শিরোনাম

ভাষার নির্বন্ধ : পরাধীনতার ঐতিহ্য

সলিমুল্লাহ খান
প্রিন্ট ভার্সন
ভাষার নির্বন্ধ : পরাধীনতার ঐতিহ্য

‘অন্ত্যমিল আর গদ্যের মতন ভয়াল কলায়

মধ্যম আর অধমে তফাত থাকে না বজায়।’

—ফরাশি প্রবাদ

আমাদের দেশে বর্তমানে শিক্ষাব্যবস্থা (কিংবা অব্যবস্থা) লইয়া অনেক বিতর্ক আছে কিন্তু ছেলেমেয়েদের কোন ভাষায় কি শিক্ষাটা দেওয়া হইতেছে তাহা লইয়া দৃশ্যত কোন বিচার নাই। এ দেশের উচ্চশ্রেণির ছেলেমেয়েরা একপ্রকার ব্যতিক্রমবিহীন অবস্থায় বিরাজ করে। তাঁহারা সকলেই ইংরেজি ভাষার মধ্যস্থতায় পড়াশোনা করিতেছে। দেখা যাইতেছে, তিরিশ কিংবা ততধিক লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে দেশ স্বাধীন করা যাইতে পারে, কিন্তু ইংরেজি ভাষার জায়গায় বাংলাকে (অর্থাৎ দেশের ভাষাকে) শিক্ষার বাহন করা যায় না। ইহার নিশ্চয়ই কোন কারণ আছে।

পরাধীনতার যুগের গোড়া হইতেই আমরা দুইটা যুক্তি শুনিয়া আসিতেছি। এক যুক্তি অনুসারে পরাধীন দেশের ভাষা মোটেও উন্নত, বিকশিত নহে—অন্তত যে সকল দেশ আমাদের দেশটি দখল করিয়াছে সে সকল দেশের ভাষার তুলনায় এ দেশের ভাষা অনুন্নত, অবিকশিত। ইহাতে উচ্চশিক্ষা দেওয়া যায় না। এয়ুরোপ মহাদেশ হইতে আগত প্রত্যেকটি বিজয়ী জাতির প্রতিনিধিরা একই যুক্তি দেখাইয়াছেন। শুদ্ধ ইংরেজি বা ফরাশি নহে— ইন্দোনেশিয়ায় কি মালয়েশিয়ায় ওলন্দাজ জাতি আর অ্যাঙ্গোলা, মোজাম্বিক কি গিনি-বিসাউ দেশে পর্তুগিজ জাতি—সকলেই বলিয়াছেন, এয়ুরোপিয়া ভাষায় যুক্তি দিয়া কথা বলা যায়। এই ভাষাগুলিতে মানুষ বিমূর্ত বা আকার-ইঙ্গিতপূর্ণ ভাষায় লেখাপড়া চালাইতে পারে—উত্তর-দক্ষিণ আমেরিকা, এশিয়া কিংবা আফ্রিকার পরাজিত জাতিগুলির ভাষার সেই ক্ষমতা নাই।

কথাগুলি সত্য হইলেও হইতে পারে। কিন্তু তাহাতেই বিজয়ী জাতি কখনো সম্পূর্ণ তৃপ্তিলাভ করেন নাই। তাঁহারা আরও একটা যুক্তি দেখায়াছেন। এই দোসরা যুক্তি অনুসারে, বাংলার মতো বড় বড় জাতীয় ভাষাগুলি নাগা কিংবা চাকমা জাতির ভাষার নাহান ছোট ছোট আঞ্চলিক ভাষা কিংবা ছোট ছোট জাতির মাতৃভাষার বড় ক্ষতি করিয়া থাকে। সুতরাং এই সকল আঞ্চলিক ভাষায় যাহারা কথাবার্তা বলিয়া থাকেন তাহাদের একমাত্র রক্ষাকবচ এয়ুরোপিয়া বিজয়ী জাতির কোন ভাষা গ্রহণ করা। যেমন ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে হিন্দির কর্তৃত্ব হইতে বাঁচিবার জন্য নাগাজাতির রাজ্যে ইংরেজিকেই রাজ্যভাষার মর্যাদা দেওয়া হইয়াছে। ইহাতে একটা সমস্যার সমাধান হইলেও আরেকটি সমস্যার স্বাস্থ্য কিন্তু মোটাতাজা হইতেছে। ইংরেজি হিন্দি সারাইবে বুঝিলাম, কিন্তু ইংরেজি সারাইবে কে! 

দক্ষিণ আফ্রিকার অভিজ্ঞতা হইতে দেখা যায়, সেখানে একদা বিজয়ী ওলন্দাজদের বংশধরগণ ‘আফ্রিকানস’ নামে যে ভাষাটির সৃষ্টি সম্ভব করিয়াছিলেন সেই ভাষাটি এক্ষণে আন্তর্জাতিক ভাষা ইংরেজির সাক্ষাৎ পিছু হটিয়া যাইতেছে। শুদ্ধ আফ্রিকান্স নহে, আফ্রিকার শত শত ছোট জাতির ভাষাও একই পরিস্থিতির মুখে পড়িয়াছে। ইহার কোন প্রতিকার নাই। বাংলাদেশের বড়লোকেরাও—কেতাবি ভাষায় বলিতে উচ্চশ্রেণির লোকেরা—এখন বিনাবাক্যে ইংরেজির মধ্যস্থতায় তাঁহাদের ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া শিখাইতেছেন। বাংলা এখন তাঁহাদের চোখে ছোটলোকের—রিকশাওয়ালা বা পোশাক শ্রমিকের—ভাষা বিশেষ। ইহার কি কোন প্রতিকার আছে! কখনও কখনও আরেকটি—খানিক দুর্বলতর—যুক্তির আওয়াজও আমাদের কানে আসে। এই যুক্তির নাম বাইলিঙ্গুয়ালিজম বা দ্বিভাষা-ব্যবসায়। এই যুক্তির বাদীগণ বলেন, ছেলেমেয়েরা একসঙ্গে দুই ভাষায় শিক্ষালাভ করিলে ক্ষতি কি! আট-দশটি ভাষা শিখিলেও কোন ক্ষতি নাই—বরং লাভই আছে তাহাতে। সমস্যা হইতেছে, কোন ভাষাটি শিক্ষার বাহন বা প্রচলিত কথায় ‘শিক্ষার মাধ্যম’ হইবে তাহাই। প্রশ্নটা যেখানে অগ্রাধিকারের সেখানে দোভাষী কিংবা ত্রিভাষী শিক্ষার কথাই উঠিতেছে না। আমাদের দেশে উচ্চশ্রেণির শিক্ষা ইংরেজিকেই অগ্রাধিকার দিয়াছে। কারণ তাঁহারা পেছনে অনেকদূর পর্যন্ত দেখিতে পাইতেছেন। পেছনেরটা আবার তাঁহাদের সামনেও দাঁড়ানো। যেখানে সারা পৃথিবীতে ইংরেজিই একমাত্র কিংবা একনম্বর ভাষা সেখানে জাতীয় বা দেশীয় ভাষায় শিক্ষা দিয়া সময় নষ্ট করা কেন? ইঁহারা নিজেদের যুক্তিতে এতই স্থিরকাম যে আপনার সহিত কথাবার্তা বলিয়া সময় নষ্ট করিতেও নারাজ।

অল্প কিছু দিন হইল মনোবিশ্লেষণ নামক শাস্ত্র লইয়া একটু আধটু নাড়াচাড়া করিতেছি। দেখিলাম সেই শাস্ত্রের একজন মনীষী—ফরাশি দেশের লোক ইনি—নাম জাক লাকাঁ—কহিতেছেন, এই জাতীয় প্রশ্নে যাঁহাদের কোন প্রশ্ন থাকে না তাঁহারা বিকৃতকামী বিশেষ—ইংরেজিতে ইঁহাদের বলে পার্বার্ট। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শিশির ভট্টাচার্য্য বলিয়াছেন, ইঁহারা ‘কাগজে-কলমে’ স্বীকার করেন বটে বাংলা প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রভাষা—কিন্তু ‘কাজে-কর্মে’ ইংরেজিকেই রাষ্ট্রভাষার উপরে স্থান দেন অর্থাৎ ইঁহাদের মুখে একটা ভাব মনে একটা ভাব। জাক লাকাঁর প্রস্তাব অনুসারে, এই ভাবটাই ‘বিকৃতকাম’ নামক গঠনের লক্ষণ।

‘বিকৃতকাম’ কাহাকে বলে? উদাহরণস্বরূপ সমকামের কথা বলা যাইতে পারে। মনোবিশ্লেষণ শাস্ত্রের প্রবর্তক মহাত্মা সিগমুন্ড ফ্রয়েড বলিতেন—সমকাম জিনিশটা বিকৃতকাম বিশেষ। ফ্রয়েডের অনুসারী জাক লাকাঁ পুনশ্চ কহিতেছেন, সমকাম জিনিশটা বিকৃতকাম অন্য কারণে। সমকাম ‘প্রকৃতির শাসন’ বিরোধী বলিয়াই বিকৃতকাম নহে—এমনকি সমাজের অনুশাসন পরিপন্থী বলিয়াও নহে। এই কামকে তিনি বিকৃতকাম বলিতেছেন সম্পূর্ণ ভিন্ন এক কারণে। লাকাঁর মতে, প্রকৃতি হইতে সংস্কৃতিতে পৌঁছিবার যে পথ—যাহার ফ্রয়েড প্রদত্ত নাম ‘ইদিপাসের বাসনা’—সে পথের বিরুদ্ধে দাঁড়ায় বলিয়াই সমকাম বিকৃতকাম উপাধি পাইতেছে। দৃষ্টান্তের স্থলে তিনি দেখাইয়াছেন, প্রাচীন এয়ুনানে বা গ্রিস দেশে সমকাম সামাজিকভাবে স্বীকৃত ছিল—তারপরও তাহার ‘বিকৃতকাম’ অভিধা অসার্থক হয় নাই। সমকাম ‘ইদিপাসের বাসনা’কে অতিক্রম করিতে চাহে বলিয়াই বিকৃতকাম।

এই বিকৃতকামের আরও বিশ্লেষণ চলিতে পারে, কিন্তু এক্ষণে বলা যাইতে পারে ইহার কোন চিকিৎসা বা উপশম নাই। কেন নাই? প্রথম কারণ, বিকৃতকামী কখনও স্বীকার করেন না তাঁহার কামনা বিকৃত। নিজের যুক্তিতে তিনি এতই অটল এতই অবিচল যে তিনি কোন বিশ্লেষণের প্রয়োজনই অনুভব করেন না। তো তাহার হাত হইতে পরিত্রাণ খুঁজিতে হইবে অন্য প্রস্তাব অনুসারে। এই অন্য পথ বা অন্য প্রস্তাব কি তাহা আমি একটা উদাহরণের সহিত বুঝাইতে চাহিব।

পশ্চিম এশিয়া মহাদেশে এই মুহূর্তে যাহা ঘটিতেছে তাহার এক আদি ঘটনার নাম ইসরায়েল অথবা ফিলিস্তিন সমস্যা। ১৯৯০ সালের পর কোন একসময়ে আন্তর্জাতিক মুরব্বিদের মধ্যস্থতায় সেখানে ‘শান্তি-প্রক্রিয়া’ শুরু হইয়াছিল। অনেক বিষয়ে দুই পক্ষ একমতও (কিংবা প্রায়—একমত) হইয়াছিলেন। কয়েক দফা ঐকমত্যের পূর্বে ‘যুগান্তকারী’ প্রভৃতি বিশেষণও যুক্ত করা হইয়াছিল। যেমন ইসরায়েল কর্তৃক পিএলও বা ফিলিস্তিন মুক্তি সংস্থার অস্তিত্ব স্বীকার করা আর ফিলিস্তিন কর্তৃক ইসরায়েল রাষ্ট্রকে কবুল করা। ১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধে ইসরায়েল জর্ডান নদীর পশ্চিম তীর আর গাজা উপকূলে যে সকল জায়গা দখল করিয়াছিল সেখানকার কিছু কিছু এলাকায় ‘ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ’ নামে সংস্থা প্রতিষ্ঠার এজাজত পর্যন্ত শান্তি-প্রক্রিয়ার অংশস্বরূপ দেওয়া হইয়াছিল। ইজ্জাক রবিন আর এয়াসের আরাফাতের নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয় ছিল এই শান্তি-প্রক্রিয়ারই বহুলালোচিত বহুজাতিক স্বীকৃতি।

কিন্তু আজ কত বৎসর হইল? একশত বছরের চারিভাগের একভাগ তো বটেই। ফিলিস্তিনি উদ্বাস্তুদের ঘরে ফেরার (কিংবা ক্ষতিপূরণ পাওয়ার) কোন ব্যবস্থা তো হয় নাই। বরং তাহারা যে তিমিরে ছিলেন অবস্থা সেই তিমিরেই ডুবিয়া রহিয়াছে। উদ্বাস্তুদের বাড়িঘর গুঁড়াইয়া দিয়া, তাহাদের জলপাই বাগান উচ্ছেদ করিয়া, তাঁহাদের জায়গাজমি কাড়িয়া লইয়া সেখানে ফিবছর ইসরায়েলিদের জন্য নতুন নতুন বসতির পত্তন করা হইতেছে। এয়াহুদি-নাসারা-মুসলমান তিন ধর্মজাতিরই পবিত্র তীর্থ জেরুজালেম শহর এখনও ইসরায়েলের হাতে। কোন বড় সমস্যার—একটারও—সমাধান হয় নাই। কেন হয় নাই? কারণ একটাই—গোটা দেশটা ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর দখলে আছে। একটা জাতির জনসাধারণ আরেকটা জাতির বন্দুকের নলের ডগায় বসিয়া আছে। এই মূল সত্যটার দিকে চোখ না দিয়া যত বিশ্লেষণই করা হউক না কেন কোন ফল হইবে না।

জো সাক্কো নামক একজন জাপানি শিল্পী ১৯৯১-৯২ সালে কিছু দিন ইসরায়েল কর্তৃক দখল করা পশ্চিম তীরে এবং গাজায় পরিভ্রমণ করিতেছিলেন। পরিভ্রমণ মানে মাস দুই সেখানে তিনি বসবাস করিয়াছিলেন। দেখিয়া শুনিয়া একদিন তিনি যাহা লিখিয়াছিলেন তাহাতে এই কথাগুলিও ছিল : ‘যতদিন না এই মূল ঘটনাকে—ইসরায়েলি দখলদারিকে—আন্তর্জাতিক আইনের এবং মূল মানবাধিকারের লঙ্ঘন বলিয়া বিচার করা হইতেছে ততদিন ফিলিস্তিনি এবং ইসরায়েলি জাতির সদস্যরা একে অপরকে হত্যা করিতেই থাকিবে—হোক তাহা সীমিত পরিসরের খুনোখুনি কি দুনিয়া-কাঁপানো রক্তারক্তি—হোক তাহা আদমবোমার বেশে কি হেলিকপ্টারযোগে গোলাবর্ষণ বা বোমারু জেটবিমানের মধ্যস্থতায় করা হত্যাকাণ্ড।’

আমার আজিকার এই সংক্ষিপ্ত নিবন্ধের উপসংহারও এই উদাহরণের অনুগামী। যতদিন পর্যন্ত না আমাদের দেশেও পরাধীনতার ঐতিহ্য অটুট থাকিবে ততদিন দেশে সর্বজনীন শিক্ষার প্রসার ঘটিবে না। বিদেশি ভাষা শিক্ষা আমাদের জীবন সংগ্রামের হাতিয়ার—এ সত্যে সন্দেহ নাই। কিন্তু বিদেশি ভাষার মধ্যস্থতায় শিক্ষা দিয়া আমাদের দেশে কোন দিনই সর্বজনীন কিংবা ‘উত্তম’ শিক্ষা প্রবর্তিত হইবে না। যাহা হইতেছে তাহা ‘মধ্যম’ শিক্ষা। ‘মধ্যম শিক্ষা’ বলিয়া কিছু নাই। ‘মধ্যম’ শিক্ষা মানেই শেষ বিচারে ‘অধম’ শিক্ষা।

শিক্ষার ‘মাধ্যম’ কথাটা যখনই আমার কানে আসে আমি তখনই শুনি শিক্ষার ‘মধ্যম’। মনে করি ‘মধ্যম’ মানের শিক্ষা। তখনই আমার কানে আসে ‘উত্তম-মধ্যম’ কথাটাও। স্বাধীন দেশের শিক্ষার লক্ষ্য হইবে ‘উচ্চশিক্ষা’—মাত্র ‘উত্তম-মধ্যম’ শিক্ষা নহে। বর্তমানে এদেশে যাহা চলিতেছে তাহাকে ‘উত্তম-মধ্যম’ অর্থাৎ মারধর শিক্ষার অধিক বলা যায় না। পরীক্ষা আর পরীক্ষা, শেষ পরীক্ষা আর ভর্তি পরীক্ষা! ‘উত্তম-মধ্যম’ আর কাহাকে বলে! ‘মধ্যম’ শিক্ষা কখনও স্বাধীন দেশের শিক্ষার লক্ষ্য হইতে পারে না। কারণ কি জানেন? শিক্ষায় এবং সাহিত্যে মধ্যম বলিয়া কিছু থাকিতে চাহে না। শেষ পর্যন্ত তাহা অধম শিক্ষা বা অধম সাহিত্যে পরিণত হয়। এই একটি ক্ষেত্রে অন্তত শেষ পর্যন্ত মধ্যমে আর অধমে কোন তফাত থাকে না।

১২ মার্চ ২০১৮

 

লেখক : অধ্যাপক, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই

৪১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর
জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

নগর জীবন

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

মৌমাছির অদ্ভুত নাচ
মৌমাছির অদ্ভুত নাচ

পরিবেশ ও জীবন

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর
আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর

দেশগ্রাম

মিশিগানে জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত আরোহীর সবাই নিহত
মিশিগানে জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত আরোহীর সবাই নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর