শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ আগস্ট, ২০২৪

ইরানে মিসাইল হামলায় হামাসপ্রধান নিহত

প্রতিদিন ডেস্ক
ইরানে মিসাইল হামলায় হামাসপ্রধান নিহত

সিনিয়র হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়াকে (৬২) গাইডেড মিসাইল চালিয়ে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল সকালে ইসরায়েলি মিসাইলটি তেহরানে তাঁর ব্যক্তিগত বাসভবনে  আঘাত করে। এ ঘটনার পর আঞ্চলিক উত্তেজনা তীব্র হয়েছে। ইসরায়েল আশঙ্কা করছে, যে কোনো মুহূর্তে তাদের ওপর বড় ধরনের পাল্টা আঘাত হানা হতে পারে। সূত্র : রয়টার্স, বিবিসি, আল হাদাথ, আলজাজিরা, এএফপি। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, হানিয়া তেহরানের উত্তরের একটি অবসরপ্রাপ্ত সেনাদের আবাসিক কেন্দ্রে অবস্থান করছিলেন। এ অবস্থায় তিনি ‘আকাশ থেকে নিক্ষিপ্ত একটি প্রজেক্টাইল’ দ্বারা নিহত হন। প্রাথমিক তথ্য অনুসারে, একটি রকেট আঘাত হানলে হানিয়া এবং তাঁর দেহরক্ষী মারা যান। ইরানের নবম প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়া মঙ্গলবার থেকে তেহরানে অবস্থান করছিলেন। গাজা যুদ্ধ শুরুর পর তিনি বেশ কয়েকবার তেহরান সফর করেন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তিনি কাতারের রাজধানী দোহায় বসবাস করতেন। হানিয়া হত্যাকান্ডের ঘটনায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের সশস্ত্র শাখা এর প্রতিশোধ নেওয়ার অঙ্গীকার করেছে। এ হত্যাকান্ডের কঠোর জবাব দেওয়ার হুমকি দিয়েছে ইরানও। ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ হামলার নিন্দা জানিয়েছে। হামাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সামি আবু হামলার ঘটনার জন্য ইসরায়েলকে দায়ী করে বলেছেন, ‘এই দখলদার বাহিনীর হাতে ভাই হানিয়া হত্যাকান্ড মারাত্মক বাড়াবাড়ি। হামাসের মনোবল এবং আমাদের জনগণের মনোবল ভেঙে দিয়ে ভুয়া লক্ষ্য অর্জন করাই এর উদ্দেশ্য। আমরা নিশ্চিত করে বলছি এই বাড়াবাড়ি কোনো কাজে আসবে না, লক্ষ্যও পূরণ হবে না।’ তিনি উল্লেখ করেন, হামাস একটি ধারণা, একটি প্রতিষ্ঠান। এটি কোনো ব্যক্তি নয়। তারা এই পথেই চলবে। তাতে যত ত্যাগ তিতিক্ষাই থাকুক না কেন। আমরা জয় পাওয়ার ব্যাপারে আস্থাশীল। এরই মধ্যে ইরানের শক্তিশালী বাহিনী ইসলামিক বিপ্লবী গার্ড জানিয়েছে, হানিয়াকে হত্যার কঠিন প্রতিশোধ নেওয়া হবে। তারা এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘তেহরানে গুপ্তহত্যার শিকার হানিয়ার হত্যাকান্ডের জবাব হবে কঠোর ও বেদনাদায়ক। ইরান এবং প্রতিরোধ বাহিনী এই অপরাধের জবাব দেবে।’ পাশাপাশি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা ইমাম খামেনি বলেছেন, ‘(হানিয়াকে হত্যার) এই পদক্ষেপের মাধ্যমে (ইসরায়েলের) অপরাধী, জঙ্গি ও জাওনবাদী শাসকরা কঠিন শাস্তি পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছে। ইরানের ভূখন্ডে হানিয়ার রক্ত ঝরেছে, প্রতিশোধ নেওয়া এখন আমাদের কর্তব্যে পরিণত হয়েছে।’ হানিয়ার মৃত্যুতে গতকাল থেকে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে তেহরান। সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ইসমাইল হানিয়া শহীদ হওয়ার কারণে ইরানে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোকের ঘোষণা দেওয়া হলো।’

অন্যদিকে ইসরায়েলের ঐতিহ্য বিষয়ক মন্ত্রী বলেছেন, ‘বিশ্বকে ময়লা মুক্ত করার এটিই সঠিক পথ। আর কোনো মনগড়া শান্তি/আত্মসমর্পণ চুক্তি নয়। আর কোনো দয়া নয়। লৌহমুষ্টিতে তাদেরকে আঘাত করাই শান্তি বয়ে আনবে, কিছুটা হলেও স্বস্তি আনবে। যারা শান্তির আকাক্সক্ষা করে তাদের সঙ্গে আমাদের শান্তিতে বসবাসের সক্ষমতা বাড়বে। হানিয়ার মৃত্যু বিশ্বকে আরেকটু ভালো অবস্থানে নিয়ে গেছে।’

এদিকে ইরানের নতুন প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেছেন, ‘ইসলামিক রিপাবলিক অব ইরান নিজেদের আঞ্চলিক অখন্ডতা, সম্মান, গৌরব, মর্যাদা রক্ষা করবে এবং সন্ত্রাসী হামলাকারীদেরকে তাদের কাপুরুষোচিত কর্মকান্ডের জন্য পস্তানোর ব্যবস্থা করবে।’ পাশাপাশি ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি এক বিবৃতিতে হানিয়ার ওপর হামলার জন্য ইসরায়েলকে দায়ী করে বলেছেন, ‘অপরাধী এবং সন্ত্রাসী ইহুদিবাদী শাসকগোষ্ঠী আমাদের অতিথিকে আমাদের বাড়িতে হত্যা করে আমাদেরকে মর্মাহত করেছে। কিন্তু তারা একাজ করে নিজেদের জন্যও কঠোর সাজা পাওয়ার পট প্রস্তুত করেছে।’

হামাস ও ইরান-সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ টেলিগ্রামে এক বিবৃতিতে বলেছে, মহান এই নেতাকে (হানিয়া) হারিয়ে হামাসে আমাদের প্রিয় ভাইরা যে বেদনা ভোগ করছে, শত্রুর প্রতি যে ক্রোধ অনুভব করছে, তার সঙ্গে আমরাও একাত্মতা প্রকাশ করছি। সেই সঙ্গে আমাদের আন্দোলনের নেতারা তাদের জনগণের নেতৃত্ব দেওয়া এবং মুজাহিদীনদের শহীদানের যে ত্যাগ স্বীকার করছেন তাতে গর্বও অনুভব করছি। ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়া হত্যার তীব্র নিন্দা করে একে ‘কাপুরুষোচিত কাজ ও বিপজ্জনক তৎপরতা’ বলে মন্তব্য করেছেন। এক বিবৃতিতে তিনি ফিলিস্তিনিদের ‘ধৈর্য ধরার ও ঐক্যবদ্ধ থাকার’ আহ্বান জানিয়েছেন। অস্ট্রেলিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী রিচার্ড মার্লেস বলেছেন, ‘এই ব্যক্তি (হানিয়া) গত বছর ৭ অক্টোবরের হামলার ঘটনার মূলে ছিল। সেই ঘটনা যার নিন্দা আমরা অনবরতই জানিয়ে এসেছি।’

চীন ইসমাইল হানিয়া হত্যার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। চীনের পরারাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র লিন জিয়ান বলেছেন, ‘আমরা এ ঘটনার নিন্দা জানাই এবং দৃঢ়ভাবে এ হত্যাকান্ডের বিরোধিতা করছি। গাজায় যত দ্রুত সম্ভব একটি পূর্ণাঙ্গ ও স্থায়ী যুদ্ধবিরতি অর্জিত হওয়া উচিত।’

মালয়েশিয়া ইসমাইল হানিয়া হত্যার ঘটনার দ্রুত ও পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত করা এবং এর জন্য দায়ীদের বিচারের আওতায় আনার আহ্বান জানিয়েছে। হত্যাকান্ড ঘিরে সত্য ঘটনাটি যতক্ষণ সামনে না আসছে ততক্ষণ পর্যন্ত সব পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বানও এক বিবৃতিতে জানিয়েছে মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

কাতার অত্যন্ত কড়া ভাষায় হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়া হত্যার নিন্দা জানিয়েছে। তারা একে জঘন্য অপরাধ, বিপজ্জনক তৎপরতা এবং আন্তর্জাতিক ও মানবাধিকার আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন বলে বর্ণনা করেছে। কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, এই হত্যাকান্ড এবং গাজায় বেসামরিক মানুষদের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের বেপরোয়া আচরণ এ অঞ্চলকে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দেবে এবং শান্তির সম্ভাবনা নস্যাৎ করবে। রাশিয়ার উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী মিখাইল বোগদানভ বলেছেন, ‘এটি একটি রাজনৈতিক খুন। এমন খুন কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। এই ঘটনা উত্তেজনা আরও বাড়াবে।’ তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, হানিয়া হত্যা আরও একবার চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে যে, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর শান্তি প্রতিষ্ঠার কোনো অভিপ্রায় নেই। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ইসরায়েলকে থামাতে ব্যবস্থা না নিলে এই অঞ্চল আরও বড় ধরনের সংঘাতের মুখোমুখি হবে।

ইয়েমেনের হুতি গোষ্ঠীর সুপ্রিম রেভলিউশনারি কমিটির প্রধান মোহাম্মদ আলি আল-হুতি বলেছেন, ‘ইসমাইল হানিয়াকে হত্যার নিশানা করা একটি জঘন্য সন্ত্রাসী অপরাধ এবং আইন ও আদর্শগত মূল্যবোধের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।’

বড় হামলার আশঙ্কায় ইসরায়েল : ইরানের রাজধানী তেহরান ও লেবাননের রাজধানী বৈরুতে হামলা চালিয়ে হামাস প্রধান ইসমাইল হানিয়া ও হিজবুল্লাহর এক উচ্চপদস্থ নেতাকে হত্যার কারণে ইসরায়েলে বড় হামলা হতে পারে বলে জানিয়েছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল। এমন আশঙ্কার মধ্যেই নিরাপত্তা পরিষদের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন যুদ্ধপরাধের দায়ে অভিযুক্ত ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।

হানিয়াকে কেন টার্গেট : হানিয়া মূলত থাকেন কাতারে। তিনি ইরানের নতুন প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের শপথ অনুষ্ঠানে অংশ নিতে তেহরানে গিয়েছিলেন। সেখানেই গুপ্তহত্যার শিকার হয়েছেন তিনি। কেন এখন হানিয়াকে টার্গেট করা হলো- এই বিষয়টি বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করেছেন ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির সাংবাদিক জেরেমি বাউয়েন। তিনি বলেছেন, ‘আমি ইসমাইল হানিয়ার সঙ্গে প্রথম সাক্ষাৎ করি ১৯৯০ সালে। তখন তিনি হামাসের একজন উদীয়মান নেতা ছিলেন। ৭ অক্টোবরের পর তার পরিবারকে টার্গেট করা হয়েছে। তার ছেলে ও নাতি-নাতনি ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছেন। হানিয়ার অন্যতম দিক হলো তিনি হামাসের অন্যান্য নেতাদের মতো আড়ালে থাকতেন না। আমি মনে করি ইসরায়েল হানিয়াকে হত্যা করেছে। যদিও তারা এখন পর্যন্ত মন্তব্য করেনি। কিন্তু কেন তারা হানিয়াকে এখন হত্যা করল? যখন পূর্বে তাদের সামনে অবশ্যই সুযোগ ছিল।’

জেরেমি বাউয়েন বলেন, রাজনৈতিকভাবে হানিয়াকে কাতারে হত্যা করা সম্ভব ছিল না। ইরানে তাকে হত্যার মাধ্যমে ইসরায়েলের একটি বার্তা পৌঁছেছে যে- কেউ নিরাপদ নয়। হানিয়া যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি চুক্তি আলোচনার অংশ ছিলেন। যার অর্থ এখন এগুলো আর সহজ হবে না। ইসমাইল হানিয়া দীর্ঘদিন ধরে ইসরায়েলের হিট লিস্টে ছিলেন। গত বছরের ৭ অক্টোবর যখন হামাসের যোদ্ধারা ইসরায়েলে হামলা চালান তখন দখলদার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদকে নির্দেশ দেন বিশ্বের যে কোনো প্রান্তে হামাসের নেতাদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করার জন্য। ইরানে হানিয়াকে হত্যা করে ইসরায়েল বার্তা দিয়েছে যে, তারা চাইলে তাদের সবচেয়ে বড় শত্রুর নাকের ডগায় যে কাউকে টার্গেট করতে পারবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ যেন নষ্ট না হয়
দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ যেন নষ্ট না হয়
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
ক্যাম্প পরিদর্শনে প্রতিনিধিদল
ক্যাম্প পরিদর্শনে প্রতিনিধিদল
সর্বশেষ খবর
শেষ হলো হজ নিবন্ধন, খরচ কমিয়েও ৫৭ হাজার কোটা ফাঁকা
শেষ হলো হজ নিবন্ধন, খরচ কমিয়েও ৫৭ হাজার কোটা ফাঁকা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা গণতন্ত্রের স্থায়ী কবর রচনা করতে চেয়েছিলেন: মেজর হাফিজ
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রের স্থায়ী কবর রচনা করতে চেয়েছিলেন: মেজর হাফিজ

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহান বিজয় দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনীতে অনারারী কমিশন প্রদান
মহান বিজয় দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনীতে অনারারী কমিশন প্রদান

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
পঞ্চগড়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতলক্ষ্যা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
শীতলক্ষ্যা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বীরের দেশ বাংলাদেশ বিশ্বে স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠা লাভ করবে : রাষ্ট্রপতি
বীরের দেশ বাংলাদেশ বিশ্বে স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠা লাভ করবে : রাষ্ট্রপতি

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় তিন জেলে নিখোঁজ
কুতুবদিয়ায় তিন জেলে নিখোঁজ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে পুলিশের অভিযানে আটক ৩১
নাটোরে পুলিশের অভিযানে আটক ৩১

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে মঈন খানের বৈঠক
চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে মঈন খানের বৈঠক

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের কানের দুলের জন্য স্কুলছাত্রীকে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার
স্বর্ণের কানের দুলের জন্য স্কুলছাত্রীকে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্র ও জনকল্যাণের জন্য তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে : রুমানা মাহমুদ
রাষ্ট্র ও জনকল্যাণের জন্য তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে : রুমানা মাহমুদ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ
আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিইউতে বিখ্যাত তবলাবাদক জাকির হুসেন
আইসিইউতে বিখ্যাত তবলাবাদক জাকির হুসেন

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত
চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপাল কাবাডি লিগে দল পেলেন ৫ বাংলাদেশি
নেপাল কাবাডি লিগে দল পেলেন ৫ বাংলাদেশি

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশাল মেডিকেলের ব্লাড ব্যাংকের তিন ক্লাব তালাবদ্ধ
বরিশাল মেডিকেলের ব্লাড ব্যাংকের তিন ক্লাব তালাবদ্ধ

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ার ইসলামী দলের সঙ্গে জামায়াত নেতাদের বৈঠক
মালয়েশিয়ার ইসলামী দলের সঙ্গে জামায়াত নেতাদের বৈঠক

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইসলামের আদর্শ দিয়ে মানুষের মন জয় করতে হবে: গোলাম পরওয়ার
ইসলামের আদর্শ দিয়ে মানুষের মন জয় করতে হবে: গোলাম পরওয়ার

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শৈত্য-প্রবাহ ও বৃষ্টি নিয়ে নতুন তথ্য দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্য-প্রবাহ ও বৃষ্টি নিয়ে নতুন তথ্য দিল আবহাওয়া অফিস

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন শুরু পহেলা জানুয়ারি, পরীক্ষা এপ্রিলে
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন শুরু পহেলা জানুয়ারি, পরীক্ষা এপ্রিলে

২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাউবির এইচএসসির (নিশ-১) ফল প্রকাশ
বাউবির এইচএসসির (নিশ-১) ফল প্রকাশ

২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের সাক্ষাৎ
পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের সাক্ষাৎ

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বৈষম্যহীন দেশ গড়ার প্রত্যাশা
বৈষম্যহীন দেশ গড়ার প্রত্যাশা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে বিএনপির গণসংযোগ ও সভা
চাঁদপুরে বিএনপির গণসংযোগ ও সভা

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংকের চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩২ বছর নির্ধারণ
ব্যাংকের চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩২ বছর নির্ধারণ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দাবি পূরণ না হলে ১ জানুয়ারি থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ: পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন
দাবি পূরণ না হলে ১ জানুয়ারি থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ: পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের মুদ্রা ও ইয়াবাসহ আটক ১
মিয়ানমারের মুদ্রা ও ইয়াবাসহ আটক ১

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মাটি ও পতাকা রক্ষা করার দায়িত্ব আমাদের: বাউবি উপাচার্য
বাংলাদেশের মাটি ও পতাকা রক্ষা করার দায়িত্ব আমাদের: বাউবি উপাচার্য

২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ৩
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ৩

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকারই জনগণকে সাথে নিয়ে রাষ্ট্র সংস্কার ও দেশ পরিচালনা করবে: আমিনুল হক
নির্বাচিত সরকারই জনগণকে সাথে নিয়ে রাষ্ট্র সংস্কার ও দেশ পরিচালনা করবে: আমিনুল হক

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে
পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

১৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল
আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা
কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ
দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার
২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার

১৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান
সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি পূরণ না হলে ১ জানুয়ারি থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ: পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন
দাবি পূরণ না হলে ১ জানুয়ারি থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ: পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা
হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জ শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা
গোপালগঞ্জ শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের
নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়
আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়

১০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বঞ্চিত ৭৬৪ সাবেক কর্মকর্তা পদ-পদবিসহ যে সুবিধা পাবেন, জানালেন জ্যেষ্ঠ সচিব
বঞ্চিত ৭৬৪ সাবেক কর্মকর্তা পদ-পদবিসহ যে সুবিধা পাবেন, জানালেন জ্যেষ্ঠ সচিব

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা
গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা
কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা

মাঠে ময়দানে

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন