শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:১৩, বুধবার, ০৬ মে, ২০২০

রক্ত পাতলা রাখার ওষুধেই কি করোনাকে হারানো সম্ভব?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রক্ত পাতলা রাখার ওষুধেই কি করোনাকে হারানো সম্ভব?

রক্ত পাতলা রাখার ওষুধেই হয়তো বাঁচবে জীবন। সাম্প্রতিক কয়েকটি ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সে রকমই মনে করছেন কোভিড চিকিৎসার সঙ্গে যুক্ত বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের চিকিৎসকরা।

অনেক কোভিড রোগীরই পা নীল হয়ে ফুলে যায়। ডিপ ভেন থ্রম্বোসিসের শিকার হন তারা। শরীরের গভীর ভাগের শিরায় রক্তের ডেলা জমে পায়ে রক্ত সরবরাহ ব্যাহত হলে প্রাথমিক পর্যায়ে যে সমস্যা হয়। জটিল রোগ আছে এমন রোগীদের, যাদের ওজন বেশি, হাই প্রেশার-ডায়াবিটিস বা হৃদরোগ আছে, তাদের এমন হওয়ার আশঙ্কা প্রবল। ফলে তাদের নিয়মমাফিক রক্ত পাতলা রাখার ওষুধ দেয়া হয়। এমনকি এটি এতো মারাত্মক পর্যায়ে পৌঁছায় যে, রক্ত সরবরাহ বন্ধ হয়ে পচন ধরায় ৪১ বছর বয়সী কোভিড রোগী অভিনেতা নিক করডেরোর ডান পা কেটে বাদ দিতে হয়।

কোভিড রোগীদের কিডনির কার্যকারিতাও কমে যেতে পারে। চীনে হওয়া এক গবেষণা থেকে জানা গেছে, আইসিইউতে ভর্তি শতকরা পাঁচজন জটিল কোভিড রোগীর এমন হয়। ফলে রক্তের দূষিত পদার্থ বার করতে তাদের ডায়ালিসিস করতে হয়। একটি টিউব দিয়ে দূষিত রক্ত যায় মেশিনে, তার পর শুদ্ধ হয়ে আবার ফিরে আসে শরীরে।

বিজ্ঞানীরা দেখলেন, কিছু রোগীর ক্ষেত্রে খুব ছোট ছোট রক্তের ডেলা জমে টিউবে রক্ত চলাচল থেকে থেকেই আটকে যাচ্ছে।

নিউমোনিয়ার অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি বা অ্যাকিউট রেসপিরেটরি ডিসট্রেস সিনড্রোমে মৃত কোভিড রোগীদের ময়নাতদন্তে দেখা যায়, তাদের অনেকেরই ফুসফুসে নিউমোনিয়ার চিহ্ন নেই। তার বদলে রয়েছে ছোট ছোট রক্তের ডেলা।

ফিলাডেলফিয়ার নিউরোসার্জেন পাস্কাল জাব্বরের মতে, এই রক্ত জমাট বাঁধার কারণে কোভিডে আক্রান্ত বহু রোগীর মৃত্যু হয়েছে। মস্তিষ্কে জমা রক্তের ডেলা গলিয়ে দেয়ার পরেও তাদের অনেককেই বাঁচানো যায়নি।

হৃদরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে, এমন অনেক হার্টের রোগীরই ধমনীতে জমা রক্তের ডেলা গলানো হয়েছে, অন্যান্য চিকিৎসাও হয়েছে। তবু শেষ রক্ষা হয়নি। পরে দেখা গেছে, তারা কোভিড আক্রান্ত ছিলেন।

‘ইউনিভার্সিটি অব কলোরাডো অ্যান্সচুটস মেডিক্যাল ক্যাম্পাস’-এর আইসিইউ-তে ভর্তি কোভিড রোগীদের অবস্থার পর্যালোচনা করে ট্রান্সপ্লান্ট সার্জেন হান্টার মূর এক সংবাদ সংস্থাকে জানিয়েছেন, এদের শরীরে জমা রক্তের ডেলাগুলো এমন যে ওষুধ দিলেও চট করে গলছে না। ফলে প্রায় ৩০ শতাংশ রোগীর ক্ষেত্রে কিছু ডেলা মস্তিষ্কে চলে যাচ্ছে। প্রায় ৫০ শতাংশ ক্ষেত্রে ফুসফুসে গিয়ে ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে রক্ত সঞ্চালনে।

১০ এপ্রিল ‘থ্রম্বোসিস রিসার্চ জার্নাল’-এ প্রকাশিত হয় ডাচ বিজ্ঞানীদের গবেষণা। তাতে জানা যায়, ১৮৪ জন আইসিইউ-তে ভর্তি রোগীর মধ্যে কম করে ৩৮ শতাংশর শরীরে অস্বাভাবিক হারে রক্তের ডেলা জমছে।

চীনের খবর অনুযায়ী, ১৮৩ জন রোগীর মধ্যে যত জন মারা গেছেন তাদের ৭০ শতাংশের শরীরের বিভিন্ন রক্তনালী ও প্রত্যঙ্গে পাওয়া গেছে অগণিতক রক্তের ডেলা।

কীভাবে শুরু পরীক্ষা-নিরীক্ষা?

দিনে দিনে দেশ-বিদেশের এমন রোগীর খবর আসতে শুরু করল যাদের রোগ খুব মৃদু পর্যায় ছিল। তাদের নিয়ে আলাদা করে চিন্তা করার প্রয়োজনও পড়েনি। আচমকা শ্বাসকষ্ট হওয়ার হাসপাতালে নিয়ে আসার পথে মারা গেছেন রোগী। আবার এমন অনেক রোগীর সন্ধান মিলেছে যাদের রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা এতো কম যে তাদের মৃতপ্রায় অবস্থা হওয়ার কথা। কিন্তু তিনি কথাবার্তা বলছেন। পর মুহূর্তেই অবস্থা এতোই অবনতি হয়েছে যে তাকে বাঁচানো যায়নি। দেখা গেছে, তাদের ধমনী ও মস্তিষ্কে রক্তের ডেলা মিলেছে।

এর পরেই কোন ধরনের রক্ত পাতলা করার ওষুধ দিয়ে এমন কোভিড রোগীদের চিকিৎসা করলে সবচেয়ে ভালো ফল হবে তা নিয়ে শুরু হয় ভাবনা-চিন্তা। এর মধ্যে দেখা গেল, আইসিইউতে ভর্তি থাকা রোগীদের ডায়ালিসিস করার সময় যে ধরনের ওষুধ দেওয়া হয়, কোভিড রোগীদের সে সব দিয়ে ডায়ালিসিস করেও খুব একটা ভাল কাজ হচ্ছে না।

রক্ত পাতলা করার ওষুধ পড়লে এই সমস্যা মিটতে পারে ধরে নিয়েই গবেষকরা শুকু করলেন ক্লিনিকাল ট্রায়াল।

‘ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভেনিয়া’-র একদল গবেষক রক্তরোগ বিশেষজ্ঞ অ্যাডাম কুকারের তত্ত্বাবধানে হেপারিন নামের ওষুধ নিয়ে কাজ শুরু করলেন। বিভিন্ন রোগীকে বিভিন্ন মাত্রায় প্রয়োগ করে বুঝতে লাগলেন তার কার্যকারিতা। আর একদল গবেষক কাজ শুরু করলেন গবেষক ক্রিস্টোফার ব্যারেটের তত্ত্বাবধানে টিস্যু প্লাসমিনোজেন অ্যাকটিভেটর বা ‘টিপিএ’ নামের ওষুধ নিয়ে। এই দুই ওষুধ ব্যবহার করলে ব্যবহার করে স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত রোগীর মস্তিষ্কে ও হার্টে জমা রক্তের ডেলা গলানো যায়।

কিন্তু করোনাভাইরাসের মতো ভাইরাস, যাকে আগাগোড়া ‘ফ্লু ভাইরাস’-ই ভেবে এসেছেন চিকিৎসক ও বিজ্ঞানীরা, তার প্রভাবে রক্তে কেন এত পরিবর্তন হচ্ছে?

কেন জমছে রক্তের ডেলা?

ক্র্যাটিকাল কেয়ার বিশেষজ্ঞ সৌতিক পান্ডা জানিয়েছেন, মূলত দু’টি কারণে এমন হতে পারে। প্রথমত, সাইটোকাইন স্টর্ম। শরীরে যখন প্রবল পরাক্রমী কোনও বহিরাগত বস্তু আক্রমণ করে তখন শরীরের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থা অতি সক্রিয় হয়ে সাইটোকাইন নামে একগুচ্ছ রাসায়নিকের ক্ষরণ বাড়িয়ে দেয়। এর মধ্যে এমন কিছু রাসায়নিক আছে, যেমন ইন্টারলিউকিন ১, ৬ ও ৮ এবং টিএনএফ-আলফা, যারা প্রবল প্রদাহ ঘটায় শরীরে। যত বেশি প্রদাহ হয়, তত বাড়ে রক্ত জমাট বাঁধার প্রবণতা। একে বলে ডিসিমিনেটেড ইন্ট্রাভ্যাসকুলার কোঅ্যাগুলেশন, সহজ কথায় ‘ডিআইসি’। এর প্রভাবেই শরীরের ছোট-বড় সব রক্তবাহী নালীতে জমতে শুরু করে রক্তের ডেলা।

দ্বিতীয় যে কারণটি  এর নেপথ্যে থাকতে পারে, তাকে বলে হিমোস্ট্যাটিক ডিরেঞ্জমেন্ট। ধরা যাক, শরীরের কোথাও চোট লেগেছে, শরীর তখন রক্ত জমাট বাঁধার উপকরণ সেখানে পাঠিয়ে রক্ত বন্ধ করে। শরীরে বড় আঘাত বা সংক্রমণ হলে শরীর দিশেহারা হয়ে যায়। ফলে যেখানে প্রয়োজন নেই, সেখানেও পাঠাতে থাকে রক্ত জমাট বাঁধার উপকরণ। অর্থাৎ রক্ত জমাট বাঁধা ও পাতলা থাকার মধ্যেকার ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়।

তা হলে উপায়?

বিজ্ঞানীদের মতে, রক্ত পাতলা রাখার ওষুধই এ ক্ষেত্রে সম্বল। ডিআইসি-র কারণে শরীরের সব প্রত্যঙ্গর একে একে অকার্যকর হয়ে যাওয়ার প্রবণতা পুরোপুরি ঠেকানো গেলে কোভিড রোগীর মৃত্যুর হার অনেক কমে যাবে। তখন অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ না দিলেও শরীরের প্রতিরোধী ব্যবস্থাই ভাইরাসকে নির্মূল করতে পারবে। সূত্র: আনন্দবাজার

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে ফ্রেঞ্চ ওপেনের নতুন রানি গাউফ
সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে ফ্রেঞ্চ ওপেনের নতুন রানি গাউফ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

এবার গরমে মৃত্যু হয়নি কোনো হাজির : সৌদি আরব
এবার গরমে মৃত্যু হয়নি কোনো হাজির : সৌদি আরব

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

৩৫ হাজার মানুষের পরিশ্রমে পরিচ্ছন্ন হয়েছে দেশের সব সিটি করপোরেশন
৩৫ হাজার মানুষের পরিশ্রমে পরিচ্ছন্ন হয়েছে দেশের সব সিটি করপোরেশন

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঈদুল আজহার দ্বিতীয় দিনে গাজায় ঝরলো ৬৬ ফিলিস্তিনির প্রাণ
ঈদুল আজহার দ্বিতীয় দিনে গাজায় ঝরলো ৬৬ ফিলিস্তিনির প্রাণ

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানির দামে চামড়া বিক্রি হলেও ক্রেতার সংখ্যা কম
পানির দামে চামড়া বিক্রি হলেও ক্রেতার সংখ্যা কম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোরে ককটেল হামলায় বিএনপি কর্মী নিহত
যশোরে ককটেল হামলায় বিএনপি কর্মী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
কুষ্টিয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ আলেমদের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াবে : শফিকুর রহমান
বাংলাদেশ আলেমদের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াবে : শফিকুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার
বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এক্সপ্রেসওয়েতে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১
এক্সপ্রেসওয়েতে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো
পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে ফেরি দুর্ঘটনায় নদীতে নিখোঁজ দুইজনের লাশ উদ্ধার
আড়াইহাজারে ফেরি দুর্ঘটনায় নদীতে নিখোঁজ দুইজনের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক
ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
মাদারীপুরে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!
বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডিএসসিসির ৭৫ ওয়ার্ডে একযোগে বর্জ্য অপসারণ শুরু
ডিএসসিসির ৭৫ ওয়ার্ডে একযোগে বর্জ্য অপসারণ শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএমইউতে রোগীদের সুবিধার্থে ৮ ও ১১ জুন বহির্বিভাগ খোলা থাকবে
বিএমইউতে রোগীদের সুবিধার্থে ৮ ও ১১ জুন বহির্বিভাগ খোলা থাকবে

১১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ২৬ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ২৬ জন

১১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুমিল্লায় কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৬০
কুমিল্লায় কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৬০

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির মাংস বিক্রির হাট, নিম্নআয়ের মানুষের মিলনমেলা
কোরবানির মাংস বিক্রির হাট, নিম্নআয়ের মানুষের মিলনমেলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ
গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসির মাসসেরা খেলোয়াড় আমিরাতের ওয়াসিম
আইসিসির মাসসেরা খেলোয়াড় আমিরাতের ওয়াসিম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’
১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রোপচার শেষে কেমন আছেন অভিনেত্রী দীপিকা কক্কর?
অস্ত্রোপচার শেষে কেমন আছেন অভিনেত্রী দীপিকা কক্কর?

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!
কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাত ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে যেসব জেলায়
রাত ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে যেসব জেলায়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিল নির্বাচন হওয়ার উপযুক্ত সময় নয়: মির্জা ফখরুল
এপ্রিল নির্বাচন হওয়ার উপযুক্ত সময় নয়: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দিদের ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত
কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দিদের ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্ক অরুণাচলে
আবারও ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্ক অরুণাচলে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার সু-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার সু-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদুল আজহায় উত্তর আফ্রিকায় ভেড়া সংকট, যে উদ্যোগ নিল মরক্কো
ঈদুল আজহায় উত্তর আফ্রিকায় ভেড়া সংকট, যে উদ্যোগ নিল মরক্কো

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’
১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা
এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিল দলের সহকারী কোচের দায়িত্ব পেলেন আনচেলত্তির ছেলে
ব্রাজিল দলের সহকারী কোচের দায়িত্ব পেলেন আনচেলত্তির ছেলে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরওয়ের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিশ্বকাপ বাছাই শুরু ইতালির
নরওয়ের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিশ্বকাপ বাছাই শুরু ইতালির

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হজযাত্রীদের ভাষাগত ভিন্নতার জটিল কাজটি সহজ করেন যারা
হজযাত্রীদের ভাষাগত ভিন্নতার জটিল কাজটি সহজ করেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদগাহে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা-ছেলে নিহত
ঈদগাহে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা-ছেলে নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭
রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বর্জ্যের কারণে ঢাকাবাসীর ঈদ আনন্দে বিঘ্ন ঘটবে না : আসিফ মাহমুদ
বর্জ্যের কারণে ঢাকাবাসীর ঈদ আনন্দে বিঘ্ন ঘটবে না : আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন করা সম্ভব : ১২ দলীয় জোট
আগামী ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন করা সম্ভব : ১২ দলীয় জোট

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি গোষ্ঠী দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নিতে কাজ করছে: ইশরাক
একটি গোষ্ঠী দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নিতে কাজ করছে: ইশরাক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন দেওয়ার কোনও যৌক্তিকতা নেই: খোকন
ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন দেওয়ার কোনও যৌক্তিকতা নেই: খোকন

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ বিমানঘাঁটিতে ড্রোন হামলা নিয়ে নতুন তথ্য জানালেন জেলেনস্কি
রুশ বিমানঘাঁটিতে ড্রোন হামলা নিয়ে নতুন তথ্য জানালেন জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতি যেন-তেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির
জাতি যেন-তেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ ময়দানে লক্ষাধিক মুসল্লির ঈদের নামাজ আদায়
ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ ময়দানে লক্ষাধিক মুসল্লির ঈদের নামাজ আদায়

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদযাত্রায় ছয়দিনে যমুনা সেতুতে ১৯ কোটির বেশি টাকা টোল আদায়
ঈদযাত্রায় ছয়দিনে যমুনা সেতুতে ১৯ কোটির বেশি টাকা টোল আদায়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!
বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচে বড় ধাক্কা খেল ইতালি
বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচে বড় ধাক্কা খেল ইতালি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ
গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্ধু তুমি, শত্রু তুমি: ট্রাম্প-মাস্ক নাটকের ১০ দিন
বন্ধু তুমি, শত্রু তুমি: ট্রাম্প-মাস্ক নাটকের ১০ দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক