শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:০১, বুধবার, ২০ আগস্ট, ২০২৫

জুলাই সনদ

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

♦ দলগুলোর সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক বৈঠকের ফল শূন্য ♦ বিশেষজ্ঞদের চার বিকল্প পথ নিয়েও বিতর্ক
কাজী সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

দুই চ্যালেঞ্জ সামনে রেখে পথচলা শুরু করে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে পূর্ণ সহযোগিতা করা হয়। কিন্তু মত, পথ ভিন্ন হওয়ায় পূর্ণতা পাচ্ছে না প্রস্তাবিত জুলাই সনদ। তাই অনিশ্চয়তা আর সংকটের মুখোমুখি কমিশন। মোটাদাগে দুই কঠিন চ্যালেঞ্জের কোনোটাই এখন পর্যন্ত উতরানো সম্ভব হয়নি। সামনের পথ আরও কঠিন। জুলাই সনদের প্রাথমিক খসড়া চূড়ান্ত হলেও এর বাস্তবায়নের কোনো পথ খুঁজে পাচ্ছে না কমিশন। এরই মধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কয়েক দফা বৈঠক করা হয়েছে। সেখান থেকে কয়েকটি পথ পাওয়া গেলেও তা নিয়ে উঠেছে বিতর্ক। দেখা দিয়েছে প্রশ্ন। অন্যদিকে অনানুষ্ঠানিকভাবে প্রভাবশালী কয়েকটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা। কিন্তু সেখানেও ফল শূন্য। কারণ দলগুলোর শীর্ষ নেতারা নানা পথের কথা বলেছেন। মতের দর্শন দেখিয়েছেন।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নীতিনির্ধারক ও রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কথা বলে এসব চিত্র পাওয়া গেছে। কমিশন জানিয়েছে, বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চারটি বিকল্প পথ পাওয়া গেছে। এগুলো হচ্ছে-গণভোট, সুপ্রিম কোর্টের রেফারেন্স মতামত, বিশেষ পরিস্থিতিতে বিশেষ ব্যবস্থা ও অধ্যাদেশ জারি। তবে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, অধ্যাদেশে কিছু বাস্তবায়ন সম্ভব হলেও সংসদ অনুমোদন না দিলে কার্যকারিতা হারাবে। এমন পরিস্থিতিতে জামায়াত, ইসলামী আন্দোলন ও এনসিপি বলছে, জুলাই সনদের ভিত্তিতে হবে আগামীর নির্বাচন। সনদের আইনি ভিত্তি ও বাস্তবায়ন ছাড়া জুলাই সনদে স্বাক্ষর করবে না তারা। আগামী সংসদের হাতে এই সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়ন ছেড়ে দেওয়ার কোনো প্রশ্নই আসে না। বর্তমান সরকারের সময় থেকেই এই সনদের বাস্তবায়ন করার দাবি জানিয়েছে দলগুলো। জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিলে অন্তর্বর্তী সরকার ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বিরুদ্ধে মামলা করবে জামায়াত। দলটি মনে করে, সনদের বাস্তবায়ন প্রতিশ্রুতির ওপর নির্ভর করলে হবে না, আইনি ভিত্তি না থাকলে সনদ মূল্যহীন হয়ে পড়বে। এদিকে, জুলাই সনদে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না বলেও জানিয়েছে এনসিপি। বিএনপি বলছে, জনগণের সার্বভৌম এখতিয়ারের ভিত্তিতেই এই ঘোষণাপত্রকে বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করা হয়েছে। এর চাইতে বড় জাতীয় সম্মতি আর নেই।

অন্যদিকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দাবি, সনদ চূড়ান্তকরণ ও বাস্তবায়ন কাঠামো নির্ধারণে তারা আগামী সপ্তাহে রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে আলোচনায় বসবে। প্রথম ধাপের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠকের পর, সেই আলোচনার ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তৃতীয় দফায় বৈঠক করে সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

এরই মধ্যে জুলাই সনদের খসড়া রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠিয়েছে কমিশন। সনদের বেশ কিছু বিষয় নিয়ে কঠোর সমালোচনা করা হয়েছে রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে। চূড়ান্ত খসড়ায় বেশ কিছু বিষয়ে অসামঞ্জস্যতা রয়েছে বলে একাধিক দল দাবি করেছে। অসামঞ্জস্যতা দূর করার পাশাপাশি এই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া সুনির্দিষ্ট করার দাবিও জানানো হয়েছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, জুলাই সনদের চূড়ান্ত খসড়ায় কিছু বিষয়ে অসামঞ্জস্যতা রয়েছে। পাশাপাশি কিছু বিষয় সঠিকভাবে উপস্থাপিত হয়নি। তিনি বলেন, সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে সরকারকে যথাযথ সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এটাকে সাংবিধানিক রূপ দিতে হলে সংসদে যেতে হবে। খসড়ায় জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া না থাকায় হতাশা প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিন বলেন, জুলাই সনদের চূড়ান্ত খসড়ায় বাস্তাবায়নের প্রক্রিয়া বলা হয়নি। এর আগেও বেশ কয়েকবার বাস্তবায়ন পদ্ধতির কথা আমরা বলেছিলাম। তারপরও বাস্তবায়ন পদ্ধতির কথা সনদের খসড়ায় উল্লেখ করা হয়নি। বরং অনেকটা গোঁজামিল দিয়ে দুটি জিনিস নিয়ে আসা হয়েছে। একটা হচ্ছে, যেগুলো বাস্তবায়নযোগ্য হবে সেগুলো নির্বাচনের আগে সরকার বাস্তবায়ন করবে। কিন্তু বাস্তবায়নযোগ্য বিষয়গুলো স্পষ্ট করেনি এবং সেগুলো কীভাবে বাস্তবায়ন করবে তাও স্পষ্ট করেনি। একই সঙ্গে কিছু বিষয় অঙ্গীকারনামার প্রথম দিকে নিয়ে আসা হয়েছে। এগুলোর মাধ্যমে আমাদেরকে ভুল দিকে নিয়ে যাওয়ার একটা পাঁয়তারা করছে কমিশন। তাই ঐকমত্য কমিশনে যে খসড়া সেটি পেয়ে আমরা হতাশ। বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক ও বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, সনদ সম্পর্কে কোনো আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না। এটি একটি ভয়ংকর বিষয়। বর্তমান সরকারকে দিয়েই সনদ কাজ সম্পন্ন করার প্রস্তাব গ্রহণযোগ্য নয়। কারণ সংবিধান সংশোধনের অধিকার একমাত্র নির্বাচিত সংসদের।

রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো জুলাই সনদের খসড়ায় রাষ্ট্রের সংবিধান, নির্বাচন ব্যবস্থা, বিচার বিভাগ, জনপ্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন ও দুর্নীতি দমন বিষয়ে যেসব সংস্কারে ঐকমত্য ও নোট অব ডিসেন্টসহ সিদ্ধান্ত হয়েছে, সেগুলো তুলে ধরা হয়েছে। এতে একটি পটভূমি, সংস্কার কমিশনসমূহ গঠন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন ও এর কার্যকলাপের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি, ঐকমত্যে উপনীত হওয়া বিষয়সমূহ এবং জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের আট দফা অঙ্গীকারনামা রয়েছে।

চব্বিশের গণ অভ্যুত্থান পরবর্তী রাষ্ট্র সংস্কার ও নতুন রাজনৈতিক ভিত্তি হিসেবে আলোচনায় ছিল ‘জুলাই সনদ’। ঐকমত্য কমিশনের ৬৮ দিনের বৈঠকেও চূড়ান্ত রূপরেখা দিতে পারেনি। সবমিলিয়ে বাস্তবায়ন পদ্ধতি ও আইনি ভিত্তি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দেখা দিয়েছে মতবিরোধ।

এই বিভাগের আরও খবর
৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা
৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা
অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে
অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
পি কে হালদারের সহযোগী তাজবীর আটক
পি কে হালদারের সহযোগী তাজবীর আটক
কারও কাছে মাথা নত করবেন না
কারও কাছে মাথা নত করবেন না
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
বন্দর সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা
বন্দর সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়
ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান
ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান
পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা
পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা
সর্বশেষ খবর
মুকসুদপুরে জাকের পার্টির সাংগঠনিক জনসভা
মুকসুদপুরে জাকের পার্টির সাংগঠনিক জনসভা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় হাতকড়াসহ আসামিকে ছিনিয়ে নিলো গ্রামবাসী
বগুড়ায় হাতকড়াসহ আসামিকে ছিনিয়ে নিলো গ্রামবাসী

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ভারতীয় পণ্য জব্দ, আটক ৩
হবিগঞ্জে ভারতীয় পণ্য জব্দ, আটক ৩

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠায় বাধা দানকারীরাই গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় শত্রু’
‘নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠায় বাধা দানকারীরাই গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় শত্রু’

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

সেপ্টেম্বরে প্রায় ৩৩ হাজার কোটি টাকার প্রবাসী আয়
সেপ্টেম্বরে প্রায় ৩৩ হাজার কোটি টাকার প্রবাসী আয়

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কুষ্টিয়ায় তরুণকে আটকে রেখে চাঁদা দাবি, গ্রেপ্তার দুই
কুষ্টিয়ায় তরুণকে আটকে রেখে চাঁদা দাবি, গ্রেপ্তার দুই

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ৩ জেলেকে জরিমানা
কলাপাড়ায় ৩ জেলেকে জরিমানা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোহিতকে অধিনায়কত্ব থেকে সরানোর কারণ জানালেন আগারকার
রোহিতকে অধিনায়কত্ব থেকে সরানোর কারণ জানালেন আগারকার

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বজ্রপাতে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
বজ্রপাতে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু
অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় নিখোঁজ বৃদ্ধার মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় নিখোঁজ বৃদ্ধার মরদেহ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যারিয়ারের একমাত্র আক্ষেপের কথা জানালেন সূর্যকুমার
ক্যারিয়ারের একমাত্র আক্ষেপের কথা জানালেন সূর্যকুমার

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তরুণকে পাঁচদিন আটকে রেখে চাঁদা দাবি, কুষ্টিয়ায় দুইজন গ্রেপ্তার
তরুণকে পাঁচদিন আটকে রেখে চাঁদা দাবি, কুষ্টিয়ায় দুইজন গ্রেপ্তার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে র‌্যালি ও আলোচনার মধ্য দিয়ে শিক্ষক দিবস পালন
বরিশালে র‌্যালি ও আলোচনার মধ্য দিয়ে শিক্ষক দিবস পালন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মদপানে তরুণীর মৃত্যুর অভিযোগ
ঝিনাইদহে মদপানে তরুণীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় আগ্নেয়াস্ত্র ও ইয়াবাসহ ৪ মাদক কারবারি আটক
উখিয়ায় আগ্নেয়াস্ত্র ও ইয়াবাসহ ৪ মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানমন্ডিতে ১০ অপরাধী গ্রেফতার
ধানমন্ডিতে ১০ অপরাধী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্রীড়া সামগ্রী ও গাছের চারা বিতরণ
সিংড়ায় ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্রীড়া সামগ্রী ও গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্মবিরতি, টিকাদান কার্যক্রম বন্ধ
নেত্রকোনায় স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্মবিরতি, টিকাদান কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ৯ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৪২
ডেঙ্গুতে আরও ৯ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৪২

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

টেকনাফে মানবপাচারের ছক ভেস্তে গেল, আটক ৬ পাচারকারী
টেকনাফে মানবপাচারের ছক ভেস্তে গেল, আটক ৬ পাচারকারী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে আন্তর্জাতিক শিক্ষক দিবস পালিত
মাদারীপুরে আন্তর্জাতিক শিক্ষক দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপৎসীমার ওপরে প্রবাহিত তিস্তার পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
বিপৎসীমার ওপরে প্রবাহিত তিস্তার পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০
নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুর অঞ্চলে নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে
রংপুর অঞ্চলে নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ইয়াবাসহ স্বামী-স্ত্রী আটক
জয়পুরহাটে ইয়াবাসহ স্বামী-স্ত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মর্মান্তিক মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মর্মান্তিক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের
বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের
যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী
মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ
বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর
কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ
ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল
গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি
আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত
২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘কৈফিয়ত’
সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘কৈফিয়ত’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার
দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ
ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প
ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে
আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘‌সংস্কারের নামে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন করা হচ্ছে’
‘‌সংস্কারের নামে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন করা হচ্ছে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্লোটিলা অভিযান: আটক ১৩৭ অধিকারকর্মীকে তুরস্কে পাঠাল ইসরায়েল
ফ্লোটিলা অভিযান: আটক ১৩৭ অধিকারকর্মীকে তুরস্কে পাঠাল ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস সম্মতি দিলেই গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর: ট্রাম্প
হামাস সম্মতি দিলেই গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান
আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ
আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ

মাঠে ময়দানে

নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক
নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক

নগর জীবন

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

হাওয়ায় বিনিয়োগ, নিঃস্ব হচ্ছেন কোটিপতিরাও
হাওয়ায় বিনিয়োগ, নিঃস্ব হচ্ছেন কোটিপতিরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা
বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী
মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

আইপিও খরায় শেয়ারবাজার
আইপিও খরায় শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বাহন এখন বিষফোড়া
স্বস্তির বাহন এখন বিষফোড়া

নগর জীবন

মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা
অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা
স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩
উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক
সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা
পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা
৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের
ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি
মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভাব-অনটনেই দিন কাটছে শিক্ষকদের
অভাব-অনটনেই দিন কাটছে শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা
নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে
অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে
সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে

দেশগ্রাম