শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ জুন, ২০২৫

প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা

১৩ জুন লন্ডন সংলাপের পর বাংলাদেশের নির্বাচনি ট্রেন যেন প্ল্যাটফর্মে এসে দাঁড়িয়েছে। যাত্রীরাও বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনায় এ ট্রেনে ইতোমধ্যে উঠে পড়েছেন। গোটা জাতি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে ট্রেন ছাড়ার। কখন হুইসেল বাজবে। দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি এক কথায় যদি বর্ণনা করতে হয়, তাহলে এভাবেই তা করা যায়। পুরো জাতি এখন নির্বাচনের আমেজে। গ্রামে-গঞ্জে, পাড়ায়-মহল্লায়, চায়ের আড্ডায়, অফিসে সর্বত্র নির্বাচন নিয়ে আলোচনা শুরু হয়ে গেছে। রাজনৈতিক নেতারা, প্রার্থী হতে আগ্রহীদের চোখে ঘুম নেই। সবাই তাকিয়ে আছেন সরকার এবং নির্বাচন কমিশনের দিকে। সরকার এবং নির্বাচন কমিশন কখন নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করবে তার অপেক্ষায় গোটা জাতি। ১৭ জুন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় দফা সংলাপ শুরু হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, এটাই চূড়ান্ত সংলাপ। এর মধ্য দিয়ে জুলাই ঘোষণা চূড়ান্ত হবে। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এ সংলাপ এবং ঐকমত্যের চেষ্টা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যদি বেশি চাপাচাপি করা হয় তাহলে তা তিক্ততা সৃষ্টি করবে। লেবু অতিরিক্ত চিপলে যেমন তেতো হয়ে যায়, কাঁচা কাঁঠাল যেমন কিলিয়ে পাকানো যায় না, তেমন রাজনৈতিক সমঝোতা বা ঐকমত্যও জোর করে চাপানোর বিষয় নয়। আমরা লক্ষ করেছি, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলো দীর্ঘ আলাপ-আলোচনায় বেশ কিছু মৌলিক বিষয়ে একমত হয়েছে। এটাই বাংলাদেশের জন্য এক অসাধারণ অর্জন। বিশেষ করে নির্বাচনের ৯০ দিন আগে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা, বিচার বিভাগ পৃথক্করণ, নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা বৃদ্ধি, দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ এবং টানা দুবারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রীর পদে থাকতে পারবেন না-এ রকম মৌলিক বিষয়গুলোয় একমত হওয়াটা একটা বিরাট অর্জন। আমাদের মনে রাখতে হবে, আমরা একটা ভঙ্গুর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পেছনে ফেলে এসেছি। গত ১৭ বছর দেশে কোনো গণতান্ত্রিক চর্চা ছিল না। নির্বাচনব্যবস্থা, সংসদ ইত্যাদি সবই ছিল এক ধরনের সাজানো নাটকের মতো। সে রকম একটি স্বৈরতান্ত্রিক অবস্থা থেকে হুটহাট সবকিছু চটজলদি যদি ঠিক করে দেওয়ার কথা আমরা বলি, তা হবে অলীক কল্পনা ও অবাস্তব। আমাদের যেতে হবে ধাপে ধাপে। সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। ন্যূনতম বিষয়ে ঐকমত্য রেখে একটি গণতান্ত্রিক পথে আমাদের অভিযাত্রা শুরু করতে হবে অনতিবিলম্বে। কারণ গণতন্ত্র ছাড়া যে কোনো সংস্কারই অকার্যকর এবং অর্থহীন। একটি জবাবদিহিমূলক সংসদ যদি গঠিত হয়, সেই সংসদের মাধ্যমে বাকি লক্ষ্যগুলো আমরা অর্জন করব। গণতান্ত্রিক চর্চা, অভ্যাস এবং রীতিনীতির মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ একটি স্বচ্ছ, গণতান্ত্রিক, জবাবদিহিমূলক শাসনব্যবস্থা স্থায়ীভাবে পতিষ্ঠা করবে। আমরা যেমন একটি সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা সংবিধানে সন্নিবেশিত করেছিলাম, আবার স্বৈরতান্ত্রিক ব্যবস্থা ক্ষমতায় আসার পর সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল করেছে। কাজেই কোনো সংস্কারই টেকসই হবে না, যদি আমরা গণতান্ত্রিক মানসিকতা এবং গণতান্ত্রিক চর্চাগুলো অব্যাহত না রাখি। আমাদের গণতন্ত্র এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সবার সহনশীলতা এবং সহযোগিতা দরকার। এ সংস্কার কমিশন গঠন, তাদের সুপারিশ এবং জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর লাগাতার সংলাপের মধ্য দিয়ে কয়েকটি বিষয়ে সবাই একমত হয়েছে। তার মধ্যে সবচেয়ে বড় বিষয় হলো সবারই গণতন্ত্রের প্রতি আস্থা। আমরা যদি গণতন্ত্রের প্রতি আস্থাশীল হই, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ধারণ করি তাহলে নির্বাচনের বিকল্প নেই।

নির্বাচন নিয়ে একটি ধোঁয়াশাচ্ছন্ন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টা এখানে অত্যন্ত বিচক্ষণতা এবং দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়েছেন। তিনি লন্ডনে গিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। এ সাক্ষাৎ বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে সব মহলে। কারণ এর মাধ্যমে বাংলাদেশ এক অনিশ্চয়তার পথ থেকে একটি সুনির্দিষ্ট গণতান্ত্রিক অভিযাত্রার পথে যাত্রা করেছে। এখন দ্রুত সরকারকে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বসতে হবে। আমরা যদি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের যৌথ বিবৃতির মূল মর্ম বুঝে থাকি, তাহলে রোজার আগে নির্বাচন হবে। অর্থাৎ ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচন হওয়াটা এখন রাজনৈতিক ঐকমত্যের সিদ্ধান্ত। তাহলে আমাদের হাতে আছে মাত্র সাত মাস। এ সাত মাসে নির্বাচন কমিশনকে অনেক প্রস্তুতিমূলক কাজ করতে হবে। জাতীয় সংসদ নির্বাচন একটি বড় আয়োজনের বিষয়। এজন্য দরকার ব্যাপক প্রস্তুতি।

নির্বাচনের আগে নির্বাচন কমিশনকে আসন সীমারেখা পুনর্নির্ধারণ করতে হবে। এটি একটি লম্বা প্রক্রিয়া। কারণ সীমারেখা বিন্যাসের পর অনেক আপত্তি থাকে, সেটা মীমাংসা করতে হবে। অনেক বিরোধ আদালত পর্যন্ত গড়ায়। হাললাগাদ ভোটার তালিকা তৈরি এবং তা প্রকাশ করতে হবে। নির্বাচন আচরণবিধি পরিমার্জন-পরিবর্তন করতে হবে। সারা দেশে মাঠ পর্যায়ে নির্বাচন কর্মকর্তা নিয়োগ দিতে হবে। এ নির্বাচন কর্মকর্তাদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। ভোট কেন্দ্রের চূড়ান্ত তালিকা তৈরি করতে হবে। ব্যালট পেপারসহ নির্বাচনের আনুষঙ্গিক ব্যয় প্রাক্কলন এবং তার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে প্রয়োজনীয় অর্থ ছাড় করতে হবে। এসব প্রস্তুতি সম্পন্ন করার পরই নির্বাচন কমিশন একটি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে। সাধারণত নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয় দুই থেকে তিন মাস সময় সামনে রেখে। অর্থাৎ আগামী চার থেকে পাঁচ মাসের মধ্যে নির্বাচন কমিশনকে অনেক মৌলিক এবং গুরুত্বপূর্ণ কাজ শেষ করতে হবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য। পাশাপাশি এ সময় রাজনৈতিক দলগুলোরও বেশ কিছু প্রস্তুতি রয়েছে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা যখনই হোক না কেন, প্রার্থী চূড়ান্তকরণ, বাছাই এ কাজগুলো একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া এবং চুলচেরা বিশ্লেষণের।

একটি কথা মনে রাখতে হবে, বাংলাদেশে এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচন হচ্ছে একটি পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এবং দীর্ঘদিন পর। ১৭ বছর দেশে কোনো নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। ইতোমধ্যে প্রধান উপদেষ্টা বিগত তিনটি নির্বাচনের সঙ্গে যারা জড়িত ছিল এবং যে ত্রুটিবিচ্যুতিগুলো হয়েছে তা চিহ্নিত করার জন্য একটি তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রধান উপদেষ্টা বিশ্বব্যাপী সর্বত্রই বলছেন, আগামী নির্বাচন হবে ইতিহাসের সেরা নির্বাচন। ইতিহাসের সেরা নির্বাচন করতে গেলে সেরা প্রস্তুতিও প্রয়োজন। এই সেরা প্রস্তুতি করার জন্য আমাদের হাতে সময় খুব কম রয়েছে। নির্বাচন কমিশনকে আগামী সাত মাসেরও কম সময়ের মধ্যে এ সেরা নির্বাচন উপহার দিতে হবে। সেজন্য একটা দিন নষ্ট করাও এখন উচিত হবে না। আর তাই ১৭ থেকে ১৯ জুন পর্যন্ত জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিকগুলোর যে সংলাপ হচ্ছে, এটি যেন শেষ সংলাপ হয়। অনেক সংলাপ হলো, অনেক আলাপ-আলোচনা হলো। রাজনৈতিক দলগুলো অনেক বিষয়ে তাদের দূরত্ব কমিয়ে এনেছে। এখন বাকি দূরত্বগুলো কমিয়ে আনতে হবে জাতীয় সংসদে। জাতীয় সংসদ যদি সত্যিকার অর্থে জবাবদিহিমূলক এবং আলাপ-আলোচনার কেন্দ্রভূমি হয় তাহলে সংসদই হবে আসল সংলাপের জায়গা।

নির্বাচনের সময়সূচি জুলাই গণহত্যার বিচারের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ নির্বাচনের সময় যত অনিশ্চিত থাকবে, তত বিচার প্রক্রিয়া বিলম্বিত হবে। কারণ একটা অনিশ্চয়তার মধ্যে কেউ দৃঢ় এবং গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে চায় না, পারেও না। আমরা জানি দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো নয়। অর্থনীতিতে এক ধরনের অস্থিতিশীলতা এবং অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। কিন্তু যখনই নির্বাচনের ট্রেনের সময়সূচি ঘোষণা করা হবে এবং ট্রেন তার গন্তব্য থেকে যাত্রা করবে, তখন এ অনিশ্চয়তা আস্তে আস্তে কেটে যেতে থাকবে। সবাই জানবে কতদিন পর জাতীয় নির্বাচন হতে যাচ্ছে। একটি নির্বাচিত সরকার আসছে। কাজেই সবাই তাদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে সহনশীলতার পরিচয় দেবে। সবচেয়ে বড় কথা হলো, ঢাকাসহ সারা দেশে বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে যে হুলুস্থুল আন্দোলনগুলো হচ্ছে, যেটা ঈদের পর আবার নতুন করে শুরু হয়েছে সেটা বন্ধ হয়ে যাবে নির্বাচনের অপেক্ষায়। দেশ অনিশ্চয়তার অন্ধকার থেকে এক উৎসবের জগতে প্রবেশ করবে। এ নির্বাচনি উৎসবের মধ্য দিয়ে আমরা চূড়ান্তভাবে স্বৈরাচারের কবর রচনা করব এবং নতুন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের বিনির্মাণ শুরু করতে পারব। নতুন সরকার জাতির সামনে যেসব অঙ্গীকার করেছে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে যেসব বিষয়ে একমত হয়েছে সেগুলো প্রতিপালন করবে এবং একটি সুশাসনের পথে দেশ এগিয়ে নিয়ে যাবে। কাজেই একটি নির্বাচনি ট্রেনের সময়সূচি ঘোষণা করা এবং হুইসেল বাজানোটা এখন সরকারের প্রধান কাজ।

এই বিভাগের আরও খবর
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য ও প্রথম সাক্ষ্য আজ
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য ও প্রথম সাক্ষ্য আজ
মার্কিন শুল্ক কমায় পোশাক খাতে নতুন সম্ভাবনা
মার্কিন শুল্ক কমায় পোশাক খাতে নতুন সম্ভাবনা
গণ অভ্যুত্থানের রূপকল্প জুলাই ঘোষণাপত্র
গণ অভ্যুত্থানের রূপকল্প জুলাই ঘোষণাপত্র
পানিচুক্তি নবায়নে আলোচনা শুরু হয়নি
পানিচুক্তি নবায়নে আলোচনা শুরু হয়নি
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
সর্বশেষ খবর
কলম্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে ১২ বছর গৃহবন্দী রাখার নির্দেশ
কলম্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে ১২ বছর গৃহবন্দী রাখার নির্দেশ

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে রুবিখনির শহরে জান্তার বিমান হামলায় নিহত অন্তত ১৩
মিয়ানমারে রুবিখনির শহরে জান্তার বিমান হামলায় নিহত অন্তত ১৩

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে পালিত হলো 'রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস'
রোমে পালিত হলো 'রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস'

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইতিহাস গড়েই জিততে হবে ইংল্যান্ডকে
ইতিহাস গড়েই জিততে হবে ইংল্যান্ডকে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘অভিনন্দন লিজেন্ড’— শাহরুখকে এ আর রহমান
‘অভিনন্দন লিজেন্ড’— শাহরুখকে এ আর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা

৩ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

শচীনের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেন জয়সওয়াল
শচীনের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেন জয়সওয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবসে সম্মাননা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
ফেনীতে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবসে সম্মাননা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ দিন পর রবিবার খুলছে মাইলস্টোন কলেজ
১২ দিন পর রবিবার খুলছে মাইলস্টোন কলেজ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ৩ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান
চাঁদপুরে ৩ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগমারায় শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ
বাগমারায় শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
আবারও পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তানের শেষ মুহূর্তের গল্পে কাঁদলেন ‘জুলাইয়ের মায়েরা’
সন্তানের শেষ মুহূর্তের গল্পে কাঁদলেন ‘জুলাইয়ের মায়েরা’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পায়ের আঙুল এনে হাতে প্রতিস্থাপন, কুমিল্লার চিকিৎসকদের সাফল্য
পায়ের আঙুল এনে হাতে প্রতিস্থাপন, কুমিল্লার চিকিৎসকদের সাফল্য

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'
'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
ঝালকাঠিতে জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালের কোচের দায়িত্বে আশরাফুল
বরিশালের কোচের দায়িত্বে আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় ভেসে আসা মরদেহ জেলে মোনাফের
কুতুবদিয়ায় ভেসে আসা মরদেহ জেলে মোনাফের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের শক্তিতে আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ : মেয়র শাহাদাত
তারুণ্যের শক্তিতে আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ : মেয়র শাহাদাত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই বিপ্লবের ছবি ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে থাকবে: ডা. শাহাদাত হোসেন
জুলাই বিপ্লবের ছবি ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে থাকবে: ডা. শাহাদাত হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় প্রাথমিক শিক্ষক প্রতিনিধি সম্মেলন
বগুড়ায় প্রাথমিক শিক্ষক প্রতিনিধি সম্মেলন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎপৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎপৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে পদ্মা নদী থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে পদ্মা নদী থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে দুইজ‌নের মৃত্যু
রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে দুইজ‌নের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ৭৪৯ মেধাবী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
লালমনিরহাটে ৭৪৯ মেধাবী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া
এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের
শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ
জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’
‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর

৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে
গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু সাবমেরিন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
পরমাণু সাবমেরিন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় নিহত আরও ১১১
গাজায় নিহত আরও ১১১

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতালে আটক রোগী মুক্তি পেলেন ৩৫ হাজার টাকায়
হাসপাতালে আটক রোগী মুক্তি পেলেন ৩৫ হাজার টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা