শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

দিনে ১০ কোটি টাকা

শাজাহান খানের ভয়াবহ চাঁদাবাজি

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক - দখল-চাঁদাবাজিতে অর্জিত যত সম্পদ - সরকারে থেকেও সরকারের বিরোধিতা - গার্মেন্ট কারখানাগুলোতে শ্রমিক অসন্তোষের নেপথ্যে
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও মাদারীপুর প্রতিনিধি
শাজাহান খানের ভয়াবহ চাঁদাবাজি

আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য শাজাহান খান ছিলেন স্বৈরাচারী সরকারের এক সময়ের নৌপরিবহন মন্ত্রী। কিন্তু তার বিস্তৃত নেটওয়ার্ক ছিল সারা দেশের সড়ক পরিবহন খাতে। সড়ক পরিবহনের বৈধ-অবৈধ প্রায় ১ হাজার সংগঠনের মাধ্যমে চাঁদাবাজির এক নিরাপদ নেটওয়ার্ক গড়ে তোলেন তিনি। এর পাশাপাশি এক যুগ আগে থেকেই দেশের বিকশিত গার্মেন্ট সেক্টরেও তিনি থাবা বসান। সড়ক পরিবহনে ৯৩২ সংগঠনের নিয়ন্ত্রক তিনি, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের কার্যকরী সভাপতি। এর পাশাপাশি ২০১৩ সালে ৫২টি গার্মেন্ট শ্রমিক ফেডারেশনের সমন্বয়ে গঠন করেন গার্মেন্ট শ্রমিক সমন্বয় পরিষদ। এ সংগঠনেরও প্রধান তিনি। ঢাকার আশুলিয়া ও গাজীপুরের সাম্প্রতিক শ্রমিক অসন্তোষের নেপথ্যে শাজাহান খানের ইন্ধন রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। এদিকে শাজাহান খানের নিয়ন্ত্রিত সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন সারা দেশে প্রতিদিন তাদের বৈধ-অবৈধ ৯৩২টি সংগঠনের মাধ্যমে ১০ কোটি টাকার বেশি চাঁদা তোলে বলে অভিযোগ রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি টাকার বেশি সরাসরি শাজাহান খানের কাছে পৌঁছাত বলে জানা গেছে। পরিবহন খাতের ‘সম্রাট’ হিসেবে পরিচিত শাজাহান খানের সংঘবদ্ধ চাঁদাবাজির ব্যাপারে তার সংগঠনের নেতারাই সংবাদ সম্মেলন করে প্রতিকার দাবি করেছেন। শাজাহান খানের উত্থান ১৯৭২ সালের শুরুতে মাদারীপুর জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি হওয়ার মধ্য দিয়ে। ওই বছরই বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক হন তিনি। এরপর ১৯৮০ সালে ফেডারেশনের যুগ্ম সম্পাদক ও ১৯৯৪ সালে কার্যকরী সভাপতি নির্বাচিত হন। এরপর থেকে শ্রমিকদের এ সংগঠনের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রক তিনি। সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের শীর্ষ নেতা হওয়ার কারণে শাজাহান খানের জন্য সড়কে চাঁদাবাজির নিয়ন্ত্রণ সহজ হয়। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন মালিকদের সঙ্গে আঁতাত করে সারা দেশের যানবাহন থেকে প্রতিদিন প্রায় ১০ কোটি টাকা চাঁদা আদায় করে। এ ব্যাপারে পরিবহন শ্রমিক নেতা বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগের সভাপতি মোহাম্মদ হানিফ খোকন বলেন, শাজাহান খানের নির্দেশে পুরো পরিবহন খাত চলত। তার কাছেই জিম্মি ছিল দেশের সড়ক পরিবহন খাত। পরিবহন শ্রমিকদের উন্নয়নে কোনো অবদানই ছিল না তার। প্রতিদিন সড়ক থেকে ১০ কোটির বেশি টাকা তুলত তার ফেডারেশন। কিন্তু সেসব টাকা শ্রমিকদের কোনো কাজেই আসত না। সড়কে তার দাপট শুরু হয়েছিল পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ন দিয়ে। সেখান থেকে সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের শীর্ষ নেতা হয়ে এ খাতের সম্রাট হয়ে ওঠেন তিনি। ক্ষমতা ও দাপটে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বানিয়েছেন তিনি। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর শাজাহান খানের সার্বিক পরিবহনের ৩২টি বাসে আগুন দেওয়া হয়। আওয়ামী লীগের অন্য নেতাদের মতো তিনিও গা-ঢাকা দিয়েছিলেন। গতকাল ভোরে রাজধানীর ধানমন্ডি থেকে গ্রেফতার হন তিনি।

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক : রাজনীতিতে শাজাহান খানের শুরু হয়েছিল আওয়ামী লীগের হাত ধরে। মাঝে জাসদ হয়ে তাদের দুঃসময়ে আবার ফিরেছেন আওয়ামী লীগে। হয়েছেন বড় নেতা ও মন্ত্রী। আওয়ামী লীগে ফেরার পর তাকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। ঘুরতে থাকে ভাগ্যের চাকা। তৈরি হয় ক্ষমতার প্রভাব বলয়। একে একে নিয়ন্ত্রণ নিতে থাকেন মাদারীপুর জেলার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। প্রভাব বাড়তে থাকে তার পরিবার ও স্বজনদের। ২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনের হলফনামা অনুযায়ী সাবেক নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান ছিলেন দেনাদার। ২০১৮ সালের একটি গোয়েন্দা সংস্থার গোপন প্রতিবেদন মতে তিনি কয়েক হাজার কোটি টাকার মালিক। ২০০৮ সালের নির্বাচনি হলফনামা মোতাবেক শাজাহান খানের মাসিক আয় ছিল ৫৭ হাজার ৮৬ টাকা। তার স্ত্রীর শিক্ষকতা থেকে মাসে আসত ৫ হাজার ২০০ টাকা। তখন তাদের স্বামী-স্ত্রীর হাতে নগদ কোনো টাকা ছিল না। বরং ঋণ ছিল ৪২ লাখ টাকার উপরে। ২০০৮ সালে শাজাহান খানের বার্ষিক আয় ছিল ৬ লাখ ৮৫ হাজার ৩৬ টাকা। এই হিসাবে প্রতি মাসে আসত ৫৭ হাজার ৮৬ টাকা। ২০০৮ সালে শাজাহান খানের নিজ নামে স্থাবর সম্পদ ছিল তিন স্থানে। এ ছাড়াও গ্রামের বাড়িতে যৌথ মালিকানায় স্থাবর সম্পদ ছিল। বর্তমানে তার নিজ নামে স্থাবর সম্পত্তি রয়েছে কমপক্ষে ১৫ স্থানে এবং যৌথ মালিকানায় রয়েছে আরও ছয় স্থানে। ১০ বছর আগে শাজাহান খানের স্ত্রীর নামে ছিল দুই স্থানে স্থাবর সম্পদ। বর্তমানে তার স্ত্রীর নামে স্থাবর সম্পদ রয়েছে ১৩ স্থানে। শাজাহান খান এক সময় আওয়ামী ছাত্রলীগের নেতা হলেও জাসদ গঠনের পর তিনি জাসদে যোগ দেন। জাসদের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। জাসদের সশস্ত্র সংগঠন গণবাহিনীর সদস্য ছিলেন শাজাহান খান। তবে ১৯৯১ সালে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে তিনি দ্রুতই ক্ষমতা বৃদ্ধি করেন।

দখল-চাঁদাবাজিতে অর্জিত যত সম্পদ : ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিজয়ের পর তিনি আওয়ামী লীগ সরকারের নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান। এরপর দ্রুতই তার ভাগ্য বদল শুরু হয়। শাজাহান খান ও তার ভাই এবং দলীয় কর্মীরা একে একে প্রভাব বিস্তার করতে থাকেন বিভিন্ন সেক্টরে। তিনি সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি ছিলেন। এই সংগঠনের বিরুদ্ধে প্রতিদিন কোটি কোটি টাকা চাঁদাবাজির অভিযোগ থাকলেও প্রশাসন ছিল নীরব। তার পরিবারের সদস্য ও দলীয় কর্মীরা সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের টেন্ডারবাজি করে কয়েক হাজার কোটি টাকার মালিক হয়েছেন ক্ষমতাচ্যুত সরকারের আমলে। শাজাহান খানের ছোট ভাই হাফিজুর রহমান যাচ্চু খান মাদারীপুরের বিভিন্ন দপ্তরের টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ করতেন। আরেক ভাই ওবায়দুর রহমান কালু খান ছিলেন জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি। তার ইশারায় চলত মাদারীপুরের বিচার বিভাগ। বিচার বিভাগে সিন্ডিকেট করে কামিয়েছেন কোটি কোটি টাকা। শাজাহান খানের মালিকানাধীন সার্বিক ইন্টারন্যাশনাল নামে একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের নামে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা গড়ে তোলেন তিনি। সার্বিক পরিবহন, সার্বিক ফিলিং স্টেশন, সার্বিক কনস্ট্রাকশন ফার্ম, সার্বিক রিয়েলস্টেট, সার্বিক ইটভাটা, সার্বিক প্রেসসহ নানাবিধ ব্যবসা-বাণিজ্য। এসবই করেছেন দলীয় ক্ষমতা ব্যবহার করে। মাদারীপুর শহরের একাধিক ব্যক্তির জমি দখলের অভিযোগ রয়েছে তার ভাই ওবায়দুর রহমান কালু খানের বিরুদ্ধে। সড়ক বিভাগের জমি দখল করে ফিলিং স্টেশন নির্মাণের অভিযোগ রয়েছে তার ছোট ভাই হাফিজুর রহমান যাচ্চু খানের বিরুদ্ধে। শুধু জমি দখলই নয় এলজিইডি, সড়ক বিভাগ, গণপূর্ত বিভাগ, পানি উন্নয়ন বোর্ড, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরসহ সব সরকারি দপ্তরের টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ করতেন তিনি। শাজাহান খান তার ক্ষমতার দাপটে মাদারীপুর ডায়াবেটিক হাসপাতাল, রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি, চেম্বার অব কমার্সও দখল নিয়েছিলেন। মাদারীপুর ডায়াবেটিক হাসপাতালে নিজেই সভাপতির পদ দখল করেন। রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিতে বসান তার বন্ধু সৈয়দ আবুল বাসারকে। চেম্বার অব কমার্সের দায়িত্ব দেন তার ছোট ভাই হাফিজুর রহমান যাচ্চু খানকে। ১৯৭০ সালে মাদারীপুর সদর আদালতে একটি মামলায় তার ছয় মাসের সশ্রম কারাদন্ডের আদেশ হয়েছিল। এ ছাড়াও গোপালগঞ্জ সদর থানার একটি অস্ত্র মামলায় তার বিরুদ্ধে পাঁচ বছরের সশ্রম কারাদন্ডের আদেশ হয়েছিল। এ ছাড়াও একাধিক মামলা হলেও রাজনৈতিক বিবেচনায় কোনো মামলাতেই তাকে জেলহাজতে যেতে হয়নি। সব সময়ই তিনি ছিলেন ধরাছোঁয়ার বাইরে। ২০১৩ সালে খালেদা জিয়ার বাসার বিদ্যুৎ লাইন ও পানির লাইন কেটে দিয়ে তিনি ব্যাপক সমালোচনায় পড়েন। ১৯৭২ সাল থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত সর্বহারা ও জাসদের একাধিক নেতা-কর্মীকে হত্যার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। তবে কোনো ঘটনাতেই তার বিরুদ্ধে কেউ মামলা করার সাহস পায়নি।

সরকারে থেকেও সরকারের বিরোধিতা : শাজাহান খান সরকারে থেকেও সরকারের বিরুদ্ধে শ্রমিকদের ব্যবহার করতেন। ২০১৮ সালে ঢাকায় বাসচাপায় দুই কলেজ শিক্ষার্থী নিহত হওয়ার ঘটনায় নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনের সময় সড়ক পরিবহন শ্রমিক নেতা শাজাহান খান বিতর্কিত মন্তব্য করে সমালোচিত হন। ওই বছর সাজা কঠোর করে ও জরিমানার পরিমাণ বাড়িয়ে সড়ক পরিবহন আইন পাস হয়। তাকে বাদ দিয়ে সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে কমিটি করা হয়, যা নিয়ে তখন ব্যাপক সমালোচনা হয়। পরে শাজাহান খানের নেতৃত্বে মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদ সড়ক পরিবহন আইন সংশোধনসহ সাত দফা দাবিতে অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘট ডাকে। তাদের বিরোধিতার কারণে আইনটি কার্যকর করতে ১৪ মাস লেগে যায়। অনেক বাহানার পর আইনের ১২টি ধারায় অপরাধের শাস্তি ও ৮টি ধারায় জরিমানার পরিমাণ কমিয়ে খসড়া সংশোধনীতে সায় দেয় মন্ত্রিসভা। বাস মালিকদের সংগঠন ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির আহ্বায়ক সাইফুল আলম বলেন, বাস মালিকদের জিম্মি করে একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণে রাখতেন শাজাহান খান। তার জন্য সড়কে চাঁদাবাজি কোনোভাবেই ঠেকানো যেত না। বাস মালিক নেতাদের সঙ্গে আঁতাত করে পরিবহন খাতকে যথেচ্ছ ব্যবহার করেছেন তিনি। পরিবহন খাতে নৈরাজ্যের জন্য শাজাহান খান দায়ীদের মধ্যে অন্যতম।

দিনে ১০ কোটি টাকার চাঁদাবাজি : সড়ক পরিবহন খাতে দিনে ১০ কোটি টাকার বেশি চাঁদাবাজি হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগ। সংগঠনটি বলেছে, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন মালিকদের সঙ্গে আঁতাত করে সারা দেশে দিনে ১০ কোটি টাকার বেশি চাঁদা আদায় করে। ২০২২ সালের ১২ নভেম্বর জাতীয় প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে এই অভিযোগ করেন সংগঠনের সভাপতি মোহাম্মদ হানিফ খোকন। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহম্মদ হোসেন, শ্রম ও জনশক্তিবিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ, জাতীয় শ্রমিক লীগের কার্যকরী সভাপতি ফজলুল হক মন্টু, সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলামসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা। তারা বলেন, শ্রমিকদের শোষণ করে চাঁদাবাজরা শত শত কোটি টাকার মালিক বনে গেছে। রাজধানীর চারটি বড় টার্মিনালসহ দেশের প্রতিটি টার্মিনালের শ্রমিকরা এ মাফিয়া চক্রের হাতে জিম্মি। এরা সড়ক-মহাসড়কে চাঁদাবাজির স্বর্গরাজ্যে পরিণত করে নিজেদের প্রাসাদ-প্রতিপত্তি গড়ে তুলছে। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর এ চাঁদাবাজির নিয়ন্ত্রণ কিছুটা শিথিল হয়েছে বলে সূত্র জানিয়েছে।  

গার্মেন্টে অসন্তোষ : নেপথ্যে শাজাহান খান : সম্প্রতি গাজীপুর-আশুলিয়ায় গার্মেন্ট কারখানাগুলোতে শ্রমিক অসন্তোষের নেপথ্যে শ্রমিক নেতা শাজাহান খানের হাত রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। আন্দোলনরত তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিকদের বিভিন্ন গ্রুপের সঙ্গে শাজাহান খানের যোগাযোগ রয়েছে বলে সরকারের সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা সূত্রগুলো জানতে পেরেছে। উল্লেখ্য, সড়ক পরিবহন খাতের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রক শাজাহান খান সড়ক পরিবহনের পাশাপাশি এক সময় হাত বাড়ান পোশাক শ্রমিক সংগঠনগুলোর দিকে। ২০১৩ সালে ৫২টি গার্মেন্ট শ্রমিক ফেডারেশনের সমন্বয়ে গঠন করা হয় গার্মেন্ট শ্রমিক সমন্বয় পরিষদ। এ সংগঠনেরও প্রধান তিনি। এ সংগঠিত তৈরি পোশাক শ্রমিকদের নিয়ে রাজধানীতে গত এক যুগে অনেকবার জোরালো আন্দোলন করেছেন শাজাহান খান। শ্রমিক নেতা হিসেবে গার্মেন্ট মালিকদের জিম্মি করে মোটা অঙ্কের চঁাঁদা আদায়েরও অভিযোগ রয়েছে শাজাহান খানের বিরুদ্ধে।

এই বিভাগের আরও খবর
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ যেন নষ্ট না হয়
দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ যেন নষ্ট না হয়
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
ক্যাম্প পরিদর্শনে প্রতিনিধিদল
ক্যাম্প পরিদর্শনে প্রতিনিধিদল
সর্বশেষ খবর
নবায়নযোগ্য জ্বালানি অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কমিটি; সভাপতি মোস্তফা, সা. সম্পাদক আতাউর
নবায়নযোগ্য জ্বালানি অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কমিটি; সভাপতি মোস্তফা, সা. সম্পাদক আতাউর

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৌদিতে 'রেড সি' চলচ্চিত্র উৎসবে পুরস্কার জিতলেন যারা
সৌদিতে 'রেড সি' চলচ্চিত্র উৎসবে পুরস্কার জিতলেন যারা

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মুসলমানদের ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দিতে কথিত বুদ্ধিজীবীরা যুগ যুগ ধরে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত: চরমোনাই পীর
মুসলমানদের ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দিতে কথিত বুদ্ধিজীবীরা যুগ যুগ ধরে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত: চরমোনাই পীর

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশকে আরও উন্নত ও শক্তিশালী করতে আমরা বদ্ধপরিকর: প্রধান উপদেষ্টা
দেশকে আরও উন্নত ও শক্তিশালী করতে আমরা বদ্ধপরিকর: প্রধান উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের মহড়া অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের মহড়া অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাত্র একজন ডোম দিয়ে ফেনী হাসপাতালে
১৫ হাজার লাশের ময়নাতদন্ত
মাত্র একজন ডোম দিয়ে ফেনী হাসপাতালে ১৫ হাজার লাশের ময়নাতদন্ত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জ সদরে বিএনপির সভাপতি সোহেল, সম্পাদক ইসরাইল
কিশোরগঞ্জ সদরে বিএনপির সভাপতি সোহেল, সম্পাদক ইসরাইল

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় অটোরিকশা ছিনতাইয়ের চেষ্টা, নারীসহ গ্রেফতার ৩
বগুড়ায় অটোরিকশা ছিনতাইয়ের চেষ্টা, নারীসহ গ্রেফতার ৩

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির নবীনদের বরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির নবীনদের বরণ

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জলাবদ্ধতা নিরসনে খাল খনন কার্যকর ভূমিকা রাখবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে খাল খনন কার্যকর ভূমিকা রাখবে : মেয়র শাহাদাত

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে বাসের ধাক্কা, সুপারভাইজারসহ নিহত ৩
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে বাসের ধাক্কা, সুপারভাইজারসহ নিহত ৩

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আমরা আদৌ দুর্নীতিমুক্ত কিনা তা প্রকাশ্যে থাকা উচিত’
‘আমরা আদৌ দুর্নীতিমুক্ত কিনা তা প্রকাশ্যে থাকা উচিত’

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ৯ মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের 
মাঝে কম্বল বিতরণ
বগুড়ায় ৯ মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের  মাঝে কম্বল বিতরণ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় চালু হয়েছে পার্টনার ফিল্ড স্কুল
কলাপাড়ায় চালু হয়েছে পার্টনার ফিল্ড স্কুল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন ড. ইউনূস
বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন ড. ইউনূস

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে আগুনে পুড়লো চারটি বসতঘর
চট্টগ্রামে আগুনে পুড়লো চারটি বসতঘর

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বুড়িমারী স্থলবন্দরে অবৈধ মালামালসহ ভারতীয় ট্রাকচালক আটক
বুড়িমারী স্থলবন্দরে অবৈধ মালামালসহ ভারতীয় ট্রাকচালক আটক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ছাত্রশিবিরের ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ছাত্রশিবিরের ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের দুই সপ্তাহে এলো ১৩৮ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
ডিসেম্বরের দুই সপ্তাহে এলো ১৩৮ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৫০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

রায়পুরে ইউএনও’র অপসারণের পক্ষে-বিপক্ষে পাল্টাপাল্টি মানববন্ধন
রায়পুরে ইউএনও’র অপসারণের পক্ষে-বিপক্ষে পাল্টাপাল্টি মানববন্ধন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির ফরম পূরণের সময় আরও বাড়ল
এসএসসির ফরম পূরণের সময় আরও বাড়ল

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে গভীর রাতে ডিসির কম্বল বিতরণ
সিরাজগঞ্জে গভীর রাতে ডিসির কম্বল বিতরণ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শফিক রেহমানকে আজীবন সম্মাননা দিচ্ছে সিজেএফবি
শফিক রেহমানকে আজীবন সম্মাননা দিচ্ছে সিজেএফবি

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বিজয় দিবসে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা
বিজয় দিবসে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কবে জনগণের তা জানার অধিকার আছে : তারেক রহমান
নির্বাচন কবে জনগণের তা জানার অধিকার আছে : তারেক রহমান

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বতসোয়ানায় রহস্যজনকভাবে ৩৫০ হাতির মৃত্যু : ৪ বছর পর জানা গেল কারণ
বতসোয়ানায় রহস্যজনকভাবে ৩৫০ হাতির মৃত্যু : ৪ বছর পর জানা গেল কারণ

১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুনে পুড়ে বৃদ্ধার মৃত্যু
আগুনে পুড়ে বৃদ্ধার মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বিজয় দিবস কনসার্টে গাইবেন যারা!
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বিজয় দিবস কনসার্টে গাইবেন যারা!

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে
পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

১০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

১৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা
কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ
দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার
২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার

৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল
আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা
হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান
সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের
নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের

৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

২২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা

৫ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা
গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা
কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা

মাঠে ময়দানে

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন