শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:২৩, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:২৩, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫

পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা

মহিউদ্দিন খান মোহন
অনলাইন ভার্সন
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা

এবার একটু লম্বা সময় পরেই গ্রামের বাড়িতে গিয়েছিলাম গত ২৫ জুলাই শুক্রবার। এমনিতে প্রতি সপ্তাহে না হলেও দুই সপ্তাহ পার হলেই গ্রামের মানুষের মুখ দর্শন ও ভাববিনিময়ের জন্য মন আঁকুপাঁকু করে। এবার গিয়েছি প্রায় দেড় মাস পরে। গ্রামে গেলে মনে হয়, আপন নিবাসে ফিরে এলাম। অন্যরকম এক প্রশান্তিতে মন ভরে যায়। ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক লাগোয়া আমার গ্রাম। গ্রামের মাথায় বাস স্টপেজকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে একটি ছোট্ট বাজার। বাজারটি ছোট হলেও গুরুত্ব অনেক। এখানে রয়েছে কয়েকটি ‘অঘোষিত পার্লামেন্ট’। সেসব পার্লামেন্টের মধ্যে আজিমের চা কাম মুদি দোকান ও সিরাজ মিয়ার মিষ্টির দোকান অন্যতম।

এ পার্লামেন্টগুলোতে স্থানীয় থেকে শুরু করে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক নানা বিষয়ে ‘ওপেন সেশন’ বসে দুই বেলা। সকালে একবার, বিকালে একবার। সবাই তাদের নিজ নিজ অভিমত ব্যক্ত করে। কখনো বেঁধে যায় তর্ক। তবে তা কখনোই সভ্যতার সীমা অতিক্রম করে না। সভ্যতার সীমা কথাটি বললাম, কারণ আজকাল আমাদের পথপ্রদর্শক রাজনীতিকরা একে অপরকে যেসব ভাষায় আক্রমণ করে বক্তৃতা-বিবৃতি দেন সেগুলোকে সভ্যতার সংজ্ঞায় ফেলতে মন চায় না। এমনকি একটি বড় রাজনৈতিক দলের দ্বিতীয় প্রধান নেতাকে উদ্দেশ করে সম্প্রতি দুটি সংগঠনের কর্মীরা প্রকাশ্য রাজপথে অশালীন-অশ্রাব্য ভাষায় যে স্লোগান দিয়েছে, তা অচিন্তনীয়। যেহেতু ওই দুটো সংগঠন ছাত্রদের, তাই আমরা ধরেই নিতে পারি মিছিলে স্লোগান দেওয়া ছেলেগুলো কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। তবে তারা সভ্যতা-ভব্যতা কতটুকু শিখেছেন, তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করা বোধ করি অসমীচীন নয়।

যা-ই হোক যে কথা বলছিলাম। তো সেদিন বাস থেকে নামতেই বিএনপির স্নেহভাজন নেতা শাহিনুর ডেকে নিয়ে গেল সেই পার্লামেন্টে। আরও তিন-চারজন বসা। কুশলবিনিময় শেষ হতেই তারা জানতে চাইল পিআর কী? যতটুকু বিদ্যায় কুলোয় তাদের এ সম্পর্কে জ্ঞানদান করলাম। আমার জ্ঞান বিতরণ শেষ হওয়ার পর তারা জানতে চাইল, বিএনপি কেন পিআর পদ্ধতির বিরোধিতা করছে? এ পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে বিএনপির সমস্যা কী? তাদের সমস্যাটি বুঝিয়ে বলতেই শাহিনুর বলল, ‘কাকা, পিআর হলে যে আওয়ামী লীগ সহজেই পুনর্বাসিত হবে সেটা জানেন?’ জিজ্ঞেস করলাম কী রকম? সে বলল, ‘ধরেন দেশের মোট ভোটারের ৪০ শতাংশ বিএনপির, আওয়ামী লীগের এখন দুরবস্থা তাই মনে করলাম তাদের রয়েছে ২৫ শতাংশ। জাতীয় পার্টির ৮ থেকে ১০ শতাংশ, যেহেতু জামায়াতের এখন রমরমা অবস্থা তাই তাদের রয়েছে ৮ শতাংশ, আর এনসিপির ২ শতাংশ। বাকিটা অন্যান্য দলের।’

এরই মধ্যে একজন বলল, ‘আওয়ামী লীগ তো এখন নাই, তাদের ধরলেন কেন?’ শাহিনুর বলল, ‘আওয়ামী লীগের কয়েক শ নেতা নাই হয়ে গেছে। তাই বলে কি দলটির সমর্থকরা নাই হয়ে গেছে? এখন ধরেন ১৭ বছর আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে বগলের নিচে রেখে লালনপালন করেছে, ভালো-মন্দ খাইয়ে বাঁচিয়ে রেখেছে। এখন তাদের দুঃসময়ে জাতীয় পার্টি কি আওয়ামী লীগকে সাহায্য করবে না? আওয়ামী লীগের ২৫ ও জাতীয় পার্টির ১০ মিলে হয়ে যাচ্ছে ৩৫ শতাংশ। তখন বিএনপির সঙ্গে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির সম্মিলিত ভোটের ব্যবধান হবে মাত্র ৫ শতাংশ। জামায়াত এনসিপির অবস্থান কোথায় দাঁড়াবে ভাবুন?’

পল্লি-পার্লামেন্টের অধিবেশন শেষে কথাগুলো নিয়ে ভাবছিলাম। সত্যিই তো! আওয়ামী লীগের নেতারা পালিয়ে গেলেও দলটির কর্মী-সমর্থকরা তো রয়ে গেছেন। ভোটের রাজনীতিতে তারা তো ফ্যাক্টর। ধরা যাক, আওয়ামী লীগ নির্বাচন করার অনুমতি পেল না। তাহলে দেশে অবস্থানরত দলটির নেতা-কর্মীরা কী করবে? তারা কি হাত গুটিয়ে বসে থাকবে? রসায়ন শাস্ত্রে ‘পদার্থের অবিনাশিতা’ নামে একটি তত্ত্ব আছে। এ তত্ত্বে বলা হয়, পদার্থের বিনাশ হয় না, এর আকৃতি-প্রকৃতি ও অবস্থার পরিবর্তন ঘটে। যেমন পানিকে তাপ দিলে তা বাষ্প হয়ে উড়ে যায়, আবার বৃষ্টি হয়ে নেমে আসে। সেই পানিকে হিমাঙ্কের নিচে তাপমাত্রায় রাখলে তা বরফে রূপান্তরিত হয়। আবার একসময় গলে তা পানিতে ফিরে আসে। তেমনি রাজনৈতিক কর্মীরা কখনো হারিয়ে যায় না, যদি তারা রাজনীতি থেকে অবসর না নেয়।

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ যদি গোপনে জাতীয় পার্টির সঙ্গে আঁতাত করে এবং দলটির কর্মী-সমর্থকরা ভিন্ন পরিচয়ে নির্বাচনি মাঠে নামে, তাহলে কেউ তো তাদের বাধা দিতে পারবে না। জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে লাঙ্গল মার্কা নিয়ে যদি আওয়ামী লীগ নির্বাচনি লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয় এবং নির্বাচন পিআর পদ্ধতিতে হয় তাহলে ভোটের হিসাবে জাতীয় পার্টির ছদ্মাবরণে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন কি ঠেকিয়ে রাখা যাবে? অবশ্য সেটা সম্ভব যদি জাতীয় পার্টিকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের অযোগ্য ঘোষণা করা হয়।

কিন্তু রাজনৈতিক বাস্তবতায় সেটা যে একেবারেই অসম্ভব, তা বলে বোঝানোর দরকার পড়ে না। ভোটের হিসাবের এ বাস্তবতা বোধ করি জামায়াতে ইসলামী ও তাদের মিত্র এনসিপি-ইসলামী আন্দোলন হিসাব করে দেখেনি। তারা হয়তো ভেবেছে এক শেখ হাসিনা ও তার কতিপয় সঙ্গী-সাংগাতকে বিতাড়িত করার মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগকে বাংলাদেশ থেকে মুছে ফেলা গেছে; কিন্তু তা যে হয়নি সেটা বুঝতে প্রখর বুদ্ধির দরকার পড়ে না।

জামায়াত-এনসিপি-ইসলামী আন্দোলন মনে করেছে, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে সম্মিলিত ভোটসংখ্যায় সংসদে তারা বড়সড় শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হবে। পাশাপাশি বিএনপিকে ক্ষমতা থেকে দূরে রাখতে না পারলেও দুর্বল করা যাবে। সম্ভবত তারা জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য আঁতাত ও তাদের সম্মিলিত ভোটসংখ্যার কথা মাথায় রাখছে না। একটি কথা সবারই মনে রাখা দরকার, এবার ভোট হবে (যখনই হোক) একটি নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে। আর নির্বাচন কমিশনও আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে স্বাধীন। ফলে কেউ যদি মনে করেন ভোটের দিন আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থকদের ভোট কেন্দ্রে যেতে দেবেন না, তাহলে ভুল করবেন। কেননা অমন আচরণ করলে পতিত আওয়ামী লীগের সঙ্গে তাদের কোনো পার্থক্যই থাকবে না।

গত ২৬ জুলাই বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রধান শিরোনাম ছিল- ‘বিএনপির উদ্বেগ পিআর’। প্রতিবেদনে বিএনপির উদ্বেগের কারণ হলো, সরকারের একটি ঘনিষ্ঠ অংশ এ ইস্যু সামনে এনে নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করতে পারে। তা ছাড়া ঐকমত্য কমিশন কোন পক্ষে রায় দেয়, সেটাও তাদের ভাবাচ্ছে। তারা মনে করে, পিআর পদ্ধতিতে ভোট হলে কোনো দলই সরকার গঠনের প্রয়োজনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে না। তারা বলছে, যদি একটি দল সর্বো”চ ৪০ শতাংশ ভোট পায়, তবে দলটি সাকল্যে আসন পাবে ১২০টি।

এ অবস্থায় কোয়ালিশন সরকার গঠিত হবে। আর কোয়ালিশন সরকারের অর্থই হলো কচুপাতার পানি। একটু এদিক-সেদিক হলেই বিপর্যয়। সুতরাং পিআর পদ্ধতির ভোট দেশে স্থিতিশীল সরকার প্রতিষ্ঠার পথে অন্তরায় হয়ে দেখা দিতে পারে। অথচ দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও অর্থনৈতিক অগ্রগতির জন্য একটি শক্তিশালী সরকার অতীব প্রয়োজন।

এ বিষয়ে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, ‘আমাদের রাজনৈতিক ও সামাজিক ব্যবস্থায় মানুষ তার নির্দিষ্ট নির্বাচনি এলাকায় একজন ব্যক্তিকে জনপ্রতিনিধি হিসেবে দেখে অভ্যস্ত। যিনি তাদের প্রতিনিধিত্ব করবেন। তাকে দেখেই ভোট দেয়। একাধিক প্রতিনিধি মানুষের মধ্যে ভোটের প্রতি আগ্রহ কমিয়ে দেবে এবং কার্যকরী গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না।’ সালাহউদ্দিন আহমেদের কথাকে অযৌক্তিক বলে উড়িয়ে দেওয়ার উপায় নেই। কেননা স্থিতিশীল দেশের জন্য স্থিতিশীল সরকার প্রয়োজন। আর একটি সরকার তখনই স্থিতিশীল হতে পারে, যখন তা পার্লামেন্টে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে থাকে। ঝুলন্ত পার্লামেন্ট যে গণতন্ত্র বা দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির জন্য মোটেই সহায়ক নয়, সেটা প্রমাণিত।

এদিকে কথা উঠেছে বিদ্যমান সংবিধান সংশোধন ও নির্বাচনি আইন পরিবর্তন না করে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব কি না। মূল সমস্যাটা কিন্তু এখানেই। সংবিধান সংশোধন ও নির্বাচনি আইনের পরিবর্তন ছাড়া কীভাবে পিআর পদ্ধতিতে ভোট করা সম্ভব, সে প্রশ্নের জবাব কেউ দিচ্ছে না। ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য ছাড়াই দুয়েকটি সংগঠনের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটিয়ে পিআর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে তাহলে নতুন জটিলতা সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এমনকি বিষয়টি শেষ পর্যন্ত আদালত পর্যন্ত গড়াতে পারে। আর যেহেতু আদালত এখন আর কারও তল্পিবাহক নয়, তাই এ ক্ষেত্রে সংবিধানকে সমুন্নত রাখার বিষয়টিকেই তারা প্রাধান্য দেবে বলে জনমনের ধারণা। এরপরও যদি সরকার ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশন পিআর পদ্ধতি মেনে নিতে রাজনৈতিক দলগুলোকে বাধ্য করার চেষ্টা করে, সেটা হবে দুর্ভাগ্যজনক এবং তা জনসাধারণকে আওয়ামী লীগ কর্তৃক সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীকেই স্মরণ করিয়ে দেবে।

বাংলাদেশে এর আগেও রাজনীতি, ভোট পদ্ধতি নিয়ে নানা রকম গবেষণা হয়েছে, পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়েছে। পাকিস্তান আমলে স্বৈরশাসক আইউব খান নিজের ক্ষমতার মসনদকে সুরক্ষিত করতে চালু করেছিলেন ‘মৌলিক গণতন্ত্র’ নামে এক অভিনব ভোট পদ্ধতি। কিন্তু মানুষ তা গ্রহণ করেনি। তার মসনদও পাকাপোক্ত হয়নি। জনরোষের জোয়ারে তার সিংহাসন ও মৌলিক গণতন্ত্র তৃণকুটার মতো ভেসে গেছে। স্বাধীনতার পর ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিবুর রহমান একদলীয় সরকার ও একদলীয় নির্বাচনব্যবস্থাার প্রচলন করতে চেয়েছিলেন। ওই বছরের মধ্য আগস্টে তার মর্মান্তিক মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে সে ব্যবস্থারও অবসান হয়। এরপর শেখ মুজিবুর রহমান প্রবর্তিত রাষ্ট্রপতিশাসিত সরকারব্যবস্থাাও পরিবর্তিত হয় ১৯৯১ সালে।

জনমতকে উপেক্ষা করে ঐকমত্য কমিশন যদি তেমন অবিমৃশ্যকারী সিদ্ধান্ত নেয় এবং অন্তর্বর্তী সরকার তা বাস্তবায়নে প্রবৃত্ত হয়, তাহলে দেশের রাজনীতির বায়ুপ্রবাহের দিক পরিবর্তন হতে সময় লাগবে বলে মনে হয় না। মৃদুমন্দ হাওয়া যে কোনো সময় রূপ নিতে পারে দমকা কিংবা ঝোড়ো হাওয়ায়।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
সর্বশেষ খবর
গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ
গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাসড়কে ডাকাতের হামলায় যুবক নিহত, চারজন হাসপাতালে
মহাসড়কে ডাকাতের হামলায় যুবক নিহত, চারজন হাসপাতালে

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুইজনের লাশ উদ্ধার
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুইজনের লাশ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ
মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের
নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’
‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি
প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের
ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ