শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৮, রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫

পর্ব - ৩

আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু

লুণ্ঠনের আরব্য রজনি
বিশেষ প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু

শুধু বিদেশে নয়, দেশেও পরিবারের সদস্যদের নামে প্রায় ২ হাজার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ গড়েছিলেন দুর্নীতির বরপুত্র নসরুল হামিদ বিপু। আগস্ট মাসে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অধিকাংশ অবৈধ সম্পদ বিক্রি করে দিয়েছেন এ পলাতক দুর্বৃত্ত। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, গত আগস্ট থেকে মার্চ পর্যন্ত সময়ে নামে-বেনামে থাকা প্রায় ১ হাজার কোটি টাকার সম্পদ পাচার করেছেন বিপু।

রাজধানীর গুলশান ক্লাবের ঠিক উল্টো পাশে অনেকটা ফাঁকা পড়ে আছে বড় একটি প্লট। বর্তমান বাজারমূল্য অনুযায়ী এর দাম অন্তত ২০০ কোটি টাকা। মূল্যবান এ সম্পত্তির মালিক ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। তিন মাস ধরে জায়গাটি বিক্রির চেষ্টা চলছে। যদিও খুঁজে পাওয়া যায়নি কাঙ্ক্ষিত ক্রেতা। গুলশানের মূল্যবান এ প্লটটির পাশাপাশি রাজধানীর মাদানি এভিনিউর ১০০ ফুট রাস্তার পাশেও নসরুল হামিদের রয়েছে ৫ বিঘা জমি। অনেকটা বাগানবাড়ির আদলে জায়গাটি গড়ে তুলেছেন তিনি। ক্ষমতাচ্যুত হয়ে পালিয়ে যাওয়ার আগে পরিবার-পরিজন ও বন্ধুবান্ধব নিয়ে বিপু সেখানে নিয়মিত আড্ডা দিতেন। সম্প্রতি এ জমিটিও বিক্রির জন্য ক্রেতা খোঁজা হচ্ছে। প্রতি কাঠা ২ কোটি করে ধরলেও সম্পত্তিটির মূল্য ২০০ কোটি টাকা। তবে এত বড় জায়গা একসঙ্গে কেনার মতো গ্রাহক না পাওয়ায় ছোট প্লট আকারে বিক্রির তৎপরতা চালাচ্ছে নসরুল হামিদের কোম্পানি হামিদ রিয়েল এস্টেট।

বড় আয়তনের এ দুটি প্লট বিক্রি করতে না পারলেও গুলশান, বনানী ও নিকেতন এলাকার একাধিক ছোট প্লট ও বাড়ি এরই মধ্যে বিক্রি করে দিয়েছেন নসরুল হামিদ। সম্পত্তি বিক্রির ওই টাকার বড় অংশই তিনি হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে নিয়ে গেছেন বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। দেশের হুন্ডি তৎপরতার খোঁজখবর রাখেন এমন একজন ব্যবসায়ী জানান, নসরুল হামিদসহ আওয়ামী লীগের পলাতক এমপি-মন্ত্রীদের বড় অংশ তাদের সম্পত্তি বিক্রির টাকা ইউরোপ, আমেরিকা ও কানাডায় সরিয়ে নিচ্ছেন। আগে থেকেই ওইসব দেশে তাদের বাড়ি-গাড়ি রয়েছে। স্ত্রী ও সন্তানরাও সেখানে বসবাস করে আসছিলেন। নসরুল হামিদের দুই সন্তানও বিদেশে থাকেন। এক দশকের বেশি সময় ধরে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন নসরুল হামিদ বিপু। মন্ত্রণালয়টির মন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন স্বয়ং তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিগত দেড় দশকে সরকারের সবচেয়ে বেশি অর্থের অপচয় ও লুটপাট হয়েছে এ মন্ত্রণালয় ঘিরে। নিজের ব্যবসা ও ঘুষ-দুর্নীতির মাধ্যমে উপার্জিত অর্থে নসরুল হামিদ বিশাল সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। রাজধানীর বাইরে দেশের বিভিন্ন স্থানেও তার সম্পত্তি ও ব্যবসা রয়েছে। নসরুল হামিদের পৈতৃক ব্যবসা ছিল জমি বেচাকেনা তথা রিয়েল এস্টেটের। তাদের পারিবারিক প্রতিষ্ঠান হামিদ গ্রুপ। এ গ্রুপের অধীনে হামিদ রিয়েল এস্টেট কনস্ট্রাকশন লিমিটেড, হামিদ কনস্ট্রাকশন লিমিটেড, ডেলকো বিজনেস অ্যাসোসিয়েট লিমিটেড, হামিদ ইকোনমিক জোন, হামিদ ফ্যাশন লিমিটেড অ্যান্ড হামিদ সোয়েটার লিমিটেড ও হামিদ অ্যাগ্রো লিমিটেডের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। হামিদ গ্রুপের রিয়েল এস্টেট ব্যবসার ব্র্যান্ড হলো ‘প্রিয়প্রাঙ্গণ’। গ্রুপটির ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) পদে রয়েছেন নসরুল হামিদ বিপুর ভাই ইন্তেখাবুল হামিদ অপু। বিপুর মতো তিনিও বর্তমানে পলাতক।

হামিদ রিয়েল এস্টেট কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘নসরুল হামিদ বিপু ও তার পরিবারের সদস্যদের সম্পদের পরিমাণ অন্তত ৮ হাজার কোটি টাকা। গত বছরের ৫ আগস্টের আগ পর্যন্ত কোম্পানিগুলোর ব্যবসা সচল ছিল। কিন্তু এরপর থেকেই পরিস্থিতি ক্রমাগত খারাপ হয়েছে। বেশ কিছু কর্মীকে এরই মধ্যে ছাঁটাই কিংবা ছুটিতে পাঠানো হয়েছে। কোম্পানির রিয়েল এস্টেট ব্যবসার অবস্থা খুবই খারাপ। বেশ কিছু জমি এরই মধ্যে বেদখল হয়ে গেছে।’ হামিদ রিয়েল এস্টেট কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের আওতায় রাজধানীর কেরানীগঞ্জে প্রিয়প্রাঙ্গণ-১ ও প্রিয়প্রাঙ্গণ-২ আবাসিক এলাকা গড়ে তোলা হয়। দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে আবাসিক এলাকাটিতে নগদ ও কিস্তিতে প্লট বিক্রি করছে হামিদ গ্রুপ। আবাসিক এলাকাটির প্রতিষ্ঠাকালীন জোরপূর্বক জমি কিনে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। আবার বাজারমূল্যের চেয়ে কমেও জমি বিক্রিতে বাধ্য হয়েছিলেন বলে দাবি করেছেন কেউ কেউ। ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কসংলগ্ন আবাসিক এলাকা প্রিয়প্রাঙ্গণ-২। সরেজমিন দেখা গেছে, ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের রাজেন্দ্রপুর এলাকায় এটি গড়ে তোলা হয়েছে। বড় বিলবোর্ডের মাধ্যমে প্লট বিক্রির বিজ্ঞাপনও রয়েছে। তবে আবাসিক এলাকার রাস্তাঘাট এখনো পুরোপুরি তৈরি হয়নি। বসবাস করার মতো সুযোগ-সুবিধাও দেখা যায়নি সেখানে। আবাসিক এলাকার প্রধান ফটকে একজন নিরাপত্তারক্ষী ছাড়া তেমন কোনো নিরাপত্তাব্যবস্থা নেই। রয়েছে কেবল অল্প কয়েকটি নির্মাণাধীন ভবন। বাকি সব প্লটই ফাঁকা পড়ে আছে। প্রিয়প্রাঙ্গণ আবাসিক এলাকায় প্লটের অর্থ পরিশোধের পরও জমি রেজিস্ট্রেশন না দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ফেসবুক পেজে এমন অসংখ্য অভিযোগ করেছেন প্লট ক্রেতারা। তাদের মধ্যে একজন হেমায়েত হোসেন। ২০০৮ সালে প্রিয়প্রাঙ্গণ আবাসিক এলাকায় কিস্তির মাধ্যমে ৩ কাঠার প্লট নিয়েছিলেন। ২০১২ সালে কিস্তির সব অর্থ পরিশোধ করলেও তিনি এখনো প্লট বুঝে পাননি। ক্ষমতার অপব্যবহার করে ঢাকার বাইরে ময়মনসিংহের ত্রিশালে অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়েছে হামিদ গ্রুপ। উপজেলার নারায়ণপুর ও খাগাদীপাড়া মৌজায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে ১৫৩ একর জমিতে এটি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। ২০১৮ সালের ২৬ ডিসেম্বর এটির অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)। অর্থনৈতিক অঞ্চলের জমি কেনার সময়ও বাজারমূল্যের চেয়ে কম অর্থ দেওয়া ও জমি দখলের অভিযোগ রয়েছে। কেরানীগঞ্জ এলাকায় স্থানীয়রা জানান, গত দেড় দশক ধরে নসরুল হামিদের কথাই ছিল কেরানীগঞ্জের আইন। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর গত আট মাসে অনেকেই তাদের বেদখল হওয়া জমি দখলে নিয়েছে। যদিও নসরুল হামিদ এসব জমি প্লট বানিয়ে বিভিন্ন মানুষের কাছে বিক্রি করে দিয়েছেন। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) সূত্র জানায়, দুর্নীতিবাজ নসরুল হামিদ বিপু গণপূর্ত ও গৃহসংস্থানবিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও রিহ্যাব সভাপতি থাকাকালে ঝিলমিলের দ্বিতীয় ফেজের শত শত একর জমি দখল করে নিজ আবাসন প্রকল্প ‘প্রিয়প্রাঙ্গণ’ গড়ে তোলেন। এ কারণে কালক্ষেপণের জন্য কৌশলে ঝিলমিল প্রকল্পের নীতিমালা মন্ত্রণালয়ে আটকে দেন। ফলে ঝিলমিল প্রকল্পের প্রথম ফেজের দরখাস্ত সময়মতো আহ্বান করা যায়নি। একই সঙ্গে প্রকল্পের দ্বিতীয় ফেজ নিয়েও দেখা দেয় অনিশ্চয়তা। তৎকালীন রাজউক চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মুহাম্মদ নুরুল হুদা ওই সময় এ বিষয়টি গণমাধ্যমের কাছে স্বীকার করেন। তিনি জানান, দরখাস্ত আহ্বানের জন্য একটি নীতিমালা প্রস্তুত করে মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছে রাজউক। কিন্তু দীর্ঘ সময়েও তা পাস করা হয়নি। রাজউকের দায়িত্বশীল একাধিক সূত্র জানিয়েছেন, কেবলমাত্র ঝিলমিল প্রকল্পের প্রথম ফেজই নয়, দ্বিতীয় ফেজের প্রকল্প প্রস্তাবনা ফাইলও মন্ত্রণালয়ে আটকে পড়ে সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের ইশারায়। কিন্তু ওই সময় এ ব্যাপারে কেউ মুখ খুলতে সাহস পাননি। ঝিলমিল প্রকল্পের দ্বিতীয় ফেজের প্রস্তাবিত জমিতেই গড়ে উঠেছে প্রিয়প্রাঙ্গণ। এ প্রকল্পের জন্য রাজউক ১১০০ একর জমি অধিগ্রহণের জন্য মন্ত্রণালয়ে প্রকল্প প্রস্তাবনা জমা দিয়েছিল। এ প্রকল্পে সাড়ে ৩ হাজার প্লট ও ৩০ হাজার ফ্ল্যাট নির্মাণের কথা রাজউকের। নসরুল হামিদ যে ঝিলমিল প্রকল্পের দ্বিতীয় ফেজের প্রস্তাবনার জমিতে ঝিলমিল প্রকল্প গড়ে তুলেছেন, তা কর্তৃপক্ষের তদন্তেও উঠে এসেছে। অদৃশ্য কারণে তা বারবার ধামাচাপা পড়ে গেছে। তদন্তসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, নসরুল হামিদ বিপুর আবাসন ব্যবসা রাতারাতি ফুলেফেঁপে ওঠায় এ ব্যবসার পরিধি আরও বাড়ান। তিনি মেয়ে আলিফা হামিদের নামে গড়ে তোলেন আলিফিয়া রিভার ভিউ প্রকল্প। এ প্রকল্পেও স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় জমি অধিগ্রহণ করা হয়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী
তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী
বৈষম্যকে লাল কার্ড
বৈষম্যকে লাল কার্ড
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে
নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
সর্বশেষ খবর
ধানমন্ডিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা লাবলু গ্রেফতার
ধানমন্ডিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা লাবলু গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা
ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজির ঘটনায় সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার
চাঁদাবাজির ঘটনায় সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
ভাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচার বিভাগের প্রতিষ্ঠানগত স্বাধীনতা একক আধিপত্য প্রতিষ্ঠার চেষ্টা নয়: প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগের প্রতিষ্ঠানগত স্বাধীনতা একক আধিপত্য প্রতিষ্ঠার চেষ্টা নয়: প্রধান বিচারপতি

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে দুই ডাকাত আটক
নোয়াখালীতে দুই ডাকাত আটক

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার পলাতক আসামি গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দোকান-গুদামে বিপুল অস্ত্র : গ্রেফতার ৯ কর্মচারী রিমান্ডে
দোকান-গুদামে বিপুল অস্ত্র : গ্রেফতার ৯ কর্মচারী রিমান্ডে

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেমরায় আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ডেমরায় আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিজিবি
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিজিবি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থেকে নতুন বাংলাদেশ সৃষ্টি করতে চাই : ডা. শাহাদাত
ঐক্যবদ্ধ থেকে নতুন বাংলাদেশ সৃষ্টি করতে চাই : ডা. শাহাদাত

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিক তুহিন হত্যার বিচার দাবিতে বগুড়ায় মানববন্ধন
সাংবাদিক তুহিন হত্যার বিচার দাবিতে বগুড়ায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডুয়েটের বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ও বি.আর্ক প্রোগ্রামের 
প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
ডুয়েটের বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ও বি.আর্ক প্রোগ্রামের  প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবি না মানলে স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে: মুফতি ফয়জুল করিম
দাবি না মানলে স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে: মুফতি ফয়জুল করিম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধার সেরা গায়েন স্বজন খন্দকার
গাইবান্ধার সেরা গায়েন স্বজন খন্দকার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার
ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতেগোনা কিছু এজেন্সি টিকিট মজুত করে সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছে
হাতেগোনা কিছু এজেন্সি টিকিট মজুত করে সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা
ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়াকাটায় জেলের জালে ধরা বিরল অ্যাঞ্জেলফিশ
কুয়াকাটায় জেলের জালে ধরা বিরল অ্যাঞ্জেলফিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশ-বিদেশের খবরের নির্ভরযোগ্য ঠিকানা ‘News24 Online’ ফেসবুক পেজ
দেশ-বিদেশের খবরের নির্ভরযোগ্য ঠিকানা ‘News24 Online’ ফেসবুক পেজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মেডিকেল কলেজ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচারের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
দিনাজপুরে মেডিকেল কলেজ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচারের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘খাদ্য নিরাপত্তার পাশাপাশি নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে’
‘খাদ্য নিরাপত্তার পাশাপাশি নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান
ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তালাবদ্ধ থাকায় অফিসে প্রবেশ করতে পারেননি আটাব প্রশাসক
তালাবদ্ধ থাকায় অফিসে প্রবেশ করতে পারেননি আটাব প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাকারবারী ধরতে গিয়ে নিখোঁজ বিজিবি সদস্যের লাশ উদ্ধার
চোরাকারবারী ধরতে গিয়ে নিখোঁজ বিজিবি সদস্যের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব‌রিশা‌লে এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণে ফেল থে‌কে পাস ২৬
ব‌রিশা‌লে এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণে ফেল থে‌কে পাস ২৬

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পলাতক ৪০ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার করলো সরকার
পলাতক ৪০ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার করলো সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যুবকের আত্মহত্যা
চট্টগ্রামে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড
সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়
‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন
আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩
ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন
‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়
ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!
ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি
ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!
‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই
সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন
খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর
নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক
রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত
ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান
বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ আগস্ট)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার
বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রীর গাঁজা কাণ্ডে ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিলম্বিত
যাত্রীর গাঁজা কাণ্ডে ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিলম্বিত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড
টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান
ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে’
‘বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০
তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক ইতিহাস গড়ার দিন
আরেক ইতিহাস গড়ার দিন

মাঠে ময়দানে

থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা
থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা
মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা

নগর জীবন

‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন
তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন

শোবিজ

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট
বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন
পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন

শোবিজ

থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প
থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী
তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি
বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি

খবর

শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না
শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না

শোবিজ

শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড
শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে
নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

মাঠে ময়দানে

বৈষম্যকে লাল কার্ড
বৈষম্যকে লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ
এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা
তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা

নগর জীবন

ঢাকায় আসছেন আজ
ঢাকায় আসছেন আজ

মাঠে ময়দানে

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

সম্পাদকীয়