শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ভাবনা তারার মত রাজে

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
ভাবনা তারার মত রাজে

বোনপো ড. কাইউম পারভেজের শ্বশুর বায়ান্নর ভাষাসৈনিক মোস্তফা রওশন আখতার। ‘এম আর আখতার মুকুল’ নামে বেশি পরিচিত এই মোহন কথাকার স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ বেতার-এর মহাপরিচালক নিযুক্ত হন। ১৯৭৫ সালের আগস্ট থেকে তাঁকে ব্রিটেনে থাকতে হয়েছে। তাঁকে ‘মুকুল ভাই’ সম্বোধন করতাম, বেয়াই হওয়ার পরও বলতাম মুকুল ভাই। তিনি আগে আমায় নাম ধরে ডাকতেন; আত্মীয় হওয়ার পর দেখা হলে বলতেন, কুটুমের কুশল কেমন?

লন্ডনে প্রবাস জীবনের একপর্যায়ে এম আর আখতার মুকুল (জন্ম : ৯ আগস্ট ১৯৩০- মৃত্যু ২৬ জুন ২০০৪)। জীবিকার জন্য যে কাজ করতেন তা রেডিওর প্রাক্তন ডিজির পক্ষে খুবই বেমানান। এজন্য তার আফসোস ছিল না। বলতেন ‘আনন্দবেদনা, হাসিকান্না, সংকট-সম্পদ আছে বলেই তো জীবনটা উপভোগ্য করে তোলার সাধনা জারি রয়েছে এই দুনিয়ায়।’ জেনারেল জিয়াউর রহমানের বাড়ি যেখানে, এম আর আখতার মুকুলের বাড়িও সেখানে- বগুড়া জেলায়। ১৯৭১ সালে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের ‘চরমপত্র’ অনুষ্ঠানের পরিচালক লেখক ও কথক এম আর আখতার মুকুলকে ১৯৭৯ সালের শেষ দিকে লন্ডন থেকে ঢাকায় নিয়ে এলেন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। নিয়োগ দিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব পদে। ওই সময়েই তাঁর বড় মেয়ে কবিতা আর আমার বোনপো পারভেজের বিয়ে হয়।

রাজধানীর শান্তিনগর থেকে প্রকাশিত সাময়িকী ‘চিত্রবাংলা’য় এম আর আখতার মুকুলের ব্যক্তিগত নিবন্ধ ছাপা হতো। মাঝেমধ্যে পত্রিকাটির অফিসে আসতেন মুকুল ভাই। সেখানে কাঁচাবয়সি Bসাংবাদিকদের সঙ্গে তুমুল আড্ডা দিতেন। ওই সময় দৈনিক ‘সংবাদ’-এর সংস্কৃতি পাতায় স্যার রিচার্ড অ্যাটেনবরো পরিচালিত বিখ্যাত ফিল্ম ‘গান্ধী’র ওপর আমার একটা লেখা বেরোয়। শান্তিনগরের আড্ডায় তাঁর সঙ্গে দেখা হলে তিনি লেখাটার বর্ণনাভঙ্গির তারিফ করে বলেন, ‘আস্ত একটা পাষণ্ড তুমি! নিয়মিত লেখালেখি কর না। করলে ফাটায়া দিতে পারবা।’ আরও বললেন, ভাবনাচিন্তার পাথরে খোদাই হয়ে যায় যেসব কথা, যেসব ঘটনা, যেসব ব্যক্তি, তাদের কাগজে এঁকে রাখা দেশগুলোই ক্রমাগত সামনে এগিয়ে গেছে। কাগজে এঁকে না রাখলে দেহবিনাশের সঙ্গে সঙ্গে পাথরের ওই বিষয়গুলোরও বিলুপ্তি অনিবার্য। ইতিহাস বলে, যুগে যুগে দুনিয়াকাঁপানো ঘটনাবলির উৎসমুখ রচনা করেছে কাগজে আঁকা পাথরের ছবি।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মনে করতেন মানবজীবনে একেকটি ভাবনা এক একটি তারা হয়ে রাজত্ব করে। ২০০১ সালের স্বাধীনতা পদকে ভূষিত এম আর আখতার মুকুল বলেন, ‘ভাবনায় যা ধরা দেয় তা চটজলদি টুকে নাও। তারপর সেগুলো অন্যদের জানাও। জানাবার সময় সততার বশবর্তী থাকতে হবে। নইলে রচনাই সার/মঙ্গল বাতাবরণ পগার পার।’ দুনিয়ার পিলে চমকানো মঙ্গলবার দিনটি আমার ভাবনার পাথরে খোদাই হয়ে রয়েছে। সেটা হলো ২০০১ সালের মঙ্গলবার, মাস : সেপ্টেম্বর যাকে পশ্চিমি সংবাদমাধ্যম ‘নাইন/ইলেভেন’ নামে চাউর করেছে।

এত পলকা? : নাইন/ইলেভেনে আল-কায়েদা সন্ত্রাসী সংগঠনের ধ্বংসাত্মক অভিযান যে আমেরিকার ইজ্জত মাটিতে নামিয়ে দিয়েছে তার প্রমাণ ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘মাগা’ (মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন) প্রচারাভিযানের সাফল্য। ‘আবার আমেরিকাকে শ্রেষ্ঠতম দেশ বানাও’ আওয়াজ তুলে ২০১৬ সালের নভেম্বরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান দলীয় প্রার্থী ট্রাম্প বিস্ময়কর বিজয় অর্জন করেন।

নিউইয়র্কের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের উত্তর ও দক্ষিণ (টুইন) টাওয়ারে আর ওয়াশিংটনে প্রতিরক্ষা সদর দপ্তর ‘পেন্টাগন’ ভবনে নাইন/ইলেভেনে আত্মঘাতী বিমান হামলা করেছিল আল-কায়েদার জঙ্গিরা। ছিনতাইকারী জঙ্গিদের সঙ্গে যাত্রীদের ধস্তাধস্তির ফলে পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যের স্যাংক্সভিলে মাঠে বিধ্বস্ত হয় আরেকটি বিমান। মঙ্গলবার সকাল ৮-৪৬ থেকে ১০টা ৩ মিনিট পর্যন্ত সময়ে ১৯ জন জঙ্গির এই আত্মঘাতী হামলায় ২ হাজার ৯৭৭ ব্যক্তির প্রাণ গেছে।

সন্ত্রাসীদের ব্যবহৃত চারটি যাত্রীবাহী উড়োজাহাজই ছিল বেসরকারি বিমান সংস্থার। এগুলোয় ওঠার জন্য আত্মঘাতী জঙ্গিরা বিভিন্ন এয়ারপোর্ট ব্যবহার করেছে। নিরাপত্তা প্রহরার সর্বাধুনিক প্রযুক্তির চোখ ফাঁকি দিয়ে এরা যেভাবে চারটি উড়োজাহাজ ছিনতাইয়ে ‘সফল’ হয়েছে তাতে খুবই মর্মাহত আমার সহকর্মী সাংবাদিক তারিক-উল ইসলাম বলেন, ওরে আল্লাহ! আমেরিকার সিকিউরিটি সিস্টেম এত পলকা?

আমিও মর্মাহত হয়েছিলাম। তবে তারিকের মতো নয়। আমাকে ভীষণ আহত করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ জুনিয়রের ঔদ্ধত্য আচরণ। বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিমান রাষ্ট্র আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বুশ নাইন/ইলেভেন সকালে ফ্লোরিডার একটি শিশু শিক্ষালয় পরিদর্শনে ছিলেন। সেখানে তার চিফ অব স্টাফ এন্ডরু কার্ড তাঁকে জানান, ‘ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের নর্থ টাওয়ারে একটি প্লেন ঢুকে পড়েছে।’ বুশ ধরে নেন যে ওটা দুর্ঘটনা। কিন্তু আঠারো মিনিট পর এন্ডরু কার্ড প্রেসিডেন্টের কানে কানে বলেন, ‘স্যার; একটু আগে সাউথ টাওয়ারেও একটা উড়োজাহাজ ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে।’ বুশ বলেন : আমেরিকা ইজ আন্ডার অ্যাটাক!

আল-কায়েদার প্রধান নেতা ওসামা বিন লাদেন তখন তাঁর আস্তানা গেড়েছেন আফগানিস্তানের দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চলে। তাঁর বিশ্বস্ত সহচর খালিদ শেখ মুহম্মদ ছিলেন নাইন/ইলেভেন ঘটনার পরিকল্পক। আল-কায়েদাকে উচিত শিক্ষা দেওয়ার সংকল্প ঘোষণা করেন বুশ এবং এ বিষয়ে শান্তিকামী বিশ্ববাসীর সহযোগিতা কামনা করেন। বলেন, ‘যাঁরা আমাদের সঙ্গে থাকবেন না, আমরা ধরে নেব তাঁরা আমাদের বিরুদ্ধে।’ এটা কী মহান দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের ভাষা? প্রশ্ন তোলেন সাংবাদিক-গবেষক সৈয়দ আবুল মকসুদ। বলেন আওয়াজটা তো মহল্লার খতরনাক মাস্তানের আস্ফালনের মতো।

কাগুজে বাঘ : কাগজের ফুল সুবাসহীন। কাগুজে বাঘ নখদন্তহীন। শোনা যায়, চীনা কম্যুনিস্টরা আমেরিকাকে আস্ফালনে পারদর্শী কাগুজে বাঘ বলে উপেক্ষা করার বাতিকে ভুগতেন। চেয়ারম্যান মাও সে তুং বলতেন, দুশমনকে খাটো করে দেখো না। মনে রেখো কাগুজে ওই বাঘটির কিন্তু আণবিক দাঁত রয়েছে। আল-কায়েদা নেতা ওসামা বিন লাদেনও আমেরিকাকে কাগুজে বাঘ মনে করতেন। মিসরীয় নাগরিক আবু ওয়ালিদ আল-মাসরি বহু দিন আফগানিস্তানে লাদেনের সহচর ছিলেন। তিনি বলেন, ১৯৮৩ সালে বৈরুতে মার্কিন সেনা ব্যারাকে আল-কায়েদার বোমা হামলায় ২৪১ জন মার্কিন মেরিনের প্রাণ যায়। এরপরই লেবানন ছেড়ে যায় মার্কিন সেনা। ১৯৯৩ সালে মোগাদিসু শহরে বোমায় ১৮ মার্কিন সেনা মারা গেলে, আমেরিকান সেনারা সোমালিয়া থেকে ভাগে। সত্তর দশকে তারা ভয়ংকর পিটুনি খেয়ে ভিয়েতনাম ছেড়েছিল। এসব ঘটনায় লাদেনের বিশ্বাস দৃঢ় হয়, ‘ঝাঁকুনি দিতে পারলে বোঁটা থেকে খসে পড়বে আপেল।’ খসে যে পড়েনি তা পরিষ্কার। তবে ঝাঁকুনিটা যে খুবই প্রবল তা-ও অনস্বীকার্য। আক্রান্ত ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে দক্ষিণ টাওয়ার পুড়তে পুড়তে গুঁড়ো গুঁড়ো হয়ে যায় বিকাল ৬টায়। ২৯ মিনিট পর উত্তর টাওয়ারেরও একই দশা। সুউচ্চ ভবনটি ধ্বংসস্তূপের মধ্যে থাকা আগুন তিন মাসেরও বেশি সময় ধরে ধিকিধিকি জ্বলেছে।

কলেজে পড়াকালে আমাদের এলাকায় ভয়ংকর এক পেশিমানবের রাজত্ব দেখেছি। আড়ালে তাকে ‘মনা গুন্ডা’ বলা হতো। সামনে ‘মন্নান সাব’ কিংবা ‘মনা ভাই’। কনভেনশন মুসলিম লীগের নিরাপত্তাবিষয়ক ওস্তাদ মনার উচ্চতা ছ’ফুট দুই ইঞ্চি। মজবুত দেহী শ্যামলাবরণ পুরুষ। কণ্ঠস্বর গমগমে। তাকে দেখলে সবাই রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থেকে সালাম জানায়। ছ’ফুট উঁচা ছিল আমাদের সহপাঠী মনির আহমেদ (পরবর্তীকালে ব্যবসায়ী, পারটেক্স গ্রুপের পরিচালক; অকালপ্রয়াত)। লক্ষ করি যে ছ’ফুটকে শ্রদ্ধাবনতচিত্তে ‘আসসালামু আলাইকুম’ বলে ছ’ফুট দুই ইঞ্চি। এবং জানতে চায় ‘বালা আছেননি মনির বাই?’

ঘটনা কী? তোমারে মনার এত ভক্তি কিসের? প্রশ্ন করি আমরা। মনির বলে, ‘ছাগল মনে করে বাঘেরে থাপ্পড় মেরেছি। ব্যস্! পরানের সাজি সাজানো হয়ে গেল খেলার ফুলে।’ আর কিছু খোলাসা করে না সে। পরে গোয়েন্দা লাগিয়ে জানা গেছে, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীবিশেষের পক্ষে সন্ত্রাস চালাতে গিয়ে মনা ভাইয়ের আক্কেল হয়েছে। মনির যে প্রার্থীর সমর্থক, সেই প্রার্থীর সব পোস্টার ছিঁড়ে ফেলে মনা হুংকার দিচ্ছিল- ‘অমুকরে ভোট দিবি। না দিলে তোগো ঠ্যাং ভাইঙ্গালামু।’ মনির এগিয়ে যায়। কষিয়ে চপেটাঘাত করতেই চিৎপাত হয়ে যায় মনা। যাকে রুখছে সে পেশাদার গুন্ডা, এটা মনিরের জানা ছিল না। সাহসী হওয়ার জন্য অজ্ঞানতা বেশ ফলপ্রদ, মার্কটোয়েন কথাটা বেহুদা বলেননি।

ম্যালেরিয়া আতঙ্ক : প্রখ্যাত সম্পাদক জহুর হোসেন চৌধুরী নিজেকে নিয়ে রঙ্গতামাশা করার চমৎকার নৈপুণ্য ধারণ করতেন। এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি বলেন, ‘আমার মধ্যে পাগলামি আছে। আমি হলাম টুয়েন্টিফোর পার্সেন্ট ম্যাড। সমালোচকরা বলেন, আমি হাফ ম্যাড। আমার ওয়াইফের স্থির বিশ্বাস, তার হাজবেন্ড ফুল ম্যাড।’ এম আর আখতার মুকুলও নিজের যৌবনের কাজকর্ম নিয়ে মজা করতেন। তাঁর বাবা ছিলেন পুলিশ অফিসার। পিতা চাইতেন পুত্র যেন পুলিশের কর্তা হন। কিন্তু পুত্রটি হয়েছেন দৈনিক পত্রিকার প্রতিবেদক। পিতাকে খুশি করতে তিনি পুলিশে চাকরি সন্ধান করে সফল হয়েছিলেন। তবে নিয়োগপত্র হাতে এলে সংকটের শুরু। তাঁকে পদায়ন করা হয়েছে নোয়াখালী জেলায়। ওই জেলায় তিনি কখনোই যাবেন না। কিছুতেই না। শুনেছেন ওখানে চাকরি করতে গেলে মশার কামড়ে ম্যালেরিয়া হবেই। ভুগতে হবে পানিবাহিত নানারকম রোগে।

নিয়োগটা অন্য জেলায় দেওয়ার জন্য বিস্তর আবেদন-নিবেদন করেন এম আর আখতার মুকুল। কোনো ফলোদয় হলো না। ক্ষোভে-দুঃখে তিনি সরকারি চাকরিই করলেন না। তিনি লিখেছেন, ‘নোয়াখালীর প্রতি আমার বিরাগের তীব্রতা দেখে বিধাতা বোধ হয় হাসছিলেন। বহু বছর পর দেখি, আমার মেয়ে কবিতার শ্বশুরালয় নোয়াখালী জেলায়। যেখানে আমি গেলাম না, সেখানে গেল আমার কলিজার টুকরা।’ ‘রূপালী বাতাস সোনালী আকাশ’ নামে এম আর আখতার মুকুল রচিত বইটি ১৯৭৪ সালে বেরিয়েছে। ভাবনাচিন্তা খোদাই করা পাথর বলা যায় এই বইকে। জানি না, এখন বাজারে পাওয়া যাবে কিনা। বইটিতে স্থান পাওয়া ঘটনাগুলোর একটি এখানে নিবেদন করি-

পূর্ব পাকিস্তানে ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে মুসলিম লীগের বিরুদ্ধে গড়া মোর্চা যুক্তফ্রন্টের নেতা শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক কুমিল্লায় এক জনসভায় বক্তৃতায় বলেন, ‘মুসলিম লীগ বলছে আমরা জিতলে এই প্রদেশটারে ভারতের কাছে বেইচ্চা দিমু। আরে চোরার পুত চোরারা। নয় বছর ক্ষমতায় থাইকা তোরা তো খাইতে খাইতে দেশটারে ফোক্লা কইরা দিছস। মাগনায় দিলেও তো এই মাল কেউ কিনবে না।’

 

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন

সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস
সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস

নগর জীবন

সৌজন্য সাক্ষাৎ
সৌজন্য সাক্ষাৎ

নগর জীবন

প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ
প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ

দেশগ্রাম

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান, এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান, এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন

নগর জীবন

চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান
চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান

দেশগ্রাম

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম