শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

মাউশির প্রকল্পে কচ্ছপগতি

হতাশা উত্তরণের চেষ্টা চলছে : মন্ত্রণালয়, আইসিটি প্রকল্পে সরকারের গচ্চা ১৬ কোটি ১৩ লাখ টাকা
আকতারুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
মাউশির প্রকল্পে কচ্ছপগতি

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদফতরের কয়েকটি প্রকল্পের অগ্রগতি অত্যন্ত হতাশাজনক। কোনো কোনো প্রকল্প শুরুর সাত বছর পর অগ্রগতি হয়েছে মাত্র ৯ ভাগ। আবার কোনো প্রকল্প চালুর নয় বছর পর মাত্র ১৯ ভাগ অগ্রগতি হয়েছে। শিক্ষার এসব প্রকল্প চলছে কচ্ছপের মতো ধীরগতিতে। সেই সঙ্গে প্রকল্পগুলোয় চলছে অনিয়ম, দুর্নীতি আর সরকারি অর্থ তছরুপ। মাউশির কয়েক প্রকল্প এখন সরকারের গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ও বলছে, খুবই ধীরগতিতে চলা শিক্ষার এসব প্রকল্পের প্রকৃত অবস্থা হতাশাজনক। তবে কচ্ছপ গতি থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা চলছে। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের আওতায় এডিপিভুক্ত উন্নয়ন প্রকল্পের অগ্রগতি পর্যালোচনা সভা থেকে জানা গেছে মাউশির প্রকল্পগুলোর দুর্দশার চিত্র। গত আগস্টে অনুষ্ঠিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ।

তথ্যমতে, ২০১৬ সালের ১ জুলাই শুরু হয় ‘আইসিটির মাধ্যমে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা স্তরে শিক্ষার প্রচলন (পর্যায় ২)’। প্রকল্পের আশানুরূপ অগ্রগতি না হওয়ায় কয়েক দফা বেড়েছে তার মেয়াদ। সর্বশেষ মেয়াদ অনুযায়ী গত জুনে প্রকল্পের সময়সীমা শেষ হয়েছে। তবু হয়নি অগ্রগতি। এ প্রকল্পে সাত বছরে আর্থিক অগ্রগতি হয়েছে মাত্র ৮ দশমিক ৬৪ শতাংশ। এ প্রকল্প নিয়ে শুধু মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতর নয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্তাব্যক্তিরাও নাখোশ। প্রকল্পে হতাশাজনক চিত্রের মধ্যে আর্থিক অনিয়ম আর সরকারের অর্থের অপচয়ের প্রমাণও পেয়েছে শিক্ষা অডিট অধিদফতর। গত মাসে তৈর করা শিক্ষা অডিট অধিদফতরের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে প্রতিটি প্রশিক্ষণ কক্ষকে আলাদা ভেন্যু দেখিয়ে অর্থ উত্তোলন করা হয়েছে। এভাবে অনিয়ম করে খরচ দেখানো হয়েছে ৯ কোটি ৩০ লাখ ১৩ হাজার ৫০০ টাকা। খরচ দেখানো চার্জ সরকারি কোষাগারেও জমা করা হয়নি। এ ছাড়া প্রশিক্ষণ ভেন্যুতে ইন্টারনেট সংযোগ না থাকলেও তার বিল দেওয়া হয়েছে। আর কিছু কিছু ভেন্যুতে দেওয়া হয়েছে অতিরিক্ত ইন্টারনেট বিল। অডিট অধিদফতরের নিরীক্ষায় বলা হয়েছে, ভেন্যু চার্জ, ইন্টারনেট বিল, সম্মানি ভাতা, ভ্রমণ ভাতা, সনদপত্র মুদ্রণ, ডুপ্লিকেট ভাউচার তৈরি, পরিবহন ভাড়া, মডেম কেনাসহ নানা কাজে সরকারের ১৬ কোটি ১৩ লাখ ৫৫ হাজার ৮৩৫ টাকা আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। নিরীক্ষার সুপারিশে অর্থ অপচয়ের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।

এ প্রকল্পের দুর্দশা, অনিয়ম ও অর্থ অপচয়ের অভিযোগ সম্পর্কে জানতে পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. মোরশীদুল হাসানের সাক্ষাতের জন্য বেশ কয়েকদিন তার দফতরে গিয়েও পাওয়া যায়নি। গতকাল তাঁকে ফোন করা হলে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে কোনো কথা বলবেন না বলে জানিয়েছেন।

‘ন্যাশনাল একাডেমি ফর অটিজম ও নিউরো ডেভেলপমেন্টাল ডিজঅ্যাবিলিটি’ প্রকল্প শুরু হয়েছিল ২০১৪ সালের ১ জানুয়ারি। চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত এ প্রকল্পের আর্থিক অগ্রগতি মাত্র ১৯ দশমিক ১৭ শতাংশ। এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত রয়েছে চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত। অথচ ৮০ শতাংশের বেশি কাজ বাকি। চলতি অর্থবছরে এ প্রকল্পে এডিপি বরাদ্দ রয়েছে ৯৭ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। প্রকল্প দলিল যথাসময়ে অনুমোদন না হওয়ায় এ প্রকল্পের চলতি অর্থবছরের বরাদ্দ অর্থও ব্যয় করা সম্ভব হবে না বলে জানা গেছে।

‘ঢাকা শহর সন্নিকটবর্তী এলাকায় ১০টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় স্থাপন’ প্রকল্প শুরু হয়েছে ২০১৭ সালের ১ জুলাই। গত ছয় বছরে এ প্রকল্পের অগ্রগতি হয়েছে মাত্র ২৮ দশমিক ৭৭ ভাগ। ইতোমধ্যে এ প্রকল্পের সময় আড়াই বছর বাড়ানো হয়েছে। জানা গেছে, এ প্রকল্পে ছয়টি জমির উন্নয়ন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে। এর মধ্যে তিনটি প্রতিষ্ঠানের ভবন নির্মাণের কাজ চলতি বছরে শুরু হবে। বাকি চারটির জমি প্রক্রিয়াকরণের পাশাপাশি ছয়টির নির্মাণকাজ দ্রুততার সঙ্গে এগিয়ে নিতে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতর ও সংশ্লিষ্ট প্রকল্প পরিচালককে নির্দেশনা দিয়েছেন মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ।

২০১৭ সালের ১ জানুয়ারি শুরু হয় ‘সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের উন্নয়ন প্রকল্প’। চলতি বছরের জুন পর্যন্ত এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত ছিল। প্রকল্প শুরুর পর ছয় বছর অতিবাহিত হলেও কাজের অগ্রগতি হয়েছে মাত্র ২০ দশমিক ৩৭ শতাংশ। মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও প্রকল্প কাজের আশানুরূপ অগ্রগতি না হওয়ায় এর মেয়াদ ফের বাড়ানো হয়েছে।

‘সরকারি কলেজে বিজ্ঞান শিক্ষার সুযোগ প্রকল্প’ শুরু হয়েছিল ২০১৮ সালের ১ জুলাই। আগামী বছরের জুন পর্যন্ত এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত রয়েছে। প্রকল্পের সময় পাঁচ বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পর এর অগ্রগতি হয়েছে মাত্র ২৯ দশমিক ৭০ শতাংশ।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (পরিকল্পনা) মো. আবদুল মতিন গতকাল প্রতিবেদককে বলেন, ‘মাউশি অধিদফতরের প্রকল্পগুলোর অবস্থা খুবই হতাশাজনক। এতে কোনো সন্দেহ নেই। আমরা বেশকিছু পদক্ষেপ নিয়েছি অবস্থার উন্নয়ন করতে।’ তিনি বলেন, প্রকল্প বাস্তবায়নে সক্ষমতার দুর্বলতা দেশের বিভিন্ন প্রকল্পেই আছে। কিন্তু শিক্ষার প্রকল্পগুলোর অবস্থা বেশি খারাপ। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘শিক্ষকরা পাঠদানে দক্ষ, কিন্তু প্রকল্প পরিচালনায় দক্ষতা কিছুটা কম। আমরা চেষ্টা করছি শিক্ষার প্রকল্প পরিচালকদের দক্ষতা উন্নয়নের।’ অতিরিক্ত সচিব বলেন, ‘প্রকল্পগুলো যাতে এই কচ্ছপ গতি থেকে বেরিয়ে আসে সেই চেষ্টা করে যাচ্ছি।’

২০১৮ সালের অক্টোবরে শুরু হয় ‘৯টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় স্থাপন প্রকল্প’। পাঁচ বছরে এ প্রকল্পের অগ্রগতি ৪০ দশমিক ২৪ শতাংশ। এ প্রকল্পের অধীনে আটটি প্রতিষ্ঠানের নির্মাণকাজ চলমান থাকলেও ছয়টির নির্মাণকাজ অত্যন্ত ধীরগতি। এ গতিতে চললে চলতি বছরও আশানুরূপ অগ্রগতি সম্ভব হবে না বলে জানা গেছে। প্রকল্পকাজ পিছিয়ে থাকার কারণ হিসেবে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতরের কার্যক্রমের ধীরগতিকে দায়ী করা হয়েছে প্রকল্পসংশ্লিষ্টদের পক্ষ থেকে।

২০১০ সালের আগস্টে শুরু হওয়া ‘শিক্ষার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে জেলা সদরে অবস্থিত সরকারি পোস্ট গ্র্যাজুয়েট কলেজের উন্নয়ন প্রকল্প’ চলতি বছরের জুন পর্যন্ত অগ্রগতি হয়েছে ৮১. ৪২ শতাংশ। মেয়াদ শেষ হলেও প্রকল্পের কাজ শেষ না হওয়ায় মেয়াদ বৃদ্ধির কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন আছে বলে জানা গেছে।

২০১২ সালের জুলাইয়ে শুরু হয় ‘তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় শিক্ষার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে নির্বাচিত বেসরকারি কলেজের উন্নয়ন প্রকল্প’। ১১ বছর পর এর অগ্রগতি দাঁড়িয়েছে ৭৯.৬৯ শতাংশে। আগামী বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত রয়েছে। নির্ধারিত সময়ে এ প্রকল্প শেষ হবে না বলে সভাসূত্রে জানা গেছে।

‘সেকেন্ডারি এডুকেশন প্রজেক্ট ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম প্রকল্প’ শুরু হয়েছে ২০১৪ সালের ১ জানুয়ারি। নয় বছর পর এর অগ্রগতি দাঁড়িয়েছে ৯২ দশমিক ৪৭ শতাংশে। এ প্রকল্পের যুগ্ম প্রোগ্রাম পরিচালকসূত্রে জানা গেছে, কর্মসূচির জনবল রাজস্ব খাতে স্থানান্তর, বিভিন্ন প্রশিক্ষণ, ভোকেশনাল প্রতিষ্ঠানে ট্রেড শিক্ষক নিয়োগসহ বেশকিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। অথচ এ কর্মসূচির মাত্র তিন মাস সময় আছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ড. ছিদ্দিকুর রহমান প্রতিবেদককে বলেন, ‘প্রকল্পকাজ যথাসময়ে সম্পন্ন না হওয়ায় শিক্ষার অনেক উন্নয়ন আটকে আছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
২০ টাকার নতুন নোট বাতিল চায় হেফাজত
২০ টাকার নতুন নোট বাতিল চায় হেফাজত
১০ জুন হামজার বাংলাদেশের সামনে সিঙ্গাপুর
১০ জুন হামজার বাংলাদেশের সামনে সিঙ্গাপুর
খালেদা জিয়ার হাতে বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার হাতে বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন উপদেষ্টা
দেশবাসীকে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জামায়াতের
দেশবাসীকে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জামায়াতের
বিজ্ঞাপন দিয়ে হবে উপাচার্য নিয়োগ
বিজ্ঞাপন দিয়ে হবে উপাচার্য নিয়োগ
নগদের সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা আত্মসাতে মামলা
নগদের সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা আত্মসাতে মামলা
মুক্তিপণ দাবিতে লিবিয়ায় নির্যাতন বাংলাদেশে গ্রেপ্তার
মুক্তিপণ দাবিতে লিবিয়ায় নির্যাতন বাংলাদেশে গ্রেপ্তার
সীমান্তে নারী শিশুসহ ৪০ জনকে পুশইন
সীমান্তে নারী শিশুসহ ৪০ জনকে পুশইন
বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবাহে বাধা সৃষ্টি হবে
বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবাহে বাধা সৃষ্টি হবে
টিউলিপ সিদ্দিকের ১৩ বছরের কর নথি জব্দ দুদকের
টিউলিপ সিদ্দিকের ১৩ বছরের কর নথি জব্দ দুদকের
এই ঈদেও জমেছে কেনাকাটা
এই ঈদেও জমেছে কেনাকাটা
এখনো বন্ধ হয়নি পলিথিন আগ্রাসন
এখনো বন্ধ হয়নি পলিথিন আগ্রাসন
সর্বশেষ খবর
হাজিদের ফিরতি ফ্লাইট শুরু আজ, ১০ জুলাই পর্যন্ত চলবে
হাজিদের ফিরতি ফ্লাইট শুরু আজ, ১০ জুলাই পর্যন্ত চলবে

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬০ ফিলিস্তিনি নিহত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় পাঁচ নম্বরে ঢাকা
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় পাঁচ নম্বরে ঢাকা

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ভ্রমণে সতর্কতা জারি
ভারতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ভ্রমণে সতর্কতা জারি

৫৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ঈদে নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে ভাই-বোনের মৃত্যু
ঈদে নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে ভাই-বোনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভ দমন: লস অ্যাঞ্জেলেসে এবার মেরিন সেনা মোতায়েন
অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভ দমন: লস অ্যাঞ্জেলেসে এবার মেরিন সেনা মোতায়েন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্মৃতির উৎসবে ঈদ পুনর্মিলনীতে কেটে গেল আনন্দঘন একটি দিন
স্মৃতির উৎসবে ঈদ পুনর্মিলনীতে কেটে গেল আনন্দঘন একটি দিন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল গার্ড : কখন, কেন এবং কীভাবে মোতায়েন করা হয়
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল গার্ড : কখন, কেন এবং কীভাবে মোতায়েন করা হয়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসা
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসা

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ
গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের
৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লস অ্যাঞ্জেলেসে মাস্ক পরা বিক্ষোভকারীদের গ্রেফতারের নির্দেশ
লস অ্যাঞ্জেলেসে মাস্ক পরা বিক্ষোভকারীদের গ্রেফতারের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে বিনামূল্যে ওয়াইফাই: কোথায় পাবেন, কীভাবে ব্যবহার করবেন
আমিরাতে বিনামূল্যে ওয়াইফাই: কোথায় পাবেন, কীভাবে ব্যবহার করবেন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন
সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্টার মিলানের নতুন কোচ ক্রিস্টিয়ান কিভু
ইন্টার মিলানের নতুন কোচ ক্রিস্টিয়ান কিভু

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালিতে নাগরিকত্ব ও শ্রমিক সুরক্ষা ইস্যুতে গণভোট ব্যর্থ
ইতালিতে নাগরিকত্ব ও শ্রমিক সুরক্ষা ইস্যুতে গণভোট ব্যর্থ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে দর্শক ১০ জন থাক বা ২০ হাজার, চাপ একই: জামাল ভূঁইয়া
মাঠে দর্শক ১০ জন থাক বা ২০ হাজার, চাপ একই: জামাল ভূঁইয়া

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী ছাত্রশিবির সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব তৈরির প্রতিষ্ঠান : হামিদুর রহমান আযাদ
ইসলামী ছাত্রশিবির সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব তৈরির প্রতিষ্ঠান : হামিদুর রহমান আযাদ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি
যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নেত্রকোনায় ভাগ্নের মারধরে মামার মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় ভাগ্নের মারধরে মামার মৃত্যুর অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল নাসরেই থাকছেন রোনালদো
আল নাসরেই থাকছেন রোনালদো

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জমি নিয়ে বিরোধ, চাচাতো ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
জমি নিয়ে বিরোধ, চাচাতো ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ
সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

খাগড়াছড়ির পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে পর্যটকদের ঢল
খাগড়াছড়ির পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে পর্যটকদের ঢল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে দেড় ডজন মামলার আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নড়াইলে দেড় ডজন মামলার আসামিসহ গ্রেফতার ৫

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!
জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর
কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার
ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা
মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব
এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩
কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির
দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা
রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির
জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ
ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৮ বিভাগেই বজ্রবৃষ্টির আভাস
৮ বিভাগেই বজ্রবৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু
কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ
আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪
কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর
দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ
এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা
ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১
কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় : সালাহউদ্দিন
বিএনপি রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় দুর্ঘটনায় ক্যাপ্টেন সাইফুজ্জামানের মৃত্যুতে ‘বাংলাদেশ বিমান’-এর শোক
কানাডায় দুর্ঘটনায় ক্যাপ্টেন সাইফুজ্জামানের মৃত্যুতে ‘বাংলাদেশ বিমান’-এর শোক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ
সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন
সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে কোন ধরনের পেশি শক্তির ব্যবহার থাকবে না : আখতার
রাজনীতিতে কোন ধরনের পেশি শক্তির ব্যবহার থাকবে না : আখতার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ
গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুসিকের সহকারী প্রকৌশলী তোফাজ্জল গ্রেফতার
কুসিকের সহকারী প্রকৌশলী তোফাজ্জল গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন
দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি
ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক