শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ব্যক্তিগত উদ্যোগে দুর্লভ সংগ্রহশালা

তুহিন ওয়াদুদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যক্তিগত উদ্যোগে দুর্লভ সংগ্রহশালা

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নিকটবর্তী অক্ট্রয় মোড়ে অবস্থিত দুর্লভ এবং বিশাল এক সংগ্রশালা ‘হেরিটেজ আর্কাইভস’। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহবুবর রহমান একক প্রচেষ্টায় মাত্র কয়েক বছরেই এটি গড়ে তুলেছেন। ব্যক্তিগত উদ্যোগে তিনি ২০০২ সালে নিজ বাসায় ‘হেরিটেজ আর্কাইভস’ নামে একটি সংগ্রহশালার কাজ শুরু করেন। পরবর্তীতে সংগৃহীত উপাত্ত বৃদ্ধি পেলে তিনি বৃহৎ পরিসরে কাজ করার জন্য ২০০৭ সালে ‘হেরিটেজ আর্কাইভস ট্রাস্ট’ গঠন করেন। হেরিটেজ আর্কাইভসটি পরিকল্পিতভাবে সাজানো। নিজের স্বপ্ন একদিন বাড়ির মধ্যে একটি কক্ষে বাস্তবে রূপ লাভ করেছিল। অল্পদিনের মধ্যে তা বিকশিত হয়ে ওঠে। সেই বিকশিত স্বপ্নের পথ ধরে তিনি হেঁটে চলেছেন। এখন তার ধ্যান-জ্ঞান হচ্ছে এই আর্কাইভস। মেধা-সময়-শ্রম-অর্থ সবকিছু বিনিয়ায়োগ করে তিনি ইতিহাস-ঐতিহ্য রক্ষাকেই এখন জীবনের সাধনা হিসেবে বিবেচনা করছেন।

সম্প্রতি এক সন্ধ্যায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বন্ধুপ্রতিম রহমান রাজু নিয়ে যান হেরিটেজ আর্কাইভসে। প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক মাহবুবর রহমান স্যার নিজেই ঘুরে ঘুরে দেখান তার অসামান্য সংগ্রহশালা। যতই দেখছিলাম ততই মনে হচ্ছিল একটি ভবনের কয়েকটি কক্ষে হেঁটে বেড়াচ্ছি না, অতীত সময়ের এক বিশাল পৃথিবীতে ঘুরে বেড়াচ্ছি। একক চেষ্টার বিশাল সংগ্রহ যতই দেখছিলাম ততই বিস্মিত হচ্ছিলাম। যখন হেরিটেজ আর্কাইভস থেকে বেরিয়ে আসি, তখন মনে হচ্ছিল একটি ভবনের ভিতরের এক বিপুল তথ্যভাণ্ডার থেকে বেরিয়ে আসছি।

বাংলাদেশের ৬৪টি জেলার ইতিহাস-পত্র-পত্রিকা-সাময়িকী রাখার জন্য সেলফে আলাদা আলাদা ব্যবস্থা আছে। যে কেউ এই আর্কাইভসে বসে দেশের সব জেলার বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করতে পারবে। এমনি পরিকল্পিতভাবে সাজানো সবকিছুই যে যার যা প্রয়োজন তিনি সেটা সহজেই বিষয় ধরে খুঁজে পাবেন। কোনোরূপ বেগ পেতে হবে না।

আর্কাইভসে শুধু লিফলেট আছে সাড়ে তিন হাজার। এই লিফলেটের প্রায় সাতশটি তিনি সংগ্রহ করেছেন নেদারল্যান্ডসের ‘নেদারল্যান্ডস ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল হিস্ট্রি’ থেকে। অধ্যাপক মাহবুবর রহমান বলছিলেন ‘আমরা দেশের তথ্য সংগ্রহ না করলেও বিদেশের প্রতিষ্ঠান সংগ্রহ করছি।’ রাজনৈতিক সংগঠন, সামাজিক সংগঠন, ইস্যুভিত্তিক আন্দোলনসহ বিভিন্ন ধরনের ইস্যুতে এসব লিফলেটেও আছে ইতিহাসের নানা উপাত্ত। বিভন্ন দাবিতে কিংবা বিভিন্ন প্রচারণার পোস্টার আছে প্রায় সাড়ে তিন হাজার। এসবের মধ্য থেকে বেশ কিছু পোস্টার বাঁধাই করেও রাখা আছে। এই পোস্টারগুলোও কালের সাক্ষী।

১৯৯৮ সাল থেকে ‘সংবাদ’ এবং ‘একতা’ পত্রিকার সব প্রকাশনাই সংগৃহীত আছে। প্রতিষ্ঠার পর থেকে ভ্যানগার্ড যতগুলো প্রকাশিত হয়েছে তার প্রায় সবই রয়েছে। ২৫০০ শিরোনামের কয়েক হাজার সাময়িক পত্রিকা আছে। ‘বেগম’ পত্রিকার প্রায় সংখ্যাই এখানে পাওয়া যাচ্ছে। ১৯৬২ সাল থেকে এখন পর্যন্ত প্রকাশিত ‘দেশ’ পত্রিকার প্রায় সব সংখ্যাই রয়েছে। দেশের জাতীয় দৈনিকগুলোর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে যে ক্রোড়পত্রগুলো প্রকাশিত হয়, সেগুলোর সংগ্রহ রয়েছে সেখানে। এ ছাড়াও সেখানে ইস্যুভিত্তিক তথ্য সংগ্রহ করা আছে। যেমন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে বিভিন্ন পত্রিকার বিশেষ রচনাগুলো একসঙ্গে করে পেপার ক্লিপিং করা আছে। পরিবেশ, গণজাগরণ মঞ্চসহ বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক ৫০ প্রকার পেপার ক্লিপিং আছে সেখানে। যেগুলো বিষয়ভিত্তিক তথ্য এবং জ্ঞান বিস্তারে ভূমিকা রাখছে।

পার্বত্য এলাকা এবং আদিবাসীদের নিয়ে প্রায় একশ গ্রন্থ রয়েছে। লিটল ম্যাগাজিন আছে ১২শ। খ্যাতিমান অধ্যাপক ও লেখক হাসান আজিজুল হক, কবি আবু বকর সিদ্দিক, অধ্যাপক মুনতাসির মামুন, কবি সাজ্জাদ কাদির নিজেদের অনেক সংগ্রহ জমা দিয়েছেন এ আর্কাইভসে।

শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বিষয়ের আড়াইশ থিসিস সংগ্রহ করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞ পরীক্ষকদের কাছ থেকে এগুলো সংগ্রহ করা। শুধু মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক গ্রন্থেরও বিশাল সংগ্রহ রয়েছে। ব্রিটিশদের লিখিত ১৭৭০ থেকে ৯০ দশক পর্যন্ত ঢাকা, কুমিল্লা এবং চট্টগ্রামের কয়েক হাজার চিঠিপত্র সংগৃহীত আছে হেরিটেজ আর্কাইভসে।

পাঁচতলা একটি ভবনের তিনটি ফ্লোরে সাড়ে চার হাজার বর্গফুটজুড়ে রয়েছে এই আর্কাইভস। মূলত উদ্যোক্তা অধ্যাপক মাহবুবর রহমানের বাড়ি এটি। ভবনটির চতুর্থ এবং পঞ্চম তলা এখন তার নিজের। প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় তলা আর্কাইভসের নামে দেওয়া।

বিভিন্ন সময়ে আর্কাইভসে কিছু আর্থিক পুঁজি জমা হয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য জনতা ব্যাংকের চেয়ারম্যান থাকাকালীন অধ্যাপক ড. আবুল বারকাত পাঁচ লাখ টাকা দিয়েছেন। সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী দিয়েছেন প্রায় সাড়ে সাত লাখ টাকা। স্থানীয় সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশাহ দিয়েছেন পাঁচ লাখ টাকা। ভবন সম্প্রসারণের জন্য বড় অনুদান দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান দিয়েছেন এক লাখ টাকা। অনুদান কখনো কারও কাছ থেকে চেয়ে নেওয়া হয় না। স্বেচ্ছায় এ অনুদান কেউ প্রদান করলে তবেই নেওয়া হয়।

হেরিটেজ আর্কাইভস গবেষণার জন্য এক ভিন্ন মাত্রার প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। গবেষকরা যাতে সেখানে রাতযাপন করে গবেষণার কাজ করতে পারেন সে জন্য ভবনেই দুটি কক্ষ রাখা আছে। দূর থেকে এসে সেখানে থেকেই করতে পারবেন গবেষণার কাজ। একটি ফটোকপি মেশিনও রাখা হয়েছে। হেরিটেজ আর্কাইভস থেকে ‘স্থানীয় ইতিহাস’ নামে একটি ম্যাগাজিন প্রকাশ করা হয়। এ পর্যন্ত তার ১৫টি সংখ্যা প্রকাশিত হয়েছে। এ ম্যাগাজিনটিও ইতিহাস-ঐতিহ্য সংরক্ষণে অনেক বড় ভূমিকা পালন করছে। অধ্যাপক মাহবুবর রহমান এ ম্যাগাজিনটিরও প্রাণপুরুষ।

‘পারিবারিক আর্কাইভস’ নামে একটি কর্নার রাখা হয়েছে। এই কর্নারে লোকসংস্কৃতির বিভিন্ন উপকরণ সন্নিবেশিত হয়েছে। আমাদের লোকজীবনের বিলুপ্ত কিংবা বিলুপ্তির পথে এমন উপকরণ স্থান পাচ্ছে সেখানে। হারিয়ে যাওয়া ৬৮ প্রকার ধানের সংগ্রহ আছে সেখানে।

দেশে সংগ্রহশালা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে অধ্যাপক মাহবুবর রহমান উদ্যোগ নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক শরিফ উদ্দীন আহমেদসহ ‘বাংলাদেশ আর্কাইভস অ্যান্ড রেকর্ডস ম্যানেজমেন্ট সোসাইটি’ প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনি ছিলেন প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক। মাহবুবর রহমান বলেন, ‘প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব আর্কাইভস থাকা প্রয়োজন।’

আর্কাইভস পরিচালনায় অধ্যাপক মাহবুবর রহমান থাকলেও তাকে সহযোগিতা করেন তার দুই ছাত্র। বিনা পারিশ্রমিকে কায়সারুজ্জামান এবং সোনাউল হক প্রতিদিন কাজ করেন। দুজনই দুর্গাপুর উপজেলায় দুটি বেসরকারি কলেজের ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক। কায়সারুজ্জামান জানালেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ ছুটির দিন ছাড়া শুক্রবারসহ বছরের প্রতিটি দিন আমরা বিকাল সাড়ে চারটা থেকে রাত সাড়ে আটটা পর্যন্ত আর্কাইভস খোলা রাখি।’ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো রুটিন করে বিভিন্ন শ্রেণির শিক্ষার্থীদের অন্তত একবার করে পরিদর্শন করতে পারে এ তথ্যভাণ্ডার। যারা রাজশাহীতে যে কোনো কাজে যান তারাও একবার ঘুরে যেতে পারেন আর্কাইভসটি। 

বাংলাদেশে ন্যাশনাল আর্কাইভস অব বাংলাদেশ, জেলা কালেক্টরেটে কিছু কিছু তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা হয়। এ ছাড়াও জেলা জজ আদালতেও কিছু কিছু তথ্য সংগ্রহের ব্যবস্থা রয়েছে। কিন্তু এ ছাড়া সরকারি এবং বেসরকারি পর্যায়ে উল্লেখযোগ্য কোনো সংগ্রহশালা নেই। যতদূর জানা যায় বেসরকারি পর্যায়ে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সংগ্রহশালা ‘হেরিটেজ আর্কাইভস’। এখন অধ্যাপক মাহবুবর রহমান স্বপ্ন দেখেন দেশের সব জেলায় একটি করে হেরিটেজ আর্কাইভস হবে।

গবেষকদের জন্য একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় দুর্লভ প্রতিষ্ঠান এখন এ আর্কাইভস। একক প্রচেষ্টায় গড়ে উঠা এ প্রতিষ্ঠান এখন একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। সরকার কিংবা বেসরকারি পর্যায়ে যে কোনো প্রতিষ্ঠান কিংবা ব্যক্তি মাহবুবর রহমানের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে জেলায় জেলায় একটি করে হেরিটেজ আর্কাইভস গড়ে তুলতে পারে।

সাধারণ পাঠক থেকে শুরু করে গবেষক পর্যন্ত সবার চাহিদা পূরণ করছে ‘হেরিটেজ আর্কাইভস’। ব্যক্তিচেষ্টায় এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তিনি। তার এ অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত যদি জেলায় জেলায় ন্যূনতম একজন করেও গ্রহণ করেন তাহলে আমাদের দেশের অনেক কিছুই দীর্ঘস্থায়ী রূপ    লাভ করবে।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা