শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

১৫ সেপ্টেম্বর ছিল বিশ্ব গণতন্ত্র দিবস। অন্য আরও অনেক দেশের মতো বাংলাদেশেও দিনটি পালিত হয়েছে নানান কর্মসূচির মধ্য দিয়ে। তাহলেও দিবসটি যে খুব ঘটা করে এসেছিল; তা কিন্তু নয়। ভালোবাসা দিবস, মা দিবস, বাবা দিবস- এ-জাতীয় দিবসগুলো যেমন আনন্দ ও আবেগ নিয়ে আসে, গণতন্ত্র দিবস মোটেও তেমনভাবে আসেনি। দিনটি উঁকি মেরে গেছে; এই আর কী! গণতন্ত্র দিবসের দাবি গণতন্ত্র। আর গণতন্ত্রের দাবি; মানবাধিকার, ভোট ও ভাতের অধিকার, বাক্ ও ব্যক্তির স্বাধীনতা তথা পরমতসহিষ্ণুতা, ন্যায়বিচার ইত্যাদি। এগুলো আমাদের নেই তা নয়। মুখে আছে, স্লোগানে আছে। জীবনচর্চায় নেই, থাকলেও সে অতি সামান্য। অথচ সেই কবে থেকে আমরা রয়েছি গণতন্ত্রের সংগ্রামের মধ্যে। সেই সংগ্রামের মধ্যেই তো এখনো আছি। এ যেন এক অন্তহীন সংগ্রাম।

১৯৪৭ সালে আমরা ব্রিটিশের কলোনিয়াল শাসনের জাঁতাকল থেকে মুক্তি পেলাম। কিন্তু গণতন্ত্র পেলাম না। একাত্তরে মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা পেলাম। একটি সংবিধানও পেলাম। সেই সংবিধানের অন্যতম মূলনীতি গণতন্ত্র। সংবিধান বলল জনগণই দেশের মালিক। কিন্তু গণতন্ত্র পেলাম না। একদলীয় শাসন দেখলাম। সামরিক শাসন, রাবার স্ট্যাম্প পার্লামেন্ট দেখলাম। ৯ বছরের সামরিক স্বৈরাচারের সংস্কার, বিকেন্দ্রীকরণ, আটষট্টি হাজার গ্রাম বাঁচলে বাংলাদেশ বাঁচবে, সেই সময়ের নতুন বাংলাদেশ- তা-ও দেখলাম, শেখ হাসিনার দিনবদলের ইশতেহার ও পরে কর্তৃত্ববাদী শাসন, যেখানে এক হাঁটু কাদা সেখানে পিচঢালা রাজপথ, সরুপথ সুপ্রশস্ত হয়েছে, প্রশস্ত নদী সরু হয়েছে। কিন্তু গণতন্ত্র পেলাম না। নিশ্চিন্ত নিরাপদ ও নির্ভয় জীবন পেলাম না। ভয় ও গণতন্ত্র একসঙ্গে থাকতে পারে না। জুলাই অভ্যুত্থানের মূলে ছিল গণতন্ত্রের দাবি। জুলাইয়ে দেয়ালে, ফ্লাইওভারের পিলারের গায়ে আঁকা গ্রাফিতি দেখেছি, যেখানে খুব সুন্দর করে মোটা অক্ষরে লেখা রয়েছে ‘গণতন্ত্র’। আর এখনো গণতন্ত্রের সংগ্রামের মধ্যেই আছি। রাজনৈতিক দলগুলো গণতন্ত্রের জন্য নানান নীতি কৌশল গ্রহণ করে চলেছে। জামায়াতে ইসলামী, এনসিপিসহ উল্লেখযোগ্যসংখ্যক দলের দাবি-

ফাইজুস সালেহীন১. জুলাই সনদ ও এর আইনগত ভিত্তি প্রদান; ২. সংসদের উভয় কক্ষে পিআর ইলেকশন; ৩. আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টিসহ ১৪-দলীয় জোটভুক্ত দলগুলো নিষিদ্ধকরণ; ৪. জুলাই সনদের ভিত্তিতে সাধারণ নির্বাচন; ৫. গণহত্যার বিচার। দলগুলো বলছে এসবের মাধ্যমে গণতন্ত্র সুরক্ষিত হবে। ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থানের কোনো আশঙ্কা থাকবে না। এসব দাবি নিয়ে জামায়াতে ইসলামী ও সমমনা দলগুলো যুগপৎ আন্দোলন শুরু করেছে। এনসিপি এই দাবিগুলোর পাশাপাশি আগে গণপরিষদ নির্বাচন চাইছে। নির্বাচিত গণপরিষদ জাতীয় নির্বাচনের আগেই সংবিধান প্রণয়ন করবে। নতুন সংবিধানের ভিত্তিতে ফেব্রুয়ারিতে সাধারণ নির্বাচন হতে এনসিপির আপত্তি নেই। পক্ষান্তরে বৃহত্তম দল বিএনপি মনে করছে জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ হলেও টেকসই গণতন্ত্রের জন্য এবং রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য জাতীয় নির্বাচনের বিকল্প নেই। এবং সেটা ফেব্রুয়ারিতেই হতে হবে। তা না হলে সংকট ঘনীভূত হওয়ার সমূহ আশঙ্কা। নির্বাচিত পার্লামেন্ট রাষ্ট্র মেরামতের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার করবে। নির্বাহী আদেশ জারি করে কোনো দল নিষিদ্ধ করার পক্ষপাতী নয় দলটি। কোনো দল নিষিদ্ধ হতে পারে আদালতের মাধ্যমে। সাচ্চা গণতন্ত্রের পথে কোন পক্ষ সঠিক লাইনে আছে সেই তর্কে যাব না। বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহু দূর।

তবে একটা কথা বলা যায়, কাগুজে সনদ, সংবিধান, অঙ্গীকার, ইলেকশন ইত্যাদি গণতন্ত্রের পথনির্দেশক। খুবই দরকারি। কিন্তু এগুলো নিজেই গণতন্ত্র নয়। কাগুজে বাঘ বাঘ নয়। ওটা বাঘের প্রাণহীন ছবি। বাঘ বাস করে বাঘের অন্তরে। অন্তরের বাড়ি মস্তিষ্কে। বাঘের মাথায় মেষের কিংবা শিয়ালের মগজ ট্রান্সপ্লান্ট করে দেওয়া গেলে চেহারাছুরতের বাঘ-শিয়ালের মতো ধূর্ত হয়ে যাবে। সেই যে একটা গল্প আছে না, এক বাঘের বাচ্চা মিশে গিয়েছিল মেষপালের সঙ্গে। ওই বাঘ নিজেকে ভেড়াই মনে করত। ঘাস খেত। কারণ ওর অন্তরের বাঘ মরে মেষের মন ট্রান্সপ্লান্টেড হয়ে গিয়েছিল। এটা সংস্কৃতি-কালচার। সংস্কৃতি তৈরি হয় চর্চার মধ্য দিয়ে। গণতন্ত্রও একটা সংস্কৃতি। তুরাফু আস শাজারাতাহু বিসিমারিহি (আরবি প্রবচন) অর্থাৎ গাছকে তার ফল দিয়েই চেনা যায়। ‘বৃক্ষস্য নাম্ন : কিম্, ফলাদেব জ্ঞায়তে;-বৃক্ষ তোমার নাম কী, ফলে পরিচয়। ফলের বাস বৃক্ষের অন্তরে। প্রকাশিত হয় ফলরূপে। কোরআনুল কারিমে একাধিকবার আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেন, মানুষের পরিচয় তার কর্মের মধ্য দিয়ে পাওয়া যায়। গণতন্ত্র মানুষের জন্য এবং মানুষের দ্বারা। কাজেই ওই জিনিসের বাস কোনো কাগুজে দলিলে নয়। মানুষের অন্তরে না থাকলে, কাজে তার প্রকাশ না ঘটলে কাগজের কী ক্ষমতা, গণতন্ত্র এনে দেবে! ফ্যাসিবাদ রুখে দেবে!

যারা সনদ, সংবিধান, পিআর ইত্যাদি নিয়ে মাতামাতি করছেন, তারাও এ সত্য জানেন ও বোঝেন। তবু করছেন, যার যার কৌশল হিসেবে। যার সুবিধা অনুযায়ী। মূলগত লক্ষ্য ক্ষমতা বা ক্ষমতার অংশীদারত্ব। পিআর চাওয়ার আসল উদ্দেশ্য যে ভোটের রাজনীতিতে সুবিধা পাওয়া, তার প্রমাণ পাওয়া যায় জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমিরের একটি বক্তব্যের মধ্য দিয়ে। তিনি বলেন, এবার একটিবারের জন্য পরীক্ষামূলকভাবে হলেও পিআর হতে হবে। তারপর পিআর ব্যর্থ হলে বাতিল করা যাবে। মাত্র একবারের এক্সেরিমেন্টাল পিআরে ফ্যাসিবাদ রুখে দেওয়ার মেকানিজম তৈরি হয়ে যাবে, এমনটি কোনো যুক্তির কথা হতে পারে না। রাজনীতিতে কৌশল করা কোনো অন্যায় নয়। তবে সেই কৌশল জাতির জন্য ক্ষতিকর হলে পরিত্যাজ্য। তবে লক্ষ্য যদি হয় নিখাদ গণতন্ত্র, তাহলে এত কৌশল-প্রকৌশলের প্রয়োজন নেই। যা আছে, যতটুকু আছে, যতটুকু হয়েছে, তা নিয়ে, তা থেকেই শুরু করা যায়। আসল কথা হলো- নিয়ত। নিয়তগুণে বরকত। ১৯৯০ সালে তীব্র গণ আন্দোলনের মুখে দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদী শ্বেতাঙ্গ সরকার নেলসন ম্যান্ডেলাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। টানা ২৭ বছর এ মহান কৃষ্ণাঙ্গ নেতা কারান্তরালে বন্দি ছিলেন। তাঁর মুক্তি মানে কালো জনগোষ্ঠীর মহা বিজয়, এক বিপুল অভ্যুত্থান। সেই গণবিস্ফোরণের নেতৃত্ব দেন উইনি ম্যান্ডেলা- নেলসন ম্যান্ডেলার স্ত্রী। সেই বিপুল সংগ্রামের প্রাথমিক সাফল্যের পর দেশজুড়ে শুরু হয় নৈরাজ্য। শেতাঙ্গদের বাড়িঘর, দোকানপাট, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। লুটপাট খুনখারাবির নরকরাজ্যে পরিণত হয় দক্ষিণ আফ্রিকা। মবোক্রেসি হয়ে উঠেছিল সর্বগ্রাসী। ফ্রেডারিক ক্লার্কের শ্বেতাঙ্গ সরকারের আইন ভেঙে পড়েছিল। ক্লার্ক সরকার অকার্যকর হয়ে পড়েছিল। সাদা-কালোর সংঘাতই কেবল নয়, কৃষ্ণাঙ্গদের গোত্রে গোত্রেও সংঘাত ছড়িয়ে পড়েছিল সারা দেশে। সেই সময়ের নৈরাজ্যেরও নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন উইনি ম্যান্ডেলা। ক্ষমতা পরিবর্তনের আগেই তিনি শুরু করেন ক্ষমতার অপব্যবহার। গড়ে তুলেছিল পার্টির সশস্ত্র গুন্ডাবাহিনী। নেলসন ম্যান্ডেলার নেতৃত্বে দক্ষিণ আফ্রিকার রাজনৈতিক দলগুলো মিলেমিশে কী করে সেই ভয়ানক পরিস্থিতি ওভারকাম করেছিল, সেটা হতে পারে গণতন্ত্রকামী সব জাতির জন্য শিক্ষণীয় উদাহরণ। ম্যান্ডেলা তাঁর বেপরোয়া ও ক্ষমতার অপব্যবহারকারিণী স্ত্রীকেও ক্ষমা করেননি। ঘর থেকেই শুরু হলো শুদ্ধি অভিযান। চ্যারিটি বিগিনস অ্যাট হুম।

ম্যান্ডেলার বিশুদ্ধ চিন্তা ও ঔদার্য, ঘৃণা, প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধের পরিবর্তে ক্ষমা ও রিকনসিলিয়েশন তথা পুনর্মিলনের আদর্শ সামনে নিয়ে গণতন্ত্রের অভিলক্ষ্যে গড়ে উঠল সাদা-কালো, ছোট বড় সব দলের ঐক্য। সে ছিল এক নি-িদ্র জাতীয় ঐক্য। বিদ্যমান বোথিয়ান তথা শ্বেতাঙ্গ সংবিধানের অধীনে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভবপর ছিল না। কেননা, বর্ণবাদী সেই সংবিধান অনুযায়ী সংখ্যাগরিষ্ঠ কালো জনগোষ্ঠীর কোনো ভোটাধিকার ছিল না। বোধগম্য কারণেই প্রয়োজন দেখা দিল নতুন সংবিধানের। সেই পরিস্থিতিতে সব দল মিলে আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে প্রণীত হলো অন্তর্বর্তী সংবিধান। যেখানে স্বীকৃত হলো সর্বজনীন ভোটাধিকার। জাতীয় ঐক্যের দাবি মেনে নিয়ে শ্বেতাঙ্গ পার্লামেন্ট অন্তর্বর্তী সংবিধান অনুমোদন করে। আগের সংবিধান অকার্যকর হয়ে গেল। অন্তর্বর্তী সংবিধানের ভিত্তিতে ১৯৯৪ সালে অনুষ্ঠিত হয় নির্বাচন।

লক্ষণীয় দক্ষিণ আফ্রিকার অন্তর্বর্তী সংবিধান পার্লামেন্টে অনুমোদিত হতে হয়েছে। সেখানে পার্লামেন্ট ছিল। কিন্তু বাংলাদেশে চব্বিশের জুলাই অভ্যুত্থানের পর পার্লামেন্ট তল্পিতল্পা গুটিয়ে পালিয়ে গেছে। স্পিকার, যার পদাধিকার নতুন স্পিকার না আসা পর্যন্ত বহাল থাকার কথা, তিনিও ইস্তফা দিয়ে নাই হয়ে গেছেন। বাস্তবতা হলো, এখন পার্লামেন্ট নেই। তবু পার্লামেন্টের আগেই আমাদের অনেকে নতুন সংবিধান চাইছেন। জুলাই সনদের ভিত্তিতে সাধারণ নির্বাচন হতে হবে, বলা হচ্ছে। তাহলে জুলাই সনদই কি সংবিধান? পার্লামেন্টের অনুপস্থিতিতে এ যে কী করে সম্ভব তা আল্লাহ মালুম!

যাই হোক, ১৯৯৪ সালের সর্বজনীন ভোটাধিকারের ভিত্তিতে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হওয়ার পর নেলসন ম্যান্ডেলা গ্রহণ করলেন রিকনসিলিয়েশনের নীতি। সেই নীতিকে কার্যে পরিণত করার প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে শ্বেতাঙ্গ ফ্রেডারিক ক্লার্ককে উপরাষ্ট্রপতির পদে অভিষিক্ত করেন। অন্যান্য দল থেকেও নেওয়া হলো উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মন্ত্রী। গঠিত হলো পুনর্মিলনের মন্ত্রসিদ্ধ জাতীয় সরকার। তিনি সাত রং রংধনু বা রেইনবো সোসাইটির ঘোষণা দিলেন। যে শ্বেতাঙ্গ রাজনৈতিক দল ও দলের নেতা-কর্মীরা সাড়ে চার দশককালব্যাপী (১৯৪৮-১৯৯৪) কালো জনগোষ্ঠীর ওপর এপারথেইড তথা বিভাজননীতির স্টিমরোলার চালিয়েছে, যারা কৃষাঙ্গদের মানুষ মনে করত না, যারা মেজরিটির ভোটাধিকার আইন করে হরণ করেছিল, যারা ম্যান্ডেলাকে ২৭ বছর বন্দি করে রেখেছিল, সেই দলটিকেও জাতীয় সরকারে নেওয়া হয়েছিল। কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করা হয়নি। এমনকি যেসব গুপ্ত সংগঠন আন্ডারগ্রাউন্ডে থেকে সহিংসতা চালাত সেগুলোও নিষিদ্ধ করা হয়নি। বরং ওদের বেআইনি কাজ আইন দিয়ে দমন করা হয়েছে। 

আর আমরা নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আন্দোলন করি। গণতন্ত্রও চাই আবার টুঁটিও চেপে ধরতে চাই। আমার বাক্স্বাধীনতা চাই। তোমারটা নয়। এর নাম হচ্ছে স্ববিরোধিতা। এর নাম হিপোক্রেসি। ডেমোক্র্যাসির সঙ্গে হিপোক্রেসি, মবোক্রেসি কোনোটাই যায় না। যেখান দিয়ে সুই যায় না, সেখান দিয়ে আমরা কুড়াল ঢুকিয়ে দিতে চাই। এগুলো বন্ধ করতে হবে। কোনোরকম পক্ষপাতিত্ব না করেও বলা যায় বিএনপির লিডারশিপ এ জায়গাটায় ঠিক পথেই রয়েছে। কিন্তু মাঠের নেতা-কর্মীদের একাংশ রয়েছে বেলাইনে। নেতৃত্বের জায়গা থেকে বলা হয়- আমরা কোনো দল নিষিদ্ধের পক্ষে নই। আর মাঠের একশ্রেণির নেতা-কর্মী দোসর খুঁজে বীরত্ব দেখায়। আওয়ামী লীগের কার্যক্রম সরকার নিষিদ্ধ করেছে। সরকারের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দায়িত্ব নিষিদ্ধ কার্যক্রম রুখে দেওয়া। ওরা মিছিল করলে, পত্রিকায় দেখেছি, বিএনপির একশ্রেণির লোক গিয়ে ওদের ধরে পুলিশে দেয়। কেন? পুলিশ নিজে ধরতে পারে না! রাজনৈতিক কর্মীর কাজ পুলিশিং নয়। এগুলো বুঝতে হবে। তা না হলে জাতীয় নির্বাচনে মূল্য দিতে হতে পারে।

মনে রাখতে হবে আওয়ামী লীগের নেতারা পালিয়ে গেলেও দলটির ভোটব্যাংক রয়েছে। সবার ভোটের দাম সমান। যে যত কথাই বলুক ফেব্রুয়ারিতে ইলেকশন হয়ে যাবে। আশা করা যায় ফেয়ার ভোট হবে। যারা পূর্বশর্ত দিচ্ছে তারাও ভোটে আসবে। জামায়াতে ইসলামী তো ভোট করবেই। ১৯৮৬ সালেও যাব না যাব না করেও দলটি স্বৈরাচারের অধীনে নির্বাচনে গিয়েছিল। জামায়াতে ইসলামী আসলে নির্বাচনপন্থি দল। এখনকার আন্দোলন হচ্ছে শক্তি প্রদর্শনের রাজনীতি। এগুলো ক্যাম্পেইনের অংশ। আর রাজনীতিতে শেষ কথা বলেও কিছু নেই। দেশবাসী নির্বাচন চায়। ভোটের অধিকার চায়। আর চায় সমুন্নত মানবাধিকার, বাক্ ও ব্যক্তির স্বাধীনতা। তারা চান আইনের সুরক্ষা ও আইনের শাসন। মোটকথা গণতন্ত্র চাই। পরমতসহিষ্ণুতা ও নির্ভয় জীবন চাই। গণতন্ত্র সবদিক দিয়ে যেদিন নিশ্চিত হবে সেদিনই সার্থক হবে বাঙালির সংগ্রাম।

               লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
সর্বশেষ খবর
আবাসিক এলাকায় ফুড ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ করল সৌদি
আবাসিক এলাকায় ফুড ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ করল সৌদি

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এলচেকে হারিয়ে রিয়ালের সঙ্গে ব্যবধান কমাল বার্সেলোনা
এলচেকে হারিয়ে রিয়ালের সঙ্গে ব্যবধান কমাল বার্সেলোনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জোড়া গোলের কীর্তি হলান্ডের, দুইয়ে ম্যানসিটি
জোড়া গোলের কীর্তি হলান্ডের, দুইয়ে ম্যানসিটি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি
পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম
নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল
বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু
আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব
১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে
আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫
ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়
নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে
নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম
পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা
রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা
শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

দরপতনে শুরু সপ্তাহ
দরপতনে শুরু সপ্তাহ

নগর জীবন

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা