শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ মার্চ, ২০১৭

ভাড়ায় চার্ট মানছেন না বাস মালিকরা

আহমদ সেলিম রেজা
প্রিন্ট ভার্সন
ভাড়ায় চার্ট মানছেন না বাস মালিকরা

বাস ও মিনিবাসের ভাড়া সরকার নির্ধারিত সর্বনিম্ন ৫ থেকে ৭ টাকা হলেও এ চার্ট মানছেন না বাস মালিকরা। তারা নানা অজুহাতে অঘোষিতভাবে ভাড়া বাড়িয়ে যাত্রী সাধারণের পকেট কাটছেন। সরকারি হিসাবে আগে কিলোমিটারে ১০ পয়সা হারে ভাড়া বাড়নো হতো। এবার বাড়ানো হয়েছে স্টপেজ হিসেবে। সর্বনিম্ন ২ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১০ টাকা পর্যন্ত ভাড়া বাড়ানো হয়েছে। যদিও সরকার নির্ধারিত সর্বনিম্ন ভাড়া ৫ থেকে ৭ টাকা। এক্ষেত্রে যাত্রীদের কাছ থেকে আদায় করা হচ্ছে ১০ থেকে ২০ টাকা। ভিআইপি গেটলকে ফার্মগেট থেকে খিলক্ষেত যেতে গুণতে হচ্ছে ৫০ টাকা। যদিও সরকার ভাড়া বৃদ্ধির কোনো ঘোষণা দেয়নি। একতরফাভাবেই পরিবহন মালিকদের নির্দেশে ভাড়া বাড়ানো হয়েছে। বাসের ড্রাইভার ও কন্ডাক্টররা জানান, রাজধানীতে চলাচলকারী প্রতিটি রুটে গত ৭ মার্চ থেকে ভাড়া বৃদ্ধি করা হয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি কার্যকর হয়েছে ১ মার্চ থেকে। যাত্রীদের কাছ থেকে বর্ধিত ভাড়া আদায় করা হচ্ছে ৭ মার্চ থেকে।  তবে লাব্বায়েকসহ কিছু পরিবহন কোম্পানি গত ফেব্রুয়ারি মাস থেকেই ভাড়া বৃদ্ধি করেছে। এজন্য বিভিন্ন বাসে কন্ডাক্টরদের কাছে বর্ধিত ভাড়ার চার্টও দেওয়া হয়েছে। তাতে সরকারি কোনো দফতরের সিল স্বাক্ষর নেই। সংশ্লিষ্ট পরিবহন কোম্পানির সিল স্বাক্ষরযুক্ত ওই ভাড়ার চার্টে দেখা যায়, মালিকরা নির্ধারিত কিছু স্টপেজ ধরে ভাড়া নির্ধারণ করে দিয়েছেন। মধ্যবর্তী যাত্রীরা নির্ধারিত সেই স্টপেজ থেকে বাসে ওঠা-নামা না করলেও মালিক নির্ধারিত ভাড়া পরিশোধ করতে হবে। জানা গেছে, এ নিয়ে প্রতিনিয়তই বাস কন্ডাক্টারদের সঙ্গে চলছে যাত্রীদের বচসা । যাত্রী লাঞ্ছনার মতো অঘটনও ঘটছে। প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, সর্বশেষ ২০১৫ সালের ১ অক্টোবর ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীতে চলাচল করা বাসের যাত্রীপ্রতি ভাড়া বাড়ে প্রতি কিলোমিটারে ১০ পয়সা হারে। সে অনুযায়ী ৫২ সিটের বড় বাসে কিলোমিটার প্রতি ভাড়া নির্ধারিত হয় ১ টাকা ৭০ পয়সা এবং ৩০ সিটের মিনিবাসে ভাড়া নির্ধারিত হয় ১ টাকা ৬০ পয়সা হারে। তখন সর্বনিম্ন ভাড়া নির্ধারণ করা হয় বড় বাসে জনপ্রতি ৭ টাকা এবং মিনিবাসে ৫ টাকা।

 এ বিষয়ে সরকার ২০১৫ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর প্রজ্ঞাপন জারি করে। এরপর সরকার বাস-মিনিবাসের ভাড়া বাড়ায়নি। অথচ এরই মধ্যে অঘোষিতভাবে ভাড়া বেড়েছে দুই দফা।

রাজধানীর বিভিন্ন রুটে প্রায় পাঁচ সহস াধিক বড় বাস ও মিনিবাস চলাচল করে। সরজমিনে দেখা গেছে, দুই একটি ছাড়া এসব বাসের কোনোটিতেই ভাড়ার চার্ট নেই। তবে বাস-মিনিবাসের গায়ে পরিবহন কোম্পানিগুলো নিজেদের সুবিধামতো ‘স্পেশাল সার্ভিস’ ‘কম স্টেপেজ’ ‘গেটলক’ ‘ননস্টপ’ ‘বিরতিহীন’ ইত্যাদি লেভেল সেঁটে গত বছর থেকে যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছে। নগরীর সরকার নির্ধারিত রুট নং-এ/১৩২তেও (গুলিস্তান রুট) চলাচল করে লোকাল ও তথাকথিত গেটলক সার্ভিস। লোকালে আদায় করা হচ্ছে সরকার নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে ৫ টাকা বেশি। তবে এ রুটের তথাকথিত গেটলক সার্ভিসের মিনিবাসে আদায় করা হচ্ছে নির্ধারিত ভাড়ার অতিরিক্ত ১০ টাকা হারে। খিলক্ষেত থেকে শাহবাগের ভাড়া ১৫ টাকা, আদায় করা হচ্ছে ২৫ টাকা। একইভাবে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় হচ্ছে যাত্রাবাড়ী রুটে। সায়েদাবাদ থেকে বাড্ডার দূরত্ব ৯ কিলোমিটার। মিনিবাসে এ দূরত্বে ভাড়া আসে প্রায় ১৫ টাকা। কিন্তু তুরাগ, জেএম ভাড়া আদায় করছে ২০ টাকা। একই দূরত্বে রাইদা, ছালছাবিল ও অনাবিল বাসে আদায় করা হচ্ছে ২৫ টাকা। বাড্ডা রুটে চলাচলকারী সুপ্রভাত স্পেশাল সার্ভিসে গুলিস্তান থেকে বাড্ডার ভাড়া আদায় করা হচ্ছে ৩০ টাকা। সর্বনিম্ন ভাড়া আদায় করা হচ্ছে ২০ টাকা। আবার মতিঝিল থেকে মিরপুর ১৭ কিলোমিটার দীর্ঘ এ রুটে ভাড়া আদায় করা হচ্ছে ২৮ টাকা। মতিঝিল থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত পথের দূরত্ব ৮.২ কিলোমিটার। ভাড়া আসে ১৩ টাকা। কিন্তু আদায় করা হচ্ছে ২৫ টাকা। এ রুটে চলাচলকারী বিকল্প অটো সার্ভিসের হেলপার বলেন, মতিঝিল থেকে পল্টন, শাহবাগ ও বাংলামোটর হয়ে ফার্মগেট পর্যন্ত যেখানেই নামেন, ভাড়া ১০ টাকা। মতিঝিল থেকে ফার্মগেটের পর মিরপুর-১২ পর্যন্ত যে কোনো স্টপেজে ভাড়া ২৫ টাকা। এটা মালিকরা নির্ধারণ করে দিয়েছেন। সর্বনিম্ন ৫ টাকা ভাড়া নির্ধারণ করা থাকলেও ১০ টাকার নিচে ভাড়া নেওয়া হয় না। একইভাবে সাইনবোর্ড থেকে গাবতলী রুটে চলাচলকারী লাব্বায়েক কোম্পানির সর্বনিম্ন ভাড়া ১০ টাকা। কিলোমিটার হিসেবে নয়, স্টপেজ হিসেবে ভাড়া আদায় করছেন তারা।

নগরীর সরকার নির্ধারিত রুট নং এ/২০৭-এ (আজিমপুর-আবদুল্লাহপুর) চলাচল করে লোকাল ও তথাকথিত গেটলক সার্ভিস। লোকালে আদায় করা হচ্ছে সরকার নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে ৫ টাকা বেশি। কিন্তু তথাকথিত গেটলক সার্ভিসে আদায় করা হচ্ছে গলাকাটা ভাড়া। ফার্মগেট থেকে খিলক্ষেতের ভাড়া ৫০ টাকা। অথচ  আজিমপুর থেকে উত্তরা হাউজ বিল্ডিং পর্যন্ত বাসভাড়া ৫০ টাকা। ভিআইপি অটোমোবাইলস (প্রা.লি.) এভাবেই নিজেকে অভিজাত ঘোষণা করে নির্বিঘ্নে চলাচল করছে এই রুটে। এ রুটে গাড়ির সংখ্যা কম বলে নিরূপায় হয়ে মানুষ পরিবহন মালিকদের মর্জি মাফিক ভাড়া দিচ্ছেন। কিন্তু ফার্মগেট থেকে খিলক্ষেত আসতে চাইলেও যাত্রীকে গুণতে হচ্ছে একইভাড়া, অর্থাৎ ৫০ টাকা। এ বিষয়ে আপত্তি করলে পরিবহন সংশ্লিষ্টদের সরাসরি জবাব, ‘ইচ্ছে হলে যাবেন, না হলে যাবেন না।’ আবার ওই একই মিনিবাসে একই দূরুত্বে উত্তরা হাউজ বিল্ডিং থেকে আজিমপুর আসা যায় ৪০ টাকায়। আপ-ডাউনের এই বৈষম্যমূলক ভাড়াও তারা নিজেরাই নির্ধারণ করেছেন।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে শুধু গুলিস্তান, মতিঝিল, মিরপুর, গাবতলী বা যাত্রাবাড়ী-সায়েদাবাদ রুট নয়- নগরীর প্রতিটি রুটেই বাস যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছেন বাস মালিকরা। মালিকের হয়ে কন্ডাক্টররা যে ভাড়া হাঁকছেন, বাধ্য হয়ে যাত্রীদের সেটাই দিতে হচ্ছে।

ভাড়া নিয়ন্ত্রণ ও নির্ধারণে দায়িতপ্রাপ্ত সরকারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) প্রতিটি রুটের দূরত্ব হিসাব করে কোন বাস কোন স্টপেজে থামবে এবং কোন দূরত্বে ভাড়া কত হবে, সেটা নির্ধারণ করে দিয়েছিল ২০১৫ সালে। আইনগতভাবে বাস মালিকরা ভাড়ার সেই চার্ট মানতে বাধ্য। কিন্তু বাস্তবে কেউই মানছে না সে চার্ট। বিআরটিএর ভ্রাম্যমাণ আদালত মাঠে নামকাওয়াস্তে তৎপর থাকলেও যাত্রীরা কোন সুবিধা পাচ্ছেন না।

এই বিভাগের আরও খবর
পাদুকাশিল্পে ভ্যাট অব্যাহতি পুনর্বহালের দাবি
পাদুকাশিল্পে ভ্যাট অব্যাহতি পুনর্বহালের দাবি
চট্টগ্রামে প্রথম ফ্লাইটে ফিরেছেন ৪১৩ জন হাজি
চট্টগ্রামে প্রথম ফ্লাইটে ফিরেছেন ৪১৩ জন হাজি
কুষ্টিয়ার সাবেক এমপি বাদশা গ্রেপ্তার
কুষ্টিয়ার সাবেক এমপি বাদশা গ্রেপ্তার
শেখ হাসিনা ইচ্ছামতো ইতিহাস রচনা করেছিলেন
শেখ হাসিনা ইচ্ছামতো ইতিহাস রচনা করেছিলেন
হাসিনা পালিয়ে গেলেও এখনো সংকট কাটেনি
হাসিনা পালিয়ে গেলেও এখনো সংকট কাটেনি
সেনাবাহিনীকে প্রত্যক্ষ ভূমিকা রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে প্রত্যক্ষ ভূমিকা রাখতে হবে
দেশি জাতের গবাদি পশু বিশ্বমানের করা সম্ভব
দেশি জাতের গবাদি পশু বিশ্বমানের করা সম্ভব
গোবিপ্রবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, সংবাদ সম্মেলন ও স্মারকলিপি পেশ
গোবিপ্রবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, সংবাদ সম্মেলন ও স্মারকলিপি পেশ
আইসিএসবির প্রেসিডেন্ট হলেন এম. নাসিমুল হাই
আইসিএসবির প্রেসিডেন্ট হলেন এম. নাসিমুল হাই
যুক্তরাষ্ট্রের উপকাউন্সিলরের সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক
যুক্তরাষ্ট্রের উপকাউন্সিলরের সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক
১ লাখ ১০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার
১ লাখ ১০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার
ভূমি মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত হলেন ১০০ সহকারী কমিশনার
ভূমি মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত হলেন ১০০ সহকারী কমিশনার
সর্বশেষ খবর
খামেনি আমাদের লক্ষ্য, কিন্তু হত্যা এখন নয়: ট্রাম্প
খামেনি আমাদের লক্ষ্য, কিন্তু হত্যা এখন নয়: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা
প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাকেরগঞ্জে গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা
বাকেরগঞ্জে গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প
আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের
ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোর জেলার উন্নয়ন ভাবনা শীর্ষক কর্মশালা
নাটোর জেলার উন্নয়ন ভাবনা শীর্ষক কর্মশালা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৪৫০ ছাড়িয়েছে: মানবাধিকার সংস্থা
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৪৫০ ছাড়িয়েছে: মানবাধিকার সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিক্ষার্থী নিহত
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিথ্যা মামলা দায়ের করায় বাদীর কারাদণ্ড
মিথ্যা মামলা দায়ের করায় বাদীর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসফাহানে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইসফাহানে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত রাশিয়া : ক্রেমলিন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত রাশিয়া : ক্রেমলিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা সংগীতকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে কানাডার বিসিএমএ’র বিশেষ উদ্যোগ
বাংলা সংগীতকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে কানাডার বিসিএমএ’র বিশেষ উদ্যোগ

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা
লক্ষ্মীপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল
এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে কিশোরীর আত্মহত্যা
রংপুরে কিশোরীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর্মকর্তাদের ইন্টারনেটযুক্ত সরঞ্জাম ব্যবহার নিষিদ্ধ করলো ইরান
কর্মকর্তাদের ইন্টারনেটযুক্ত সরঞ্জাম ব্যবহার নিষিদ্ধ করলো ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিগ ব্যাশের ড্রাফটে বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার
বিগ ব্যাশের ড্রাফটে বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন
নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে
নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার
সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

দেশগ্রাম

জঙ্গীর কথায় জয় শাহরিয়ার
জঙ্গীর কথায় জয় শাহরিয়ার

শোবিজ

নতুন পর্যবেক্ষণ নীতিমালা জারি শিগগির
নতুন পর্যবেক্ষণ নীতিমালা জারি শিগগির

প্রথম পৃষ্ঠা

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

কর্মদিবসে সড়কে সমাবেশ না করার অনুরোধ
কর্মদিবসে সড়কে সমাবেশ না করার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা
প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

ছেলেদের ফ্যাশনে অনুষঙ্গ
ছেলেদের ফ্যাশনে অনুষঙ্গ

রকমারি লাইফ স্টাইল