থিরতা, ভীতির প্রকাশও।

এদিকে জুলাই সনদের প্রতিশ্রুতিগুলো এখনো প্রশ্নবিদ্ধ অবস্থায়। এই সনদ জনগণের অংশগ্রহণমূলক রাষ্ট্রচিন্তার এক ঐতিহাসিক দলিল। রাষ্ট্র হবে জনগণের কাছে জবাবদিহিমূলক; কোনো সরকার বা প্রশাসন ক্ষমতার একচ্ছত্র মালিক নয়। আজ সেই অঙ্গীকারই ঝুলে আছে প্রশাসনিক কাগজে। সনদ বাস্তবায়নের পথে দাঁড়িয়ে আছে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব, বিদেশি প্রভাব আর রাজনৈতিক গোষ্ঠীর কৌশল। অথচ জনগণ অপেক্ষা করছে, কবে তারা সত্যিকার অর্থে নিজের হাতে রাষ্ট্রের মালিকানা ফিরে পাবে।

০৩.

পিআর বাস্তবায়নের আগে গণভোট আয়োজনের উদ্যোগ এসেছে নতুনভাবে। নির্বাচনের আগে আরেকটি নির্বাচন, যেন নতুন সংকট ঘনীভূত! এর আগে বাংলাদেশের ইতিহাসে গণভোট হয়েছে দুইবার—প্রথমটি ১৯৭৭ সালে, দ্বিতীয়টি ১৯৮৫ সালে, যদিও আগের গণভোটের সঙ্গে বর্তমান গণভোটে অমিল অনেক। দীর্ঘ চার দশক পর আবারও যখন গণভোটের আলাপ উঠছে, তখন তা কেবল পিআর পদ্ধতির বৈধতা নয়, রাষ্ট্রচিন্তার দিকনির্দেশনা, শক্তি, হিম্মত জানানোর সক্ষমতাও। ব্যর্থ হলে অনুমিত আগামী দিনের জন্য পিআর পদ্ধতি চিরতরে কবরে শায়িত হবে, সেই সঙ্গে রাষ্ট্র পড়বে গভীর সংকটে। এ জন্য দায়ী থাকবে অতি উত্সুক ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাওয়া দলটিই।

গণভোট মানে জনগণের সরাসরি অংশগ্রহণ। কিন্তু ইতিহাস বলে, গণভোট যতটা গণতান্ত্রিক সম্ভাবনা তৈরি করে, ততটাই সহজে তা রাজনৈতিক প্রহসনেও পরিণত হতে পারে। তাই আসন্ন গণভোটের সাফল্য নির্ভর করবে মূলত জনগণের চাহিদা ও আস্থার ওপর। এটি সত্যিকার অর্থে জনগণের মতামত প্রতিফলিত করলে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি এক নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবে; বিপরীতে যদি ক্ষমতার পুনর্বিন্যাসের হাতিয়ার হয়, তাহলে এক্সিটের ধারাবাহিকতা আবারও ফিরে আসবে।

আজকের বাংলাদেশ এক ভয়ংকর সন্ধিক্ষণে। উপদেষ্টারা চাইলে এখনই ইতিহাসের দায় নিতে পারেন—যৌক্তিক ও কাঙ্ক্ষিত জুলাই সনদের বাস্তবায়ন, গণভোটের মাধ্যমে জনগণের মতামত গ্রহণ, পিআর পদ্ধতি নির্বাচিত সরকারের অধীনে পরীক্ষামূলকভাবে দেখা হবে, বাস্তবায়নের এই আশ্বাস। নয়তো রিস্কি সময়ে রিস্কি এক্সপেরিমেন্টের অর্থ রাষ্ট্রকে বাঘের মুখে ফেলা।

আবার উপদেষ্টারা যদি সেফ এক্সিট বেছে নেন, তাহলে ইতিহাস তাঁদেরও সেই একই অন্ধকার অধ্যায়ে লিখে রাখবে, যেখানে দায়ের চেয়ে ভয়, নৈতিকতার চেয়ে স্বার্থই বড় হয়ে দাঁড়ায়। জুলাই সনদ বলতে চায়, রাষ্ট্রের মালিক জনগণ, প্রশাসন তাদের প্রতিনিধি। এখন সময় এসেছে সেই কথাটিকে বাস্তব রূপান্তরের। এক্সিট নয়, প্রয়োজন উপস্থিতি; পলায়ন নয়, প্রয়োজন জবাবদিহি; নীরবতা নয়, প্রয়োজন জনগণের কণ্ঠস্বর টিকিয়ে রাখার প্রবল ইচ্ছশক্তি; নয়তো বারবার গণ-অভ্যুত্থান প্রাসঙ্গিক হবে। গণতন্ত্র পালিয়ে বাঁচে না, জবাব দিয়েই টিকে থাকে। আর আজকের বাংলাদেশকে হাঁটতে হবে দায় গ্রহণের, সাহসের ও সত্যের পথে।

লেখক : কবি ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
সর্বশেষ খবর
আরও দুটি উন্নত সংস্করণের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল ইরান
আরও দুটি উন্নত সংস্করণের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল ইরান

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

২৭ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা
দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি
৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ
শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার
ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি
স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১
রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে
সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়
মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত
আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল
১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯
কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও
চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল
ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা
আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার
একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম