শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ জুন, ২০২০ আপডেট:

ইতিহাস সেরা মুসলিম যোদ্ধা

প্রিন্ট ভার্সন
ইতিহাস সেরা মুসলিম যোদ্ধা

একসময় গোটা বিশ্ব শাসন করেছে মুসলমান শাসকরা। মুসলিম নেতা ও যোদ্ধাদের বীরত্বের গল্প যে কাউকে বিস্মিত করবে। ইতিহাসসেরা মুসলিম বীর যোদ্ধার তালিকায় নিঃসন্দেহে প্রথমে নবী ও সাহাবিদের নাম আসে। তাদের দেখানো পথেই হেঁটেছেন অন্যরা। যুগে যুগে বহু মুসলিম শাসক, সেনাপতি জীবন বাজি রেখে লড়াই করেছেন। মুসলিম সাম্রাজ্য বিস্তার করেছেন বিশ্বজুড়ে। মুসলমানদের এ গৌরব ইতিহাস লিখেছেন অসংখ্য বীর যোদ্ধা। রণকৌশল, দুঃসাহস ও বীরত্বে তারা অতুলনীয়। তেমনই কয়েকজন মুসলিম যোদ্ধার কথা লিখেছেন- তানভীর আহমেদ

 

সম্রাট বাবর

মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা সম্রাট বাবর। তিনি ভারতীয় উপমহাদেশের সবচেয়ে পরাক্রমশালী শাসক ছিলেন। ভাষা, সংগীত, চিত্রকলা, স্থাপত্য, পোশাক এবং খাবার-দাবারের উন্নত ও বিচিত্র সংস্কৃতি তার হাত ধরেই এ উপমহাদেশে বিস্তৃত হয়েছে। সম্রাট বাবর তৈমুর লং-এর সরাসরি বংশধর এবং মাতার দিক থেকে চেঙ্গিস খানের বংশধর ছিলেন। পানিপথের প্রথম যুদ্ধে দিল্লির লোদি রাজবংশের সুলতান ইবরাহিম লোদিকে পরাজিত করে তিনি মুঘল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। ১৪৯৪ সালে মাত্র ১২ বছর বয়সে বাবর প্রথম ক্ষমতা লাভ করেন। তার চাচা অনবরত তাকে সিংহাসনচ্যুত করার চেষ্টা করে এক পর্যায়ে সফল হন। এরপর বাবর আশ্রয়হীন হয়ে পড়েন। যাযাবর জীবনে তার সঙ্গে শুধু তার বন্ধু ও চাষিদের যোগাযোগ ছিল। ১৪৯৭ সালে বাবর সমরকন্দের উজবেক শহরে আক্রমণ চালান এবং সাত মাস পরে শহর দখল করতে সমর্থ হন। ১৫০৪ সালে হিন্দুকুশ পর্বত অতিক্রম করে কাবুল দখল করে নেন। এখান থেকেই তিনি ধনী শাসক হিসেবে বাদশাহ উপাধি লাভ করেন। এরপর তিনি সমরকন্দ পুনরুদ্ধার করেছিলেন। উত্তর ভারত জয় তাকে এ উপমহাদেশে অপ্রতিরোধ্য করে তোলে। তার শাসনামলে বড় যুদ্ধ সংঘটিত হয় ইবরাহিম লোদির বিপক্ষে। ইবরাহিম লোদি প্রায় এক লাখ সৈন্য এবং ১০০টি হাতিসহ বাবরের দিকে এগিয়ে যান। সে সময় বাবরের সৈন্যসংখ্যা লোদির অর্ধেকেরও কম ছিল। পানিপথের প্রথম যুদ্ধে ইবরাহিম লোদি নিহত হন এবং তার বাহিনীকে পরাজিত করে তাড়িয়ে দেন। বাবর দিল্লি ও আগ্রা দখল করে নেন।

 

উসমান গাজী

উসমান গাজী ছিলেন প্রথম উসমানীয় সুলতান। উসমানীয় তুর্কিদের এ নেতা বিশাল মুসলিম সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছিলেন। সেলজুকদের ভাঙনের পর আনাতোলিয়ায় ছোট ছোট যে কয়টি তুর্কি রাজ্য গড়ে উঠেছিল তার একটি ছিল উসমানীয় রাজ্য। মোঙ্গলরা পশ্চিমদিকে রাজ্য বিস্তার করতে শুরু করলে মুসলিমরা উসমানের রাজ্যে আশ্রয় নেয়। উসমান গাজীর দূরদর্শিতা ও রণকৌশলের ফলে মুসলমানরা সামরিকভাবে ধীরে ধীরে শক্তিশালী হয়ে ওঠে। উসমানের বাবার মৃত্যুর পর রাজ্যের দায়িত্ব কাঁধে নেন উসমান। বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য তারা মরিয়া ছিল। উসমানের দক্ষ নেতৃত্বে এ যোদ্ধারা জীবনবাজি রাখে। উসমান প্রথমদিকে বাইজেন্টাইনদের দিকে সীমানা বাড়াতে চাইলেন। এ সময় তুর্কি প্রতিবেশীদের সঙ্গে যুদ্ধ এড়িয়ে যাওয়ার কৌশল নিয়ে তিনি সবাইকে চমকে দেন। এ যুদ্ধগুলোয় বিজয় লাভের মাধ্যমে সাম্রাজ্য বাড়াতে থাকেন তিনি। পরাজিত অঞ্চল দখল ছাড়াও বিভিন্ন চুক্তির মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে রাজ্য তার অধীন হয়। স্ট্যানফোর্ড-এর বক্তব্য অনুযায়ী সেলজুকদের আধিপত্য ধ্বংস হয়ে যাওয়ায় উসমান গাজী সামরিকভাবে তার প্রভাব বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা নেন। তিনি এসকিশেহির ও কারাজাহিসার দুর্গ দখল করেন। ইয়েনিশেহির নিজের করে নিয়ে উসমানীয়দের রাজধানী ঘোষণা করেন।

 

উসমানীয় সুলতান ‘মুহাম্মদ ফাতেহ’

ইতিহাসবেত্তারা তাকে ডাকেন মুহাম্মদ ফাতেহ নামে। উসমানীয় সুলতান ‘দ্বিতীয় মুহাম্মদ’ ছিলেন রণকৌশলে অদ্বিতীয়। অল্প সময়ের জন্য শাসনভার নিলেও তার গুরুত্ব মুসলিম যোদ্ধাদের ইতিহাসে অনন্য। দুই দফায় উসমানীয় সুলতান হিসেবে তিনি ছিলেন অনমনীয়। মাত্র ২১ বছর বয়সে তিনি কনস্টান্টিনোপল জয় করে গোটা বিশ্বের চেহারাই বদলে ফেলেন। মুহাম্মদ ফাতেহ আনাতোলিয়া এবং বসনিয়া পর্যন্ত দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপ অভিযান পরিচালনা করে ইউরোপে মুসলিম আধিপত্য বিস্তার করেন। এ সময়ের যে তুরস্ক এবং ওই অঞ্চলে মুসলিমদের যে গৌরব এখনো বেঁচে আছে তার কারিগর ছিলেন তিনি। ১৪৪৪ সালের আগস্টে দ্বি^তীয় মুহাম্মদ মাত্র ১২ বছর বয়সে সুলতান হন। এরপর ১৪৫১ সালে দ্বিতীয় দফায় ক্ষমতায় আসার পর তিনি সমর শক্তি বাড়ানোর দিকে মন দেন। প্রথমেই তিনি নৌবাহিনীকে শক্তিশালী করতে শুরু করেন এবং কনস্টান্টিনোপল আক্রমণের জন্য সেনা প্রস্তুত করেন। তার এ সাহসী সিদ্ধান্ত যে গোটা মুসলিম সাম্রাজ্যের ইতিহাস নতুন করে লিখবে, কে জানত? ১৪৫৩ সালে দ্বিতীয় মুহাম্মদ কনস্টান্টিনোপল অবরোধ করেন। এ সময় তার বাহিনীতে সেনাসংখ্যা ছিল ৮০ হাজার থেকে দুই লাখ এবং জাহাজ ছিল ৩২০টি। অবরোধের সময় উসমানীয়রা উরবানের নির্মিত প্রকান্ড কামান থেকে গোলাবর্ষণ করে। ২৯ মে শহরের পতন হয়।

 

টিপু সুলতান

ভারতবর্ষে মুসলিম বীর যোদ্ধাদের খোঁজ করলে সবার আগে আসবে টিপু সুলতানের নাম। ব্রিটিশ-ভারতের মহীশূর রাজ্যের শাসনকর্তা ছিলেন তিনি। ১৭৮১ খ্রিস্টাব্দে ইংরেজ সেনাপতি হেক্টর মুনরোর ও তার বাহিনীর কাছে দ্বিতীয় মহীশূর যুদ্ধে টিপু ও তার বাবা পেরে উঠতে পারেননি। এ পরাজয়ে টিপু সুলতান আরও বিধ্বংসী হয়ে ওঠেন। মহীশূরের স্থানীয় ভাষায় ‘টিপু’ শব্দের অর্থ হলো বাঘ। টিপু সুলতানের রাজ্যের প্রতীক ছিল বাঘ। এ বাঘ ছিল তার অনুপ্রেরণার মতো। কিশোর বয়সে টিপু সুলতান বাঘ পুষতে শুরু করেন। তার বাবা মহীশূর রাজ্যের সেনাপতি ছিলেন। বাবার মৃত্যুর পর তিনি সিংহাসনে বসেন। তিনি নতুন একটি সিংহাসন বানান। আট কোনা ওই সিংহাসনটির ঠিক মাঝখানে ছিল একটি বাঘের মূর্তি। তার সমস্ত পরিধেয় পোশাক ছিল হলুদ-কালো রঙে ছাপানো আর বাঘের শরীরের মতো ডোরাকাটা। তিনি যে তলোয়ার ব্যবহার করতেন, তার গায়েও ছিল ডোরা দাগ এবং হাতলে ছিল খোদাই করা বাঘের মূর্তি। সৈন্যদের ব্যবহার্য তলোয়ার, বল্লমেও আঁকা থাকত বাঘের প্রতিরূপ। বাঘের মতো দুর্ধর্ষ ও ক্ষিপ্র ছিলেন টিপু সুলতান। ব্রিটিশ বাহিনীও যুদ্ধ-ময়দানে তার ক্ষিপ্রতা, বুদ্ধিমত্তার প্রশংসা করত। যুদ্ধ-ময়দানে তার দুর্ধর্ষ চেহারার কারণে তাকে ডাকা হতো শের-ই-মহীশূর মানে মহীশূরের বাঘ। তার যুদ্ধ বীরত্বগাথা এখনো মুসলমানদের প্রেরণা জোগায়।

 

নাদির শাহ

নাদির শাহকে বলা হয় পারস্যের নেপোলিয়ন। অনেকে তাকে আলেক্সান্ডারের মতো ইতিহাসসেরা যোদ্ধা হিসেবে মেনে নেন। প্রচলিত রয়েছে, নাদির শাহ ও তার মাতা উজবেক বা তুর্কি দাস হিসেবে জীবন কাটিয়েছেন। পরে নাদির শাহ পালাতে সক্ষম হন। তিনি এরপর একটি সৈন্যবাহিনীতে যোগদান করেন ও পরবর্তীকালে এর প্রধান হয়ে ওঠেন। ইরানের শাহ হিসেবে শাসন করেছেন তিনি। তার শাসনে আসার সময়টি ছিল খুব চ্যালেঞ্জিং। পারস্যের বিভিন্ন অঞ্চল তখন উসমানীয় ও রাশিয়া দখল করে নিয়েছে। নাদির শাহ ক্ষমতায় এসে এ অঞ্চলগুলোর স্বাধীনতা ফিরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করেন। পারস্যের অঞ্চলে সব বিভেদ দূর করে মানুষদের একত্রিত করেন। দখলদারদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নেন তিনি। সে সময় দুঃসাহসী এক পদক্ষেপ নেন তিনি। ২০০ বছর ধরে পারস্য শাসন করা সাফাভিদ রাজবংশের শেষ শাসককে পদচ্যুত করার পরিকল্পনা করেন। ১৭৩৬ সালে সাফাভিদ রাজবংশের শাসককে ক্ষমতাচ্যুত করে নিজেকে ইরানের শাহ হিসেবে ঘোষণা করেন। তার সামরিক অভিযানগুলোর সাফল্য ছিল ঈর্ষণীয়। তিনি তার সাম্রাজ্য বাড়িয়ে বর্তমান ইরান, ইরাক, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, তাজিকিস্তান, তুর্কমেনিস্তান, উজবেকিস্তান, ভারত, জর্জিয়া, আর্মেনিয়া, আজারবাইজান, রাশিয়া, ওমান ও পারস্য উপসাগর পর্যন্ত ছড়িয়ে দেন।

 

খালিদ বিন ওয়ালিদ

মক্কার কুরাইশ বংশের বনু মাখজুম গোত্রে খালিদ বিন ওয়ালিদের জম্ম হয়। হুদাইবিয়ার সন্ধির পর তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন এবং মদিনায় হিজরত করেন। তিনি মুসলিমদের কাছে জাতীয় বীর হিসেবে গণ্য হতেন। জনসাধারণ তাকে সাইফুল্লাহ বা ‘আল্লাহর তলোয়ার’ বলে ডাকত। খিলাফতের সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে খালিদ একশটিরও বেশি যুদ্ধে বিজয়ী হয়েছেন। আজীবন অপরাজিত যোদ্ধা হওয়ায় তাকে ইতিহাসের সেরা সেনাপতিদের একজন হিসেবে মানা হয়। তার কৌশলগত অর্জনের মধ্যে রয়েছে রিদ্দার যুদ্ধে আরব উপদ্বীপকে ঐক্যবদ্ধকরণ এবং ৬৩২ থেকে ৬৩৬ সালের মধ্যে পার্সিয়ান মেসোপটেমিয়া এবং রোমান সিরিয়া বিজয়। এছাড়া তার নামের পাশে রয়েছে ইয়ামামা, উলাইস, ফিরাজে ফলাফল নির্ধারণী বিজয়। ওয়ালাজা ও ইয়ারমুকে তার কৌশলগত সাফল্যের জন্যও তিনি অমর হয়ে আছেন।

 

তৈমুর লং

তৈমুর লং তৈমুরীয় রাজবংশ প্রতিষ্ঠা করেন। যুদ্ধ ময়দানে তিনি এক পায়ে মারাত্মক আঘাত পাওয়ায় খুঁড়িয়ে হাঁটতেন। তার আসল নাম তৈমুর বেগ হলেও অনেকে তাকে ডাকত তৈমুর লং বলে। ১৪ শতকের তুর্কি-মোঙ্গল সেনাপ্রধান হিসেবে তিনি ছিলেন অদ্বিতীয়।

দুর্ধর্ষ এ যোদ্ধার রণকৌশল এখনো যুদ্ধ-বিশারদদের কাছে পাঠ্য। তৈমুর তার সাম্রাজ্য আধুনিক তুরস্ক, সিরিয়া, ইরাক, কুয়েত, ইরান থেকে মধ্য এশিয়ার অধিকাংশ অংশ যার মধ্যে রয়েছে কাজাখস্তান, আফগানিস্তান, রাশিয়া, তুর্কমেনিস্তান, উজবেকিস্তান, কিরগিজিস্তান, পাকিস্তান, ভারতবর্ষ এমনকি চীনের কাশগর পর্যন্ত ছড়িয়ে দিয়েছিলেন। এ মানচিত্রই বলে দিচ্ছে মুসলিম বিশাল সাম্রাজ্যের অধিপতি হিসেবে তিনি কতটা মরিয়া ছিলেন। সামরিক শক্তিতে তার ধারে-কাছেও কেউ ছিল না সে সময়। তিনি ‘তুজুক-ই তৈমুরী’ নামে একটি আত্মজীবনীও লিখেছেন।

 

সুলেমান দ্য গ্রেট

উসমানীয় সাম্রাজ্যের দশম এবং সবচেয়ে দীর্ঘ সময় শাসন করেছেন প্রথম সুলেমান। ১৫২০ সাল থেকে ১৫৬৬ সাল পর্যন্ত তিনি পারস্য, মধ্যপ্রাচ্যের বিশাল অংশ, আফ্রিকা, লোহিত সাগর ও পারস্য উপসাগরের নিকটবর্তী অঞ্চলগুলো শাসন করেন। উসমানীয় সাম্রাজ্যকে সামরিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে শীর্ষে পৌঁছে দেন। সুলতান সুলেমানের সেনাবাহিনী রোমান সাম্রাজ্যের পতন ঘটায়। উত্তর আফ্রিকার প্রধান শহরগুলো রোমানদের কাছ থেকে দখল করে নেন। যোদ্ধা হিসেবে তিনি যতটা না খ্যাতি কুড়ান, তার চেয়ে বেশি খ্যাতি অর্জন করেন শাসক হিসেবে। তিনি শিক্ষা ব্যবস্থা, খাজনা ব্যবস্থা ও অপরাধের শাস্তি ব্যবস্থার বিষয়গুলোতে আইন তৈরি করে সুশাসন নিশ্চিত করেছিলেন। ২০০ বছরের অটোমান ঐতিহ্যকে ভঙ্গ করে তিনি এক সাবেক উপপতœীকে বিয়ে করেছিলেন। যা ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি করেছিল।

 

মুহাম্মদ বিন কাসিম

উমাইয়া খেলাফতে সবচেয়ে প্রভাবশালী শাসক ছিলেন মুহাম্মদ বিন কাসিম। তার যুদ্ধনৈপুণ্য মুসলিম শাসকদের মধ্যে ছিল সেরা। বর্তমান সৌদি আরব অঞ্চলে তার জম্ম। মুহাম্মদ বিন কাসিম তাইফের সাকিফ গোত্রের সদস্য ছিলেন। ছোটবেলায় বাবাকে হারানোর পর চাচার কাছ থেকে যুদ্ধবিদ্যা শেখেন তিনি। হাজ্জাজের পৃষ্ঠপোষকতায় মুহাম্মদ বিন কাসিম পারস্যের গভর্নর হন। সেখানে তিনি বিদ্রোহ দমন করে সবার নজর কাড়েন। উমাইয়া সেনাপতি হিসেবে তিনি মুসলিম সাম্রাজ্য বিস্তারে ছিলেন ব্যস্ত। সিন্ধু নদসহ সিন্ধু ও মুলতান অঞ্চল জয় করেছিলেন তিনি। এ জয়ে উমাইয়া খেলাফত আরও শক্তিশালী হয়ে ওঠে। পরবর্তীতে এ গুরুত্বপূর্ণ দুটি অঞ্চল নিজেদের করে নেওয়ায় মুসলমানরা ভারতীয় উপমহাদেশ জয়ের পরিকল্পনা করে। এ উপমহাদেশে মুসলমানদের মর্যাদা প্রতিষ্ঠার পেছনে তিনি স্মরণীয়।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!
‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৪২ হাজার ৯৫০ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৪২ হাজার ৯৫০ হাজি

৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তিস্তার পানি বাড়ছেই, বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বাড়ছেই, বন্যার আশঙ্কা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?
কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’
ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকসুদপুরে ছাত্রদল নেতার বিরুদ্ধে সরকারি গাছ কাটার অভিযোগ
মুকসুদপুরে ছাত্রদল নেতার বিরুদ্ধে সরকারি গাছ কাটার অভিযোগ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে বিএনপির সদস্য নবায়ন কার্যক্রম শুরু
মানিকগঞ্জে বিএনপির সদস্য নবায়ন কার্যক্রম শুরু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইক্ষ্যংছড়িতে সোয়া লাখ ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
নাইক্ষ্যংছড়িতে সোয়া লাখ ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে ‘শান্তির বার্তা’ দিয়ে আরও হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানকে ‘শান্তির বার্তা’ দিয়ে আরও হামলার হুমকি ট্রাম্পের

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের
মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইলিয়াস হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
বিএনপি নেতা ইলিয়াস হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রীপুরে ১৬০ বোতল ভারতীয় মদসহ দুইজন আটক
শ্রীপুরে ১৬০ বোতল ভারতীয় মদসহ দুইজন আটক

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!
ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদীতে ইলিশের দেখা নেই, আকাশছোঁয়া দাম বাজারে
নদীতে ইলিশের দেখা নেই, আকাশছোঁয়া দাম বাজারে

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল
ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে চুয়েট শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে চুয়েট শিক্ষার্থী বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দক্ষিণ আফ্রিকায় ২ বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যা
দক্ষিণ আফ্রিকায় ২ বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই ইরানে হামলা চালিয়েছেন ট্রাম্প
কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই ইরানে হামলা চালিয়েছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যায্য অধিকার আদায় করে ছাড়ব, নন-এমপিও শিক্ষকদের হুঁশিয়ারি
ন্যায্য অধিকার আদায় করে ছাড়ব, নন-এমপিও শিক্ষকদের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতক্ষীরা সীমান্তে ফের পুশ-ইন, ১৪ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
সাতক্ষীরা সীমান্তে ফের পুশ-ইন, ১৪ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক কাউন্সিলর যুবলীগ নেতা মতিন সরকার গ্রেফতার
সাবেক কাউন্সিলর যুবলীগ নেতা মতিন সরকার গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বরিশাল-কুমিল্লা থেকে বেশি ডেঙ্গু রোগী আসছে রাজধানীতে
বরিশাল-কুমিল্লা থেকে বেশি ডেঙ্গু রোগী আসছে রাজধানীতে

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভোট নিয়ে সংশয়-সন্দেহ কাটেনি
ভোট নিয়ে সংশয়-সন্দেহ কাটেনি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলা ছিল অসাধারণ সামরিক সাফল্য: ট্রাম্প
ইরানে হামলা ছিল অসাধারণ সামরিক সাফল্য: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢামেকের ওসিসির বাথরুমের ভেন্টিলেটর ভেঙে পালালো কিশোরী
ঢামেকের ওসিসির বাথরুমের ভেন্টিলেটর ভেঙে পালালো কিশোরী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী
যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা
ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের
নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান
ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি
সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা
গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প
ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জয় ইরানেরই হবে’
‌‘জয় ইরানেরই হবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত
জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন
ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান
দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী
১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা
খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের
ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান
ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল

পেছনের পৃষ্ঠা

আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু
আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ
দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়
সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে
দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনায় ফের সিন্ডিকেট
করোনায় ফের সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম
অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট
চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট

পেছনের পৃষ্ঠা

ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর
ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘোষণা আসবে আজ
কী ঘোষণা আসবে আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন
বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন

প্রথম পৃষ্ঠা

মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের
শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধু চান মম...
বন্ধু চান মম...

শোবিজ

চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা
চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা

শোবিজ

এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের
এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের

মাঠে ময়দানে

জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড
জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন

গানেই আলোচিত সিনেমা
গানেই আলোচিত সিনেমা

শোবিজ

বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই
বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই

মাঠে ময়দানে

বিপাকে শাহরুখ
বিপাকে শাহরুখ

শোবিজ

সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস
সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের

মাঠে ময়দানে

এক যুগ পর শুভশ্রী
এক যুগ পর শুভশ্রী

শোবিজ

বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ
বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ

মাঠে ময়দানে

সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন
সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে
স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে

প্রথম পৃষ্ঠা