শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৪, রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫

ভোট নিয়ে সংশয়-সন্দেহ কাটেনি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভোট নিয়ে সংশয়-সন্দেহ কাটেনি

আগামী ফেব্রুয়ারিতে রোজার আগেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন হতে পারে- এমন প্রত্যাশায় দেশজুড়ে ভোটের প্রস্তুতি চলমান। প্রতি আসনেই বিএনপির একাধিক প্রার্থী। শেষ পর্যন্ত দলের মনোনয়ন কে পাবেন তা নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনা। জামায়াতে ইসলামী গত বছরই দুই শতাধিক আসনে তাদের প্রার্থী চূড়ান্ত করে মাঠে নামিয়ে রেখেছে।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সারা দেশে ৩০০ আসনের প্রার্থী বাছাই কার্যক্রম চালাচ্ছে। গত শুক্রবার ঢাকা মহানগর দক্ষিণের তিনটি আসনে প্রার্থী বাছাই উপলক্ষে নেতাকর্মীদের মতামত গ্রহণ অনুষ্ঠান করা হয়েছে। জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) আজ রবিবার নির্বাচন কমিশনে দল নিবন্ধনের আবেদন জমা দিতে যাচ্ছে।  কিন্তু এসব প্রস্তুতির মধ্যেও এখনো নির্বাচনের সময় নিয়ে সংশয়, সন্দেহ দূর হয়নি বলেই বিশেষজ্ঞদের ধারণা।

তারা বলছেন, নির্বাচনের আগেই গুরুত্বপূর্ণ ও সুদূরপ্রসারী সংস্কার দরকার। এগুলোতে রাজনৈতিক দলগুলো যত দ্রুত একমত হবে, তত দ্রুত নির্বাচন হবে। এ অবস্থায় নির্বাচন কবে হবে তা নিয়ে নিশ্চিত করে কিছু বলা যায় না।  কেউ বলছেন, নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ইচ্ছাটি পরিষ্কারভাবে বোঝা যাচ্ছে না। তিনি রোজার আগে নির্বাচনের বিষয়ে সংস্কার ও বিচারের বিষয়ে পর্যাপ্ত অগ্রগতির শর্ত দিয়ে ‘হতে পারে’ বলেছেন। তিনি একেক সময় একেক কথা বলেন। আগামী  রোজার আগেই নির্বাচন হবে কি না সে নিশ্চয়তা কেবল উনিই দিতে পারেন। 
  
বিশেষজ্ঞরা যা বলছেন : নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘সংস্কারের প্রস্তাবগুলোর অনেক বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছে, আবার অনেক বিষয়ে হয়নি। আমরা আশাবাদী আরো  কতগুলো বিষয়ে দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য হবে এবং আশা করছি যথাসময়ে জাতীয় সনদে দলগুলো সই করবে এবং তা প্রণয়ন হবে।

সে ক্ষেত্রে রোজার আগেই নির্বাচন সম্ভব। কিন্তু শুধু নির্বাচন হলেই হবে না। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হতে হবে; যার মাধ্যমে গণতন্ত্রে উত্তরণের পথ প্রশস্ত হবে। সুষ্ঠু নির্বাচন আগেও হয়েছে, কিন্তু তাতে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়নি। সে কারণে জুলাই অভ্যুত্থান ঘটেছে। আমাদের কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ ও সুদূরপ্রসারী সংস্কার দরকার। এগুলোতে রাজনৈতিক দলগুলো যত দ্রুত একমত হবে, তত দ্রুত নির্বাচন হবে।’ তাহলে তো নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় নিয়ে ‘যদি, কিন্তু’ থেকেই যাচ্ছে- এ প্রশ্নে তিনি বলেন, অবশ্যই। ‘যদি-কিন্তু’ থাকবেই। কারণ নির্বাচন তো এক পক্ষের না।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সাব্বীর আহমেদও মনে করেন, আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সংশয়, সন্দেহ দূর হয়নি। কালের কণ্ঠকে তিনি বলেন, “প্রধান উপদেষ্টা কী চাচ্ছেন তা এখনো আমাদের কাছে পরিষ্কার না। উনাকে ঠিক বুঝতে পারছি না। গত ১৩ জুন লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠকে তিনি বলেছেন, ‘সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা গেলে ২০২৬ সালের রমজান শুরু হওয়ার আগের সপ্তাহেও নির্বাচন আয়োজন করা যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে সেই সময়ের মধ্যে সংস্কার ও বিচারের বিষয়ে পর্যাপ্ত অগ্রগতি অর্জন করা প্রয়োজন হবে।’ এখানেই অস্পষ্টতা রয়েছে। সংস্কার ও বিচারের বিষয়ে পর্যাপ্ত অগ্রগতি বলতে কতটা অগ্রগতি তিনি চেয়েছেন তা স্পষ্ট না। রাজনৈতিক দলগুলো সংস্কার প্রস্তাবগুলোর  কতভাগ একমত হলে তিনি নির্বাচন দিতে যাবেন সেটিও বলেননি। তাঁর ইচ্ছাটি পরিষ্কারভাবে বোঝা যাচ্ছে না। প্রধান উপদেষ্টা একেক সময় একেক কথা বলেন। আগামী রোজার আগেই নির্বাচন হবে কি না সে নিশ্চয়তা উনিই দিতে পারেন।” 

অধ্যাপক ড. সাব্বীর আহমেদ আরও বলেন, “আমার মনে হচ্ছে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন করার ইচ্ছা প্রধান উপদেষ্টার নেই। এনসিপিকে প্রস্তুত হতে সময় দেওয়া হতে পারে। এ ছাড়া ভোটার তালিকা নিয়েও সমস্যা হতে পারে। বিদ্যমান ভোটার তালিকা আইন অনুসারে প্রতিবছর ২ মার্চ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করতে হয়। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন করতে হলে ডিসেম্বরের মাঝামঝি নির্বাচন কমিশনকে  নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা করতে হবে। সে ক্ষেত্রে ভোটার তালিকাও সমস্যা হয়ে দাঁড়াতে পারে। আবার ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন না হয়ে এপ্রিলে নির্বাচন হবে সে নিশ্চয়তাও নেই। আরো অনেক সমস্যা সামনে চলে আসতে পারে। তবে প্রধান উপদেষ্টা চাইলে যেকোনো সময় নির্বাচন সম্ভব। সব কিছুই উনার ইচ্ছার ওপর নির্ভর করছে। রাজনৈতিক দলগুলোও মুখে যতই বলুক, বাস্তবে উনার প্রতি দলগুলোর মনোভাব নরম।”

নির্বাচন কমিশন এখনো নিশ্চিত নয় : ভোট কবে হবে সে বিষয়ে নির্বাচন কমিশন এখনো নিশ্চিত নয়। গত ১৬ জুন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, “আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে হবে, সে বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের এখনো আলোচনা হয়নি বা সরকারের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো বার্তা পাওয়া যায়নি। জাতীয় নির্বাচনের সময় নিয়ে যে বিষয়টি এসেছে, যখনই হোক- ফেব্রুয়ারিতে হোক অথবা এপ্রিলে হোক, আমাদের তো প্রস্তুত থাকতে হবে। আগে ডিসেম্বর থেকে জুনের কথা বলা হয়েছিল; এখন আবার নতুন ডাইমেনশন আসছে। লন্ডনে যা আলোচনা হয়েছে এর বাইরে আমার কোনো নলেজ নেই। সরকারের সঙ্গে আমাদের এখনো আলোচনা হয়নি। সরকারের সঙ্গে আলোচনা হলে সরকারের ‘ভাব’ বুঝতে পারব।”

শনিবার (২১ জুন) সিইসি বলেন, সরকারের সহযোগিতা নিয়ে নির্বাচন করতে হবে। নির্বাচনের সময় আসলে আপনারা সবাই জানতে পারবেন। এ বিষয়ে পরিকল্পনা করে, ঘোষণা দিয়ে সরকারের সঙ্গে দেখা করতে হবে এমন না।

দলগুলোর মধ্যে অনৈক্য : লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠকের পর রোজার আগেই নির্বাচনের সম্ভাবনা নিয়ে যৌথ বিবৃতি ভালোভাবে নেয়নি জামায়াতে ইসলামী। দলটির অভিযোগ, এতে প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন হয়েছে। জামায়াতের এই প্রতিক্রিয়া কেবল বিবৃতির মধ্যে থেমে থাকেনি। এ বিষয়ে প্রতীকী প্রতিবাদ জানাতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় দফার প্রথম দিনের সংলাপে যোগ দেয়নি দলটি। পরে গত ১৮ জুন দ্বিতীয় দিনের সংলাপে যোগ দিয়ে দলটির পক্ষে জানানো হয়, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ফোন করে নিরপেক্ষ থাকার আশ্বাস দেওয়ায় সংলাপে যোগ দিয়েছেন তাঁরা। 

দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার পর নির্বাচনের তারিখ আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে পরিবর্তন হলে সমস্যা ছিল না। বিএনপি একটি বড় রাজনৈতিক দল। তাদের দাবি থাকতে পারে। তবে এটা ভালো হতো যদি প্রধান উপদেষ্টা দেশে ফিরে টেলিভিশনে ঘোষণার মাধ্যমে তারিখটা পরিবর্তন করতেন। সেটা তিনি করেননি। আমরা খুব বিস্মিত হয়ে দেখলাম একটি দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে তাঁরা যৌথ বিবৃতি দিয়েছেন। এ দেশে ১০০টিরও বেশি রাজনৈতিক দল আছে। তাহলে তো এমন কালচার তৈরি হবে, উনি (প্রধান উপদেষ্টা) যাঁদের সঙ্গেই কথা বলবেন, জয়েন্ট স্টেটমেন্ট দিতে হবে। এই যৌথ বিবৃতিতে আমাদের আপত্তি।’

আর জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, বিদেশের মাটিতে নির্বাচন নিয়ে বৈঠক করে ‘দেশকে পেছনের দিকে’ নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রথমে লন্ডন বৈঠককে স্বাগত জানালেও পরে এক বিবৃতিতে জামায়াতের মতোই যৌথ বিবৃতির বিষয়ে আপত্তি জানায়। তবে দেশের বেশির ভাগ দল লন্ডন বৈঠকের বিষয়টিকে ইতিবাচকভাবেই মূল্যায়ন করে।

এদিকে লন্ডন বৈঠকে যেসব দল নাখোশ তাদের বিষয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গত ১৮ জুন দলের এক অনুষ্ঠানে বলেন, ভোট হলে যাদের আর গুরুত্ব থাকবে না, তারাই এখন ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচনের ঘোষণায় নাখোশ হয়েছে। তিনি বলেন, ‘এখন নির্বাচন নেই সুতরাং তাদের অনেক গুরুত্ব আছে। যেই নির্বাচন হয়ে যাবে, জনগণের যারা ভালোবাসার দল, তারাই তো ক্ষমতায় আসবে। তখন তাদের গুরুত্ব কতটুকু থাকবে কী থাকবে না, তখন নির্ধারিত হবে।’

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপেও এ ধরনের বিভাজন স্পষ্ট। রাষ্ট্র ক্ষমতার ভারসাম্য আনার লক্ষ্যে সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবিত জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) গঠনের বিষয়টি নিয়ে বিএনপি বিরোধিতা করেছে। বিএনপির সমমনা ১২ দলীয় জোট, সিপিবি, গণফোরামসহ বেশ কয়েকটি দল এনসিসি গঠনের বিরুদ্ধে। তাদের যুক্তি, এনসিসি গঠন হলে বিভক্ত হবে নির্বাহী বিভাগের ক্ষমতা, যা অস্থিতিশীলতা তৈরি করবে। 

অন্যদিকে, জামায়াতে ইসলামী, এনসিপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, আমার বাংলাদেশ পার্টিসহ (এবি পার্টি) কয়েকটি দল এনসিসি গঠনের পক্ষে মত দিয়েছে। তবে তারা এনসিসির গঠনপ্রক্রিয়া নিয়ে কিছু ভিন্নমতের কথা বলেছে। এ ধরনের আরো কিছু সংস্কার প্রস্তাব  বিষয়ে দলগুলো পক্ষে- বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি নিয়েও দলগুলো ঐকমত্যে আসতে পারেনি। ঐকমত্য কমিশনের সংলাপে জামায়াতে ইসলামীর প্রতিনিধিদের সঙ্গে বাগবিতণ্ডার পর বাম নেতাদের সংলাপ বয়কট করে আবারও যোগ দেওয়ার ঘটনা ঘটে।

সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে এনসিপির সর্বশেষ অবস্থান জানতে চাইলে দলটির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব বলেন, ‘আমরা সব সময় স্পষ্ট করে বলেছি, রাষ্ট্রের যে শাসনব্যবস্থা রয়েছে এবং যে রাজনৈতিক সংস্কৃতি রয়েছে, সেটার মৌলিক সংস্কার আমরা চাই। এটি একটি অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা। সেই জায়গা থেকে আমরা বারবার বলে এসেছি, মৌলিক সংস্কার ছাড়া নির্বাচন কিংবা যা কিছু করা হবে সেটা আসলে ফলপ্রসূ হবে না। এখনো আমরা এই জায়গাতেই অবস্থান করছি। আমরা মৌলিক সংস্কারের পথেই রয়েছি।’

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকাসহ ৬ বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকাসহ ৬ বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
বেসরকারি খাত পিছিয়ে, বিদেশি বিনিয়োগে জোর
বেসরকারি খাত পিছিয়ে, বিদেশি বিনিয়োগে জোর
আবু সাইদ হত্যা: পলাতক ২৪ জনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আদেশ
আবু সাইদ হত্যা: পলাতক ২৪ জনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আদেশ
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে পোস্টার ও পোস্টকার্ড প্রকাশ তথ্য মন্ত্রণালয়ের
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে পোস্টার ও পোস্টকার্ড প্রকাশ তথ্য মন্ত্রণালয়ের
চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার হ্যান্ডলিং বেড়েছে ৩৬ শতাংশ
চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার হ্যান্ডলিং বেড়েছে ৩৬ শতাংশ
মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের
মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের
প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’
প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’
কর্মস্থলে অনুপস্থিত আরও ৪ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
কর্মস্থলে অনুপস্থিত আরও ৪ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
৪৪তম বিসিএসে উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা পিএসসির
৪৪তম বিসিএসে উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা পিএসসির
সাক্ষরতা সামাজিক বৈষম্য নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
সাক্ষরতা সামাজিক বৈষম্য নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দিনদুপুরেও ভয় আতঙ্ক খুলনায়
দিনদুপুরেও ভয় আতঙ্ক খুলনায়

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পানির জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ৬ শিশুকে হত্যা করলো ইসরায়েল
পানির জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ৬ শিশুকে হত্যা করলো ইসরায়েল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ৬ বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকাসহ ৬ বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন নাইজেরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট মুহাম্মাদু বুহারি
মারা গেছেন নাইজেরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট মুহাম্মাদু বুহারি

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো স্বজনদের খুঁজে ফেরেন বসনিয়ার মুসলিমরা
এখনো স্বজনদের খুঁজে ফেরেন বসনিয়ার মুসলিমরা

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘অপপ্রচার ষড়যন্ত্রের’ প্রতিবাদে বিএনপি রাজপথে নামছে আজ
‘অপপ্রচার ষড়যন্ত্রের’ প্রতিবাদে বিএনপি রাজপথে নামছে আজ

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্ধুর ব্যাগে করেই জেল পালালেন তিনি!
বন্ধুর ব্যাগে করেই জেল পালালেন তিনি!

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাছি চাষ করবে যুক্তরাষ্ট্র, কারণ কি?
মাছি চাষ করবে যুক্তরাষ্ট্র, কারণ কি?

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেসরকারি খাত পিছিয়ে, বিদেশি বিনিয়োগে জোর
বেসরকারি খাত পিছিয়ে, বিদেশি বিনিয়োগে জোর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?
জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফের বন্যার শঙ্কায় টেক্সাসে উদ্ধার কাজ স্থগিত
ফের বন্যার শঙ্কায় টেক্সাসে উদ্ধার কাজ স্থগিত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে গোলমরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে
যেভাবে গোলমরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন
লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইম্বলডনে আলকারাজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়লেন সিনার
উইম্বলডনে আলকারাজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়লেন সিনার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করতে ইরানি পার্লামেন্টে নতুন বিল
সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করতে ইরানি পার্লামেন্টে নতুন বিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী দুই দিনে সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী দুই দিনে সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইউনিয়ন বিএনপি'র কাউন্সিল স্থগিতের দাবি
গাইবান্ধায় ইউনিয়ন বিএনপি'র কাউন্সিল স্থগিতের দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই
২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘আওয়ামী লীগ কোনোদিন বাংলার বুকে রাজনীতি করার সুযোগ পাবে না’
‌‘আওয়ামী লীগ কোনোদিন বাংলার বুকে রাজনীতি করার সুযোগ পাবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমভাঙার কষ্টে পাহাড়ে ছয় দিন একা ঘুরলেন চীনা যুবক, উদ্ধার করল পুলিশ
প্রেমভাঙার কষ্টে পাহাড়ে ছয় দিন একা ঘুরলেন চীনা যুবক, উদ্ধার করল পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিলেটে সোমবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে সোমবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা
টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের
মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকায় কয়েক স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
ঢাকায় কয়েক স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

সম্পাদকীয়

দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল

শোবিজ

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ
এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়
কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ

সম্পাদকীয়

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

সম্পাদকীয়

বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম
বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি
সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

শোবিজ

স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা
স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা

নগর জীবন

যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা

শোবিজ

স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস
স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস

নগর জীবন

টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের
টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের

মাঠে ময়দানে

নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি

প্রথম পৃষ্ঠা

শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন
শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন

মাঠে ময়দানে

টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা
টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা

মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়
শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

নগর জীবন

সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি
সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন
ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন

মাঠে ময়দানে

‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম

শোবিজ

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু
দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা