শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৬, শনিবার, ০৯ আগস্ট, ২০২৫

চতুর্থ পর্ব

আয়নাঘরের উদ্ভাবক

মাফিয়াতন্ত্রের অধিপতি তারিক সিদ্দিক
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
আয়নাঘরের উদ্ভাবক

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার অনেক কমিশন করে। তার মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ কমিশন ছিল গুম কমিশন। গুম কমিশন আওয়ামী লীগের স্বৈরশাসনের আমলে সংঘটিত গুম নিয়ে তদন্ত করছে। এ তদন্ত কমিশনের প্রাথমিক প্রতিবেদনে এখন পর্যন্ত ১৮৩৭টি গুমের অভিযোগ পাওয়া গেছে। তবে বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে দেখা গেছে যে, গুমের সংখ্যা আরও কম হবে। এ গুমের অভিযোগগুলোর মধ্যে ১৭৭২টি অভিযোগ বিশ্লেষণ করেছে কমিশন। এ গুম হওয়া মানুষদের মধ্যে ১৪২৭ জন অর্থাৎ ৮১ শতাংশ ফিরে এসেছে। ৩৪৫ জন এখনো নিখোঁজ রয়েছেন।

ধারণা করা হয় যে, এ গুম হওয়া মানুষগুলো আর ফিরে আসেনি, তারা আর পৃথিবীতে নেই। তাদের হত্যা করা হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের শাসন আমলের সবচেয়ে ঘৃণ্য জঘন্য বিষয়টি ছিল গুম এবং খুন। গুম-খুন করতে রাষ্ট্রীয় বাহিনীকে ব্যবহার করা হয়েছিল, প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল ‘আয়নাঘর’। যে কোনো বিরুদ্ধ মত বা পথের মানুষ যিনি সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলতেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বা অন্য কোথাও সরকারের ন্যূনতম সমালোচনা করতেন, তাকে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হতো আয়নাঘরে। এ আয়নাঘর ছিল একটা ভয়ংকর নির্যাতন কেন্দ্র। যেখানে বিরোধী মতের লোকজনকে ফ্যাসিস্ট কায়দায় নির্যাতন-নিপীড়ন করা হতো এবং তাকে বশ্যতাস্বীকারে বাধ্য করা হতো। যদি তারা বশ্যতাস্বীকার না করত, তাহলে তাদের হত্যা করা হতো। এ ঘটনা ২০০৯ সাল থেকে নিয়মিতভাবে ঘটে আসছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতাকে নিরঙ্কুশ করতে, স্বৈরাচারী শাসন পাকাপোক্ত করতে রাষ্ট্রীয় পৃষ্টপোষকতায় ‘আয়নাঘর’ প্রতিষ্ঠা করে। আর এ আয়নাঘরের উদ্ভাবক হলেন তারিক সিদ্দিক। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সামরিক উপদেষ্টা এবং আওয়ামী লীগের মাফিয়াতন্ত্রের অন্যতম প্রধান। তারিক সিদ্দিকের দায়িত্ব ছিল যে কোনো অবস্থাতেই যেন বিরুদ্ধ মত মাথাচাড়া দিয়ে না উঠতে পারে। গণতন্ত্রের অন্যতম শক্তি হলো পরমসহিষ্ণুতা। অন্যের মতকে শ্রদ্ধা জানানো এবং অন্যের মত প্রকাশের অধিকারকে নিশ্চিত করা। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার সাড়ে ১৫ বছরের শাসনে ঠিক উল্টো পথে হেঁটেছে। বিরুদ্ধ মত দমন করে যে কোনো প্রকারে ক্ষমতায় টিকে থাকাই ছিল তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য। আর সেই উদ্দেশ্য সাধনের জন্যই তৈরি করা হয় ভয়ংকর ‘আয়না ঘর’। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তারিক সিদ্দিক যে এত বেপরোয়া এবং অপ্রতিরোধ্য দুর্নীতিবাজ হয়ে উঠেছিলেন তার অন্যতম কারণ ছিল ‘আয়নাঘর’। এর মাধ্যমেই তিনি শেখ হাসিনার মাফিয়া রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করেন এবং তার ঘনিষ্ঠ হন। ২০০৯ সালে শেখ হাসিনা দায়িত্ব গ্রহণের পর ক্ষমতা চিরস্থায়ী করার জন্য করণীয় নির্ধারণ করতে থাকেন। এ সময় তাকে ‘আয়নাঘর’ প্রতিষ্ঠার পরামর্শ দেন তারিক সিদ্দিক। আর এ আয়নাঘরের মাধ্যমে বিরোধী দল, বিরোধী পক্ষকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। কিছু দুর্নীতিবাজ, অসৎ সামরিক এবং আইনশৃঙ্খলা কর্মকর্তার সহযোগিতায় এ ‘আয়নাঘর’ প্রতিষ্ঠা করেন তারিক সিদ্দিক। এ ‘আয়রাঘরে’র মাধ্যমেই আসলে আওয়ামী লীগের ফ্যাসিস্ট রেজিমের সূচনা হয়েছিল।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ‘আয়নাঘর’ প্রতিষ্ঠার জন্য কতগুলো ধাপ ছিল। তারিক সিদ্দিকের নির্দেশনায় প্রথমে বিরোধী দলের রাজনৈতিক নেতা এবং বিরোধী পক্ষের লোকজনের কথাবার্তা আড়িপাতা শুরু হয়। আড়িপাতার মাধ্যমে বিরোধী দলের কে কী করছেন বা সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নিচ্ছেন ইত্যাদি পুরোটা নজরদারিতে রাখার ব্যবস্থা করা হয়, যা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার সম্পূর্ণ পরিপন্থি। নজরদারি থাকা ব্যক্তিদের মধ্যে যারা সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলছেন, যারা সরকারের সমালোচনা করছেন, তাদের প্রথমে ভয়ভীতি দেখানো হয়। এতে কাজ না হলে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে যাওয়া হতো ডিজিএফআই অফিস অথবা র‌্যাবের কার্যালয়ে। সেখানে তাদের ভয়ভীতি এবং হুমকি দেওয়া হতো। এরপরও যদি দেখা যেত যে বিরুদ্ধ মত প্রকাশকারী ব্যক্তিটি কথা শুনছেন না বা বাধ্য হচ্ছেন না, তখন তার ওপর নেমে আসত ভয়াবহ নির্যাতন এবং নিপীড়ন। তাকে নিয়ে যাওয়া হতো আয়নাঘরে।

সম্প্রতি জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের রিপোর্টে আয়নাঘরের কথা বলা হয়েছে। গুম কমিশনের প্রতিবেদনেও আয়নাঘরের কথা বলা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিভিন্ন প্রতিকূলতা সত্ত্বেও আয়নাঘর পরিদর্শন করেছেন। সেখানে নির্যাতনের ভয়াবহ সম্পর্কে তিনি জেনেছেন।

আয়নাঘরে যাদের নিয়ে যাওয়া হতো তারা প্রধানত তিন ধরনের ব্যক্তি ছিলেন। প্রথমত, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের ব্যক্তি। দ্বিতীয়ত, যারা সামাজিক, সাংস্কৃতিক অঙ্গনে পরিচিত, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরকারের সমালোচনা করা সক্রিয় ব্যক্তি। তৃতীয়ত, ব্যক্তিগত ক্ষোভ আক্রোশ এবং অর্থ আদায়। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, আয়নাঘরে যাদের নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক ব্যক্তি ছিলেন বিএনপির। গুম কমিশনের তথ্য অনুযায়ী বিএনপির ৩৭ জন, ইসলামী ছাত্রশিবিরের ৩১, জামায়াতে ইসলামীর ২৫, ইসলামী আন্দোলনের দুজন, হেফাজতে ইসলামের দুজন, আওয়ামী লীগের দুজন, খেলাফত মজুলিসের দুজন, তাবলিগ জামায়াতের একজনকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। এসব রাজনৈতিক পরিচয় থাকার বাইরেও কিছু ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল, যেমন- জামায়াতের সাবেক আমির এবং বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা গোলাম আজমের ছেলে সেনা কর্মকর্তা আযমীকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল তারিক সিদ্দিকের সঙ্গে ব্যক্তিগত আক্রোশের জেরে। এভাবে সশস্ত্রবাহিনী থেকে বেশ কিছু কর্মকর্তা, যারা তারিক সিদ্দিকের দুর্নীতি, অনিয়ম এবং স্বেচ্ছাচারিতার বিরোধিতা করতেন তাদের গুম করা হয়েছিল। অনেকেই তারিক সিদ্দিকের কাছে বশ্যতাস্বীকার করতে অস্বীকৃতি জানানোর ফলে তাদের গুম করা হয়েছিল। তারিক সিদ্দিক চেয়েছিলেন সশস্ত্রবাহিনীতে নিরঙ্কুশ কর্তৃত্ব তৈরি করতে। সেখানে সেনাপ্রধানের ক্ষমতার চেয়ে তার ক্ষমতা নিরঙ্কুশ থাকবে। তিনি যেটি বলবেন সেটিই চূড়ান্ত হবে। এ মতের যারা বিরোধিতা করত, যারা তারিক সিদ্দিকের দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতার প্রতিবাদ করত তাদের প্রথমে সশস্ত্রবাহিনী থেকে বরখাস্ত করা হতো। তার পর তাদের উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হতো আয়নাঘরে।

তারিক সিদ্দিক বিরুদ্ধ মত দমনের জন্য গুমের পাশাপাশি ক্রসফায়ারকে আরও ব্যাপক বিস্তৃত করেছিলেন। র‌্যাবের সঙ্গে তারিক সিদ্দিকের নিয়মিত যোগাযোগ হতো। র‌্যাবের মাধ্যমে তিনি আসলে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড পরিচালনা করতেন। সেই কৌশলের অংশ হিসেবে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের তালিকা তৈরি করা হতো। তারিক সিদ্দিক বিষয়টি নিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলতেন। শেখ হাসিনার সবুজ সংকেত পেলেই তিনি এসব ব্যক্তিকে ক্রসফায়ারে দিতেন। এসব ঘটনার একটি উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে। বিএনপির সিলেট অঞ্চলের জনপ্রিয় নেতা ইলিয়াস আলী। ইলিয়াস আলী সরকারের কঠোর সমালোচক ছিলেন। তার কারণে সিলেট অঞ্চলে বিএনপির একটি জনপ্রিয়তা তৈরি হয়েছিল। তাকে একাধিকবার চেষ্টা করা হয়েছিল ইলিয়াস যেন তারিক সিদ্দিকের বিরুদ্ধে কথা না বলেন। কিন্তু সেটিতে তিনি অস্বীকৃতি জানান। এরপর তাকে গুম করা হয়। এখন পর্যন্ত তার পরিবার তার হদিস পায়নি। কক্সবাজারের একরাম চৌধুরীর ঘটনাও তাই। অর্থাৎ তারিক সিদ্দিকের যদি কেউ খারাপ দৃষ্টিতে পড়ত, তাকে হয়তো গুম করা হতো, নয়তো ক্রসফায়ারে নেওয়া হতো। প্রথমদিকে এটি রাজনৈতিক প্রতিপক্ষদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হলেও আস্তে আস্তে তারিক সিদ্দিক তার ব্যবসায়িক দুর্নীতি এবং ব্যক্তিগত স্বার্থ উদ্ধারের জন্য ব্যবহার শুরু করেন। গুম পরবর্তীতে হয়ে যায় তারিক সিদ্দিকের ব্যক্তিগত লুটপাটের হাতিয়ার। এটাই মাফিয়াতন্ত্রের বৈশিষ্ট্য। কোনো ব্যক্তির জমি তিনি দখল করতে চাইলে, যদি দেখা যায় যে, সেই ব্যক্তি তাকে বাধা দিচ্ছে, সে ক্ষেত্রে তাকে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হতো এবং শেষ পর্যন্ত তাকে ওই জমি দিতে বাধ্য করা হতো।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, গাজীপুরে তারিক সিদ্দিক তার নিজের এবং শেখ হাসিনা পরিবারের নামে যে বিঘায় বিঘায় জমি কিনেছেন, তার সবই দখলকৃত। এসব জমির মালিকদের উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। মাসের পর মাস তাদের আয়না ঘরে জিম্মি করে রাখা হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত তারা এসব দলিলে স্বাক্ষর করতে বাধ্য হয়েছিলেন।

উল্লেখ্য, তারিক সিদ্দিক গাজীপুরে বাগানবাড়ি করেছেন এবং সেখানে টিউলিপ সিদ্দিকের নামেও একটি বাগানবাড়ি রয়েছে। আছে শেখ রেহানার বাগানবাড়ি। এসবই করা হয়েছে জমির প্রকৃত মালিকদের উঠিয়ে নিয়ে, হুমকি দেখিয়ে, আয়নাঘরে রেখে। আয়নাঘরের কাজ ছিল বহুমাত্রিক। প্রথমত, এ আয়নাঘরের মাধ্যমে বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করার চেষ্টা ছিল। দ্বিতীয়ত, তারিক সিদ্দিকের অবাধ, দুর্নীতির অস্ত্র ছিল আয়নাঘর। তৃতীয়ত, যারা তারিক সিদ্দিক দুর্নীতির তথ্য উপাত্ত প্রকাশ করত, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হতো আয়নাঘরের মাধ্যমে। চতুর্থত, দখলদারি, চাঁদাবাজির জন্য আয়নাঘর ব্যবহার করা হতো। এরকমও অভিযোগ আছে যে, বিভিন্ন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকার দাবি করা হতো। ব্যবসায়ী টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাকে আয়নাঘরে নিয়ে গিয়ে কয়েকদিন বন্দি করে রাখা হতো। অবশেষে প্রাণের ভয়ে ওই ব্যবসায়ী টাকা দিতে রাজি হতো। আয়নাঘর শেষ দিকে হয়ে উঠেছিল চাঁদাবাজির অস্ত্র। এভাবে তারিক সিদ্দিক বাংলাদেশে একটি মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছিলেন, যার গডফাদার হয়েছিলেন তিনি নিজে।

এই বিভাগের আরও খবর
১১৫ নির্বাচনি প্রতীক, তালিকায় নেই শাপলা
১১৫ নির্বাচনি প্রতীক, তালিকায় নেই শাপলা
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
এলডিসি উত্তরণ স্থগিত সরকারের হাতে নেই
এলডিসি উত্তরণ স্থগিত সরকারের হাতে নেই
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
সর্বশেষ খবর
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু
পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু
হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি
বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা
গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুরুতেই পাকিস্তান শিবিরে কাঁপন ধরালেন টাইগার বোলাররা
শুরুতেই পাকিস্তান শিবিরে কাঁপন ধরালেন টাইগার বোলাররা

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ
আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য
চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু
বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সম্মাননায় খুশি কৃষির মাঠ কর্মকর্তারা
কুমিল্লায় সম্মাননায় খুশি কৃষির মাঠ কর্মকর্তারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ
বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্যোন অ্যারেস্ট সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দুই এজেন্ট
শ্যোন অ্যারেস্ট সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দুই এজেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকা-ইসলামাবাদ অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের অঙ্গীকার
ঢাকা-ইসলামাবাদ অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের অঙ্গীকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফাইনালের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, আজও নেই লিটন
ফাইনালের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, আজও নেই লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার মানোন্নয়নে নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিক্ষার মানোন্নয়নে নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা
কুমারখালীতে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ও গবেষণায় আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সিভাসু’র অধ্যাপক হুমায়ুন
শিক্ষা ও গবেষণায় আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সিভাসু’র অধ্যাপক হুমায়ুন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুরে টিকটক ভিডিও করতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে টিকটক ভিডিও করতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা
হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার
নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে ‘উড়ন্ত কফিন’ যুগের সমাপ্তি
ভারতে ‘উড়ন্ত কফিন’ যুগের সমাপ্তি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

দ্বৈত রূপে ববি...
দ্বৈত রূপে ববি...

শোবিজ

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা