শিরোনাম

ভাষার নির্বন্ধ : পরাধীনতার ঐতিহ্য

সলিমুল্লাহ খান
প্রিন্ট ভার্সন
ভাষার নির্বন্ধ : পরাধীনতার ঐতিহ্য

‘অন্ত্যমিল আর গদ্যের মতন ভয়াল কলায়

মধ্যম আর অধমে তফাত থাকে না বজায়।’

—ফরাশি প্রবাদ

আমাদের দেশে বর্তমানে শিক্ষাব্যবস্থা (কিংবা অব্যবস্থা) লইয়া অনেক বিতর্ক আছে কিন্তু ছেলেমেয়েদের কোন ভাষায় কি শিক্ষাটা দেওয়া হইতেছে তাহা লইয়া দৃশ্যত কোন বিচার নাই। এ দেশের উচ্চশ্রেণির ছেলেমেয়েরা একপ্রকার ব্যতিক্রমবিহীন অবস্থায় বিরাজ করে। তাঁহারা সকলেই ইংরেজি ভাষার মধ্যস্থতায় পড়াশোনা করিতেছে। দেখা যাইতেছে, তিরিশ কিংবা ততধিক লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে দেশ স্বাধীন করা যাইতে পারে, কিন্তু ইংরেজি ভাষার জায়গায় বাংলাকে (অর্থাৎ দেশের ভাষাকে) শিক্ষার বাহন করা যায় না। ইহার নিশ্চয়ই কোন কারণ আছে।

পরাধীনতার যুগের গোড়া হইতেই আমরা দুইটা যুক্তি শুনিয়া আসিতেছি। এক যুক্তি অনুসারে পরাধীন দেশের ভাষা মোটেও উন্নত, বিকশিত নহে—অন্তত যে সকল দেশ আমাদের দেশটি দখল করিয়াছে সে সকল দেশের ভাষার তুলনায় এ দেশের ভাষা অনুন্নত, অবিকশিত। ইহাতে উচ্চশিক্ষা দেওয়া যায় না। এয়ুরোপ মহাদেশ হইতে আগত প্রত্যেকটি বিজয়ী জাতির প্রতিনিধিরা একই যুক্তি দেখাইয়াছেন। শুদ্ধ ইংরেজি বা ফরাশি নহে— ইন্দোনেশিয়ায় কি মালয়েশিয়ায় ওলন্দাজ জাতি আর অ্যাঙ্গোলা, মোজাম্বিক কি গিনি-বিসাউ দেশে পর্তুগিজ জাতি—সকলেই বলিয়াছেন, এয়ুরোপিয়া ভাষায় যুক্তি দিয়া কথা বলা যায়। এই ভাষাগুলিতে মানুষ বিমূর্ত বা আকার-ইঙ্গিতপূর্ণ ভাষায় লেখাপড়া চালাইতে পারে—উত্তর-দক্ষিণ আমেরিকা, এশিয়া কিংবা আফ্রিকার পরাজিত জাতিগুলির ভাষার সেই ক্ষমতা নাই।

কথাগুলি সত্য হইলেও হইতে পারে। কিন্তু তাহাতেই বিজয়ী জাতি কখনো সম্পূর্ণ তৃপ্তিলাভ করেন নাই। তাঁহারা আরও একটা যুক্তি দেখায়াছেন। এই দোসরা যুক্তি অনুসারে, বাংলার মতো বড় বড় জাতীয় ভাষাগুলি নাগা কিংবা চাকমা জাতির ভাষার নাহান ছোট ছোট আঞ্চলিক ভাষা কিংবা ছোট ছোট জাতির মাতৃভাষার বড় ক্ষতি করিয়া থাকে। সুতরাং এই সকল আঞ্চলিক ভাষায় যাহারা কথাবার্তা বলিয়া থাকেন তাহাদের একমাত্র রক্ষাকবচ এয়ুরোপিয়া বিজয়ী জাতির কোন ভাষা গ্রহণ করা। যেমন ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে হিন্দির কর্তৃত্ব হইতে বাঁচিবার জন্য নাগাজাতির রাজ্যে ইংরেজিকেই রাজ্যভাষার মর্যাদা দেওয়া হইয়াছে। ইহাতে একটা সমস্যার সমাধান হইলেও আরেকটি সমস্যার স্বাস্থ্য কিন্তু মোটাতাজা হইতেছে। ইংরেজি হিন্দি সারাইবে বুঝিলাম, কিন্তু ইংরেজি সারাইবে কে! 

দক্ষিণ আফ্রিকার অভিজ্ঞতা হইতে দেখা যায়, সেখানে একদা বিজয়ী ওলন্দাজদের বংশধরগণ ‘আফ্রিকানস’ নামে যে ভাষাটির সৃষ্টি সম্ভব করিয়াছিলেন সেই ভাষাটি এক্ষণে আন্তর্জাতিক ভাষা ইংরেজির সাক্ষাৎ পিছু হটিয়া যাইতেছে। শুদ্ধ আফ্রিকান্স নহে, আফ্রিকার শত শত ছোট জাতির ভাষাও একই পরিস্থিতির মুখে পড়িয়াছে। ইহার কোন প্রতিকার নাই। বাংলাদেশের বড়লোকেরাও—কেতাবি ভাষায় বলিতে উচ্চশ্রেণির লোকেরা—এখন বিনাবাক্যে ইংরেজির মধ্যস্থতায় তাঁহাদের ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া শিখাইতেছেন। বাংলা এখন তাঁহাদের চোখে ছোটলোকের—রিকশাওয়ালা বা পোশাক শ্রমিকের—ভাষা বিশেষ। ইহার কি কোন প্রতিকার আছে! কখনও কখনও আরেকটি—খানিক দুর্বলতর—যুক্তির আওয়াজও আমাদের কানে আসে। এই যুক্তির নাম বাইলিঙ্গুয়ালিজম বা দ্বিভাষা-ব্যবসায়। এই যুক্তির বাদীগণ বলেন, ছেলেমেয়েরা একসঙ্গে দুই ভাষায় শিক্ষালাভ করিলে ক্ষতি কি! আট-দশটি ভাষা শিখিলেও কোন ক্ষতি নাই—বরং লাভই আছে তাহাতে। সমস্যা হইতেছে, কোন ভাষাটি শিক্ষার বাহন বা প্রচলিত কথায় ‘শিক্ষার মাধ্যম’ হইবে তাহাই। প্রশ্নটা যেখানে অগ্রাধিকারের সেখানে দোভাষী কিংবা ত্রিভাষী শিক্ষার কথাই উঠিতেছে না। আমাদের দেশে উচ্চশ্রেণির শিক্ষা ইংরেজিকেই অগ্রাধিকার দিয়াছে। কারণ তাঁহারা পেছনে অনেকদূর পর্যন্ত দেখিতে পাইতেছেন। পেছনেরটা আবার তাঁহাদের সামনেও দাঁড়ানো। যেখানে সারা পৃথিবীতে ইংরেজিই একমাত্র কিংবা একনম্বর ভাষা সেখানে জাতীয় বা দেশীয় ভাষায় শিক্ষা দিয়া সময় নষ্ট করা কেন? ইঁহারা নিজেদের যুক্তিতে এতই স্থিরকাম যে আপনার সহিত কথাবার্তা বলিয়া সময় নষ্ট করিতেও নারাজ।

অল্প কিছু দিন হইল মনোবিশ্লেষণ নামক শাস্ত্র লইয়া একটু আধটু নাড়াচাড়া করিতেছি। দেখিলাম সেই শাস্ত্রের একজন মনীষী—ফরাশি দেশের লোক ইনি—নাম জাক লাকাঁ—কহিতেছেন, এই জাতীয় প্রশ্নে যাঁহাদের কোন প্রশ্ন থাকে না তাঁহারা বিকৃতকামী বিশেষ—ইংরেজিতে ইঁহাদের বলে পার্বার্ট। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শিশির ভট্টাচার্য্য বলিয়াছেন, ইঁহারা ‘কাগজে-কলমে’ স্বীকার করেন বটে বাংলা প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রভাষা—কিন্তু ‘কাজে-কর্মে’ ইংরেজিকেই রাষ্ট্রভাষার উপরে স্থান দেন অর্থাৎ ইঁহাদের মুখে একটা ভাব মনে একটা ভাব। জাক লাকাঁর প্রস্তাব অনুসারে, এই ভাবটাই ‘বিকৃতকাম’ নামক গঠনের লক্ষণ।

‘বিকৃতকাম’ কাহাকে বলে? উদাহরণস্বরূপ সমকামের কথা বলা যাইতে পারে। মনোবিশ্লেষণ শাস্ত্রের প্রবর্তক মহাত্মা সিগমুন্ড ফ্রয়েড বলিতেন—সমকাম জিনিশটা বিকৃতকাম বিশেষ। ফ্রয়েডের অনুসারী জাক লাকাঁ পুনশ্চ কহিতেছেন, সমকাম জিনিশটা বিকৃতকাম অন্য কারণে। সমকাম ‘প্রকৃতির শাসন’ বিরোধী বলিয়াই বিকৃতকাম নহে—এমনকি সমাজের অনুশাসন পরিপন্থী বলিয়াও নহে। এই কামকে তিনি বিকৃতকাম বলিতেছেন সম্পূর্ণ ভিন্ন এক কারণে। লাকাঁর মতে, প্রকৃতি হইতে সংস্কৃতিতে পৌঁছিবার যে পথ—যাহার ফ্রয়েড প্রদত্ত নাম ‘ইদিপাসের বাসনা’—সে পথের বিরুদ্ধে দাঁড়ায় বলিয়াই সমকাম বিকৃতকাম উপাধি পাইতেছে। দৃষ্টান্তের স্থলে তিনি দেখাইয়াছেন, প্রাচীন এয়ুনানে বা গ্রিস দেশে সমকাম সামাজিকভাবে স্বীকৃত ছিল—তারপরও তাহার ‘বিকৃতকাম’ অভিধা অসার্থক হয় নাই। সমকাম ‘ইদিপাসের বাসনা’কে অতিক্রম করিতে চাহে বলিয়াই বিকৃতকাম।

এই বিকৃতকামের আরও বিশ্লেষণ চলিতে পারে, কিন্তু এক্ষণে বলা যাইতে পারে ইহার কোন চিকিৎসা বা উপশম নাই। কেন নাই? প্রথম কারণ, বিকৃতকামী কখনও স্বীকার করেন না তাঁহার কামনা বিকৃত। নিজের যুক্তিতে তিনি এতই অটল এতই অবিচল যে তিনি কোন বিশ্লেষণের প্রয়োজনই অনুভব করেন না। তো তাহার হাত হইতে পরিত্রাণ খুঁজিতে হইবে অন্য প্রস্তাব অনুসারে। এই অন্য পথ বা অন্য প্রস্তাব কি তাহা আমি একটা উদাহরণের সহিত বুঝাইতে চাহিব।

পশ্চিম এশিয়া মহাদেশে এই মুহূর্তে যাহা ঘটিতেছে তাহার এক আদি ঘটনার নাম ইসরায়েল অথবা ফিলিস্তিন সমস্যা। ১৯৯০ সালের পর কোন একসময়ে আন্তর্জাতিক মুরব্বিদের মধ্যস্থতায় সেখানে ‘শান্তি-প্রক্রিয়া’ শুরু হইয়াছিল। অনেক বিষয়ে দুই পক্ষ একমতও (কিংবা প্রায়—একমত) হইয়াছিলেন। কয়েক দফা ঐকমত্যের পূর্বে ‘যুগান্তকারী’ প্রভৃতি বিশেষণও যুক্ত করা হইয়াছিল। যেমন ইসরায়েল কর্তৃক পিএলও বা ফিলিস্তিন মুক্তি সংস্থার অস্তিত্ব স্বীকার করা আর ফিলিস্তিন কর্তৃক ইসরায়েল রাষ্ট্রকে কবুল করা। ১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধে ইসরায়েল জর্ডান নদীর পশ্চিম তীর আর গাজা উপকূলে যে সকল জায়গা দখল করিয়াছিল সেখানকার কিছু কিছু এলাকায় ‘ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ’ নামে সংস্থা প্রতিষ্ঠার এজাজত পর্যন্ত শান্তি-প্রক্রিয়ার অংশস্বরূপ দেওয়া হইয়াছিল। ইজ্জাক রবিন আর এয়াসের আরাফাতের নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয় ছিল এই শান্তি-প্রক্রিয়ারই বহুলালোচিত বহুজাতিক স্বীকৃতি।

কিন্তু আজ কত বৎসর হইল? একশত বছরের চারিভাগের একভাগ তো বটেই। ফিলিস্তিনি উদ্বাস্তুদের ঘরে ফেরার (কিংবা ক্ষতিপূরণ পাওয়ার) কোন ব্যবস্থা তো হয় নাই। বরং তাহারা যে তিমিরে ছিলেন অবস্থা সেই তিমিরেই ডুবিয়া রহিয়াছে। উদ্বাস্তুদের বাড়িঘর গুঁড়াইয়া দিয়া, তাহাদের জলপাই বাগান উচ্ছেদ করিয়া, তাঁহাদের জায়গাজমি কাড়িয়া লইয়া সেখানে ফিবছর ইসরায়েলিদের জন্য নতুন নতুন বসতির পত্তন করা হইতেছে। এয়াহুদি-নাসারা-মুসলমান তিন ধর্মজাতিরই পবিত্র তীর্থ জেরুজালেম শহর এখনও ইসরায়েলের হাতে। কোন বড় সমস্যার—একটারও—সমাধান হয় নাই। কেন হয় নাই? কারণ একটাই—গোটা দেশটা ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর দখলে আছে। একটা জাতির জনসাধারণ আরেকটা জাতির বন্দুকের নলের ডগায় বসিয়া আছে। এই মূল সত্যটার দিকে চোখ না দিয়া যত বিশ্লেষণই করা হউক না কেন কোন ফল হইবে না।

জো সাক্কো নামক একজন জাপানি শিল্পী ১৯৯১-৯২ সালে কিছু দিন ইসরায়েল কর্তৃক দখল করা পশ্চিম তীরে এবং গাজায় পরিভ্রমণ করিতেছিলেন। পরিভ্রমণ মানে মাস দুই সেখানে তিনি বসবাস করিয়াছিলেন। দেখিয়া শুনিয়া একদিন তিনি যাহা লিখিয়াছিলেন তাহাতে এই কথাগুলিও ছিল : ‘যতদিন না এই মূল ঘটনাকে—ইসরায়েলি দখলদারিকে—আন্তর্জাতিক আইনের এবং মূল মানবাধিকারের লঙ্ঘন বলিয়া বিচার করা হইতেছে ততদিন ফিলিস্তিনি এবং ইসরায়েলি জাতির সদস্যরা একে অপরকে হত্যা করিতেই থাকিবে—হোক তাহা সীমিত পরিসরের খুনোখুনি কি দুনিয়া-কাঁপানো রক্তারক্তি—হোক তাহা আদমবোমার বেশে কি হেলিকপ্টারযোগে গোলাবর্ষণ বা বোমারু জেটবিমানের মধ্যস্থতায় করা হত্যাকাণ্ড।’

আমার আজিকার এই সংক্ষিপ্ত নিবন্ধের উপসংহারও এই উদাহরণের অনুগামী। যতদিন পর্যন্ত না আমাদের দেশেও পরাধীনতার ঐতিহ্য অটুট থাকিবে ততদিন দেশে সর্বজনীন শিক্ষার প্রসার ঘটিবে না। বিদেশি ভাষা শিক্ষা আমাদের জীবন সংগ্রামের হাতিয়ার—এ সত্যে সন্দেহ নাই। কিন্তু বিদেশি ভাষার মধ্যস্থতায় শিক্ষা দিয়া আমাদের দেশে কোন দিনই সর্বজনীন কিংবা ‘উত্তম’ শিক্ষা প্রবর্তিত হইবে না। যাহা হইতেছে তাহা ‘মধ্যম’ শিক্ষা। ‘মধ্যম শিক্ষা’ বলিয়া কিছু নাই। ‘মধ্যম’ শিক্ষা মানেই শেষ বিচারে ‘অধম’ শিক্ষা।

শিক্ষার ‘মাধ্যম’ কথাটা যখনই আমার কানে আসে আমি তখনই শুনি শিক্ষার ‘মধ্যম’। মনে করি ‘মধ্যম’ মানের শিক্ষা। তখনই আমার কানে আসে ‘উত্তম-মধ্যম’ কথাটাও। স্বাধীন দেশের শিক্ষার লক্ষ্য হইবে ‘উচ্চশিক্ষা’—মাত্র ‘উত্তম-মধ্যম’ শিক্ষা নহে। বর্তমানে এদেশে যাহা চলিতেছে তাহাকে ‘উত্তম-মধ্যম’ অর্থাৎ মারধর শিক্ষার অধিক বলা যায় না। পরীক্ষা আর পরীক্ষা, শেষ পরীক্ষা আর ভর্তি পরীক্ষা! ‘উত্তম-মধ্যম’ আর কাহাকে বলে! ‘মধ্যম’ শিক্ষা কখনও স্বাধীন দেশের শিক্ষার লক্ষ্য হইতে পারে না। কারণ কি জানেন? শিক্ষায় এবং সাহিত্যে মধ্যম বলিয়া কিছু থাকিতে চাহে না। শেষ পর্যন্ত তাহা অধম শিক্ষা বা অধম সাহিত্যে পরিণত হয়। এই একটি ক্ষেত্রে অন্তত শেষ পর্যন্ত মধ্যমে আর অধমে কোন তফাত থাকে না।

১২ মার্চ ২০১৮

 

লেখক : অধ্যাপক, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন