শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:২৩, শনিবার, ১৬ আগস্ট, ২০২৫

জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন

দ্বন্দ্বের ভেতর দিয়ে অগ্রগতি এবং জ্ঞানান্বেষণে সন্তোষের অনুপস্থিতি। এরা একসঙ্গে চলে; কিন্তু তাদের চলার পথে প্রতিবন্ধক থাকে। কারা এই প্রতিবন্ধক তৈরি করে? করে কায়েমি স্বার্থ। যে স্বার্থ প্রতিষ্ঠিত হয়ে রয়েছে সেটি নানাভাবে দ্বন্দ্বের বিকাশ ও জ্ঞানের অগ্রগতিতে বাধা দেয়, সামনাসামনি দাঁড়ায়, আবার গোপনেও তৎপরতা চালায়। এককালে রাজা ছিল। রাজা চেয়েছে প্রজারা চিন্তাশক্তিবিবর্জিত হোক, তারা কেবল মান্য করে চলুক। প্রজারা চিন্তা করলেই নিজেদের অবস্থা সম্পর্কে অসন্তুষ্ট হবে, হয়তো বিদ্রোহ করবে, রাজার সঙ্গে প্রজার দ্বন্দ্ব দেখা দেবে। একসময় রাজতন্ত্র চলে গেছে। তার জায়গায় নতুন ধরনের রাষ্ট্র এসেছে, এসেছে রাষ্ট্রের কর্তারা। তারা নিজস্ব ব্যবস্থা কায়েম করেছে। তাদের নতুন ব্যবস্থাও পুরান ব্যবস্থার মতোই দার্শনিক চিন্তার অগ্রগতির পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে। কায়েমি স্বার্থ ধর্মকে কাজে লাগায়। রাজারা বলেছে, তারা ঈশ্বরপ্রদত্ত ক্ষমতা নিয়ে এসেছে, তাই প্রজাদের কর্তব্য তাদের নীরবে মান্য করা। এ কাজে তারা সমর্থন পেয়েছে পুরোহিততন্ত্রের। একই কারণে, উভয় পক্ষের বস্তুগত স্বার্থরক্ষার অভিপ্রায়ে। তাই দেখা যায়, দার্শনিকদের ভিতর যারা ইহজাগতিক, যাদের চিন্তা ক্ষমতাবানদের স্বার্থের জন্য প্রতিষ্ঠিত ব্যবস্থাকে ঝুঁকির মুখে ফেলে দেয়। তাদের নিরুৎসাহিত করা তো বটেই, কখনো বিষ খাইয়ে কখনো বা পুড়িয়ে, হত্যা পর্যন্ত করা হয়েছে।

মূল চরিত্রে সব শাসকই স্বেচ্ছাচারী ও স্বৈরাচারী। তারা সবাই ব্যক্তিগত সম্পত্তিকে পবিত্র জ্ঞান করে, এবং তার মহিমা প্রচারের জন্য দর্শনকে ব্যবহার করে। বিজ্ঞানকেও তারা ব্যবহার করে নিজেদের স্বার্থরক্ষার কাজে। বিজ্ঞানের উদ্ভাবিত মাধ্যমগুলোর সাহায্যে তারা নিজেদের গৌরব প্রচার করে। সেই সঙ্গে তারা বৈজ্ঞানিক অস্ত্র ও কলাকৌশলের সাহায্যে বিক্ষোভ দমন এবং বিক্ষুব্ধ মানুষদের বিভক্ত ও বিভ্রান্ত করতে সচেষ্ট থাকে। বিজ্ঞানকে কাজে লাগিয়েই তারা উপনিবেশ গড়ে এবং সাম্রাজ্যের বিস্তার ঘটায়।

প্রতিষ্ঠিত স্বার্থ তার শাসন বজায় রাখার প্রয়োজনে মানুষের অগ্রগতি ও মুক্তির প্রতিপক্ষ হয়ে দাঁড়ায়। ইহজাগতিক দর্শন ও বৈজ্ঞানিক জ্ঞানের সঙ্গে শত্রুতা করে। সভ্যতার অগ্রগতির ভিন্ন ভিন্ন স্তরে এই কায়েমি স্বার্থের নাম বদলেছে, চেহারা ও ভাবভঙ্গিতে পরিবর্তন এসেছে, কিন্তু তার স্বভাব বদলায়নি। আধুনিক যুগে মানুষের অগ্রগতির পথে যে বৈরী শক্তিটি প্রধান প্রতিবন্ধক, তার নাম পুঁজিবাদ। ওই নামে চিনলে তার আচার-আচরণের রূপ ও ধরন বুঝতে অসুবিধা থাকে না। পুঁজিবাদই এখন বিশ্বকে শাসন করছে। এটি একাধারে একটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা এবং দার্শনিক আদর্শ। এই ব্যবস্থার রাজনৈতিক প্রকাশটি হচ্ছে সাম্রাজ্যবাদ, যা এখন বিশ্বময় মানুষের এবং মনুষ্যত্বের ওপর নিষ্ঠুর নিপীড়ন ও শোষণ অব্যাহত রেখেছে। এটি স্বীকৃত সত্য যে একসময় পুঁজিবাদের একটি প্রগতিশীল ভূমিকা ছিল। সামন্তবাদের সংকীর্ণতার নিগড় থেকে উৎপাদনব্যবস্থা এবং মানুষকে সে মুক্তি দিয়েছিল। যার ফলে মানুষের চলাচল এবং চিন্তা ও কাজের জগৎ প্রসারিত হয়েছে। মানুষ আধুনিক হয়ে উঠেছে। এই আধুনিকতার দার্শনিক কাজটি ছিল ইহজাগতিকতার জন্য পথ তৈরি করে দেওয়া। ফলে মানুষ নিজেকে সব জাগতিক বিবেচনার কেন্দ্রস্থলে স্থাপন করবার সুযোগ পেয়েছে। সর্ববিধ অর্জনকে নিজের সন্তুষ্টির নিরিখে বিচার করার অধিকার অর্জন করেছে। এই যে বৈপ্লবিক অগ্রগতি তা কিন্তু ব্যক্তিগত সম্পত্তিতে পুরান আগ্রহটিকে নষ্ট করল না, বরঞ্চ তাকে আরও শক্তিশালী ও বিস্তৃত করে দিল। ফলে বৈষম্য যে কেবল টিকে রইল তাই নয়, বৃদ্ধি পেল। যারা ক্ষমতাবান সেই অল্পসংখ্যক মানুষের ধনবৃদ্ধির সঙ্গে সমমাত্রায় বিপুলসংখ্যক মানুষ দরিদ্রে পরিণত হলো, এবং সম্পত্তিহীনদের ওপর সম্পত্তিবানদের শাসন ও শোষণ অধিকতর দক্ষতা অর্জন করল।

পুঁজিবাদী দর্শনের মূল ভিত্তি ব্যক্তিগত সম্পত্তি। পুঁজিবাদ ইহজাগতিক। কেবল ইহজাগতিক নয়, স্থূলরূপে বস্তুতান্ত্রিক। পুঁজিবাদী অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় অধিকাংশ মানুষই বঞ্চিত, যত সুখ বিত্তবানদের। ন্যায়বিচারসহ সব ধরনের অধিকার থেকে বঞ্চিতদের পক্ষে বিদ্রোহ করার কথা। ব্যাপার আরও আছে। পুঁজিবাদের প্রকৃত শত্রু সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা। সেই ব্যবস্থার পক্ষে দার্শনিক সমর্থন যাতে গড়ে না ওঠে তার জন্য পুঁজিবাদ সর্বপ্রকারের প্রচারকার্য চালায়, এবং সমাজবিপ্লবীদের সরাসরি দমন করে। এভাবে শান্ত রাখা এবং ভাগ্যপরিবর্তনের আন্দোলন থেকে দূরে সরিয়ে দেওয়ার কাজটি যে অনৈতিক, পুঁজিবাদীরা সেটি ভাবতেও চায় না। আসলে পুঁজিবাদীদের ধার্মিকতা ও নৈতিকতা পুরোপুরি মনুষ্যত্ববিরোধী। এদের বস্তুতান্ত্রিকতাও মানুষের ইহজাগতিক অগ্রগতির শত্রুপক্ষ বৈ নয়। পুঁজিবাদীরা ধার্মিক-অধার্মিকের, নাস্তিক-অনাস্তিকের ব্যবধান তৈরি করে তাদের প্রতিষ্ঠিত শোষণ ব্যবস্থাকে আড়াল করে দেয়। সাম্প্রদায়িকতাও তৈরি করে। একদা এই উপমহাদেশে ব্রিটিশ শাসক এবং জাতীয়তাবাদী কংগ্রেস ও মুসলিম লীগ, তিন পক্ষই ছিল পুঁজিবাদে দীক্ষিত। তারা নিজ নিজ স্বার্থে ধর্মকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করে সাম্রাজ্যবাদবিরোধী লড়াইটাকে সাম্প্রদায়িক বিরোধে পরিণত করেছে এবং উনিশ শ সাতচল্লিশ সালে মানুষকে স্বাধীনতার নামে দেশভাগের মারাত্মক ও নিষ্ঠুর উপহারটি দান করে গেছে। যার অভিশাপ থেকে এখানকার মানুষ এখনো মুক্ত হতে পারেনি।

ব্যক্তিগত সম্পত্তির সংরক্ষণ ও উন্নয়নকে কেন্দ্রে রেখে আবর্তিত পুঁজিবাদী দার্শনিকতার বৈশিষ্ট্য হচ্ছে বৈষয়িক মুনাফা অর্জনকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া।

মুনাফা বৃদ্ধির লালসা একটি ভয়ংকর ব্যাপার। এর ফলে বিশ্বে দুই দুটি মহাযুদ্ধ ঘটে গেছে। এবং এখনো পৃথিবীর অনেকাংশে সাম্রাজ্যবাদী আধিপত্য, নির্যাতন ও শোষণ কায়েম রয়েছে। মুনাফা আসে বাণিজ্য, জবরদখল, পুঁজি বিনিয়োগ ও লুণ্ঠনের মধ্য দিয়ে। এক অর্থে পুঁজিবাদী অর্থনৈতিক তৎপরতার সবটাই অবশ্য লুণ্ঠনের ভিতর পড়ে। এই ব্যবস্থা মানুষকে আত্মকেন্দ্রিক ও ভোগবাদী হতে উৎসাহ দেয়। মানুষ অসামাজিক, পরস্পরবিচ্ছিন্ন, এমনকি নিজের থেকেও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। পুঁজিবাদ মানুষে মানুষে বৈষম্য তৈরি করে। যদিও সে গণতন্ত্রের মহিমা প্রচারে আগ্রহী, কিন্তু চরিত্রগতভাবেই পুঁজিবাদ অগণতান্ত্রিক। কেননা গণতন্ত্রের মূল ভিত্তিই হচ্ছে মানুষের সঙ্গে মানুষের অধিকার ও সুযোগের সাম্য নিশ্চিতকরণ, পুঁজিবাদ যার বিরুদ্ধে সর্বদাই দণ্ডায়মান।

পুঁজিবাদী ব্যবস্থাপনায় উন্নয়ন ঘটে বৈকি, কিন্তু সেটি খাড়াখাড়ি ওপরের দিকে উঠে যায়, অনেকটা পিরামিডের মতো। এই উন্নয়ন সামাজিক নদীর মতো প্রবাহিত হয় না, প্রবাহিত হলে সমাজের সব মানুষের জীবনকে সে সুখী করতে পারত। উল্টো যা ঘটে তা হলো উন্নতি সমাজের অধিকাংশ মানুষের কাঁধের ওপর ভর করে ওপরের দিকে উঠতে থাকে। যত ওঠে তত সে যন্ত্রণাদায়ক হয় ভারবাহী মানুষদের জন্য। এ এক আধুনিক রূপকথা। উল্লেখ্য ঐতিহাসিকভাবেই পুঁজিবাদ পুরুষতান্ত্রিক, যেজন্য তার অধীনে নারীর নিগ্রহ ও অবমূল্যায়ন অবশ্যম্ভাবী।

এ বিষয়ে তো কোনো সন্দেহই নেই যে আমাদের দেশে পুঁজিবাদী অর্থনীতি এবং তার সংরক্ষক ও সুবিধাভোগী শ্রেণির মতাদর্শিক আধিপত্য বিরাজ করছে। উন্নতি হচ্ছে, তবে তার সঙ্গে সঙ্গে সমানতালে বৃদ্ধি পাচ্ছে বৈষম্য। পরাধীনতার কালে আমাদের মুক্তিসংগ্রামে দেশপ্রেম ছিল বড় ভরসা। এখন দৃষ্টি পুঁজিবাদী বিশ্বের দিকে। ফলে পুঁজি, সম্পদ, মেধা সবকিছুই পাচার হয়ে যাচ্ছে। আমরা বিদেশি পণ্যের বাজারে পরিণত হচ্ছি। উৎপাদন খাতের তুলনায় সেবা খাত প্রসারিত হচ্ছে। যে কৃষক দেশবাসীকে বাঁচিয়ে রেখেছেন তাঁরা ভূমির মালিকানা হারিয়ে পরিণত হচ্ছেন খেতমজুরে। শহর গ্রামকে নিঃস্ব করছে।

গ্রামে কর্মসংস্থান নেই, ভরসাহীন মানুষেরা শহরে ছুটছে। শহরে তারা উপযুক্ত কাজ পাচ্ছে না, অর্ধবেকার থাকছে, আবাস খুঁজছে বস্তিতে। বিনিয়োগ অল্প, অলস টাকা পড়ে থাকছে ব্যাংকে। ব্যাংক ডাকাতি এখন আর বাইরে থেকে নয়, ভিতর থেকেই ঘটে। মেয়েরা এগিয়েছে, কিন্তু তাদের নিরাপত্তা বাড়েনি। যে পোশাকশিল্প নিয়ে আমাদের অত্যন্ত গর্ব, সেটিও দাঁড়িয়ে আছে সস্তা শ্রমের নড়বড়ে ও বিপজ্জনক ভিত্তির ওপরে।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
সর্বশেষ খবর
বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ
বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘নতুন কুঁড়ি’র ক্রীড়া বিভাগ পুনরায় চালু করবে বিএনপি : আমিনুল হক
‘নতুন কুঁড়ি’র ক্রীড়া বিভাগ পুনরায় চালু করবে বিএনপি : আমিনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ইয়াবাসহ যুবক আটক
বাগেরহাটে ইয়াবাসহ যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে বুকে রড ঢুকে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
নোয়াখালীতে বুকে রড ঢুকে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির
২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'
'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর
১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ হাজার বছর আগে পশুর মাধ্যমে ছড়ায় প্রাচীন প্লেগ, জানালেন বিজ্ঞানীরা
৪ হাজার বছর আগে পশুর মাধ্যমে ছড়ায় প্রাচীন প্লেগ, জানালেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুনামগঞ্জে ফুটবলায় খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২
সুনামগঞ্জে ফুটবলায় খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নই বিএনপির প্রধান লক্ষ্য: আবুল হোসেন আজাদ
৩১ দফা বাস্তবায়নই বিএনপির প্রধান লক্ষ্য: আবুল হোসেন আজাদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিবাদের জায়গায় গণতন্ত্রের সূচনা করবেন তারেক রহমান’
‘ফ্যাসিবাদের জায়গায় গণতন্ত্রের সূচনা করবেন তারেক রহমান’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাসদ ও বাসদের সঙ্গে জাতীয় কবিতা পরিষদের মতবিনিময়
জাসদ ও বাসদের সঙ্গে জাতীয় কবিতা পরিষদের মতবিনিময়

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক এমপি মমতাজের পিএসসহ মানিকগঞ্জে গ্রেফতার ৬
সাবেক এমপি মমতাজের পিএসসহ মানিকগঞ্জে গ্রেফতার ৬

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত
অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত
ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!
ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িচংয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বুড়িচংয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় কমপক্ষে ২০০ জন নিহত
পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় কমপক্ষে ২০০ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মীয়ের মরদেহ বাড়ি নেয়ার পথে লাশ হয়ে ফিরলেন ইসমাইল
আত্মীয়ের মরদেহ বাড়ি নেয়ার পথে লাশ হয়ে ফিরলেন ইসমাইল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির নতুন রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আনিসুর রহমান
বাউবির নতুন রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আনিসুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাটে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাট সরকারি কলেজ ছাত্রদলের দুই গ্রুপের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, আহত ৭
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ ছাত্রদলের দুই গ্রুপের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ দলে জায়গা পাচ্ছেন না শুভমান গিল?
এশিয়া কাপ দলে জায়গা পাচ্ছেন না শুভমান গিল?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন
মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬
ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ
ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!
নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার
রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের
৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার
অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ
চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?
রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে
রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি
আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত
ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক
এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক

১৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ
পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের
'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা
সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ
আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল
‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক
ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি
বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা
উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর
ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে: দুলু
সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে: দুলু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!
ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?

প্রথম পৃষ্ঠা

অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প
অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১
চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল
দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল

শনিবারের সকাল

চাকরির বাজারে হাহাকার
চাকরির বাজারে হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান
আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার
লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার

নগর জীবন

রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

খবর

বন্যার প্রভাব বাজারে
বন্যার প্রভাব বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি
পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত
বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত

নগর জীবন

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালিত
খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালিত

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভ জন্মাষ্টমী আজ
শুভ জন্মাষ্টমী আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিনের সংস্কার এনেছিল হাসিনার দানব সরকার
ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিনের সংস্কার এনেছিল হাসিনার দানব সরকার

নগর জীবন

ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল
ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে
খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা বিলম্বে নির্বাচন চায় তারা দেশের মঙ্গল চায় না
যারা বিলম্বে নির্বাচন চায় তারা দেশের মঙ্গল চায় না

নগর জীবন

পশ্চিমবঙ্গে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১
পশ্চিমবঙ্গে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা
শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা

পেছনের পৃষ্ঠা