শিরোনাম

ভাষার নির্বন্ধ : পরাধীনতার ঐতিহ্য

সলিমুল্লাহ খান
প্রিন্ট ভার্সন
ভাষার নির্বন্ধ : পরাধীনতার ঐতিহ্য

‘অন্ত্যমিল আর গদ্যের মতন ভয়াল কলায়

মধ্যম আর অধমে তফাত থাকে না বজায়।’

—ফরাশি প্রবাদ

আমাদের দেশে বর্তমানে শিক্ষাব্যবস্থা (কিংবা অব্যবস্থা) লইয়া অনেক বিতর্ক আছে কিন্তু ছেলেমেয়েদের কোন ভাষায় কি শিক্ষাটা দেওয়া হইতেছে তাহা লইয়া দৃশ্যত কোন বিচার নাই। এ দেশের উচ্চশ্রেণির ছেলেমেয়েরা একপ্রকার ব্যতিক্রমবিহীন অবস্থায় বিরাজ করে। তাঁহারা সকলেই ইংরেজি ভাষার মধ্যস্থতায় পড়াশোনা করিতেছে। দেখা যাইতেছে, তিরিশ কিংবা ততধিক লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে দেশ স্বাধীন করা যাইতে পারে, কিন্তু ইংরেজি ভাষার জায়গায় বাংলাকে (অর্থাৎ দেশের ভাষাকে) শিক্ষার বাহন করা যায় না। ইহার নিশ্চয়ই কোন কারণ আছে।

পরাধীনতার যুগের গোড়া হইতেই আমরা দুইটা যুক্তি শুনিয়া আসিতেছি। এক যুক্তি অনুসারে পরাধীন দেশের ভাষা মোটেও উন্নত, বিকশিত নহে—অন্তত যে সকল দেশ আমাদের দেশটি দখল করিয়াছে সে সকল দেশের ভাষার তুলনায় এ দেশের ভাষা অনুন্নত, অবিকশিত। ইহাতে উচ্চশিক্ষা দেওয়া যায় না। এয়ুরোপ মহাদেশ হইতে আগত প্রত্যেকটি বিজয়ী জাতির প্রতিনিধিরা একই যুক্তি দেখাইয়াছেন। শুদ্ধ ইংরেজি বা ফরাশি নহে— ইন্দোনেশিয়ায় কি মালয়েশিয়ায় ওলন্দাজ জাতি আর অ্যাঙ্গোলা, মোজাম্বিক কি গিনি-বিসাউ দেশে পর্তুগিজ জাতি—সকলেই বলিয়াছেন, এয়ুরোপিয়া ভাষায় যুক্তি দিয়া কথা বলা যায়। এই ভাষাগুলিতে মানুষ বিমূর্ত বা আকার-ইঙ্গিতপূর্ণ ভাষায় লেখাপড়া চালাইতে পারে—উত্তর-দক্ষিণ আমেরিকা, এশিয়া কিংবা আফ্রিকার পরাজিত জাতিগুলির ভাষার সেই ক্ষমতা নাই।

কথাগুলি সত্য হইলেও হইতে পারে। কিন্তু তাহাতেই বিজয়ী জাতি কখনো সম্পূর্ণ তৃপ্তিলাভ করেন নাই। তাঁহারা আরও একটা যুক্তি দেখায়াছেন। এই দোসরা যুক্তি অনুসারে, বাংলার মতো বড় বড় জাতীয় ভাষাগুলি নাগা কিংবা চাকমা জাতির ভাষার নাহান ছোট ছোট আঞ্চলিক ভাষা কিংবা ছোট ছোট জাতির মাতৃভাষার বড় ক্ষতি করিয়া থাকে। সুতরাং এই সকল আঞ্চলিক ভাষায় যাহারা কথাবার্তা বলিয়া থাকেন তাহাদের একমাত্র রক্ষাকবচ এয়ুরোপিয়া বিজয়ী জাতির কোন ভাষা গ্রহণ করা। যেমন ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে হিন্দির কর্তৃত্ব হইতে বাঁচিবার জন্য নাগাজাতির রাজ্যে ইংরেজিকেই রাজ্যভাষার মর্যাদা দেওয়া হইয়াছে। ইহাতে একটা সমস্যার সমাধান হইলেও আরেকটি সমস্যার স্বাস্থ্য কিন্তু মোটাতাজা হইতেছে। ইংরেজি হিন্দি সারাইবে বুঝিলাম, কিন্তু ইংরেজি সারাইবে কে! 

দক্ষিণ আফ্রিকার অভিজ্ঞতা হইতে দেখা যায়, সেখানে একদা বিজয়ী ওলন্দাজদের বংশধরগণ ‘আফ্রিকানস’ নামে যে ভাষাটির সৃষ্টি সম্ভব করিয়াছিলেন সেই ভাষাটি এক্ষণে আন্তর্জাতিক ভাষা ইংরেজির সাক্ষাৎ পিছু হটিয়া যাইতেছে। শুদ্ধ আফ্রিকান্স নহে, আফ্রিকার শত শত ছোট জাতির ভাষাও একই পরিস্থিতির মুখে পড়িয়াছে। ইহার কোন প্রতিকার নাই। বাংলাদেশের বড়লোকেরাও—কেতাবি ভাষায় বলিতে উচ্চশ্রেণির লোকেরা—এখন বিনাবাক্যে ইংরেজির মধ্যস্থতায় তাঁহাদের ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া শিখাইতেছেন। বাংলা এখন তাঁহাদের চোখে ছোটলোকের—রিকশাওয়ালা বা পোশাক শ্রমিকের—ভাষা বিশেষ। ইহার কি কোন প্রতিকার আছে! কখনও কখনও আরেকটি—খানিক দুর্বলতর—যুক্তির আওয়াজও আমাদের কানে আসে। এই যুক্তির নাম বাইলিঙ্গুয়ালিজম বা দ্বিভাষা-ব্যবসায়। এই যুক্তির বাদীগণ বলেন, ছেলেমেয়েরা একসঙ্গে দুই ভাষায় শিক্ষালাভ করিলে ক্ষতি কি! আট-দশটি ভাষা শিখিলেও কোন ক্ষতি নাই—বরং লাভই আছে তাহাতে। সমস্যা হইতেছে, কোন ভাষাটি শিক্ষার বাহন বা প্রচলিত কথায় ‘শিক্ষার মাধ্যম’ হইবে তাহাই। প্রশ্নটা যেখানে অগ্রাধিকারের সেখানে দোভাষী কিংবা ত্রিভাষী শিক্ষার কথাই উঠিতেছে না। আমাদের দেশে উচ্চশ্রেণির শিক্ষা ইংরেজিকেই অগ্রাধিকার দিয়াছে। কারণ তাঁহারা পেছনে অনেকদূর পর্যন্ত দেখিতে পাইতেছেন। পেছনেরটা আবার তাঁহাদের সামনেও দাঁড়ানো। যেখানে সারা পৃথিবীতে ইংরেজিই একমাত্র কিংবা একনম্বর ভাষা সেখানে জাতীয় বা দেশীয় ভাষায় শিক্ষা দিয়া সময় নষ্ট করা কেন? ইঁহারা নিজেদের যুক্তিতে এতই স্থিরকাম যে আপনার সহিত কথাবার্তা বলিয়া সময় নষ্ট করিতেও নারাজ।

অল্প কিছু দিন হইল মনোবিশ্লেষণ নামক শাস্ত্র লইয়া একটু আধটু নাড়াচাড়া করিতেছি। দেখিলাম সেই শাস্ত্রের একজন মনীষী—ফরাশি দেশের লোক ইনি—নাম জাক লাকাঁ—কহিতেছেন, এই জাতীয় প্রশ্নে যাঁহাদের কোন প্রশ্ন থাকে না তাঁহারা বিকৃতকামী বিশেষ—ইংরেজিতে ইঁহাদের বলে পার্বার্ট। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শিশির ভট্টাচার্য্য বলিয়াছেন, ইঁহারা ‘কাগজে-কলমে’ স্বীকার করেন বটে বাংলা প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রভাষা—কিন্তু ‘কাজে-কর্মে’ ইংরেজিকেই রাষ্ট্রভাষার উপরে স্থান দেন অর্থাৎ ইঁহাদের মুখে একটা ভাব মনে একটা ভাব। জাক লাকাঁর প্রস্তাব অনুসারে, এই ভাবটাই ‘বিকৃতকাম’ নামক গঠনের লক্ষণ।

‘বিকৃতকাম’ কাহাকে বলে? উদাহরণস্বরূপ সমকামের কথা বলা যাইতে পারে। মনোবিশ্লেষণ শাস্ত্রের প্রবর্তক মহাত্মা সিগমুন্ড ফ্রয়েড বলিতেন—সমকাম জিনিশটা বিকৃতকাম বিশেষ। ফ্রয়েডের অনুসারী জাক লাকাঁ পুনশ্চ কহিতেছেন, সমকাম জিনিশটা বিকৃতকাম অন্য কারণে। সমকাম ‘প্রকৃতির শাসন’ বিরোধী বলিয়াই বিকৃতকাম নহে—এমনকি সমাজের অনুশাসন পরিপন্থী বলিয়াও নহে। এই কামকে তিনি বিকৃতকাম বলিতেছেন সম্পূর্ণ ভিন্ন এক কারণে। লাকাঁর মতে, প্রকৃতি হইতে সংস্কৃতিতে পৌঁছিবার যে পথ—যাহার ফ্রয়েড প্রদত্ত নাম ‘ইদিপাসের বাসনা’—সে পথের বিরুদ্ধে দাঁড়ায় বলিয়াই সমকাম বিকৃতকাম উপাধি পাইতেছে। দৃষ্টান্তের স্থলে তিনি দেখাইয়াছেন, প্রাচীন এয়ুনানে বা গ্রিস দেশে সমকাম সামাজিকভাবে স্বীকৃত ছিল—তারপরও তাহার ‘বিকৃতকাম’ অভিধা অসার্থক হয় নাই। সমকাম ‘ইদিপাসের বাসনা’কে অতিক্রম করিতে চাহে বলিয়াই বিকৃতকাম।

এই বিকৃতকামের আরও বিশ্লেষণ চলিতে পারে, কিন্তু এক্ষণে বলা যাইতে পারে ইহার কোন চিকিৎসা বা উপশম নাই। কেন নাই? প্রথম কারণ, বিকৃতকামী কখনও স্বীকার করেন না তাঁহার কামনা বিকৃত। নিজের যুক্তিতে তিনি এতই অটল এতই অবিচল যে তিনি কোন বিশ্লেষণের প্রয়োজনই অনুভব করেন না। তো তাহার হাত হইতে পরিত্রাণ খুঁজিতে হইবে অন্য প্রস্তাব অনুসারে। এই অন্য পথ বা অন্য প্রস্তাব কি তাহা আমি একটা উদাহরণের সহিত বুঝাইতে চাহিব।

পশ্চিম এশিয়া মহাদেশে এই মুহূর্তে যাহা ঘটিতেছে তাহার এক আদি ঘটনার নাম ইসরায়েল অথবা ফিলিস্তিন সমস্যা। ১৯৯০ সালের পর কোন একসময়ে আন্তর্জাতিক মুরব্বিদের মধ্যস্থতায় সেখানে ‘শান্তি-প্রক্রিয়া’ শুরু হইয়াছিল। অনেক বিষয়ে দুই পক্ষ একমতও (কিংবা প্রায়—একমত) হইয়াছিলেন। কয়েক দফা ঐকমত্যের পূর্বে ‘যুগান্তকারী’ প্রভৃতি বিশেষণও যুক্ত করা হইয়াছিল। যেমন ইসরায়েল কর্তৃক পিএলও বা ফিলিস্তিন মুক্তি সংস্থার অস্তিত্ব স্বীকার করা আর ফিলিস্তিন কর্তৃক ইসরায়েল রাষ্ট্রকে কবুল করা। ১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধে ইসরায়েল জর্ডান নদীর পশ্চিম তীর আর গাজা উপকূলে যে সকল জায়গা দখল করিয়াছিল সেখানকার কিছু কিছু এলাকায় ‘ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ’ নামে সংস্থা প্রতিষ্ঠার এজাজত পর্যন্ত শান্তি-প্রক্রিয়ার অংশস্বরূপ দেওয়া হইয়াছিল। ইজ্জাক রবিন আর এয়াসের আরাফাতের নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয় ছিল এই শান্তি-প্রক্রিয়ারই বহুলালোচিত বহুজাতিক স্বীকৃতি।

কিন্তু আজ কত বৎসর হইল? একশত বছরের চারিভাগের একভাগ তো বটেই। ফিলিস্তিনি উদ্বাস্তুদের ঘরে ফেরার (কিংবা ক্ষতিপূরণ পাওয়ার) কোন ব্যবস্থা তো হয় নাই। বরং তাহারা যে তিমিরে ছিলেন অবস্থা সেই তিমিরেই ডুবিয়া রহিয়াছে। উদ্বাস্তুদের বাড়িঘর গুঁড়াইয়া দিয়া, তাহাদের জলপাই বাগান উচ্ছেদ করিয়া, তাঁহাদের জায়গাজমি কাড়িয়া লইয়া সেখানে ফিবছর ইসরায়েলিদের জন্য নতুন নতুন বসতির পত্তন করা হইতেছে। এয়াহুদি-নাসারা-মুসলমান তিন ধর্মজাতিরই পবিত্র তীর্থ জেরুজালেম শহর এখনও ইসরায়েলের হাতে। কোন বড় সমস্যার—একটারও—সমাধান হয় নাই। কেন হয় নাই? কারণ একটাই—গোটা দেশটা ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর দখলে আছে। একটা জাতির জনসাধারণ আরেকটা জাতির বন্দুকের নলের ডগায় বসিয়া আছে। এই মূল সত্যটার দিকে চোখ না দিয়া যত বিশ্লেষণই করা হউক না কেন কোন ফল হইবে না।

জো সাক্কো নামক একজন জাপানি শিল্পী ১৯৯১-৯২ সালে কিছু দিন ইসরায়েল কর্তৃক দখল করা পশ্চিম তীরে এবং গাজায় পরিভ্রমণ করিতেছিলেন। পরিভ্রমণ মানে মাস দুই সেখানে তিনি বসবাস করিয়াছিলেন। দেখিয়া শুনিয়া একদিন তিনি যাহা লিখিয়াছিলেন তাহাতে এই কথাগুলিও ছিল : ‘যতদিন না এই মূল ঘটনাকে—ইসরায়েলি দখলদারিকে—আন্তর্জাতিক আইনের এবং মূল মানবাধিকারের লঙ্ঘন বলিয়া বিচার করা হইতেছে ততদিন ফিলিস্তিনি এবং ইসরায়েলি জাতির সদস্যরা একে অপরকে হত্যা করিতেই থাকিবে—হোক তাহা সীমিত পরিসরের খুনোখুনি কি দুনিয়া-কাঁপানো রক্তারক্তি—হোক তাহা আদমবোমার বেশে কি হেলিকপ্টারযোগে গোলাবর্ষণ বা বোমারু জেটবিমানের মধ্যস্থতায় করা হত্যাকাণ্ড।’

আমার আজিকার এই সংক্ষিপ্ত নিবন্ধের উপসংহারও এই উদাহরণের অনুগামী। যতদিন পর্যন্ত না আমাদের দেশেও পরাধীনতার ঐতিহ্য অটুট থাকিবে ততদিন দেশে সর্বজনীন শিক্ষার প্রসার ঘটিবে না। বিদেশি ভাষা শিক্ষা আমাদের জীবন সংগ্রামের হাতিয়ার—এ সত্যে সন্দেহ নাই। কিন্তু বিদেশি ভাষার মধ্যস্থতায় শিক্ষা দিয়া আমাদের দেশে কোন দিনই সর্বজনীন কিংবা ‘উত্তম’ শিক্ষা প্রবর্তিত হইবে না। যাহা হইতেছে তাহা ‘মধ্যম’ শিক্ষা। ‘মধ্যম শিক্ষা’ বলিয়া কিছু নাই। ‘মধ্যম’ শিক্ষা মানেই শেষ বিচারে ‘অধম’ শিক্ষা।

শিক্ষার ‘মাধ্যম’ কথাটা যখনই আমার কানে আসে আমি তখনই শুনি শিক্ষার ‘মধ্যম’। মনে করি ‘মধ্যম’ মানের শিক্ষা। তখনই আমার কানে আসে ‘উত্তম-মধ্যম’ কথাটাও। স্বাধীন দেশের শিক্ষার লক্ষ্য হইবে ‘উচ্চশিক্ষা’—মাত্র ‘উত্তম-মধ্যম’ শিক্ষা নহে। বর্তমানে এদেশে যাহা চলিতেছে তাহাকে ‘উত্তম-মধ্যম’ অর্থাৎ মারধর শিক্ষার অধিক বলা যায় না। পরীক্ষা আর পরীক্ষা, শেষ পরীক্ষা আর ভর্তি পরীক্ষা! ‘উত্তম-মধ্যম’ আর কাহাকে বলে! ‘মধ্যম’ শিক্ষা কখনও স্বাধীন দেশের শিক্ষার লক্ষ্য হইতে পারে না। কারণ কি জানেন? শিক্ষায় এবং সাহিত্যে মধ্যম বলিয়া কিছু থাকিতে চাহে না। শেষ পর্যন্ত তাহা অধম শিক্ষা বা অধম সাহিত্যে পরিণত হয়। এই একটি ক্ষেত্রে অন্তত শেষ পর্যন্ত মধ্যমে আর অধমে কোন তফাত থাকে না।

১২ মার্চ ২০১৮

 

লেখক : অধ্যাপক, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

১৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি ও লাভজনক সম্পর্ক চায় ভারত : প্রণয় ভার্মা
বাংলাদেশের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি ও লাভজনক সম্পর্ক চায় ভারত : প্রণয় ভার্মা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম
সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা
লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক
সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন
বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার
আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা
নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন
বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা
ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম