শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪২, মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর প্রশংসা, গৌরবগাথা বিশ্বজুড়ে। বিশ্বে যেসব দেশে গৃহযুদ্ধ, হানাহানি এবং অশান্তির আগুনে নিপতিত, সেখানেই আমাদের সশস্ত্র বাহিনী থেকে শান্তির বার্তা পৌঁছে দিয়েছে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনের মাধ্যমে। আমাদের সশস্ত্র বাহিনী শান্তিরক্ষা মিশনে বিশ্বে কেন এত জনপ্রিয়, কেন শীর্ষে তা পূর্ব তিমুর, দক্ষিণ সুদান, কঙ্গো, আফ্রিকাসহ বিভিন্ন যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বললেই জানা যায়। আমরা বাংলাদেশে বসবাস করে শুধু তাদের প্রশংসা শুনতাম; কিন্তু তাদের দক্ষতা, মেধা এবং কর্তব্যপরায়ণতা সম্পর্কে আমাদের সরাসরি অভিজ্ঞতা ছিল না। 

গত ৯ মাসে যেন সেই সশস্ত্র বাহিনীকে নতুনভাবে আবিষ্কার করেছে বাংলাদেশের মানুষ। আমাদের সশস্ত্র    বাহিনী এই ৯ মাসে জনগণের আস্থার প্রতীকে পরিণত হয়েছে। জনগণের ভালোবাসায় ধন্য হচ্ছে প্রতিনিয়ত। সশস্ত্র বাহিনী দেখিয়েছে কীভাবে উচ্চাকাক্সক্ষা পরিত্যাগ করে জনগণের পাশে থেকে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে দেশ গড়ার সংগ্রাম করা যায়। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়। যদি আমাদের সশস্ত্র বাহিনী না থাকত তাহলে এই ৯ মাস দেশে গৃহযদ্ধ ছিল অনিবার্য। হানাহানি মারামারির মধ্যে দেশ এক গভীর সংকটের মধ্যে নিপতিত হতো। অস্থিতিশীল এবং অস্থির হয়ে উঠত আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি। কিন্তু আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর দৃঢ়চিত্র ভূমিকার কারণে বিশেষ করে আমাদের সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামানের অসাধারণ ধৈর্য, প্রজ্ঞা এবং সমরনায়কের প্রজ্ঞায় বাংলাদেশ যেন এখনো সঠিক পথে রয়েছে এবং গণতন্ত্রের কাঙ্ক্ষিত যাত্রাপথের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

আমরা যদি গত বছর আগস্ট থেকেই শুরু করি তাহলে দেখব, যে সময়ে ফ্যাসিবাদী সরকার সেনাবাহিনীকে মাঠে নামিয়েছিল ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য। সাধারণ শিক্ষার্থী এবং জনগণের আন্দোলন দমন করার জন্য। সেই সময় সেনাবাহিনী এক ঐতিহাসিক ভূমিকা গ্রহণ করে। সশস্ত্র বাহিনী ফ্যাসিস্ট সরকারের ক্ষমতালিপ্সার হাতিয়ার হয়নি। এটা সম্ভব হয়েছিল আমাদের সেনাপ্রধানের অসাধারণ এবং বলিষ্ঠ ভূমিকার জন্য। তার কারণেই সেনাবাহিনী জনগণের মুখোমুখি দাঁড়ায়নি, বরং জনগণের এই আন্দোলনে যেন প্রাণহানি না ঘটে, জনগণ যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, নিরীহ শিক্ষার্থীদের যেন প্রাণ না যায়, সেজন্য সজাগ এবং সচেষ্ট থেকেছেন। আমাদের সার্বভৌমত্বের প্রতীক সশস্ত্র বাহিনী জন-আকাঙ্ক্ষার পক্ষে সেনাবাহিনীর অবস্থানের কারণে আসলে শেষ পর্যন্ত সাড়ে ১৫ বছর জগদ্দল পাথরের মতো চেপে থাকা ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন সম্ভব হয়েছে। নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের নেপথ্য নায়ক আসলে আমাদের সেনাপ্রধান এবং সশস্ত্র বাহিনী। সেনাপ্রধান সাম্প্রতিক সময়ে আলজাজিরার সাক্ষাৎকারে বিষয়টি স্পষ্ট করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘সশস্ত্র বাহিনী এই মাটির সন্তান, তারা জনগণের প্রতিপক্ষ হতে চায়নি। তারা দেশের শান্তি চেয়েছে, স্থিতিশীলতা চেয়েছে।’

এবার আমরা যদি দ্বিতীয় ধাপে আসি দেখব যে সাবেক স্বৈরাচারের পতনের পর দেশে একটি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হয়। পুলিশ সদস্যরা পালিয়ে যান এবং দেশে অন্তত এক সপ্তাহ পুলিশের কোনো ভূমিকা ছিল না। একটি রাষ্ট্র অনেক কিছু ছাড়া চলতে পারে কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের ছাড়া কখনো চলতে পারে না। পুলিশ ছাড়া একটি রাষ্ট্র চিন্তা করা অসম্ভব। বাংলাদেশে তেমন একটি শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছিল। এক সপ্তাহের বেশি সময় দেশে পুলিশ ছিল না। কিন্তু আমাদের সশস্ত্র বাহিনী এই সংকটের সময় অকুতোভয় সৈনিকের মতো রাজপথে থেকেছে, জনগণকে শান্ত রেখেছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সামাল দিয়েছে। একটি অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের পথকে প্রশস্ত করেছে।

আমরা সবাই জানি, ৫ আগস্টের ফ্যাসিবাদের পতন আকস্মিক ঘটনা ছিল। অনেকেই এত দ্রুত ১৫ বছরের একটি স্বৈরশাসনের পতন হবে চিন্তাও করতে পারেননি। যার জন্য আন্দোলনরত সব শক্তির প্রস্তুতির অভাব ছিল। আন্দোলনে সক্রিয় বিভিন্ন দল ও পক্ষের যোগাযোগের সীমাবদ্ধতা ছিল। এর মধ্যে কেউ জাতীয় সরকারের প্রস্তাব করেছিলেন। কেউ বিপ্লবী সরকারের কথা ভাবছিলেন। কোনো কোনো মহল সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করবে এমন প্রচারণা করছিল। সব পক্ষকে নিয়ে বসে একটি ঐকমত্যের সমাধান সে সময় ছিল সবচেয়ে জরুরি, কিন্তু সব থেকে কঠিন কাজ। দিনরাত একাকার করে সেনাপ্রধান সে কাজটি করেছেন। দেশকে বাঁচিয়েছেন এক চরম সাংবিধানিক সংকট থেকে। এ সময় চাইলেই সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করতে পারত। কেউ-ই বাধা দিত না। কিন্তু সশস্ত্র বাহিনী কখনো নিজে ক্ষমতা দখলে আগ্রহী নয়। সশস্ত্র বাহিনী যে জনগণের পাশে থেকে জনগণের অধিকার সুরক্ষায় দৃঢ়প্রতিজ্ঞ, এ দেশের সশস্ত্র বাহিনী যে সব সময় একটি গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের প্রতি দায়িত্বশীল তা তারা প্রমাণ করল এই সংকটের সময়ে। আমরা যদি তৃতীয় বিশ্বের উন্নয়নের জন্য সংগ্রামরত দেশগুলোর দিকে তাকাই যেখানে ভঙ্গুর গণতন্ত্র, তাহলে দেখব যে এ ধরনের পরিস্থিতিতে অনিবার্যভাবে সশস্ত্র বাহিনী ক্ষমতা দখল করে। দেশে সামরিক আইন জারি হয়। কিন্তু জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সেটি চাননি। ক্ষমতালিপ্সা নয়, বরং দায়িত্বে অবিচল থাকার এক অসাধারণ দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন তিনি। তিনি চেয়েছিলেন দেশ একটি গণতান্ত্রিক ধারায় চলুক। জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হোক।

গত বছরের ৮ আগস্ট নতুন সরকার গঠিত হয়। এ সময় দেশে পুলিশ ছিল না, প্রশাসন ছিল অগোছালো, এলোমেলো ও বিভ্রান্ত। একটি দেশে সরকারপ্রধান থেকে শুরু করে মসজিদের ইমাম পর্যন্ত পালিয়েছিলেন। এরকম একটি বিশৃঙ্খল অবস্থায় সশস্ত্র বাহিনীর উদ্যোগেই অন্তর্বর্তী সরকার যাত্রা শুরু করে। আমাদের সেনাবাহিনীর সদস্যের সংখ্যা সীমিত। দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করার জন্য যে বিপুল পরিমাণ পুলিশ বাহিনী ছিল তার তুলনায় মাঠে দায়িত্ব পালনরত সশস্ত্র বাহিনীর সংখ্যায় খুবই কম। তারা ব্যারাক থেকে এসে সাধারণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করবে- এটি প্রত্যাশা করাও অন্যায়। এই কাজে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী অভ্যস্ত নয়। তারপরও দেশমাতৃকার জন্য, জনগণের জন্য তারা এই কাজটি করছে ৯ মাসের বেশি সময় ধরে।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণের পর আমরা দেখেছি বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের নানা রকম আন্দোলন। বিভিন্ন দাবিতে কথায় কথায় রাজপথ অবরোধ, অবস্থান ধর্মঘট ইত্যাদি। কিন্তু এই উত্তেজনা এবং বিভিন্ন আন্দোলন, বিভিন্ন দাবিদাওয়াতে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী কোথাও উসকানি দেয়নি। কোথাও বলপ্রয়োগ করেনি। তারা শক্তি দেখিয়ে আন্দোলন দমনের চেষ্টা করেনি। এটা বিশ্বের জন্য একটি অনন্য উদাহরণ। বলপ্রয়োগ না করে, শক্তি না দেখিয়ে শুধু ধৈর্য ধরে, বুঝিয়ে এবং উপস্থিতি দিয়ে মানুষকে যে ধ্বংসাত্মক তৎপরতা থেকে, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা থেকে বিরত রাখা যায়, তা আমাদের সশস্ত্র বাহিনী এবার প্রমাণ করল। এটি বিশ্বের একটি অনন্য উদাহরণ। এসব আন্দোলন থেকে যেকোনো উসকানিমূলক তৎপরতা ঘটতে পারত। যে কোনো দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা ঘটতে পারত। কিন্তু সশস্ত্র বাহিনীর নিরলস পরিশ্রমের কারণে তেমন কিছুই ঘটেনি।

অতীতে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে জনগণের মধ্যে একটা ভীতি ছিল। কয়েকটি সামরিক শাসন আমাদের এই ভীতিকে আরও প্রগাঢ় করেছে। বিশেষ করে ’৭৫-এর পরে সামরিক শাসন, ’৮২ সালের সামরিক শাসন, এক-এগারোর সেনাবাহিনীর উপস্থিতি মানুষের জন্য ছিল ভয়জাগানিয়া। বুট, বেয়নেটে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করেই সেনাশাসন কর্তৃত্ব করত। সেনাবাহিনী লম্বা চুল দেখলে কেটে ফেলত, বিভিন্নভাবে মানুষকে অপমান-অপদস্থ করত এমন অভিযোগ বা কথাবার্তা শোনা যেত। কিন্তু এবার সশস্ত্র বাহিনী যেন এসব থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। এবার সশস্ত্র বাহিনী মানুষের হৃদয় জয় করেছে। বন্ধুর মতো পাশে থেকে মানুষকে বুঝিয়েছে। পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটিয়েছে ধৈর্য ধরে। এই ৯ মাসে কেবল শৃঙ্খলা রক্ষাই করেনি আমাদের সশস্ত্র বাহিনী। বন্যায় আর্তমানবতার সেবায় এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। দুর্গম স্থানে, যেখানে কারও পক্ষে যাওয়া সম্ভব ছিল না, সেখানে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী।

এই ৯ মাসে সবাই ছুটি নিয়েছে। সবাই কিছু না কিছু বিনোদন করেছে, অবসর নিয়েছে। কিন্তু আমাদের সশস্ত্র বাহিনী ছিল বিনোদনহীন, তারা শুধু কঠোর পরিশ্রম করে গেছে দিনরাত ২৪ ঘণ্টা। তারা মানুষের জন্য তাদের আনন্দ উৎসর্গ করেছে। রোদ, ঝড়, বৃষ্টিতে তারা রাস্তায় থেকেছে, মানুষকে নিরাপত্তা দিয়েছে। পরিবার থেকে দূরে থেকে তারা বাংলাদেশ নামের পরিবার আগলে রেখেছে অসীম মমতায়। বিনিময়ে তারা পেয়েছে মানুষের ভালোবাসা, শ্রদ্ধা। আমাদের সেনাবাহিনী প্রমাণ করেছে, শুধু শক্তিপ্রয়োগ করে, কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করা যায় না। ভালোবাসা দিয়ে, ধৈর্য ধরে জনগণের হৃদয় জয় করা যায়। যুদ্ধে বলপ্রয়োগ করে প্রতিপক্ষকে হারানো সহজ, কিন্তু যুদ্ধ না করে শুধু ধৈর্য দিয়ে এবং শান্ত থেকে মানুষকে সঠিক পথ দেখানো অনেক কঠিন কাজ। সেই কঠিন কাজটি করেছে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী। এটি বিশ্বের সশস্ত্র বাহিনীর ইতিহাসে একটি অনন্য অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত হবে। আমাদের গৌরবের সশস্ত্র বাহিনী একটি নতুন পথ দেখাল গোটা বিশ্বকে। 

সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান সব সময় বলেছেন, ‘আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমাদের বিভেদ হানাহানি থেকে দূরে থাকতে হবে।’ আর তিনি নিজে ঐক্যের পথ দেখিয়েছেন। একদিকে যেমন তিনি বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে খোলামেলাভাবে কথা বলেছেন, তেমনি বিভিন্ন ধর্মাবলম্বীর সঙ্গে কথা বলে তাদের আশ্বস্ত করেছেন। অর্থাৎ একটি সম্প্রীতি, সহমর্মিতা এবং ঐক্যের বাংলাদেশ বিনির্মাণে তিনি যেন একজন নীরব যোদ্ধা। ক্ষমতার মোহে নয়, বরং দেশের প্রতি ভালোবাসার জন্য আমাদের সশস্ত্র বাহিনী সেনাপ্রধানের নেতৃত্বে একটি নতুন পথের সন্ধান দিয়েছে। দেশপ্রেম মানে শুধু ক্ষমতা গ্রহণ নয়, ক্ষমতার বাইরে থেকে দেশকে ভালোবেসে, দেশকে সংকট থেকে উদ্ধার করা যায়। এই শিক্ষা আমাদের সশস্ত্র বাহিনী দিয়েছে গত ৯ মাসে, বাংলাদেশকে, গোটা বিশ্বকে।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক।

এই বিভাগের আরও খবর
রোহিঙ্গাদের জন্য সুইডেনের ২.১ মিলিয়ন ডলার অনুদান ঘোষণা
রোহিঙ্গাদের জন্য সুইডেনের ২.১ মিলিয়ন ডলার অনুদান ঘোষণা
আন্দোলনরত সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
আন্দোলনরত সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ
ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ
৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী
৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী
রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ও ক্ষমতার ভারসাম্যে ঐকমত্যের ইঙ্গিত: জোনায়েদ সাকি
রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ও ক্ষমতার ভারসাম্যে ঐকমত্যের ইঙ্গিত: জোনায়েদ সাকি
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৪৭
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৪৭
'বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার ২০২৪' এর জন্য ২১ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান মনোনীত
'বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার ২০২৪' এর জন্য ২১ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান মনোনীত
দল ও প্রার্থীর আচরণবিধি চূড়ান্ত, নির্বাচনে ব্যবহৃত হবে না পোস্টার: ইসি
দল ও প্রার্থীর আচরণবিধি চূড়ান্ত, নির্বাচনে ব্যবহৃত হবে না পোস্টার: ইসি
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন গঠনের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি : আইন মন্ত্রণালয়
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন গঠনের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি : আইন মন্ত্রণালয়
রাষ্ট্রপতি নির্বাচন প্রক্রিয়ার মীমাংসা হতে পারে আজ : আলী রীয়াজ
রাষ্ট্রপতি নির্বাচন প্রক্রিয়ার মীমাংসা হতে পারে আজ : আলী রীয়াজ
গুমের শিকার ব‍্যক্তিদের সম্ভাব্য চার ধরনের পরিণতি হয়েছিল
গুমের শিকার ব‍্যক্তিদের সম্ভাব্য চার ধরনের পরিণতি হয়েছিল
জীবন বাজি রেখে মাদক নির্মূলে কাজ করছে পুলিশ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জীবন বাজি রেখে মাদক নির্মূলে কাজ করছে পুলিশ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের ‘অনুভূতি’ নিয়ে খেলছেন নেতানিয়াহু: ট্রাম্পের সাবেক উপদেষ্টা
ট্রাম্পের ‘অনুভূতি’ নিয়ে খেলছেন নেতানিয়াহু: ট্রাম্পের সাবেক উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাফ নদের পাড়ে অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার
নাফ নদের পাড়ে অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৪৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৪৮

১৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক
বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের জন্য সুইডেনের ২.১ মিলিয়ন ডলার অনুদান ঘোষণা
রোহিঙ্গাদের জন্য সুইডেনের ২.১ মিলিয়ন ডলার অনুদান ঘোষণা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিয়ে করেনি ছেলে তবুও যেভাবে শাশুড়ি হলেন শ্রাবন্তী
বিয়ে করেনি ছেলে তবুও যেভাবে শাশুড়ি হলেন শ্রাবন্তী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিজ ঘর থেকে বৃদ্ধার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নিজ ঘর থেকে বৃদ্ধার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনরত সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
আন্দোলনরত সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখের 'কিং' সিনেমায় থাকছে শিরানের গান
শাহরুখের 'কিং' সিনেমায় থাকছে শিরানের গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ভবনের ছাদ থেকে পড়ে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
নোয়াখালীতে ভবনের ছাদ থেকে পড়ে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সর্বশেষ হামলায় ইসরায়েলে আহত ১৩৭: আল-জাজিরা
ইরানের সর্বশেষ হামলায় ইসরায়েলে আহত ১৩৭: আল-জাজিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে সামান্য বেড়েছে
ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে সামান্য বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সরকারের প্রতিটি অংশকে ‌ইরানের জন্য কাজ করার নির্দেশ পেজেশকিয়ানের
সরকারের প্রতিটি অংশকে ‌ইরানের জন্য কাজ করার নির্দেশ পেজেশকিয়ানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে মাদকাসক্ত ছেলের নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে হত্যা
নারায়ণগঞ্জে মাদকাসক্ত ছেলের নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি
ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ
ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী
৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি
আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ও ক্ষমতার ভারসাম্যে ঐকমত্যের ইঙ্গিত: জোনায়েদ সাকি
রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ও ক্ষমতার ভারসাম্যে ঐকমত্যের ইঙ্গিত: জোনায়েদ সাকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতক্ষীরা সীমান্তে ছয় নারী ও পুরুষকে পুশইন করেছে বিএসএফ
সাতক্ষীরা সীমান্তে ছয় নারী ও পুরুষকে পুশইন করেছে বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরোকা হাসপাতাল নয়, লক্ষ্যবস্তু ছিল ইসরায়েলের সামরিক স্থাপনা: আইআরএনএ
সরোকা হাসপাতাল নয়, লক্ষ্যবস্তু ছিল ইসরায়েলের সামরিক স্থাপনা: আইআরএনএ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, শনাক্তের হার ১০ শতাংশের কাছাকাছি
সিলেটে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, শনাক্তের হার ১০ শতাংশের কাছাকাছি

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৪৭
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৪৭

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার ২০২৪' এর জন্য ২১ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান মনোনীত
'বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার ২০২৪' এর জন্য ২১ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান মনোনীত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিউএস বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে এবারও দেশসেরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
কিউএস বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে এবারও দেশসেরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি
ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে
ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান
ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি
আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের
ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিউটি পোস্টে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা যাবে না: আইজিপি
ডিউটি পোস্টে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা যাবে না: আইজিপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ
বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ

নগর জীবন

উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ
আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ

খবর

যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা

শোবিজ

সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের
ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের

মাঠে ময়দানে

ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি

সম্পাদকীয়

রানের পাহাড় টাইগারদের
রানের পাহাড় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা
অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি
এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি

শোবিজ

বিরক্ত সামান্থা
বিরক্ত সামান্থা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা
ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা

মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক

সম্পাদকীয়

মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই
মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই

খবর

অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’

শোবিজ

খাল-নদীর বরিশালে
খাল-নদীর বরিশালে

সম্পাদকীয়

সচিবালয় ফের উত্তপ্ত
সচিবালয় ফের উত্তপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া
মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি
গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি

খবর

পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা
পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা

খবর

দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি
দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি

খবর

ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে
ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে