শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ জুলাই, ২০২৪

সেক্স ট্রেডে কামিয়েছেন শত কোটি টাকা

চিকিৎসা বাদ দিয়ে সাইবার অপরাধে দুই ভাই
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
সেক্স ট্রেডে কামিয়েছেন শত কোটি টাকা

মেডিকেলের পড়াশোনা বাদ দিয়ে সেক্স ট্রেডে মজেছিলেন দুই ভাই। তা বাস্তবে এবং ভার্চুয়াল দুই জগতেই। ‘সুখের ঠিকানা’ ও ‘জনস্বার্থে আমরা’ এর মতো অ্যাডাল্ট টেলিগ্রাম অ্যাকাউন্ট  তৈরি করে তাতে আপলোড করতেন নানা কনটেন্ট। এক সময় ভুক্তভোগীদেরও আলাদা অ্যাকাউন্ট তৈরি করে দিতেন তারা। তবে নিয়ন্ত্রণ রাখতেন নিজেদের হাতে। সেখান থেকেও হাতিয়েছেন আলাদা কমিশন। অপরাধের মাধ্যমে অর্জিত অর্থে দেশের বিভিন্ন এলাকায় গড়েছেন বিপুল পরিমাণ সম্পদ। তবে বেশিরভাগই বিদেশে পাচার করেছেন নানা কায়দায়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মেডিকেল শিক্ষার্থী মো. মেহেদী হাসান ও শেখ জাহিদ বিন সুজন সম্পর্কে খালাতো ভাই। তারা আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের দীর্ঘদিন ধরে বোকা বানিয়ে রেখেছিলেন। তবে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ সিআইডির হাতে  গ্রেফতারের পর তারা কিছু অপরাধের বিষয়ে স্বীকার করেছেন বলে পুলিশ জানিয়েছে। জানা গেছে, এ চক্রের প্রধান মেহেদী হাসান টঙ্গীর ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী। তার খালাতো ভাই শেখ জাহিদ বিন সুজন রাজধানীর কল্যাণপুরে ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজের শেষ বর্ষের ছাত্র। তবে এরই মধ্যে তারা তিনবার ফেল করেছেন। তারা দুজন আরও কিছু সহযোগী নিয়ে তরুণীদের ফাঁদে ফেলে সাইবার কনটেন্ট তৈরি করতেন। অভিযোগ পেয়ে সিআইডির সাইবার বিভাগের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জুয়েল চাকমা চাঞ্চল্যকর এ বিষয়টি নিয়ে কাজ করছেন। এরই মধ্যে একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে এ প্রতিবেদকের কথা হয়। তারা বলছিলেন, মেহেদী এবং সুজন অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র। তবে সেক্স ট্রেডে নেমে কালো টাকার স্বাদে নিজেদের হারিয়ে ফেলেছেন। যশোর সদর উপজেলার নরেন্দ্রপুর গ্রামে বাড়ি মেহেদীর। বাবা একজন স্কুলশিক্ষক। সুজনের গ্রামের বাড়ি সাতক্ষীরার তালা উপজেলায়। গত ২৬ জুন সিআইডির সাইবার শাখা চক্রের মূলহোতা মেডিকেল শিক্ষার্থী মো. মেহেদী হাসান ও তার প্রধান সহযোগী খালাতো ভাই শেখ জাহিদ বিন সুজন এবং তাদের সহযোগী জাহিদ হাসান কাঁকন, তানভীর আহমেদ ওরফে দীপ্ত, সৈয়দ হাসিবুর রহমান, শাদাত আল মুইজ, সুস্মিতা আক্তার ওরফে পপি এবং নায়না ইসলামকে গ্রেফতার করে ঢাকা, সাতক্ষীরা, চাঁদপুর ও যশোরের বিভিন্ন জায়গা থেকে। জানা গেছে, চার মাস আগে মেহেদী যশোরের নরেন্দ্রপুর এলাকায় পেট্রল পাম্পের পাশে ৩০ লাখ টাকার জমি কিনেছেন। সাতক্ষীরায় তারা দুজন মিলে বেনামে অনেক ঘেরে বিনিয়োগ করেছেন। মেহেদীর বাবার অ্যাকাউন্টেও বিপুল পরিমাণ অর্থ লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছেন গোয়েন্দারা। তবে তারা তাদের অর্জিত অর্থের বড় অংশই দেশের বাইরে পাচার করেছেন। টেলিগ্রামের অ্যাকাউন্ট আসা অর্থগুলো বিদেশি ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট পেপাল এ জমিয়ে পরবর্তীতে তা অন্যের অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করে ফেলতেন। চক্রটির নিয়ন্ত্রণে থাকা ১০টি টেলিগ্রাম গ্রুপের সন্ধান পেয়েছেন তারা। এসব টেলিগ্রাম গ্রুপে দেশি-বিদেশি গ্রাহকের সংখ্যা ৩ লাখের বেশি। একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দিয়ে গ্রাহকরা ওই গ্রুপগুলোতে যুক্ত থাকেন। অর্থ লেনদেনের জন্য চক্রটি ব্যবহার করত মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস। এ ছাড়া ক্রিপ্টোকারেন্সিতেও তাদের হাজার হাজার ডলার লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে। চক্রটি তরুণীদের সঙ্গে ভিডিও কলের সবকিছু গোপনে ধারণ করে রাখত। এরপর তাদের বাধ্য করা হতো যৌন সম্পর্ক স্থাপনে। এভাবেই চক্রটির হাতে আধুনিক যৌনদাসীতে পরিণত হন শত শত তরুণী।

সূত্র বলছে, গ্রেফতার দুই ভাইয়ের কাছ থেকে ১২টি মোবাইল ফোন, ২০টি সিম কার্ড এবং একটি ল্যাপটপ উদ্ধার করে সিআইডি। সেগুলো ফরেনসিক করে কর্মকর্তারা জানতে পেরেছেন, বিদেশি একটি চক্রের সঙ্গে যোগাযোগ করে তারা নারী পাচারের পরিকল্পনাও করেছিলেন। অন্তত: সাড়ে সাত’শ তরুণী-নারীর সঙ্গে তাদের যোগাযোগের তথ্য পাওয়া গেছে। তবে সুখের ঠিকানা ও ‘জনস্বার্থে আমরা’ দুটি টেলিগ্রাম অ্যাকাউন্ট অ্যাডাল্ট কনটেন্ট, ভার্চুয়াল সেক্স এবং স্কট সার্ভিসের জন্য দেশি-বিদেশি গ্রাহক এই অ্যাকাউন্টে ক্লিক করে সেবা নিতেন। গোয়েন্দাদের ধারণা, অতিমাত্রায় মেধাবী এ দুই মেডিকেল ছাত্র ডার্ক ওয়েবেও নানা অপরাধের সঙ্গে যুক্ত। ইতোমধ্যে তারা কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও পেয়েছেন।

যেভাবে কাজ করত চক্রটি : শুরুতে ফেসবুক ও অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চাকরির বিজ্ঞাপন, কখনো মডেল তৈরি, কখনো বা ‘ট্যালেন্ট হান্ট’ শীর্ষক প্রতিযোগিতার প্রমো প্রচার করত। এতে যারা সাড়া দিতেন তাদের নিয়ে টেলিগ্রামে গ্রুপ খুলত। এরপর সুসম্পর্ক গড়ে তুলে বিদেশি বায়ারদের কাছে পাঠানোর কথা বলে মেয়েদের আপত্তিকর ছবি হাতিয়ে নিত চক্রটি। হাতিয়ে নেওয়া সেসব অর্ধনগ্ন ছবি ভাইরাল করে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে নগ্ন হয়ে ভিডিও কল বা সরাসরি অসামাজিক কাজে বাধ্য করত।

চক্রটির টেলিগ্রাম গ্রুপে হাজার হাজার সাবস্ক্রাইবার রয়েছে। যারা একটি নির্দিষ্ট অর্থ দিয়ে ওই গ্রুপ গুলোতে যুক্ত থাকত। চক্রটি ভিডিও কলের সবকিছু গোপনে ধারণ করে রাখত। পরবর্তীতে ভুক্তভোগীদের যৌন সম্পর্ক স্থাপনে বাধ্য করতো। এভাবেই তাদের হাতে আধুনিক যৌনদাসীতে পরিণত হন শত শত তরুণী। এরা শত শত মোবাইল সিম ব্যবহার করলেও তাদের কোনোটিই প্রকৃত ন্যাশনাল আইডি দিয়ে নিবন্ধন করা নয়। এক্ষেত্রে তারা নিম্নআয়ের মানুষের অজ্ঞতার সুযোগ নিত। সামান্য অর্থ দিয়ে তোলা হতো সিম কার্ড।

কনটেন্ট আদান-প্রদান এবং সাবস্ক্রিপশনের জন্য ছিল টেলিগ্রাম প্রিমিয়াম অ্যাকাউন্ট এবং বিভিন্ন পেইড ক্লাউড সার্ভিস।

এই বিভাগের আরও খবর
ইশরাকের গেজেটের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি
ইশরাকের গেজেটের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি
শিগগিরই শুরু হবে দ্বিতীয় ধাপে আলোচনা
শিগগিরই শুরু হবে দ্বিতীয় ধাপে আলোচনা
বৈধতা প্রশ্নে করা রিট খারিজের রায় স্থগিত
বৈধতা প্রশ্নে করা রিট খারিজের রায় স্থগিত
ঢাবিতে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
ঢাবিতে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
সাবেক এমপি মমতাজ রিমান্ডে
সাবেক এমপি মমতাজ রিমান্ডে
দূষণ ভয়ংকর
দূষণ ভয়ংকর
জেট ফুয়েলের দাম কমল
জেট ফুয়েলের দাম কমল
জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি
জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি
ত্রিপোলিতে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কবার্তা
ত্রিপোলিতে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কবার্তা
প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে মেয়েকে হত্যা!
প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে মেয়েকে হত্যা!
পুশইনের প্রতিবাদ বাংলাদেশের
পুশইনের প্রতিবাদ বাংলাদেশের
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় অন্তত ৫৬ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় অন্তত ৫৬ ফিলিস্তিনি নিহত

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে শরীরে পানিশূন্যতা বাড়ায় যেসব খাবার
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা বাড়ায় যেসব খাবার

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাজায় বর্বরোচিত হামলা ইসরায়েলের, নিহত ৮১
গাজায় বর্বরোচিত হামলা ইসরায়েলের, নিহত ৮১

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্কারজয়ী পরিচালক রবার্ট বেন্টন মারা গেছেন
অস্কারজয়ী পরিচালক রবার্ট বেন্টন মারা গেছেন

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবি ছাত্র সাম্য হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচার করতে হবে: সাদা দল
ঢাবি ছাত্র সাম্য হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচার করতে হবে: সাদা দল

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস সহনীয়
আজ ঢাকার বাতাস সহনীয়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে বৃদ্ধাকে গলা কেটে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বৃদ্ধাকে গলা কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বাংলা মদপানে একজনের মৃত্যু
ঝিনাইদহে বাংলা মদপানে একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত
সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রকাশ্যে চিরকুটের নতুন অ্যালবামের প্রথম গান
প্রকাশ্যে চিরকুটের নতুন অ্যালবামের প্রথম গান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাচারের অর্থ ফেরাতে বড় বাধা ‘লেয়ারিং’
পাচারের অর্থ ফেরাতে বড় বাধা ‘লেয়ারিং’

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নির্বাচন পুরোপুরি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়: প্রেস সচিব
নির্বাচন পুরোপুরি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়: প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রিসের উপকূলে ৬.৩ মাত্রার ভূমিকম্প
গ্রিসের উপকূলে ৬.৩ মাত্রার ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনচেলোত্তির নেতৃত্বে ‘হেক্সা’ দেখছেন রিভালদো
আনচেলোত্তির নেতৃত্বে ‘হেক্সা’ দেখছেন রিভালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে কুয়েত সিটি, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে কুয়েত সিটি, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়ার পরিণতি ভয়াবহ
মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়ার পরিণতি ভয়াবহ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশের তারুণ্যের বিশ্বজয়
বাংলাদেশের তারুণ্যের বিশ্বজয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাম্য ছিল রাজপথের সাহসী সৈনিক: ছাত্রদল সভাপতি
সাম্য ছিল রাজপথের সাহসী সৈনিক: ছাত্রদল সভাপতি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন
সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত
রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি
ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন
স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা
সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা
এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী
ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়
আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই
সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?

শোবিজ

তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি
তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত
আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ
কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি
তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান
রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর
বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর
বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর

নগর জীবন

দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী
দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী

মাঠে ময়দানে

এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল
শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল

মাঠে ময়দানে

নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প
নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প

নগর জীবন

সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়েটে ফের বিক্ষোভ
কুয়েটে ফের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা
আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান
পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

আনুষ্কার আসল নায়ক কে?
আনুষ্কার আসল নায়ক কে?

শোবিজ

দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই
দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৮তম কান-এর চমক কারা
৭৮তম কান-এর চমক কারা

শোবিজ

ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল
ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎসবে বর্ষা
উৎসবে বর্ষা

শোবিজ

জমে উঠেছে চারের লড়াই
জমে উঠেছে চারের লড়াই

মাঠে ময়দানে

কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না
কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না

নগর জীবন

প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল
প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল

মাঠে ময়দানে

ইতালিয়ান ওপেনে দাপট দেখাচ্ছেন সাবালেঙ্কা
ইতালিয়ান ওপেনে দাপট দেখাচ্ছেন সাবালেঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ চ্যাম্পিয়ন
ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল
সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর নিয়ে জনগণ অন্ধকারে
মানবিক করিডর নিয়ে জনগণ অন্ধকারে

নগর জীবন