শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

তুরাগ হত্যায় নানা ফাঁদ

উচ্ছেদের পরও দুই শতাধিক স্থাপনার দখলে তুরাগ, পাউবোর জমি ব্যবহার করে অবৈধ স্থাপনায় যাতায়াতের রাস্তা, নদের জমিতে আছে সরকারি স্থাপনাও, রাতের আঁধারে চলছে প্লাবন ভূমি ভরাট, ১৩১ পয়েন্টে কঠিন বর্জ্য ফেলে চলছে ভরাট
গোলাম রাব্বানী ও শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
তুরাগ হত্যায় নানা ফাঁদ

নানা কৌশলে গলা টিপে হত্যা করা হচ্ছে ঢাকা ও গাজীপুরের মধ্য দিয়ে বয়ে যাওয়া অন্যতম বাণিজ্যিক নদ তুরাগকে। ঢাকাকেন্দ্রিক নদ-নদীগুলোকে দ্রুত দখল ও দূষণমুক্ত করতে প্রধানমন্ত্রীর কঠোর নির্দেশনার পরও তুরাগের পাড় ও প্লাবন ভূমি দখল করে এখনো দাঁড়িয়ে আছে শিল্প-কারখানা, বাজার, হোটেল, রেস্তোরাঁ, ক্লাব, বাস-ট্রাক স্ট্যান্ড, ফিলিং স্টেশন, বাড়ি, দোকানসহ দুই শতাধিক স্থাপনা। সরকারের অধিগ্রহণ করা জমিতে বালু ফেলে তৈরি করা হয়েছে এসব স্থাপনায় যাওয়ার সংযোগ সড়ক। বেসরকারি দখলের পাশাপাশি সরকারি স্থাপনাও গড়ে উঠেছে তুরাগের জমিতে। প্রতিদিন রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে নদের প্লাবন ভূমি ও তীর। সরিয়ে ফেলা হচ্ছে সীমানা পিলার ও নদী রক্ষার ব্লক। সেই সঙ্গে ১৩১টি পয়েন্টে কঠিন বর্জ্য ফেলে ভরাট করা হচ্ছে তীর। ৯৯টি সুয়ারেজ লাইন দিয়ে অপরিশোধিত শিল্প ও পয়োবর্জ্য সরাসরি পড়ছে নদের পানিতে। এতে কালের সাক্ষী এক সময়ের খরস্রোতা তুরাগ ক্রমেই পরিণত হচ্ছে সরু নর্দমায়। সরেজমিন মিরপুরের গোড়ান চটবাড়ি এলাকা থেকে আবদুল্লাহপুর পর্যন্ত বেড়িবাঁধ দিয়ে গিয়ে দেখা গেছে, বেড়িবাঁধ ও তুরাগের মাঝখানের প্লাবন ভূমি ভরাট করে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন ধরনের শিল্প স্থাপনা, ক্লাব, হোটেল, রেস্তোরাঁ (কিছু রেস্তোরাঁ অবশ্য পানির মধ্যে টং বানিয়ে তৈরি করা হয়েছে), বাজার, ট্রাকস্ট্যান্ড, পেট্রলপাম্পসহ দেড় শতাধিক স্থাপনা। অধিকাংশ স্থাপনাই কয়েক বছরের পুরনো।  বেড়িবাঁধ থেকে এসব স্থাপনায় যাওয়ার জন্য প্লাবন ভূমি ও তুরাগের বিভিন্ন শাখা চ্যানেল ভরাট করে তৈরি করা হয়েছে ১০৩টি সংযোগ সড়ক। নতুন করে বালু ফেলে প্লাবন ভূমি ভরাট করা হয়েছে এমন ১৬টি স্থান নজরে এসেছে। গোড়ান চটবাড়ি এলাকায় বেড়িবাঁধ থেকে প্রায় ৪০০ গজ দূরে তুরাগের পাড়েই কয়েক একর জায়গা নিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে বাংলাদেশ ট্রাক-কাভার্ড ভ্যান (পিকআপ) মালিক সমিতির ট্রাক টার্মিনাল। গুগল ম্যাপে ওই এলাকায় তুরাগের মূল চ্যানেলের বাইরে বেশ কয়েকটি শাখা চ্যানেল দেখালেও বাস্তবে তার অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। এদিকে গাবতলী পশুরহাটের কাছে তুরাগের সীমানা পিলারের মধ্যেই গড়ে উঠেছে ইট-বালু-সুরকির গদি, বিভিন্ন দোকান, ওয়ার্কশপ। সরকারের কৃষি বিপণন অধিদফতরের বহুতল সেন্ট্রাল মার্কেটটিও তুরাগের সীমানা পিলার থেকে অন্তত ৫০ গজ নদের দিকে। সীমানা পিলারের মধ্যে রয়েছে অন্তত ৩৫টি ইট-বালু-সুরকির গদি, অস্থায়ী ট্রাক স্ট্যান্ডসহ অসংখ্য ছোট ছোট দোকান। গাবতলী পশুর হাটের পাশের দোকানিরা জানান, তাদের দোকান যেখানে, সেখানেও নদী দেখেছেন। তাদের চোখের সামনেই ভরাট হয়েছে। লুৎফর মহাজন নামের একজনকে তারা দোকানের ভাড়া দেন। এদিকে দূষণে বসিলা ও টঙ্গী এলাকায় তুরাগের পানির রং হয়ে গেছে কালো। পানি থেকে বের হচ্ছে উৎকট গন্ধ।

রিভার অ্যান্ড ডেল্টা রিসার্চ সেন্টারের গবেষণায় দেখা গেছে, শুধু দখল নয়, ৯৯টি সুয়ারেজ লাইন দিয়ে তুরাগে সরাসরি পড়ছে শিল্প ও পয়োবর্জ্য। এ ছাড়া ১৩১টি পয়েন্টে কঠিন বর্জ্য ফেলে ভরাট করা হচ্ছে নদ। ভরাটের কারণে তুরাগের ২২টি চ্যানেল বন্ধ হয়ে গেছে। সংস্থাটির চেয়ারম্যান  মোহাম্মদ এজাজ বলেন, পাউবো চাইলে একদিনের অভিযানে তুরাগ দখল করে গড়ে তোলা এসব অবৈধ স্থাপনার কার্যক্রম বন্ধ করে দিতে পারে। বেড়িবাঁধ থেকে পাউবোর জায়গা ব্যবহার করে এসব স্থাপনায় যাতায়াতের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সংযোগ সড়কগুলো কেটে দিলেই ওইসব প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যাবে। নতুন করে দখলও থেমে যাবে।

খোঁজ নিতে গিয়ে জানা গেছে, তুরাগ ও বেড়িবাঁধের মধ্যের প্লাবন ভূমিতে কিছু ব্যক্তি মালিকানা জমিও রয়েছে। সেই সব জমির পাশাপাশি খাস জমি ভরাট করে বিভিন্ন স্থাপনা গড়ে তুলেছে প্রভাবশালীরা। আর বেড়িবাঁধের পাশে পাউবোর অধিগ্রহণ করা জায়গা ভরাট করে এসব স্থাপনায় যাওয়ার রাস্তা তৈরি করেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নদী গতিপথ পরিবর্তন করায় অনেক সময় প্লাবন ভূমি ও তীরভূমিতে ব্যক্তি মালিকানাধীন জমিও থাকে। বসিলা এলাকায় নদের মধ্যেই ৮৯০ দাগ নদীর জমি আর ৮৯১ ও ৮৯২ দাগের জমি ব্যক্তিমালিকানাধীন। তবে এসব জমিতে ইচ্ছা করলেই যে কোনো স্থাপনা করার বিধান নেই। এ ব্যাপারে নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আইনানুযায়ী নদী বা নদীর বন্যা প্রবাহ এলাকায় ব্যক্তি বা সরকারেরও কোনো স্থাপনা থাকতে পারবে না। আমরা বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে সব ধরনের রেকর্ড যাচাই করে নদীর জায়গাগুলো চিহ্নিত করছি। কাজ শেষের পথে। নদীর জায়গা কেউ দখলে রাখতে পারবে না। সংস্থাটির সার্বক্ষণিক সদস্য মো. আলাউদ্দিন বলেন, প্রাকৃতিক জলাধার সংরক্ষণ আইন-২০০০ অনুযায়ী, নদ-নদীর তীরভূমি ও প্লাবন ভূমির রূপ পরিবর্তন করা যাবে না। বর্ষাকালে জোয়ারের পানি যতদূর ছড়িয়ে যায় ততদূর প্লাবন ভূমি। এখানে কৃষিকাজ করা যাবে কিন্তু ভরাট বা কোনো স্থাপনা নির্মাণ করা যাবে না। কিন্তু, তুরাগের বেড়িবাঁধের পর নদ পর্যন্ত অসংখ্য প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে প্লাবন ভূমিতে। ভরাট করা হয়েছে। সেসব প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার জন্য বেড়িবাঁধ থেকে পাউবোর জায়গায় বাঁধ দিয়ে রাস্তা তৈরি করেছে। আমরা পাউবোকে বলেছি। তারা ব্যবস্থা নিচ্ছে।

এদিকে সরকারের সর্বোচ্চ মহলের নির্দেশনা ও হাই কোর্টের নির্দেশের (রিট পিটিশন নম্বর ৩৫০৩/২০০৯) ভিত্তিতে গত বছরের ২৯ জানুয়ারি ঢাকার আশপাশের নদ-নদী দখলমুক্ত করার অভিযানে নামে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। ২৪ জুলাই পর্যন্ত ৬ মাসে বুড়িগঙ্গা, তুরাগ ও বালু নদীর উভয় পাড়ের ১৫৭ কিলোমিটার তীরভূমিতে অভিযান চালিয়ে ৪ হাজার ৭৭২টি ছোট-বড় স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। উদ্ধার হয় ১২১ একর তীরভূমি। তবে আইনি জটিলতায় তখন টঙ্গী এলাকায় তুরাগের ১০ একরের বেশি জায়গা দখল করে গড়ে ওঠা কয়েকটি শিল্প-কারখানা ও ব্যক্তি মালিকানাধীন ভবন না ভেঙেই প্রাথমিক অভিযান শেষ করে বিআইডব্লিউটিএ। অন্যদিকে উচ্ছেদ অভিযান শেষে উদ্ধারকৃত জমিতে ফের হানা দেয় দখলদাররা। গত ১ অক্টোবর গভীর রাতে  মোহাম্মদপুরের ঢাকা উদ্যান এলাকায় তুরাগ পাড়ে বিআইডব্লিউটিএ নির্মিত ওয়াকওয়ের রেলিং ভেঙে ও নদী রক্ষা ব্লক তুলে নদী ভরাট শুরু করে দুষ্কৃতকারীরা। খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থলে গিয়ে হাতেনাতে দুজনকে আটক করে বিআইডব্লিউটিএ। গত বছরের জুলাইয়ে অভিযান সমাপ্তির ছয় মাস না যেতেই তুরাগের আব্দুল্লাহপুর অংশে দুই তীর পুনর্দখল করে গড়ে ওঠে দুই তলা ভবনসহ বাজার। ১৯ ডিসেম্বর ফের অভিযান চালিয়ে পাঁচ শতাধিক পাকা ও কাঁচাঘর গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। মিরপুর বেড়িবাঁধ এলাকার বড়বাজার, পালপাড়া, হরিরামপুর এলাকায় উচ্ছেদের পর বার বার পুনর্দখলের চেষ্টা চলছে। গত আগস্টে আবারও অভিযান চালিয়ে ট্রাক-লেগুনা-রিকশাস্ট্যান্ডসহ বিভিন্ন স্থাপনা উচ্ছেদ করে বিআইডব্লিউটিএ। এ সময় বড়বাজার এলাকায় বর্জ্য তুলতে গিয়ে নদ থেকে উঠে আসে পরিত্যক্ত গাড়ি। স্থানীয়রা বলছেন, সব ধরনের মালামাল নদের মধ্যে ফেলে তুরাগ ভরাট করছে দখলদাররা।

এই বিভাগের আরও খবর
২০ টাকার নতুন নোট বাতিল চায় হেফাজত
২০ টাকার নতুন নোট বাতিল চায় হেফাজত
১০ জুন হামজার বাংলাদেশের সামনে সিঙ্গাপুর
১০ জুন হামজার বাংলাদেশের সামনে সিঙ্গাপুর
খালেদা জিয়ার হাতে বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার হাতে বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন উপদেষ্টা
দেশবাসীকে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জামায়াতের
দেশবাসীকে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জামায়াতের
বিজ্ঞাপন দিয়ে হবে উপাচার্য নিয়োগ
বিজ্ঞাপন দিয়ে হবে উপাচার্য নিয়োগ
নগদের সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা আত্মসাতে মামলা
নগদের সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা আত্মসাতে মামলা
মুক্তিপণ দাবিতে লিবিয়ায় নির্যাতন বাংলাদেশে গ্রেপ্তার
মুক্তিপণ দাবিতে লিবিয়ায় নির্যাতন বাংলাদেশে গ্রেপ্তার
সীমান্তে নারী শিশুসহ ৪০ জনকে পুশইন
সীমান্তে নারী শিশুসহ ৪০ জনকে পুশইন
বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবাহে বাধা সৃষ্টি হবে
বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবাহে বাধা সৃষ্টি হবে
টিউলিপ সিদ্দিকের ১৩ বছরের কর নথি জব্দ দুদকের
টিউলিপ সিদ্দিকের ১৩ বছরের কর নথি জব্দ দুদকের
এই ঈদেও জমেছে কেনাকাটা
এই ঈদেও জমেছে কেনাকাটা
এখনো বন্ধ হয়নি পলিথিন আগ্রাসন
এখনো বন্ধ হয়নি পলিথিন আগ্রাসন
সর্বশেষ খবর
বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ

এই মাত্র | জাতীয়

নড়াইলে দেড় ডজন মামলার আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নড়াইলে দেড় ডজন মামলার আসামিসহ গ্রেফতার ৫

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!
জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্টের দোসররা ঘাপটি মেরে বসে আছে: সেলিমা রহমান
ফ্যাসিস্টের দোসররা ঘাপটি মেরে বসে আছে: সেলিমা রহমান

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাট পৌরসভায় কোরবানির বর্জ্য অপসারণ শেষ
জয়পুরহাট পৌরসভায় কোরবানির বর্জ্য অপসারণ শেষ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১
কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শতভাগ বর্জ্য অপসারণের দাবি ডিএসসিসির
শতভাগ বর্জ্য অপসারণের দাবি ডিএসসিসির

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

জিয়া পরিবার ছাড়া জনসম্পৃক্ত হয়ে কেউ কাজ করেনি: এ্যানী
জিয়া পরিবার ছাড়া জনসম্পৃক্ত হয়ে কেউ কাজ করেনি: এ্যানী

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন
দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩
কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে তামাশা করলে দেশের মানুষ সহ্য করবে না : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে তামাশা করলে দেশের মানুষ সহ্য করবে না : নবীউল্লাহ নবী

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডিএনসিসির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম চলবে: মোহাম্মদ এজাজ
ডিএনসিসির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম চলবে: মোহাম্মদ এজাজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২৮

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নেশন্স লিগের ফাইনালে দর্শকের মৃত্যু
নেশন্স লিগের ফাইনালে দর্শকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক দিন পর পাওয়া গেল বন্য হাতির মৃত শাবক
এক দিন পর পাওয়া গেল বন্য হাতির মৃত শাবক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি
ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করোনা মোকাবিলায় আতঙ্ক নয়, সতর্ক থাকার বার্তা মমতার
করোনা মোকাবিলায় আতঙ্ক নয়, সতর্ক থাকার বার্তা মমতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ
ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ছাত্র-জনতার রক্তের সাথে বেইমানি করে রাজনীতি করার সুযোগ নেই’
‘ছাত্র-জনতার রক্তের সাথে বেইমানি করে রাজনীতি করার সুযোগ নেই’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লাসেন জানালেন অবসরের নেপথ্য কারণ
ক্লাসেন জানালেন অবসরের নেপথ্য কারণ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে জয় নিয়ে আত্মবিশ্বাসী কাবরেরা
সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে জয় নিয়ে আত্মবিশ্বাসী কাবরেরা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরও ৫ জনের করোনা শনাক্ত
আরও ৫ জনের করোনা শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা
মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় কুমিল্লায় নারী শিশুসহ ৭ জনের মরদেহ উদ্ধার
২৪ ঘণ্টায় কুমিল্লায় নারী শিশুসহ ৭ জনের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ
সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতিতে কোন ধরনের পেশি শক্তির ব্যবহার থাকবে না : আখতার
রাজনীতিতে কোন ধরনের পেশি শক্তির ব্যবহার থাকবে না : আখতার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়ার কারণ জানালেন ক্লাসেন
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়ার কারণ জানালেন ক্লাসেন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গভীর রাতে টর্চ জ্বালিয়ে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, আহত ২০
গভীর রাতে টর্চ জ্বালিয়ে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, আহত ২০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চামড়া শিল্পে নৈরাজ্য সিন্ডিকেট ভাঙতে কাজ করছে সরকার
চামড়া শিল্পে নৈরাজ্য সিন্ডিকেট ভাঙতে কাজ করছে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল
গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর
কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব
এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান
ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার
ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা
রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির
দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ
প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু
কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস
অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির
জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা
মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর
দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪
কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ
আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ
এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বিভাগেই বজ্রবৃষ্টির আভাস
৮ বিভাগেই বজ্রবৃষ্টির আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উয়েফা নেশন্স লিগে জার্মানিকে হারিয়ে তৃতীয় ফ্রান্স
উয়েফা নেশন্স লিগে জার্মানিকে হারিয়ে তৃতীয় ফ্রান্স

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুসিকের সহকারী প্রকৌশলী তোফাজ্জল গ্রেফতার
কুসিকের সহকারী প্রকৌশলী তোফাজ্জল গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্তুগালকে নেশন্স লিগ জিতিয়ে কাঁদলেন রোনালদো
পর্তুগালকে নেশন্স লিগ জিতিয়ে কাঁদলেন রোনালদো

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক