শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ব্যক্তিগত উদ্যোগে দুর্লভ সংগ্রহশালা

তুহিন ওয়াদুদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যক্তিগত উদ্যোগে দুর্লভ সংগ্রহশালা

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নিকটবর্তী অক্ট্রয় মোড়ে অবস্থিত দুর্লভ এবং বিশাল এক সংগ্রশালা ‘হেরিটেজ আর্কাইভস’। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহবুবর রহমান একক প্রচেষ্টায় মাত্র কয়েক বছরেই এটি গড়ে তুলেছেন। ব্যক্তিগত উদ্যোগে তিনি ২০০২ সালে নিজ বাসায় ‘হেরিটেজ আর্কাইভস’ নামে একটি সংগ্রহশালার কাজ শুরু করেন। পরবর্তীতে সংগৃহীত উপাত্ত বৃদ্ধি পেলে তিনি বৃহৎ পরিসরে কাজ করার জন্য ২০০৭ সালে ‘হেরিটেজ আর্কাইভস ট্রাস্ট’ গঠন করেন। হেরিটেজ আর্কাইভসটি পরিকল্পিতভাবে সাজানো। নিজের স্বপ্ন একদিন বাড়ির মধ্যে একটি কক্ষে বাস্তবে রূপ লাভ করেছিল। অল্পদিনের মধ্যে তা বিকশিত হয়ে ওঠে। সেই বিকশিত স্বপ্নের পথ ধরে তিনি হেঁটে চলেছেন। এখন তার ধ্যান-জ্ঞান হচ্ছে এই আর্কাইভস। মেধা-সময়-শ্রম-অর্থ সবকিছু বিনিয়ায়োগ করে তিনি ইতিহাস-ঐতিহ্য রক্ষাকেই এখন জীবনের সাধনা হিসেবে বিবেচনা করছেন।

সম্প্রতি এক সন্ধ্যায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বন্ধুপ্রতিম রহমান রাজু নিয়ে যান হেরিটেজ আর্কাইভসে। প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক মাহবুবর রহমান স্যার নিজেই ঘুরে ঘুরে দেখান তার অসামান্য সংগ্রহশালা। যতই দেখছিলাম ততই মনে হচ্ছিল একটি ভবনের কয়েকটি কক্ষে হেঁটে বেড়াচ্ছি না, অতীত সময়ের এক বিশাল পৃথিবীতে ঘুরে বেড়াচ্ছি। একক চেষ্টার বিশাল সংগ্রহ যতই দেখছিলাম ততই বিস্মিত হচ্ছিলাম। যখন হেরিটেজ আর্কাইভস থেকে বেরিয়ে আসি, তখন মনে হচ্ছিল একটি ভবনের ভিতরের এক বিপুল তথ্যভাণ্ডার থেকে বেরিয়ে আসছি।

বাংলাদেশের ৬৪টি জেলার ইতিহাস-পত্র-পত্রিকা-সাময়িকী রাখার জন্য সেলফে আলাদা আলাদা ব্যবস্থা আছে। যে কেউ এই আর্কাইভসে বসে দেশের সব জেলার বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করতে পারবে। এমনি পরিকল্পিতভাবে সাজানো সবকিছুই যে যার যা প্রয়োজন তিনি সেটা সহজেই বিষয় ধরে খুঁজে পাবেন। কোনোরূপ বেগ পেতে হবে না।

আর্কাইভসে শুধু লিফলেট আছে সাড়ে তিন হাজার। এই লিফলেটের প্রায় সাতশটি তিনি সংগ্রহ করেছেন নেদারল্যান্ডসের ‘নেদারল্যান্ডস ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল হিস্ট্রি’ থেকে। অধ্যাপক মাহবুবর রহমান বলছিলেন ‘আমরা দেশের তথ্য সংগ্রহ না করলেও বিদেশের প্রতিষ্ঠান সংগ্রহ করছি।’ রাজনৈতিক সংগঠন, সামাজিক সংগঠন, ইস্যুভিত্তিক আন্দোলনসহ বিভিন্ন ধরনের ইস্যুতে এসব লিফলেটেও আছে ইতিহাসের নানা উপাত্ত। বিভন্ন দাবিতে কিংবা বিভিন্ন প্রচারণার পোস্টার আছে প্রায় সাড়ে তিন হাজার। এসবের মধ্য থেকে বেশ কিছু পোস্টার বাঁধাই করেও রাখা আছে। এই পোস্টারগুলোও কালের সাক্ষী।

১৯৯৮ সাল থেকে ‘সংবাদ’ এবং ‘একতা’ পত্রিকার সব প্রকাশনাই সংগৃহীত আছে। প্রতিষ্ঠার পর থেকে ভ্যানগার্ড যতগুলো প্রকাশিত হয়েছে তার প্রায় সবই রয়েছে। ২৫০০ শিরোনামের কয়েক হাজার সাময়িক পত্রিকা আছে। ‘বেগম’ পত্রিকার প্রায় সংখ্যাই এখানে পাওয়া যাচ্ছে। ১৯৬২ সাল থেকে এখন পর্যন্ত প্রকাশিত ‘দেশ’ পত্রিকার প্রায় সব সংখ্যাই রয়েছে। দেশের জাতীয় দৈনিকগুলোর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে যে ক্রোড়পত্রগুলো প্রকাশিত হয়, সেগুলোর সংগ্রহ রয়েছে সেখানে। এ ছাড়াও সেখানে ইস্যুভিত্তিক তথ্য সংগ্রহ করা আছে। যেমন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে বিভিন্ন পত্রিকার বিশেষ রচনাগুলো একসঙ্গে করে পেপার ক্লিপিং করা আছে। পরিবেশ, গণজাগরণ মঞ্চসহ বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক ৫০ প্রকার পেপার ক্লিপিং আছে সেখানে। যেগুলো বিষয়ভিত্তিক তথ্য এবং জ্ঞান বিস্তারে ভূমিকা রাখছে।

পার্বত্য এলাকা এবং আদিবাসীদের নিয়ে প্রায় একশ গ্রন্থ রয়েছে। লিটল ম্যাগাজিন আছে ১২শ। খ্যাতিমান অধ্যাপক ও লেখক হাসান আজিজুল হক, কবি আবু বকর সিদ্দিক, অধ্যাপক মুনতাসির মামুন, কবি সাজ্জাদ কাদির নিজেদের অনেক সংগ্রহ জমা দিয়েছেন এ আর্কাইভসে।

শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বিষয়ের আড়াইশ থিসিস সংগ্রহ করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞ পরীক্ষকদের কাছ থেকে এগুলো সংগ্রহ করা। শুধু মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক গ্রন্থেরও বিশাল সংগ্রহ রয়েছে। ব্রিটিশদের লিখিত ১৭৭০ থেকে ৯০ দশক পর্যন্ত ঢাকা, কুমিল্লা এবং চট্টগ্রামের কয়েক হাজার চিঠিপত্র সংগৃহীত আছে হেরিটেজ আর্কাইভসে।

পাঁচতলা একটি ভবনের তিনটি ফ্লোরে সাড়ে চার হাজার বর্গফুটজুড়ে রয়েছে এই আর্কাইভস। মূলত উদ্যোক্তা অধ্যাপক মাহবুবর রহমানের বাড়ি এটি। ভবনটির চতুর্থ এবং পঞ্চম তলা এখন তার নিজের। প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় তলা আর্কাইভসের নামে দেওয়া।

বিভিন্ন সময়ে আর্কাইভসে কিছু আর্থিক পুঁজি জমা হয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য জনতা ব্যাংকের চেয়ারম্যান থাকাকালীন অধ্যাপক ড. আবুল বারকাত পাঁচ লাখ টাকা দিয়েছেন। সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী দিয়েছেন প্রায় সাড়ে সাত লাখ টাকা। স্থানীয় সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশাহ দিয়েছেন পাঁচ লাখ টাকা। ভবন সম্প্রসারণের জন্য বড় অনুদান দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান দিয়েছেন এক লাখ টাকা। অনুদান কখনো কারও কাছ থেকে চেয়ে নেওয়া হয় না। স্বেচ্ছায় এ অনুদান কেউ প্রদান করলে তবেই নেওয়া হয়।

হেরিটেজ আর্কাইভস গবেষণার জন্য এক ভিন্ন মাত্রার প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। গবেষকরা যাতে সেখানে রাতযাপন করে গবেষণার কাজ করতে পারেন সে জন্য ভবনেই দুটি কক্ষ রাখা আছে। দূর থেকে এসে সেখানে থেকেই করতে পারবেন গবেষণার কাজ। একটি ফটোকপি মেশিনও রাখা হয়েছে। হেরিটেজ আর্কাইভস থেকে ‘স্থানীয় ইতিহাস’ নামে একটি ম্যাগাজিন প্রকাশ করা হয়। এ পর্যন্ত তার ১৫টি সংখ্যা প্রকাশিত হয়েছে। এ ম্যাগাজিনটিও ইতিহাস-ঐতিহ্য সংরক্ষণে অনেক বড় ভূমিকা পালন করছে। অধ্যাপক মাহবুবর রহমান এ ম্যাগাজিনটিরও প্রাণপুরুষ।

‘পারিবারিক আর্কাইভস’ নামে একটি কর্নার রাখা হয়েছে। এই কর্নারে লোকসংস্কৃতির বিভিন্ন উপকরণ সন্নিবেশিত হয়েছে। আমাদের লোকজীবনের বিলুপ্ত কিংবা বিলুপ্তির পথে এমন উপকরণ স্থান পাচ্ছে সেখানে। হারিয়ে যাওয়া ৬৮ প্রকার ধানের সংগ্রহ আছে সেখানে।

দেশে সংগ্রহশালা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে অধ্যাপক মাহবুবর রহমান উদ্যোগ নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক শরিফ উদ্দীন আহমেদসহ ‘বাংলাদেশ আর্কাইভস অ্যান্ড রেকর্ডস ম্যানেজমেন্ট সোসাইটি’ প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনি ছিলেন প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক। মাহবুবর রহমান বলেন, ‘প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব আর্কাইভস থাকা প্রয়োজন।’

আর্কাইভস পরিচালনায় অধ্যাপক মাহবুবর রহমান থাকলেও তাকে সহযোগিতা করেন তার দুই ছাত্র। বিনা পারিশ্রমিকে কায়সারুজ্জামান এবং সোনাউল হক প্রতিদিন কাজ করেন। দুজনই দুর্গাপুর উপজেলায় দুটি বেসরকারি কলেজের ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক। কায়সারুজ্জামান জানালেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ ছুটির দিন ছাড়া শুক্রবারসহ বছরের প্রতিটি দিন আমরা বিকাল সাড়ে চারটা থেকে রাত সাড়ে আটটা পর্যন্ত আর্কাইভস খোলা রাখি।’ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো রুটিন করে বিভিন্ন শ্রেণির শিক্ষার্থীদের অন্তত একবার করে পরিদর্শন করতে পারে এ তথ্যভাণ্ডার। যারা রাজশাহীতে যে কোনো কাজে যান তারাও একবার ঘুরে যেতে পারেন আর্কাইভসটি। 

বাংলাদেশে ন্যাশনাল আর্কাইভস অব বাংলাদেশ, জেলা কালেক্টরেটে কিছু কিছু তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা হয়। এ ছাড়াও জেলা জজ আদালতেও কিছু কিছু তথ্য সংগ্রহের ব্যবস্থা রয়েছে। কিন্তু এ ছাড়া সরকারি এবং বেসরকারি পর্যায়ে উল্লেখযোগ্য কোনো সংগ্রহশালা নেই। যতদূর জানা যায় বেসরকারি পর্যায়ে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সংগ্রহশালা ‘হেরিটেজ আর্কাইভস’। এখন অধ্যাপক মাহবুবর রহমান স্বপ্ন দেখেন দেশের সব জেলায় একটি করে হেরিটেজ আর্কাইভস হবে।

গবেষকদের জন্য একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় দুর্লভ প্রতিষ্ঠান এখন এ আর্কাইভস। একক প্রচেষ্টায় গড়ে উঠা এ প্রতিষ্ঠান এখন একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। সরকার কিংবা বেসরকারি পর্যায়ে যে কোনো প্রতিষ্ঠান কিংবা ব্যক্তি মাহবুবর রহমানের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে জেলায় জেলায় একটি করে হেরিটেজ আর্কাইভস গড়ে তুলতে পারে।

সাধারণ পাঠক থেকে শুরু করে গবেষক পর্যন্ত সবার চাহিদা পূরণ করছে ‘হেরিটেজ আর্কাইভস’। ব্যক্তিচেষ্টায় এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তিনি। তার এ অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত যদি জেলায় জেলায় ন্যূনতম একজন করেও গ্রহণ করেন তাহলে আমাদের দেশের অনেক কিছুই দীর্ঘস্থায়ী রূপ    লাভ করবে।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’

শোবিজ