শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩২, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫

মাফিয়া আমলার সাতকাহন-৪

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

১ নভেম্বর, ২০১৫। বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় আকারের বিদ্যুৎ বিপর্যয় ঘটে। যার কারণে প্রায় গোটা দেশ বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছিল। এ বিপর্যয়টিকে ‘ব্ল্যাকআউট’ নামে অভিহিত করা হয়। এ বিপর্যয়ে প্রায় ১৫ কোটি মানুষ বিদ্যুৎহীন অবস্থায় ছিল। জাতীয় গ্রিডে ত্রুটির কারণে ঘটেছিল এ বিদ্যুৎ বিপর্যয়। বাংলাদেশের ইতিহাসে এটি সবচেয়ে বড় বিদ্যুৎ বিপর্যয় হিসেবে পরিচিত। এ বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের পর এক সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল। তদন্ত কমিটির প্রধান ছিলেন ড. আহমদ কায়কাউস। এ বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের তদন্ত করতে গিয়ে দেখা যায়, এ জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয়টা ঘটেছিল ভারতের কারণে। ভারত জাতীয় সঞ্চালন লাইনে যে বিদ্যুৎ সরবরাহ করছিল, সেখানে ত্রুটির কারণে এ বিদ্যুৎ বিপর্যয় ঘটে। ভারতের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী এ বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কারণে বাংলাদেশের যে ক্ষতি হয়েছে, সেই ক্ষতির ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ভারতের। কিন্তু আহমদ কায়কাউস তদন্ত প্রতিবেদন এমনভাবে তৈরি করেন, যাতে ভারতের দোষ ঢাকা পড়ে যায়। বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কারণ হিসেবে ভারতকে দায়ী না করে একটি মনগড়া বানোয়াট প্রতিবেদন জমা দেন তিনি। ড. কায়কাউস এরকম একটি ভিত্তিহীন প্রতিবেদন তৈরি করেছিলেন ভারতীয় কোম্পানিগুলোর কাছ থেকে মোটা অঙ্কের কমিশন পেয়ে। এখান থেকেই আহমদ কায়কাউসের বিদেশিদের সঙ্গে অবৈধ লেনদেনের দ্বার উন্মোচিত হয়। ড. কায়কাউস যখন বিদ্যুৎ সচিব তখনই বিদ্যুতের বড় বড় বিদেশি বিনিয়োগ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। আদানি গ্রুপের কাছ থেকে বিদ্যুৎ কেনার জন্য তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার চুক্তি স্বাক্ষর করে। এ চুক্তির মধ্যে একটি ভয়ংকর ত্রুটি ছিল। শুল্ক ও কর অব্যাহতির মাধ্যমে ভারতের আদানি গ্রুপকে প্রায় সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার কর ফাঁকির সুযোগ করে দেওয়া হয়েছিল। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর এখন দুর্নীতি দমন কমিশন এ বিষয়টি নিয়ে অনুসন্ধানে নেমেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে আসা তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড-এনবিআরকে পাশ কাটিয়ে তৎকালীন সরকার বিদ্যুৎ কেনার চুক্তি করে আদানিকে এ সুযোগ করে দেয়। অভিযোগ আছে, বড় ধরনের এ কর ফাঁকির ঘটনার নেপথ্যে মূল ভূমিকায় ছিলেন ড. আহমদ কায়কাউস। সেই সময় তিনি বিদ্যুৎ সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি এ ধরনের চুক্তি তৈরিতে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বাধ্য করেন।

আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যাবতীয় রেকর্ডপত্র এবং ক্রয় চুক্তি পর্যালোচনা করে দেখা যায়, এতে সরকারি নিয়ম অনুসরণ করা হয়নি। এনবিআরের কাস্টমস ও গোয়েন্দা অধিদপ্তরের একটি দলের তদন্তে এ সম্পর্কে চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে এসেছে। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিদ্যুৎ প্রবেশ ও সঞ্চালনের যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করেনি আদানি। আমদানির যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণের অংশ হিসেবে কোনো বিল অব এন্ট্রি দাখিলের প্রমাণ পায়নি তদন্ত দল। তাছাড়া আইনি পন্থায় নিষ্পত্তি না করারও প্রমাণ পাওয়া গেছে। ফলে কর ফাঁকির বিপুল অর্থ পিডিবির কাছ থেকে আদায়ের সুপারিশ করেছে এনবিআরের তদন্ত কমিটি। দুদকের অনুসন্ধান দল এনবিআর কমিটির সেই তদন্ত প্রতিবেদন বিদ্যুৎ আমদানির ক্ষেত্রে প্রতি ইউনিটের নির্ধারিত মূল্য এবং তার শুল্ক কর আদায় যোগ্য কি না, প্রযোজ্য হলে শুল্ক কর পরিশোধ করা হয়েছে কি না এবং শুল্ক করের ছাড়ের বিষয়ে এনবিআরের অনুমোদন ছিল কি না এবং এ ধরনের কোনো ছাড় দেওয়া থাকলে এ-সংক্রান্ত যাবতীয় রেকর্ডপত্র তথ্যাদি এবং আদানি গ্রুপের সঙ্গে পিডিবি চুক্তি খতিয়ে দেখার জন্য শুল্ক ও গোয়েন্দা অধিদপ্তর কর্তৃক ৯ সদস্যের কমিটির তদন্ত প্রতিবেদনের কপি চেয়েছে।

দুদকের অনুসন্ধান টিম আদানির কাছ থেকে বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তিতে শুল্কসংক্রান্ত বিষয়গুলো কীভাবে সম্পাদন করা হয়েছে, তাতে কোনো ত্রুটি ছিল কি না, শুল্ক পরিহার বা প্রত্যাহারের বিষয়ে রয়েছে কি না এমন কিছু তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা করছে বলে জানা গেছে। উল্লেখ্য যে, এনবিআরের তদন্ত প্রতিবেদন ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই পর্যন্ত ভারতের আদানি গ্রুপ থেকে আমদানি বিদ্যুতের বিপরীতে ৩৯ কোটি ৭৩ লাখ ৭১ হাজার ৪৬৭ ডলারের শুল্ক ফাঁকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

২০২৩ সালের ৯ মার্চ ঝাড়খণ্ডের গড্ডায় স্থাপিত আদানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট থেকে বিদ্যুৎ আমদানি শুরু করে বাংলাদেশ। তখন থেকে আমদানি করা বিদ্যুতের শুল্কসহ অন্যান্য কর পরিশোধ করা হয়নি। এনবিআর তার তদন্তে দেখতে পেয়েছে ২৫ বছর মেয়াদি চুক্তির আওতায় আদানির কাছ থেকে পিডিবির বিদ্যুৎ কেনার ক্ষেত্রে শুল্ক অব্যাহতি দিয়েছে। তবে এ বিষয়ে এনবিআরসহ যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি নেওয়া হয়নি।

পিডিবির সূত্র জানান, চুক্তির আওতায় গেল বছরের জুলাই পর্যন্ত আদানির কেন্দ্র থেকে ১ হাজার ৫৮ কোটি ৮৯ লাখ ৯০ হাজার ৮৪ কিলোমিটার বিদ্যুৎ আমদানি করেছে বাংলাদেশ। যার মোট মূল্য ১২৮ কোটি ১৮ লাখ ৪৩ হাজার ৪৪২ ডলার। এর বিপরীতে ৩১ শতাংশ আমদানি শুল্ক ও বিভিন্ন শুল্ক মিলে ৩৯ কোটি ৭৩ লাখ ৭১ হাজার ৪৬৭ ডলারের শুল্ক কর পাওয়ার কথা এনবিআরের। চুক্তিতে শুল্ক কর অব্যাহতি দেওয়া হলেও সেটির অনুমোদন নেওয়া হয়নি এনবিআর থেকে।

এনবিআরের সূত্র জানান, আমদানি করা বিদ্যুতের শুল্ক কর মওকুফসহ কোনো চুক্তি ছিল কি না এবং থাকলেও এ বিষয়ে কোনো প্রজ্ঞাপন বা আদেশ জারি হয়েছিল কি না তা জানতে চাইলে শুল্ক গোয়েন্দাকে লিখিত জবাব দেয় পিডিবি। সেখানে বলা হয়, আদানি পাওয়ার ঝাড়খণ্ড লিমিটেড ও বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে বাস্তবায়িত চুক্তি অনুযায়ী ২০২২ সালের ১৪ আগস্ট তৎকালীন এনবিআরের চেয়ারম্যানের কাছ থেকে আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ওপর প্রযোজ্য যাবতীয় শুল্ক ও কর্মক্ষেত্রের আবেদন করে। এ ক্ষেত্রে ভারতীয় বিদ্যুৎ রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান এনটিপিসি বিদ্যুৎ নিগম লিমিটেডকে দেওয়া শুল্ক অব্যাহতির কথা তুলে ধরা হয়। তবে এনবিআরের শুল্ক অব্যাহতি ও প্রকল্প সুবিধা শাখা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।

এনবিআরের প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৩ সালের ১৩ এপ্রিল চুক্তিতে থাকা শুল্ক কর অব্যাহতি বিষয়ে চুক্তি সম্পর্কে সম্পাদনের আগে এনবিআরের কোনো মতামত নেওয়া হয়েছে কি না জানতে চেয়ে বিদ্যুৎ বিভাগের সচিবকে চিঠি দেওয়া হলেও তার জবাব দেননি তিনি। উল্লেখ্য, গত বছরের ৫ সেপ্টেম্বর বিদ্যুৎ ও জ্বালানি দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান আইন, ২০১০ এর অধীনে সম্পাদিত চুক্তিগুলো পরিচালনা করার) জন্য একটি জাতীয় কমিটি গঠন করে অন্তর্বর্তী সরকার। ৩ অক্টোবর ভারতের আদানি পাওয়ারসহ বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে সরবরাহ-সংক্রান্ত ১১টি চুক্তি খতিয়ে দেখার কথা জানায় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিভাগের চুক্তি পর্যালোচনায় গঠন করা এই রিভিউ কমিটি। এর মধ্যে আদানি পাওয়ারে নির্মিত ১৫০০ মেগাওয়াট উৎপাদন সম্পর্ক ক্ষমতাসম্পন্ন গোড্ডা পাওয়ার প্লান্টও রয়েছে। শুধু আদানিকে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক মওকুফ করে দিয়ে আহমদ কায়কাউস অন্তত ৫০০ কোটি টাকা কমিশন বাণিজ্য করেছেন বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছেন। এই পুরো টাকা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জমা করেছেন কায়কাউস।

শুধু আদানি গ্রুপ নয়, ভারত এবং চীনের বিভিন্ন কোম্পানির কাছ থেকেও কমিশন গ্রহণ করতেন আহমদ কায়কাউস। দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর চেয়ে বিদেশি কোম্পানিগুলোর সঙ্গে চুক্তি করার ক্ষেত্রে অতিউৎসাহী ছিলেন আহমদ কায়কাউস। তিনি যখন বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন, তখন তিনি দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর চেয়ে বিদেশি কোম্পানির দিকে ঝুঁকে পড়েছিলেন। এ সময় চীনের একাধিক প্রতিষ্ঠান, সিঙ্গাপুরের প্রতিষ্ঠান এবং মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলোকে উৎসাহিত করার জন্য আহমদ কায়কাউসের উদ্যোগে বিদেশে ‘রোড শো’ আয়োজন করা হয়। এর মধ্য দিয়ে বেশ কিছু বিদেশি কোম্পানিকে যেমন কুইক রেন্টাল দেওয়া হয়েছিল, ঠিক তেমনই বিদেশি কোম্পানির সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি বিদ্যুৎ চুক্তি স্বাক্ষর করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল।

বিদেশি কোম্পানিগুলোর প্রতি আগ্রহের কারণ হিসেবে তৎকালীন সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, এতে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে। কিন্তু বাস্তবতা হলো এর ফলে বাংলাদেশকে বিপুল পরিমাণ কর ছাড় দিতে হয়েছে। বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অর্থনৈতিকভাবে। বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি করা হয়েছে। আর এসব কর্মকাণ্ডে শুধু লাভবান হয়েছেন একজন। তিনি হলেন আহমদ কায়কাউস। বিদেশি কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি করার ক্ষেত্রে আহমদ কায়কাউসের উৎসাহের প্রধান কারণ হলো, এ টাকা দেশ থেকে বিদেশে যাবে না, বরং বিদেশি কোম্পানি সরাসরি আহমদ কায়কাউসের পছন্দের ঠিকানায় বা কোম্পানিতে জমা করে দেন। ফলে দেশে তিনি একটা ক্লিন ইমেজ তৈরি করে রাখেন। এসব বিদেশি কোম্পানিগুলোর সঙ্গে তিনি বিদেশ বসে চুক্তি করেন। চুক্তিপত্র এমনভাবে তৈরি করা হয়েছিল, যাতে ওই কোম্পানিগুলো সরাসরি কমিশনের টাকা বিদেশের অ্যাকাউন্টে দিয়ে দিতে পারে।

শুধু বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে নয়, জ্বালানি ক্ষেত্রেও জ্বালানি আমদানির জন্য আহমদ কায়কাউস বিদেশিদের প্রতি নির্ভরতা বাড়ান। তার কারণেই দেশীয় গ্যাস উত্তোলন কার্যক্রমকে বন্ধ করে দেওয়া হয়। স্পট টেন্ডারিং প্রথা চালু হয়। স্পট টেন্ডারের মাধ্যমে আহমদ কায়কাউস কমিশন বাণিজ্যের নতুন পথ উদ্ভাবন করেন। বিদেশি কোম্পানির কাছে অত্যন্ত প্রিয়ভাজন ছিলেন ড. আহমদ কায়কাউস। কারণ বিদেশি কোম্পানিগুলো সহজেই তার সঙ্গে কথা বলতে পারত এবং তাদের আর্থিক লেনদেন খুব সহজে হতো। আহমদ কায়কাউস ২০১৮ সালের পর থেকে আস্তে আস্তে এত বেশি প্রভাবশালী হয়ে উঠেছিলেন যে তাকে ম্যানেজ করতে পারলেই আর সরকারের কাউকে দরকার হতো না। একাই তিনি সবকিছু সামাল দিতেন। এ কারণেই বিদেশি কোম্পানিগুলোর অলিখিত কমিশন এজেন্টে পরিণত হয়েছিলেন আমলাদের এই মাফিয়া সর্দার।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

৪ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শ্রীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শ্রীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু
সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল
ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা