শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৪, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ১১:৫৫, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

অবশেষে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জাতিকে চমৎকার একটি ডাকসু নির্বাচন উপহার দিলো। এই নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে নানারকম শঙ্কা ছিল, ছিলো উৎকণ্ঠা। ডাকসু নির্বাচন ছিলো সরকারের জন্য বড় পরীক্ষা। বলা যেতে পারে জাতীয় নির্বাচনের আগে এটা সরকারের টেস্ট কেস। এই নির্বাচন এমন এক সময় হলো যখন দেশজুড়ে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নাজুক। মব সন্ত্রাসে জনজীবন অস্থির। নির্বাচনের আগে রাজবাড়ীর ঘটনাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সংসিহতার ঘটনা দেশবাসীকে উদ্বিগ্ন করেছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিচ্ছিন্ন কোন দ্বীপ না। সারাদেশে যা ঘটে তার প্রভাব বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তেই পারে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচন হলো শান্তিপূর্ণ। ছোটো-খাটো কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া নির্বাচন হয়েছে উৎসব মুখর। বিশেষ করে স্বাধীনতার পর অনুষ্ঠিত নির্বাচনগুলোর মধ্যে এটা ছিল সবচেয়ে উৎসব মুখর এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। এই নির্বাচনের আগে সর্বশেষ ডাকসু নির্বাচন হয়েছিল ২০১৯ সালে। ঐ নির্বাচন ছিল একটি প্রহসন। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নির্লজ্জভাবে ছাত্রলীগের পক্ষে কাজ করেছিল। শিক্ষার্থীদের অধিকার প্রতিষ্ঠা ২০১৯ এর নির্বাচনের লক্ষ্য ছিল না। ঐ নির্বাচনের একটিই উদ্দেশ্য ছিল, তাহলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আওয়ামী রাজত্ব নিরঙ্কুশ করা। ক্ষমতাসীনরা ডাকসু দখলের জন্য সবকিছু করেছে। এবার ডাকসু নির্বাচনে সরকারের কোন পছন্দ বা পক্ষপাত লক্ষ্য করা যায়নি। নির্বাচনের আগে নীতিনির্ধারণী এক বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা সুস্পষ্টভাবে অবাধ সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচনের নিদের্শনা দেন। সরকার পক্ষপাতহীন থাকলে যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে সুস্থ গণতন্ত্র চর্চা করা যায় তা এবারের নির্বাচনে প্রমাণ হলো। এই নির্বাচন বাংলাদেশকে পথ দেখাবে।

নির্বাচনে কে জিতলো, কে হারালো এটি আমার জন্য মুখ্য বিষয় না। নির্বাচন শান্তিপূর্ণ এবং সুষ্ঠু হওয়াটাই ছিলো জরুরি। এই নির্বাচনে যদি গোলযোগ হতো, নির্বাচন যদি জরুরি হয়ে যেত, তাহলে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে সংশয় বাড়তো। দেশের জনগণ জাতীয় নির্বাচনে ভোট দেয়া নিয়ে আতঙ্কিত থাকতেন। এই নির্বাচনকে ঘিরে অশান্তি হলে তার প্রভাব পড়তো গোটা দেশে। সবচেয়ে বড় কথা, জাতীয় সংসদ নির্বাচন যারা বানচাল করতে চায়, তাদের জন্য এটা হতো এক মহাসুযোগ। তারা প্রচার করতে ডাকসু নির্বাচন যে সরকার সুষ্ঠুভাবে করতে পারে না, তারা একটি জাতীয় নির্বাচন করবে কি করে?

এই নির্বাচনে বড় ধরণের গোলযোগ গোটা দেশকে অশান্ত করে তুলতো। ষড়যন্ত্রকারীরা ওঁতপেতে ছিল। ডাকসু নির্বাচনের পর দেশজুড়ে সন্ত্রাস এবং নাশকতার পরিকল্পনার কথাও আমরা শুনেছি। নির্বাচনের আগে পলাতক স্বৈরাচারের রাজপথে ঝটিকা মিছিলও আমরা দেখেছি। তাই ডাকসু নির্বাচন এই সরকারের জন্য এক কঠিন পরীক্ষা। ড. মুহাম্মদ ইউনূস, এই পরীক্ষায় এ প্লাস পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন।

ডাকসু নির্বাচনের পর এখন অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্র সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ডাকসু নির্বাচন তাদের জন্য হবে প্রেরণা। এই নির্বাচন থেকে শিক্ষা নিয়ে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিকল্পনা ও পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারবে। এই নির্বাচন সরকারের মনোবল বাড়াবে। সরকারের আত্মবিশ্বাস বাড়বে। সুষ্ঠু ডাকসু নির্বাচন এই সরকারের সক্ষমতার প্রমাণ।

শান্তিপূর্ণ ডাকসু নির্বাচন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের হতাশা কাটাতে সাহায্য করবে। পুলিশের আত্মবিশ্বাস বাড়বে। সবচেয়ে বড় কথা, এই নির্বাচন জনগণকে আশান্বিত করবে। সাম্প্রতিক সময়ে দেশের মানুষ নানা কারণে উদ্বিগ্ন-উৎকণ্ঠিত। শেষ পর্যন্ত দেশের ভবিষ্যৎ কী? দেশ কোথায় যাচ্ছে- এসব আলোচনা কান পাতলেই শোনা যায়। ডাকসু নির্বাচন, এই উৎকণ্ঠার কিছুটা হলেও অবসান ঘটাবে।

প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে ১৩ মাস আগে দায়িত্ব নিয়ে এক কঠিন পরিস্থিতি দৃঢ়ভাবে সামাল দিচ্ছেন শান্তিতে নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শূন্য থেকে তিনি যাত্রা শুরু করেন। এই সময়ের মধ্যে তিনি বিধ্বস্ত একটি দেশকে নতুন করে গড়ে তুলছেন। ড. ইউনূস যখন দায়িত্ব নেন তখন আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের ইমেজ ছিল তলানীতে। সেখান থেকে তিনি বাংলাদেশকে দিয়েছেন নতুন পরিচয় এবং মর্যাদা।
লুটপাটের কারণে দেশের অর্থনীতি ছিল ক্ষতবিক্ষত। দায়িত্ব গ্রহণ করেই তিনি আর্থিক খাতের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে সচেষ্ট হন। অর্থ পাচার বন্ধ করে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়িয়ে তিনি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ শক্তিশালী করেছেন। ডলার সংকট সমাধান করেছেন।

গত ৫ আগস্ট, জুলাই বিপ্লবের প্রথম বর্ষপূর্তিতে আগামী জাতীয় নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করেন। প্রধান উপদেষ্টা একাধিকবার নির্বাচনের ব্যাপারে তার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন। তিনি এটাও বলেছেন আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় নির্বাচন হবে ইতিহাসের সবচেয়ে অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন।
ডাকসু নির্বাচনের পর দেশবাসী নিশ্চয়ই আশ্বস্ত হবেন। কারণ ড. মুহাম্মদ ইউনূস কথা দিয়ে কথা রাখেন।এটাই তার সবচেয়ে বড় যোগ্যতা। এজন্যই তিনি বিশ্ববরেণ্য, অনুকরণীয়।

অদিতি করিম, নাট্যকার ও কলাম লেখক
ইমেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
সর্বশেষ খবর
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর উপ-প্রধান নিয়োগ দিলেন খামেনি
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর উপ-প্রধান নিয়োগ দিলেন খামেনি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ কোটি ৬২ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ কোটি ৬২ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের কল্যাণে জবি ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি
শিক্ষার্থীদের কল্যাণে জবি ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডাসারে শহিদ স্মৃতি মহাবিদ্যালয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন
ডাসারে শহিদ স্মৃতি মহাবিদ্যালয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন
বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপ্লবীর রক্তে রঞ্জিত চট্টগ্রামে লিখিত হয়েছে বৈষম্য মুক্তির মহাকাব্য: চসিক মেয়র
বিপ্লবীর রক্তে রঞ্জিত চট্টগ্রামে লিখিত হয়েছে বৈষম্য মুক্তির মহাকাব্য: চসিক মেয়র

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা ইলিশ শিকারে নিষেধাজ্ঞা
মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা ইলিশ শিকারে নিষেধাজ্ঞা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে চাল চুরির সময় যুবক আটক
গোবিন্দগঞ্জে চাল চুরির সময় যুবক আটক

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে কোণঠাসা মাউন্টেন ড্রাগন
উষ্ণায়নে কোণঠাসা মাউন্টেন ড্রাগন

৪৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় তিন স্বর্ণের দোকানে চুরি
কুষ্টিয়ায় তিন স্বর্ণের দোকানে চুরি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে ‘হাওর ম্যারাথন’ অনুষ্ঠিত
কিশোরগঞ্জে ‘হাওর ম্যারাথন’ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজ্যের উপ-নির্বাচনের আগে মন্ত্রীসভায় আজহারউদ্দিন
রাজ্যের উপ-নির্বাচনের আগে মন্ত্রীসভায় আজহারউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুক সামলাতে শিকারি নিয়োগ দেবে জাপান
ভালুক সামলাতে শিকারি নিয়োগ দেবে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিড়ম্বনায় ইমরান হাশমির ছেলে
বিড়ম্বনায় ইমরান হাশমির ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৫৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৫৬

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘন কুয়াশায় যুবাদের দ্বিতীয় ওয়ানডে পরিত্যক্ত
ঘন কুয়াশায় যুবাদের দ্বিতীয় ওয়ানডে পরিত্যক্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উজান থেকে আসা পলিতে তিস্তার বুকে জেগেছে চর
উজান থেকে আসা পলিতে তিস্তার বুকে জেগেছে চর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে সোয়া কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক
যশোরে সোয়া কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইয়র্কে আকস্মিক বন্যায় ২ জনের প্রাণহানি, ফ্লাইট ওঠানামায় বিঘ্ন
নিউ ইয়র্কে আকস্মিক বন্যায় ২ জনের প্রাণহানি, ফ্লাইট ওঠানামায় বিঘ্ন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন চুক্তির পর মায়ামিতে কত বেতন পাবেন মেসি
নতুন চুক্তির পর মায়ামিতে কত বেতন পাবেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক ইস্যুতে টানা ৭ মাস কমেছে চীনের কারখানায় উৎপাদন
শুল্ক ইস্যুতে টানা ৭ মাস কমেছে চীনের কারখানায় উৎপাদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আগে ক্যান্সার পরীক্ষা করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের
বিয়ের আগে ক্যান্সার পরীক্ষা করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুশান্তকে হত্যা করেছিল দুজন, দাবি বোনের
সুশান্তকে হত্যা করেছিল দুজন, দাবি বোনের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পবিপ্রবি শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
পবিপ্রবি শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সর্বাধিক পঠিত
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!
ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল
কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে