শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৭, সোমবার, ১১ মে, ২০২০ আপডেট:

মহামারী স্প্যানিশ ফ্লু থেকে যে ৫টি শিক্ষা নিতে পারে করোনা আক্রান্ত বিশ্ব

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মহামারী স্প্যানিশ ফ্লু থেকে যে ৫টি শিক্ষা নিতে পারে করোনা আক্রান্ত বিশ্ব

বিশ্বজুড়ে বিপর্যয় নামিয়ে এনেছে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস। এরই মধ্যে বিশ্বের ২১২টি দেশ ও অঞ্চলে তাণ্ডব চালাচ্ছে এই ভাইরাস। এর ধ্বংসযজ্ঞ ইতোমধ্যে মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে আমেরিকা, ব্রিটেন, ইতালি, স্পেন ও ফ্রান্স।

এসব দেশের পাশাপাশি অন্যান্য দেশেও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে এই ভাইরাস। বিশ্বব্যাপী প্রতি মুহূর্তে বাড়ছে এই ভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা।

করোনাভাইরাস মহামারী সূচনার পর থেকেই আলোচনায় উঠে আসে একশ’ বছর আগের ভয়ঙ্কর মহামারী স্প্যানিশ ফ্লু।  ওই মহামারী থেকে থেকে শিক্ষা নিতে পারে বর্তমানে করোনা আক্রান্ত বিশ্ব।

সর্বকালের সবচেয়ে ভয়াবহ ওই মহামারীর অন্যতম শিক্ষা হচ্ছে- শেষ পর্যন্ত সামাজিক দূরত্ব বিধি মেনে চলা। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কার্যকর সামাজিক দূরত্ব বিধির মাধ্যমে চলমান করোনার মহামারী থেকে অনেকটাই মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

তবে এটাই একমাত্র সমাধান নয়। স্প্যানিশ ফ্লুর সময়ের সামাজিক দূরত্ব বিধির অভিজ্ঞতা থেকে আনুষঙ্গিক আরও অন্তত পাঁচটি শিক্ষা কাজে লাগানো যায়।

এক: মহামারী সম্পূর্ণভাবে নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত বিধি লঙ্ঘন করা যাবে না : স্প্যানিশ ফ্লুর প্রথম প্রকোপ শুরু হয় ১৯১৮ সালের মার্চে যুক্তরাষ্ট্রের কানসাসে। সেই সময় এ মহামারীর মোকাবেলায় যুক্তরাষ্ট্রের বহু রাজ্য ও শহরই জনগণকে বেশকিছু বিধিনিষেধ মেনে নির্দেশনা দিয়েছিল।

ওইসব নির্দেশনাকেই এখন সামাজিক দূরত্ব বলা হচ্ছে। স্প্যানিশ ফ্লু থেকে বাঁচতে যুক্তরাষ্ট্রের স্কুল-কলেজ, হোটেল-রেস্তোরাঁ ও ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। নিষিদ্ধ করা হয়েছিল জনসমাবেশ। জনগণকে বলা হয়েছিল আইসোলেশন ও কোয়ারেন্টিনে থাকতে।

কিছু কিছু এলাকায় কয়েক মাস ধরে স্থায়ী ছিল এসব বিধিনিষেধ। এতে কাজও হয়েছিল বেশ; কিন্তু সব এলাকাতেই এ বিধি ভালোভাবে মানা হয়নি। সবসময় বিশেষজ্ঞ ও সরকারি নির্দেশনা মেনে চলেনি জনগণ। এর ফলে মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউ ছড়িয়ে পড়ে। কোনো কোনো শহরের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। গবেষণাতেও প্রমাণিত হয়েছে, স্প্যানিশ ফ্লুর বিস্তাররোধ ও মৃত্যুহার কমিয়ে আনতে সহায়তা করেছিল সামাজিক দূরত্ব বিধি। করোনা মহামারী মোকাবেলায় একশ’ বছর আগের এ নীতিই এখন অনুসরণ করার নির্দেশ দিচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

দুই: দ্রুত, টেকসই ও পর্যায়ক্রমে পদক্ষেপ বহু মানুষের প্রাণ বাঁচিয়েছিল : বিশ্লেষকরা বলছেন, এটাই সম্ভবত স্প্যানিশ ফ্লুর সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ শিক্ষা।

মহামারীর মোকাবেলায় আমাদের দ্রুত, টেকসই ও একের পর এক কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন। ভাইরাসটি সম্পূর্ণরূপে বিদায় না নেয়া পর্যন্ত হাল ছাড়া যাবে না; যা কিছু করার সময় ফুরিয়ে যাওয়ার আগেই করতে হবে।

২০০৭ সালে প্রকাশিত এক গবেষণায় ১৯১৮ সালের মহামারীর বিরুদ্ধে সফলতার তিনটি উপাদান খুঁজে পাওয়া যায়। প্রথমত, পদক্ষেপগুলো ছিল খুব দ্রুত অর্থাৎ ভাইরাসটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার আগেই কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া হয়; দ্বিতীয়ত, পদক্ষেপগুলো টেকসই ও স্থায়ী। মানে ভাইরাস নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত সামাজিক দূরত্ব মানা হয়েছিল।

বিধিনিষেধ শিথিল করা হলেও নতুন করে সংক্রমণ শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তা বহাল করা হয়; তৃতীয়ত, মানুষকে শুধু ঘরে থাকার পরামর্শ দেয়াই যথেষ্ট নয়। কারণ মানুষের সামাজিক বিধিনিষেধ ভঙ্গ করার প্রবণতা রয়েছে। এজন্য একের পর এক কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। এর ফলে বেঁচে গিয়েছিল অগণিত মানুষের প্রাণ।

তিন: তড়িঘড়ি করে বিধিনিষেধ শিথিল করা শহরগুলোতে ফের সংক্রমণ ছড়িয়েছিল : সামাজিক দূরত্ব অবশ্যই টেকসই ও স্থায়ী হওয়া চাই। উদাহরণস্বরূপ এটি একটানা কয়েক মাস হতে পারে। একসঙ্গে অনেক মানুষের জীবন বাঁচাতে এ অতি প্রয়োজন। স্প্যানিশ ফ্লু নিয়ে এক গবেষণায় দেখা গেছে, সে সময় যুক্তরাষ্ট্রের যেসব শহরে তড়িঘড়ি করে বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়েছিল সেসব শহরে নতুন করে সংক্রমণ ও মৃত্যু ভয়াবহরূপ নিয়েছিল। কারণ তখনও ভাইরাস সম্পূর্ণভাবে নির্মূল হয়নি।

চার: মহামারীর মারাত্মক প্রভাব দেখেই মানুষ কঠিন পদক্ষেপ নিয়েছিল : প্রশ্ন হচ্ছে, বিদ্যমান বাস্তবতায় সামাজিক দূরত্ব কতদিন প্রয়োজন হতে পারে বা কতদিন ঘরবন্দি থাকবে মানুষ।

কারণ টানা সামাজিক দূরত্ব ও বিধিনিষেধের সঙ্গে অর্থনীতির ক্ষতি ও মানুষের আয়-রোজগারের বিষয়টি জড়িত। বিষয়টি নিয়ে সেই সময়ের বিশেষজ্ঞদেরও উদ্বেগ ছিল।

তারাও জানতেন, একটানা কয়েক সপ্তাহ বা কয়েক মাস বিধিনিষেধ চালিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়; কিন্তু মানুষ ঠিকই মাসের পর মাস সামাজিক দূরত্ব চালিয়ে গিয়েছিল।

এর প্রধান কারণ ২০০৭ সালের এক গবেষণায় উঠে এসেছে। সেটি হল, মানুষ ততদিনে মহামারীর ঝুঁকি নিয়ে সচেতন হয়ে উঠেছিল। তারা এর ভয়াবহতা দেখেছিল। চোখের সামনেই কারও বাবা-মা, কারও সন্তান-আত্মীয়স্বজন মারা গিয়েছিল।

পাঁচ: মহামারীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কার্যকর নেতৃত্ব দরকার : স্প্যানিশ ফ্লুবিরোধী লড়াইয়ে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে সৎ, কার্যকর ও আন্তরিক নেতৃত্বের বিকল্প নেই।

সফলতা ও ব্যর্থতার মধ্যে এ ব্যাপারটিই বড় পার্থক্য গড়ে দিয়েছিল। যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট লুইস ও ফিলাডেলফিয়ার মধ্যে তুলনা করলে বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যায়। গবেষকরা বলছেন, ১৯১৮ সালে ওই রাজ্যের কয়েকটি শহরে সৎ ও নিষ্ঠাবান নেতা ছিলেন।

ছিল ভালো স্বাস্থ্য কমিশনারও যারা শহরের মেয়র, স্কুল-কলেজের প্রধান এবং পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করেছিলেন। মহামারীর বিরুদ্ধে এসব শহরের সফলতাও ছিল ঈর্ষণীয় ও নজিরবিহীন।

আবার কয়েকটি শহরের নেতৃত্ব ছিল খুবই খারাপ, অসৎ ও দুর্নীতিপরায়ণ। একে অপরের ওপর দোষারোপই ছিল তাদের প্রধান কাজ। যেমন পেনসিলভেনিয়ায় ফিলাডেলফিয়া ও পিটার্সবার্গের মেয়ররা সবসময় গভর্নরের সঙ্গে বিবাদে লিপ্ত ছিলেন। আবার গভর্নরের দ্বন্দ্ব ছিল রাজ্যের স্বাস্থ্য কমিশনারের সঙ্গে।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস
অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজে ইসরায়েলি সেনাদের হামলা
গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজে ইসরায়েলি সেনাদের হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ
প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় ভ্যানচালকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
খুলনায় ভ্যানচালকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরাসি ওপেনে শিরোপা ধরে রাখলেন আলকারাস
ফরাসি ওপেনে শিরোপা ধরে রাখলেন আলকারাস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান
ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত বছরের চেয়ে চামড়ার দাম বেশি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
গত বছরের চেয়ে চামড়ার দাম বেশি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র দেশের মানুষ সহ্য করবে না: দুলু
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র দেশের মানুষ সহ্য করবে না: দুলু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহ আমানত বিমানবন্দরে করোনা নজরদারি জোরদার
শাহ আমানত বিমানবন্দরে করোনা নজরদারি জোরদার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদের লম্বা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল
ঈদের লম্বা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

উয়েফা নেশন্স লিগে জার্মানিকে হারিয়ে তৃতীয় ফ্রান্স
উয়েফা নেশন্স লিগে জার্মানিকে হারিয়ে তৃতীয় ফ্রান্স

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুমের শিকার ও গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ পরিবারের পাশে রয়েছে বিএনপি: আমিনুল হক
গুমের শিকার ও গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ পরিবারের পাশে রয়েছে বিএনপি: আমিনুল হক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এইচআইভি নিরাময়ের সম্ভাবনায় বড় সাফল্য, বিস্মিত গবেষকেরা
এইচআইভি নিরাময়ের সম্ভাবনায় বড় সাফল্য, বিস্মিত গবেষকেরা

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জন্মদিনে মহাকাশ ভ্রমণে যাচ্ছেন শিল্পা শেঠি!
জন্মদিনে মহাকাশ ভ্রমণে যাচ্ছেন শিল্পা শেঠি!

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জনসেবা দিয়ে রাজনীতিতে এগিয়ে যেতে হবে : আতিকুর রহমান রুমন
জনসেবা দিয়ে রাজনীতিতে এগিয়ে যেতে হবে : আতিকুর রহমান রুমন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্গাপুরে পৃথক ঘটনায় তিনজনের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গাপুরে পৃথক ঘটনায় তিনজনের মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘ক্ষমতায় গিয়ে বিএনপি চরাঞ্চলের মানুষের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি কাজ করবে’
‌‘ক্ষমতায় গিয়ে বিএনপি চরাঞ্চলের মানুষের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি কাজ করবে’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও স্যাটেলাইটে বদলে যাচ্ছে তুরস্কের কৃষি খাত
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও স্যাটেলাইটে বদলে যাচ্ছে তুরস্কের কৃষি খাত

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২
চাঁদপুরে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তি পেল বসুন্ধরা টিস্যু পরিবেশিত ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক
মুক্তি পেল বসুন্ধরা টিস্যু পরিবেশিত ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?
তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২
৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা
উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প
ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!
রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী
মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ  জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে
ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের
ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ
ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো
মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি
লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা
কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা
মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন
মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু
ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল
কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি
ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান
ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান
ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক