শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ জুন, ২০২০ আপডেট:

ইতিহাস সেরা মুসলিম যোদ্ধা

প্রিন্ট ভার্সন
ইতিহাস সেরা মুসলিম যোদ্ধা

একসময় গোটা বিশ্ব শাসন করেছে মুসলমান শাসকরা। মুসলিম নেতা ও যোদ্ধাদের বীরত্বের গল্প যে কাউকে বিস্মিত করবে। ইতিহাসসেরা মুসলিম বীর যোদ্ধার তালিকায় নিঃসন্দেহে প্রথমে নবী ও সাহাবিদের নাম আসে। তাদের দেখানো পথেই হেঁটেছেন অন্যরা। যুগে যুগে বহু মুসলিম শাসক, সেনাপতি জীবন বাজি রেখে লড়াই করেছেন। মুসলিম সাম্রাজ্য বিস্তার করেছেন বিশ্বজুড়ে। মুসলমানদের এ গৌরব ইতিহাস লিখেছেন অসংখ্য বীর যোদ্ধা। রণকৌশল, দুঃসাহস ও বীরত্বে তারা অতুলনীয়। তেমনই কয়েকজন মুসলিম যোদ্ধার কথা লিখেছেন- তানভীর আহমেদ

 

সম্রাট বাবর

মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা সম্রাট বাবর। তিনি ভারতীয় উপমহাদেশের সবচেয়ে পরাক্রমশালী শাসক ছিলেন। ভাষা, সংগীত, চিত্রকলা, স্থাপত্য, পোশাক এবং খাবার-দাবারের উন্নত ও বিচিত্র সংস্কৃতি তার হাত ধরেই এ উপমহাদেশে বিস্তৃত হয়েছে। সম্রাট বাবর তৈমুর লং-এর সরাসরি বংশধর এবং মাতার দিক থেকে চেঙ্গিস খানের বংশধর ছিলেন। পানিপথের প্রথম যুদ্ধে দিল্লির লোদি রাজবংশের সুলতান ইবরাহিম লোদিকে পরাজিত করে তিনি মুঘল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। ১৪৯৪ সালে মাত্র ১২ বছর বয়সে বাবর প্রথম ক্ষমতা লাভ করেন। তার চাচা অনবরত তাকে সিংহাসনচ্যুত করার চেষ্টা করে এক পর্যায়ে সফল হন। এরপর বাবর আশ্রয়হীন হয়ে পড়েন। যাযাবর জীবনে তার সঙ্গে শুধু তার বন্ধু ও চাষিদের যোগাযোগ ছিল। ১৪৯৭ সালে বাবর সমরকন্দের উজবেক শহরে আক্রমণ চালান এবং সাত মাস পরে শহর দখল করতে সমর্থ হন। ১৫০৪ সালে হিন্দুকুশ পর্বত অতিক্রম করে কাবুল দখল করে নেন। এখান থেকেই তিনি ধনী শাসক হিসেবে বাদশাহ উপাধি লাভ করেন। এরপর তিনি সমরকন্দ পুনরুদ্ধার করেছিলেন। উত্তর ভারত জয় তাকে এ উপমহাদেশে অপ্রতিরোধ্য করে তোলে। তার শাসনামলে বড় যুদ্ধ সংঘটিত হয় ইবরাহিম লোদির বিপক্ষে। ইবরাহিম লোদি প্রায় এক লাখ সৈন্য এবং ১০০টি হাতিসহ বাবরের দিকে এগিয়ে যান। সে সময় বাবরের সৈন্যসংখ্যা লোদির অর্ধেকেরও কম ছিল। পানিপথের প্রথম যুদ্ধে ইবরাহিম লোদি নিহত হন এবং তার বাহিনীকে পরাজিত করে তাড়িয়ে দেন। বাবর দিল্লি ও আগ্রা দখল করে নেন।

 

উসমান গাজী

উসমান গাজী ছিলেন প্রথম উসমানীয় সুলতান। উসমানীয় তুর্কিদের এ নেতা বিশাল মুসলিম সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছিলেন। সেলজুকদের ভাঙনের পর আনাতোলিয়ায় ছোট ছোট যে কয়টি তুর্কি রাজ্য গড়ে উঠেছিল তার একটি ছিল উসমানীয় রাজ্য। মোঙ্গলরা পশ্চিমদিকে রাজ্য বিস্তার করতে শুরু করলে মুসলিমরা উসমানের রাজ্যে আশ্রয় নেয়। উসমান গাজীর দূরদর্শিতা ও রণকৌশলের ফলে মুসলমানরা সামরিকভাবে ধীরে ধীরে শক্তিশালী হয়ে ওঠে। উসমানের বাবার মৃত্যুর পর রাজ্যের দায়িত্ব কাঁধে নেন উসমান। বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য তারা মরিয়া ছিল। উসমানের দক্ষ নেতৃত্বে এ যোদ্ধারা জীবনবাজি রাখে। উসমান প্রথমদিকে বাইজেন্টাইনদের দিকে সীমানা বাড়াতে চাইলেন। এ সময় তুর্কি প্রতিবেশীদের সঙ্গে যুদ্ধ এড়িয়ে যাওয়ার কৌশল নিয়ে তিনি সবাইকে চমকে দেন। এ যুদ্ধগুলোয় বিজয় লাভের মাধ্যমে সাম্রাজ্য বাড়াতে থাকেন তিনি। পরাজিত অঞ্চল দখল ছাড়াও বিভিন্ন চুক্তির মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে রাজ্য তার অধীন হয়। স্ট্যানফোর্ড-এর বক্তব্য অনুযায়ী সেলজুকদের আধিপত্য ধ্বংস হয়ে যাওয়ায় উসমান গাজী সামরিকভাবে তার প্রভাব বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা নেন। তিনি এসকিশেহির ও কারাজাহিসার দুর্গ দখল করেন। ইয়েনিশেহির নিজের করে নিয়ে উসমানীয়দের রাজধানী ঘোষণা করেন।

 

উসমানীয় সুলতান ‘মুহাম্মদ ফাতেহ’

ইতিহাসবেত্তারা তাকে ডাকেন মুহাম্মদ ফাতেহ নামে। উসমানীয় সুলতান ‘দ্বিতীয় মুহাম্মদ’ ছিলেন রণকৌশলে অদ্বিতীয়। অল্প সময়ের জন্য শাসনভার নিলেও তার গুরুত্ব মুসলিম যোদ্ধাদের ইতিহাসে অনন্য। দুই দফায় উসমানীয় সুলতান হিসেবে তিনি ছিলেন অনমনীয়। মাত্র ২১ বছর বয়সে তিনি কনস্টান্টিনোপল জয় করে গোটা বিশ্বের চেহারাই বদলে ফেলেন। মুহাম্মদ ফাতেহ আনাতোলিয়া এবং বসনিয়া পর্যন্ত দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপ অভিযান পরিচালনা করে ইউরোপে মুসলিম আধিপত্য বিস্তার করেন। এ সময়ের যে তুরস্ক এবং ওই অঞ্চলে মুসলিমদের যে গৌরব এখনো বেঁচে আছে তার কারিগর ছিলেন তিনি। ১৪৪৪ সালের আগস্টে দ্বি^তীয় মুহাম্মদ মাত্র ১২ বছর বয়সে সুলতান হন। এরপর ১৪৫১ সালে দ্বিতীয় দফায় ক্ষমতায় আসার পর তিনি সমর শক্তি বাড়ানোর দিকে মন দেন। প্রথমেই তিনি নৌবাহিনীকে শক্তিশালী করতে শুরু করেন এবং কনস্টান্টিনোপল আক্রমণের জন্য সেনা প্রস্তুত করেন। তার এ সাহসী সিদ্ধান্ত যে গোটা মুসলিম সাম্রাজ্যের ইতিহাস নতুন করে লিখবে, কে জানত? ১৪৫৩ সালে দ্বিতীয় মুহাম্মদ কনস্টান্টিনোপল অবরোধ করেন। এ সময় তার বাহিনীতে সেনাসংখ্যা ছিল ৮০ হাজার থেকে দুই লাখ এবং জাহাজ ছিল ৩২০টি। অবরোধের সময় উসমানীয়রা উরবানের নির্মিত প্রকান্ড কামান থেকে গোলাবর্ষণ করে। ২৯ মে শহরের পতন হয়।

 

টিপু সুলতান

ভারতবর্ষে মুসলিম বীর যোদ্ধাদের খোঁজ করলে সবার আগে আসবে টিপু সুলতানের নাম। ব্রিটিশ-ভারতের মহীশূর রাজ্যের শাসনকর্তা ছিলেন তিনি। ১৭৮১ খ্রিস্টাব্দে ইংরেজ সেনাপতি হেক্টর মুনরোর ও তার বাহিনীর কাছে দ্বিতীয় মহীশূর যুদ্ধে টিপু ও তার বাবা পেরে উঠতে পারেননি। এ পরাজয়ে টিপু সুলতান আরও বিধ্বংসী হয়ে ওঠেন। মহীশূরের স্থানীয় ভাষায় ‘টিপু’ শব্দের অর্থ হলো বাঘ। টিপু সুলতানের রাজ্যের প্রতীক ছিল বাঘ। এ বাঘ ছিল তার অনুপ্রেরণার মতো। কিশোর বয়সে টিপু সুলতান বাঘ পুষতে শুরু করেন। তার বাবা মহীশূর রাজ্যের সেনাপতি ছিলেন। বাবার মৃত্যুর পর তিনি সিংহাসনে বসেন। তিনি নতুন একটি সিংহাসন বানান। আট কোনা ওই সিংহাসনটির ঠিক মাঝখানে ছিল একটি বাঘের মূর্তি। তার সমস্ত পরিধেয় পোশাক ছিল হলুদ-কালো রঙে ছাপানো আর বাঘের শরীরের মতো ডোরাকাটা। তিনি যে তলোয়ার ব্যবহার করতেন, তার গায়েও ছিল ডোরা দাগ এবং হাতলে ছিল খোদাই করা বাঘের মূর্তি। সৈন্যদের ব্যবহার্য তলোয়ার, বল্লমেও আঁকা থাকত বাঘের প্রতিরূপ। বাঘের মতো দুর্ধর্ষ ও ক্ষিপ্র ছিলেন টিপু সুলতান। ব্রিটিশ বাহিনীও যুদ্ধ-ময়দানে তার ক্ষিপ্রতা, বুদ্ধিমত্তার প্রশংসা করত। যুদ্ধ-ময়দানে তার দুর্ধর্ষ চেহারার কারণে তাকে ডাকা হতো শের-ই-মহীশূর মানে মহীশূরের বাঘ। তার যুদ্ধ বীরত্বগাথা এখনো মুসলমানদের প্রেরণা জোগায়।

 

নাদির শাহ

নাদির শাহকে বলা হয় পারস্যের নেপোলিয়ন। অনেকে তাকে আলেক্সান্ডারের মতো ইতিহাসসেরা যোদ্ধা হিসেবে মেনে নেন। প্রচলিত রয়েছে, নাদির শাহ ও তার মাতা উজবেক বা তুর্কি দাস হিসেবে জীবন কাটিয়েছেন। পরে নাদির শাহ পালাতে সক্ষম হন। তিনি এরপর একটি সৈন্যবাহিনীতে যোগদান করেন ও পরবর্তীকালে এর প্রধান হয়ে ওঠেন। ইরানের শাহ হিসেবে শাসন করেছেন তিনি। তার শাসনে আসার সময়টি ছিল খুব চ্যালেঞ্জিং। পারস্যের বিভিন্ন অঞ্চল তখন উসমানীয় ও রাশিয়া দখল করে নিয়েছে। নাদির শাহ ক্ষমতায় এসে এ অঞ্চলগুলোর স্বাধীনতা ফিরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করেন। পারস্যের অঞ্চলে সব বিভেদ দূর করে মানুষদের একত্রিত করেন। দখলদারদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নেন তিনি। সে সময় দুঃসাহসী এক পদক্ষেপ নেন তিনি। ২০০ বছর ধরে পারস্য শাসন করা সাফাভিদ রাজবংশের শেষ শাসককে পদচ্যুত করার পরিকল্পনা করেন। ১৭৩৬ সালে সাফাভিদ রাজবংশের শাসককে ক্ষমতাচ্যুত করে নিজেকে ইরানের শাহ হিসেবে ঘোষণা করেন। তার সামরিক অভিযানগুলোর সাফল্য ছিল ঈর্ষণীয়। তিনি তার সাম্রাজ্য বাড়িয়ে বর্তমান ইরান, ইরাক, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, তাজিকিস্তান, তুর্কমেনিস্তান, উজবেকিস্তান, ভারত, জর্জিয়া, আর্মেনিয়া, আজারবাইজান, রাশিয়া, ওমান ও পারস্য উপসাগর পর্যন্ত ছড়িয়ে দেন।

 

খালিদ বিন ওয়ালিদ

মক্কার কুরাইশ বংশের বনু মাখজুম গোত্রে খালিদ বিন ওয়ালিদের জম্ম হয়। হুদাইবিয়ার সন্ধির পর তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন এবং মদিনায় হিজরত করেন। তিনি মুসলিমদের কাছে জাতীয় বীর হিসেবে গণ্য হতেন। জনসাধারণ তাকে সাইফুল্লাহ বা ‘আল্লাহর তলোয়ার’ বলে ডাকত। খিলাফতের সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে খালিদ একশটিরও বেশি যুদ্ধে বিজয়ী হয়েছেন। আজীবন অপরাজিত যোদ্ধা হওয়ায় তাকে ইতিহাসের সেরা সেনাপতিদের একজন হিসেবে মানা হয়। তার কৌশলগত অর্জনের মধ্যে রয়েছে রিদ্দার যুদ্ধে আরব উপদ্বীপকে ঐক্যবদ্ধকরণ এবং ৬৩২ থেকে ৬৩৬ সালের মধ্যে পার্সিয়ান মেসোপটেমিয়া এবং রোমান সিরিয়া বিজয়। এছাড়া তার নামের পাশে রয়েছে ইয়ামামা, উলাইস, ফিরাজে ফলাফল নির্ধারণী বিজয়। ওয়ালাজা ও ইয়ারমুকে তার কৌশলগত সাফল্যের জন্যও তিনি অমর হয়ে আছেন।

 

তৈমুর লং

তৈমুর লং তৈমুরীয় রাজবংশ প্রতিষ্ঠা করেন। যুদ্ধ ময়দানে তিনি এক পায়ে মারাত্মক আঘাত পাওয়ায় খুঁড়িয়ে হাঁটতেন। তার আসল নাম তৈমুর বেগ হলেও অনেকে তাকে ডাকত তৈমুর লং বলে। ১৪ শতকের তুর্কি-মোঙ্গল সেনাপ্রধান হিসেবে তিনি ছিলেন অদ্বিতীয়।

দুর্ধর্ষ এ যোদ্ধার রণকৌশল এখনো যুদ্ধ-বিশারদদের কাছে পাঠ্য। তৈমুর তার সাম্রাজ্য আধুনিক তুরস্ক, সিরিয়া, ইরাক, কুয়েত, ইরান থেকে মধ্য এশিয়ার অধিকাংশ অংশ যার মধ্যে রয়েছে কাজাখস্তান, আফগানিস্তান, রাশিয়া, তুর্কমেনিস্তান, উজবেকিস্তান, কিরগিজিস্তান, পাকিস্তান, ভারতবর্ষ এমনকি চীনের কাশগর পর্যন্ত ছড়িয়ে দিয়েছিলেন। এ মানচিত্রই বলে দিচ্ছে মুসলিম বিশাল সাম্রাজ্যের অধিপতি হিসেবে তিনি কতটা মরিয়া ছিলেন। সামরিক শক্তিতে তার ধারে-কাছেও কেউ ছিল না সে সময়। তিনি ‘তুজুক-ই তৈমুরী’ নামে একটি আত্মজীবনীও লিখেছেন।

 

সুলেমান দ্য গ্রেট

উসমানীয় সাম্রাজ্যের দশম এবং সবচেয়ে দীর্ঘ সময় শাসন করেছেন প্রথম সুলেমান। ১৫২০ সাল থেকে ১৫৬৬ সাল পর্যন্ত তিনি পারস্য, মধ্যপ্রাচ্যের বিশাল অংশ, আফ্রিকা, লোহিত সাগর ও পারস্য উপসাগরের নিকটবর্তী অঞ্চলগুলো শাসন করেন। উসমানীয় সাম্রাজ্যকে সামরিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে শীর্ষে পৌঁছে দেন। সুলতান সুলেমানের সেনাবাহিনী রোমান সাম্রাজ্যের পতন ঘটায়। উত্তর আফ্রিকার প্রধান শহরগুলো রোমানদের কাছ থেকে দখল করে নেন। যোদ্ধা হিসেবে তিনি যতটা না খ্যাতি কুড়ান, তার চেয়ে বেশি খ্যাতি অর্জন করেন শাসক হিসেবে। তিনি শিক্ষা ব্যবস্থা, খাজনা ব্যবস্থা ও অপরাধের শাস্তি ব্যবস্থার বিষয়গুলোতে আইন তৈরি করে সুশাসন নিশ্চিত করেছিলেন। ২০০ বছরের অটোমান ঐতিহ্যকে ভঙ্গ করে তিনি এক সাবেক উপপতœীকে বিয়ে করেছিলেন। যা ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি করেছিল।

 

মুহাম্মদ বিন কাসিম

উমাইয়া খেলাফতে সবচেয়ে প্রভাবশালী শাসক ছিলেন মুহাম্মদ বিন কাসিম। তার যুদ্ধনৈপুণ্য মুসলিম শাসকদের মধ্যে ছিল সেরা। বর্তমান সৌদি আরব অঞ্চলে তার জম্ম। মুহাম্মদ বিন কাসিম তাইফের সাকিফ গোত্রের সদস্য ছিলেন। ছোটবেলায় বাবাকে হারানোর পর চাচার কাছ থেকে যুদ্ধবিদ্যা শেখেন তিনি। হাজ্জাজের পৃষ্ঠপোষকতায় মুহাম্মদ বিন কাসিম পারস্যের গভর্নর হন। সেখানে তিনি বিদ্রোহ দমন করে সবার নজর কাড়েন। উমাইয়া সেনাপতি হিসেবে তিনি মুসলিম সাম্রাজ্য বিস্তারে ছিলেন ব্যস্ত। সিন্ধু নদসহ সিন্ধু ও মুলতান অঞ্চল জয় করেছিলেন তিনি। এ জয়ে উমাইয়া খেলাফত আরও শক্তিশালী হয়ে ওঠে। পরবর্তীতে এ গুরুত্বপূর্ণ দুটি অঞ্চল নিজেদের করে নেওয়ায় মুসলমানরা ভারতীয় উপমহাদেশ জয়ের পরিকল্পনা করে। এ উপমহাদেশে মুসলমানদের মর্যাদা প্রতিষ্ঠার পেছনে তিনি স্মরণীয়।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
বড় জয় পেল মায়ামি
বড় জয় পেল মায়ামি

৪৮ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

রেড অ্যালার্ট চেয়েছি বিদেশে পলাতক মালিকদের ধরতে
রেড অ্যালার্ট চেয়েছি বিদেশে পলাতক মালিকদের ধরতে

১ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াল ভায়াদোলিদের বিপক্ষে বার্সার দুর্দান্ত জয়
রিয়াল ভায়াদোলিদের বিপক্ষে বার্সার দুর্দান্ত জয়

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি অবরোধে গাজায় অনাহারে ৫৭ জনের মৃত্যু
ইসরায়েলি অবরোধে গাজায় অনাহারে ৫৭ জনের মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরব পৌঁছেছেন ২২২০৩ হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ২২২০৩ হজযাত্রী

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের দ্বিতীয় ১০০ দিন : শুরু হচ্ছে কঠিন সময়
ট্রাম্পের দ্বিতীয় ১০০ দিন : শুরু হচ্ছে কঠিন সময়

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওড়িশার কেআইআইটি থেকে আরও এক নেপালি ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার
ওড়িশার কেআইআইটি থেকে আরও এক নেপালি ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কনীতিতে অ্যামাজনে সুবিধায় চীনা বিক্রেতারা : সিইও
ট্রাম্পের শুল্কনীতিতে অ্যামাজনে সুবিধায় চীনা বিক্রেতারা : সিইও

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পহেলগামে হামলাকারীদের খোঁজে শ্রীলঙ্কায় ফ্লাইটে তল্লাশি
পহেলগামে হামলাকারীদের খোঁজে শ্রীলঙ্কায় ফ্লাইটে তল্লাশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের প্রধানমন্ত্রী মোবারকের পদত্যাগ
ইয়েমেনের প্রধানমন্ত্রী মোবারকের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংক্ষিপ্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পুতিনের ‘নাটক’ : জেলেনস্কি
সংক্ষিপ্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পুতিনের ‘নাটক’ : জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না
যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হিকমত আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ
হিকমত আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাংনীতে ডাকাতি, ককটেল বিস্ফোরণ
গাংনীতে ডাকাতি, ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল ইয়াসিনের
কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল ইয়াসিনের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদির জাজনে জনপ্রিয় হচ্ছে নীল চা চাষ
সৌদির জাজনে জনপ্রিয় হচ্ছে নীল চা চাষ

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাব্বির টাওয়ারের ছাদে আগুন, মজুত ছিল দাহ্য বৈদ্যুতিক ও প্লাস্টিক সামগ্রী
সাব্বির টাওয়ারের ছাদে আগুন, মজুত ছিল দাহ্য বৈদ্যুতিক ও প্লাস্টিক সামগ্রী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ডিএমপির অভিযানে গ্রেফতার ৭৪
রাজধানীতে ডিএমপির অভিযানে গ্রেফতার ৭৪

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসপাতালে বিমান হামলা: দক্ষিণ সুদানে নিহত ৭
হাসপাতালে বিমান হামলা: দক্ষিণ সুদানে নিহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস
প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম
ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল
কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত
যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত
নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ
৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম
সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা
সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত
আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের
আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘস্থায়ী হলে সমস্যা বাড়ে: ফরহাদ
অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘস্থায়ী হলে সমস্যা বাড়ে: ফরহাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ঘণ্টা পর দুই বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
৮ ঘণ্টা পর দুই বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম
আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত হার্ডলাইন নয়
আপাতত হার্ডলাইন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা
আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতি-মানুষ মুখোমুখি
হাতি-মানুষ মুখোমুখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে
গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি
বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি

শোবিজ

ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি
আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে

রকমারি

বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!
বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা
যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা

দেশগ্রাম

ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা
অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়
বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু
নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু

খবর

সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ পদযাত্রা
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ পদযাত্রা

খবর

দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে
দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার
ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা
সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা

দেশগ্রাম