শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৫

তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার

অ্যাডভোকেট এম এ মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার

২০২৩ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর রাত ১টার দিকে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছাই। সৌদিয়া বিমানের টিকিট হাতে নিয়েও যেন হালকা সংশয় কাজ করছিল, এবারের যাত্রা কতটা নির্বিঘ্ন হবে কে জানে! সন্দেহটি মিথ্যে হয়নি। বোর্ডিং কার্ড ও লাগেজ পাঠাতে অকারণে আধা ঘণ্টারও বেশি অতিরিক্ত সময় লেগে গেল। দায়িত্বে থাকা কর্মীদের অদক্ষতা ও দুর্ব্যবহার চোখে পড়ার মতো। শেষে পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের অধীনে ইমিগ্রেশন পার হয়ে কিছুটা স্বস্তি পেলেও পুলিশের ব্যবহার যে কতটা রুক্ষ হতে পারে, তার নমুনা তখনই প্রত্যক্ষ করলাম। আমি যখন জিজ্ঞেস করলাম ‘৭ নম্বর ডিপার্চার লাউঞ্জটা কোন দিকে?’ কর্তব্যরত পুলিশ কড়াভাবে উত্তর দিলেন, ‘আমি জানি না’। যে মানুষটির প্রতিদিনের কর্মস্থানই বিমানবন্দরের লাউঞ্জ, তিনিই জানেন না ৭নং লাউঞ্জটি কোথায়? তাহলে এ দুঃখ রাখব কোথায়! শেষে এক কফির দোকানদারের দিকনির্দেশনা নিয়ে পৌঁছলাম নির্দিষ্ট লাউঞ্জে।

সেখানে নিরাপত্তা তল্লাশির এক কঠিন প্রহসন। কোমরের বেল্ট, জুতো, মানিব্যাগ- সব খুলে ট্রেতে রাখতে হলো। এমনকি আমার ডায়াবেটিসের ওষুধ নিয়েও প্রশ্ন উঠল। প্রেসক্রিপশন ও ডায়াবেটিস বিষয়ক বই দেখিয়েও সন্দেহ ঘুচল না। পরে একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে ডেকে আনা হলো। আমার সুপ্রিম কোর্ট ও সাংবাদিক পরিচয়ের কাগজপত্র দেখানোর পরই মুক্তি মিলল। মনে হলো, সন্দেহ নয় অসৎ উদ্দেশ্যের ছায়াই যেন সেখানে ভাসছিল। এর পরেই আরেকটি দৃশ্য আমার মনে গেঁথে গেল। একজন ভদ্রলোক, ওমরাহ পালনের জন্য এহরাম পরিহিত, তাঁর হাতব্যাগে ডায়াবেটিসের ওষুধ ছিল, কিন্তু প্রেসক্রিপশন নেই। কর্তব্যরত পুলিশদের অনমনীয়তা দেখে তিনি বারবার অনুনয় করছিলেন, কিন্তু কর্ণপাতের লক্ষণ ছিল না। শেষ পর্যন্ত তাকে আড়ালে নিয়ে যাওয়া হলো। পরবর্তীতে তাঁর সঙ্গে হয়তো কিছু দফরফা করে ওষুধ নিতে অনুমতি দিল। এহরাম পরিহিত মানুষটি বিড়বিড় করে বলছিলেন, ওমরাহর কাপড় পরিহিত অবস্থায়ও তাকে ম্যানেজ করতে টাকা দিতে হলো। সৌদিয়া বিমানে ওঠার সময় বিমানের গেটেই হ্যান্ড লাগেজে আরও এক দফা চেকিং হলো। আসন গ্রহণের পর এবার ঢাকা থেকে একটানা সাত ঘণ্টার আকাশযাত্রা। জেদ্দা বিমানবন্দরে অবতরণের পর আবারও একই নিয়মে সবকিছু ট্রেতে রেখে তল্লাশি। তবে পার্থক্যটা চোখে পড়ল আচরণে। কর্তব্যরত কর্মীদের চোখে-মুখে আন্তরিকতা এবং কথাবার্তায় সহযোগিতার সুর। আরেক ধাপ উপরে গিয়ে ৫০ নম্বর ডিপার্চার লাউঞ্জে প্রবেশের আগে আবারও পুরুষ-মহিলা আলাদা লাইনে তল্লাশি হলো। কিন্তু কোনো অসহিষ্ণুতা বা অমর্যাদা নয়, বরং ভদ্র ও আধুনিক ব্যবস্থাপনায় সবকিছু নির্বিঘ্নে অতি দ্রুত সম্পন্ন হলো। বিমানে আরোহণের ক্ষেত্রেও শৃঙ্খলার এক ব্যতিক্রমী চিত্র দেখলাম-এ বি সি ডি জোন অনুসারে চারটি সিঁড়ি দিয়ে যাত্রীদের প্রবেশ করানো হলো। কোনো ধাক্কাধাক্কি বা হুড়োহুড়ি নয়। যথাযথ সময়ে বিমান উড্ডয়ন করল। আর কাঁটায় কাঁটায় ১৪ ঘণ্টা পর আমরা পৌঁছে গেলাম ওয়াশিংটন ডিসির আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। এবার ইমিগ্রেশনের পালা। একসঙ্গে একাধিক বিমান অবতরণ করলেও যেন এক অদৃশ্য শৃঙ্খলার জাল বোনা ছিল চারদিকে। প্রায় ১০০টি কাউন্টার খোলা। হাসিমুখে কর্মীরা যাত্রীদের ‘স্যার’ সম্বোধন করে নির্দিষ্ট লাইনে দাঁড় করিয়ে দিচ্ছেন। আমাদের ভাগ্যে জুটল ৪৭ নম্বর কাউন্টার। আমি সামনে গিয়ে দাঁড়াতেই অফিসার বললেন “Good evening, Sir. May I have your passport, please?” তাঁর ভদ্রতার উজ্জ্বল নমুনা যেন মুহূর্তেই আমার সঞ্চিত সব ভীতি দূর করে দিল। আমার পাসপোর্ট হাতে নিয়ে তিনি আরেকটি প্রশ্ন করলেন “Where will you stay during your stay in the USA?” আমি বললাম,  “With my son.” পরের প্রশ্ন “What does your son do, Sir?” আমি ছেলের পরিচয়পত্র দেখিয়ে বললাম- “My son is a scientist under the Fedarel Government of USA in the National Cancer Institute of the National Institutes of Health.” কথাটি শুনেই অফিসার অবাক দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে বললেন “Your son is a scientist in the largest medical research laboratory in the world! You are a proud father. I congratulate you, Sir.”

কথাগুলো যেন বুকের ভেতর আনন্দের ঢেউ তুলে দিল। আমি ভেবেছিলাম কঠোর প্রশ্নোত্তরের মুখোমুখি হতে হবে, কিন্তু এর বদলে পেলাম অকৃত্রিম সম্মান। এবারে আমার স্ত্রীর পালা। আমার এখন কাউন্টার ত্যাগ করতে হবে। আমার গিন্নি ইমিগ্রেশন অফিসারের প্রশ্ন বুঝবে কি-না, সঠিকভাবে উত্তর দিতে পারবে কি-না, এই সংশয়ে আমি খুবই দুশ্চিন্তায় পড়ে ইমিগ্রেশন অফিসারকে বললাম, “I would like to assist my spouse since this is her first time in America and she might face some difficulties in understanding and responding in English.” আমার কথায় তিনি হেসে বললেন, “Please, you may call her, the proud mother of a scientist.” অফিসার আমার উপস্থিতিতেই আমার স্ত্রীকে হাসিমুখে বললেন “You are a proud mother, thank you very much, Madam” - কথাটা বলেই অফিসার আমার গিন্নির পাসপোর্টে অ্যান্ট্রি সিল মেরে দিলেন। তখন গিন্নির চোখেও আনন্দের দীপ্তি ঝলমল করে উঠল। মনে হলো, সন্তানের সাফল্যের আলোয় আমরাও যেন আলোকিত। ইমিগ্রেশনের আনুষ্ঠানিকতা শেষ হলেও আরেক দুঃসাহসিক অধ্যায় বাকি ছিল। আর সেটি হলো লাগেজ সংগ্রহ। চারটি বড় ও দুটি ছোট ব্যাগ, চারটি বড় ব্যাগের প্রতিটির ওজন কমপক্ষে ২৩ কেজি করে। অথচ ট্রলি ছাড়া এগুলো বহন করা অসম্ভব। কিন্তু আমেরিকার মতো উন্নত দেশে ট্রলি ভাড়া করতে হয় ছয় ডলার দিয়ে, আর সেটিও শুধুই মেশিনে কার্ডের মাধ্যমে। নগদ টাকা নয়, আবার মেশিন কেবল ২০ ডলারের নোট পর্যন্ত ভাঙায়, ১০০ ডলারের নোট ভাঙানোর ব্যবস্থা নেই। আমি ১০০ ডলারের নোট খুচরা করার জন্য কয়েকজন যাত্রীকে অনুরোধ করলাম কিন্তু ফল হলো না। শেষমেশ একটি একটি করে চারবার ট্রলি টেনে আনতে হলো। পরে ছেলেই ক্রেডিট কার্ড দিয়ে ট্রলি নিয়ে লাগেজগুলো অনেক দূরে তার গাড়িতে নিয়ে গিয়ে তুলল, আর বাসায় পৌঁছেও সে নিজেই প্রাণান্ত পরিশ্রম করে লাগেজগুলো একটি একটি করে বাসায় বয়ে নিল। আমাদের ধরতেই দিল না। বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিধর ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ওয়াশিংটন ডিসিতেও বিনা ভাড়ায় ট্রলির ব্যবস্থা না থাকাটা সত্যিই এক আশ্চর্য ঘটনা। আমার মনে হয়, বিশ্বের সব আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরেই বিনামূল্যে ট্রলি ব্যবহার করা যায়। অথচ যুক্তরাষ্ট্রে নয়- এ যেন বিশ্বের “অষ্টম আশ্চর্য”! ঢাকা, জেদ্দা আর ওয়াশিংটন ডিসি- তিন ভুবন, তিন ভিন্ন মুখচ্ছবির প্রত্যক্ষ ও জ্বলন্ত সাক্ষী হলাম। কোথাও দুর্ব্যবহার, কোথাও আন্তরিকতা, কোথাও আবার সম্মান আর গৌরবের অমৃত স্পর্শ। শেষ পর্যন্ত মনে হলো, যাত্রাপথের এসব বৈপরীত্যই যেন জীবনের প্রতিচ্ছবি- আনন্দ, কষ্ট ও গ্লানির মধ্যেই আনন্দ ও গৌরবের ফুল ফোটে।

                লেখক : কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
গাজর
গাজর
সর্বশেষ খবর
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ জলবায়ু সংকটকে অর্থনৈতিক সুযোগে রূপ দিতে পারে : ডেনিশ রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশ জলবায়ু সংকটকে অর্থনৈতিক সুযোগে রূপ দিতে পারে : ডেনিশ রাষ্ট্রদূত

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে দুইদিন বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে দুইদিন বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম
ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল
রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ
বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক
চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ
নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত
ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার
২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার

মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা