শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০২:০১, বুধবার, ২০ আগস্ট, ২০২৫

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

আগস্ট মানবসভ্যতার জন্য এক কলঙ্কিত মাস। পাশাপাশি দুনিয়াজুড়ে নানা অর্জনের মাসও এটি। ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞের মাস। ১৯৪৫ সালে আগস্টের ৬ ও ৯ তারিখে আমেরিকান যুদ্ধবিমান জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকি শহরে পারমাণবিক বোমা নিক্ষেপ করে। যে বোমার আঘাতে নিমেষেই প্রাণ হারায় লাখো মানুষ। ধ্বংস হয় হাজার হাজার ঘরবাড়ি-স্থাপনা। শ্মশানে পরিণত হয় সমৃদ্ধ দুই নগরী। আণবিক বোমা বিস্ফোরণে যারা বেঁচে যান তাদের কাছে মৃতরাও ঈর্ষার পাত্র হয়ে দাঁড়ান। ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় অসহনীয় কষ্টের মধ্যে বেঁচে থাকার চেয়ে মরে যাওয়া যেন ছিল তাদের জন্য ঢের ভালো। আমেরিকার যুক্তি, জাপানকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করার জন্য পারমাণবিক বোমা ব্যবহার করা হয়েছিল। কিন্তু দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের ইতিহাস বলে, সোভিয়েত ইউনিয়ন বা রাশিয়ার কাছে জার্মানির আত্মসমর্পণের পর, জাপানের আত্মসমর্পণ ছিল সময়ের ব্যাপার। জাপানের দিকে ধেয়ে আসছিল সোভিয়েত বাহিনী। তাদের অগ্রযাত্রা ঠেকাতেই আমেরিকা পারমাণবিক হামলার সিদ্ধান্ত নেয়। উদ্দেশ্য ছিল এক ঢিলে দুই পাখি মারা। প্রথমত জাপানকে আমেরিকার কাছে আত্মসমর্পণে বাধ্য করা। দ্বিতীয়ত সোভিয়েত ইউনিয়নকে নিজেদের শক্তিসামর্থ্য সম্পর্কে বুঝিয়ে দেওয়া।

আগস্ট অবশ্য আমাদের এই উপমহাদেশের জন্য নতুন সূর্যোদয়ের মাস। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের দুই বছরের মধ্যে ১৯৪৭ সালের মধ্য আগস্টে সাম্প্রদায়িক বিবেচনায় ভারতীয় উপমহাদেশ বিভক্ত হয়ে স্বাধীনতা অর্জন করে ভারত ও পাকিস্তান নামে। আজকের বাংলাদেশ ছিল সে সময় পাকিস্তানের পূর্বাংশ। আয়তনে পশ্চিম পাকিস্তানের চেয়ে পূর্ব পাকিস্তান এক-পঞ্চমাংশের কম হলেও জনসংখ্যায় ছিল এগিয়ে। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠায় পশ্চিম পাকিস্তানিদের চেয়ে বাঙালিদের অবদান ছিল ঢের বেশি। কিন্তু পাকিস্তানের রাজধানী করা হয় পশ্চিম অংশে। সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর সদর দপ্তরও রাখা হয় পশ্চিম ভাগে। পাকিস্তানের বাজেটের এক বড় অংশ ব্যয় হতো সেনাবাহিনীর পেছনে। সে বাহিনীতে পূর্ব পাকিস্তানের হিস্সা ছিল নগণ্য। পাকিস্তানের প্রথম রাষ্ট্রপ্রধান ছিলেন মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ। জন্মসূত্রে যিনি ছিলেন পশ্চিম পাকিস্তানের বাসিন্দা। প্রথম প্রধানমন্ত্রী করা হয় ভারত থেকে মোহাজের হিসেবে পশ্চিম পাকিস্তানে আসা লিয়াকত আলি খানকে। আট সদস্যের মন্ত্রিসভায় তৎকালীন পূর্ব বাংলা থেকে তিনজন স্থান পান। শেখ হাসিনার আমলে পুঁজিবাজার লুটের খলনায়ক হিসেবে বিবেচিত সালমান এফ রহমানের বাবা ফজলুর রহমান ছিলেন তাদের অন্যতম। ঢাকার দোহারের সন্তান ফজলুর রহমান নিজেকে অবশ্য ‘বাঙালি’ বলে ভাবতেন না। সালমান এফ রহমানের মা সৈয়দা ফাতেনা রহমান ভাষা আন্দোলনের সময় উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্র ভাষার পক্ষে প্রচারণা চালান।

ঘরবাড়িবলছিলাম আগস্ট মাসের কথা। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট এক সেনা অভ্যুত্থানে সপরিবার প্রাণ হারান রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান। সন্দেহ নেই, বাংলাদেশের এই অবিসংবাদিত নেতা দেশের নাজুক অর্থনীতি ও আইনশৃঙ্খলা নিয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েন। ১৯৭২ সালেই শেখ মুজিবের শক্তির উৎস এবং আন্দোলন-সংগ্রামের ভ্যানগার্ড ছাত্রলীগে ভাঙন ধরে। সংগঠনের সিংহভাগ সদস্য বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের প্রতিপক্ষ হিসেবে আবির্ভূত হন। ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ও চলে যায় বৈজ্ঞানিক সমাজতান্ত্রিকদের দখলে। ওই বিভক্তির কয়েক মাস পর সাবেক ছাত্রলীগ নেতাদের নেতৃত্বেই গঠিত হয় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ)। এ দলের সভাপতি হন মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের অধিনায়ক মেজর (অব.) জলিল। সাধারণ সম্পাদক ডাকসুর সাবেক ভিপি আ স ম আবদুর রব। মুক্তিযুদ্ধকালে গঠিত মুজিব বাহিনীর সিংহভাগ সদস্য জাসদের সঙ্গে একাত্ম হন।

দুনিয়াজুড়ে তখন বইছিল সমাজতন্ত্রের হাওয়া। বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় বিপ্লবের মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল ছিল জাসদের লক্ষ্য। আত্মপ্রকাশের পরপরই তারা দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী বিরোধী দলে পরিণত হয়। তারুণ্যনির্ভর এই দল আওয়ামী লীগ শাসনের বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিরোধও গড়ে তোলে। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী ও অধ্যাপক মোজাফফর আহমদের নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির (ন্যাপ) দুই অংশ সাংগঠনিক দিক থেকে ছিল বেশ শক্তিশালী। তবে জনসমর্থনের দিক থেকে জাসদ ছিল এগিয়ে। জাসদের পাশাপাশি সিরাজ শিকদারের নেতৃত্বাধীন আন্ডার গ্রাউন্ড সংগঠন সর্বহারা পার্টির তৎপরতা সরকারকে বিব্রত অবস্থায় ফেলে। জাসদ ছিল মুক্তিযোদ্ধানির্ভর দল। কিন্তু স্বীকার করতেই হবে, জাসদ গঠনের পর মুক্তিযুদ্ধবিরোধীরা এ দলের ছত্রছায়ায় আশ্রয় নেন। বিশেষ করে জামায়াতের ছাত্রসংগঠন জাসদ ছাত্রলীগের হয়ে যে তৎপরতা চালাত, এটি ওপেন সিক্রেট। জামায়াতে ইসলামীর আমির ও সেক্রেটারি জেনারেল ডা. শফিকুর রহমান ও অধ্যাপক গোলাম পরওয়ার তাদের জাসদ ছাত্রলীগসংশ্লিষ্টতা স্বীকার করেছেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় সর্বহারা পার্টি দখলদার পাকিস্তান বাহিনীর বিরুদ্ধে সশস্ত্র লড়াই চালিয়েছে দেশের বিভিন্ন এলাকায়, বিশেষত দক্ষিণাঞ্চলে। সে দলেও মুখোশ এঁটে ঠাঁই পায় স্বাধীনতাবিরোধীরা। স্বাধীনতার পর জাসদ ও সর্বহারা পার্টির নামে যেসব অন্তর্ঘাতমূলক কর্মকাণ্ড চলেছে তার পেছনে দলের মধ্যে লুকিয়ে থাকা ভিন্ন মতাবলম্বীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য।

দুই.

জাসদ ও সর্বহারা পার্টির উগ্র তৎপরতায় মুজিব সরকার বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে শেখ মুজিব ১৯৭৫ সালের ১ জানুয়ারি সব রাজনৈতিক দলের বিলুপ্তি ঘটিয়ে বাকশাল নামে একদলীয় শাসন কায়েম করেন। এ সিদ্ধান্ত আওয়ামী লীগের অনেকের কাছেই গ্রহণযোগ্য হয়নি। ঘরের মধ্যেই শুরু হয় বিভীষণদের তৎপরতা। ১৫ আগস্ট রাতে সেনাবাহিনীর বিপথগামী সদস্যদের হাতে সপরিবার নিহত হন স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি শেখ মুজিব। এ হত্যাকাণ্ডের পর শেখ মুজিবের লাশ ফেলে রেখেই তার ঘনিষ্ঠ সহযোগী খোন্দকার মোশতাক রাষ্ট্রপতি পদে শপথ নেন। মোশতাক যে মন্ত্রিসভা গঠন করেন, তাতে দুই-একজন বাদে মুজিব সরকারের প্রায় সবাই শরিক হন।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের ঘটনায় জাসদের ভূমিকা কী তা এই দলটির সে সময়ের একজন কর্মী হিসেবে আজও আমার কাছে বড়মাপের এক প্রশ্ন। ১৫ আগস্টের এক দিন আগে ১৩ আগস্ট খুলনা নিউমার্কেটে আমরা কজন মিলে জাসদ তথা গণবাহিনীর মুখপত্র ‘লড়াই’ বিতরণ করছিলাম। এমন সময় রক্ষীবাহিনী নিউমার্কেট ঘেরাও করে। তবে তার আগেই আমরা পালাতে সক্ষম হই।

রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের খবর পাই ১৫ আগস্ট সকালেই। জাসদ সে সময় ছিল সরকারের প্রধান প্রতিপক্ষ। সেনাবাহিনীর মধ্যেও ছিল শক্তিশালী অবস্থান। খুলনা শহরের সোনাডাঙ্গা, গোবরচাকা, বয়রা, নূরনগরসহ ধারেকাছের এলাকায় জাসদ ছিল বেশ সুসংগঠিত। বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের বদৌলতে বর্তমান সোনাডাঙ্গা থানা এলাকায় গণভিতও ছিল বেশ শক্তিশালী। নিউমার্কেটে জাসদের বিরুদ্ধে রক্ষীবাহিনীর অভিযানে ১৫ আগস্ট এলাকায় আমাদের সমীহের চোখে দেখা হচ্ছিল। কিন্তু আমরা জাসদ কর্মীরা ভুগছিলাম সিদ্ধান্তহীনতায়। অনেক চেষ্টায় সন্ধ্যার পর খুলনার সে সময়ের শীর্ষ জাসদ নেতা কামরুজ্জামান টুকু ও অ্যাডভোকেট শেখ রাজ্জাক আলীর (পরবর্তী সময়ে বিএনপি নেতা ও জাতীয় সংসদের স্পিকার) সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়। টুকু ভাই ও রাজ্জাক স্যার সেনা অভ্যুত্থান সম্পর্কে কোনো স্পষ্ট ধারণা দিতে পারেননি। তারা পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন।

১৫ আগস্ট সকালে বাকশাল শাসন অবসানে স্বস্তি অনুভব করলেও খোন্দকার মোশতাকের নেতৃত্বে মুজিব সরকারের বিতর্কিতদের নিয়ে মন্ত্রিসভা গঠিত হওয়াকে আমরা মেনে নিতে পারিনি। কারণ মোশতাক ছিলেন মুজিব মন্ত্রিসভার সবচেয়ে সমালোচিত ব্যক্তি। ১৯৭৩ সালের নির্বাচনে কুমিল্লার দাউদকান্দি আসনে আওয়ামী লীগের এই দুর্নীতিবাজ নেতা জাসদ প্রার্থী আবদুর রশিদ ইঞ্জিনিয়ারের কাছে পরাজিত হন। মোশতাককে জয়ী করতে হেলিকপ্টারে ব্যালট পেপার ঢাকায় আনা হয় এবং ভোটের রায় উল্টে দেওয়া হয়। কার নির্দেশে এই অপকর্ম করা হয়েছিল তা একটি বড়মাপের প্রশ্ন। তবে স্বীকার করতেই হবে ওই ঘটনা শেখ সাহেবের জন্য সুখকর হয়নি। মোশতাককে ভোট জালিয়াতির মাধ্যমে জিতিয়ে আনা না হলে তিনি আবার মন্ত্রী হওয়ার সুযোগ পেতেন না। ঘরের শত্রু বিভীষণ হিসেবে বন্ধু শেখ মুজিবের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের সুযোগ পেতেন না। নেতা ও বন্ধুর রক্ত মাড়িয়ে রাষ্ট্রপতি পদে শপথ নিয়ে দেশের ইতিহাস কলঙ্কিত করার সুযোগও পেতেন না তিনি।

১৯৮৫ সালের পর জাসদ বা কোনো দলের সঙ্গে আমার সম্পর্ক নেই। আপাদমস্তক সাংবাদিক হিসেবেই গত চার দশকের পথ চলা। তারপরও অর্ধ শতাব্দী আগে সংঘটিত ১৫ আগস্টের সামরিক অভ্যুত্থানে জাসদের ভূমিকা নিয়ে এখনো মনে প্রশ্ন জাগে। ১৯৭৫ সালে বাকশাল গঠনের পর জাসদের সব উইংয়ের নিয়ন্ত্রক হয়ে দাঁড়ায় গণবাহিনী। গণবাহিনীপ্রধান বীর উত্তম কর্নেল তাহের কখনো ১৫ আগস্ট পর্বে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেননি। ১৫ আগস্ট-কাণ্ডের নায়ক কর্নেল রশিদ তাদের সঙ্গে তাহেরের সংশ্লিষ্টতার কথা বলেছেন। এ স্বীকারোক্তি কতটা সত্যি তা প্রশ্নের ঊর্ধ্বে নয়। তবে কর্নেল তাহেরের ভাই ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল বীর প্রতীকের ভাষ্য রহস্য ঘনীভূত করেছে। তিনি লিখেছেন, মেজর ডালিম একবার গিয়েছিলেন কর্নেল তাহেরের নারায়ণগঞ্জের অফিসে। রিভলবার বের করে তিনি বলেন, আমি শেখ মুজিবকে হত্যা করব। তারপর দেশ পরিচালনা করবেন আপনি ও কর্নেল জিয়াউদ্দিন। কর্নেল তাহের মেজর ডালিমের প্রস্তাবে সায় দিয়েছিলেন কি না, বেলাল তা স্পষ্ট করেননি। স্মর্তব্য বেলাল পরবর্তী সময়ে জাসদ থেকে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালে নেত্রকোনা-৫ আসন থেকে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

তিন.

আগস্ট আর অঘটন যেন সমার্থক হয়ে আছে এই দেশে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলায় নিহত হন ২৪ জন নেতা-কর্মী। তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনাসহ আহত হন প্রায় ৩০০ জন। এ ঘটনা দেশের দুই বৃহত্তম দল বিএনপি ও আওয়ামী লীগের দূরত্ব অনতিক্রম্য করে তোলে। অবিশ্বাস ও আস্থাহীনতা দেশের রাজনীতির নিয়ামক হয়ে দাঁড়ায়। ২০০৬ সালের ওয়ান-ইলেভেন-কাণ্ডের পেছনেও তা মদত জোগায় বলে মনে করা হয়।

২০০৮ সালে দেশ ওয়ান-ইলেভেনের অভিশাপ থেকে মুক্ত হয়। ওই বছর অনুষ্ঠিত নির্বাচনের পর আশা করা হয়েছিল আমাদের রাজনীতিকরা শুভবুদ্ধির পরিচয় দেবেন। সরকার ও বিরোধী দল গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক মর্যাদা দিতে একে অন্যের সহযোগী হিসেবে কাজ করবেন। সবারই জানা, ওয়ান-ইলেভেনে নির্যাতনমূলক আচরণের শিকার হন বিএনপি ও আওয়ামী লীগ নেতারা। বেগম খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনাকে কারারুদ্ধ করা হয়। আটকাবস্থায় বিএনপির শীর্ষ নেতা তারেক রহমানের ওপর যে নির্যাতন চালানো হয়, তাকে বর্বরতা বললেও কম বলা হবে। জানামতে আটকাবস্থায় অতীতে আর কোনো নেতাকে এমন পৈশাচিকতার সম্মুখীন হতে হয়নি।

রাজনৈতিক নেতৃত্বের হীনম্মন্যতায় ২০০৮ সালে গণতন্ত্রের পথে যে যাত্রা শুরু হয়েছিল, তা কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছতে পারেনি। ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালে দেশে যে নির্বাচন হয়, তা ছিল গণতন্ত্রকে নির্বাসনে পাঠানোর মহাযজ্ঞ। গণতন্ত্রহীনতার লজ্জা থেকে বাঁচতে জুলাই গণ অভ্যুত্থানে রাজপথে নেমেছিল সর্বস্তরের মানুষ। এ অভ্যুত্থানে কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান ঘটলেও গণতন্ত্র যে এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে, তা এক মহা সত্যি। ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ঘোষণা করা হলেও তা বানচালের হুমকি দেওয়া হচ্ছে প্রকাশ্যে। জনমনে আশঙ্কা দেশ হয়তো আরেকটি ওয়ান-ইলেভেনের পথে হাঁটছে। এই অপখেলা বন্ধ হওয়া দরকার।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এখনো মব জাস্টিস
এখনো মব জাস্টিস
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
শিক্ষায় সংকট
শিক্ষায় সংকট
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
স্বাস্থ্য খাতে পরনির্ভরতা
সর্বশেষ খবর
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬
তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

গরু চরাতে গিয়ে গ্রেনেডের খোঁজ
গরু চরাতে গিয়ে গ্রেনেডের খোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের অনন্য উদ্যোগ
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের অনন্য উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবসে ফটোওয়াক ও ফটো আড্ডা
জয়পুরহাটে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবসে ফটোওয়াক ও ফটো আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় দুলাভাই-শ্যালিকা নিহত
রংপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় দুলাভাই-শ্যালিকা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্রিসে খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল
গ্রিসে খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বুড়িচং থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত
বুড়িচং থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পৃথক দুই জায়গায় পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু
বরিশালে পৃথক দুই জায়গায় পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ভবিষ্যতের উদ্ভাবক বিষয়ক প্রদর্শনী
রূপগঞ্জে ভবিষ্যতের উদ্ভাবক বিষয়ক প্রদর্শনী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনার চতরা বিলে গোপন অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২
পাবনার চতরা বিলে গোপন অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিনাধান নিয়ে কৃষক প্রশিক্ষণ
কুমিল্লায় বিনাধান নিয়ে কৃষক প্রশিক্ষণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের দাবি জামায়াতের
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের দাবি জামায়াতের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’
‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীতাকুণ্ডে উল্টে যাওয়া তুলাবোঝাই ট্রাক সরাতে ১৩ ঘণ্টার ভোগান্তি
সীতাকুণ্ডে উল্টে যাওয়া তুলাবোঝাই ট্রাক সরাতে ১৩ ঘণ্টার ভোগান্তি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপগঞ্জে জলাবদ্ধতায় পানিবন্দী পরিবারদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
রূপগঞ্জে জলাবদ্ধতায় পানিবন্দী পরিবারদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১
যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুপার কাপের ফাইনালে রোনালদোর আল নাসর, বিদায় বেনজেমার ইত্তিহাদ
সুপার কাপের ফাইনালে রোনালদোর আল নাসর, বিদায় বেনজেমার ইত্তিহাদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেটাকে শিশুদের জন্য সংবেদনশীল চ্যাটবট সরানোর আহ্বান ব্রাজিলের
মেটাকে শিশুদের জন্য সংবেদনশীল চ্যাটবট সরানোর আহ্বান ব্রাজিলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি
বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের
ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা
নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা
লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়
নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা
ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ
৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী ঢাকায় আসছেন কাল
পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী ঢাকায় আসছেন কাল

নগর জীবন

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

শেবাচিমের শাটডাউন কর্মসূচি স্থগিত
শেবাচিমের শাটডাউন কর্মসূচি স্থগিত

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা