খুলনা সিটি করপোরেশনের (কেসিসি) ৩১টি ওয়ার্ডে নাগরিকদের বিভিন্ন সনদ ও প্রত্যয়নপত্র দিতে কাউন্সিলরের স্থলে কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
তারা নাগরিকত্ব সনদ, উত্তরাধিকার, চারিত্রিক, জন্ম-মৃত্যু সনদ ও প্রত্যয়নপত্র প্রদান করতে পারবেন। সেই সঙ্গে প্রয়োজনীয় নাগরিকসেবা কার্যক্রম চলমান রাখবেন। সিটি করপোরেশনের অফিস আদেশে ৩১ জন কর্মকর্তাকে এসব দায়িত্ব প্রদান করা হয়।
গত ২৬ সেপ্টেম্বর স্থানীয় সরকার বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে সিটি করপোরেশনের সব সাধারণ কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত কাউন্সিলরদের অপসারণ করা হয়। পরদিনই ওয়ার্ড কার্যালয় থেকে কাউন্সিলররা তাদের নাম-পদবি উল্লেখ করা প্যাড, সিলসহ কাগজপত্র সরিয়ে ফেলেন। এতে ভোগান্তিতে পড়েন করপোরেশন এলাকার নাগরিকরা।
দায়িত্বপ্রাপ্তরা হলেন- ১ নম্বর ওয়ার্ডে প্রকৌশলী আবু সালেহ পাটোয়ারি, ২ নম্বর ওয়ার্ডে আজিজুন নাহার বেলা, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে কনজারভেন্সি অফিসার অহিদুজ্জামান খান, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জান্নাতুল আফরোজ স্বর্ণা, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে মিজানুর রহমান, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে বাজেট অফিসার মো. মনিরুজ্জামান, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে ডা. স্বপন কুমার হালদার, ৯ নম্বর ওয়ার্ডে এফ এম ফয়সাল, ১০ নম্বর ওয়ার্ডে মোস্তাফিজুর রহমান, ১১ নম্বর ওয়ার্ডে আসমাউল হুসনা, ১২ নম্বর ওয়ার্ডে জিয়াউর রহমান, ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে কাজল রানী দাস, ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে নজরুল ইসলাম, ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে আবদুল মাজেদ মোল্লা, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে আবিরুল জব্বার, ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে শরীফ শাম্মিউল ইসলাম, ১৮ নম্বর ওয়ার্ডে স্থপতি রেজবিনা খানম, ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে শেখ হাসান হাসিবুল হক, ২০ নম্বর ওয়ার্ডে সেলিমুল আজাদ, ২১ নম্বর ওয়ার্ডে ইমরান হোসেন, ২২ নম্বর ওয়ার্ডে তপন কুমার নন্দী, ২৩ নম্বর ওয়ার্ডে ড. পেরু গোপাল বিশ্বাস, ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে আনিসুর রহমান, ২৫ নম্বর ওয়ার্ডে এস কে তাছাদুজ্জামান, ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে আবদুর রকিব, ২৭ নম্বর ওয়ার্ডে অমিত কান্তি ঘোষ, ২৮ নম্বর ওয়ার্ডে এস এম এ ওয়াদুদ, ২৯ নম্বর ওয়ার্ডে শেখ হাফিজুর রহমান, ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে মোল্লা মারুফ রশীদ ও ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে রনি জামিল চৌধুরী।