শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০২:২৪, বুধবার, ১৮ জুন, ২০২৫

সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ চাইলেন ট্রাম্প, প্রস্তুত মার্কিন যুদ্ধবিমান, পাল্টাপাল্টি আরও তীব্র হামলা, হতাহত বাড়ছে ইরান-ইসরায়েলে
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। এরই মধ্যে ইরান-ইসরায়েল নিয়ে আবারও বিতর্কিত মন্তব্য দেখা গেল ডোনাল্ড ট্রাম্পের পোস্টে। সমাজমাধ্যমে তাঁর করা পোস্ট ইতোমধ্যে তৈরি করেছে নতুন চিন্তা। তাহলে ঠিক কী করতে চাইছেন তিনি। নিজের প্রথম পোস্টে তিনি লিখেছেন আনকন্ডিশনাল স্যারেন্ডার বা নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ। অর্থাৎ তিনি ইরানের আকাশকে নিজের নিয়ন্ত্রণে নিতে চাইছেন। তিনি সেখানে আরও লেখেন আমেরিকার প্রযুক্তির কাছে ইরানের কোনো তুলনা হবে না। ইরানের হাতে বেশ কয়েকটি উন্নতমানের অস্ত্র থাকতে পারে। তবে তা দিয়ে আমেরিকাকে রোখা যাবে না। এরপর তিনি লেখেন, আমরা জানি কোথায় প্রধান নেতা লুকিয়ে রয়েছেন। তিনি একজন সহজ টার্গেট। তবে তাকে আমরা এই সময় হত্যা করার কথা ভাবছি না। পাশাপাশি সাধারণ মানুষের ওপরেও মিসাইল হামলা করা হবে না। ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধে ফের রক্তাক্ত হয়েছে মধ্যপ্রাচ্য। আর এই আবহে তড়িঘড়ি জি৭ বৈঠক ছেড়ে দেশে ফিরলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। আর মার্কিন প্রেসিডেন্টের আচমকা এ পদক্ষেপকে ঘিরেই জল্পনার পারদ চড়ছে আন্তর্জাতিক মহলে। কারণ, নিজের সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি এমন কিছু করতে চলেছেন যা ইসরায়েল-ইরান সংঘর্ষ থামানোর থেকেও বড়। তবে কী সেই পদক্ষেপ, তা স্পষ্ট করেননি তিনি। বরং সবাইকে বলেছেন, তার পরবর্তী পদক্ষেপের দিকে নজর রাখতে। এদিকে ইসরায়েল ও ইরানের সংঘর্ষে দুই দেশই চালিয়ে যাচ্ছে ঘাত-প্রত্যাঘাতের যুদ্ধ, যা নিয়ে বিশ্বজুড়ে বাড়ছে উদ্বেগ। এ প্রেক্ষিতে হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, পরিস্থিতির গুরুত্বের জন্যই ট্রাম্পের সফরসূচি কাটছাঁট করা হয়েছে। এমনকি আমেরিকার পররাষ্ট্র সচিব মার্কো রুবিও ফিরে আসছেন ওয়াশিংটনে। এ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে-তাহলে কি সরাসরি যুদ্ধে জড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

এদিকে শুধু রাতে নয়, দিনের বেলায়ও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো শুরু করেছে ইরান। দুই পক্ষে বাড়ছে হতাহতের সংখ্যা। গতকাল সকালেও ইসরায়েলের বিভিন্ন এলাকায় সাইরেনের শব্দে সেখানে মানুষের ঘুম ভেঙেছে। ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের দাবি, ইরান সর্বশেষ হামলায় ইসরায়েলে ২০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে। বিবিসির মধ্যপ্রাচ্য সংবাদদাতা হুগো বাচেগা জেরুজালেম থেকে জানিয়েছেন, সকালে জেরুজালেম ও তেল আবিবে বিকট বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। এগুলোর মধ্যে কমপক্ষে একটি দেশটির কেন্দ্রে আঘাত করেছে। ইসরায়েলের একজন সামরিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ইরান যে ২০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে তার বেশির ভাগই তাঁরা প্রতিহত করতে পেরেছেন। তবে কয়েকটি খোলা জায়গায় পড়েছে বলে তাঁরা চিহ্নিত করেন। তাঁর দাবি, হামলা প্রতিহত করতে সক্রিয় রয়েছে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা। দেশটির জরুরি সেবা বিভাগ এখনো হামলার শিকার এলাকাগুলোয় উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে। অন্যদিকে, ইরানের রাজধানী তেহরানেও এখন বিস্ফোরণ এবং আকাশ প্রতিরক্ষার পাল্টা গুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে। এদিকে, এক টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু দাবি করেন, ইরানের পারমাণবিক ও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির ‘চরম ক্ষতি’ করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। তবে তিনি এও যোগ করেন, তাঁর বাহিনীর অভিযান শেষ হয়নি। সূত্র : বিবিসি, সিএনএন, আলজাজিরা

মোসাদের ভবনে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর বিভিন্ন ভবনে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানোর দাবি করেছে ইরান। এ ছাড়া ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের কার্যক্রম পরিকল্পনাবিষয়ক কেন্দ্রের ভবনেও হামলা চালিয়েছে দেশটি। ইরানি সংবাদ সংস্থা তাসনিম নিউজের প্রতিবেদনের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা। তবে এতে কতজন হতাহত হয়েছে, তা জানা যায়নি। প্রতিবেদনে বলা হয়, ইরানের ইসলামি রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি) নতুন এ হামলার দাবি করেছে। এ নিয়ে একটি বিবৃতিও প্রকাশ করেছে তারা। তাতে বলা হয়, আইআরজিসির ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর ইন্টেলিজেন্স সেন্টারে এবং গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের কার্যক্রম পরিকল্পনাবিষয়ক সেন্টারের ভবনে আঘাত হেনেছে। এ নিয়ে সরাসরি কিছু জানানো হয়নি ইসরায়েলের পক্ষ থেকে। তবে তারা বলছে, হার্জলিয়া এলাকায় স্পর্শকাতর কিছু জায়গায় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হয়েছে। এ হামলা সামরিক স্থাপনায় হয়েছে বলে নিশ্চিত না করলেও তারা বলছে, এ ধরনের জায়গা প্রভাবিত হয়েছে।

তেহরানে মোসাদের ড্রোন তৈরির কারখানা গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি : ইরানি কর্তৃপক্ষ রাজধানী তেহরানে ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের একটি ড্রোন তৈরির কারখানা গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি করেছে। ইরানের সরকারি বার্তা সংস্থা আইআরএনএ সোমবার এ তথ্য জানায়। বলা হয়েছে, তেহরান ও আলবোর্জ প্রদেশজুড়ে চালানো আলাদা অভিযানে মোসাদের হয়ে কাজ করা সন্দেহে দুই ব্যক্তিকে আটক করেছে ইরানি নিরাপত্তা বাহিনী। পুলিশের মুখপাত্র সাঈদ মন্তাজের আল-মেহদির বরাত দিয়ে জানানো হয়েছে, তেহরানের দক্ষিণে রেই কাউন্টির ফাশাফুয়েহ জেলায় এসব গ্রেপ্তার অভিযান চালানো হয়। এ সময় আটকদের কাছ থেকে ২০০ কেজিরও বেশি বিস্ফোরক, ২৩টি ড্রোনের যন্ত্রাংশ, লঞ্চার ও অন্যান্য কারিগরি সরঞ্জাম জব্দ করা হয়েছে। অভিযানে ব্যবহৃত একটি নিসান পিকআপ ট্রাকও জব্দ করা হয়েছে বলে জানায় কর্তৃপক্ষ। ইরানি কর্মকর্তারা বলছেন, মোসাদ দেশের অভ্যন্তরে নানা ধরনের নাশকতা চালানোর পরিকল্পনা করছিল। এর মধ্যে ছোট আকারের বিস্ফোরকবাহী ড্রোন ব্যবহার করে কৌশলগত স্থাপনায় হামলার পরিকল্পনাও ছিল।

ইরানের শীর্ষ সামরিক কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের : ইরানের যুদ্ধকালীন চিফ অব স্টাফ এবং দেশটির সবচেয়ে জ্যেষ্ঠ সামরিক কমান্ডার হিসেবে পরিচিত মেজর জেনারেল আলী শাদমানিকে হত্যার দাবি করেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। গতকাল এক বিবৃতিতে আইডিএফ জানিয়েছে, ‘আকস্মিক সুযোগের মধ্যে তেহরানের কেন্দ্রস্থলে একটি স্টাফ কমান্ড সেন্টারে রাতারাতি হামলায় শাদমানি নিহত হয়েছেন। শাদমানি ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির অন্যতম ঘনিষ্ঠজন। এ ছাড়া আইআরজিসির খাতাম আল-আনবিয়া সদর দপ্তরের প্রধান ছিলেন আলী শাদমানি। খাতাম আল-আনবিয়া আইআরজিসির নির্মাণ ও প্রকৌশল শাখা। এর অধীনে আইআরজিসি ও সাধারণ সেনাবাহিনী উভয়কেই সমন্বয় করা হয়। এ বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে ইরানের পক্ষ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া জানা যায়নি। মাত্র চার দিন আগে খাতাম আল-আনবিয়া সদর দপ্তরের দায়িত্ব নিয়েছিলেন শাদমানি। গত শুক্রবার ইসরায়েলি হামলায় এ দপ্তরের তৎকালীন প্রধান মেজর জেনারেল গোলাম আলী রাশিদ নিহত হলে শাদমানিকে এই পদে নিয়োগ দিয়েছিলেন খামেনি।

অবিলম্বে তেহরান খালি করার আহ্বান ট্রাম্পের : ইরান-ইসরায়েল সংঘাত পঞ্চম দিনে গড়ানোর আগেই তেহরানবাসীকে শহর খালি করার আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সোমবার নিজের ট্রুথ সোশ্যালে ট্রাম্প লিখেছেন, ‘সবাইকে এখনই তেহরান ত্যাগ করতে হবে।’ ওই পোস্টে তিনি আরও লেখেন, ‘ইরান আমার প্রস্তাবিত চুক্তি মেনে নিলে আজকের প্রাণহানি এড়ানো যেত। এটি দুঃখজনক ও অনর্থক প্রাণহানি। পরিষ্কার করে বলছি- ইরান পারমাণবিক অস্ত্র গ্রহণ করতে পারে না। আমি বারবার এটি বলেছি!’

ইসরায়েলের দুটি টিভি চ্যানেলের কার্যালয় খালি করার হুমকি : ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে হামলার পাল্টা জবাবে ইসরায়েলের দুটি টেলিভিশন চ্যানেল খালি করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে তেহরান। ইরানের আধা-সরকারি সংবাদমাধ্যম ফার্স ও মেহরের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরান জানায়, ইসরায়েলের চ্যানেল১২ ও চ্যানেল১৪-এর প্রধান কার্যালয় দ্রুত খালি করা উচিত। কারণ সেগুলোতে হামলা চালানো হতে পারে।

ইরানের সঙ্গে দ্রুত বৈঠকের নির্দেশ ট্রাম্পের : সংঘাতের পরিবর্তে শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথ খুঁজতে ইরানি কর্মকর্তাদের সঙ্গে যত দ্রুত সম্ভব বৈঠকের নির্দেশ দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিষয়টি সম্পর্কে অবগত এক ব্যক্তি ও এক মার্কিন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ খবর জানিয়েছে। গত সপ্তাহে ইসরায়েল প্রথম দফায় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানোর পর থেকেই ট্রাম্প প্রকাশ্যে বলে আসছেন, ইরানকে আলোচনার টেবিলে আসতে হবে এবং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি চুক্তিতে পৌঁছাতে হবে। একই সঙ্গে ইরান ও তাদের মধ্যস্থতাকারীদের সঙ্গে যোগাযোগের পথ খোলা রাখতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দলের সদস্যদের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। জি৭ সম্মেলনে ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠকেও ট্রাম্প জানান, ইসরায়েল-ইরানের মধ্যে যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আলোচনা চলছে এবং মার্কিন কর্মকর্তারা এ সপ্তাহেই ইরানি প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে বসার প্রত্যাশা করছেন। এক মার্কিন কর্মকর্তা সিএনএনকে জানিয়েছেন, এখনো কোনো বৈঠকের দিনক্ষণ নির্ধারিত হয়নি, তবে ইসরায়েল ও ইরান একটি ইতিবাচক পথে এগোচ্ছে বলে মনে হচ্ছে। ট্রাম্পও জানিয়েছেন, সোমবার মধ্যস্থতাকারীদের মাধ্যমে ইরান যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। তিনি বলেন, ‘আমার মনে হচ্ছে, ইরান এখন কার্যত আলোচনার টেবিলে বসতে আগ্রহী। তারা একটি চুক্তি করতে চায়।’ তবে কূটনৈতিক উদ্যোগ ব্যর্থ হলে যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপ কী হতে পারে- বিশেষ করে ইসরায়েলের সঙ্গে মিলে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ধ্বংসে সামরিক হস্তক্ষেপ করবে কি না, সে বিষয়ে কিছু জানাননি মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তার আগে ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসউদ পেজেশকিয়ান বলেছেন, ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চায় না ইরান। তবে কোনো আক্রমণের সমানমাত্রায় পাল্টা জবাব দেবে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এ আলোচনা এ অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে ইসরায়েলের আগ্রাসন বন্ধ হওয়ার ওপর নির্ভর করছে।’ স্থানীয় সময় সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র ইরানে কোনো হামলায় অংশ নেয়নি। হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র অ্যালেক্স ফিফার বলেন, ‘মার্কিন বাহিনী প্রতিরক্ষামূলক অবস্থানেই রয়েছে এবং তা এখনো অপরিবর্তিত। আমরা কেবলমাত্র আমেরিকার স্বার্থ রক্ষায় পদক্ষেপ নেব।’

ইসরায়েলে অবস্থানরত মার্কিন নাগরিকদের নিরাপদে থাকার পরামর্শ : ইসরায়েলে অবস্থানরত মার্কিন নাগরিকদের দুঃসংবাদ দিয়েছে সেখানকার মার্কিন দূতাবাস। সোমবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যার দিকে এক বার্তায় দূতাবাসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বর্তমান যুদ্ধ পরিস্থিতিতে যেসব নাগরিক ইসরায়েলে বসবাস করছেন, তাদের আপাতত নিজেদের সুরক্ষার ব্যবস্থা নিজেদেরই করতে হবে।

খামেনিকে হত্যা করলেই সংঘাতের অবসান হবে-নেতানিয়াহু : প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, ‘আমার যা করা প্রয়োজন, তাই করছি।’ ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনিকে হত্যা করলে ইসরায়েল ও ইরানের চলমান সংঘাতের অবসান হবে বলে মন্তব্য করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। সোমবার মার্কিন সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নেতানিয়াহু বলেন, ‘এটি সংঘাতকে আরও বাড়াবে না, বরং সংঘাতের ইতি টানবে।’

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ভবনে ইসরায়েলি হামলায় মৃত্যু বেড়ে ৩ : তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের প্রধান কার্যালয়ে ইসরায়েলের বিমান হামলায় তিনজন নিহত হয়েছেন। হামলার একদিন পর সোমবার সম্প্রচারকারী চ্যানেল আইআরআইবি জানিয়েছে, ইসরায়েলের হামলায় টেলিভিশনের তিনজন কর্মী নিহত হয়েছেন এবং কয়েকজন আহত হয়েছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ খবর জানিয়েছে। লাইভ সম্প্রচারে উপস্থাপক সহার এমামি ‘মাতৃভূমির বিরুদ্ধে আগ্রাসনের’ নিন্দা জানান। ঠিক তখনই সেখানে বিস্ফোরণ ঘটে এবং পর্দাজুড়ে ধোঁয়া ও ধ্বংসাবশেষ ছড়িয়ে পড়ে। পরে তাকে স্টুডিও থেকে দৌড়ে বেরিয়ে যেতে দেখা যায়। এরপর ভিডিওটি শেষ হয়। এর আগে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন আইআরআইবির এক সংবাদ সম্পাদক ও আরেকজন কর্মীর মৃত্যুর খবর দিয়েছিল। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারকের সদর দপ্তর লক্ষ্য করে হামলা চালানোর সময় স্থানীয়দের ওই এলাকা ত্যাগ করার নির্দেশ দেওয়া হয়।

নতুন ‘আত্মঘাতী’ ড্রোন উন্মোচন করেছে ইরান : ইসরায়েলের সঙ্গে চলমান সংঘাতের মধ্যেই ‘শাহেদ-১০৭’ নামে নতুন ‘আত্মঘাতী’ ড্রোন উন্মোচন করেছে ইরান। দেশটির আইআরজিসির মহাকাশ বাহিনী এ ড্রোন প্রকাশ্যে আনে। এদিন ইরানের সংবাদমাধ্যম মেহের নিউজ এজেন্সির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, শাহেদ-১০৭ একটি মানববিহীন আকাশযান (ইউএভি), যা আত্মঘাতী হামলার জন্য বিশেষভাবে নির্মিত। এটি পিস্টন ইঞ্জিনচালিত এবং ১ হাজার ৫০০ কিলোমিটারেরও বেশি দূরত্বে উড়তে সক্ষম। ড্রোনটির ছবিও প্রকাশ করা হয়েছে। এর দীর্ঘ পাল্লা এবং নির্ভুলতা একে কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ করে তুলেছে। সম্প্রতি প্রকাশিত ছবিতে দেখা গেছে, নতুন আবিষ্কার করা ড্রোনটি ইসরায়েলি অধিকৃত অঞ্চলের ওপর দিয়ে ‘অ্যারো ৩’ আকাশ প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থার কাছে পৌঁছে গেছে। তাই এটি প্রমাণ করে যে, নতুন ইরানি ড্রোনটি ইসরায়েলের বহুস্তরবিশিষ্ট প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার ভিতরে ঢুকতে সক্ষম হবে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, যদি শাহেদ-১০৭ ড্রোন দলগতভাবে ব্যবহার করা হয়, তবে তা ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে। তবে ইরান জানিয়েছে, শাহেদ-১০৭ কেবল প্রতিরক্ষামূলক কৌশলের অংশ হিসেবেই ব্যবহৃত হবে।

ইসরায়েলি হামলার নিন্দা ২১ আরব-মুসলিম দেশের : ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা জানিয়ে ২১টি আরব ও মুসলিম দেশ যৌথ বিবৃতি দিয়েছে। একই সঙ্গে তারা আঞ্চলিক উত্তেজনা কমানো, নির্বিচারে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ এবং আন্তর্জাতিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর আহ্বান জানিয়েছে। মিসরের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা মেনা এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। এ বিবৃতি এসেছে মিসরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বদর আবদেলআত্তির উদ্যোগে, যিনি অঞ্চলজুড়ে বিভিন্ন দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গে আলোচনার পর তা চূড়ান্ত করেন। যৌথ বিবৃতিতে অংশ নেওয়া দেশগুলো হলো- তুরস্ক, জর্ডান, সংযুক্ত আরব আমিরাত, পাকিস্তান, বাহরাইন, ব্রুনাই, চাদ, গাম্বিয়া, আলজেরিয়া, কোমোরোস, জিবুতি, সৌদি আরব, সুদান, সোমালিয়া, ইরাক, ওমান, কাতার, কুয়েত, লিবিয়া, মিসর ও মাউরিতানিয়া। বিবৃতিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা ইরানের ভূখণ্ডে ইসরায়েলের হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন বলে উল্লেখ করেন। তারা জাতীয় সার্বভৌমত্ব, ভৌগোলিক অখণ্ডতা ও সুসম্পর্ক বজায় রাখার নীতিমালার প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর ওপর গুরুত্ব দেন এবং বিরোধের শান্তিপূর্ণ সমাধান চান।

ইরানে ইসরায়েলি হামলার ‘ভয়াবহ পরিণতি’ হতে পারে-কাতার : ইরানে ইসরায়েলি হামলার ‘ভয়াবহ পরিণতি’ হতে পারে ইরান-ইসরায়েলের চলমান উত্তেজনায় কাতারের রাজধানী দোহায় এক সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেছেন দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাজেদ আল-আনসারি। এ সময় তিনি ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলার কড়া নিন্দা জানিয়েছেন। পাশাপাশি আঞ্চলিক শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য অবিলম্বে সহিংসতার পথ পরিহার করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। সংবাদ সম্মেলনে কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলার ঘটনাকে ? ‘অবিবেচনাপ্রসূত পদক্ষেপ’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন। ইসরায়েলি এ হামলার ‘ভয়াবহ পরিণতি’ হতে পারে উল্লেখ করে কড়া নিন্দা জানান তিনি।

ট্রাম্পকে নিজের স্বাক্ষর করা জার্সি উপহার দিয়ে শান্তির বার্তা রোনালদোর : ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধাবস্থার পরিস্থিতি যখন আরও ভয়াবহ রূপ ধারণ করছে, তখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে শান্তির বার্তা দিয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। প্রেসিডেন্টকে নিজের স্বাক্ষর করা একটি জার্সিও উপহার পাঠিয়েছেন পর্তুগিজ মহাতারকা।

আর তা হাতে পেয়ে রোনালদোকে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন ট্রাম্প। কানাডার কানানাস্কিসের আলবার্টায় সোমবার অনুষ্ঠিত জি-৭ সম্মেলনে বিশ্বের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বিভিন্ন বৈশ্বিক বিষয়ে আলোচনায় অংশ নিচ্ছিলেন ট্রাম্প। সেখানে তার হাতে রোনালদোর স্বাক্ষরিত পর্তুগালের একটি জার্সি মার্কিন প্রেসিডেন্টের হাতে তুলে দেন ইউরোপিয়ান কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট অ্যান্টিনিও কস্তা।

এই বিভাগের আরও খবর
চোর সন্দেহে তিনজনকে পিটুনি চোখ তোলার চেষ্টা
চোর সন্দেহে তিনজনকে পিটুনি চোখ তোলার চেষ্টা
বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত
বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত
ভোট সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ চ্যালেঞ্জ
ভোট সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ চ্যালেঞ্জ
দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা
দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা
উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে
উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন
বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন
বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন
স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি
স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি
৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি
৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি
হারানো অস্ত্রের খবর দিলে পুরস্কার
হারানো অস্ত্রের খবর দিলে পুরস্কার
সর্বশেষ খবর
বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা
বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হড়কা বানে গ্রাম বিপর্যস্ত, উত্তর কাশীতে এখনও নিখোঁজ অনেকে
হড়কা বানে গ্রাম বিপর্যস্ত, উত্তর কাশীতে এখনও নিখোঁজ অনেকে

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ফিলিস্তিনের সমর্থনে বিক্ষোভ, গ্রেফতার ৫২২
লন্ডনে ফিলিস্তিনের সমর্থনে বিক্ষোভ, গ্রেফতার ৫২২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির
সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবুজবাগের বাইগদা এলাকায় দুষ্কৃতিকারীদের গুলিতে পথচারী আহত
সবুজবাগের বাইগদা এলাকায় দুষ্কৃতিকারীদের গুলিতে পথচারী আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা ফিলিস্তিনি জনগণের ভূখণ্ড: জাতিসংঘে চীনের রাষ্ট্রদূত
গাজা ফিলিস্তিনি জনগণের ভূখণ্ড: জাতিসংঘে চীনের রাষ্ট্রদূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের দায়িত্বশীল আচরণের নির্দেশ
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের দায়িত্বশীল আচরণের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরকীয়ার অভিযোগে যুবককে ৬ টুকরা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
পরকীয়ার অভিযোগে যুবককে ৬ টুকরা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হবে’
‘৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক বহিষ্কার
বরিশালে স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা
চাঁদপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‍্যাগিং অভিযোগে জবির তিন শিক্ষার্থী বহিষ্কার, পাঁচজনকে ক্লাস কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি
র‍্যাগিং অভিযোগে জবির তিন শিক্ষার্থী বহিষ্কার, পাঁচজনকে ক্লাস কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান গণমানুষের নেতা : প্রিন্স
তারেক রহমান গণমানুষের নেতা : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে বন্যা প‌রি‌স্থি‌তি অপ‌রিবর্তিত
কুড়িগ্রামে বন্যা প‌রি‌স্থি‌তি অপ‌রিবর্তিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ৫ জুয়াড়ি আটক
চাঁদপুরে ৫ জুয়াড়ি আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, লাখ টাকা জরিমানা
গাজীপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, লাখ টাকা জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে হাসপাতাল থেকে নবজাতক চুরির অভিযোগ
নরসিংদীতে হাসপাতাল থেকে নবজাতক চুরির অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৭
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৭

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুকুর ভরাটের দায়ে পাঁচজনের কারাদণ্ড
পুকুর ভরাটের দায়ে পাঁচজনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জরুরি তথ্য চেয়ে মাউশির চিঠি, সময় ২০ আগস্ট পর্যন্ত
জরুরি তথ্য চেয়ে মাউশির চিঠি, সময় ২০ আগস্ট পর্যন্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা লাবলু গ্রেফতার
ধানমন্ডিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা লাবলু গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা
ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজির ঘটনায় সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার
চাঁদাবাজির ঘটনায় সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
ভাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচার বিভাগের প্রতিষ্ঠানগত স্বাধীনতা একক আধিপত্য প্রতিষ্ঠার চেষ্টা নয়: প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগের প্রতিষ্ঠানগত স্বাধীনতা একক আধিপত্য প্রতিষ্ঠার চেষ্টা নয়: প্রধান বিচারপতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে দুই ডাকাত আটক
নোয়াখালীতে দুই ডাকাত আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার পলাতক আসামি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড
সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়
‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩
ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন
‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়
ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি
ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার
ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান
ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!
ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর
নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই
সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন
খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান
বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা
ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত
ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক
রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ আগস্ট)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রীর গাঁজা কাণ্ডে ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিলম্বিত
যাত্রীর গাঁজা কাণ্ডে ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিলম্বিত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার
বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড
টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা
ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০
তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই টুলের অপব্যবহার বন্ধের তাগিদ মেহজাবিনের
এআই টুলের অপব্যবহার বন্ধের তাগিদ মেহজাবিনের

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা
পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ
বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ

নগর জীবন

আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব
আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!

সম্পাদকীয়

লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার
লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে
শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে

শোবিজ

সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি
সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত
প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত

নগর জীবন

এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র
এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আসল-নকল চেনা দায়
আসল-নকল চেনা দায়

পেছনের পৃষ্ঠা

তটিনীর প্রিয় মানুষ
তটিনীর প্রিয় মানুষ

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী
চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা
প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা

মাঠে ময়দানে

বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক

প্রথম পৃষ্ঠা

শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা
শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি
স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি
৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে
উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত
বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন
বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা
দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়
ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়

মাঠে ময়দানে

দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির সূতিকাগার
দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির সূতিকাগার

প্রাণের ক্যাম্পাস

কাতারের দোহায় বসুন্ধরা কিংস
কাতারের দোহায় বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

হারানো অস্ত্রের খবর দিলে পুরস্কার
হারানো অস্ত্রের খবর দিলে পুরস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

দশম ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস জিনিয়াস বাংলাদেশ ২০২৫
দশম ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস জিনিয়াস বাংলাদেশ ২০২৫

প্রাণের ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা

প্রথম পৃষ্ঠা

পানিভর্তি বালতিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিভর্তি বালতিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউসেট ও ডিইএনের আওতাধীন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সমঝোতা স্মারক
ইউসেট ও ডিইএনের আওতাধীন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সমঝোতা স্মারক

প্রাণের ক্যাম্পাস