শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৫

মানবতাবিরোধী অপরাধ

ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ব্যাপক মাত্রার (ওয়াইড স্প্রেড) বা পদ্ধতিগত (সিস্টেমেটিক) নিপীড়নের যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা সঠিক নয় বলে যুক্তি তুলে ধরেছেন আসামিপক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন। তিনি বলেন, প্রসিকিউশন থেকে লক্ষ্য নির্ধারণ করে হত্যার অভিযোগ এনেছে, এটাও সঠিক নয়। লক্ষ্যভিত্তিক কোনো হত্যাকান্ড এখানে হয়নি। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ প্রসিকিউশনের যুক্তি খন্ডন করে এসব কথা বলেন তিনি। পরে আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক অসমাপ্ত অবস্থায় রেখে এ মামলার কার্যক্রম আজ পর্যন্ত মুলতবি করেছেন ট্রাইব্যুনাল। এর আগে ১৬ অক্টোবর টানা পাঁচ দিনের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করে প্রসিকিউশন। ওই দিন হাসিনা-কামালের মৃত্যুদন্ড চেয়ে ট্রাইব্যুনালে আবেদন জানান চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম। শেখ হাসিনার সঙ্গে তার সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনও এই মামলার আসামি। এর মধ্যে চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন দোষ স্বীকার করে এই মামলায় রাজসাক্ষী হয়ে জবানবন্দি দিয়েছেন। গতকালও তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। এদিন প্রসিকিউশন পক্ষে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর মো. মিজানুল ইসলাম, বিএম সুলতান মাহমুদ, আবদুস সাত্তার পালোয়ান প্রমুখ যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন।

অন্যদিকে ঢাকার আশুলিয়া থানার সামনে ছয় লাশ পোড়ানোর ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আরও দুই সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ সমাপ্ত হয়েছে। গতকাল বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২-এ প্রসিকিউশনের ১৭ নম্বর সাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দিয়েছেন ওই ঘটনায় নিহত বায়েজিদ বোস্তামীর ভাই কারীমুল ও প্রসিকিউশনের ১৮ নম্বর সাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দিয়েছেন পুলিশের অবসরপ্রাপ্ত সহকারী পুলিশ সুপার এনায়েত। পরে তাদের জেরা শেষ করেছেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। এ মামলায় পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আজকের দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল। শেখ হাসিনার মামলায় গতকাল যুক্তি উপস্থাপনের শুরুতেই আমির হোসেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। তিনি বলেন, এটা এমন একটি আইন যে যেখানে হাত-পা বেঁধে নদীতে ফেলে সাঁতার কাটতে বলার মতো। যেমন সাক্ষ্য আইন ও ফৌজদারি কার্যবিধি এখানে প্রযোজ্য নয়। এখানে সাক্ষ্য আইন ও ফৌজদারি কার্যবিধি প্রযোজ্য হওয়া উচিত ছিল। একই সঙ্গে যখন যেভাবে প্রয়োজন, তখন সেভাবেই এই আইনটি সংশোধন করা হয়েছে। তাই আইনটি নিয়ে যথেষ্ট প্রশ্ন রয়েছে।

এ মামলার আনুষ্ঠানিক চার্জ গঠনের বিষয়ে প্রসিকিউশনের দেওয়া যুক্তিতর্ক খন্ডন করে আমির হোসেন বলেন, আন্দোলন দমন সরকারের ‘ওয়াইড স্প্রেড’ কিংবা ‘সিস্টেমেটিক’ বলা হয়েছে সেটা সঠিক নয়। এখানে সরকারের টার্গেট ছিল না। থাকলে শুধু রংপুরে আবু সাঈদ নয়, আন্দোলনের মুখ্য ভূমিকায় থাকা হাসনাত আবদুল্লাহ, সারজিস আলম, নাহিদ ইসলামসহ অন্যদেরও টার্গেট করে হত্যা করা হতো। ১ হাজার ৫০০ আন্দোলনকারী মারা গেলেও তারা মারা যাননি। ফলে এটা টার্গেটভিত্তিক ব্যাপক মাত্রায় হত্যাযজ্ঞ ছিল না। প্রসিকিউশনের বক্তব্য সঠিক নয়। এ সময় ট্রাইব্যুনাল বলেন, টার্গেটেড মানে সবাইকে মেরে ফেলতে হবে, এটা বোঝায় না। স্বাধীনতাযুদ্ধে কোনো নেতা মারা যায়নি। একাত্তরে কোন নেতা মারা গেছে? জবাবে আমির হোসেন বলেন, একাত্তরে তারা মারা যাবে কেন, তারা তো সবাই ভারতে ছিল। এ সময় ট্রাইব্যুনাল বলেন এক নম্বর নেতা তো (শেখ মুজিবুর রহমান) পাকিস্তানে ছিলেন, তিনি মারা গেছেন?

যুক্তিতর্কে আইনজীবী আমির হোসেন বলেন, কোনো আন্দোলন যদি বৈধও হয়, সেটা নিয়ন্ত্রণ করার দায়িত্ব সরকারের। সেটাই তারা করেছে। তবে শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন ভুল ছিল। কোটা পদ্ধতিকে প্রধানমন্ত্রী বিলোপ করেছেন। পরবর্তী সময়ে রাষ্ট্রের একজন নাগরিক হাই কোর্টে রিট করলেন। সেই রিটের রায়ে আবার কোটা পুনর্বহাল হলো। সম্পূর্ণ স্বাধীন একটি দেশে বিচারকের ওপর নির্বাহী বিভাগ কোনো প্রভাব ফেলতে পারে না। এ সময় ট্রাইব্যুনাল বলেন, এক দিনের মধ্যে শুনানি করলেন কীভাবে? অ্যাটর্নি জেনারেল যদি না থাকে, তিনি যদি দুই মাস ছুটি নিয়ে বসে না থাকে, এটা প্রভাব নয় কি? আপনি যদি অ্যাক্টিভলি পার্টিসিপেন্ট না করেন, ডিস্পোজালের যদি ব্যবস্থা না করেন, কোর্টকে যদি সহযোগিতা না করেন, সেটাই তো ইনফ্লুয়েন্ট করা। ট্রাইব্যুনাল বলেন, সব ম্যাটারিয়ালস সরকারের হাতে। আমরা এখানে মামলা করছি, প্রসিকিউশন সাইট যদি অফ থাকে, আমরা মামলা চালাতে পারব না।

এ পর্যায়ে আইনজীবী আমির হোসেন বলেন, ট্রাইব্যুনালের সঙ্গে একমত হয়ে তাহলে কি ধরে নেব এই বিচার রাষ্ট্র যা চাইবে তা হবে? জবাবে ট্রাইব্যুনাল বলেন, না তা হবে না, তবে সুইচগুলো সরকারের হাতে, চাইলেই টিপ দিয়ে বন্ধ করে ফেলা যায়। এ পর্যায়ে আমির হোসেন বলেন, তাহলে আমরা ধরে নিতে পারি, বর্তমান সরকার বা রাষ্ট্র সেই সুইচগুলোর কোনটা ব্যবহার করতেও পারে। জবাবে ট্রাইব্যুনাল বলেন, পারে তবে যখন রায়ের প্রশ্ন আসবে, তখন আমরা সরকারকে কেয়ার করি না। জবাবে আইনজীবী আমির হোসেন বলেন, ঠিক একইভাবে কোটার মামলায়ও সবকিছু বিচার বিভাগের ওপরেই ছিল, এখানে তৎকালীন সরকারের কিছুই করার ছিল না। এর পরও প্রধানমন্ত্রী ছাত্রদের সঙ্গে বসতে চেয়েছিলেন। যুক্তিতর্কে শেখ হাসিনার আইনজীবী আমির হোসেন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাত্রদের রাজাকারের নাতিপুতি বলেননি। যারাই মুক্তিযুদ্ধের সময় বিরোধিতা করেছেন শুধু তাদেরকেই তিনি রাজাকার বলেছেন। আর এখন রাজাকার কজন আছে, সবাই তো মারা গেছে। এ পর্যায়ে ট্রাইব্যুনাল বলেন, রাজাকার হচ্ছে একটা গালি। এখন কারা রাজাকার ছিল, কারা মুক্তিযোদ্ধা ছিল সেটা বিচারের বিষয় নয়।

প্রসিকিউশনের যুক্তি উপস্থাপনের বিরোধিতা করে আমির হোসেন বলেন, এই মামলার পটভূমিতে বলা হয়েছে, গত ১৫ বছর আওয়ামী লীগের দুঃশাসন ছিল। প্রসিকিউশনের এ ধরনের বক্তব্য আমি মেনে নিতে পারছি না। এগুলো প্রসিকিউশনের ব্যক্তিগত বয়ান। কারণ এই সময়ে দেশে অনেক উন্নয়ন ও সুশাসন হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে রাস্তাঘাট, পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, এলিভেটেডে এক্সপ্রেস, কর্ণফুলী টানেলসহ বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড তুলে ধরেন তিনি।

তিনি বলেন, একটি রাষ্ট্র ও পরিবারের মধ্যে অনেক মিল আছে। পরিবারের প্রধান চান সবাই ভালো থাকুক। কিন্তু ভালো করতে গিয়ে তাদের নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে দুই-একটা খারাপ কাজ হতেই পারে। সেটাকে বড় করে দেখা যাবে না। তা ছাড়া রাষ্ট্র পরিচালনা করতে গিয়ে অনেক সময় কঠোর সিদ্ধান্ত নিতে হয়। এ সময় অনেক কাজ পক্ষে যায় আবার অনেক বিপক্ষে যায়। পৃথিবীর শুরু থেকেই এসব হয়ে আসছে। এ সময় মালয়েশিয়ার মাহাথির মোহাম্মদের আমলের অনেক হত্যাকান্ডের উদাহরণ টেনে আনেন তিনি।

তিনি বলেন, প্রসিকিউশনের যুক্তিতর্কে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগ সেনাবাহিনী পছন্দ করে না। এটা সঠিক নয়। পছন্দ না হলে তাদের এত সুযোগসুবিধা দেওয়া হতো না। তা ছাড়া পিলখানা হত্যাকান্ড ছিল তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়।

নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের বিষয়ে প্রসিকিউশনের আনা অভিযোগের বিষয়ে আইনজীবী আমির হোসেন বলেন, নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের ঘটনায় র‌্যাবসহ অন্যরা জড়িত। সাবেক প্রধানমন্ত্রী তো আসামিদের ছেড়ে দেননি। কঠিন বিচার হয়েছে। একই সঙ্গে আবরার হত্যা ও বিশ^জিৎ হত্যার ঘটনায় নিজের দলের লোকদেরও বিচারের মুখোমুখি করেছেন তিনি। ফলে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সময়ে বিচারবিহীন ব্যবস্থা ছিল, তার দলীয় লোকদের বিচার করত না, প্রসিকিউশনের এসব যুক্তি সঠিক নয়।

এই বিভাগের আরও খবর
এপিএ পদ্ধতির পরিবর্তে চালু জিপিএমএস
এপিএ পদ্ধতির পরিবর্তে চালু জিপিএমএস
ওএসডি ৯ সচিব বাধ্যতামূলক অবসরে
ওএসডি ৯ সচিব বাধ্যতামূলক অবসরে
জুলাই-আগস্টে ব্যাপকমাত্রায় নিপীড়ন সঠিক নয়
জুলাই-আগস্টে ব্যাপকমাত্রায় নিপীড়ন সঠিক নয়
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
দুই অতিরিক্ত জজের বাড়িতে দুঃসাহসিক চুরি
দুই অতিরিক্ত জজের বাড়িতে দুঃসাহসিক চুরি
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
নানান আয়োজনে দীপাবলি উদ্যাপিত
নানান আয়োজনে দীপাবলি উদ্যাপিত
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
সর্বশেষ খবর
রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত
রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা
গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১
বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ
লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি
কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ
পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের
ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪
অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’
‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১
অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা
দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ
যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতির জামিন আবেদন
পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতির জামিন আবেদন

নগর জীবন

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

আওয়ামী লীগ শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন