শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৬, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর থেকেই দেশে ‘মাইনাস টু ফর্মুলা’র বীজ বপন করা হয়েছিল। ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি জরুরি অবস্থা জারির মাধ্যমে ‘ওয়ান-ইলেভেন’ নামে সেই বীজের অঙ্কুরোদ্গম হয়। দুই নেত্রী এবং দুই দলকে মাইনাস করার সে উদ্যোগ তখন বেগম খালেদা জিয়ার বিচক্ষণতার কারণে ভেস্তে গেছে। এর প্রায়শ্চিত্ত বেগম জিয়াকে ভোগ করতে হয়েছে। প্রায় ১৮ বছর খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে ভোগ করতে হয়েছে অমানুষিক নির্যাতন। আর কুশীলবদের সঙ্গে আপস করে ১৬ বছর টানা ক্ষমতা ভোগ করেন শেখ হাসিনা। তার পরেও শেষরক্ষা হলো না। মাইনাস ফর্মুলার অংশ হিসেবে তাকে দেশ ছাড়তে হলো। তার দল আওয়ামী লীগের হলো করুণ অবস্থা। এখন বাকি আছে বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান ও বিএনপি। জাতীয়তাবাদের এ শক্তিকে মাইনাস করার প্রক্রিয়া এখন নতুন আদলে শুরু হয়েছে। সে প্রক্রিয়া খুব দ্রুতই অগ্রসর হচ্ছে। ডাকসু ও জাকুস নির্বাচন সে প্রক্রিয়ারই উপসর্গমাত্র। তবে দুই নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবির বিজয়ী হয়ে বরং বিএনপির উপকারই করেছে। সে কারণে শিবিরকে বিএনপির ধন্যবাদ দেওয়া উচিত। কারণ এ দুই নির্বাচন হলো বিএনপির জন্য সেই মাইনাস প্রক্রিয়ার লাল সতর্ক সংকেত। ডাক্তার যদি বুঝতে পারেন রোগীর অসুখটা কী, তাহলে তার জন্য চিকিৎসা করে রোগী সুস্থ করার কাজটি সহজ হয়। রোগী সুস্থ হয়ে ওঠে, ডাক্তারেরও সুখ্যাতি বাড়ে। ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনের পর বিএনপি যদি বুঝতে পারে রোগটা কী, কোন অঙ্গে ব্যথা, তাহলে রোগ নির্মূল সহজ হবে। আর যদি বিএনপির নেতা-কর্মীরা ‘কানে দিয়েছি তুলো, পিঠে বেঁধেছি কুলো’ নীতিতে চলতে থাকেন, তাহলে মাইনাস হওয়ার জন্য সময়ের অপেক্ষা মাত্র।

নিজে ক্ষমতার লোভ করে ‘মাইনাস টু ফর্মুলা’র জালে আটকা পড়ে গিয়েছিলেন শেখ হাসিনা। অনেকটা নিজের নাক কেটে অন্যের যাত্রাভঙ্গের মতো। সে কারণেই ২০০১ সালের নির্বাচনে পরাজিত হয়ে বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে নানাভাবে ও নানা ধাপে আন্দোলন গড়ে তুলেছিলেন। দুর্বার আন্দোলনের ফসল হিসেবে আহ্বান করা হয়েছিল অসাংবিধানিক ও অগণতান্ত্রিক একটি ব্যবস্থা। ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিনের নেতৃত্বে সিভিল মিলিটারি মিশেলে একটি সরকার গঠন করা হয়েছিল। সামনে সিভিল কিছু লোক রেখে মূলত সেটি ছিল মিলিটারি নিয়ন্ত্রিত সরকার। বাংলাদেশে নির্বাচনের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান কে হবেন, এ ইস্যুতে আন্দোলনের ভয়াবহ রাজনৈতিক সহিংসতার ফসল হিসেবে ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি জরুরি অবস্থা জারি করা হয়; যা দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ‘ওয়ান-ইলেভেন’ হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। সেদিন কী হয়েছিল তা তুলে ধরে সেনাপ্রধান জেনারেল মইন উ আহমেদ তার ‘শান্তির স্বপ্নে : সময়ের স্মৃতিচারণ’ নামক বইয়ে বিস্তারিত লিখেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘আমি প্রেসিডেন্টকে দেশের সর্বশেষ পরিস্থিতি, নির্বাচন, বিরোধী রাজনৈতিক দলের আলটিমেটাম এবং বিদেশি রাষ্ট্রসমূহের অবস্থান, বিশেষ করে মন্‌জুরুল ইসলামনির্বাচনের ব্যাপারে জাতিসংঘের দৃঢ় অবস্থানের কথা জানালাম। জাতিসংঘ মিশন থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে প্রত্যাহার করা হলে যে বিপর্যয় ঘটতে পারে তা সবিস্তার বর্ণনা করলাম। নৌ ও বিমানবাহিনীর প্রধান নিজ নিজ অবস্থান থেকে প্রেসিডেন্টকে পরিস্থিতির গুরুত্ব বোঝাতে সচেষ্ট হলেন। সামরিক কর্মকর্তারা তখন জরুরি অবস্থা জারির পক্ষে তাদের যুক্তি তুলে ধরেছিলেন, যা তখনকার পরিস্থিতিতে উপেক্ষা করা প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন আহমেদের পক্ষে সম্ভব ছিল না। শেষ পর্যন্ত প্রধান উপদেষ্টার পদ ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে দেশে জরুরি অবস্থা জারি করেন প্রেসিডেন্ট।’

ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিন দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশের ভিতরে নানা ঘটনা ঘটতে থাকে। দুই মাসের মধ্যে ২ শতাধিক রাজনৈতিক নেতা, ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করা হয়। হঠাৎই ক্যান্টনমেন্টের বাসা থাকে ২০০৭ সালের ৭ মার্চ তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। ফলে সারা দেশে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। গ্রেপ্তারের পর তাকে র‌্যাবের বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট এবং হেলমেট পরিয়ে ঢাকার একটি আদালতে তোলা হয় এবং জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। রিমান্ডে তার ওপর চালানো হয় অমানুষিক নির্যাতন। আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে তিনি তার ওপর নির্যাতনের বিবরণে বলেছিলেন, রিমান্ডের সময় তাকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৮ ঘণ্টাই হাত ও চোখ বেঁধে রাখা হয়েছিল। তাকে বেঁধে রুমের ছাদের সঙ্গে ঝুলিয়ে আবার ফেলে দেওয়া হয় এবং শারীরিকভাবে নির্যাতন করা হয়। তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল খালেদা জিয়ার ওপর চাপপ্রয়োগের জন্য। তিনি যেন দুই পুত্র নিয়ে বিদেশে চলে যান। কিন্তু কোনো চাপেই তিনি নতি স্বীকার করেননি। একপর্যায়ে বিএনপি নেত্রী, সদ্যবিদায়ি প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দেওয়া হয় দুর্নীতির মামলা। পরে ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই গ্রেপ্তার করা হয় শেখ হাসিনাকে। শেখ হাসিনার গ্রেপ্তার মূলত ছিল দুই নেত্রীর বিরুদ্ধে বিভাজন তৈরির চেষ্টা। কুশীলবরা ভেবেছিলেন শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তারে হয়তো খালেদা জিয়া খুশি হবেন। কারণ শেখ হাসিনার কারণেই ওয়ান-ইলেভেন সৃষ্টি হয়েছিল। বিভাজনটা তৈরি করা সম্ভব হলেই দুজনকে মাইনাস করার পথটাও সহজ হবে। কিন্তু না, বেগম খালেদা জিয়াকে বুঝতে ভুল করেন ওয়ান-ইলেভেনের কারিগররা। শেখ হাসিনার গ্রেপ্তার ও আদালতে তাকে নাজেহাল করার তীব্র প্রতিবাদ জানান বেগম খালেদা জিয়া। ২০০৭ সালের ১৮ জুলাই বেগম জিয়া একটি বিবৃতি দেন। বিবৃতিতে তিনি শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা বিভিন্ন সময়ে আমাদের সরকার ও দলের সমালোচনার গণ্ডি পেরিয়ে আমাদের পরিবার এবং ব্যক্তিগতভাবে আমার বিরুদ্ধেও নানারকম অযৌক্তিক, অরাজনৈতিক ও অসৌজন্যমূলক উক্তি করেছেন। তাতে আমি যেমন কষ্ট পেয়েছি ঠিক একই রকম দুঃখবোধ করছি তাঁকে অনাকাক্সিক্ষত আচরণের শিকার হতে দেখে। মানুষ হিসেবে আমরা কেউ ভুলভ্রান্তি ও ত্রুটিবিচ্যুতির ঊর্ধ্বে নই।’ বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, ‘শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার না করে কিংবা তার জামিনের আবেদনে সরকারপক্ষ বিরোধিতা না করে অর্থাৎ তাকে জেলে না পাঠিয়ে বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করলেই ভালো হতো বলে আমার ধারণা। এখনো তাকে মুক্ত রেখে তার বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা পরিচালনার কোনো আইনসংগত সুযোগ থাকলে তাকে অনতিবিলম্বে মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’

এ বিবৃতির পর সেনাসমর্থিত সরকারের কুশীলবরা বুঝতে পারেন, ‘মাইনাস টু’ একসঙ্গে করা সম্ভব হবে না। তখন তারা ভিন্নপথের আশ্রয় নিয়েছিলেন। আতঙ্ক তৈরি করার জন্য বিপুলসংখ্যক রাজনীতিবিদ এবং ব্যবসায়ীকে আটক করা হয়। তারা খালেদা জিয়ার ওপরও চাপ সৃষ্টি করতে থাকেন। তিনি যেন দুই পুত্রকে নিয়ে বিদেশে চলে যান। চাপ সৃষ্টি করা হয় সামরিক গোয়েন্দাদের পক্ষ থেকে। তিনি বিদেশে চলে গেলেই মাইনাস ফর্মুলা বাস্তবায়ন সহজ হতো। কিন্তু তিনি তা করলেন না। কোনো অবস্থাতেই খালেদা জিয়া শুধু নিজেকে ও নিজের পরিবারের সদস্যদের বাঁচাতে সে পথ বেছে নেননি। তিনি নিজের ও পরিবারের চেয়ে দেশ এবং দেশের মানুষকে ঊর্ধ্বে রেখেছিলেন। তৎকালীন নির্বাচন কমিশনার, বর্তমান সরকারের উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেন ‘নির্বাচন কমিশনে পাঁচ বছর’ বইতে লিখেছেন, ‘আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার গ্রেপ্তারের পর গুঞ্জন হচ্ছিল বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে। অনেকে সন্দেহ পোষণ করেছিলেন যে খালেদা জিয়া শেষ পর্যন্ত তার দুই পুত্রকে নিয়ে দেশের বাইরে চলে যাবেন।’ কিন্তু কোনোভাবেই খালেদা জিয়াকে নির্বাসিত করতে না পেরে কুশীলবরা আরও নিষ্ঠুর পথ বেছে নেন। অবশেষে তারা সেপ্টেম্বরের ৩ তারিখে কোকোসহ খালেদা জিয়াকে গ্রেপ্তার করেন। এরপর শুরু হয় অন্য ষড়যন্ত্র। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কুশীলবরা, বিশেষ করে সেনা গোয়েন্দা সংস্থা শেখ হাসিনার সঙ্গে নতুন আঁতাত করে তাকে ২০০৮ সালের ১১ জুন মুক্তি দেন। মুক্তি পাওয়ার দুই দিন পর তিনি লন্ডন হয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান। ফিরে আসেন ৩০ সেপ্টেম্বর। ওই দিন তিনি বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সব কর্মকাণ্ডের বৈধতা দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে নির্বাচনে অংশগ্রহণের কথাও জানান। তার এ বক্তব্যের পর রাজনীতি ভিন্ন দিকে মোড় নেয়। এদিকে বেগম খালেদা জিয়াকে কোনোভাবেই নির্বাচনে অংশ নিতে রাজি করাতে পারছিল না সরকার। নির্বাচন ও অন্য কোনো রাজনৈতিক আলোচনায় বেগম খালেদা জিয়া সম্মত হননি। কারণ তিনি জানতেন, যে নির্বাচন হতে যাচ্ছে তা হবে একটি পাতানো নির্বাচন। সে নির্বাচনে বিএনপিকে ৩০ আসন দেওয়ার নীলনকশা করা হয়েছে। তাকে চাপে রাখতে সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা বিভিন্ন সময় সাব-জেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বৈঠক করেছেন। বৈঠকের একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল নির্বাচনে অংশ নিতে খালেদা জিয়াকে রাজি করানো। ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ তাঁর ‘কারাগারে কেমন ছিলাম (২০০৭-২০০৮)’ বইতে লিখেছেন, ‘সেনা কর্মকর্তারা শুধু আলোচনার ওপর নির্ভর করেননি। একই সঙ্গে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে “জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট” এবং “জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট” মামলার প্রস্তুতিও গ্রহণ করেন। বেগম জিয়া আমাকে বললেন যে সেনা অফিসাররা এসে নানা কথা বলছেন ও নানা শর্ত দেখাচ্ছেন।’ কারাগারে বেগম খালেদা জিয়ার ওপর নানাভাবে চাপ সৃষ্টি করা হয় তিনি যেন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। কিন্তু দুই পুত্রকে কারাগারে রেখে কোনো অবস্থাতেই তিনি কোনো আলোচনায় অংশ নিতে সম্মত হননি। শুধু দুই পুত্রের মুক্তি নয়, তাদের বিদেশে পাঠানোর বিষয়েও খালেদা জিয়া অনড় ছিলেন। অবশেষে সামরিক গোয়েন্দাদের চাপে এবং দলের মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার ও শরিক দল জামায়াতে ইসলামীর অনুরোধে তিনি আলোচনায় রাজি হন।

তবে ওয়ান-ইলেভেনের প্রক্রিয়ায় ঢাকায় নিযুক্ত বিদেশি কূটনীতিকরা খুব তৎপর ছিলেন। ২০০৮ সালে ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত ছিলেন জেমস এফ মরিয়ার্টি। সে সময় ঢাকার পরিস্থিতি সম্পর্কে তিনি ওয়াশিংটনে বিভিন্ন তথ্য পাঠিয়েছেন। পরে সেসব বার্তা উইকিলিকস সাইটে প্রকাশিত হয়েছে। ২০০৮ সালের ২১ আগস্ট মরিয়ার্টির পাঠানো এক বার্তায় উল্লেখ করা হয়, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া এবং তাঁর পুত্র তারেক রহমানের কারামুক্তি নিয়ে যে দরকষাকষি চলছে, সেটি কেন্দ্র করে বাংলাদেশে রাজনৈতিক বিতর্ক হচ্ছে। খালেদা জিয়ার বিশ্বস্ত সূত্র  এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কর্মকর্তা-উভয় পক্ষ আমাদের বলেছেন, একটি সমঝোতা খুব নিকটবর্তী। তবে পরস্পরের প্রতি অবিশ্বাসের কারণে চূড়ান্ত সমঝোতা হচ্ছে না।’ তারেক রহমানকে নিয়ে খালেদা জিয়ার সঙ্গে আলোচনার বিষয়টি মরিয়ার্র্টির কাছে স্বীকার করেছিলেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দুই উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান এবং গোলাম কাদের। ৩ সেপ্টেম্বর ওয়াশিংটনে পাঠানো এক বার্তায় মরিয়ার্টি উল্লেখ করেছিলেন, ২০০৮ সালের ২৮ আগস্ট বিএনপি মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন এবং জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ কারাগারে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থা বা ডিজিএফআইয়ের তৎকালীন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার এ টি এম আমিন। কারাগারে খালেদা জিয়ার সঙ্গে খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন এবং আলী আহসান মুজাহিদের বৈঠকের বিষয়টি মওদুদ আহমদও তাঁর বইয়ে লিখেছেন। আলোচনা ও দরকষাকষির একপর্যায়ে খালেদা জিয়ার শর্তে রাজি হয় সরকার। ১৮ মাস কারাজীবন শেষে ২০০৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর তারেক রহমানকে মুক্তি দেওয়া হয়। মুক্তির পর তারেক রহমান পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ১১ সেপ্টেম্বর লন্ডনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন। আর ওইদিনই কারাগার থেকে মুক্তি পান খালেদা জিয়া। সে সময় মাইনাস টু ফর্মুলার লক্ষ্য অর্জন ব্যর্থ হলেও টার্গেটে ছিল বিএনপি।

২০০৭ সালে ওয়ান-ইলেভেন ছিল রাজনৈতিক ও সামরিক বিপ্লব। ব্যর্থ বিপ্লবীদের সঙ্গে আপস করে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকেন শেখ হাসিনা। কিন্তু চব্বিশের ছাত্র-জনতার বিপ্লবে মাইনাস ফর্মুলা থেকে রক্ষা পাননি। জনরোষে তিনি নিজেকে নিজেই মাইনাস করেছেন। সেই সঙ্গে মাইনাস হয়েছে তার দল আওয়ামী লীগ। এটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে শুধু ছাত্র-জনতা মাঠে নামার পরই শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। বিপ্লবের নাটাই ছিল অন্যদের হাতে। দেশিবিদেশি কুশীলবদের হাতে আছে এখন আরেকটি এজেন্ডা। সেটা হলো বিএনপিকে মাইনাস করা। ওয়ান-ইলেভেনের মতো এখনো দেশিবিদেশিরা সমানতালে তৎপর। সেই সঙ্গে যুক্ত হয়েছে জেন-জি জেনারেশন। তথ্যপ্রযুক্তি বিপ্লব। নতুন বিপ্লব ও বিএনপিকে মাইনাস করার নতুন ফর্মুলা এখন খুবই সক্রিয়। ছাত্র সংসদ নির্বাচনের মতো অল্প কম্পনে বিএনপি যদি বড় ধরনের ভূকম্পনের আগাম সতর্কবার্তা বুঝতে পারে, তাহলে সবার জন্যই মঙ্গল। ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনের বার্তা বিএনপি নেতা-কর্মীরা অনুধাবন করতে না পারলে বৈরী শক্তির স্রোতে বিলীন হয়ে যাবে জাতীয়তাবাদী শক্তির একমাত্র ঠিকানা।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার ১২ গরু লুট
কুমিল্লায় বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার ১২ গরু লুট

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করতে ২ কমিটি গঠন
ঢাবি শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করতে ২ কমিটি গঠন

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বকেয়া টাকা চাওয়ায় মুদি দোকানিকে পিটিয়ে জখম
বকেয়া টাকা চাওয়ায় মুদি দোকানিকে পিটিয়ে জখম

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বাবুলের গণসংযোগে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হাবিব
নারায়ণগঞ্জে বাবুলের গণসংযোগে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হাবিব

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিপক্ষের গুলিতে নিহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিপক্ষের গুলিতে নিহত ২

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রিসের ক্রিট দ্বীপে গুলিতে নিহত ২
গ্রিসের ক্রিট দ্বীপে গুলিতে নিহত ২

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অটোরিকশা চালকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার
জামালপুরে অটোরিকশা চালকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘোড়ার গাড়িতে শিক্ষকের রাজকীয় বিদায়
ঘোড়ার গাড়িতে শিক্ষকের রাজকীয় বিদায়

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে গাঁজাসহ গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে গাঁজাসহ গ্রেফতার ১

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এল ক্লাসিকোতে এমবাপ্পের পেনাল্টি মিস দেখে রিয়াল সমর্থকের মৃত্যু
এল ক্লাসিকোতে এমবাপ্পের পেনাল্টি মিস দেখে রিয়াল সমর্থকের মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ও সচেতনতা ক্যাম্পেইন
ভালুকায় বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ও সচেতনতা ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যানসার নিয়ে সর্বজনীন সচেতনতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
ক্যানসার নিয়ে সর্বজনীন সচেতনতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক প্রশিক্ষণ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে দুবলার চরে রাস উৎসব
সুন্দরবনে দুবলার চরে রাস উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরে এলো ৩১ হাজার ২১০ কোটি টাকার প্রবাসী আয়
অক্টোবরে এলো ৩১ হাজার ২১০ কোটি টাকার প্রবাসী আয়

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মামলা তুলে না নিলে হত্যার হুমকি, আতঙ্কে বাদীর পরিবার
মামলা তুলে না নিলে হত্যার হুমকি, আতঙ্কে বাদীর পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াই কোটি বছর আগে কানাডায় ঘুরে বেড়াত গণ্ডার
আড়াই কোটি বছর আগে কানাডায় ঘুরে বেড়াত গণ্ডার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চতুর্মুখী আন্দোলনে দিনভর উত্তাল ইবি
চতুর্মুখী আন্দোলনে দিনভর উত্তাল ইবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় স্বেচ্ছায় রক্তদান ও মরণোত্তর চক্ষুদান দিবস পালিত
গাইবান্ধায় স্বেচ্ছায় রক্তদান ও মরণোত্তর চক্ষুদান দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিগ্রী পাস ১ম বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বৃদ্ধি
ডিগ্রী পাস ১ম বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর থেকে ৬ রোভারের হেঁটে ১৫০ কিমি ভ্রমণ শুরু
গাজীপুর থেকে ৬ রোভারের হেঁটে ১৫০ কিমি ভ্রমণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোরিয়াসিস শুধু চর্ম রোগ নয়, রোগের সমাহার
সোরিয়াসিস শুধু চর্ম রোগ নয়, রোগের সমাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পিছিয়েছে এক ঘণ্টা
যুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পিছিয়েছে এক ঘণ্টা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৬২
ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৬২

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

একটি গোষ্ঠী নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে : দুলু
একটি গোষ্ঠী নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে : দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রক্তকরবীর আত্মপ্রকাশে সহযোগী বসুন্ধরা শুভসংঘ
রক্তকরবীর আত্মপ্রকাশে সহযোগী বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বায়ুদূষণ রোধে সব সংস্থাকে একযোগে মাঠে নামার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
বায়ুদূষণ রোধে সব সংস্থাকে একযোগে মাঠে নামার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিটাগং ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই ফেডারেশন অব ইউএসএর নতুন কমিটি গঠিত
চিটাগং ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই ফেডারেশন অব ইউএসএর নতুন কমিটি গঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা