শিরোনাম
প্রকাশ: ০৪:২৫, শনিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

মিয়ানমারে জাতিসংঘের কার্যকর ভূমিকা চায় বাংলাদেশ: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

রুহুল আমিন রাসেল, নিউ ইয়র্ক থেকে
অনলাইন ভার্সন
মিয়ানমারে জাতিসংঘের কার্যকর ভূমিকা চায় বাংলাদেশ: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন, দেশটির চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা ও সশস্ত্র সংঘাত নিরসনে জাতিসংঘ  কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, দীর্ঘায়িত রোহিঙ্গা সংকট আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্য হুমকী। বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের দীর্ঘায়িত উপস্থিতি বাংলাদেশের অর্থনীতি, পরিবেশ, নিরাপত্তা এবং সামাজিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলেছে। তাদের প্রত্যাবাসনের অনিশ্চয়তা সর্বস্তরে ব্যাপক হতাশার সৃষ্টি করেছে। মানবপাচার ও মাদক চোরাচালানসহ আন্তঃসীমান্ত অপরাধ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এমনকি এ পরিস্থিতি উগ্রবাদকেও ইন্ধন দিতে পারে। এ সঙ্কট প্রলম্বিত হতে থাকলে তা এই উপমহাদেশসহ বৈশ্বিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে। 

প্রধানমন্ত্রী বিশ্ব শান্তির জন্য ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানিয়ে আরও বলেছেন, যুদ্ধ বা অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা, পাল্টা-নিষেধাজ্ঞার মত বৈরীপন্থা কখনও কোন জাতির মঙ্গল বয়ে আনতে পারে না। পারস্পরিক আলাপ-আলোচনাই সঙ্কট ও বিরোধ নিষ্পত্তির সর্বোত্তম উপায়। একই সঙ্গে গোটা মানবজাতিকে কষ্ট থেকে মুক্তি দিতে সব ধরনের অস্ত্র প্রতিযোগিতা, যুদ্ধ-সংঘাত এবং নিষেধাজ্ঞা বন্ধ করারও আহ্বান জানিয়েছেন এই বিশ্ব নেতা। 

নিউইয়র্কে শুক্রবার (২৩ সেপ্টেম্বর) স্থানীয় বিকেলে (বাংলাদেশ সময় শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে) জাতিসংঘ সদরদপ্তরে  বরাবরের মতো এবারও তিনি বাংলায় ভাষণ দেন। এটি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে দেওয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ১৯তম ভাষণ। জাতিসংঘে এ বছরের সাধারণ বিতর্কের প্রতিপাদ্য ছিল- "একটি সঙ্কটপূর্ণ সন্ধিক্ষণ: আন্তঃসংযুক্ত প্রতিকূলতাসমূহের রূপান্তরমূলক সমাধান।" 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার ভাষণে বলেছেন, রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে নিরাপদে ও মর্যাদার সঙ্গে প্রত্যাবাসনের জন্য প্রয়োজনীয় পরিবেশ তৈরিতে দ্বিপাক্ষিক, ত্রিপাক্ষিক এবং জাতিসংঘসহ অন্যান্য অংশীজনদের নিয়ে আলোচনা সত্ত্বেও একজন রোহিঙ্গাকেও তাদের মাতৃভূমিতে ফেরত পাঠানো যায়নি। মিয়ানমারে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা ও সশস্ত্র সংঘাত বাস্তচ্যুত রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনকে আরও দুরূহ করে তুলেছে। আশা করি, এ বিষয়ে জাতিসংঘ কার্যকর ভূমিকা রাখবে।

সংকট উত্তরণে ‘গ্লোবাল ক্রাইসিস রেসপন্স গ্রুপ’ গঠন করায় জাতিসংঘের মহাসচিবকে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন- এই গ্রুপের একজন চ্যাম্পিয়ন হিসেবে, আমি বর্তমান পরিস্থিতির গুরুত্ব ও সঙ্কটের গভীরতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটি বৈশ্বিক সমাধান নিরূপণ করতে অন্যান্য বিশ্ব নেতাদের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছি। 

তিনি আরও বলেন, যুদ্ধের ভয়াবহতা, হত্যা-ক্যু-সংঘাতে মানুষের যে কষ্ট, দুঃখ, দুর্দশা হয়, ভুক্তভোগী হিসেবে আমি তা উপলদ্ধি করতে পারি। তাই যুদ্ধ চাই না। শান্তি চাই। মানবকল্যাণ চাই। মানুষের অর্থনৈতিক উন্নতি চাই। আগামী প্রজন্মের জন্য শান্তিময় বিশ্ব, উন্নত-সমৃদ্ধ জীবন নিশ্চিত করতে চাই। আমার আকুল আবেদন- যুদ্ধ, অস্ত্র প্রতিযোগিতা বন্ধ করুন। সমুন্নত হোক মানবিক মূল্যবোধ। আসুন সবাইকে এক সঙ্গে নিয়ে হাতে হাত মিলিয়ে আমরা একটি উত্তম ভবিষ্যৎ তৈরির পথে এগিয়ে যাই।
 
এর আগে, শেখ হাসিনা নিজের ও তার পরিবারের এক নিদারুণ ট্রাজেডির কথা উল্লেখ করে বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট আমার পিতা, জাতির পিতা, বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। একইসঙ্গে আমার মা ফজিলাতুন নেছা মুজিব, আমার ছোট তিন ভাই মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন শেখ কামাল ও তার নবপরিণীতা স্ত্রী সুলতানা কামাল, মুক্তিযোদ্ধা লেফটেন্যান্ট শেখ জামাল, তার নবপরিণীতা স্ত্রী পারভিন রোজী, আমার দশ বছরের ছোট ভাই শেখ রাসেলকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। আমার চাচা মুক্তিযোদ্ধা শেখ আবু নাসের, ফুফা আবদুর রব সেরনিয়াবাত, তার কন্যা  ১৩ বছরের বেবী সেরনিয়াবাত, ১০ বছরের আরিফ সেরনিয়াবাত এবং ৪ বছরের সুকান্ত, আমার ফুফাত ভাই মুক্তিযোদ্ধা শেখ ফজলুল হক মনি ও তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মনি, ব্রিগেডিয়ার জামিল, পুলিশ অফিসার সিদ্দিকুর রহমানসহ ঘাতকেরা ১৮ জন মানুষকে হত্যা করে। আমি তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। ১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্ট জার্মানিতে ছিলাম বলে আমার ছোটবোন শেখ রেহানা ও আমি বেঁচে যাই। ৬ বছর রিফিউজি হিসেবে বিদেশে থাকতে হয়। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে হানাদার পাকিস্তানী সেনাবাহিনী ত্রিশ লাখ মানুষকে হত্যা করে। দুই লাখ মা-বোনের উপর পাশবিক অত্যাচার চালায়। তাদের শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি। ১৯৭১ সালে আমার পিতাকে গ্রেফতার করার পর পাকিস্তানের অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়। ঢাকায় আমার মা, দুই ছোটভাই শেখ রাসেল ও শেখ জামাল, ছোটবোন শেখ রেহানা ও আমাকে গ্রেফতার করে একটি একতলা স্যাতসেতে বাড়িতে রাখে। আমার প্রথম সন্তান সজীব ওয়াজেদ জয় ওই বন্দিখানায় জন্মগ্রহণ করে। আমাদের ঘরে কোনও ফার্নিচার দেওয়া হয়নি। সুচিকিৎসার কোন ব্যবস্থা ছিল না। দৈনন্দিন খাবার পাওয়াও ছিল অনিশ্চিত।

প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রণীত পররাষ্ট্রনীতি তুলে ধরে বলেন, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির মূল প্রতিপাদ্য হচ্ছে "সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারও সাথে বৈরীতা নয়"। বাংলাদেশ জন্মলগ্ন থেকেই এই প্রতিপাদ্য-উদ্ভূত জোটনিরপেক্ষ নীতি অনুসরণ করে আসছে। ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর এই মহান পরিষদে বঙ্গবন্ধু তার প্রথম ভাষণে বলেছিলেন- শান্তির প্রতি যে আমাদের পূর্ণ আনুগত্য তা এই উপলব্ধি থেকে জন্মেছে যে, একমাত্র শান্তিপূর্ণ পরিবেশেই আমরা আমাদের কষ্টার্জিত জাতীয় স্বাধীনতার ফল আস্বাদন করতে পারবো এবং ক্ষুধা, দারিদ্র্য, রোগ-শোক, অশিক্ষা ও বেকারত্বের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করার জন্য আমাদের সকল সম্পদ ও শক্তি নিয়োগ করতে সক্ষম হবো। সুতরাং আমরা স্বাগত জানাই সেই সকল প্রচেষ্টাকে, যার লক্ষ্য বিশ্বে উত্তেজনা হ্রাস করা, অস্ত্র প্রতিযোগিতা সীমিত করা, এশিয়া, আফ্রিকা ও ল্যাটিন আমেরিকাসহ পৃথিবীর প্রত্যেকটি স্থানে শান্তিপূর্ণ সহ-অবস্থান নীতি জোরদার করা। 

শেখ হাসিনা বলেন, বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের এই বক্তব্য এখনও সমভাবে প্রাসঙ্গিক। বঙ্গবন্ধু বিশ্বাস করতেন যে, শান্তি হলো বিশ্বের সকল নারী-পুরুষের আশা-আকাক্সক্ষার বাস্তব প্রতিরূপ। যুদ্ধের ফলে মানবজাতি, বিশেষ করে শিশু ও নারীরা চরম কষ্ট ভোগ করে। কত মানুষ রিফিউজি হয়ে পড়ে। 

প্রধানমন্ত্রী কোভিড পরিস্থিতি তুলে ধরে বলেন, বাংলাদেশে কোভিড-১৯ মহামারির শুরু থেকে এ সঙ্কট মোকাবেলায় আমরা মূলত তিনটি বিষয়ের দিকে লক্ষ্য রেখে কৌশল নির্ধারণ করেছি। প্রথমত- মহামারি সংক্রমণ ও বিস্তাররোধ করতে আমরা জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা প্রসারিত করেছি। দ্বিতীয়ত- আমাদের অর্থনীতিকে সুরক্ষিত রাখতে কৌশলগত আর্থিক প্রণোদনা প্রদান করেছি এবং তৃতীয়ত- আমরা জনগণের জীবিকা সুরক্ষিত রেখেছি। এসব উদ্যোগ মহামারিজনিত মৃত্যুর সংখ্যা হ্রাস করার পাশাপাশি মানুষের দুর্ভোগ কমাতে সাহায্য করেছে। মহামারি থেকে আমাদের নিরাপদ উত্তরণের মূলচাবি কাঠি হলো টিকা। এই টিকা সরবরাহের জন্য আমরা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও এর কোভ্যাক্স ব্যবস্থা এবং আমাদের সহযোগী দেশগুলোকে ধন্যবাদ জানাই। ২০২২ সালের আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশে টিকা পাওয়ার যোগ্য শতভাগ মানুষকে আমরা টিকা দিয়েছি।
 
তিনি আরও বলেন, কোভিড-১৯ মহামারি হতে আমাদের জন্য সবচেয়ে বড় শিক্ষণীয় বিষয় হলো- যতক্ষণ পর্যন্ত সবাই নিরাপদ নয়, ততক্ষণ পর্যন্ত কেউই নিরাপদ নয়। এই অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে জাতিসংঘসহ আমাদের অন্যান্য প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর বাস্তবিক ও অত্যাবশ্যক সংস্কার করা উচিত যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের বিপর্যয় মোকাবিলার জন্য আরও কার্যকর প্রস্তুতি নেওয়া সম্ভব হয়। 

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির কথা তুলে ধরে সরকার প্রধান বলেন, একটি টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, সবার জন্য সমান সুযোগ সৃষ্টি এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক শান্তিপূর্ণ সমাজ এবং সামাজিক সম্প্রীতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। বাংলাদেশ এখন বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল পাঁচটি অর্থনীতির মধ্যে অন্যতম।  জিডিপির হিসাবে আমাদের অবস্থান ৪১তম। বিগত এক দশকে আমরা দারিদ্র্যের হার ৪১ শতাংশ থেকে ২০ দশমিক ৫ শতাংশে নামিয়ে এনেছি। আমাদের মাথাপিছু আয় মাত্র এক দশকে তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়ে ২ হাজার ৮২৪ মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে।  কোভিড-১৯-এর প্রাদুর্ভাবের পূর্বে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে আমাদের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৮ দশমিক এক পাঁচ শতাংশ। এর আগে, আমরা টানা তিন বছর ৭ শতাংশের বেশি জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছি। মহামারি চলাকালেও গত ২০২০-২১ অর্থবছরে বাংলাদেশের অর্থনীতি ৬ দশমিক নয় চার শতাংশ হারে প্রসারিত হয়েছে।

শেখ হাসিনা ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের প্রভাব তুলে ধরে বলেন, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ এবং অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা ও পাল্টা নিষেধাজ্ঞার ফলে সরবরাহ ব্যবস্থায় ব্যাঘাত এবং জ্বালানি, খাদ্যসহ নানা ভোগ্যপণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি পেয়েছে। এ কারণে আমাদের মত অর্থনীতি মারাত্মক চাপের মুখে পড়েছে। মুল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পেয়েছে। এ অবস্থা কাটিয়ে ওঠার জন্য আমরা বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করছি। ২০২৬ সালে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ হতে উন্নয়নশীল দেশে উত্তীর্ণ হতে যাচ্ছে। আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি জ্ঞানভিত্তিক উন্নত দেশে রূপান্তরিত করার জন্য এবং ২১০০ সালের মধ্যে একটি সমৃদ্ধ ও জলবায়ু-সহিষ্ণু বদ্বীপে উন্নীত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি।  

সরকার প্রধান দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন তুলে ধরে বলেন- সর্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা, খাদ্য নিরাপত্তা, মা ও শিশু মৃত্যু হ্রাস, লিঙ্গ বৈষম্য, নারীর ক্ষমতায়ন ইত্যাদি ক্ষেত্রে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। গত এক দশকে সাক্ষরতার হার ৫০ শতাংশ থেকে ৭৫ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। আমরা তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর শিক্ষাব্যবস্থা নিশ্চিতকরণের ওপর অধিক গুরুত্বারোপ করেছি। আমাদের শিশুমৃত্যুর হার প্রতি হাজারে ২১ জনে এবং প্রতি লাখ জীবিত জন্মে মাতৃমৃত্যু হার ১৭৩ জনে নেমে এসেছে। মানুষের গড় আয়ু এখন ৭৩ বছরের অধিক। আমরা সমাজের সবচেয়ে দুর্বল ব্যক্তিদের প্রতি বিশেষ মনযোগ দিয়েছি যাতে সমাজের কেউ পিছিয়ে না থাকে। স্বামী-পরিত্যাক্তা নারী, বিধবা, বয়স্ক ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তি, তৃতীয় লিঙ্গ এবং অন্যান্য প্রান্তিক জনগোষ্ঠির সামাজিক ও আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বিদ্যমান সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতা বাড়ানো হয়েছে। বর্তমানে প্রায় ১ কোটি ৭০ লাখ মানুষ সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় উপকৃত হচ্ছেন। উন্নত ভৌত অবকাঠামো মজবুত অর্থনৈতিক কাঠামোর ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। এজন্য আমরা নদীর তলদেশের টানেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এবং ম্যাস র‌্যাপিড ট্রানজিট সিস্টেমসহ টেকসই বৃহৎ অবকাঠামো নির্মাণ করছি। আমাদের সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থায় সম্প্রতি যুক্ত হয়েছে আমাদের নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত পদ্মা বহুমুখী সেতু। এটি বাংলাদেশের স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যকে সহজতর করবে এবং আঞ্চলিক যোগাযোগ বৃদ্ধি করবে। এই সেতু জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে ১ দশমিক দুই-তিন শতাংশ হারে অবদান রাখবে। 

প্রধানমন্ত্রী জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব তুলে ধরে বলেন, মানবজাতির জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি হলো জলবায়ু পরিবর্তনজনিত প্রভাব। জলবায়ু নিয়ে প্রতিশ্রুতি দেওয়া আর ভাঙার একটি দুষ্টচক্র আমরা অতীতে দেখেছি। আমাদের এখনই এই অবস্থা থেকে বের হয়ে আসতে হবে। বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নের সঙ্গে এবং টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ঠ অর্জনের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ অসংখ্য পদক্ষেপ নিয়েছে। ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের সভাপতি থাকাকালে আমরা ‘মুজিব ক্লাইমেট প্রস্পারিটি প্লান’ গ্রহণ করি, যার লক্ষ্য হলো বাংলাদেশকে ঝুঁকির পথ থেকে জলবায়ু সহনশীলতা ও জলবায়ু সমৃদ্ধির টেকসই পথের দিকে নিয়ে যাওয়া। জলবায়ু পরিবর্তন এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ সম্পর্কিত আমাদের জাতীয় পরিকল্পনা এবং নীতিগুলো জেন্ডার সংবেদনশীল করে তৈরি করা হয়েছে। ঝুঁকিতে থাকা অন্যান্য দেশগুলোকে তাদের নিজস্ব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনা প্রণয়ণে সহায়তা করতে আমরা প্রস্তুত আছি। অন্তর্ভুক্তিমূলক জলবায়ু কার্যক্রমের প্রসারের জন্য আমি বিশ্ব নেতৃবৃন্দকে আহ্বান জানাই। 

তিনি আরও বলেন, অভিবাসীরা এখনও তাদের অভিবাসন যাত্রায় অনিশ্চিত পরিস্থিতির মুখোমুখি হচ্ছেন। তারা তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ ঘটাতে আমাদের অবশ্যই বিশ্বব্যাপী অংশীদারিত্ব এবং সংহতি বাড়াতে হবে। এ বিষয়ে 'গ্লবাল কমপ্যাক্ট অন মাইগ্রেশন' এবং এর অগ্রগতি ঘোষণা আমাদের এ বিষয়ে একটি চমৎকার রোডম্যাপ দিয়েছে। বর্তমানে, এসব জটিল বৈশ্বিক সঙ্কট অনেক উন্নয়নশীল দেশের বিগত কয়েক দশকের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে স্থবির করে দিচ্ছে। এই মুহূর্তে ২০৩০-এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা তাদের অনেকের কাছেই একটি অধরা স্বপ্ন বলে মনে হচ্ছে। তাদের স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কর্মসংস্থান এবং কৃষিসহ মারাত্মভাবে প্রভাবিত ক্ষেত্রগুলোতে সুনির্দিষ্ট সহায়তা প্রয়োজন। এখন বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবনের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে। 

তিনি বলেন, আমরা দেখছি, কীভাবে নিত্য-নতুন প্রযুক্তি বিশ্বকে দ্রæত পরিবর্তন করে ফেলছে। এই প্রযুক্তিগুলো ব্যবহারের সকলের ন্যায্য এবং সমান সুযোগ পাওয়া অপরিহার্য। ক্রমবর্ধমান প্রযুক্তিগত বিভাজন অবশ্যই দূর করতে হবে। বাংলাদেশসহ ১৬টি দেশ এখন স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উন্নীত হওয়ার পথে। তবে ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক সঙ্কট আমাদের টেকসই উত্তরণের পথে গুরুতর প্রতিকূলতা সৃষ্টি করেছে। আমাদের উন্নয়নের অংশীজনদের কাছে বর্ধিত এবং কার্যকর সহযোগিতার আহ্বান জানাই। এ বিষয়ে দোহা কর্মসূচিকে আমরা স্বাগত জানাই।

সমুদ্র সম্ভাবনার কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, প্রতিবেশি দেশগুলোর সঙ্গে সমুদ্রসীমার শান্তিপূর্ণ নিষ্পত্তির পর সুনীল অর্থনীতি বাংলাদেশের উন্নয়নের নতুন দুয়ার খুলে দিয়েছে। আমরা আর্থ-সামাজিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করতে আমাদের সামুদ্রিক সম্পদের টেকসই ব্যবহার, সংরক্ষণ এবং ব্যবস্থাপনার জন্য বিশ্বব্যাপী অংশীজনদের সঙ্গে একযোগে কাজ করার দৃঢ় ইচ্ছা পোষণ করি। সামুদ্রিক সম্পদের টেকসই ব্যবস্থাপনার জন্য সমুদ্র আইন সম্পর্কিত জাতিসংঘের কনভেনশনের বিধানগুলির কার্যকর বাস্তবায়ন অপরিহার্য। এ বিষয়ে যেকোন দুর্বলতা উত্তরণের জন্য ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার এবং জাতীয় এখতিয়ারের বাইরের অঞ্চলে সামুদ্রিক জীববৈচিত্রের সংরক্ষণ ও টেকসই ব্যবহারের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় আন্তর্জাতিক আইন যা 'বি বি এন জে' নামে পরিচিত, সেটি প্রণয়নে আরও তৎপর হওয়ার জন্য সদস্য দেশগুলোকে আহ্বান জানাই। 

শান্তিরক্ষায় বাংলাদেশের ভূমিকা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তাররোধসহ সম্পূর্ণ নিরস্ত্রীকরণের জন্য আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা ২০১৯ সালে পারমাণবিক অস্ত্র নিষিদ্ধকরণ বিষয়ক ঐতিহাসিক চুক্তি অনুস্বাক্ষর করি। আমরা ধারাবাহিকভাবে শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে আমাদের অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করে আসছি। আমাদের শান্তি-কেন্দ্রিক পররাষ্ট্রনীতির প্রতিফলন হিসেবে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে সৈন্য ও পুলিশ প্রেরণকারী দেশগুলোর মধ্যে আমরা বর্তমানে শীর্ষে অবস্থান করছি। শান্তিরক্ষাসহ, জাতীয় ও স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধি, বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষা প্রদান, নারী ও অন্যান্য পিছিয়ে পড়া গোষ্ঠীর ক্ষমতায়নের মাধ্যমে একটি টেকসই সমাজ গঠন করতে এ সকল অঞ্চলের জনগণকে তারা সাহায্য করে যাচ্ছেন। দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে আমাদের অনেক শান্তিরক্ষী নিহত হয়েছেন। আমরা বিশ্বাস করি যে, দ্বন্দ্ব-সংঘাতের মূল কারণগুলোর সমাধান ব্যতিত টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়। জাতিসংঘ শান্তি বিনির্মাণ কমিশনের বর্তমান সভাপতি হিসেবে আমরা সংঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে সহযোগিতার উদ্দেশ্যে বহুমাত্রিক অংশীজনদের একসঙ্গে কাজ করার একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরিতে চেষ্টা করে যাচ্ছি। নারী, শিশু, শান্তি ও নিরাপত্তা এজেন্ডাকে আরও শক্তিশালী করার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতেও আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বাংলাদেশে সন্ত্রাস ও সহিংস উগ্রপন্থার বিষয়ে আমরা ‘শূণ্য সহনশীলতা’ নীতি গ্রহণ করেছি। বাংলাদেশের ভূখণ্ডে কোনোরূপ সন্ত্রাসী কার্যকলাপ বা জনগণের ক্ষতি হয় এমন কোন কর্মকাণ্ড সংঘটিত হতে দেই না। এছাড়া সাইবার-অপরাধ এবং সাইবার সহিংসতা মোকাবিলা করার লক্ষ্যে একটি আন্তর্জাতিক বাধ্যতামূলক চুক্তি প্রণয়ণে একসঙ্গে কাজ করার জন্য আমি সদস্য দেশগুলোকে আহ্বান জানাই।

প্রধানমন্ত্রী মানবাধিকার প্রসঙ্গে বলেন, একটি দায়িত্বশীল সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে, বাংলাদেশ তার জনগণের মানবাধিকার সংরক্ষণ ও উন্নয়নে অঙ্গীকারাবদ্ধ। জনগণের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং সামাজিক অধিকার নিশ্চিত করার জন্য আমরা একটি সামগ্রিক এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক পন্থা অবলম্বন করেছি। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আমরা হিজড়া জনগোষ্ঠীর প্রয়োজনীয় অধিকার ও কল্যাণ সাধনের জন্য সংশ্লিষ্ট আইনি বিধি-বিধান প্রণয়ন করেছি। দেশের সকল ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের জন্য বিনামূল্যে আবাসন প্রদানের লক্ষ্যে ‘আশ্রয়ণ’ শীর্ষক একটি প্রকল্প আমরা বাস্তবায়ন করছি। ১৯৯৭ সাল থেকে আমার নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে বিগত ১৮ বছরে প্রায় ৩৫ লাখেরও বেশি মানুষের আবাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। 

ফিলিস্থিন প্রসঙ্গে বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, অধিকৃত ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি আমাদের সমর্থন অব্যাহত থাকবে। ১৯৬৭ সালের পূর্বের সীমান্তের ভিত্তিতে দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধান ও রাজধানী হিসেবে পূর্ব জেরুজালেমকে নির্ধারণ করে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রতি বাংলাদেশের দ্ব্যর্থহীন সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করছি। 

প্রধানমন্ত্রী রোহিঙ্গা সঙ্কট ও মিয়ানমারের অস্থিরতা ও সংঘাত প্রসঙ্গে বলেন, আমি আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করবো মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর দিকে। গত মাসে ২০১৭ সালে স্বদেশ থেকে বাস্তুচ্যুত হয়ে তাদের গণহারে বাংলাদেশে প্রবেশের পাঁচ বছর পূর্ণ হয়েছে। রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে নিরাপদে ও মর্যাদার সঙ্গে প্রত্যাবাসনের জন্য প্রয়োজনীয় পরিবেশ তৈরিতে দ্বিপাক্ষিক, ত্রিপাক্ষিক এবং জাতিসংঘসহ অন্যান্য অংশীজনদের নিয়ে আলোচনা সত্ত্বেও একজন রোহিঙ্গাকেও তাদের মাতৃভূমিতে ফেরত পাঠানো যায়নি। মিয়ানমারে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা ও সশস্ত্র সংঘাত বাস্তচ্যুত রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনকে আরও দুরূহ করে তুলেছে। আশা করি, এ বিষয়ে জাতিসংঘ কার্যকর ভূমিকা রাখবে। বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের দীর্ঘায়িত উপস্থিতি বাংলাদেশের অর্থনীতি, পরিবেশ, নিরাপত্তা এবং সামাজিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলেছে। তাদের প্রত্যাবাসনের অনিশ্চয়তা সর্বস্তরে ব্যাপক হতাশার সৃষ্টি করেছে। মানবপাচার ও মাদক চোরাচালানসহ আন্তঃসীমান্ত অপরাধ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এমনকি এ পরিস্থিতি উগ্রবাদকেও ইন্ধন দিতে পারে। এ সঙ্কট প্রলম্বিত হতে থাকলে তা এই উপমহাদেশসহ বৈশ্বিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার ওপর মারাত্বক প্রভাব ফেলতে পারে। 

শেখ হাসিনা একটি শান্তিময় বিশ্বের প্রত্যাশা পুনঃব্যক্ত করে বলেন, আমরা দারিদ্র্য বিমোচন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব প্রশমন, সংঘাত প্রতিরোধ এবং আর্থিক, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সঙ্কটের মত বৈশ্বিক প্রতিকূলতাগুলোর রূপান্তরমূলক সমাধান খুঁজতে আগ্রহী। তবে আমাদের উপলব্ধি করতে হবে যে, শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা ব্যতিত আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। আমরা ইউক্রেন ও রাশিয়ার সংঘাতের অবসান চাই। নিষেধাজ্ঞা, পাল্টা-নিষেধাজ্ঞার মাধ্যমে একটি দেশকে শাস্তি দিতে গিয়ে নারী, শিশুসহ ও গোটা মানবজাতিকেই শাস্তি দেওয়া হয়। এর প্রভাব কেবল একটি দেশেই সীমাবদ্ধ থাকে না বরং সকল মানুষের জীবন ও জীবিকা মহাসঙ্কটে পতিত হয়। মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়। খাদ্য, বাসস্থান, চিকিৎসা শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হয়। বিশেষ করে, শিশুরাই বেশি কষ্ট ভোগ করে। তাদের ভবিষ্যৎ অন্ধকারে হারিয়ে যায়। বিশ্ব বিবেকের কাছে আমার আবেদন, অস্ত্র প্রতিযোগিতা, যুদ্ধ, স্যাংশন বন্ধ করুন। শিশুকে খাদ্য, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা ও নিরাপত্তা দিন। শান্তি প্রতিষ্ঠা করুন। আমরা দেখতে চাই, একটি শান্তিপূর্ণ বিশ্ব- যেখানে থাকবে বর্ধিত সহযোগিতা, সংহতি, পারস্পরিক সমৃদ্ধি এবং ঐকবদ্ধ প্রচেষ্টা। আমাদের একটি মাত্র পৃথিবী এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে এই গ্রহকে আরও সুন্দর করে রেখে যাওয়া আমাদের দায়িত্ব। 


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
‌‌‘যেখানে মাছ থাকবে, সেখানে ট্যুরিজম নিয়ন্ত্রণ করতে হবে’
‌‌‘যেখানে মাছ থাকবে, সেখানে ট্যুরিজম নিয়ন্ত্রণ করতে হবে’
বইমেলা স্থগিত, হতে পারে নির্বাচনের পর
বইমেলা স্থগিত, হতে পারে নির্বাচনের পর
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন
পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা
পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না
পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রতিষ্ঠার ৫৪ বছর পূর্তি উদযাপন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রতিষ্ঠার ৫৪ বছর পূর্তি উদযাপন
দুর্গাপূজায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করবে দুই মন্ত্রণালয়: শারমীন এস মুরশিদ
দুর্গাপূজায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করবে দুই মন্ত্রণালয়: শারমীন এস মুরশিদ
২১ লাখ মৃত ভোটারকে বাদ দেওয়া হয়েছে : সিইসি
২১ লাখ মৃত ভোটারকে বাদ দেওয়া হয়েছে : সিইসি
সর্বশেষ খবর
বান্ধব নিয়ে মৌ খান
বান্ধব নিয়ে মৌ খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা
‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে নিউক্যাসলকে হারাল আর্সেনাল
শেষ মুহূর্তের গোলে নিউক্যাসলকে হারাল আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোসিয়েদাদকে হারিয়ে শীর্ষে বার্সেলোনা
সোসিয়েদাদকে হারিয়ে শীর্ষে বার্সেলোনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএজেএফ'র সভাপতি সাইদ শাহীন, সম্পাদক আবু খালিদ
বিএজেএফ'র সভাপতি সাইদ শাহীন, সম্পাদক আবু খালিদ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেইলরের সেঞ্চুরিতে জিম্বাবুয়ের ১৭০ রানের বিশাল জয়
টেইলরের সেঞ্চুরিতে জিম্বাবুয়ের ১৭০ রানের বিশাল জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত
আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, চলছে চিরুনি তল্লাশি
কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, চলছে চিরুনি তল্লাশি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও ট্রাম্পকে মস্কোতে আতিথ্য দিতে প্রস্তুত পুতিন: ক্রেমলিন
এখনও ট্রাম্পকে মস্কোতে আতিথ্য দিতে প্রস্তুত পুতিন: ক্রেমলিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশিগানে গির্জায় গুলি ও অগ্নিসংযোগে নিহত ১, আহত ৯
মিশিগানে গির্জায় গুলি ও অগ্নিসংযোগে নিহত ১, আহত ৯

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার প্লেতে ভারতকে চাপে ফেললো পাকিস্তান
পাওয়ার প্লেতে ভারতকে চাপে ফেললো পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৪৪ জন
৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৪৪ জন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনের সুরে কনার ‘নীরবে’
হাসিনের সুরে কনার ‘নীরবে’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় দু'পক্ষের দেড় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে একজনের মৃত্যু, আহত ২৫
ভাঙ্গায় দু'পক্ষের দেড় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে একজনের মৃত্যু, আহত ২৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন গান 'সত্তা' নিয়ে হাজির ব্যান্ড 'আভাস'
নতুন গান 'সত্তা' নিয়ে হাজির ব্যান্ড 'আভাস'

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলীয়করণ করে দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে ধ্বংস করা হয়েছে :আমিনুল হক
দলীয়করণ করে দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে ধ্বংস করা হয়েছে :আমিনুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেন্টমার্টিনে ১৮ কেজির পোপা মাছ ৯৫ হাজারে বিক্রি
সেন্টমার্টিনে ১৮ কেজির পোপা মাছ ৯৫ হাজারে বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে ১৪৬ রানে গুটিয়ে দিল ভারত
ফাইনালে পাকিস্তানকে ১৪৬ রানে গুটিয়ে দিল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব উদ্ভাবন প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের মাশিয়া
বিশ্ব উদ্ভাবন প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের মাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান
পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
গাজীপুরে পোশাক কারখানায় আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় যেতে একটি দল ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে : রিজভী
ক্ষমতায় যেতে একটি দল ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে : রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে একদিনে হাসপাতালে সাপে কাটা ৬ রোগী ভর্তি, একজন এলেন বিষধর সাপ নিয়ে
ঠাকুরগাঁওয়ে একদিনে হাসপাতালে সাপে কাটা ৬ রোগী ভর্তি, একজন এলেন বিষধর সাপ নিয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা পাঁচ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
টানা পাঁচ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অটোরিকশা দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত
অটোরিকশা দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
টেকনাফে দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে উত্তীর্ণদের ই-প্রত্যয়নপত্র যাচাইয়ের নির্দেশ
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে উত্তীর্ণদের ই-প্রত্যয়নপত্র যাচাইয়ের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খানসামায় টিসিবির তেল চুরি, আটক ১
খানসামায় টিসিবির তেল চুরি, আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'
এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য
ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি
পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ
হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?
কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের
১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা
সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড
ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির
পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান
দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র
যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি
ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া
কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের
পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ
হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড
নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার
ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা
হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া
ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি
ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন

সম্পাদকীয়

হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার
হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা
মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খাগড়াছড়িতে নিহত ৩
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ
ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনা জাদু মণি লে...
সোনা জাদু মণি লে...

শোবিজ

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী
নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা
ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা

মাঠে ময়দানে

ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি
উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন
এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল
ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস

মাঠে ময়দানে

উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট
উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট

নগর জীবন

প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির
ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ
এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার
আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার

মাঠে ময়দানে

সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে
সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে

শোবিজ

গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল
গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে
ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে

নগর জীবন

দেবী দুর্গার তত্ত্ব
দেবী দুর্গার তত্ত্ব

সম্পাদকীয়

সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব
গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ
বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ

সম্পাদকীয়

চতুর্থ দিনের মতো দূরপাল্লার বাস বন্ধ
চতুর্থ দিনের মতো দূরপাল্লার বাস বন্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা