শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:০৫, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫

অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?

বাংলাদেশের অগ্রাধিকার আজ পর্যন্ত স্থির করা সম্ভব হয়নি। যে রাজনীতিবিদদের ওপর জনগণ নির্ভর করেছে, তারা বিগত দিনগুলোতেও জনগণকে কোনো দিকনির্দেশনা দিতে পারেননি, এখনো পারছেন না। তাদের একমাত্র অগ্রাধিকার যে কোনো উপায়ে ক্ষমতায় যাওয়া। নজিরবিহীন গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সমগ্র বাংলাদেশকে উন্মুক্ত কারাগারে পরিণত করে ভয়াবহ নিপীড়ন, বৈষম্য, বঞ্চনা চাপিয়ে দেওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী দুঃশাসন থেকে দেশকে মুক্ত করার পর একটি বছর কেটে গেছে। এক বছর একেবারে কম সময় নয়।

কিন্তু অযাচিত ও অকল্পনীয় মুক্তির স্বাদ পেয়ে একশ্রেণির রাজনীতিবিদ দেশকে আরও তিমিরে ঠেলে দেওয়া ছাড়া সবার জন্য কল্যাণকর নতুন কোনো কিছু যোগ করার কথা ভাবতেও অক্ষম হয়ে পড়েছেন। দেড় দশকের রাজনীতিশূন্যতা রাজনীতিবিদদের মস্তিষ্কে মরিচার যে পুরু আবরণ সৃষ্টি করেছে, তারা অনেক ঘষামাজা করেও মরিচার সেই স্তর অপসারণ করতে পারছেন না। তাদের অনেকে দিশাহারার মতো অযৌক্তিক, দায়িত্বহীন আচরণ করছেন।

শুধু রাজনীতিবিদরাই যে দায়িত্বহীন আচরণ করছেন তা নয়, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারও একইভাবে দায়িত্বহীন আচরণ করে এবং বিভিন্ন বিষয়ে সময়োচিত পদক্ষেপ গ্রহণের পরিবর্তে সময় ক্ষেপণ করে দেশে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির পথ অবারিত করে দিয়েছেন। প্রতিটি সিদ্ধান্ত গ্রহণে তারা বিলম্ব ঘটিয়েছেন এবং এখনো ঘটিয়ে চলেছেন। সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের পর তাদের প্রতিশ্রুতি ও অগ্রাধিকার কী ছিল? জুলাই গণহত্যার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় এনে দ্রুত বিচার নিষ্পন্ন করা, বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার সাধন এবং জাতীয় সংসদের নির্বাচনের অনুষ্ঠান।

এসবের পাশাপাশি অভ্যুত্থানের চেতনা ও জন–আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ, শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সাড়ে পনেরো বছর ধরে যারা প্রশাসন, বিচার বিভাগকে কলুষিত করার জন্য দায়ী, তাদের অপসারণ করে প্রশাসনকে পরিশুদ্ধ করা। এসবের অনেক কিছু যে কোনো নতুন সরকারের নিয়মিত কর্মসূচির অংশ। এজন্য নতুন কোনো আইন প্রণয়নের আবশ্যকতা নেই, প্রশাসনিক সিদ্ধান্তই যথেষ্ট।

ফেলে আসা এক বছরের মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে এসবের কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা সম্ভব হয়নি। সাবেক ফ্যাসিবাদী সরকারের লোকজনদেরই প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদে বহাল রেখে নিজেদের পায়ে কুঠারাঘাত করার মতো কাজ করেছে ড. ইউনূসের সরকার। জাতীয় জীবনের একটি বছর অর্থহীনভাবে কেটে গেছে বললে খুব বাড়িয়ে বলা হবে না। অন্তর্বর্তী সরকার যেহেতু রাজনৈতিক সরকার নয়, তাদের প্রধান লক্ষ্যই হওয়া উচিত ছিল দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচনের ব্যবস্থা করে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে সসম্মানে বিদায় নেওয়া। এটা খুব অসম্ভব ছিল না।

অনেকের মনে থাকার কথা অথবা মনে না থাকলেও ইতিহাসের পৃষ্ঠা ওলটালেই তারা দেখবেন যে ১৯৭০ সালে পাকিস্তানের প্রথম সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ‘লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্ক অর্ডার’ (এলএফও) বা ‘আইনগত কাঠামো আদেশ’ ঘোষণা করেছিল। এলএফও অনুযায়ী অন্যান্য বিষয়ের মধ্যে নির্বাচিত জাতীয় পরিষদকে প্রথম অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন? অধিবেশন বসার পর পরিষদের ১২০ কর্মদিবসের মধ্যে পাকিস্তানের সংবিধান প্রণয়নের কাজ সম্পন্ন করার শর্ত দেওয়া হয়েছিল। নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার পরও পাকিস্তান জাতীয় পরিষদ কেন কার্যকর হয়নি সেটি ইতিহাসের ভিন্ন এক অধ্যায়। বাংলাদেশেও এর দৃষ্টান্ত রয়েছে ১৯৯৬ সাল থেকে কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠান করে নবগঠিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে বিদায় গ্রহণের।

এ দৃষ্টান্তগুলো উল্লেখ করার কারণ হলো, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর সংবিধান প্রণয়নের মতো জটিল কাজের দায়িত্ব অর্পিত হয়নি অথবা তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কোনো বাধ্যবাধকতাও নেই তাদের ওপর। কিন্তু দীর্ঘ এক বছরেও তারা কাজের কাজ কিছুই করতে পারবে না, তা রাজনীতিসচেতন কারও পক্ষে মেনে নেওয়া কঠিন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অধীনে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করার পর রাষ্ট্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার সাধনের জন্য কমিশন গঠন করা হয়েছে এবং কমিশনগুলো যথাসময়ে তাদের রিপোর্ট সরকারের কাছে পেশ করেছে। প্রধান রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) শুরু থেকেই বলে আসছে যে অনির্বাচিত সরকারের এ ধরনের সংস্কার করার কোনো সুযোগ নেই। আসলেও নেই। অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে এমন সুযোগ থাকতে পারত যদি তারা ‘সামরিক সরকার’ অথবা ‘বিপ্লবী সরকার’ হতো। এ দুই ধরনের অসাংবিধানিক সরকারব্যবস্থাায় দায়িত্ব গ্রহণের পরই সংবিধান বাতিল বা স্থগিত ঘোষণা করা হয় এবং এ ধরনের সরকারের নির্বাহী প্রধানই হন রাষ্ট্রপ্রধান, যিনি তার সরকারের পক্ষে বিধিবিধান জারি করেন।

গত বছরের ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী অরাজনৈতিক সরকার গঠনের পর সংবিধান বাতিল অথবা স্থগিত করা হয়নি এবং আওয়ামী লীগের সংসদ কর্তৃক নির্বাচিত ব্যক্তিই রাষ্ট্রপ্রধান পদে বহাল রয়েছেন। অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত সংস্কার কমিশনগুলোর মধ্যে সংবিধান সংস্কার কমিশন ও নির্বাচনব্যবস্থাা সংস্কার কমিশন তাদের রিপোর্টে সংবিধান ও নির্বাচনব্যবস্থাায় সংস্কার সাধনের যে প্রস্তাবগুলো উপস্থাপন করেছে, তার ভিত্তিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সমানুপাতিক বা সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব এবং জাতীয় সংসদকে উচ্চকক্ষভিত্তিক করার প্রস্তাব দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এত দিন পর্যন্ত শুধু চটজলদি নির্বাচন অনুষ্ঠানের ওপর সরকারকে চাপ দিয়ে আসছিল।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব ও দুই কক্ষবিশিষ্ট জাতীয় সংসদের প্রস্তাব রাজনৈতিক দলগুলোকে দ্বিধাবিভক্ত করে ফেলেছে। ছোট ও নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দলগুলো কস্মিনকালেও যাদের কোনো প্রার্থীর পক্ষে ভোটে বিজয়ী হয়ে সংসদে বসার সুযোগ নেই তারা এ প্রস্তাব লুফে নিয়েছে। কারণ এতে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ভোটে না জিতেও সংসদে ঠাঁই করে নেওয়া তাদের পক্ষে সম্ভব হতে পারে। ছোট দলগুলোর জন্য সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বশীল জাতীয় সংসদের ধারণা নিঃসন্দেহে লাভজনক। কিন্তু বড় দলগুলোর মধ্যে জামায়াতে ইসলামী কী কারণে এ পদ্ধতির পক্ষে সোচ্চার  হলো তা অনেকেরই বোধগম্য নয়।

তা ছাড়া জাতীয় নির্বাচনসংক্রান্ত যে কোনো বিষয় সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা ছাড়া কীভাবে এই দুটি মৌলিক প্রস্তাব বাস্তবায়ন করা সম্ভব? দেশে সংবিধানের চেয়ে বড় আর কোনো আইন নেই। বিদ্যমান সংবিধান সংশোধনের জন্য জাতীয় সংসদের সদস্যদের দুই-তৃতীয়াংশের সমর্থন প্রয়োজন হবে। নির্বাচনে কোনো দল যদি দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন না করে এমনকি অন্য দলের বা স্বতন্ত্র সদস্যদের প্রলুব্ধ করেও যদি সরকার গঠনকারী দল তাদের নিজেদের সদস্যসহ দুই-তৃতীয়াংশ পর্যন্ত সমর্থন নিশ্চিত করতে না পারে, সে ক্ষেত্রে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব অথবা উচ্চকক্ষের কী ঘটবে?

বাংলাদেশ কি এখনো সাংবিধানিক রাজনীতি বিকাশের পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর্যায়ে আছে অথবা সংবিধানে নতুন নতুন পদ্ধতি যোগ করলেই দেশ যে ভবিষ্যতে আর কখনো নৈরাজ্য, বিশৃঙ্খলা ও অনিশ্চয়তার পথে যাবে না তার গ্যারান্টি কি? কোনো গ্যারান্টি নেই। কোনো রাজনৈতিক দল, কোনো ক্যারিশমেটিক নেতাও এ ধরনের কোনো গ্যারান্টি দিতে পারেননি বলে বাংলাদেশ বারবার মুখ থুবড়ে পড়েছে এবং তথাকথিত ক্যারিশমেটিক নেতাদের দুঃখজনক পতন ঘটেছে। দেশকে আবার ‘বিসমিল্লাহ’ থেকে যাত্রা শুরু করতে হয়েছে।

বাংলাদেশের প্রথম সংবিধান, যা ‘বাহাত্তরের সংবিধান’ হিসেবে বহুল পরিচিত, কিছু বিষয় ছাড়া সেটি ভারতের সংবিধানেরই ‘রেপ্লিকা’ বা প্রতিরূপ ছিল। ভারতে ১৯৫০ সালে বহুদলীয় ব্যবস্থাভিত্তিক একটি সংবিধান কার্যকর হয়। সেই সংবিধানের মৌলিক কোনো পরিবর্তন না ঘটিয়েই বিগত ৭৫ বছর ধরে সেটির আওতায় ভারতের মতো বহু জাতি গোত্র, বহু ভাষাভাষী, বহু ধর্মবিশ্বাসী জনগণ এবং শত শত নৃগোষ্ঠীর রাষ্ট্র পরিচালনা করা সম্ভব হলেও এক ভাষাভিত্তিক, বহুলাংশে এক ধর্মভিত্তিক ও গুটি কয়েক ভিন্ন নৃগোষ্ঠীর বাংলাদেশকে পরিচালনার জন্য কার্যকর বহুদলীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাভিত্তিক ১৯৭২ সালের নভেম্বর মাসে কার্যকর সংবিধানের অস্তিত্ব টিকেছিল ২ বছর ৪ মাসেরও কম সময়।

যারা বাহাত্তরের সংবিধানের প্রণেতা, যারা বাহাত্তরের সংবিধানের পিতা-মাতা, একচ্ছত্র ক্ষমতার দাপটে অথবা তাদের ‘বাহাত্তরে ধরায়’ (মতিভ্রম ঘটায়) তারাই চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে বহুদলীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে অকার্যকর প্রমাণ করেন এবং বাহাত্তরের গণতান্ত্রিক সংবিধানকে দাফন করেন। বাহাত্তরের সংবিধানের খোলনলচে পাল্টে তারা জাতিকে উপহার দেন একদলীয় বাকশালী শাসনের সংবিধান।

বাংলাদেশের ওই সময়ের অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবুর রহমান বাকশালের মাধ্যমে তার ‘দ্বিতীয় বিপ্লব’ তত্ত্বের সংস্কারের অংশ হিসেবে ‘গণতান্ত্রিক সমাজতন্ত্র’ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ শুরু করে তার নিজের, পরিবারের ও তার দল আওয়ামী লীগের মহাবিপদ ডেকে আনেন। সপরিবার শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার দলের অশুভ পরিণতি পরবর্তী সময়ের এবং এখন যারা সংস্কারের নামে নতুন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় অবতীর্ণ হয়েছেন তারা অতীত থেকে কোনো শিক্ষা গ্রহণ করেননি।

প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাসনামলে সংস্কার হয়েছে, এরশাদের আমলে সংস্কার হয়েছে। তারা সবাই কোনো না কোনো উপায়ে নির্বাচিত ছিলেন; কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার উদ্যোগ বা সংস্কার প্রস্তাবকদের কেউ নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি নন। কারও কাছে তাদের জবাবদিহি করতে হবে না। দায়সারা গোছের দায়িত্ব পালন করে সংস্কারকরা কেটে পড়বেন, দুর্ভোগ পোহাবে জনগণ। বাংলাদেশে অতীতে কখনো আরোপিত কোনো সংস্কার ছাত্রসমাজ, রাজনৈতিক দল, জনগণ এবং শ্রেণিপেশার লোকজন মেনে নেয়নি।

গত সাড়ে পাঁচ দশকের বাংলাদেশে ১২টি জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে, যার মধ্যে বিতর্কিত নির্বাচনের সংখ্যাই বেশি। ১৯৭৩ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ২৯৩ আসনে বিজয়ী হওয়ার মধ্য দিয়ে এ বিতর্কের শুরু। এরপর ১৯৮৬, ১৯৮৮, ১৯৯৬ (ফেব্রুয়ারির নির্বাচন), ২০০৮, ২০১৪, ২০১৮ ও সর্বশেষ ২০২৪-এ অনুষ্ঠানগুলো চরম বিতর্কিত ছিল। এসব নির্বাচনের কোনোটিই অন্তর্ভুক্তিমূলক ছিল না। কোনো না কোনো বড় রাজনৈতিক দল নির্বাচন বয়কট করেছে, কোনোটা ভোটারবিহীন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। তা সত্ত্বেও ভোটারদের ন্যূনতম পর্যায়ে হলেও ধারণা আছে যে কোনো প্রার্থীর জয়-পরাজয় কীভাবে নির্ণয় করা হয়। প্রচলিত ব্যবস্থার ব্যত্যয় ঘটিয়ে কিছু করতে গেলেই জনমনে সংশয় সৃষ্টি হবে এবং সংস্কারবিরোধী রাজনৈতিক মহল এ সংশয়কে কাজে লাগিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির সুযোগ নেবে। কারণ অধিকাংশ রাজনৈতিক দল, বিশেষত যারা অতীতে ক্ষমতার স্বাদ পেয়েছে তারা ‘ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের সুযোগ’ হাতছাড়া করবে না। সে জন্য সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব ও উচ্চকক্ষের ধারণা কেবল রাজনৈতিক দল ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা বুঝলেই হবে না, তৃণমূল পর্যায়ের মানুষকেও বুঝতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে এত দীর্ঘ সময় নেই।

ইতোমধ্যে অনেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে তাদের ‘সেইফ এক্সিট’ বা সসম্মানে বিদায় নেওয়ার উপায় ভাবার পরামর্শ দিয়েছেন। সরকারের জন্য এটা বিব্রতকর। পরিস্থিতি যেদিকে মোড় নিচ্ছে তাতে স্পষ্ট যে যত দিন যাবে সরকারের চলার পথ আরও বিঘ্নসংকুল হয়ে উঠবে। সবকিছু সত্ত্বেও সরকারের ওপর সবচেয়ে বড় দায়িত্ব পড়েছে সুষ্ঠুভাবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের। সংস্কারের নামে সময়ক্ষেপণ না করে সরকার যত দ্রুত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণ ঘোষণা করে অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করবে এবং নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে বিদায় নেবে ততই মঙ্গল।

লেখক: যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক
 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা