শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৩৩, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ

মোহাম্মদ আনোয়ার
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ

বাংলাদেশ আজ এক সংবেদনশীল মোড়ে দাঁড়িয়ে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব এখন শুধু রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষা নয়, বরং অর্থনীতিকে বৈশ্বিক ঝড়ঝাপটার মধ্যেও সঠিক পথে ধরে রাখা। উন্নয়নযাত্রার এ পর্যায়ে সরকারকে একইসঙ্গে আশার আলো আর ভয়ঙ্কর চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হচ্ছে। কেউ একে দক্ষিণ এশিয়ার “অলৌকিক প্রবৃদ্ধি” বলে অভিহিত করছেন, আবার কারও কাছে প্রশ্ন—এই প্রবৃদ্ধি কতটা টেকসই, কতটা স্থায়ী? বাস্তবতা হলো, বাংলাদেশ বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল অর্থনীতির কাতারে উঠলেও সামনের যুদ্ধ এখন টেকসই সমৃদ্ধি নিশ্চিত করা, যেখানে ভুল কৌশল মুহূর্তেই অর্জনকে ভঙ্গুর করে তুলতে পারে।

বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি দীর্ঘদিন ধরেই দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায় এগিয়ে। কোভিড-১৯ মহামারিতে যখন বিশ্বের বহু অর্থনীতি টালমাটাল, তখনো বাংলাদেশ ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে সক্ষম হয়। আন্তর্জাতিক পূর্বাভাস বলছে, ২০৩৭ সালের মধ্যে বাংলাদেশের অর্থনীতি ১.৬ ট্রিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে এবং দেশ বিশ্বের শীর্ষ ৩০ বৃহৎ অর্থনীতির তালিকায় জায়গা করে নেবে। এ অর্জন নিছক পরিসংখ্যান নয়—এর ভেতরে লুকিয়ে আছে শ্রমিকদের ঘাম, উদ্যোক্তাদের অদম্য সাহস এবং সরকারের নীতি সহায়তা। বিশেষ করে তৈরি পোশাক খাত এখনো দেশের অর্থনীতির মূল চালিকা শক্তি; মোট রপ্তানির ৮০ শতাংশের বেশি আসে এই খাত থেকে। কিন্তু প্রশ্ন হলো—শুধু পোশাকের ওপর ভর করেই কি প্রবৃদ্ধি অনির্দিষ্টকাল ধরে রাখা সম্ভব, নাকি এখনই কাঠামোগত পরিবর্তন ও খাতভিত্তিক বৈচিত্র্যের পথে হাঁটার সময় এসেছে?

বৈশ্বিক বাজারে পোশাক খাতের প্রতিযোগিতা দিন দিন তীব্র হচ্ছে। এখন আর ক্রেতারা শুধু সস্তা পণ্যে সন্তুষ্ট নন; তারা চান টেকসই উৎপাদন, পরিবেশবান্ধব কারখানা এবং শ্রমিক কল্যাণের নিশ্চয়তা। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের শীর্ষ গ্রিন ফ্যাক্টরির জন্য সুনাম অর্জন করেছে, যা নিঃসন্দেহে বড় অর্জন। তবে এ ধারা যথাযথভাবে বিস্তৃত করতে না পারলে বাজার হারানোর ঝুঁকি থেকেই যাবে। সেই সঙ্গে পোশাক নির্ভর অর্থনীতি থেকে বেরিয়ে এসে ওষুধ, আইটি, জাহাজ নির্মাণ ও কৃষিজাত পণ্যের মতো খাতে রপ্তানি বৈচিত্র্য আনতে হবে। একক খাতের ওপর নির্ভরশীলতা যত কমবে, অর্থনীতি তত স্থিতিশীল ও টেকসই হবে।

আমাদের উন্নয়নের সবচেয়ে বড় অন্তরায় এখনও অবকাঠামো। সড়ক, বন্দর, জ্বালানি—প্রতিটি খাতেই ঘাটতি স্পষ্ট। পদ্মা সেতু বা মেট্রোরেলের মতো প্রকল্পগুলো আশার আলো জ্বালিয়েছে, তবু সামগ্রিক ব্যবস্থাপনার দুর্বলতা চোখে পড়ে। চট্টগ্রাম বন্দরের ধীরগতি এবং বিদ্যুতের অস্থির সরবরাহ বহু উদ্যোক্তাকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। সংযোগের সীমাবদ্ধতার কারণে উৎপাদন খরচ বেড়ে যায় এবং বিনিয়োগকারীরা নিরুৎসাহিত হন। অথচ ভৌগোলিক অবস্থানগত সুবিধা থাকায় বাংলাদেশ আঞ্চলিক ট্রানজিট ও ট্রেড হাব হিসেবে স্বপ্নের সম্ভাবনা রাখে, যা বাস্তবায়ন করতে হলে দ্রুত ও সমন্বিত অবকাঠামো উন্নয়ন অপরিহার্য।

বাংলাদেশ ইতিমধ্যেই ডিজিটাল বিপ্লবের স্বাদ পেয়েছে, যেখানে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস কোটি মানুষের দৈনন্দিন জীবনের অংশ হয়ে উঠেছে। তবু ব্যবসা-বাণিজ্যে এখনও নগদ লেনদেন প্রাধান্য পাচ্ছে, যা সমগ্র অর্থনীতির কার্যকারিতা সীমিত করছে। বিশেষ করে ব্যবসা-টু-ব্যবসা লেনদেনে ডিজিটাল পেমেন্ট ব্যবস্থাকে সহজ, দ্রুত এবং বাধ্যতামূলক করতে হবে। পাশাপাশি জমি নিবন্ধন ও প্রপার্টি রেজিস্ট্রেশনের ডিজিটালাইজেশন জরুরি, যা জমির বাজারকে স্বচ্ছ করবে, বন্ধক রাখা সহজ করবে এবং ব্যাংক ঋণ গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি করবে। এই পদক্ষেপগুলো কার্যকর হলে ব্যবসায়িক কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে এবং বেসরকারি বিনিয়োগও প্রসারিত হবে।

অর্থনীতির দীর্ঘমেয়াদি ও টেকসই প্রবৃদ্ধির জন্য বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়ানো ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও প্রত্যাশিত অগ্রগতি এখনও অর্জিত হয়নি। বিনিয়োগকারীরা আজও আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, ভূমি সংক্রান্ত সমস্যা এবং নীতি অনিশ্চয়তার কারণে বাধার মুখে পড়ছেন। তাই একটি কার্যকর, বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরি করা জরুরি, যেখানে উদ্যোক্তারা দ্রুত অনুমোদন পাবেন, দীর্ঘসূত্রতা কমবে এবং আইনের শাসন শক্তভাবে প্রতিষ্ঠিত থাকবে। এই সংস্কারই দেশের অর্থনীতিকে আরও স্থিতিশীল, প্রতিযোগিতামূলক এবং টেকসই করে তুলতে পারবে।

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির পেছনে নারী শ্রমিকদের অবদান অসামান্য। তবু নারীর অংশগ্রহণ এখনও সীমিত। শহরে সুযোগ বেড়েছে, কিন্তু গ্রামাঞ্চলে সামাজিক বাধা, নিরাপত্তাহীনতা এবং কর্মস্থলে বৈষম্য নারীদের পিছিয়ে দিচ্ছে। এই প্রতিবন্ধকতাগুলো দূর করতে পারলে দেশের প্রবৃদ্ধি আরও বহুগুণ বৃদ্ধি পাবে এবং অর্থনীতির টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত হবে।

একই সঙ্গে বাংলাদেশ এখন বৈশ্বিক বাজারের সঙ্গে নিবিড়ভাবে যুক্ত। ফলে বাইরের যেকোনো ধাক্কা সহজেই দেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলে। বৈশ্বিক মন্দা, পোশাক রপ্তানিতে ঘাটতি বা প্রবাসে কর্মসংস্থানের সংকুচিত হওয়ার মতো ঘটনা রেমিট্যান্স এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে চাপ সৃষ্টি করে, যা মুদ্রার বিনিময় হার ও নিত্যপণ্যের দামে প্রতিফলিত হয়। এসব ঝুঁকি মোকাবিলায় আমাদের নীতি ও কৌশল আরও দৃঢ় এবং সুসংগঠিত হতে হবে।

বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে দাঁড়িয়ে। সামনে সম্ভাবনার আলো যেমন উজ্জ্বল, তেমনি চ্যালেঞ্জও প্রবল। টেকসই প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে হলে এখনই সংস্কার, অবকাঠামো উন্নয়ন, ডিজিটাল রূপান্তর এবং নারী অংশগ্রহণ বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে হবে। আসল প্রশ্ন হলো—আমরা কি সাহসী সংস্কারের পথে হাঁটতে প্রস্তুত, নাকি অস্থায়ী সাফল্যে আত্মতুষ্ট হয়ে থেমে থাকব? আগামী প্রজন্মের ভাগ্য নির্ভর করছে আমাদের আজকের সিদ্ধান্তের ওপর। সঠিক পদক্ষেপ নিলে বাংলাদেশ আগামী দশকে কেবল দক্ষিণ এশিয়ায় নয়, বরং বৈশ্বিক অর্থনীতির মানচিত্রে শক্ত অবস্থান তৈরি করতে সক্ষম হবে।

লেখক: আন্তর্জাতিক অর্থনীতি ও বাণিজ্য বিষয়ক বিশেষজ্ঞ এবং ভূ-রাজনৈতিক বিশ্লেষক, সংযুক্ত আরব আমিরাত
Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সর্বশেষ খবর
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

রাজশাহীতে গ্রামীণফোন পরিচালনা পর্ষদের সফর
রাজশাহীতে গ্রামীণফোন পরিচালনা পর্ষদের সফর

৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

কথা বলে উত্তেজনা বজায় রাখা রাজনৈতিক কৌশল : পরিবেশ উপদেষ্টা
কথা বলে উত্তেজনা বজায় রাখা রাজনৈতিক কৌশল : পরিবেশ উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জামায়াত-এনসিপিকে ‘এ ক্যাটাগরিতে’ রাখায় নুরের ক্ষোভ
জামায়াত-এনসিপিকে ‘এ ক্যাটাগরিতে’ রাখায় নুরের ক্ষোভ

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

১২ বছর পর ইংল্যান্ডকে ওয়ানডে সিরিজে হারাল নিউজিল্যান্ড
১২ বছর পর ইংল্যান্ডকে ওয়ানডে সিরিজে হারাল নিউজিল্যান্ড

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঘূর্ণিঝড় মেলিসা: ৭ লাখ মানুষকে সরিয়ে নিয়েছে কিউবা
ঘূর্ণিঝড় মেলিসা: ৭ লাখ মানুষকে সরিয়ে নিয়েছে কিউবা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইওয়ে পুলিশের সদস্যদের সঙ্গে ডিআইজি হাবিবুর রহমানের মতবিনিময় সভা
হাইওয়ে পুলিশের সদস্যদের সঙ্গে ডিআইজি হাবিবুর রহমানের মতবিনিময় সভা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে অটোচালককে হত্যা
সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে অটোচালককে হত্যা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বহিষ্কৃত নেতা পুনর্বহাল
গাজীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বহিষ্কৃত নেতা পুনর্বহাল

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আরও এক মামলায় গ্রেফতার সাবেক খাদ্যমন্ত্রী
আরও এক মামলায় গ্রেফতার সাবেক খাদ্যমন্ত্রী

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার ইসিতে স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ ৮ দল
বৃহস্পতিবার ইসিতে স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ ৮ দল

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ
অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শরীরের মেদ ঝরাতে যা করণীয়
শরীরের মেদ ঝরাতে যা করণীয়

৪৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিরল ধূমকেতু থ্রিআই-অ্যাটলাস নিয়ে নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
বিরল ধূমকেতু থ্রিআই-অ্যাটলাস নিয়ে নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

৫০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জকসুর ভোটগ্রহণ ২৭ নভেম্বর, নির্বাচন কমিশন ঘোষণা
জকসুর ভোটগ্রহণ ২৭ নভেম্বর, নির্বাচন কমিশন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আলোচনায় সমাধান মেলেনি, পাকিস্তান-আফগানিস্তান নতুন উত্তেজনা
আলোচনায় সমাধান মেলেনি, পাকিস্তান-আফগানিস্তান নতুন উত্তেজনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের কর্মসূচির প্রতিবাদে জাবিতে বিক্ষোভ
নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের কর্মসূচির প্রতিবাদে জাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের সঙ্গে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক
জামায়াতের সঙ্গে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক ঝটকায় ১৪ হাজার কর্মী ছাঁটাই করল অ্যামাজন
এক ঝটকায় ১৪ হাজার কর্মী ছাঁটাই করল অ্যামাজন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাবিতে ভর্তি আবেদন শুরু, কোন ইউনিটের পরীক্ষা কবে?
ঢাবিতে ভর্তি আবেদন শুরু, কোন ইউনিটের পরীক্ষা কবে?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের দক্ষিণ কোরিয়া সফরের আগে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা উত্তর কোরিয়ার
ট্রাম্পের দক্ষিণ কোরিয়া সফরের আগে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা উত্তর কোরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্মার্টফোনে ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য গুগলের নতুন চমক
স্মার্টফোনে ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য গুগলের নতুন চমক

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁদের মাটিতে লুকানো ছিল বিরল উল্কাপিণ্ড
চাঁদের মাটিতে লুকানো ছিল বিরল উল্কাপিণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গোলরক্ষক মার্টিনেজের গাড়ির ধাক্কায় হুইলচেয়ার আরোহী নিহত
গোলরক্ষক মার্টিনেজের গাড়ির ধাক্কায় হুইলচেয়ার আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলের নিরাপত্তা ও দুর্ঘটনার বিষয়ে বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের নির্দেশ
মেট্রোরেলের নিরাপত্তা ও দুর্ঘটনার বিষয়ে বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি

পেছনের পৃষ্ঠা

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম