শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০২:০২, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫

নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উত্তাপ

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

পিআর (প্রিপোরশনেট রিপ্রেজেনটেটিভ) ও বর্তমান নির্বাচনি ব্যবস্থা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতানৈক্য তৈরি হয়েছে। বিএনপিসহ সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজনৈতিক দল মনে করছে জনগণের সরাসরি ভোটে যাদের নির্বাচিত হওয়ার সামর্থ্য নেই, তাদের পক্ষ থেকে ছলচাতুরী করে সংসদে যাওয়ার জন্য এই সংখ্যানুপাতিক হারে নির্বাচনের ধুয়া তোলা হচ্ছে। অন্যদিকে পিআর পদ্ধতিতে যারা নির্বাচন দাবি করছে তারা মনে করে গতানুগতিক সরাসরি ভোটের নির্বাচনে জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধিত্ব কখনোই নিশ্চিত হবে না। বিএনপি, জামায়াতসহ পিআর পদ্ধতির পক্ষ-বিপক্ষের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, এই সংখ্যানুপাতিক হার (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের ঘোরবিরোধী দেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপিসহ ফ্যাসিস্টবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনে তাদের শরিক ও সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো। তাদের মতে, যেসব দলের জনপ্রিয়তা খুবই কম এবং জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচনে পাস করে আসার সম্ভাবনা নেই, তারাই মূলত ছলচাতুরী করে সংসদে যাওয়ার জন্য এই সংখ্যানুপাতিক হারে নির্বাচনের ধুয়া তুলছে। বাংলাদেশের নির্বাচন, ভোট ও রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে যা একেবারেই অবাস্তব ও বেমানান।

এ বিষয়ে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্যই আমরা ১৭-১৮ বছর ধরে আন্দোলন করে আসছি। যাতে করে দেশের মানুষ তার ইচ্ছামতো নিজের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে নির্বাচন করে সংসদে পাঠাতে পারে। কিন্তু যে নির্বাচনে একজন ভোটার তার ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন, অথচ তিনি জানবেন না যে কাকে তার মূল্যবান ভোটটা দিয়েছেন, আর তার সেই ভোটে কোন দলের কোন এলাকার কোন ব্যক্তি নির্বাচিত হয়েছেন-তখন সেটা কি ফেয়ার ইলেকশন হবে? প্রকৃত নির্বাচন হবে? মানুষের মাঝে যেসব দলের ন্যূনতম জনপ্রিয়তা নেই এবং যেসব দলের নেতারা জনগণের কাছে সরাসরি যেতে ভয় পান তারাই মূলত এমন অবাস্তব পদ্ধতিতে নির্বাচন দাবি করছেন। কাজেই ৫ শতাংশ বা ৭ শতাংশ ভোটের দলের কোনো নেতা কী দাবি করলেন তাতে বাংলাদেশের ৯০ শতাংশ জনমানুষের কিছু আসে যায় না। তা ছাড়া আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান অনেক আগে থেকেই ঘোষণা দিয়েছেন, স্বৈরাচার হাসিনা সরকারবিরোধী আন্দোলনে যেসব দল মাঠে ছিল এবং যুগপৎ আন্দোলনে ছিল, এসব দলের নেতারা নির্বাচনে জয়ী হোন বা না হোন বিএনপি ভবিষ্যতে জনগণের ভোটে নির্বাচিত হলে তাদের সবাইকে নিয়ে ঐকমত্যের ভিত্তিতে একটি জাতীয় সরকার গঠন করা হবে। যাতে সেই সরকারে সবার প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত হয়।

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির অপর সদস্য ড. আবদুল মঈন খান এ প্রসঙ্গে বলেন, পিআর (সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) হতে পারে, তবে সেটিকে ঘিরে যদি কেউ দেশের জনগণের গণতন্ত্রের আকাঙ্ক্ষাকে কেন্দ্র করে দ্বন্দ্ব তৈরি করতে চায়, তারা প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের মূল আদর্শে বিশ্বাস করে না। এরা এই পিআরের অজুহাতে নির্বাচন এবং দেশের জনগণকে নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে।

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন প্রসঙ্গে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আনুপাতিক হারে নির্বাচনের কথা যারা বলছেন, তাদের একটি উদ্দেশ্য আছে হয় জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত করা অথবা বাংলাদেশে নির্বাচন না হওয়া। এ দেশের গণতন্ত্রকামী মানুষ সংগ্রাম করেছে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচনের জন্য। আমাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের জন্য অসংখ্য জীবন হারাতে হয়েছে। এটা তাদের উদ্দেশ্য থাকতে পারে। দেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ আছে। নির্বাচন ও ভোটাধিকার নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্রই ধোপে টিকবে না।

এদিকে পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলনসহ আরও বেশ কয়টি রাজনৈতিক দল। এসব দলের সিনিয়র নেতাদের মতে, প্রচলিত নির্বাচনপদ্ধতিতে অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। এতে জনগণের সঠিক প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত হয় না। প্রার্থিতার ক্ষেত্রে ব্যক্তির প্রতিদ্বন্দ্বী হলেও রাজনৈতিক দলের জনপ্রিয়তা নির্ণয় করা যায় না। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে সারা দেশে লুটপাট, দুর্নীতি, সন্ত্রাস, ক্ষমতার আধিপত্য অবসানের পাশাপাশি ইকুয়াল ও কোয়ালিটি প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত হবে বলেও তাদের ধারণা। গতানুগতিক সরাসরি ভোটের নির্বাচনে জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধিত্ব কখনোই নিশ্চিত হবে না।

এ বিষয়ে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রচলিত পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে দল ও জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত হবে না। দুর্নীতি, সন্ত্রাস, লুটপাট, এলাকায় দখল, চাঁদাবাজি, ব্যক্তি নেতার অধিপত্য বিস্তার নিরসন সম্ভব নয়। তাই দেশের পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে নির্বাচনে কালো টাকার প্রভাব, ভোট ডাকাতি ও সন্ত্রাসমুক্ত ফ্রি-ফেয়ার নির্বাচনের স্বার্থেই এই পিআর সিস্টেমে জাতীয় নির্বাচনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। যার মাধ্যমে দলের আদর্শ ও জনপ্রিয়তার প্রতিফলন ঘটবে।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম ভোটের সংখ্যানুপাতিক হারে সংসদে প্রতিনিধিত্ব দাবি করেছেন। তিনি বলেন, পুরোনো পদ্ধতির নির্বাচনে জনগণের আসল প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। তাই পিআর পদ্ধতিতে আগামী নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।

ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা ইউসূফ আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা জানি বাংলাদেশের নির্বাচন কীভাবে হয়ে থাকে। ভোট ডাকাতি, সন্ত্রাস, কেন্দ্র দখল থেকে শুরু করে কালো টাকা ও পেশিশক্তির প্রভাব ছাড়া কোনো নির্বাচনই হয় না। কাজেই এসবের হাত থেকে রক্ষা পেতে এবং একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের লক্ষ্যে বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে আমরা সংখ্যানুপাতিক হারে নির্বাচনের দাবি জানিয়েছি। যাতে করে আসনভিত্তিক ভোট কম হলেও জাতীয় সংসদে প্রত্যেক রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিত্ব থাকে এবং সব দল মিলে একটি জাতীয় সরকার গড়ে দেশ পরিচালনা সম্ভব হয়।

সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনেও সংখ্যানুপাতিক হারের ভোটব্যবস্থা (পিআর পদ্ধতি) চালুর দাবি জানিয়ে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ বলেছেন, প্রচলিত পদ্ধতিতে জনরায় বিকৃত হয়, আর পিআর পদ্ধতিতে স্বচ্ছতা, বৈচিত্র্য ও প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা সম্ভব। বাংলাদেশে এই পদ্ধতি চালু হলে ছোট রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য প্রতিনিধিত্বের সুযোগ তৈরি হবে।

গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষনেতা ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, আমরা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পিআর পদ্ধতি চাই না। বিশেষ করে নিম্নকক্ষের নির্বাচনে পিআর বাস্তবতার সঙ্গে মানায় না।

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ভবিষ্যতে একদলীয় শাসনব্যবস্থা নিরসনের লক্ষ্যে এবং রাষ্ট্র ও শাসনপদ্ধতিতে ভারসাম্য আনার জন্যই আমরা পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন দাবি করছি। যাতে করে নির্বাচনের পরিবেশ নিয়েও কোনো শঙ্কা যাতে না থাকে এবং ছোট রাজনৈতিক দলগুলোও যাতে সংসদে প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ পায়। তবে এটা যদি আপাতত নিম্নকক্ষের নির্বাচনে না-ও হয়, তাহলে উচ্চকক্ষের নির্বাচনে যাতে এই পিআর পদ্ধতিটা ফলো করা হয়, সেটি অন্তত নিশ্চিত করা উচিত।

এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জুর মতে, রাষ্ট্রক্ষমতা ও শাসনপদ্ধতির ভারসাম্য আনার লক্ষ্যেই তারা পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন দাবি করছেন। তাঁর মতে, বাংলাদেশে ভবিষ্যতে যাতে আর কোনো স্বৈরশাসনের উৎপত্তি না ঘটে, সেটিও নিশ্চিত হবে এই পদ্ধতির নির্বাচনে।

বাম জোটের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, বাংলাদেশের বাস্তবতায় একটি সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য পার্লামেন্ট দরকার এবং আগামী পার্লামেন্টেই সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে যাওয়া যায় কি না, তা নির্ধারণ করা উচিত।

 

এই বিভাগের আরও খবর
দুরন্ত জয়ে সিরিজে সমতা
দুরন্ত জয়ে সিরিজে সমতা
উদার গণতান্ত্রিক দল বিএনপি, সবাইকে নিয়ে রাষ্ট্র গড়তে চাই
উদার গণতান্ত্রিক দল বিএনপি, সবাইকে নিয়ে রাষ্ট্র গড়তে চাই
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
নৌকা বাদ ও শাপলা তালিকায় নেওয়ার দাবি
নৌকা বাদ ও শাপলা তালিকায় নেওয়ার দাবি
আরও দুই বিষয়ে ঐকমত্য
আরও দুই বিষয়ে ঐকমত্য
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব
মাহাথির মোহাম্মদ হাসপাতালে
মাহাথির মোহাম্মদ হাসপাতালে
রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন
রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু
দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের উন্নয়নের পল্লীবন্ধু এরশাদের অবদান অনস্বীকার্য: কাজী মামুন
বাংলাদেশের উন্নয়নের পল্লীবন্ধু এরশাদের অবদান অনস্বীকার্য: কাজী মামুন

এই মাত্র | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

অবশেষে এসি মিলানে লুকা মদ্রিচ
অবশেষে এসি মিলানে লুকা মদ্রিচ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালকের মৃত্যু
জয়পুরহাটে ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালকের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পারস্পরিক শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তৃতীয় দফার আলোচনার প্রস্তুতি চলছে’
‘পারস্পরিক শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তৃতীয় দফার আলোচনার প্রস্তুতি চলছে’

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে স্বামীকে হত্যার দায়ে স্ত্রীসহ তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
চট্টগ্রামে স্বামীকে হত্যার দায়ে স্ত্রীসহ তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা হিমু গ্রেফতার
টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা হিমু গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে ধারণ করতে হবে : চট্টগ্রামের ডিসি
জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে ধারণ করতে হবে : চট্টগ্রামের ডিসি

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাথরঘাটায় জলবায়ু সহনশীল ও নারীবান্ধব সাইক্লোন শেল্টারের দাবিতে স্মারকলিপি
পাথরঘাটায় জলবায়ু সহনশীল ও নারীবান্ধব সাইক্লোন শেল্টারের দাবিতে স্মারকলিপি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেবরের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেলো ভাবির
দেবরের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেলো ভাবির

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১৫
সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোবাইল চুরি নিয়ে ঝগড়া, প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে হত্যা মামলার অভিযোগ
মোবাইল চুরি নিয়ে ঝগড়া, প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে হত্যা মামলার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ জয়ের স্বপ্ন দেখছেন শামীম
সিরিজ জয়ের স্বপ্ন দেখছেন শামীম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘মোস্ট সাসটেইনেবল কোম্পানি’ অ্যাওয়ার্ডসহ সর্বোচ্চ এসডিজি অ্যাওয়ার্ড অর্জন ইউনিলিভার বাংলাদেশের
‘মোস্ট সাসটেইনেবল কোম্পানি’ অ্যাওয়ার্ডসহ সর্বোচ্চ এসডিজি অ্যাওয়ার্ড অর্জন ইউনিলিভার বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় সীমান্তে ভারতীয় মদসহ অটোভ্যান জব্দ
নেত্রকোনায় সীমান্তে ভারতীয় মদসহ অটোভ্যান জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩১ পরিবারকে ঢেউটিন ও চেক প্রদান
সিংড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩১ পরিবারকে ঢেউটিন ও চেক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উদযাপন
বোয়ালমারীতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের প্রকৃত সম্মান হবে বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়া : পরিবেশ উপদেষ্টা
জুলাই শহীদদের প্রকৃত সম্মান হবে বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়া : পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লোহাগড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
লোহাগড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে অভিযানে ধ্বংস অবৈধ চায়না জাল
নাটোরে অভিযানে ধ্বংস অবৈধ চায়না জাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে চলছে “এডমিশন সামার-২০২৫”
স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে চলছে “এডমিশন সামার-২০২৫”

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে পৃথক স্থানে দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে পৃথক স্থানে দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জ-শায়েস্তাগঞ্জ সড়কের পাশে অবৈধ বালুর ডিপো, বাড়ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি
হবিগঞ্জ-শায়েস্তাগঞ্জ সড়কের পাশে অবৈধ বালুর ডিপো, বাড়ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাঁধ মেরামতে গিয়ে নিজের বসত ঘর হারালেন দুই ভাই
বাঁধ মেরামতে গিয়ে নিজের বসত ঘর হারালেন দুই ভাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনে ১৩৬ কোটি টাকার চোরাচালান জব্দ বিজিবির
জুনে ১৩৬ কোটি টাকার চোরাচালান জব্দ বিজিবির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৩০
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৩০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই শহীদদের কেন জাতীয় বীর ঘোষণা নয়, হাইকোর্টের রুল
জুলাই শহীদদের কেন জাতীয় বীর ঘোষণা নয়, হাইকোর্টের রুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই
২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের
মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’
প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন
লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?
জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপিকে এতো সহজে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেয়া যাবে না: মির্জা ফখরুল
বিএনপিকে এতো সহজে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেয়া যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নৌকা বাদ ও শাপলা তালিকায় নেওয়ার দাবি
নৌকা বাদ ও শাপলা তালিকায় নেওয়ার দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মস্থলে অনুপস্থিত আরও ৪ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
কর্মস্থলে অনুপস্থিত আরও ৪ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন
কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

সম্পাদকীয়

এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ
এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়
কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা
স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা

নগর জীবন

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

সম্পাদকীয়

বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম
বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা

শোবিজ

সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি
সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি

মাঠে ময়দানে

নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি

প্রথম পৃষ্ঠা

টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন
টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ

সম্পাদকীয়

সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি
সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন
রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস
স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস

নগর জীবন

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

শোবিজ

বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

নগর জীবন

টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা
টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা

মাঠে ময়দানে

টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের
টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের

মাঠে ময়দানে

আমি রাজনীতি বুঝি না : অপু
আমি রাজনীতি বুঝি না : অপু

পেছনের পৃষ্ঠা

‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম

শোবিজ

শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন
শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন

মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়
শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা