শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৩৩, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ

মোহাম্মদ আনোয়ার
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ

বাংলাদেশ আজ এক সংবেদনশীল মোড়ে দাঁড়িয়ে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব এখন শুধু রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষা নয়, বরং অর্থনীতিকে বৈশ্বিক ঝড়ঝাপটার মধ্যেও সঠিক পথে ধরে রাখা। উন্নয়নযাত্রার এ পর্যায়ে সরকারকে একইসঙ্গে আশার আলো আর ভয়ঙ্কর চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হচ্ছে। কেউ একে দক্ষিণ এশিয়ার “অলৌকিক প্রবৃদ্ধি” বলে অভিহিত করছেন, আবার কারও কাছে প্রশ্ন—এই প্রবৃদ্ধি কতটা টেকসই, কতটা স্থায়ী? বাস্তবতা হলো, বাংলাদেশ বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল অর্থনীতির কাতারে উঠলেও সামনের যুদ্ধ এখন টেকসই সমৃদ্ধি নিশ্চিত করা, যেখানে ভুল কৌশল মুহূর্তেই অর্জনকে ভঙ্গুর করে তুলতে পারে।

বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি দীর্ঘদিন ধরেই দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায় এগিয়ে। কোভিড-১৯ মহামারিতে যখন বিশ্বের বহু অর্থনীতি টালমাটাল, তখনো বাংলাদেশ ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে সক্ষম হয়। আন্তর্জাতিক পূর্বাভাস বলছে, ২০৩৭ সালের মধ্যে বাংলাদেশের অর্থনীতি ১.৬ ট্রিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে এবং দেশ বিশ্বের শীর্ষ ৩০ বৃহৎ অর্থনীতির তালিকায় জায়গা করে নেবে। এ অর্জন নিছক পরিসংখ্যান নয়—এর ভেতরে লুকিয়ে আছে শ্রমিকদের ঘাম, উদ্যোক্তাদের অদম্য সাহস এবং সরকারের নীতি সহায়তা। বিশেষ করে তৈরি পোশাক খাত এখনো দেশের অর্থনীতির মূল চালিকা শক্তি; মোট রপ্তানির ৮০ শতাংশের বেশি আসে এই খাত থেকে। কিন্তু প্রশ্ন হলো—শুধু পোশাকের ওপর ভর করেই কি প্রবৃদ্ধি অনির্দিষ্টকাল ধরে রাখা সম্ভব, নাকি এখনই কাঠামোগত পরিবর্তন ও খাতভিত্তিক বৈচিত্র্যের পথে হাঁটার সময় এসেছে?

বৈশ্বিক বাজারে পোশাক খাতের প্রতিযোগিতা দিন দিন তীব্র হচ্ছে। এখন আর ক্রেতারা শুধু সস্তা পণ্যে সন্তুষ্ট নন; তারা চান টেকসই উৎপাদন, পরিবেশবান্ধব কারখানা এবং শ্রমিক কল্যাণের নিশ্চয়তা। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের শীর্ষ গ্রিন ফ্যাক্টরির জন্য সুনাম অর্জন করেছে, যা নিঃসন্দেহে বড় অর্জন। তবে এ ধারা যথাযথভাবে বিস্তৃত করতে না পারলে বাজার হারানোর ঝুঁকি থেকেই যাবে। সেই সঙ্গে পোশাক নির্ভর অর্থনীতি থেকে বেরিয়ে এসে ওষুধ, আইটি, জাহাজ নির্মাণ ও কৃষিজাত পণ্যের মতো খাতে রপ্তানি বৈচিত্র্য আনতে হবে। একক খাতের ওপর নির্ভরশীলতা যত কমবে, অর্থনীতি তত স্থিতিশীল ও টেকসই হবে।

আমাদের উন্নয়নের সবচেয়ে বড় অন্তরায় এখনও অবকাঠামো। সড়ক, বন্দর, জ্বালানি—প্রতিটি খাতেই ঘাটতি স্পষ্ট। পদ্মা সেতু বা মেট্রোরেলের মতো প্রকল্পগুলো আশার আলো জ্বালিয়েছে, তবু সামগ্রিক ব্যবস্থাপনার দুর্বলতা চোখে পড়ে। চট্টগ্রাম বন্দরের ধীরগতি এবং বিদ্যুতের অস্থির সরবরাহ বহু উদ্যোক্তাকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। সংযোগের সীমাবদ্ধতার কারণে উৎপাদন খরচ বেড়ে যায় এবং বিনিয়োগকারীরা নিরুৎসাহিত হন। অথচ ভৌগোলিক অবস্থানগত সুবিধা থাকায় বাংলাদেশ আঞ্চলিক ট্রানজিট ও ট্রেড হাব হিসেবে স্বপ্নের সম্ভাবনা রাখে, যা বাস্তবায়ন করতে হলে দ্রুত ও সমন্বিত অবকাঠামো উন্নয়ন অপরিহার্য।

বাংলাদেশ ইতিমধ্যেই ডিজিটাল বিপ্লবের স্বাদ পেয়েছে, যেখানে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস কোটি মানুষের দৈনন্দিন জীবনের অংশ হয়ে উঠেছে। তবু ব্যবসা-বাণিজ্যে এখনও নগদ লেনদেন প্রাধান্য পাচ্ছে, যা সমগ্র অর্থনীতির কার্যকারিতা সীমিত করছে। বিশেষ করে ব্যবসা-টু-ব্যবসা লেনদেনে ডিজিটাল পেমেন্ট ব্যবস্থাকে সহজ, দ্রুত এবং বাধ্যতামূলক করতে হবে। পাশাপাশি জমি নিবন্ধন ও প্রপার্টি রেজিস্ট্রেশনের ডিজিটালাইজেশন জরুরি, যা জমির বাজারকে স্বচ্ছ করবে, বন্ধক রাখা সহজ করবে এবং ব্যাংক ঋণ গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি করবে। এই পদক্ষেপগুলো কার্যকর হলে ব্যবসায়িক কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে এবং বেসরকারি বিনিয়োগও প্রসারিত হবে।

অর্থনীতির দীর্ঘমেয়াদি ও টেকসই প্রবৃদ্ধির জন্য বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়ানো ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও প্রত্যাশিত অগ্রগতি এখনও অর্জিত হয়নি। বিনিয়োগকারীরা আজও আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, ভূমি সংক্রান্ত সমস্যা এবং নীতি অনিশ্চয়তার কারণে বাধার মুখে পড়ছেন। তাই একটি কার্যকর, বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরি করা জরুরি, যেখানে উদ্যোক্তারা দ্রুত অনুমোদন পাবেন, দীর্ঘসূত্রতা কমবে এবং আইনের শাসন শক্তভাবে প্রতিষ্ঠিত থাকবে। এই সংস্কারই দেশের অর্থনীতিকে আরও স্থিতিশীল, প্রতিযোগিতামূলক এবং টেকসই করে তুলতে পারবে।

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির পেছনে নারী শ্রমিকদের অবদান অসামান্য। তবু নারীর অংশগ্রহণ এখনও সীমিত। শহরে সুযোগ বেড়েছে, কিন্তু গ্রামাঞ্চলে সামাজিক বাধা, নিরাপত্তাহীনতা এবং কর্মস্থলে বৈষম্য নারীদের পিছিয়ে দিচ্ছে। এই প্রতিবন্ধকতাগুলো দূর করতে পারলে দেশের প্রবৃদ্ধি আরও বহুগুণ বৃদ্ধি পাবে এবং অর্থনীতির টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত হবে।

একই সঙ্গে বাংলাদেশ এখন বৈশ্বিক বাজারের সঙ্গে নিবিড়ভাবে যুক্ত। ফলে বাইরের যেকোনো ধাক্কা সহজেই দেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলে। বৈশ্বিক মন্দা, পোশাক রপ্তানিতে ঘাটতি বা প্রবাসে কর্মসংস্থানের সংকুচিত হওয়ার মতো ঘটনা রেমিট্যান্স এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে চাপ সৃষ্টি করে, যা মুদ্রার বিনিময় হার ও নিত্যপণ্যের দামে প্রতিফলিত হয়। এসব ঝুঁকি মোকাবিলায় আমাদের নীতি ও কৌশল আরও দৃঢ় এবং সুসংগঠিত হতে হবে।

বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে দাঁড়িয়ে। সামনে সম্ভাবনার আলো যেমন উজ্জ্বল, তেমনি চ্যালেঞ্জও প্রবল। টেকসই প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে হলে এখনই সংস্কার, অবকাঠামো উন্নয়ন, ডিজিটাল রূপান্তর এবং নারী অংশগ্রহণ বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে হবে। আসল প্রশ্ন হলো—আমরা কি সাহসী সংস্কারের পথে হাঁটতে প্রস্তুত, নাকি অস্থায়ী সাফল্যে আত্মতুষ্ট হয়ে থেমে থাকব? আগামী প্রজন্মের ভাগ্য নির্ভর করছে আমাদের আজকের সিদ্ধান্তের ওপর। সঠিক পদক্ষেপ নিলে বাংলাদেশ আগামী দশকে কেবল দক্ষিণ এশিয়ায় নয়, বরং বৈশ্বিক অর্থনীতির মানচিত্রে শক্ত অবস্থান তৈরি করতে সক্ষম হবে।

লেখক: আন্তর্জাতিক অর্থনীতি ও বাণিজ্য বিষয়ক বিশেষজ্ঞ এবং ভূ-রাজনৈতিক বিশ্লেষক, সংযুক্ত আরব আমিরাত
Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়
একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫
শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য
ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা
হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য
রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য
স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১
দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২
নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ
গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ
জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার
নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১
বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড
হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ

প্রথম পৃষ্ঠা

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি

নগর জীবন

শরৎ রানী
শরৎ রানী

ডাংগুলি

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে

সাহিত্য

১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম
১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম

নগর জীবন

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

নগর জীবন

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মিষ্টি তালের পিঠা
মিষ্টি তালের পিঠা

ডাংগুলি

জলাবদ্ধতার মূলে যত্রতত্র ময়লা ফেলা
জলাবদ্ধতার মূলে যত্রতত্র ময়লা ফেলা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে
স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে

নগর জীবন

শিশুর মুখের হাসি
শিশুর মুখের হাসি

ডাংগুলি

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা

দাদাবাবুর গান
দাদাবাবুর গান

ডাংগুলি