শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

আতিকুর রহমান রুমন
প্রিন্ট ভার্সন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

বাংলাদেশের ছাত্ররাজনীতির ইতিহাসে ডাকসু ও জাকসু নির্বাচন সব সময়ই যুগান্তকারী গুরুত্ব বহন করেছে। দীর্ঘ বিরতির পর আয়োজিত সাম্প্রতিক এই দুটি নির্বাচনকে ঘিরে শিক্ষার্থীদের মধ্যে তৈরি হয়েছিল বিপুল উদ্দীপনা, প্রত্যাশা ও আশাবাদ। অনেকে মনে করেছিলেন এবারের নির্বাচন হবে গণতন্ত্রের নতুন ভোরের সূচনা, ঘটাবে দীর্ঘ অচলাবস্থার অবসান।

কিন্তু বাস্তব চিত্র ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। নির্বাচনের দিন এবং ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা গেল, সেই প্রত্যাশা ভেঙে গেছে সুপরিকল্পিত কারচুপির কাছে। জনপ্রিয় প্রার্থীকে পরাজিত ঘোষণা, আগে থেকে পূরণ করা ব্যালট পেপার, ভোট কেন্দ্রে এজেন্টদের বাধা প্রদান, গণনায় অস্বচ্ছতা এবং নির্বাচন কমিশনের সদস্যদের পদত্যাগ। সবকিছু মিলিয়ে স্পষ্ট হয়েছে এটি গণতন্ত্রের উৎসব নয়; বরং ছিল ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের নগ্ন বাস্তবায়ন। দীর্ঘ সাড়ে ছয় বছর পর ৯ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন এবং টানা ৩৩ বছর পর ১১ সেপ্টেম্বর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) নির্বাচন। এই ঐতিহাসিক দুটি নির্বাচন ঘিরে কোটি তরুণের অগাধ প্রত্যাশা ছিল শেখ হাসিনার পলায়নপর শাসনামলে এগুলো গণতন্ত্রের পুনরুত্থানের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। কিন্তু যা ঘটল, তা হলো এক নগ্ন প্রহসন। মাঠের সবচেয়ে সক্রিয় ও জনপ্রিয় সংগঠন হিসেবে জরিপে এগিয়ে থাকা জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলকে পরিকল্পিতভাবে পরাজিত করে বিজয়ী ঘোষণা করা হলো ছাত্রশিবিরকে।

নির্বাচনের আগে ৭ সেপ্টেম্বর ৩৮তম ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে ভিপি প্রার্থীদের ওপর একটি জরিপ পরিচালনা করেছে ‘বাংলাদেশ পাবলিক একাডেমি’ ও ভলান্টিয়ার সংস্থা ‘বেসরকারি’। প্রকাশিত জরিপে দেখা যায়, ডাকসুর ভিপি পদে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান জনপ্রিয়তায় শীর্ষে ছিলেন, ৪৬ শতাংশ শিক্ষার্থী তাঁকে সমর্থন করেছিলেন। অন্যদিকে ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্রার্থী সাদিক কায়েম ছিলেন অনেক পিছিয়ে, মাত্র ৯ শতাংশ জনপ্রিয়তা নিয়ে। অথচ ফলাফল ঘোষণার পর উল্টো চিত্র সামনে আসে। বিপুল ভোটে জয়ী ঘোষণা করা হয় সাদিক কায়েমকে, আর ছাত্রদল প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান শোচনীয়ভাবে পরাজিত হন। এত বড় বৈপরীত্য কোনোভাবেই স্বাভাবিক নয়। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে এটি ছিল সাজানো নাটকের শেষ অঙ্ক মাত্র।

ভোট গ্রহণের দিনেও ঘটেছে নানান অনিয়ম। একাধিক হলে আগে থেকে পূরণ করা ব্যালট পেপার পাওয়া গেছে, যেগুলোতে ছাত্রশিবির প্রার্থীদের পক্ষে দাগানো ছিল। ছাত্রদলের পর্যাপ্ত সংখ্যক এজেন্টকে ঢুকতে দেওয়া হয়নি, কোথাও বা দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে। বহিরাগত জামায়াত-শিবির কর্মীদের ভুয়া পরিচয়ে ভোট দিতে দেখা গেছে। অথচ ছাত্রদলের প্রার্থীদের নানা অজুহাতে বাধা দেওয়া হয়েছে। টিএসসি ও রোকেয়া হলে তো প্রকাশ্যেই ধরা পড়েছে আগেভাগে পূরণ করা ব্যালট পেপারের প্রমাণ। ভোট গণনার সময়ও স্বচ্ছতা ছিল না। নিয়ম ভঙ্গ করে শিবির প্রার্থী নিজেই গণনাকক্ষে প্রবেশ করেছেন। ভোট গণনা শেষ হওয়ার পরপরই এলইডি স্ক্রিনে ফলাফল প্রকাশ করার কথা থাকলেও তা হয়নি। প্রধান নির্বাচন কমিশনার নির্বাচনের আগে বলেছিলেন ডাকসুর ভোট গণনা শেষ হবে তিন-চার ঘণ্টায়, কিন্তু তা সম্ভব হয়নি। দীর্ঘসূত্রতার পর ফলাফল ঘোষণা করা হয় এবং সেই ঘোষণার মধ্যেই দেখা যায় অস্বাভাবিক সংখ্যাগরিষ্ঠতা। সিসিটিভি ফুটেজ অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার ঘটনাও ফলাফল নিয়ে সন্দেহকে আরও জোরালো করে।

ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, তাঁদের ‘এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে।’ তিনি অভিযোগ করেন, ‘ব্যালট আগে থেকেই পূরণ করা ছিল। দুপুরের পরপরই অনুমান করেছি, পরিকল্পিত কারচুপির এই ফলাফল হবে।’ এই বক্তব্য শুধু এক ক্ষুব্ধ প্রার্থীর ক্ষোভ নয়, বরং ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্রত্যক্ষ সাক্ষ্য।

শুধু ছাত্রদল নয়, স্বতন্ত্র প্রার্থীরাও একই অভিযোগ করেছেন। ভিপি পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী উমামা ফাতেমা নির্বাচনকে ‘সম্পূর্ণ নির্লজ্জ কারচুপির নির্বাচন’ আখ্যা দিয়ে বর্জনের ঘোষণা দেন। জাকসু নির্বাচনে ছাত্রদল ভোট চলাকালেই অনিয়মের প্রতিবাদে বর্জনের ঘোষণা দেয় এবং ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করে। সবচেয়ে বড় ঘটনা হলো, জাকসুর দুজন নির্বাচন কমিশনারও পদত্যাগ করেছেন। যা প্রমাণ করে নির্বাচন কমিশনও নিরপেক্ষ থাকতে পারেনি। নানা কারণে ডাকসু-জাকসুর নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ। যে যার অবস্থান থেকে প্রতিবাদ জানাচ্ছে। তবে জুলাই গণ আন্দোলনের প্রথম সারির নেতাদের নেতৃত্বে গঠিত গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের ভরাডুবির পর তাদের নীরবতা নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। যেখানে প্রায় সব সংগঠনই ডাকসু-জাকসু নির্বাচনের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে, সেখানে গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের নেতারা যেন নির্বাক দর্শক। এই নীরবতা জনমনে সন্দেহ জাগিয়েছে প্রকারান্তরে কি তারা শিবির-সমর্থিত প্যানেলের বিজয়ে সন্তুষ্ট? ডাকসু নির্বাচনে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ভরাডুবির সঙ্গে সঙ্গে গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক প্রাসঙ্গিকতা নিয়েও এখন প্রশ্ন উঠছে। মাত্র এক বছরের ব্যবধানে জুলাই আন্দোলনের নেতাদের জনপ্রিয়তার এরকম পতন নানা দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্লেষণের দাবি রাখে। নির্বাচনে কারচুপির সামান্যতম প্রতিবাদ না করায় জনমনে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন জাগছে- গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ কি তবে শিবিরের সঙ্গে কোনো গোপন সমঝোতায় গিয়েছিল?

ডাকসু-জাকসু নির্বাচনে ফলাফলের হিসাব আরও অস্বাভাবিক। ডাকসুর মোট ২৮টি পদের মধ্যে ২৩টি দখল করেছে শিবির। ছাত্রদল, যারা মাঠে সক্রিয়তা ও জনপ্রিয়তায় অনেক এগিয়ে ছিল, তাদের ভাগ্যে জোটেনি একটিও পদ। আর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ পদে বিজয়ী হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবির-সমর্থিত ‘সমন্বিত শিক্ষার্থী জোট’ প্যানেলের প্রার্থীরা। তারা জাকসুর ২৫টি পদের মধ্যে সাধারণ সম্পাদক (জিএস), দুটি যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকসহ (এজিএস) ২০টি পদে জয় পেয়েছেন। এমন ফলাফল ছাত্রসমাজ মেনে নিতে পারেনি। এটি আসলেই শিক্ষার্থীদের রায়ের প্রতিফলন নয়; বরং পূর্বনির্ধারিত এক নাটকের পরিণতি। ডাকসু নির্বাচনে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের অভিযোগ এনে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা বলেছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, প্রক্টরিয়াল বডিসহ নির্বাচনে সম্পৃক্ত শিক্ষক এবং অন্যদের বেশির ভাগ ছাত্রশিবির-সমর্থিত ছিল। ফলে নির্বাচনে ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেল আলাদা সুবিধা পেয়েছে। ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি খোরশেদ আলম সোহেল বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ব্যবস্থার প্রায় পুরোটাই জামায়াত-শিবির সমর্থিত। ফলে তারা নির্বাচনে একচেটিয়া সুবিধা পেয়েছে। ভোটে কারচুপি হলেও তা ওই সুবিধার কারণে ধামাচাপা দিতে সক্ষম হয় ছাত্রশিবির।’ আবার নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের সঙ্গে ছাত্রশিবিরের আঁতাতের কারণেও নির্বাচনের ফলাফলের মোড় ঘুরে যায় বলে দাবি করেন তিনি। খোরশেদ আলম আরও বলেন, ‘ভোটের হার যেটা দেখানো হয়েছে, সেটাও সন্দেহজনক। ভোটের দিন সকালে ভোটারদের উপস্থিতি থাকলেও দুপুরের পর তা ছিল না। তাহলে এত ভোট কীভাবে পড়ল?’

রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটও এ বিষয়ে অনেক কিছু বলে দেয়। বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস স্পষ্ট করে অভিযোগ করেছেন, ‘আওয়ামী লীগের সঙ্গে আঁতাত করে ছাত্রলীগের ভোট শিবিরকে পাইয়ে দেওয়া হয়েছে।’

বাংলাদেশি অর্থনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী, লেখক ও রাজনৈতিক কর্মী আনু মুহাম্মদ ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ দৈনিক খবরের কাগজকে ডাকসু নির্বাচন সম্পর্কে বলেন, ‘গত ১৫ বছর যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলেছেন, তাদের অত্যাচার ছাত্ররা দেখেছেন। মুক্তিযুদ্ধের বিষয়টা সেভাবে গুরুত্ব পায়নি। ছাত্রলীগ কাদের ভোট দিয়েছে, সেটাও একটা ব্যাপার। তাদের ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ ভোট কোথায় গেল? ছাত্রলীগ ভোট না দিলে শিবির এত ভোট পেল কীভাবে?’ বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন মন্তব্য করেছেন, ডাকসু-জাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি, আর সামনের জাতীয় নির্বাচনেও একই কায়দায় কারচুপি হওয়ার আশঙ্কা প্রবল।

সব মিলিয়ে ডাকসু-জাকসু নির্বাচন প্রমাণ করেছে, এটি কোনো গণতন্ত্রের উৎসব নয়; বরং গণতন্ত্র হত্যার আরেকটি অধ্যায়। আগে থেকে জনপ্রিয় প্রার্থীকে পরাজিত ঘোষণা, ব্যালট পেপার জালিয়াতি, এজেন্টদের হয়রানি, ভোট গণনায় অনিয়ম, সিসিটিভি ফুটেজ গায়েব হওয়া, নির্বাচন কমিশনারদের পদত্যাগ- এসব ঘটনা মিলিয়ে যে ছবি উঠে আসে তা একটাই : পরিকল্পিত ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মাধ্যমে ছাত্রদলকে হারানো হয়েছে এবং ছাত্রশিবিরকে কৃত্রিমভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। ডাকসু নির্বাচনে কয়েকটি কেন্দ্রে প্রশাসনের সহায়তায় কারচুপির গুরুতর অভিযোগ এনে ভিসির কাছে অভিযোগের পর সন্ধ্যায় ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করে ছাত্রদল। সেখানে চোর চোর-ভোট চোর, প্রশাসন ভোট চোর ইত্যাদি স্লোগান দেওয়ায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে যেতে থাকে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ডাকসু নির্বাচনের প্রতিটি ধাপ গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছিলেন। দীর্ঘ রাজনৈতিক পথচলায় অর্জিত অভিজ্ঞতায় তিনি এখন এক পোড় খাওয়া ও দূরদর্শী নেতা। তাই তিনি আগেভাগেই অনুধাবন করেছিলেন- পালিয়ে যাওয়া পরাজিত শক্তি এই নির্বাচনকে ঘিরে নতুন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হতে পারে। নিজেদের মধ্যে বিভাজন ও হানাহানি সৃষ্টি করেই তারা ফায়দা লুটতে চায়- এমন সম্ভাবনাও তিনি স্পষ্টভাবে আঁচ করেছিলেন। এজন্যই তিনি নিজ দলের নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান সতর্ক থাকার এবং যে কোনো ধরনের হানাহানি থেকে বিরত থাকার জন্য। তারেক রহমানের সতর্কবাণীর পর ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনে শোচনীয় পরাজয়ের পরও ক্যাম্পাসে শুধু খণ্ড খণ্ড মিছিল করেছে ছাত্রদল। তাদের স্লোগানে প্রতিফলিত হয়েছে জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের তীব্রতা। তবে পরিস্থিতি উত্তপ্ত না করে, বড় কোনো সংঘাতে না জড়িয়ে, তারা ছিল তুলনামূলকভাবে সংযমী।

 

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, আহ্বায়ক, আমরা বিএনপি পরিবার ও সদস্য, বিএনপি মিডিয়া সেল

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
সর্বশেষ খবর
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

দুর্ভোগ
দুর্ভোগ

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম