শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩৩, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ১৫:২৮, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প ঘোষিত ২০ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প ঘোষিত ২০ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধ বন্ধের লক্ষ্যে ২০-দফা প্রস্তাবনা উন্মোচন করেছে হোয়াইট হাউস। প্রস্তাবে বলা হয়েছে, এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের অবসান ঘটবে, যে সংঘাতে ইতিমধ্যে ৬৬ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন এবং পুরো উপত্যকা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।

পরিকল্পনা অনুযায়ী, উভয় পক্ষ সম্মত হলে তাৎক্ষণিকভাবে যুদ্ধ শেষ হবে। ৭২ ঘণ্টার মধ্যে গাজায় আটক জীবিত ও মৃত সব জিম্মিকে ফেরত দেওয়া হবে এবং বিনিময়ে ইসরায়েলের কারাগারে থাকা ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তি দেওয়া হবে। 

প্রস্তাব অনুসারে, গাজা উপত্যকা সাময়িকভাবে একটি ফিলিস্তিনি টেকনোক্র্যাট সরকারের অধীনে পরিচালিত হবে, যেখানে হামাসের কোনো ভূমিকা থাকবে না এবং ইসরায়েল গাজা দখল করবে না।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই পরিকল্পনা মেনে নিয়েছেন বলে জানা গেছে। তবে হামাসের কর্মকর্তা মাহমুদ মারদাওয়ি আল-জাজিরাকে বলেছেন, তারা এখনো এ বিষয়ে কোনো লিখিত প্রস্তাবনা পাননি।

ট্রাম্পের উপস্থাপিত ২০ দফা প্রস্তাব মধ্যে রয়েছে :
১. গাজা হবে একটি উগ্রপন্থা ও সন্ত্রাসমুক্ত অঞ্চল, যা তার প্রতিবেশীদের জন্য কোনো হুমকি সৃষ্টি করবে না।

২. এরইমধ্যে চরম কষ্ট সহ্য করা গাজাবাসীর জীবনমান উন্নত করার লক্ষ্যে গাজাকে পুনর্গঠন করা হবে।
 
৩. উভয় পক্ষ যদি এ প্রস্তাবে সম্মত হয়, তবে যুদ্ধ সঙ্গে সঙ্গে শেষ হবে। ইসরায়েলি সেনারা বন্দি বিনিময়ের প্রস্তুতির জন্য একটি নির্ধারিত সীমারেখায় সরে যাবে। এ সময়ে বিমান ও কামানের গোলাবর্ষণসহ সব ধরনের সামরিক কার্যক্রম তাৎক্ষণিকভাবে স্থগিত থাকবে এবং শর্ত পূরণ না হওয়া পর্যন্ত যুদ্ধের সব ফ্রন্টলাইন স্থবির থাকবে।

৪. ইসরায়েলের আনুষ্ঠানিক সম্মতির পর থেকে হামাসকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে জীবিত ও মৃত সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে হবে।

৫. সব জিম্মিকে ফিরিয়ে দেয়ার পর ইসরায়েল ২৫০ জন যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত বন্দি এবং ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের পর আটক ১৭০০ জন গাজাবাসীকে মুক্তি দেবে, যার মধ্যে ওই সময়ে আটক সব নারী ও শিশুও অন্তর্ভুক্ত থাকবে। এছাড়া যদি কোনো ইসরায়েলি জিম্মির দেহাবশেষ মুক্তি দেয়া হয়, তবে তার বিনিময়ে ইসরায়েল ১৫ জন মৃত গাজাবাসীর দেহাবশেষ হস্তান্তর করবে।

৬. সব জিম্মিকে মুক্তি দেয়ার পর, যেসব হামাস সদস্য শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান মেনে নেবে এবং অস্ত্র সমর্পণ করার প্রতিশ্রুতি দেবে, তাদের সাধারণ ক্ষমা করা হবে। এ ছাড়া হামাসের যেসব সদস্য গাজা ছেড়ে যেতে ইচ্ছুক, তাদের গন্তব্য দেশগুলোতে নিরাপদে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করা হবে।

৭. চুক্তি গৃহীত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গাজা উপত্যকায় পূর্ণ মাত্রায় মানবিক সাহায্য পাঠানো হবে। এই ত্রাণের পরিমাণ কমপক্ষে ২৫ জানুয়ারি ২০২৫-এর চুক্তিতে উল্লিখিত মানবিক সহায়তার সমতুল্য হবে। এর মধ্যে থাকবে অবকাঠামো (জল, বিদ্যুৎ, পয়ঃনিষ্কাশন) পুনরুদ্ধার, হাসপাতাল ও বেকারিগুলোর সংস্কার এবং ধ্বংসস্তূপ সরানো ও সড়ক খুলে দেয়ার জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির প্রবেশ।

৮. এই ত্রাণ বিতরণ হবে সম্পূর্ণ নিরপেক্ষভাবে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর তত্ত্বাবধানে। এ ছাড়া ১৯ জানুয়ারি ২০২৫-এর চুক্তির প্রক্রিয়া মেনে রাফা ক্রসিং উভয় দিকে খুলে দেয়া হবে।

৯. প্রস্তাব অনুযায়ী গাজাকে একটি অস্থায়ী অন্তর্বর্তীকালীন শাসনের অধীন আনা হবে। এই প্রশাসন পরিচালনার দায়িত্বে থাকবে একটি টেকনোক্র্যাটিক ও রাজনীতি-বিবর্জিত ফিলিস্তিনি কমিটি, যা গাজাবাসীর জন্য দৈনন্দিন জনসেবা এবং পৌরসভার কাজ দেখভাল করবে।

১০. শান্তি প্রস্তাব অনুযায়ী, গাজা উপত্যকা পরিচালনার জন্য একটি অস্থায়ী অন্তর্বর্তীকালীন শাসনব্যবস্থা চালু করা হবে। এই কমিটিতে থাকবেন যোগ্য ফিলিস্তিনি এবং আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা। যার কাজ হবে গাজাবাসীর জন্য দৈনন্দিন জনসেবা ও পৌরসভার কাজ দেখাশোনা করা।

এই কমিটিতে থাকবেন যোগ্য ফিলিস্তিনি এবং আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা। তাদের তত্ত্বাবধান করবে একটি নতুন আন্তর্জাতিক ট্রানজিশনাল সংস্থা, যার নাম ‘বোর্ড অব পিস’। এই বোর্ডের প্রধান ও সভাপতি হবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ারসহ আরও সদস্য ও রাষ্ট্রপ্রধানদের নাম পরে ঘোষণা করা হবে।

এই সংস্থাটি গাজার পুনর্গঠনের কাঠামো তৈরি এবং অর্থায়ন পরিচালনার মূল দায়িত্ব নেবে। যতক্ষণ-না ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ (PA) তাদের প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে (যেমন ট্রাম্পের ২০২০ সালের পরিকল্পনা ও সৌদি-ফরাসি প্রস্তাবে প্রস্তাবিত) নিরাপদে গাজার নিয়ন্ত্রণ ফিরে নিতে সক্ষম হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত এই বোর্ড সক্রিয় থাকবে। এর প্রধান লক্ষ্য হলো আধুনিক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসরণ করে এমন একটি দক্ষ ও কার্যকর শাসন প্রতিষ্ঠা করা যা গাজাবাসীর সেবা নিশ্চিত করবে এবং বিনিয়োগ আকর্ষণে সহায়ক হবে।

১১. মধ্যপ্রাচ্যের সেরা বিশেষজ্ঞদের দিয়ে ট্রাম্প গাজার পুনর্গঠনে একটি বিশেষ অর্থনৈতিক পরিকল্পনা তৈরি করবেন। এই উদ্যোগের লক্ষ্য হলো নিরাপত্তা ও প্রশাসনিক কাঠামোকে এমনভাবে সাজানো, যাতে আন্তর্জাতিক গোষ্ঠীর তৈরি করা সুচিন্তিত ও আকর্ষণীয় বিনিয়োগ প্রস্তাবগুলো সহজেই আকৃষ্ট করা যায় এবং তা বাস্তবায়িত করা যায়। এই বিনিয়োগগুলো গাজার ভবিষ্যতের জন্য কর্মসংস্থান, সুযোগ এবং আশা সৃষ্টি করবে।

১২. এই পরিকল্পনার আওতায় বিনিয়োগ ও বাণিজ্য আকর্ষণের জন্য বিশেষ শুল্ক সুবিধা ও অগ্রাধিকারমূলক প্রবেশাধিকার দিয়ে একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরি করা হবে।

১৩. এ পরিকল্পনায় কাউকেই গাজা ছাড়তে বাধ্য করা হবে না। যারা গাজা ত্যাগ করতে চাইবে, তারা যেমন স্বাধীনভাবে তা করতে পারবে, তেমনি তাদের ফিরে আসারও পূর্ণ স্বাধীনতা থাকবে। কর্তৃপক্ষ গাজার মানুষকে থেকে যাওয়ার জন্য উৎসাহিত করবে এবং তাদের একটি উন্নত গাজা গড়ার সুযোগ দেবে।

১৪. শান্তি চুক্তি কার্যকর হলে, হামাস ও অন্যান্য কোনো সামরিক গোষ্ঠী গাজার প্রশাসনে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে আর কোনো ভূমিকা রাখতে পারবে না। প্রস্তাবে গাজার পূর্ণ নিরস্ত্রীকরণের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

এর অংশ হিসেবে : টানেল, অস্ত্র উৎপাদন কেন্দ্রসহ সমস্ত সামরিক ও সন্ত্রাসী অবকাঠামো ধ্বংস করা হবে এবং ভবিষ্যতে তা পুনর্নির্মাণ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ থাকবে। স্বাধীন পর্যবেক্ষকদের তত্ত্বাবধানে গাজার নিরস্ত্রীকরণ প্রক্রিয়া চলবে, যেখানে একটি সম্মত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সমস্ত অস্ত্র স্থায়ীভাবে নিষ্ক্রিয় করা হবে। এই বিশাল প্রক্রিয়াকে সমর্থন দিতে একটি আন্তর্জাতিক অর্থায়নে পরিচালিত 'অস্ত্র কেনা ও পুনর্বাসন' (buy back and reintegration) কর্মসূচি থাকবে। এই চুক্তির মাধ্যমে ‘নতুন গাজা’ সম্পূর্ণরূপে একটি সমৃদ্ধ অর্থনীতি গড়ে তোলা এবং এর প্রতিবেশীদের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান বজায় রাখার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হবে।

১৫. আঞ্চলিক দেশগুলো গ্যারান্টি দেবে যে হামাস চুক্তি মানছে এবং গাজা আর কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করবে না।

১৬. গাজায় অভ্যন্তরীণ ও সীমান্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক ও আরব অংশীদারদের সহায়তায় ISF গঠন করা হবে, যা ফিলিস্তিনি পুলিশকে প্রশিক্ষণ দেবে এবং পুনর্গঠনের জন্য পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করবে।

১৭. ইসরায়েল গাজাকে দখল করবে না। ISF স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা করলে, IDF ধাপে ধাপে প্রত্যাহার করবে, তবে নতুন করে সন্ত্রাসী ঝুঁকি তৈরি না হওয়া পর্যন্ত সীমান্তে একটি নিরাপত্তা বেষ্টনী বজায় থাকবে।

১৮. যদি হামাস এই প্রস্তাব গ্রহণে দেরি করে বা সরাসরি প্রত্যাখ্যান করে, তবুও এই পরিকল্পনা থেমে থাকবে না। সেক্ষেত্রে উল্লিখিত বর্ধিত ত্রাণ কার্যক্রমসহ সমস্ত প্রক্রিয়া ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (IDF) কাছ থেকে আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনীর (ISF) হাতে আসা সন্ত্রাসমুক্ত অঞ্চলগুলোতে কার্যকর করা হবে।

১৯. ফিলিস্তিনি ও ইসরায়েলিদের মানসিকতা এবং দৃষ্টিভঙ্গি বদলানোর লক্ষ্যে একটি আন্তঃধর্মীয় সংলাপ প্রক্রিয়া প্রতিষ্ঠা করা হবে। এই প্রক্রিয়ায় সহনশীলতা ও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের মূল্যবোধের ওপর জোর দেয়া হবে এবং শান্তি থেকে প্রাপ্ত সুবিধাগুলো তুলে ধরা হবে।

২০. গাজার পুনর্গঠন ও ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের সফল সংস্কারের মাধ্যমেই অবশেষে ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের পথ তৈরি হতে পারে। তথ্যসূত্র : আল-জাজিরা ও টাইমস অব ইসরায়েল।

বিডি-প্রতিদিন/শআ

এই বিভাগের আরও খবর
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
সর্বশেষ খবর
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

৩৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

৫৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা