শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ জুন, ২০১৬

দেশে দেশে নান্দনিক মসজিদ

তানভীর আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে নান্দনিক মসজিদ

ইতিহাস জড়ানো

 

মসজিদ আল হারাম

মুসলমানদের কাছে সবচেয়ে পবিত্র স্থান ‘কাবা’কে ঘিরে সৌদি আরবের মক্কা নগরীতে অবস্থিত মসজিদ আল হারাম। মহান আল্লাহর হুকুমে হজরত ইব্রাহিম (আ.) কাবা ঘর ও তত্সংলগ্ন এই মসজিদ নির্মাণ করেন। কাবা ঘরের দিকে মুখ করে পৃথিবীর যে কোনো প্রান্ত থেকে নামাজ আদায় করা হয়। ৮৮.২ একর বা ৩,৫৬,৮০০ বর্গমিটার জমির ওপর মসজিদটি বিস্তৃত। এই মসজিদে প্রায় ৯ লাখ মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারেন। তবে হজের সময় সে সংখ্যা বেড়ে কয়েক গুণ বেড়ে যায়। মসজিদটি পবিত্র কাবা ঘরের চতুর্বেষ্টিত।

 

কুবা মসজিদ

মহানবী হজরত মুহাম্মদ (স.) মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করেন। মদিনা অভিমুখে সর্ব প্রথম যে মসজিদটি তিনি নির্মাণ করেছিলেন, তার নাম কুবা মসজিদ। এখানে তিনি সর্ব প্রথম নামাজ আদায় করেন। বর্তমানে কুবা মসজিদ চত্বরে মূল মসজিদ ছাড়াও আবাসিক এলাকা, অফিস, অজুখানা, দোকান ও লাইব্রেরি রয়েছে। মসজিদের মূল আকর্ষণ ছয়টি বিশাল গম্বুজ এবং চার কোনায় চারটি সুউচ্চ মিনার। মসজিদে মহিলাদের নামাজের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রয়েছে। চারদিকে সবুজ পাম গাছের সারি মসজিদটিকে বাড়তি সৌন্দর্য প্রদান করেছে। ১৯৮৬ সালে মসজিদটির পুনর্নির্মাণকালে ব্যাপকভাবে সাদা ব্যাসল্ট পাথর ব্যবহার করা হয়।

 

বিস্ময় জাগানো স্থাপত্যশৈলী

 

মসজিদের শহর ঢাকা

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মসজিদ জরিপ ২০০৮ অনুযায়ী ঢাকা শহরের মসজিদের সংখ্যা ৫ হাজার ৭৭৬টি। ঢাকার প্রথম মসজিদ বিনত বিবির মসজিদ। এ ছাড়া রয়েছে মুসা খাঁর মসজিদ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হলের উত্তর-পশ্চিম   কোণে মুসা খাঁর তৈরি এ মসজিদ। মুঘল স্থাপত্যশিল্পের ঐতিহ্যকে ধারণ করে পুরান ঢাকায় নির্মাণ করা হয় তারা মসজিদ। আরও রয়েছে খান মোহাম্মদ মৃধা মসজিদ, মাণ্ডা মসজিদ, হায়াত বেপারি জামে মসজিদ, মসজিদে মুফতি-এ আজম, চুড়িহাট্টা মসজিদ, বেগমবাজার মসজিদ, সাত গম্বুজ মসজিদ, হাজী খাজা শাহবাজ মসজিদ ইত্যাদি।

 

সবচেয়ে বড় মাটির মসজিদ

গ্রান্ড মসজিদ। মসজিদটির নাম গ্র্যান্ড মস্ক অব ডিজেনি। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মাটির মসজিদ এটি। পশ্চিম আফ্রিকার  দেশ মালির ডিজেনি শহরে এর অবস্থান। নির্মাণকাল সম্পর্কে ঠিক কোনো তথ্য না থাকলেও ১২০০ শতাব্দী থেকে ১৩০০ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে এটি নির্মিত হয়েছে বলে অধিকাংশ গবেষক দাবি করেন। তবে বর্তমানে যে কাঠামোটি দেখা যায় এটি নির্মাণ করা হয়েছে ১৯০৭ সালে। আর ইউনেস্কো মসজিদসহ এর চারপাশের ঐতিহাসিক স্থানগুলোকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে তালিকাভুক্ত করে ১৯৮৮ সালে। প্রতি বছর হাজার হাজার দর্শনার্থী এখানে আসেন।

 

স্থাপত্যের চমক

মালয়েশিয়ার পুত্রজায়া। আধুনিক যুগের স্থাপত্যের চমক পুত্রা মসজিদ। ১৯৯৭ সালে এই মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। শেষ হয় ১৯৯৯ সালে। প্রায় ৮০ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে নির্মিত এই মসজিদটি আধুনিক যুগে নির্মিত নান্দনিক মসজিদগুলোর মধ্যে অন্যতম। গোলাপি রঙে রাঙানো পুরো মসজিদ। এখানে একসঙ্গে ১৫ হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন। কৃত্রিম পুত্রাজায়া লেকের প্রান্তে মসজিদটি এমনভাবে নির্মিত হয়েছে যে দেখে মনে হয় এটি জলে ভাসছে। এই মসজিদের গম্বুজ সংখ্যা ৯। স্থাপত্যশৈলীতে ইসলামিক, মামলুক ও আধুনিক স্থাপত্যের মিশ্রণ রয়েছে।

 

ভারতের বৃহত্তম মসজিদ

দিল্লির জামা মসজিদ বিশ্বজুড়ে নান্দনিক সৌন্দর্যমণ্ডিত মসজিদগুলোর একটি। ভারতের সবচেয়ে বড় মসজিদ এটি। সম্রাট শাহজাহানের রাজত্বকালে নির্মিত স্থাপত্যের একটি সেরা নিদর্শন জামা মসজিদ। মসজিদের ফাটলে এবং তার সিঁড়ি ও গম্বুজের উপরে শত শত পায়রার বসতি স্থাপন করার দৃশ্য চোখ জুড়িয়ে দেয়। জামা মসজিদে একসঙ্গে ২৫ হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন। দিনে  মসজিদের সমৃদ্ধ স্থাপত্য নকশা অধ্যয়নের জন্য খোলা থাকে।

মসজিদটির নির্মাণ কাজ ১৬৫০ খ্রিস্টাব্দে শুরু হয় এবং ১৬৫৬ খ্রিস্টাব্দে শেষ হয়। মসজিদটির প্রাঙ্গণের তিনদিক থেকে উন্মুক্ত দ্বার রয়েছে। পূর্বীয় দ্বারটিকে রাজকীয় দ্বার বলা হয়। সম্রাট এবং তার পরিবার পূর্বদিকের দ্বার দিয়ে ঢুকতেন যেটিতে ৩৫টি ধাপ রয়েছে। উচ্চবংশীয় বা উচ্চপদস্থরা উত্তরীয় দ্বার দিয়ে প্রবেশ করতেন। সাধারণ মানুষেরা দক্ষিণী দ্বার দিয়ে প্রবেশ করতেন। পূর্ব দিকের দ্বারের ছাদটির ওপর মৌচাকের মতো খোদাই করা খিলান নির্মিত। এ ছাড়াও পূর্ব দিকের দ্বারটি বেশ কিছু সংখ্যক ছোট ছোট সুদৃশ্য গম্বুজ দ্বারা সুসজ্জিত করা। মসজিদের কেন্দ্রীয় ভবনটির প্রাঙ্গণ বেলে পাথরে নির্মিত। এর চারদিকে পিলারযুক্ত বারান্দাও আছে।

 

বাংলাদেশের নির্মাণাধীন সর্ববৃহৎ মসজিদ

রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার এন-ব্লকে নির্মাণ করা হচ্ছে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ মসজিদ ফকিহুল মিল্লাত মুফতি আবদুর রহমান (রহ.) জামে মসজিদ। নির্মাণাধীন এই মসজিদে এ বছর পয়লা রমজান থেকে খতমে তারাবি আদায় করা হচ্ছে। আজ শুক্রবার থেকে মসজিদটিতে জুমার নামাজ আদায় করা হবে। নির্মাণ কাজ শেষ হলে এই মসজিদে ৫০ হাজারেরও বেশি মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারবেন। মসজিদে ১২০ ফুট উঁচু মিনার তৈরি করা হবে। অত্যাধুনিক অজুখানা ও নানা ধরনের সুযোগ-সুবিধাসহ মসজিদে ব্যবহার করা হবে উন্নতমানের টাইলস।

 

 

মহাসাগরে ভাসমান

এ মসজিদ যেন আধুনিক স্থাপত্যশৈলীর এক বিস্ময়। সাগরের বুকে ভ্রমণকারী যে কেউ হঠাৎ চমকে যাবেন মসজিদটি দেখলে। দূর থেকে মনে হয় সাগরের বুক চিরে জেগে উঠেছে এই মসজিদ। সাগরে ভাসমান মসজিদটির নাম গ্র্যান্ড মস্ক হাসান-২ বা দ্বিতীয় হাসান মসজিদ। মরক্কোর কাসাব্লাঙ্কায় রয়েছে এটি। মরক্কোর বাদশাহ দ্বিতীয় হাসান মসজিদটি তৈরি করেছেন। মসজিদটির তিন ভাগের এক ভাগ আটলান্টিক মহাসাগরের ওপর অবস্থিত। এ জন্য একে ভাসমান মসজিদও বলা হয়। মসজিদটির ভেতরে ২৫ হাজার এবং ভেতরে-বাইরে মিলিয়ে একসঙ্গে লক্ষাধিক মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন। নারীদের জন্য রয়েছে নামাজ আদায়ের আলাদা ব্যবস্থা। ঝড়-বৃষ্টির সময় ছাড়া তিন মিনিট পরপর প্রাকৃতিক আলো ও মুক্ত বাতাস প্রবেশ করতে মসজিদটির ছাদ স্বয়ংক্রিয়ভাবে খুলে যায়।  আড়াই হাজার পিলারের ওপর স্থাপিত এ মসজিদের ভেতরের পুরোটাই টাইলস বসানো। মসজিদ এলাকার আশপাশ সাজানো হয়েছে ১২৪টি ঝরনা ও ৫০টি ক্রিস্টালের ঝাড়বাতি দিয়ে। মসজিদের কোথাও কোথাও স্বর্ণের পাত দিয়ে মোড়ানো হয়েছে।

 

চোখ জুড়ানো মসজিদ

 

>> সুলতান আহমেদ মসজিদ ইস্তাম্বুলের ঐতিহাসিক মসজিদ। মসজিদের ভিতরের  দেয়াল নীল রঙের টাইলস দিয়ে সুসজ্জিত বলে এই মসজিদটি ব্লু মস্ক বা নীল মসজিদ নামে পরিচিত। এটি ১৬০৯ থেকে ১৬১৬ সালের মধ্যবর্তী সময়ে উসমানীয় সম্রাজ্যের সুলতান আহমেদ বখতি নির্মাণ করেন।

 

>> হাসানাল বলখিয়া মসজিদ। মসজিদটি সুলতান হাসানাল বলখিয়া মু’জাদিন ওয়াদ্দুলাহর নামে নামকরণ করা হয়েছে। এটি ব্রুনাইয়ে অবস্থিত। দেশটির সুলতানের সিংহাসন আরোহণের ২৫ বছরপূর্তি উপলক্ষে ব্রুনাইবাসীর প্রতি সুলতানের উপহার ছিল। এখানে একসঙ্গে ৩০ হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন।

 

>> পাকিস্তানের ইসলামাবাদে অবস্থিত শাহ ফয়সাল মসজিদ। এটি প্রায় ৫৪,০০০ বর্গফুট জায়গাজুড়ে আছে। এটি তৈরিতে প্রায় ১২০ মিলিয়ন ডলার ব্যয় হয়। এই মসজিদ ও মসজিদ প্রাঙ্গণে সবমিলিয়ে একসঙ্গে প্রায় ৩ লাখ মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন। পুরো মসজিদ এলাকার আয়তন ৪৭ একর।

 

>> সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবিতে অবস্থিত শেখ জায়েদ মসজিদ। এর চার কোনায় চারটি মিনার আছে। মসজিদে ৮২টি গম্বুজ, ১ হাজারের বেশি স্তম্ভ, ২৪ ক্যারেট সোনার ঝাড়বাতি ও পৃথিবীর সবচেয়ে বড় হাতে তৈরি কার্পেট দিয়ে সাজানো। মসজিদটি পানির পুল দিয়ে ঘেরা যা মসজিদটির  সৌন্দর্যকে বাড়িয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা