শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৩, রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫

ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প

গণমাধ্যমের সংবাদ বিশ্লেষকদের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের ‘দিশাহীন ও বেপরোয়া’ প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কোনো গুরুতর ব্যাপারে তাঁর সিদ্ধান্ত পাল্টাতে খুব বেশি সময় নেন না। এর মূল কারণ হচ্ছে ট্রাম্প খুব ভেবেচিন্তে কোনো কথা বলেন না। তবে তিনি নিজেকে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি বলে মনে করেন। ফলে তাঁর পক্ষে দিনকে রাত কিংবা রাতকে দিন বলে চালিয়ে দেওয়া অনায়াসলব্ধ কিংবা তাঁর খেয়ালখুশির বহিঃপ্রকাশ হিসেবে গণ্য করা হয়ে থাকে।

এতে তার নীতি-নৈতিকতা, কর্মপদ্ধতি এবং এমনকি পররাষ্ট্রনীতি সম্পর্কে সাধারণ মানুষ খুব সহজেই বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে। উল্লেখ্য, গত ১৩ জুন ইসরায়েলের ইহুদিবাদী প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু যখন একতরফাভাবে ইরানের ওপর একটি ভয়ংকর হামলা শুরু করেছিলেন, ঠিকই তখনই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নির্দেশে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ইরানের পরমাণু ইস্যু নিয়ে একটি সমঝোতায় উপনীত হওয়ার প্রক্রিয়া চলছিল। ইরান সে সমঝোতার জন্য প্রস্তুত ছিল, কিন্তু নেতানিয়াহু সে অবস্থায় তড়িঘড়ি করে ইরানের ওপর ব্যাপক হামলা শুরু করে দেয়। অতি অল্প সময়ের মধ্যে ইরানের সামরিক বাহিনীর শীর্ষ পদে অধিষ্ঠিত জেনারেল ও বিজ্ঞানীদের হত্যা করে, যা এখনো অব্যাহত রয়েছে। তাছাড়া গুঁড়িয়ে দেয় ইরানের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন সামরিক ও বেসামরিক স্থাপনা।

বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সে হামলায় সরাসরি অংশ না নিলেও তিনি তাতে বাধা দেননি, বরং এক অভিনব কৌশলের আশ্রয় নিয়েছিলেন, যাতে ইরানকে সামরিক দিক থেকে দুর্বল করে ফেলা যায়। নতজানু করা যায় তাদের অঘোষিত পরিকল্পনামাফিক একটি চুক্তি স্বাক্ষরের ব্যাপারে। সংবাদমাধ্যমের বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, ইরানের বিরুদ্ধে আগ্রাসী সামরিক অভিযানের ব্যাপারে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সম্মতি ছিল।

কারণ ট্রাম্পের সম্মতি ছাড়া ইসরায়েলের কোনো ক্ষমতাই ছিল না ইরানের ওপর এমন ভয়াবহ একটি হামলা চালানোর। শুধু তা-ই নয়, ইরানের ওপর সামরিক অভিযান চালানোর আগেই যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে অস্ত্রশস্ত্র সরবরাহ শুরু করেছিল এবং ইউরোপে আকাশে উড্ডয়নরত অবস্থায় জ্বালানি সরবরাহের জন্য বিশেষায়িত বিমানের একটি বহর পাঠানোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়। সুতরাং ইরানে হামলার ব্যাপারে সম্পূর্ণ বিষয়টিই ছিল একটি সাজানো নাটক, যা ইরান, আরববিশ্ব কিংবা বহির্জগৎ প্রথমে ধারণাই করতে পারেনি।

ইরানে ইসরায়েলি আক্রমণের আগে ও পরে আন্তর্জাতিক পরমাণু সংস্থা আইএইএর মহাব্যবস্থাপক রাফায়েল গ্রোসি বারবার বলেছেন, পরমাণু অস্ত্র তৈরির আনুষ্ঠানিক প্রযুক্তিগত দিক থেকে ইরান এখনো অনেক দূরে। কারণ এখনো প্রয়োজনীয় ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের পর্যায় ৬০ শতাংশের ওপরে যায়নি। পরমাণু বোমা তৈরির জন্য সমৃদ্ধকরণের পর্যায় ৯০ শতাংশে উন্নীত হতে হবে। এই অবস্থায় ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি বারবার বলেছেন, ‘আমরা জনকল্যাণে ইউরেনিয়ামের ব্যবহার নিশ্চিত করতে চাই, মারণাস্ত্র তৈরি করার জন্য নয়।’ কিন্তু ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী তাতে কখনোই কান দেননি। তিনি প্রায় ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে ইরানের পরমাণু বোমা তৈরির ব্যাপারে মন্তব্য করে আসছিলেন। তা ছাড়া ইরান যখন পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সমঝোতার প্রায় দ্বারপ্রান্তে, ঠিক তখনই কেন নেতানিয়াহু ইরানে হামলা শুরু করলেন? এই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তরে গণমাধ্যমের অনেকে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর নেতানিয়াহুর ষোলো আনা ভরসা ছিল না। তাঁর একটি ধারণা জন্মেছিল যে ট্রাম্প তাঁকে বাদ দিয়ে পরমাণু ইস্যুতে ইরানের সঙ্গে একটি চুক্তি করে ফেলতে পারেন। কিন্তু নেতানিয়াহুর উদ্দেশ্য ছিল ইরানের সব পরমাণু স্থাপনা সমূলে ধ্বংস করা।

সাদ্দাম হোসেনের জীবদ্দশায় ১৯৮১ সালে ইরানের অসিরাক পরমাণু রিঅ্যাক্টরে যা ঘটেছিল, নেতানিয়াহু তারই পুনরাবৃত্তি করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু ইরানের পরমাণু কার্যক্রমের ব্যাপক অগ্রগতি সাধিত হওয়ার ফলে কোনো একটি বা দুটি কেন্দ্রে অকস্মাৎ জঙ্গি বিমান থেকে হামলা চালিয়ে ধুলায় মিশিয়ে দেওয়া সম্ভব ছিল না। অন্যদিকে দ্বিতীয়বারের মতো নির্বাচিত হয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় আসার পর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প চেয়েছিলেন মধ্যপ্রাচ্যসহ সর্বত্র শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে। সে কারণে ট্রাম্প ও নেতানিয়াহুর মধ্যে কেউ কাউকে সম্পূর্ণভাবে আস্থায় নিতে পারছিলেন না। এ ক্ষেত্রে ট্রাম্পের পথে প্রধান প্রতিবন্ধক ছিল যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠিত আমেরিকান ইসরায়েলি পাবলিক অ্যাফেয়ার্স কমিটি (AIPAC) নামে একটি শক্তিশালী ইহুদি লবি। তাদের পাশ কাটিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের মতো রাজনীতিকের পক্ষে যুক্তরাষ্ট্রে কিছুই করা সম্ভব নয় বলে অনেকে মনে করেন। যুক্তরাষ্ট্রে এবং ইসরায়েলে ইহুদিবাদীরা এতই প্রভাব ও বিত্তশালী যে তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে কাজ করে ক্ষমতায় টিকে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের কোনো প্রেসিডেন্টের পক্ষেই খুব সহজ হবে না। সেসব কারণে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পক্ষে তাঁর ইচ্ছামাফিক সব কাজ করা সম্ভব ছিল না। ফিলিস্তিন, ইরানসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন ইস্যুতে প্রবল চাপের মুখে তাঁকে বারবার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে হয়েছে। তা ছাড়া ট্রাম্প নিজেও একজন বর্ণবাদী ও ইসলামবিদ্বেষী বলে ধারণা করা হয়। তবে আরববিশ্বের অর্থ-বিত্ত এবং মধ্যপ্রাচ্যের জ্বালানি সম্পদের কারণে তাঁকে অনেক সময় বিভিন্ন অভিনয় করতে হয় বলে ব্যাপক সমালোচনা রয়েছে।

কট্টর ইহুদিবাদী নেতা নেতানিয়াহুর বিনা ঘোষণায় ইরান আক্রমণের পর তাৎক্ষণিকভাবে এ ঘটনার নিন্দা জানায় বিশ্বের অন্যতম প্রধান পরাশক্তি চীন ও রাশিয়া এবং তার সঙ্গে সঙ্গে বিশ্বের বেশির ভাগ গণতান্ত্রিক দেশ। কিন্তু এ ব্যাপারে ভারত সম্পূর্ণ নীরব। চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে এই যুদ্ধ থামাতে মধ্যস্থতা করতে আহবান জানিয়েছেন। পুতিনও এ ব্যাপারে এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনা করেছেন বলে জানা গেছে। তা ছাড়া ইরানের বুশহরে নির্মাণাধীন একটি পরমাণু জ্বালানি প্রকল্পে প্রচুর রুশ কারিগরি ও প্রযুক্তি বিষয়ক কর্মকর্তা ও কর্মচারী কাজ করেন বলে পুতিন নেতানিয়াহুকে জানিয়েছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট উল্লিখিত কর্মজীবীদের পূর্ণ নিরাপত্তা দাবি করেছেন। তবে এরই মধ্যে ইরানের নাতাঞ্জ, ফার্দো, খনদানসহ তেহরান, ইসফাহান ও অন্য এলাকায় স্থাপিত চারটি ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ পরমাণুকেন্দ্রে ইসরায়েল ব্যাপক হামলা চালিয়েছে। এতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হলেও ইউরেনিয়াম মজুদকৃত বা সংরক্ষিত স্থানগুলো এখনো তেমন ঝুঁকির মুখে পড়েনি বলে সরকারি সূত্রে বলা হয়েছে। সেসব বিষয়ে ইরানের রাষ্ট্রপ্রধান মাসুদ পেজেশকিয়ানের সঙ্গে প্রেসিডেন্ট পুতিন কয়েক দফায় কথা বলেছেন। তা ছাড়া রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিং ইরানের পাশে রয়েছেন বলে জানিয়েছেন। ইসরায়েলের ইরান আক্রমণের প্রাক্কালে বিভিন্ন হুমকি-ধমকির মুখে চীন ইরানে বেশ কিছু প্রয়োজনীয় সমরাস্ত্র পাঠিয়েছে বলে জানা গেছে।

নেতানিয়াহু ইরানের বিরুদ্ধে এই যুদ্ধে যথাশীঘ্র যুক্তরাষ্ট্রকে টেনে আনতে হন্যে হয়ে উঠেছিলেন। এর পাশাপাশি কাজ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী ইহুদি ধনকুবের, রাজনীতিক ও গণমাধ্যম। যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও পশ্চিমা জগৎ অর্থাৎ যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এবং জার্মানিও ইসরায়েলের পাশে রয়েছে। আর মধ্যপ্রাচ্যের সৌদি আরব, আমিরাত, কাতার, কুয়েত এবং তুরস্কও মার্কিন প্রভাবের বাইরে যাবে না। তুরস্ক এখনো ইসরায়েলকে তেল সরবরাহ করে যাচ্ছে। প্রয়োজনে তারা সবাই ইসরায়েলকে হয়তো অস্ত্রশস্ত্রও সরবরাহ করবে। ব্রিটিশ রণতরি কুইন এলিজাবেথ-২ এরই মধ্যে ইরানের দিকে রওনা দিয়েছে জঙ্গিবিমানের বহর নিয়ে। যুক্তরাষ্ট্রও যুদ্ধের জন্য দিয়াগো গার্সিয়া দ্বীপে একটি সামরিক ঘাঁটি চেয়েছে ব্রিটেনের কাছে। পক্ষান্তরে এই ধ্বংসাত্মক যুদ্ধে ইরান এখনো চীন কিংবা রাশিয়ার কাছে কোনো সাহায্য চায়নি। তারা একাই তাদের বিভিন্ন পাল্লার রকেট ও হাইপারসনিক মিসাইল নিয়ে ইসরায়েলে পাল্টা আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছে। প্রয়োজন হলে ইরান তার হরমুজ প্রণালি বন্ধ করে দেবে, যার মাধ্যমে বিশ্বের ২০ শতাংশ জ্বালানি সরবরাহ করা হয়ে থাকে। এতে পারস্য উপসাগর এবং এমনকি লোহিত সাগরেও জাহাজ চলাচল বন্ধ হয়ে যাবে।

এই যুদ্ধ অতি শীঘ্র বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে না পড়লেও আঞ্চলিকভাবে তা বিস্তৃত হবে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। তেলের মূল্যসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বহুগুণে বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এতে অর্থনৈতিক মন্দায় যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা অর্থনীতি ধসে পড়তে পারে। তা ছাড়া মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন মুসলিম রাষ্ট্রে সামরিক ঘাঁটিতে যুক্তরাষ্ট্রের ৬০ হাজার নিয়মিত সেনা রয়েছে। ইরান নিরুপায় হলে তাদের ওপরও হামলা চালাতে বাধ্য হবে বলে অনেকে মনে করেন। যে ইসরায়েল পরমাণু বোমা তৈরির সন্দেহে ইরানের ওপর সর্বাত্মক সামরিক হামলা শুরু করেছে, তাদের হাতে রয়েছে ৯০টি পরমাণু বোমা এবং ২০০টির ওপর তারা তৈরি করতে পারে অল্প সময়ের মধ্যে। এই তথ্য প্রদান করেছে বিভিন্ন গণমাধ্যম। তবে ঘটনা যা-ই হোক, এই যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হলে বিশ্বের অর্থনীতি ও রাজনীতির চেহারা সম্পূর্ণ বদলে যেতে পারে।

ইসরায়েল ইরানে আক্রমণ শুরুর এক সপ্তাহ পার হয়ে গেছে, কিন্তু তাতে যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের কাছে কোনো কৈফিয়ত চায়নি। তাই অনেক সংবাদ বিশ্লেষক বলেন, মার্কিনরা ইহুদি জনগোষ্ঠী এবং ইসরায়েলের কাছে একরকম জিম্মি হয়ে পড়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ইহুদিবাদী ইসরায়েলের হয়ে ইরানের বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধে জড়াবে কি না সে জন্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত বৃহস্পতিবার দুই সপ্তাহ সময় বেঁধে দিয়েছেন। হুঁশিয়ার করে বলেছেন, এই সময়ের মধ্যে ইরানকে পরমাণু বোমা তৈরির খায়েশ ও হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক মিসাইল ব্যবহারের সিদ্ধান্ত ত্যাগ করে চুক্তি স্বাক্ষর করতে হবে। সে জন্য জেনেভার জার্মান দূতাবাসে গত শুক্রবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রতিনিধির উপস্থিতিতে ইরানকে ইউরোপের দুই পরাশক্তি যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স এবং জার্মান কূটনীতিকদের সঙ্গে বসার আহবান জানিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ইরান পরমাণু বোমা না বানানোর প্রতিশ্রুতি দিলেও হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের ব্যবহার ত্যাগ করতে রাজি নয়। এতে তারা তাদের নিরাপত্তা কিংবা প্রতিরক্ষা সামর্থ্য সম্পূর্ণভাবে হারিয়ে ফেলবে বলে উল্লেখ করেছে। তা ছাড়া ইরান বলেছে, তারা সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর করার সঙ্গে সঙ্গে তাদের ওপর থেকে যাবতীয় মার্কিন নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে হবে। এখন দেখা যাক, ইসরায়েল-মার্কিন জোট শেষ পর্যন্ত কী করে? ইসরায়েল মনেপ্রাণে চায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প চুক্তি স্বাক্ষর না করে চিরতরে ইরানকে অকার্যকর করে দেওয়ার জন্য আক্রমণ চালান। এতে ইসরায়েল সমগ্র ফিলিস্তিন ভূখণ্ড ও ইরানের জ্বালানিসম্পদের ওপর দখলদারি প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হবে।

লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বাংলাদেশের ওয়াশিংটন দূতাবাসে নিযুক্ত সাবেক মিনিস্টার।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
শ্রমিকদের কালো তালিকাভুক্ত করার অধিকার মালিকদের নেই : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের কালো তালিকাভুক্ত করার অধিকার মালিকদের নেই : শ্রম উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নিজের ভার্চুয়াল ছবি তৈরি করুন মেটার ‘ইমাজিন মি’ দিয়ে
নিজের ভার্চুয়াল ছবি তৈরি করুন মেটার ‘ইমাজিন মি’ দিয়ে

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৩৫৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৩৫৬ মামলা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় সহিংসতায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭১৮
সিরিয়ায় সহিংসতায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭১৮

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তিন ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ইরানে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তিন ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে একজনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে একজনের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৯৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৯৪

৪৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভারতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে সভা বয়কট করতে পারে আফগানিস্তান-শ্রীলঙ্কা!
ভারতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে সভা বয়কট করতে পারে আফগানিস্তান-শ্রীলঙ্কা!

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ৫ পাচারকারী আটক
চট্টগ্রামে ৫ পাচারকারী আটক

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
হবিগঞ্জে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ মুসলিম সমাজের হৃৎস্পন্দন: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ মুসলিম সমাজের হৃৎস্পন্দন: ধর্ম উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আবারও মঞ্চে ফিরতে যাচ্ছে 'অড সিগনেচার'
আবারও মঞ্চে ফিরতে যাচ্ছে 'অড সিগনেচার'

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

এমআইএসটিতে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অ্যাপ্লাইড সায়েন্স বিষয়ক ৩য় আন্তর্জাতিক সম্মেলন সমাপ্ত
এমআইএসটিতে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অ্যাপ্লাইড সায়েন্স বিষয়ক ৩য় আন্তর্জাতিক সম্মেলন সমাপ্ত

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ছাড়া দ্বিতীয় কোনো পথ নেই : আমীর খসরু
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ছাড়া দ্বিতীয় কোনো পথ নেই : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির
২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে এলপিজি ফিলিং স্টেশনে বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২০
রংপুরে এলপিজি ফিলিং স্টেশনে বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে প্রায় ১০ লাখ টাকা মূল্যের চোরাই মালামাল উদ্ধার
চট্টগ্রামে প্রায় ১০ লাখ টাকা মূল্যের চোরাই মালামাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিল্লি নয়, পিন্ডি নয়, এই দেশ আমার বাংলাদেশ: দুলু
দিল্লি নয়, পিন্ডি নয়, এই দেশ আমার বাংলাদেশ: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রবিবার থেকে হাতিরঝিলে চক্রাকার বাসে চালু হচ্ছে ‘র‌্যাপিড পাস’
রবিবার থেকে হাতিরঝিলে চক্রাকার বাসে চালু হচ্ছে ‘র‌্যাপিড পাস’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রবিবার জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে দেশব্যাপী চলচ্চিত্র প্রদর্শনী
রবিবার জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে দেশব্যাপী চলচ্চিত্র প্রদর্শনী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচন নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা নেই : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের দপ্তর চালু সংস্কার ও জবাবদিহির প্রতি সরকারের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন
জাতিসংঘের দপ্তর চালু সংস্কার ও জবাবদিহির প্রতি সরকারের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে জেনেটিক রোগ থেকে মুক্তি দিতে তিনজনের ডিএনএ ব্যবহার
যুক্তরাজ্যে জেনেটিক রোগ থেকে মুক্তি দিতে তিনজনের ডিএনএ ব্যবহার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা দ্বিতীয় শিরোপার স্বপ্ন ভাঙল রংপুরের, চ্যাম্পিয়ন গায়ানা
টানা দ্বিতীয় শিরোপার স্বপ্ন ভাঙল রংপুরের, চ্যাম্পিয়ন গায়ানা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুপার্ট মারডক ও ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের মামলা
রুপার্ট মারডক ও ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের মামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা
ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম
পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার
৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো
কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে