শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ব্যক্তিগত উদ্যোগে দুর্লভ সংগ্রহশালা

তুহিন ওয়াদুদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যক্তিগত উদ্যোগে দুর্লভ সংগ্রহশালা

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নিকটবর্তী অক্ট্রয় মোড়ে অবস্থিত দুর্লভ এবং বিশাল এক সংগ্রশালা ‘হেরিটেজ আর্কাইভস’। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহবুবর রহমান একক প্রচেষ্টায় মাত্র কয়েক বছরেই এটি গড়ে তুলেছেন। ব্যক্তিগত উদ্যোগে তিনি ২০০২ সালে নিজ বাসায় ‘হেরিটেজ আর্কাইভস’ নামে একটি সংগ্রহশালার কাজ শুরু করেন। পরবর্তীতে সংগৃহীত উপাত্ত বৃদ্ধি পেলে তিনি বৃহৎ পরিসরে কাজ করার জন্য ২০০৭ সালে ‘হেরিটেজ আর্কাইভস ট্রাস্ট’ গঠন করেন। হেরিটেজ আর্কাইভসটি পরিকল্পিতভাবে সাজানো। নিজের স্বপ্ন একদিন বাড়ির মধ্যে একটি কক্ষে বাস্তবে রূপ লাভ করেছিল। অল্পদিনের মধ্যে তা বিকশিত হয়ে ওঠে। সেই বিকশিত স্বপ্নের পথ ধরে তিনি হেঁটে চলেছেন। এখন তার ধ্যান-জ্ঞান হচ্ছে এই আর্কাইভস। মেধা-সময়-শ্রম-অর্থ সবকিছু বিনিয়ায়োগ করে তিনি ইতিহাস-ঐতিহ্য রক্ষাকেই এখন জীবনের সাধনা হিসেবে বিবেচনা করছেন।

সম্প্রতি এক সন্ধ্যায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বন্ধুপ্রতিম রহমান রাজু নিয়ে যান হেরিটেজ আর্কাইভসে। প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক মাহবুবর রহমান স্যার নিজেই ঘুরে ঘুরে দেখান তার অসামান্য সংগ্রহশালা। যতই দেখছিলাম ততই মনে হচ্ছিল একটি ভবনের কয়েকটি কক্ষে হেঁটে বেড়াচ্ছি না, অতীত সময়ের এক বিশাল পৃথিবীতে ঘুরে বেড়াচ্ছি। একক চেষ্টার বিশাল সংগ্রহ যতই দেখছিলাম ততই বিস্মিত হচ্ছিলাম। যখন হেরিটেজ আর্কাইভস থেকে বেরিয়ে আসি, তখন মনে হচ্ছিল একটি ভবনের ভিতরের এক বিপুল তথ্যভাণ্ডার থেকে বেরিয়ে আসছি।

বাংলাদেশের ৬৪টি জেলার ইতিহাস-পত্র-পত্রিকা-সাময়িকী রাখার জন্য সেলফে আলাদা আলাদা ব্যবস্থা আছে। যে কেউ এই আর্কাইভসে বসে দেশের সব জেলার বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করতে পারবে। এমনি পরিকল্পিতভাবে সাজানো সবকিছুই যে যার যা প্রয়োজন তিনি সেটা সহজেই বিষয় ধরে খুঁজে পাবেন। কোনোরূপ বেগ পেতে হবে না।

আর্কাইভসে শুধু লিফলেট আছে সাড়ে তিন হাজার। এই লিফলেটের প্রায় সাতশটি তিনি সংগ্রহ করেছেন নেদারল্যান্ডসের ‘নেদারল্যান্ডস ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল হিস্ট্রি’ থেকে। অধ্যাপক মাহবুবর রহমান বলছিলেন ‘আমরা দেশের তথ্য সংগ্রহ না করলেও বিদেশের প্রতিষ্ঠান সংগ্রহ করছি।’ রাজনৈতিক সংগঠন, সামাজিক সংগঠন, ইস্যুভিত্তিক আন্দোলনসহ বিভিন্ন ধরনের ইস্যুতে এসব লিফলেটেও আছে ইতিহাসের নানা উপাত্ত। বিভন্ন দাবিতে কিংবা বিভিন্ন প্রচারণার পোস্টার আছে প্রায় সাড়ে তিন হাজার। এসবের মধ্য থেকে বেশ কিছু পোস্টার বাঁধাই করেও রাখা আছে। এই পোস্টারগুলোও কালের সাক্ষী।

১৯৯৮ সাল থেকে ‘সংবাদ’ এবং ‘একতা’ পত্রিকার সব প্রকাশনাই সংগৃহীত আছে। প্রতিষ্ঠার পর থেকে ভ্যানগার্ড যতগুলো প্রকাশিত হয়েছে তার প্রায় সবই রয়েছে। ২৫০০ শিরোনামের কয়েক হাজার সাময়িক পত্রিকা আছে। ‘বেগম’ পত্রিকার প্রায় সংখ্যাই এখানে পাওয়া যাচ্ছে। ১৯৬২ সাল থেকে এখন পর্যন্ত প্রকাশিত ‘দেশ’ পত্রিকার প্রায় সব সংখ্যাই রয়েছে। দেশের জাতীয় দৈনিকগুলোর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে যে ক্রোড়পত্রগুলো প্রকাশিত হয়, সেগুলোর সংগ্রহ রয়েছে সেখানে। এ ছাড়াও সেখানে ইস্যুভিত্তিক তথ্য সংগ্রহ করা আছে। যেমন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে বিভিন্ন পত্রিকার বিশেষ রচনাগুলো একসঙ্গে করে পেপার ক্লিপিং করা আছে। পরিবেশ, গণজাগরণ মঞ্চসহ বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক ৫০ প্রকার পেপার ক্লিপিং আছে সেখানে। যেগুলো বিষয়ভিত্তিক তথ্য এবং জ্ঞান বিস্তারে ভূমিকা রাখছে।

পার্বত্য এলাকা এবং আদিবাসীদের নিয়ে প্রায় একশ গ্রন্থ রয়েছে। লিটল ম্যাগাজিন আছে ১২শ। খ্যাতিমান অধ্যাপক ও লেখক হাসান আজিজুল হক, কবি আবু বকর সিদ্দিক, অধ্যাপক মুনতাসির মামুন, কবি সাজ্জাদ কাদির নিজেদের অনেক সংগ্রহ জমা দিয়েছেন এ আর্কাইভসে।

শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বিষয়ের আড়াইশ থিসিস সংগ্রহ করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞ পরীক্ষকদের কাছ থেকে এগুলো সংগ্রহ করা। শুধু মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক গ্রন্থেরও বিশাল সংগ্রহ রয়েছে। ব্রিটিশদের লিখিত ১৭৭০ থেকে ৯০ দশক পর্যন্ত ঢাকা, কুমিল্লা এবং চট্টগ্রামের কয়েক হাজার চিঠিপত্র সংগৃহীত আছে হেরিটেজ আর্কাইভসে।

পাঁচতলা একটি ভবনের তিনটি ফ্লোরে সাড়ে চার হাজার বর্গফুটজুড়ে রয়েছে এই আর্কাইভস। মূলত উদ্যোক্তা অধ্যাপক মাহবুবর রহমানের বাড়ি এটি। ভবনটির চতুর্থ এবং পঞ্চম তলা এখন তার নিজের। প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় তলা আর্কাইভসের নামে দেওয়া।

বিভিন্ন সময়ে আর্কাইভসে কিছু আর্থিক পুঁজি জমা হয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য জনতা ব্যাংকের চেয়ারম্যান থাকাকালীন অধ্যাপক ড. আবুল বারকাত পাঁচ লাখ টাকা দিয়েছেন। সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী দিয়েছেন প্রায় সাড়ে সাত লাখ টাকা। স্থানীয় সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশাহ দিয়েছেন পাঁচ লাখ টাকা। ভবন সম্প্রসারণের জন্য বড় অনুদান দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান দিয়েছেন এক লাখ টাকা। অনুদান কখনো কারও কাছ থেকে চেয়ে নেওয়া হয় না। স্বেচ্ছায় এ অনুদান কেউ প্রদান করলে তবেই নেওয়া হয়।

হেরিটেজ আর্কাইভস গবেষণার জন্য এক ভিন্ন মাত্রার প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। গবেষকরা যাতে সেখানে রাতযাপন করে গবেষণার কাজ করতে পারেন সে জন্য ভবনেই দুটি কক্ষ রাখা আছে। দূর থেকে এসে সেখানে থেকেই করতে পারবেন গবেষণার কাজ। একটি ফটোকপি মেশিনও রাখা হয়েছে। হেরিটেজ আর্কাইভস থেকে ‘স্থানীয় ইতিহাস’ নামে একটি ম্যাগাজিন প্রকাশ করা হয়। এ পর্যন্ত তার ১৫টি সংখ্যা প্রকাশিত হয়েছে। এ ম্যাগাজিনটিও ইতিহাস-ঐতিহ্য সংরক্ষণে অনেক বড় ভূমিকা পালন করছে। অধ্যাপক মাহবুবর রহমান এ ম্যাগাজিনটিরও প্রাণপুরুষ।

‘পারিবারিক আর্কাইভস’ নামে একটি কর্নার রাখা হয়েছে। এই কর্নারে লোকসংস্কৃতির বিভিন্ন উপকরণ সন্নিবেশিত হয়েছে। আমাদের লোকজীবনের বিলুপ্ত কিংবা বিলুপ্তির পথে এমন উপকরণ স্থান পাচ্ছে সেখানে। হারিয়ে যাওয়া ৬৮ প্রকার ধানের সংগ্রহ আছে সেখানে।

দেশে সংগ্রহশালা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে অধ্যাপক মাহবুবর রহমান উদ্যোগ নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক শরিফ উদ্দীন আহমেদসহ ‘বাংলাদেশ আর্কাইভস অ্যান্ড রেকর্ডস ম্যানেজমেন্ট সোসাইটি’ প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনি ছিলেন প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক। মাহবুবর রহমান বলেন, ‘প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব আর্কাইভস থাকা প্রয়োজন।’

আর্কাইভস পরিচালনায় অধ্যাপক মাহবুবর রহমান থাকলেও তাকে সহযোগিতা করেন তার দুই ছাত্র। বিনা পারিশ্রমিকে কায়সারুজ্জামান এবং সোনাউল হক প্রতিদিন কাজ করেন। দুজনই দুর্গাপুর উপজেলায় দুটি বেসরকারি কলেজের ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক। কায়সারুজ্জামান জানালেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ ছুটির দিন ছাড়া শুক্রবারসহ বছরের প্রতিটি দিন আমরা বিকাল সাড়ে চারটা থেকে রাত সাড়ে আটটা পর্যন্ত আর্কাইভস খোলা রাখি।’ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো রুটিন করে বিভিন্ন শ্রেণির শিক্ষার্থীদের অন্তত একবার করে পরিদর্শন করতে পারে এ তথ্যভাণ্ডার। যারা রাজশাহীতে যে কোনো কাজে যান তারাও একবার ঘুরে যেতে পারেন আর্কাইভসটি। 

বাংলাদেশে ন্যাশনাল আর্কাইভস অব বাংলাদেশ, জেলা কালেক্টরেটে কিছু কিছু তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা হয়। এ ছাড়াও জেলা জজ আদালতেও কিছু কিছু তথ্য সংগ্রহের ব্যবস্থা রয়েছে। কিন্তু এ ছাড়া সরকারি এবং বেসরকারি পর্যায়ে উল্লেখযোগ্য কোনো সংগ্রহশালা নেই। যতদূর জানা যায় বেসরকারি পর্যায়ে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সংগ্রহশালা ‘হেরিটেজ আর্কাইভস’। এখন অধ্যাপক মাহবুবর রহমান স্বপ্ন দেখেন দেশের সব জেলায় একটি করে হেরিটেজ আর্কাইভস হবে।

গবেষকদের জন্য একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় দুর্লভ প্রতিষ্ঠান এখন এ আর্কাইভস। একক প্রচেষ্টায় গড়ে উঠা এ প্রতিষ্ঠান এখন একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। সরকার কিংবা বেসরকারি পর্যায়ে যে কোনো প্রতিষ্ঠান কিংবা ব্যক্তি মাহবুবর রহমানের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে জেলায় জেলায় একটি করে হেরিটেজ আর্কাইভস গড়ে তুলতে পারে।

সাধারণ পাঠক থেকে শুরু করে গবেষক পর্যন্ত সবার চাহিদা পূরণ করছে ‘হেরিটেজ আর্কাইভস’। ব্যক্তিচেষ্টায় এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তিনি। তার এ অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত যদি জেলায় জেলায় ন্যূনতম একজন করেও গ্রহণ করেন তাহলে আমাদের দেশের অনেক কিছুই দীর্ঘস্থায়ী রূপ    লাভ করবে।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে