শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ জুলাই, ২০১৬

কালজয়ী মুসলিম সাহিত্যিকরা

তানভীর আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কালজয়ী মুসলিম সাহিত্যিকরা

সাহিত্য সময়কে ধরে রাখে। সাহিত্য মানুষের মনের খোরাক জোগায়। মুসলিম সাহিত্যিকরা তাদের সাহিত্যজ্ঞান দিয়ে শতাব্দীকাল ধরে পাঠকের মনের পুষ্টির জোগান দিয়েছেন। জ্ঞানের আলো ও পাঠের আনন্দ তাদের সাহিত্য সৃষ্টিকে করেছে কালজয়ী। মুসলিম সাহিত্যের বড় অংশই আলোচনা করেছে স্রষ্টা প্রেমের অনবদ্য আকুল আবেদন। স্রষ্টা প্রেমের পাশাপাশি মানবপ্রেমের নানাদিক উঠে এসেছে এই সাহিত্যকর্মগুলোতে। কবিতা ছাড়াও, দর্শন, বিজ্ঞান, ইতিহাস ও ভ্রমণও ছিল তাদের সাহিত্যের বিষয়বস্তু। কালজয়ী মুসলিম সাহিত্যিকদের নিয়ে আজকের রকমারি—

 

জালাল উদ্দিন রুমী

মাওলানা জালাল উদ্দিন রুমী বিশ্বসাহিত্যের ইতিহাসে মুসলিম কবি-সাহিত্যিকদের মধ্যে অন্যতম। এখনো তার সাহিত্য বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত। ইরানি সাহিত্যকে তিনি দিয়েছেন বিশ্বজুড়ে সম্মান। কবি মাওলানা জালাল উদ্দিন রুমীর জন্ম ১২০৫ সালের (মতান্তরে ১২০৭) ২৯ সেপ্টেম্বর, ৬০৪ হিজরি ৬ রবিউল আউয়াল আফগানিস্তানের বালখে। তার প্রকৃত নাম মুহাম্মদ। জালাল উদ্দিন ছিল তার উপাধি। সুলতান মুহাম্মদ বাহাউদ্দিন ওয়ালাদ ছিলেন মাওলানা রুমীর পিতা। ইসলামের প্রথম খলিফা হজরত আবু বকর (রা.) ছিলেন মাওলানা রুমীর পিতৃকুল থেকে নবম বংশধর এবং মাতৃকুল থেকে ছিলেন ইসলামের চতুর্থ খলিফা হজরত আলীর (রা.) বংশধর।

তিনি শুধু কবি ছিলেন না, ছিলেন একজন আধুনিক আধ্যাত্মিক চিন্তা চর্চার সাধক। অন্য মরমি কবি-দার্শনিকদের থেকে তিনি ভিন্ন। মরমিয়াবাদী হিসেবে তিনি ছিলেন নীতি-শিক্ষক এবং সংস্কারক। দর্শন ও বিশ্বসাহিত্যের একজন অগাধ পাণ্ডিত্যপূর্ণ মনীষী।

মাওলানা রুমী সাহিত্যচর্চা করেছেন ফারসিতে। তার স্বাভাবিক প্রবণতা আল্লাহর সঙ্গে একাকার হয়ে যাওয়ার ব্যাকুলতার স্তর পেরিয়ে তাকে ঘিরে বিরাজ করে তীব্র আকাঙ্ক্ষা। রুমীর সব কাব্য ও সংগীত নানারূপে  কেবল এই কথাটিই বলে। তিনি ফারসি ভাষায় অনেক জ্ঞানগর্ভ শিক্ষামূলক গ্রন্থ রচনা করেন। তার আধ্যাত্মিক ও উপদেশমূলক একাধিক প্রবন্ধও আছে। তন্মধ্যে ‘ফিহি মা ফিহি’ অন্যতম। তার সর্বশ্রেষ্ঠ উল্লেখযোগ্য কীর্তিমান অমরত্ব পাওয়া গ্রন্থ ‘মসনবী’। মসনবী শুধু ফারসি সাহিত্য ভাণ্ডারে নয়, এটি বিশ্বসাহিত্য ভাণ্ডারেরও একটি অমূল্য সম্পদ। এই গ্রন্থে দ্বিপদী ছন্দবদ্ধ কবিতার সংখ্যা পঁচিশ হাজার। যা ছয় খণ্ডে বিভক্ত। মসনবীতে পাঠক প্রিয় সৃষ্টিকর্তার প্রেমের অপার রহস্য উদঘাটনে তৃপ্তি লাভ করতে পারবেন। মসনবী কেবল ধর্মতত্ত্বের ওপর নয়, সাধারণ দর্শনের একটি আদর্শ গ্রন্থ হিসেবেও পরিচিত। মসনবীকে বলা হয় একটি ধর্মীয় নীতিশাস্ত্র গ্রন্থ।

 

ইবনে বতুতা

ইবনে বতুতা ছিলেন বিশ্বসেরা পর্যটক। তিনি ১৩০৪ সালে মরক্কোর তানজিয়ারে মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা ছিলেন একজন কাজী। ইবনে বতুতা সারা জীবন এক স্থান থেকে অন্য স্থানে ঘুরে  বেড়িয়েছেন। ২১ বছর বয়স থেকে শুরু করে জীবনের পরবর্তী ৩০ বছরে তিনি প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার পথ পরিভ্রমণ করেছেন। তিনিই একমাত্র পর্যটক যিনি তার সময়ে সমগ্র মুসলিম বিশ্ব ভ্রমণ করেছেন এবং এর সুলতানদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। প্রায় ৪০টি দেশ ভ্রমণ শেষে মরক্কোতে ফেরার পর মরক্কোর সুলতান আবু ইনান ফারিস তার ভ্রমণকাহিনীর বর্ণনা লিপিবদ্ধ করার জন্য একজন সচিব নিয়োগ করেন। এই ভ্রমণকাহিনীর নাম ‘রিহলা’। এটিকে চৌদ্দ শতকের পূর্ব, মধ্য এবং দক্ষিণ এশিয়ার মুসলিম সাম্রাজ্যের ইতিহাসের অন্যতম দলিল হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

 

মুহাম্মাদ-ই ওয়ালাদ

মুহাম্মাদ-ই ওয়ালাদ সবচেয়ে বেশি পরিচিত সুলতান ওয়ালাদ নামে। তিনি ছিলেন জালাল আল-দিন রুমীর বড় সন্তান। তার বাবার মতোই তিনিও ফারসি সাহিত্যে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। তার সাহিত্যকর্মও ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয় বিশ্বজুড়ে। মসনবী আঙ্গিকে লেখা তার কবিতার বইগুলো দারুণ জনপ্রিয়তা লাভ করে। ‘ইবদিতা-নামা’ বইটি ছিল সে ধারার শ্রেষ্ঠ। তার কাব্যিক ছোঁয়ার কারণে একে অনেকে ‘ওয়ালাদ-নামা’ বলেও ডেকে থাকেন। এই বইয়ে স্রষ্টা প্রেমের আবেগঘন পঙিক্ত যে কাউকে মুগ্ধ করবে। ১২৯১ সালে বইটি রচিত হয়। এ ছাড়া ‘রাবাব-নামা’ বইটিও ফারসি সাহিত্যে অনন্য। এই মসনবী মাত্র পাঁচ মাসে রচিত হয়েছিল। এ ছাড়া রয়েছে ‘ইনথা-নামা’। এটিও একটি জোড় মসনবী। এখানে রয়েছে ৮ হাজার ৩০০ লাইন। কাব্যিক লাইনগুলো প্রেমময়। তার বিখ্যাত আরেকটি গ্রন্থ ‘দিওয়ান-ই ওয়ালাদ।’

 

বুল্লে শাহ

বুল্লে শাহ একজন প্রখ্যাত সুফি কবি। তার জন্ম ১৬৮০ সালে। এই পাঞ্জাবি কবি, সুফি, দার্শনিকের পুরো নাম  সৈয়দ আবদুল্লাহ শাহ কাদরি। তার বাবা শাহ মুহাম্মদ দরবেশ। তার বাবা পেশায় ছিলেন একজন শিক্ষক। এ ছাড়া তিনি ধর্ম প্রচারক হিসেবেও একটি মসজিদে কাজ করতেন। বুল্লে শাহের পূর্ব পুরুষগণ বুখারা থেকে এসেছিলেন। ধারণা করা হয়, তার পূর্ব পুরুষগণ মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর বংশধর। তিনি মাত্র ছয় বছর বয়সে তার পরিবারের সঙ্গে মালাকওয়ালে চলে আসেন। এখানেই তিনি মাওলানা মইনুদ্দিনের কাছে শিক্ষা লাভ করেন। তার সাহিত্য প্রতিভা ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়। তার কবিতাগুলো মুখে মুখে পাঠ হতো। কবিতার ধরনের দিক হতে বুল্লে শাহের ধরন ছিল কাফি। এটি পাঞ্জাবি ঘরানার রাগ, সিন্ধি এবং সিরাকি কবিতা শুধু সুফি এবং সিন্ধিদের এবং পাঞ্জাবিদের দ্বারাই ব্যবহৃত হতো না, বরং শিখ গুরুরাও তা ব্যবহার করতেন।

 

শেখ সাদি

শেখ সাদিকে বলা হয় ইরানের প্রধানতম কবি। তার পুরো নাম আবু মুহাম্মাদ মুসলিহ আল-দিন বিন আবদেল্লা শিরাজী। প্রকৃত নাম শরফুদ্দীন। ডাক নাম মুসলিহ উদ্দীন। আর উপাধি বা খেতাব হচ্ছে সাদি। আসল নাম নয়, তিনি বিশ্বের মানুষের কাছে পরিচিত হয়ে আছেন উপাধি ‘সাদি’ নিয়ে। তার সাহিত্যের ভক্ত পাঠক ছড়িয়ে আছে বিশ্বজুড়ে। তিনি শুধু একজন কবি নন, মানবতাবাদী সমাজ চিন্তাবিদও। ইরানের শিরাজ শহরে শেখ সাদি জন্মগ্রহণ করেন। শিরাজ ছিল এক প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ভূমি। এখানেই এই মনোরম সৌন্দর্য বহুগুণ বাড়িয়ে দেন শেখ সাদি তার কাব্য প্রতিভার গুণে। তার জীবন শুরু হয় বেদনাসিক্ত অনুভবে। যখন শেখ সাদির বাবার মৃত্যু ঘটে তখন তিনি নিতান্তই শিশু। এ ছাড়া পরিবারে ছিল দারুণ অভাব। এই অভাব তাকে গ্রাস করতে পারেনি। কৈশোরেই তার স্বভাবজাত জ্ঞানের দ্যুতির দেখা মেলে। শিক্ষা গ্রহণের আকুলতাকে তিনি এড়িয়ে যাননি। তরুণ বয়সে কবি চলে আসেন বাগদাদ শহরে। বাগদাদ তখন সাহিত্য আর সাহিত্যিকদের চারণভূমি। এ যেন জ্ঞানের তীর্থস্থান। বাগদাদের সুবিখ্যাত ‘আল নিজামিয়া’ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা চালিয়ে যান। সময়টা ১১৯৫ থেকে ১২২৬ খ্রিস্টাব্দ অবধি। এ সময় তিনি উচ্চশিক্ষা নেন শারিয়া, আলকেমি, গভর্নমেন্ট, হিস্টোরি, অ্যারাবিক লিটারেচার অ্যান্ড থিওলজি বিষয়ে। তার জ্ঞানের পরিধি কতদূর বিস্তৃত সেটা বিষয়গুলোর দিকে তাকালেই বোঝা যায়। এরই মাঝে এলো যুদ্ধ। দুর্ধর্ষ মঙ্গোলরা মধ্য এশিয়ার খোওয়াইজম নগর ও পারস্য আক্রমণ করেছে। জন্মভূমিতে আর ফিরতে পারেননি শেখ সাদি। বাগদাদ ছেড়ে বেরিয়ে পড়লেন। প্রায় ৩০ বছর ধরে দেশে দেশে ঘুরে বেড়ালেন। এ সময় তিনি রজনা করলেন তার সেরা কাজ বোস্তান। এটি শেষ করেন ১২৫৭ সালে। তার আরেকটি উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ গুলিস্তান শেষ করেন এর পরের বছর। গুলিস্তানের ‘বনি আদম’ সারসংক্ষেপ কাব্যিক বৈশিষ্ট্যে এখনো মুগ্ধ করে পাঠকদের।

 

ফরিদ উদ্দীন আত্তার

তার পুরো নাম আবু হামিদ বিন আবু বকর ইব্রাহিম। তিনি লেখালেখি করেছেন ফরিদ উদ্দীন নামে। তার লেখনী এতটাই হৃদয়গ্রাহী ছিল যে, পাঠকরা তাকে সুগন্ধির সঙ্গে তুলনা করতেন। তার নামের সঙ্গেই জুড়ে দেওয়া হয় আত্তার বা সুগন্ধি ব্যবসায় শব্দটি। তিনি হয়ে উঠেন তার সময়ে অন্যতম প্রধান মুসলিম কবি। তার কবিতা পড়ে মানুষের মন স্রষ্টার প্রতি আকৃষ্ট হতো। হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়ার আবেগ তার কবিতার প্রধান বৈশিষ্ট্য। এই ফারসি কবি কিন্তু সুফিবাদের ছোঁয়া রাখতের তার কবিতায়। শুধু তাই নয়, কবিতার আড়ালে সুফিবাদের যে প্রেমময় দিক উঠে আসত তা পরবর্তীতে স্থায়ী ভিত্তি লাভ করে। ফরিদ উদ্দীন আত্তার   অন্তত ৩০টি বই লিখে গেছেন। তার একটি বিখ্যাত বই হচ্ছে ‘মানতিকে তাইয়ার’ বা ‘পাখির সমাবেশ’। তিনি গবেষণার মাধ্যমে যে জ্ঞান অর্জন করেন তা কবিতা আকারে লিখে গেছেন।

 

সাইদ নুরসি

সাইদ নুরসিকে অনেকে চেনেন বদিউজ্জামান নামে। এই প্রখ্যাত লেখক রিসালায়ে নূর নামক কোরআনের ব্যাখ্যা রচনা করেন। এটির আকার ছয় হাজার পৃষ্ঠারও বেশি। আধুনিক বিজ্ঞান ও যুক্তিকে ভবিষ্যতের পথ বিবেচনা করে তিনি সাধারণ বিদ্যালয়ে ধর্মীয় জ্ঞান ও ধর্মীয় বিদ্যালয়ে আধুনিক বিজ্ঞান শিক্ষাদানের পক্ষপাতী ছিলেন। যে কারণে তাকে এখনো শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করা হয়। বর্তমানে ইসলাম নিয়ে উচ্চশিক্ষার যে ধারা চালু রয়েছে এর নেপথ্যে তার অবদান অনস্বীকার্য। সাইদ নুরসি উসমানীয় সাম্রাজ্যের অন্তর্গত পূর্ব আনাতোলিয়ার বিতলিস ভিলায়েত প্রদেশের নুরস নামক কুর্দি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ধর্মীয় বিতর্কে পারদর্শিতা দেখান। ইসলামী জ্ঞানের ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জনের পর তাকে বদিউজ্জামান নাম প্রদান করা হয়, যার অর্থ ‘সময়ের অদ্বিতীয় ও সবচেয়ে উচ্চ ব্যক্তি’।

 

ওয়ারিস শাহ

ওয়ারিস শাহ পাঞ্জাবি সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য বিশ্বব্যাপী খ্যাতি লাভ করেন। তিনি পাঞ্জাবের জানদিয়ালা শের খান (বর্তমানে পাকিস্তানে) নামক এলাকায় একটি বিশিষ্ট মুসলিম সৈয়দ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন এবং সৈয়দ মোহাম্মদ আল-মাক্কির শিষ্য ছিলেন। তার বাবার নাম ছিল গুলশের শাহ। যুবক অবস্থায় তার পিতা-মাতা মারা যান। ওয়ারিস শাহ প্রধানত হীর রাঞ্জা নামক কবিতার লেখক হিসেবে পরিচিত, যার পঙিক্তগুলো পাঞ্জাবি সাহিত্যের গুপ্তধন হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। তার রচিত অনেক পঙিক্ত রয়েছে যা পাঞ্জাবে ব্যাপকভাবে সমাদৃত ও ব্যবহৃত হয়। ওয়ারিস শাহর জীবনী নিয়ে পাঞ্জাবি ভাষায় একটি চলচ্চিত্র নির্মিত হয়। ১৯৬৪ সালে ওয়ারিস শাহ নামে একটি পাকিস্তানি চলচ্চিত্র নির্মিত হয়। ভারতেও ২০০৬ সালে তার জীবনী নিয়ে ওয়ারিস শাহ : ইশ্ক দ্য ওয়ারিস নামে আরেকটি ছবি নির্মিত হয়।

 

নিজামী গজনবী

ফারসি কবি ও বিশ্বসেরা সাহিত্যিকদের একজন নিজামী গজনবী। তার আসল নাম জামাল আল-দিন আবু মুহাম্মদ ইলিয়াস ইবনে ইউসুফ ইবনে জাক্কি। এই মুসলিম কবির কবিতায় স্রষ্টা প্রেমের অনবদ্য পঙিক্ত পাঠকদের হৃদয় ছুঁয়ে যায়। তার কাব্যিক ধরনও নিজস্ব বৈশিষ্ট্যে প্রশংসা কুড়িয়েছে। বর্তমান আজারবাইজানে তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন। মসনবী ধরন কবিতায় তিনি গুরু বলে স্বীকৃত। তার সেরা কীর্তি ‘খামসা’। এটি মূলত পাঁচটি দীর্ঘ কবিতার সংকলন। তার জীবনের বড় একটি সময় তিনি এই কবিতার পেছনে ব্যয় করেন। এ কবিতাগুলোকে বিশ্বসাহিত্যে ‘পাঁচ রত্ন’ বলা হয়।

 

 

ফেরদৌসী

শাহনামা লিখে সাহিত্যের ইতিহাসে অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে রয়েছেন ফেরদৌসী। তিনি ছিলেন পারস্যের একজন বিখ্যাত কবি। তার রচিত ‘শাহনামা’ একই সঙ্গে ইরানের ও সারা বিশ্বের ফারসি ভাষাভাষী লোকজনের জাতীয় মহাকাব্য। শাহনামা প্রাচীন ইরানের ইতিহাস, কৃষ্টি ও সংস্কৃতি নিয়ে বিভিন্ন কাব্যগাথা। এতে আছে ৯৯০টি অধ্যায় ও ৬২টি কাহিনী। পুরো মহাকাব্যে ৬০ হাজার বার আছে অন্ত্যমিল। মনে করা হয়, শাহনামার আগেও ফেরদৌসী কিছু কবিতা লিখেছিলেন কিন্তু সেগুলো খুঁজে পাওয়া যায়নি। তিনি দীর্ঘ ৩৩ বছর ইরানের বিভিন্ন শাসক ও বাদশাহদের কাহিনী তুলে ধরেন শাহনামাতে।

 

হাফিজ

হাফিজ শিরাজী একজন ইরানি কবি। তাকে অনেকে চেনেন বুলবুল-ই-শিরাজ নামে। শিরাজ ছিল পারস্যের তীর্থভূমি। এখানেই তিনি জন্মগ্রহণ করেন। এই শহরের মানুষ তার কাব্য প্রতিভায় মুগ্ধ হয়ে   বলত ‘লিসান-উল-গায়েব’, ‘তর্জমান-উল-আসরার’। হাফিজ তার জীবদ্দশায় কবিতাসমূহ সংগ্রহ করে যাননি। তার বন্ধু গুল-আন্দামই সর্বপ্রথম তার মৃত্যুর পর ‘দিওয়ান’ আকারে হাফিজের সব কবিতা সংগ্রহ ও একত্রিত করেন। হাফিজের প্রায় সব কবিতা ‘শাখ-ই-নবাৎ’ নামক কোনো ইরানি সুন্দরীর স্তবগানে মুখরিত। এটি হয়তো ছদ্মনাম। সেই তরুণীর আসল নাম হাফিজ গোপন করে গেছেন।

 

ইবনুল আরাবি

বর্তমান স্পেন। ১১৬৫ সালে এখানেই জন্মগ্রহণ করেন ইবনুল আরাবি। তখন ইসলামী স্বর্ণযুগ। সুফিবাদ ও আধ্যাত্মিকতায় ইবনুল আরাবির নাম সে সময় সম্মানের সঙ্গে উচ্চারিত হতো। এই সুফি সাধক তার দার্শনিক লেখনীর মাধ্যমে পাঠকদের মনে আলোড়ন তুলতে পেরেছিলেন। সুফিতত্ত্বে তার অনবদ্য অবদানের কারণে তিনি প্রশংসিত হন। তার লেখার মূল ভিত্তি ছিল আধ্যাত্মিকতা। আধ্যাত্মিক আলোচনা ও স্রষ্টার নিকটবর্তী হওয়ার আকুল কাব্যিক বর্ণনা রয়েছে। সুফি সাধকদের কাছে তার লেখা অনুপ্রেরণা জোগায়। তিনি দামেস্কে মৃত্যুবরণ করায় তাকে অনেকে ডাকেন ‘দামেস্কি’ বলেও।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
তিন বছরের ঘুমন্ত সন্তানের বুকে ছুরি চালিয়ে আত্মগোপনে বাবা
তিন বছরের ঘুমন্ত সন্তানের বুকে ছুরি চালিয়ে আত্মগোপনে বাবা

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিলেট নগরীতে রিকশার প্রস্তাবিত ভাড়ার তালিকা প্রকাশ
সিলেট নগরীতে রিকশার প্রস্তাবিত ভাড়ার তালিকা প্রকাশ

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

লালমাটিয়া এলাকায় তীব্র পানির সংকট
লালমাটিয়া এলাকায় তীব্র পানির সংকট

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কৃত্রিম নিউরন তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা
কৃত্রিম নিউরন তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নতুন মামলায় গ্রেফতার নাসা গ্রুপের নজরুল ও দেশ টিভির আরিফ
নতুন মামলায় গ্রেফতার নাসা গ্রুপের নজরুল ও দেশ টিভির আরিফ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের গণহত্যার দাবি প্রত্যাখ্যান নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের গণহত্যার দাবি প্রত্যাখ্যান নাইজেরিয়ার

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইমেন অব দ্য ওয়ার্ল্ড' গ্র্যান্টস ২০২৫–২০২৬ -এর আবেদন গ্রহণ শুরু
উইমেন অব দ্য ওয়ার্ল্ড' গ্র্যান্টস ২০২৫–২০২৬ -এর আবেদন গ্রহণ শুরু

১৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

দলগুলোকে আলোচনা করে মতৈক্যে পৌঁছাতে বলল অন্তর্বর্তী সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে মতৈক্যে পৌঁছাতে বলল অন্তর্বর্তী সরকার

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২
টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ শ্রমিকদের, তীব্র যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ শ্রমিকদের, তীব্র যানজট

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী আটক
ঢাকায় আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী আটক

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় শিবচরে শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় শিবচরে শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মালদ্বীপে 'জেন জি' থেকে সব প্রজন্মের জন্য ধূমপান নিষিদ্ধ
মালদ্বীপে 'জেন জি' থেকে সব প্রজন্মের জন্য ধূমপান নিষিদ্ধ

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস
তিন বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিভারপুলের বিপক্ষে গোল করলে উদযাপন করবেন না রিয়াল তারকা
লিভারপুলের বিপক্ষে গোল করলে উদযাপন করবেন না রিয়াল তারকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মগবাজার রেল ক্রসিং এড়িয়ে চলার পরামর্শ
মগবাজার রেল ক্রসিং এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডিএমপির সাবেক কমিশনারসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তৃতীয় দিনের সাক্ষ্য আজ
ডিএমপির সাবেক কমিশনারসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তৃতীয় দিনের সাক্ষ্য আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ৫টি ব্যায়ামে শরীর থাকবে সুস্থ
যে ৫টি ব্যায়ামে শরীর থাকবে সুস্থ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ জিতে কত টাকা পেল ভারতীয় নারী দল
বিশ্বকাপ জিতে কত টাকা পেল ভারতীয় নারী দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আপাতত ইউক্রেনের জন্য কোনো টমাহক নয়: ট্রাম্প
আপাতত ইউক্রেনের জন্য কোনো টমাহক নয়: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯
রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মলিকিউল ট্রেন্ড: তরুণদের মাঝে ছড়িয়ে পড়েছে ওজন কমানোর বিপজ্জনক এক বড়ি
মলিকিউল ট্রেন্ড: তরুণদের মাঝে ছড়িয়ে পড়েছে ওজন কমানোর বিপজ্জনক এক বড়ি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় মার্কিন সামরিক পদক্ষেপের পক্ষে নোবেলজয়ী মাচাদো
ভেনেজুয়েলায় মার্কিন সামরিক পদক্ষেপের পক্ষে নোবেলজয়ী মাচাদো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে ১০ সদস্যের কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটি গঠন
জবিতে ১০ সদস্যের কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মুখ্যসচিব ড. কামাল সিদ্দিকীর ইন্তেকাল
সাবেক মুখ্যসচিব ড. কামাল সিদ্দিকীর ইন্তেকাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি
১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনজিও কর্মীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বিএনপি নেতা বহিষ্কার
এনজিও কর্মীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বিএনপি নেতা বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একদল সংস্কার ভেস্তে দিচ্ছে, আরেক দল নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে : নাহিদ
একদল সংস্কার ভেস্তে দিচ্ছে, আরেক দল নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে : নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রং মেশানো ডাল আমদানি ও বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা
রং মেশানো ডাল আমদানি ও বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা