শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৩০, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর

সেনাবাহিনী কী করছে, কী করবে—এ নিয়ে গল্প, কামনা, ধারণা, অনুমানের কিছু অবশিষ্ট নেই। তা আরো পরিষ্কার করা হয়েছে বাহিনীটির সর্বশেষ ব্রিফিংয়ে। বাকিটা যার যার বোধ-বুদ্ধিতে বুঝে নেওয়ার বিষয়। এ নিয়ে বাড়তি কথা বা মনগড়া ন্যারেটিভ একদম নিরর্থক।

বার্তা পরিষ্কার। এর পরও কোনো সংশয় বা বোঝার বাকি থাকলে ডাকসুতে সেনা মোতায়েনের হাইপ ও প্রোপাগান্ডা বরবাদের মাধ্যমে তা যে কারো বোধগম্য। সেনাবাহিনী চেয়েছে ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে সুষ্ঠু পরিবেশে অন্তত ভোটের চর্চা যেন শুরু হয়; যা জাতীয়, স্থানীয় এমনকি পেশাজীবী সংগঠনগুলো থেকেও হারিয়ে গিয়েছিল টানা দেড় দশক ধরে। সেনাবাহিনীর এখন যাবতীয় প্রস্তুতি আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে।

সরকার থেকে তাদের নির্বাচনে সংযুক্ত থাকার প্রস্তুতি নিতে বলা হয়েছে। অপেক্ষা কেবল নির্বাচন কমিশনের আনুষ্ঠানিক নির্দেশনার। নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর বিশেষ অভিযান পরিচালনা শুরু হয়েছে অনেকটা আওয়াজ ছাড়াই। ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা থাকার পরও শো আপ, হাঁকডাক বা বল প্রয়োগে না গিয়ে নিজস্ব স্টাইলে সেনাবাহিনী এই অভিযানে অংশীজন হয়েই থাকছে।

চব্বিশের ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে খোয়ানো ৮০ শতাংশের বেশি অস্ত্র এরই মধ্যে উদ্ধার করা হয়েছে। বাকি ২০ শতাংশ উদ্ধারের জন্য জাল ফেলা হয়েছে। মবের বিরুদ্ধে বিশেষ অ্যাকশনের ছকও চূড়ান্ত। যেখানেই মব বা পাণ্ডামির তথ্য পাচ্ছে, সেখানে দ্রুত ছুটছেন সেনা সদস্যরা। শিগগিরই এতে আরো মাত্রা যোগের পরিকল্পনামাফিক প্রস্তুতি চূড়ান্ত।

সামনের দিনগুলোতে মবের যম হয়ে ওঠা সময়ের অপেক্ষা মাত্র। গুজবের বিরুদ্ধেও কিছু অ্যাকশনের পরিকল্পনার তথ্যও রয়েছে। গুজববাজরা দিনে দিনে যেভাবে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে তা বড় রকমের শঙ্কা জাগাচ্ছে। নির্বাচন পর্যন্ত এরা কোন অবস্থা করে ছাড়ে তা বলা যায় না। মনমতো না হলে এরই মধ্যে যাকে-তাকে নাস্তানাবুদ করে মান-ইজ্জত ধুলায় মিশিয়ে দিতে শুরু করেছে। ব্যবহার করা  হচ্ছে যাচ্ছেতাই শব্দ-ভাষা।

লেখা বা উচ্চারণের অযোগ্য হলেও তারা তা দিব্যি প্রয়োগ করে যাচ্ছে। তাদের অবস্থান দেশে-বিদেশে দুইখানেই। তবে নির্দিষ্ট ঠিক-ঠিকানা, আড়ত বা মোকাম নেই। হালে তাদের স্পেশাল টার্গেট সেনাপ্রধান ও তাঁর বাহিনী। টার্গেট অনুযায়ী প্রতিদিনই সেনাবাহিনী সম্পর্কে অসত্য, অরুচিকর, নিম্নমানের গুজব ছড়াচ্ছে। এ ক্ষেত্রে তাদের ভরসা ফেসবুকসহ কিছু সোশ্যাল মিডিয়া। 

এদের দমানো না গেলে অচিরেই গুজব স্টার্টআপের বাজারমূল্য শেয়ারবাজারকেও ছাড়িয়ে যাওয়ার আলামত দেখা যাচ্ছে। মূলধারার কিছু গণমাধ্যমও এসব গুজবকে সংবাদ হিসেবে পরিবেশন করছে। একে সুযোগ হিসেবে ঢাকা-কলকাতাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানকারী ইউটিউবাররা যথেচ্ছ ছড়াচ্ছে। এতে দেশের ক্ষয়ক্ষতি তাদের বিবেচ্য নয়। হিট বা ভাইরাল হওয়া নিয়েই কথা।

নির্বাচন দোরগোড়ায় চলে আসায় এরা আরো বেপরোয়া। প্রধান নির্বাচন কমিশনারও গুজব এবং এআই দিয়ে বানানো নানা কনটেন্ট নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। নির্বাচনের সময় এরা বড় ঝামেলা পাকাতে পারে বলে শঙ্কা তাঁর মতো অনেকেরই। সামনে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সেনাবাহিনী ভূমিকা রাখতে যাচ্ছে, এটি গুজববাজদের টেনশনে ফেলে দিয়েছে। তাই গুজবের বিশেষ টার্গেটে সেনাবাহিনী। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ওপর জন-আস্থায় চিড় ধরাতে পারলে কার লাভ, তা সবারই জানা। গুজবের কারিগররা জানে আরো বেশি। সাম্প্রতিক অপতথ্যের মতলব কে না বোঝে? পোস্টদাতারা অনেকেই আন্ডারগ্রাউন্ড কিংবা ফেক আইডি থেকে গুজব ছড়ায়। তার ওপর আছে আশোভন মন্তব্য, খিস্তিখেউড়, ট্রল। এগুলো সাধারণ কাণ্ডজ্ঞানের মানুষের পক্ষে হজম অযোগ্য।

এক বছরের বেশি সময় ধরে মাঠে কাজ করছে সেনাবাহিনী। কেবল পরিশ্রম নয়, নানা প্রতিবন্ধকতা, বিশেষ করে উসকানি, টিপ্পনী হজম করতে হচ্ছে তাদের। প্রতিনিয়ত দিতে হচ্ছে ধৈর্যের পরীক্ষা। সরকার ও জনগণের সঙ্গে থেকে কাজ করতে হচ্ছে তাদের। সেনাবাহিনীকে যে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, তা গ্রেপ্তার, আটক ও হস্তান্তর পর্যন্ত। বাকিটা আইন ও বিচারের কাজ। কয়েক জায়গায় বাজারে, মাজারে হামলা, মুক্তিযোদ্ধাদের নাজেহালের পদক্ষেপ প্রশ্নে সেনাবাহিনীর ভূমিকা নিয়ে জবাব স্পষ্ট করা হয়েছে সেদিনের সেনা সদরের ব্রিফিংয়ে। বিষয়টা খুব জরুরি ছিল।

জানানো হয়েছে, রাজবাড়ীতে নুরাল পাগলার দরবারের ঘটনাটি জানার সঙ্গে সঙ্গে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। এরপর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণে পুলিশ ও সেনাবাহিনী তৎপর আছে। ব্রিফিংটিতে কর্নেল শফিকুল ইসলামের বক্তব্য ছিল অত্যন্ত মেদহীন।

মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমেই এ দেশ সৃষ্টি হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, ‘আমরা মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান করি এবং অন্তর থেকে শ্রদ্ধা করি। এই শ্রদ্ধা ও সম্মান আগেও যেমন করতাম, এখনো করি এবং ভবিষ্যতেও করব। কোনো মব বা কোনো কিছু দিয়ে আমাদের মুক্তিযোদ্ধা বা মুক্তিযুদ্ধকে ছোট করার সুযোগ নেই। মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমানের বাড়ির সামনে যখন মব সৃষ্টি হয়েছিল, তখন খবর পেয়েই সঙ্গে সঙ্গে আমাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত ইউনিট সেখানে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে।’

অনেকটা লাস্ট ওয়ার্নিংয়ের মতো সেনাবাহিনীর এ ধরনের অবস্থান ব্যাখ্যা করার ফল মিলতে শুরু করেছে। নতুন করে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয়নি। জানানো হয়েছে, জান-মালের ক্ষতিসাধন, ‘মব ভায়োলেন্স’ এবং জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করতে পারে এমন যেকোনো কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে সেনাবাহিনী কঠোর পদক্ষেপে নামবে।

জনমানুষের প্রত্যাশা সেটাই। অধীরভাবে সেই অপেক্ষাই করছে মানুষ। এর পাশাপাশি বিভিন্ন জায়গায় মাদকের বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীর কয়েকটি অভিযান মানুষকে বেশ আশাবাদী করে তুলেছে। মাদকবিরোধী অভিযানে গত এক মাসে রাজধানীর খিলগাঁও, কাফরুল, কলাবাগান, নাখালপাড়া এবং যশোর, মুন্সীগঞ্জ, গাজীপুর, হবিগঞ্জ, ময়মনসিংহসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ৩৭৮ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। একই সময় মাদক সেবন, পরিবহনসহ সংশ্লিষ্ট মোট পাঁচ হাজার ৯৫৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা, জনগণের জান-মাল এবং রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ ও স্থাপনার নিরাপত্তাসহ সার্বিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে রুটিন কাজের পাশাপাশি এ কাজগুলো ছিল সময়ের দাবি। এর বাইরে দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখা, বিদেশি কূটনীতিক ও দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তা, পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা করা এবং বল প্রয়োগে মায়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সেনাবাহিনী সদস্যদের কাজের ভলিউম অনেকেরই অজানা।

সেদিন গাজীপুরের শ্রীপুরে এক ব্যবসায়ীকে অস্ত্রসহ আটক করার সময় স্থানীয় লোকজনের রোষানলে পড়া র‌্যাব দলকে উদ্ধারও করতে হয়েছে। আর এসব কাজ করতে গিয়ে তাদের সমন্বয় রাখতে হচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী, স্থানীয় প্রশাসন, বিভিন্ন সংস্থা, গণমাধ্যম ও সাধারণ মানুষের সঙ্গে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময়ে আহতদের অনেকের চিকিৎসার দেখভালও করতে হচ্ছে। এখন পর্যন্ত মোট তিন হাজার ৮৫৯ জনকে দেশের বিভিন্ন সিএমএইচে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এর মধ্যে ৪১ জন এখনো চিকিৎসাধীন। তাদের চিকিৎসা করতে হচ্ছে রুটিন কাজ হিসেবে।

গত এক মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ৬৫টি অবৈধ অস্ত্র এবং ২৯৭টি গোলাবারুদ উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনী। একই সময় হারানো ৯ হাজার ৭৯৪টি অস্ত্র এবং দুই লাখ ৮৭ হাজার ৩৫৯টি গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়েছে। এ সময়ে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত এক হাজার ২৯৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। এর মধ্যে রয়েছে কিশোর গ্যাং, তালিকাভুক্ত অপরাধী, ডাকাত, চাঁদাবাজসহ অন্য অপরাধীরা।

ভেজাল প্রসাধনসামগ্রী উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ও কারখানায় বিশেষ অভিযান, অবৈধভাবে নদী থেকে বালু উত্তোলন প্রতিরোধ, পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে আগ্নেয়াস্ত্র, ৬১টি গোলাবারুদ, মাদকসহ অন্যান্য সরঞ্জাম উদ্ধার, গ্রেপ্তার সবই করতে হচ্ছে। এটি সেনাবাহিনীর কাজ নয় বলে ফেলে রাখা বা এড়িয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই তাদের। সেখানে নতুন কাজ হিসেবে যোগ হয়েছে মব দমন, প্রতিরোধ, নির্বাচন সুষ্ঠু করার ঐতিহাসিক দায়িত্ব।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন।

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সর্বশেষ খবর
দীর্ঘ বিরতির পর মাঠে ফিরছেন প্রোটিয়া গতি তারকা
দীর্ঘ বিরতির পর মাঠে ফিরছেন প্রোটিয়া গতি তারকা

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক মাসে রেকর্ড ১ কোটি ১৭ লাখ মানুষের ওমরাহ পালন
এক মাসে রেকর্ড ১ কোটি ১৭ লাখ মানুষের ওমরাহ পালন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে নিরাপদ অভিবাসনের লক্ষ্যে আইওএমের সংবাদ সম্মেলন
মাদারীপুরে নিরাপদ অভিবাসনের লক্ষ্যে আইওএমের সংবাদ সম্মেলন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীর অদম্য সাহসেই গড়ে উঠবে জলবায়ু সহনশীল বাংলাদেশ : উপদেষ্টা রিজওয়ানা
নারীর অদম্য সাহসেই গড়ে উঠবে জলবায়ু সহনশীল বাংলাদেশ : উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

'তিমুর-লেস্তের আসিয়ান সদস্যপদ বাংলাদেশের জন্য নতুন সম্ভাবনা'
'তিমুর-লেস্তের আসিয়ান সদস্যপদ বাংলাদেশের জন্য নতুন সম্ভাবনা'

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘আমার সোনার বাংলা’ গেয়ে তোপের মুখে কংগ্রেস নেতা
‘আমার সোনার বাংলা’ গেয়ে তোপের মুখে কংগ্রেস নেতা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইটহুড পেলেন জেমস অ্যান্ডারসন
নাইটহুড পেলেন জেমস অ্যান্ডারসন

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে সাবেক মেয়রসহ আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে সাবেক মেয়রসহ আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাজশাহীতে গ্রামীণফোন পরিচালনা পর্ষদের সফর
রাজশাহীতে গ্রামীণফোন পরিচালনা পর্ষদের সফর

২৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জামায়াত-এনসিপিকে ‘এ ক্যাটাগরিতে’ রাখায় নুরের ক্ষোভ
জামায়াত-এনসিপিকে ‘এ ক্যাটাগরিতে’ রাখায় নুরের ক্ষোভ

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

১২ বছর পর ইংল্যান্ডকে ওয়ানডে সিরিজে হারাল নিউজিল্যান্ড
১২ বছর পর ইংল্যান্ডকে ওয়ানডে সিরিজে হারাল নিউজিল্যান্ড

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঘূর্ণিঝড় মেলিসা: ৭ লাখ মানুষকে সরিয়ে নিয়েছে কিউবা
ঘূর্ণিঝড় মেলিসা: ৭ লাখ মানুষকে সরিয়ে নিয়েছে কিউবা

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইওয়ে পুলিশের সদস্যদের সঙ্গে ডিআইজি হাবিবুর রহমানের মতবিনিময় সভা
হাইওয়ে পুলিশের সদস্যদের সঙ্গে ডিআইজি হাবিবুর রহমানের মতবিনিময় সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে অটোচালককে হত্যা
সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে অটোচালককে হত্যা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বহিষ্কৃত নেতা পুনর্বহাল
গাজীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বহিষ্কৃত নেতা পুনর্বহাল

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

আরও এক মামলায় গ্রেফতার সাবেক খাদ্যমন্ত্রী
আরও এক মামলায় গ্রেফতার সাবেক খাদ্যমন্ত্রী

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার ইসিতে স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ ৮ দল
বৃহস্পতিবার ইসিতে স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ ৮ দল

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ
অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরের মেদ ঝরাতে যা করণীয়
শরীরের মেদ ঝরাতে যা করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিরল ধূমকেতু থ্রিআই-অ্যাটলাস নিয়ে নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
বিরল ধূমকেতু থ্রিআই-অ্যাটলাস নিয়ে নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর ভোটগ্রহণ ২৭ নভেম্বর, নির্বাচন কমিশন ঘোষণা
জকসুর ভোটগ্রহণ ২৭ নভেম্বর, নির্বাচন কমিশন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আলোচনায় সমাধান মেলেনি, পাকিস্তান-আফগানিস্তান নতুন উত্তেজনা
আলোচনায় সমাধান মেলেনি, পাকিস্তান-আফগানিস্তান নতুন উত্তেজনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের কর্মসূচির প্রতিবাদে জাবিতে বিক্ষোভ
নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের কর্মসূচির প্রতিবাদে জাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের সঙ্গে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক
জামায়াতের সঙ্গে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে মারা গেলেন তিনবারের বিশ্বজয়ী হাফেজ ত্বকী
ডেঙ্গুতে মারা গেলেন তিনবারের বিশ্বজয়ী হাফেজ ত্বকী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম