শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২২

বছরজুড়েই মাদকের বিস্তার

আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
বছরজুড়েই মাদকের বিস্তার

বছরজুড়ে ছিল মাদকের বিস্তার। আগের যে-কোনো সময়ের চেয়ে বিদায়ী বছরে মাদকের বিস্তার ঘটেছে কয়েক গুণ। সরকার ও সমাজের সর্বোচ্চ ক্ষমতাসীন বহু মানুষ এমনকি নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি মাদক ব্যবসা বা পাচারের সঙ্গে জড়িত থাকার খবর প্রকাশ হয় এ বছর। ক্ষেত্রবিশেষ কর্তৃপক্ষের আশ্রয়-প্রশ্রয়ে মাদকের বিস্তার ঘটেছে বিদায়ী বছরে। রাজনৈতিক প্রভাব-প্রতিপত্তি খাটিয়ে অনেকেই নিজেদের আড়াল করে রাখেন। আর লোক দেখানো গ্রেফতার চলেছে আগের মতোই।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, ২০২১ সালে ৪৪১ কেজি ২২১ গ্রাম হেরোইন, ৫ লাখ ৭৪ হাজার ৩০১ বোতল কোডিনমিশ্রিত ফেনসিডিল, ১০৬ কেজি ৬০৮ গ্রাম তরল ফেনসিডিল, ৮৬ হাজার ৬৯৬ কেজি ২৮১ গ্রাম গাঁজা, ১ কেজি ৫৫ গ্রাম কোকেন, ৫ কোটি ৩০ লাখ ৭৩ হাজার ৬৬৫ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ও ৪৮ হাজার ৬২৬টি অ্যাম্পুল ইনজেকশন উদ্ধার করা হয়। এ সময় মামলা হয়েছে ৯৩ হাজার ১৯০টি এবং আসামি গ্রেফতার হয়েছেন ১ লাখ ২২ হাজার ১৫২ জন। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর, পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, কাস্টমস ও বাংলাদেশ কোস্টগার্ড সমন্বিত অভিযানের ফলাফল এটি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বলছে, করোনার প্রভাব কাটিয়ে ২০২২ সালে বিভিন্ন প্রকারের মাদকদ্রব্য ধরা পড়েছে কয়েক গুণ।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বর্তমানে সারা দেশে সেবনকারীরা প্রতিদিন গড়ে ২০ কোটি টাকার নেশা গ্রহণ করছে। বছরের হিসাবে এর পেছনে খরচ হয় আনুমানিক ৭ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। এ ব্যবসায় জড়িত ২০০ গডফাদার ও বিক্রির নেটওয়ার্কে কাজ করে ১ লাখ ৬৫ হাজার জন। প্রতি বছরই বাড়ছে এ সংখ্যা। মাদকদ্রব্য লেনদেনের মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার হচ্ছে বিদেশে। নেশাজাতীয় দ্রব্যের বিস্তারের এই সর্বনাশা চিত্র যেভাবে আর্থিক ও শারীরিক ক্ষতি করছে, সেভাবে একটি প্রজন্মের চিন্তার জগতে বন্ধ্যত্ব সৃষ্টি করছে। দীর্ঘমেয়াদে এর ফল ভয়াবহ হবে। তারা আরও বলছেন, উঠতি বয়সী যুবকরা বিশেষ করে স্কুল-কলেজগামী ছেলেরা এ মরণ নেশায় জড়িয়ে পড়ছে। পারিবারিক অশান্তি, বেকারত্ব, প্রেমে ব্যর্থতা, বন্ধুদের প্ররোচনা, অসৎ সঙ্গ, নানারকম হতাশা ও আকাশ সংস্কৃতির নেতিবাচক প্রভাবে মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছে তারা। যারা নেশা করে তারা জানে নেশা কোনো উপকারী বা ভালো কাজ নয়। এটি মানুষের জীবনীশক্তি নষ্ট করে দেয়। ফলে আগামী প্রজন্মকে বাঁচাতে সমন্বিতভাবে কাজ করে মাদকের বিস্তার রোধ করতে হবে। সচেতনতামূলক কার্যক্রম বৃদ্ধি করে এর কুফল সম্পর্কে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রছাত্রীদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে। পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা যায়, ধারাবাহিকভাবে মাদকের বিস্তার বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০০৯ সাল থেকে ইয়াবা ৪০ হাজার গুণ বেশি বৃদ্ধি পেয়ে ২০১৯ সালে ৫ কোটি ৩০ লাখ ৪৮ হাজার ৫৪৮ পিস হয়েছে। ২০১৭ সাল থেকে মাদক উদ্ধারের ঘটনায় মামলা ১ লাখ ছাড়িয়েছে। এরপর আর তা লাখের নিচে নামেনি। একইভাবে এসব মামলায় আসামির তালিকাও ২০১৭ সাল থেকে ১ লাখের ওপরে গেছে। তালিকা ক্রমেই বড় হচ্ছে। যদিও এ হিসাবকে সাফল্য হিসেবে দেখছে উদ্ধারসংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাদকের বিস্তার আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধির কারণে ধরাও পড়ছে বেশি।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের পরিচালক (অপারেশনস) তানভীর মমতাজ বলেন, মাদকের বিস্তার রোধে প্রতি মাসে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। এ ছাড়া বড় বড় সামাজিক অনুষ্ঠান কেন্দ্র করে অপারেশনাল কার্যক্রম জোরদার করা হচ্ছে। র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে র‌্যাব সর্বদা জিরো টলারেন্স। এ পর্যন্ত ১ লাখ ৩৫ হাজারের বেশি মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মাদকের বিস্তার রোধে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করা হয়েছে। আমরা মাদকের কুফল উল্লেখ করে লিফলেট বিতরণসহ স্কুল-কলেজে গিয়ে ছাত্রছাত্রীদের সচেতন করছি।

পুলিশ সদর দফতরের এআইজি (মিডিয়া) মো. মনজুর রহমান বলেন, মাদকবিরোধী অভিযান নিয়মিতই চালানো হচ্ছে। মাঝে মাঝে বিশেষ অভিযান চালানো হয়। মাদক উদ্ধার এবং এর সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতার করা হচ্ছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার এ কে এম হাফিজ আক্তার গণমাধ্যমকে বলেন, মাদক নিয়ন্ত্রণ একটা মাল্টি অর্গানাইজেশনাল টাস্ক। বিভিন্নভাবে মাদক আসছে। এটা নিয়ে আরও বেশি কাজ করতে হবে। মাদক রুখতে সবার সহযোগিতা ও সচেতনতার বিকল্প নেই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধ বিশ্লেষক তৌহিদুল হক বলেন, বছরজুড়ে মাদকের উপস্থিতি লক্ষ করেছি সেটি নানা দিক দিয়ে ভয়ের ও শঙ্কার কারণ। যেসব উৎস থেকে বাংলাদেশে মাদক আসছে সেসব উৎস বন্ধ করতে হবে। মাদকের পৃষ্ঠপোষকদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনতে হবে। যারা ইতোমধ্যে মাদকে জড়িয়ে পড়েছে তাদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের মাধ্যমে সমাজের মূলধারায় ফিরিয়ে নিয়ে আসতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
২০ টাকার নতুন নোট বাতিল চায় হেফাজত
২০ টাকার নতুন নোট বাতিল চায় হেফাজত
১০ জুন হামজার বাংলাদেশের সামনে সিঙ্গাপুর
১০ জুন হামজার বাংলাদেশের সামনে সিঙ্গাপুর
খালেদা জিয়ার হাতে বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার হাতে বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন উপদেষ্টা
দেশবাসীকে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জামায়াতের
দেশবাসীকে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জামায়াতের
বিজ্ঞাপন দিয়ে হবে উপাচার্য নিয়োগ
বিজ্ঞাপন দিয়ে হবে উপাচার্য নিয়োগ
নগদের সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা আত্মসাতে মামলা
নগদের সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা আত্মসাতে মামলা
মুক্তিপণ দাবিতে লিবিয়ায় নির্যাতন বাংলাদেশে গ্রেপ্তার
মুক্তিপণ দাবিতে লিবিয়ায় নির্যাতন বাংলাদেশে গ্রেপ্তার
সীমান্তে নারী শিশুসহ ৪০ জনকে পুশইন
সীমান্তে নারী শিশুসহ ৪০ জনকে পুশইন
বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবাহে বাধা সৃষ্টি হবে
বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবাহে বাধা সৃষ্টি হবে
টিউলিপ সিদ্দিকের ১৩ বছরের কর নথি জব্দ দুদকের
টিউলিপ সিদ্দিকের ১৩ বছরের কর নথি জব্দ দুদকের
এই ঈদেও জমেছে কেনাকাটা
এই ঈদেও জমেছে কেনাকাটা
এখনো বন্ধ হয়নি পলিথিন আগ্রাসন
এখনো বন্ধ হয়নি পলিথিন আগ্রাসন
সর্বশেষ খবর
লন্ডন পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
লন্ডন পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

এই গরমে পুষ্টি এবং স্বাস্থ্য
এই গরমে পুষ্টি এবং স্বাস্থ্য

১৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সীমান্ত দিয়ে আরও ১২ জনকে জোরপূর্বক পুশ-ইন বিএসএফের
সীমান্ত দিয়ে আরও ১২ জনকে জোরপূর্বক পুশ-ইন বিএসএফের

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল বাঁচাতে সেই কিংবদন্তি কোচের অবসর ভাঙাতে চায় ইতালি!
দল বাঁচাতে সেই কিংবদন্তি কোচের অবসর ভাঙাতে চায় ইতালি!

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে দেশে ফিরতে শুরু করেছেন হাজিরা
হজ পালন শেষে দেশে ফিরতে শুরু করেছেন হাজিরা

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

প্রধান উপদেষ্টা ও তারেক রহমানের বৈঠক টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে : ফখরুল
প্রধান উপদেষ্টা ও তারেক রহমানের বৈঠক টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে : ফখরুল

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

টুঙ্গিপাড়ায় মোটরসাইকেল-প্রাইভেটকার সংঘর্ষে কিশোর নিহত, আহত ২
টুঙ্গিপাড়ায় মোটরসাইকেল-প্রাইভেটকার সংঘর্ষে কিশোর নিহত, আহত ২

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে যাওয়ার সময় গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ভারতে যাওয়ার সময় গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাথরঘাটায় টিসিবি পণ্যের গোডাউনে অগ্নিকাণ্ড
পাথরঘাটায় টিসিবি পণ্যের গোডাউনে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝরা লিচু কুড়িয়ে স্বপ্ন সাজায় শিশুরা
ঝরা লিচু কুড়িয়ে স্বপ্ন সাজায় শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূসের সরকার এখন ভঙ্গুর, শক্তি আর নেই : ইলিয়াস হোসেন
ড. ইউনূসের সরকার এখন ভঙ্গুর, শক্তি আর নেই : ইলিয়াস হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাগেরহাটে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ২০
বাগেরহাটে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় দিন বদলের মঞ্চের উদ্যোগে মৌসুমি ফল উৎসব
বগুড়ায় দিন বদলের মঞ্চের উদ্যোগে মৌসুমি ফল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রস্তুত টেস্ট চ্যাম্পিয়শিপের মঞ্চ : অনন্য রেকর্ডের সামনে দাঁড়িয়ে স্টিভেন স্মিথ
প্রস্তুত টেস্ট চ্যাম্পিয়শিপের মঞ্চ : অনন্য রেকর্ডের সামনে দাঁড়িয়ে স্টিভেন স্মিথ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নামী পরিচালকের বিরুদ্ধে গাড়িচালককে ছুরিকাঘাতের অভিযোগ
নামী পরিচালকের বিরুদ্ধে গাড়িচালককে ছুরিকাঘাতের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কানাডায় দুর্ঘটনায় নিহত দুই বাংলাদেশির জানাজা বুধবার
কানাডায় দুর্ঘটনায় নিহত দুই বাংলাদেশির জানাজা বুধবার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৩৬ জেলায় বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ
৩৬ জেলায় বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রেঞ্চ ওপেন: দীর্ঘস্থায়ী ফাইনালের রেকর্ড গড়ে শিরোপা ধরে রাখলেন আলকারাজ
ফ্রেঞ্চ ওপেন: দীর্ঘস্থায়ী ফাইনালের রেকর্ড গড়ে শিরোপা ধরে রাখলেন আলকারাজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল তিন বন্ধুর
মোটরসাইকেলে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল তিন বন্ধুর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হলিউড অভিনেত্রী পিপা স্কট মারা গেছেন
হলিউড অভিনেত্রী পিপা স্কট মারা গেছেন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী বছর রমজান ও দুই ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আগামী বছর রমজান ও দুই ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আখাউড়া স্থলবন্দর : চারদিন বন্ধের পর আমদানি-রপ্তানি শুরু
আখাউড়া স্থলবন্দর : চারদিন বন্ধের পর আমদানি-রপ্তানি শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিত-কোহলিদের শূন্যতা পূরণ হয়ে যাবে; দাবি পন্টিংয়ের
রোহিত-কোহলিদের শূন্যতা পূরণ হয়ে যাবে; দাবি পন্টিংয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'নির্বাচন বিলম্বিত হওয়ায় সরকারের প্রতি জনগণ আস্থা হারাচ্ছে'
'নির্বাচন বিলম্বিত হওয়ায় সরকারের প্রতি জনগণ আস্থা হারাচ্ছে'

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন সংস্করণেই পাকিস্তানের অধিনায়ক হচ্ছেন সালমান?
তিন সংস্করণেই পাকিস্তানের অধিনায়ক হচ্ছেন সালমান?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিকান্দার রাজার অভিযোগে কোচ বরখাস্ত
সিকান্দার রাজার অভিযোগে কোচ বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিডনিতে ঈদ আনন্দ আড্ডা, প্রবাসে মিলনমেলা ও হৃদ্যতার উৎসব
সিডনিতে ঈদ আনন্দ আড্ডা, প্রবাসে মিলনমেলা ও হৃদ্যতার উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আইসিসির হল অব ফেমে ৭ ক্রিকেটার
আইসিসির হল অব ফেমে ৭ ক্রিকেটার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ধ্যায় বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর মহারণ
সন্ধ্যায় বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর মহারণ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা
মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কলকাতায় খুন হওয়া এমপি আনারের কোটি টাকার প্রাডো মিলল কুষ্টিয়ায়!
কলকাতায় খুন হওয়া এমপি আনারের কোটি টাকার প্রাডো মিলল কুষ্টিয়ায়!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩
কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ
গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ
ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন
সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির
জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ
আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪
কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু
কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১
কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় : সালাহউদ্দিন
বিএনপি রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা
ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী বছর রমজান ও দুই ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আগামী বছর রমজান ও দুই ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ
সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন
দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির হল অব ফেমে ৭ ক্রিকেটার
আইসিসির হল অব ফেমে ৭ ক্রিকেটার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি
ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সৈকতে ১৭ ঘণ্টায় বাবা-ছেলেসহ ছয়জনের মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজার সৈকতে ১৭ ঘণ্টায় বাবা-ছেলেসহ ছয়জনের মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের
৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে কোন ধরনের পেশি শক্তির ব্যবহার থাকবে না : আখতার
রাজনীতিতে কোন ধরনের পেশি শক্তির ব্যবহার থাকবে না : আখতার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথম ‍দিনেই ১০ লাখ পেরিয়ে ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক
প্রথম ‍দিনেই ১০ লাখ পেরিয়ে ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ
সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!
জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক