শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৬, বুধবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৫

সাক্ষাৎকারে চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন এখন সরগরম। বিশেষ করে ফরিদপুর-৩ আসনে নানা আলোচনা সৃষ্টি করেছেন বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের যুগ্ম সম্পাদক চৌধুরী নায়াব ইউসুফ। ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক পরিবার থেকে উঠে আসা এই নারী নেত্রী মাঠপর্যায়ে সক্রিয় থেকে তৃণমূলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলেছেন। রাজনীতির প্রতি তাঁর অঙ্গীকার ও পারিবারিক ঐতিহ্যের উত্তরাধিকার তাঁকে ফরিদপুরের মানুষের কাছে ইতোমধ্যেই পরিচিত ও বিশ্বাসযোগ্য মুখে পরিণত করেছে।

নায়াব ইউসুফের রাজনীতিতে আসা পারিবারিক উত্তরাধিকার থেকে হলেও তাঁর পথচলা গড়ে উঠেছে নিজস্ব পরিশ্রম ও জনগণের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্কের মাধ্যমে। তিনি বলেন, ‘আমার আব্বা চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ দীর্ঘদিন এই জনপদের মানুষের সেবা করেছেন। আমি তাঁর সঙ্গে রাজনীতি করেছি। আব্বার মৃত্যুর পর মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ আরও বেড়েছে, তাঁর শূন্যস্থান পূরণের চেষ্টা করছি।’ ২০০৯ সাল থেকে রাজনীতিতে সক্রিয় নায়াব ইউসুফ। ফরিদপুরের বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রাম ও দলীয় কর্মকাণ্ডে নেতৃত্ব দিয়েছেন। পাশাপাশি দলের কেন্দ্রীয় পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। মহিলা দলের কেন্দ্রীয় কমিটিতে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি তিনি ঢাকা মহানগর উত্তর শাখার নেতৃত্বও দিয়েছেন। সম্প্রতি দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে তিনি মহানগরের দায়িত্ব ছেড়ে পুরোপুরি মনোযোগ দিয়েছেন ফরিদপুরে। তাঁর মতে, ‘জনগণের সঙ্গে আরও নিবিড়ভাবে কাজ করতে। তাই এলাকার মানুষের পাশে থেকে কাজ করছি।’ দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আসন্ন নির্বাচনের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন না হওয়ায় মানুষ আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছিল। কিন্তু এখন মানুষ পরিবর্তন চায়, গণতন্ত্র চায়। তারা এমন নেতা চায়, যিনি ভোটের পরও পাশে থাকবেন। আমরা একটি গণতান্ত্রিক সরকার চাই। ফরিদপুরের মানুষ যেন এমন প্রার্থীকে বেছে নেয়, যিনি সত্যিকার অর্থে জনগণের কল্যাণে কাজ করবেন।’ ফরিদপুরের বর্তমান রাজনীতি প্রসঙ্গে চৌধুরী নায়াব ইউসুফ গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, ফরিদপুরে এখনো আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী একজন নেতা প্রশাসনের আশ্রয়-প্রশ্রয়ে প্রকাশ্যে রাজনীতি করছেন, যা দেশের অন্যান্য অঞ্চলে দেখা যায় না। তাঁর অভিযোগ, ‘এ কে আজাদ নামে আওয়ামী লীগের একজন বড় নেতা প্রশাসনিক সহায়তায় মাঠে সক্রিয় আছেন। তিনি টাকার প্রভাব খাটিয়ে ভোটের পরিবেশকে বিকৃত করছেন। এটি শুধু দুঃখজনক নয়, গণতন্ত্রের জন্যও লজ্জাজনক।’ নায়াব ইউসুফ বলেন, ‘সরকার একদিকে ঘোষণা দিয়েছে যে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, অন্যদিকে তাদের নেতাদের নির্বাচনি মাঠে সক্রিয় রাখছে। এটি স্পষ্টভাবে দ্বিমুখী আচরণ, যা সাধারণ মানুষ ভালোভাবে নিচ্ছে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘এ কে আজাদ আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন। অতীতে তিনি তথাকথিত নির্বাচনে ডামি প্রার্থী হয়ে আওয়ামী লীগকে বৈধতা দিয়েছেন। এখনো প্রশাসনের ছত্রছায়ায় তাঁর কার্যক্রম চলমান। ফরিদপুর সম্ভবত একমাত্র জেলা, যেখানে নিষিদ্ধ ঘোষিত দলের নেতারা প্রকাশ্যে রাজনীতি করছেন। বিষয়টি সত্যিই বিস্ময়কর।’ নায়াব ইউসুফের দাবি, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রভাবেই এই নেতার রাজনৈতিক তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। ‘একাধিক সভা-সমাবেশে তিনি নিজেই বলেছেন, মন্ত্রণালয়ের উৎসাহেই তাঁকে ফরিদপুরে পাঠানো হয়েছে। আওয়ামী লীগের দোসরদের বিরুদ্ধে মামলা হলে তিনি প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে তা মীমাংসা করেন। এতে মূলত আওয়ামী লীগকেই পুনর্বাসনের চেষ্টা চলছে’ বলেন তিনি। সরকার ও প্রশাসনের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে নায়াব ইউসুফ বলেন, ‘এটি অগ্রহণযোগ্য যে নিষিদ্ধ ঘোষিত দলের একজন নেতা প্রকাশ্যে রাজনীতি করছেন, এমনকি নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার ইঙ্গিতও দিচ্ছেন। সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করতে অবৈধভাবে টাকা ছড়ানো হচ্ছে। এতে ভোটের পরিবেশ কলুষিত হচ্ছে এবং জনগণের আস্থা নষ্ট হচ্ছে।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘যদি সত্যিই মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হয়, তাহলে দেখা যাবে এ কে আজাদ কীভাবে বা কোন প্ল্যাটফর্ম থেকে প্রার্থী হন। আমরা চাইব তাঁকে যেন নির্বাচনের মাঠে থাকার সুযোগ না দেওয়া হয়। সরকার একদিকে নিষেধাজ্ঞার কথা বলবে, অন্যদিকে একই দলের নেতাকে সুযোগ দেবে- এটি জনগণ মেনে নেবে না। ফরিদপুরের মানুষ এই দ্বিমুখী আচরণের জবাব দেবে।’ ফরিদপুর নিয়ে বিভিন্ন ভাবনা এবং আগামী নির্বাচন ঘিরে মানুষের ব্যাপক উৎসাহের বিষয়েও কথা বলেন নায়াব ইউসুফ। তরুণ প্রজন্মকে রাজনীতিতে ফিরিয়ে আনার ব্যাপারেও তিনি গুরুত্বারোপ করেন। তাঁর মতে, ‘দীর্ঘদিন সুষ্ঠু নির্বাচন না হওয়ায় তরুণদের মধ্যে রাজনীতির প্রতি আস্থা কমে গেছে। তাদের শিক্ষার সুযোগ, খেলাধুলা ও ইতিবাচক চিন্তার মাধ্যমে আবার রাজনীতিমুখী করতে হবে। আমি চাই তরুণরা যেন রাজনীতিতে অংশ নেয়, দেশকে ভালোবাসে। দলের অভ্যন্তরীণ সূত্রে জানা গেছে, বিএনপি ফরিদপুর-৩ আসনে তাঁকেই মনোনয়ন দিতে পারে দল। তবে এ বিষয়ে নায়াব ইউসুফ সতর্ক কণ্ঠে বলেন, ‘মনোনয়ন এখনো ঘোষণা হয়নি। কিন্তু তারেক রহমান বলেছেন, এলাকায় সময় দিতে। এতেই বোঝা যায় তিনি আমার ব্যাপারে ইতিবাচক।’  ফরিদপুরের রাজনীতিতে চৌধুরী পরিবারের ভূমিকা দীর্ঘদিনের। তাঁর দাদা জমিদার ইউসুফ আলী চৌধুরী ছিলেন মানবসেবায় নিবেদিত একজন প্রভাবশালী নেতা। তিনি চরাঞ্চলের মানুষের শিক্ষা ও চিকিৎসাব্যবস্থার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ       অবদান রেখেছিলেন।

নায়াব ইউসুফ বলেন, ‘আমার দাদা গ্রামের মানুষ যেন পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারে, সেজন্য শহরে ছাত্রাবাস তৈরি করেছিলেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল সবকিছুই তিনি নিজ উদ্যোগে গড়ে তুলেছিলেন।’

তাঁর মতে, ফরিদপুরের মানুষ রাজনীতির ঊর্ধ্বে গিয়ে তাঁদের পরিবারকে ভালোবাসে। তাঁর বাবা চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ পাঁচবার এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন। মানুষ রাজনীতির হিসাব না করে ব্যক্তিগতভাবে তাঁকে ভালোবেসেছে। তাঁদের পরিবারের প্রতি মানুষের আস্থা আছে। এটিকে সবচেয়ে বড় শক্তি হিসেবে বিবেচিত করেন নায়াব ইউসুফ।

নায়াব ইউসুফ মনে করেন, ‘বিএনপি ফরিদপুরে শক্ত অবস্থান গড়ে তুলতে পেরেছে মূলত এই ঐতিহ্য ও জনগণের ভালোবাসার কারণেই। এই অঞ্চলে আওয়ামী লীগের শক্ত অবস্থান ছিল। কিন্তু আমার আব্বার নেতৃত্বে বিএনপি এখানে সংগঠিত হয়েছে। অন্য কেউ হয়তো এমনটা করতে পারত না।’

তিনি দলের বর্তমান সাংগঠনিক শক্তি প্রসঙ্গে বলেন, ‘তারেক রহমান আমাদের দূর থেকে থেকেও এমনভাবে সংগঠিত করেছেন যে এখন প্রতিটি ওয়ার্ড পর্যন্ত বিএনপির কমিটি আছে। তিনি যে নির্দেশনা দিয়েছেন, তার সুফল আমরা পাচ্ছি।’

ফরিদপুরের উন্নয়ন ও প্রান্তিক মানুষের জীবনমান নিয়ে নিজের পরিকল্পনা তুলে ধরে নায়াব ইউসুফ বলেন, ‘আমাদের বিস্তীর্ণ চরাঞ্চলে বহু মানুষ বসবাস করে, তাদের যাতায়াতের কোনো সহজ ব্যবস্থা নেই। রাস্তাঘাটগুলো যান চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। শিক্ষা ও চিকিৎসা খাতে ব্যাপক কাজ করতে হবে।’ তিনি জানান, ফরিদপুরে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা, চরাঞ্চলের স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়ন ও অবকাঠামো সংস্কারের পরিকল্পনা তাঁর অগ্রাধিকার।

নায়াব ইউসুফ বলেন, ‘আমার আব্বা এখানে ২৫০ বেডের হাসপাতাল করেছিলেন, যা পরে ৫০০ বেডে উন্নীত হয়। কিন্তু আজও দূরদূরান্তের মানুষ যথাযথ চিকিৎসা পাচ্ছে না। এসব খাতে নতুন উদ্যোগ নিতে হবে।’

নায়াব ইউসুফ বলেন, ‘বিএনপি সরকার গঠনের সুযোগ পেলে ফরিদপুরে সেনানিবাস স্থাপন, ফরিদপুর সদরকে সিটি করপোরেশনে উন্নীতকরণ এবং গোয়ালন্দ-দৌলতদিয়া রুটে দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হবে।’ তিনি মনে করেন, আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে ফরিদপুর অবহেলিত ছিল। গোপালগঞ্জকে প্রাধান্য দিয়ে ফরিদপুরকে উপেক্ষা করা হয়েছে।

নারী নেতৃত্বে নিজের অবস্থান ও অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে নায়াব ইউসুফ বলেন, ‘আমাদের দেশে নারীদের এখনো অনেক সময় দুর্বল মনে করা হয়। কিন্তু আমি মাঠে থেকে প্রমাণ করেছি, নারী নেতৃত্ব পুরুষের মতোই কার্যকর হতে পারে। আমি আন্দোলনে থেকেছি, মামলা-হামলার শিকার হয়েছি, জেলও খেটেছি। তবু থেমে যাইনি।’ তিনি মনে করেন, নারীদের ভোট ও সমর্থনই তাঁর রাজনীতির বড় শক্তি। নারী ভোটাররা মোট ভোটের অর্ধেক। একজন মা ও নারী হিসেবে আমি তাঁদের সহজে বোঝাতে পারি, তাঁদের পাশে থাকতে পারি। একজন পুরুষ প্রার্থী হয়তো তা পারে না।

কমসূচি তৃণমূল পর্যায়ে নারী ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে তিনি ইতোমধ্যেই বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছেন। বাড়ি বাড়ি গিয়ে উঠান বৈঠক, মহিলা সমাবেশ ও কৃষক সমাবেশ করছেন তিনি। তিনি বলেন, ‘আমি খালি বক্তৃতা দিই না, কাজ করি। মহিলাদের সেলাই প্রশিক্ষণ দিচ্ছি, বাগান করার উৎসাহ দিচ্ছি, ক্ষুদ্রঋণের ব্যবস্থা করছি। অনলাইনে মাত্র ১০০ টাকায় চিকিৎসা পরামর্শের সুযোগ তৈরি করেছি।’

নিজের ভবিষ্যৎ স্বপ্নের কথা বলতে গিয়ে নায়াব ইউসুফ বলেন, ‘আমার আব্বার অসম্পূর্ণ স্বপ্নগুলো পূরণ করতে চাই। ফরিদপুরকে সৌহার্দপূর্ণ ও শান্তিপূর্ণ শহরে রূপ দিতে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার নিয়ে বাঁচবে। শিক্ষার প্রসার, স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন, পরিচ্ছন্নতা ও নাগরিক সচেতনতা বাড়ানো- এসবই আমার লক্ষ্য।’ তিনি মনে করেন, ‘দেশের উন্নয়ন শুধু সরকারের নয়, জনগণেরও দায়িত্ব। আমাদের প্রত্যেককে দেশকে ভালোবাসতে হবে। প্রতিটি সরকারি প্রতিষ্ঠানকে নিজের সম্পদ হিসেবে ভাবতে হবে। তবেই প্রকৃত পরিবর্তন আসবে।’

নির্বাচন সামনে রেখে তিনি আশাবাদী কণ্ঠে জানান, এবার মানুষ ভুল করবে না। ফরিদপুরের মানুষ সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে। তারা এমন প্রার্থী বেছে নেবে, যিনি গণতন্ত্রের পক্ষে, মানুষের পাশে এবং দেশের কল্যাণে কাজ করবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
সর্বশেষ খবর
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব
তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত
এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য
ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড
জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত
ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল
লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম
ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর
রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টঙ্গীতে উঠান বৈঠক
টঙ্গীতে উঠান বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল
সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত
চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪
ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০
ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড
চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে
চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক
মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর
যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত খুন মামলার আপিল শুনানি চার সপ্তাহ মুলতবি
সাত খুন মামলার আপিল শুনানি চার সপ্তাহ মুলতবি

পেছনের পৃষ্ঠা