শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ব্যক্তিগত উদ্যোগে দুর্লভ সংগ্রহশালা

তুহিন ওয়াদুদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যক্তিগত উদ্যোগে দুর্লভ সংগ্রহশালা

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নিকটবর্তী অক্ট্রয় মোড়ে অবস্থিত দুর্লভ এবং বিশাল এক সংগ্রশালা ‘হেরিটেজ আর্কাইভস’। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহবুবর রহমান একক প্রচেষ্টায় মাত্র কয়েক বছরেই এটি গড়ে তুলেছেন। ব্যক্তিগত উদ্যোগে তিনি ২০০২ সালে নিজ বাসায় ‘হেরিটেজ আর্কাইভস’ নামে একটি সংগ্রহশালার কাজ শুরু করেন। পরবর্তীতে সংগৃহীত উপাত্ত বৃদ্ধি পেলে তিনি বৃহৎ পরিসরে কাজ করার জন্য ২০০৭ সালে ‘হেরিটেজ আর্কাইভস ট্রাস্ট’ গঠন করেন। হেরিটেজ আর্কাইভসটি পরিকল্পিতভাবে সাজানো। নিজের স্বপ্ন একদিন বাড়ির মধ্যে একটি কক্ষে বাস্তবে রূপ লাভ করেছিল। অল্পদিনের মধ্যে তা বিকশিত হয়ে ওঠে। সেই বিকশিত স্বপ্নের পথ ধরে তিনি হেঁটে চলেছেন। এখন তার ধ্যান-জ্ঞান হচ্ছে এই আর্কাইভস। মেধা-সময়-শ্রম-অর্থ সবকিছু বিনিয়ায়োগ করে তিনি ইতিহাস-ঐতিহ্য রক্ষাকেই এখন জীবনের সাধনা হিসেবে বিবেচনা করছেন।

সম্প্রতি এক সন্ধ্যায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বন্ধুপ্রতিম রহমান রাজু নিয়ে যান হেরিটেজ আর্কাইভসে। প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক মাহবুবর রহমান স্যার নিজেই ঘুরে ঘুরে দেখান তার অসামান্য সংগ্রহশালা। যতই দেখছিলাম ততই মনে হচ্ছিল একটি ভবনের কয়েকটি কক্ষে হেঁটে বেড়াচ্ছি না, অতীত সময়ের এক বিশাল পৃথিবীতে ঘুরে বেড়াচ্ছি। একক চেষ্টার বিশাল সংগ্রহ যতই দেখছিলাম ততই বিস্মিত হচ্ছিলাম। যখন হেরিটেজ আর্কাইভস থেকে বেরিয়ে আসি, তখন মনে হচ্ছিল একটি ভবনের ভিতরের এক বিপুল তথ্যভাণ্ডার থেকে বেরিয়ে আসছি।

বাংলাদেশের ৬৪টি জেলার ইতিহাস-পত্র-পত্রিকা-সাময়িকী রাখার জন্য সেলফে আলাদা আলাদা ব্যবস্থা আছে। যে কেউ এই আর্কাইভসে বসে দেশের সব জেলার বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করতে পারবে। এমনি পরিকল্পিতভাবে সাজানো সবকিছুই যে যার যা প্রয়োজন তিনি সেটা সহজেই বিষয় ধরে খুঁজে পাবেন। কোনোরূপ বেগ পেতে হবে না।

আর্কাইভসে শুধু লিফলেট আছে সাড়ে তিন হাজার। এই লিফলেটের প্রায় সাতশটি তিনি সংগ্রহ করেছেন নেদারল্যান্ডসের ‘নেদারল্যান্ডস ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল হিস্ট্রি’ থেকে। অধ্যাপক মাহবুবর রহমান বলছিলেন ‘আমরা দেশের তথ্য সংগ্রহ না করলেও বিদেশের প্রতিষ্ঠান সংগ্রহ করছি।’ রাজনৈতিক সংগঠন, সামাজিক সংগঠন, ইস্যুভিত্তিক আন্দোলনসহ বিভিন্ন ধরনের ইস্যুতে এসব লিফলেটেও আছে ইতিহাসের নানা উপাত্ত। বিভন্ন দাবিতে কিংবা বিভিন্ন প্রচারণার পোস্টার আছে প্রায় সাড়ে তিন হাজার। এসবের মধ্য থেকে বেশ কিছু পোস্টার বাঁধাই করেও রাখা আছে। এই পোস্টারগুলোও কালের সাক্ষী।

১৯৯৮ সাল থেকে ‘সংবাদ’ এবং ‘একতা’ পত্রিকার সব প্রকাশনাই সংগৃহীত আছে। প্রতিষ্ঠার পর থেকে ভ্যানগার্ড যতগুলো প্রকাশিত হয়েছে তার প্রায় সবই রয়েছে। ২৫০০ শিরোনামের কয়েক হাজার সাময়িক পত্রিকা আছে। ‘বেগম’ পত্রিকার প্রায় সংখ্যাই এখানে পাওয়া যাচ্ছে। ১৯৬২ সাল থেকে এখন পর্যন্ত প্রকাশিত ‘দেশ’ পত্রিকার প্রায় সব সংখ্যাই রয়েছে। দেশের জাতীয় দৈনিকগুলোর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে যে ক্রোড়পত্রগুলো প্রকাশিত হয়, সেগুলোর সংগ্রহ রয়েছে সেখানে। এ ছাড়াও সেখানে ইস্যুভিত্তিক তথ্য সংগ্রহ করা আছে। যেমন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে বিভিন্ন পত্রিকার বিশেষ রচনাগুলো একসঙ্গে করে পেপার ক্লিপিং করা আছে। পরিবেশ, গণজাগরণ মঞ্চসহ বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক ৫০ প্রকার পেপার ক্লিপিং আছে সেখানে। যেগুলো বিষয়ভিত্তিক তথ্য এবং জ্ঞান বিস্তারে ভূমিকা রাখছে।

পার্বত্য এলাকা এবং আদিবাসীদের নিয়ে প্রায় একশ গ্রন্থ রয়েছে। লিটল ম্যাগাজিন আছে ১২শ। খ্যাতিমান অধ্যাপক ও লেখক হাসান আজিজুল হক, কবি আবু বকর সিদ্দিক, অধ্যাপক মুনতাসির মামুন, কবি সাজ্জাদ কাদির নিজেদের অনেক সংগ্রহ জমা দিয়েছেন এ আর্কাইভসে।

শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বিষয়ের আড়াইশ থিসিস সংগ্রহ করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞ পরীক্ষকদের কাছ থেকে এগুলো সংগ্রহ করা। শুধু মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক গ্রন্থেরও বিশাল সংগ্রহ রয়েছে। ব্রিটিশদের লিখিত ১৭৭০ থেকে ৯০ দশক পর্যন্ত ঢাকা, কুমিল্লা এবং চট্টগ্রামের কয়েক হাজার চিঠিপত্র সংগৃহীত আছে হেরিটেজ আর্কাইভসে।

পাঁচতলা একটি ভবনের তিনটি ফ্লোরে সাড়ে চার হাজার বর্গফুটজুড়ে রয়েছে এই আর্কাইভস। মূলত উদ্যোক্তা অধ্যাপক মাহবুবর রহমানের বাড়ি এটি। ভবনটির চতুর্থ এবং পঞ্চম তলা এখন তার নিজের। প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় তলা আর্কাইভসের নামে দেওয়া।

বিভিন্ন সময়ে আর্কাইভসে কিছু আর্থিক পুঁজি জমা হয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য জনতা ব্যাংকের চেয়ারম্যান থাকাকালীন অধ্যাপক ড. আবুল বারকাত পাঁচ লাখ টাকা দিয়েছেন। সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী দিয়েছেন প্রায় সাড়ে সাত লাখ টাকা। স্থানীয় সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশাহ দিয়েছেন পাঁচ লাখ টাকা। ভবন সম্প্রসারণের জন্য বড় অনুদান দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান দিয়েছেন এক লাখ টাকা। অনুদান কখনো কারও কাছ থেকে চেয়ে নেওয়া হয় না। স্বেচ্ছায় এ অনুদান কেউ প্রদান করলে তবেই নেওয়া হয়।

হেরিটেজ আর্কাইভস গবেষণার জন্য এক ভিন্ন মাত্রার প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। গবেষকরা যাতে সেখানে রাতযাপন করে গবেষণার কাজ করতে পারেন সে জন্য ভবনেই দুটি কক্ষ রাখা আছে। দূর থেকে এসে সেখানে থেকেই করতে পারবেন গবেষণার কাজ। একটি ফটোকপি মেশিনও রাখা হয়েছে। হেরিটেজ আর্কাইভস থেকে ‘স্থানীয় ইতিহাস’ নামে একটি ম্যাগাজিন প্রকাশ করা হয়। এ পর্যন্ত তার ১৫টি সংখ্যা প্রকাশিত হয়েছে। এ ম্যাগাজিনটিও ইতিহাস-ঐতিহ্য সংরক্ষণে অনেক বড় ভূমিকা পালন করছে। অধ্যাপক মাহবুবর রহমান এ ম্যাগাজিনটিরও প্রাণপুরুষ।

‘পারিবারিক আর্কাইভস’ নামে একটি কর্নার রাখা হয়েছে। এই কর্নারে লোকসংস্কৃতির বিভিন্ন উপকরণ সন্নিবেশিত হয়েছে। আমাদের লোকজীবনের বিলুপ্ত কিংবা বিলুপ্তির পথে এমন উপকরণ স্থান পাচ্ছে সেখানে। হারিয়ে যাওয়া ৬৮ প্রকার ধানের সংগ্রহ আছে সেখানে।

দেশে সংগ্রহশালা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে অধ্যাপক মাহবুবর রহমান উদ্যোগ নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক শরিফ উদ্দীন আহমেদসহ ‘বাংলাদেশ আর্কাইভস অ্যান্ড রেকর্ডস ম্যানেজমেন্ট সোসাইটি’ প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনি ছিলেন প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক। মাহবুবর রহমান বলেন, ‘প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব আর্কাইভস থাকা প্রয়োজন।’

আর্কাইভস পরিচালনায় অধ্যাপক মাহবুবর রহমান থাকলেও তাকে সহযোগিতা করেন তার দুই ছাত্র। বিনা পারিশ্রমিকে কায়সারুজ্জামান এবং সোনাউল হক প্রতিদিন কাজ করেন। দুজনই দুর্গাপুর উপজেলায় দুটি বেসরকারি কলেজের ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক। কায়সারুজ্জামান জানালেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ ছুটির দিন ছাড়া শুক্রবারসহ বছরের প্রতিটি দিন আমরা বিকাল সাড়ে চারটা থেকে রাত সাড়ে আটটা পর্যন্ত আর্কাইভস খোলা রাখি।’ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো রুটিন করে বিভিন্ন শ্রেণির শিক্ষার্থীদের অন্তত একবার করে পরিদর্শন করতে পারে এ তথ্যভাণ্ডার। যারা রাজশাহীতে যে কোনো কাজে যান তারাও একবার ঘুরে যেতে পারেন আর্কাইভসটি। 

বাংলাদেশে ন্যাশনাল আর্কাইভস অব বাংলাদেশ, জেলা কালেক্টরেটে কিছু কিছু তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা হয়। এ ছাড়াও জেলা জজ আদালতেও কিছু কিছু তথ্য সংগ্রহের ব্যবস্থা রয়েছে। কিন্তু এ ছাড়া সরকারি এবং বেসরকারি পর্যায়ে উল্লেখযোগ্য কোনো সংগ্রহশালা নেই। যতদূর জানা যায় বেসরকারি পর্যায়ে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সংগ্রহশালা ‘হেরিটেজ আর্কাইভস’। এখন অধ্যাপক মাহবুবর রহমান স্বপ্ন দেখেন দেশের সব জেলায় একটি করে হেরিটেজ আর্কাইভস হবে।

গবেষকদের জন্য একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় দুর্লভ প্রতিষ্ঠান এখন এ আর্কাইভস। একক প্রচেষ্টায় গড়ে উঠা এ প্রতিষ্ঠান এখন একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। সরকার কিংবা বেসরকারি পর্যায়ে যে কোনো প্রতিষ্ঠান কিংবা ব্যক্তি মাহবুবর রহমানের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে জেলায় জেলায় একটি করে হেরিটেজ আর্কাইভস গড়ে তুলতে পারে।

সাধারণ পাঠক থেকে শুরু করে গবেষক পর্যন্ত সবার চাহিদা পূরণ করছে ‘হেরিটেজ আর্কাইভস’। ব্যক্তিচেষ্টায় এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তিনি। তার এ অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত যদি জেলায় জেলায় ন্যূনতম একজন করেও গ্রহণ করেন তাহলে আমাদের দেশের অনেক কিছুই দীর্ঘস্থায়ী রূপ    লাভ করবে।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা