শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ অক্টোবর, ২০১৫ আপডেট:

আমার প্রিয় ছবি

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
আমার প্রিয় ছবি

কোনো একটি ছবিকে যদি আলাদা করতে বেছে নিতে হয়, তবে নেব লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির ‘দি লাস্ট সাপার’কে। শিল্পী হিসেবে দ্য ভিঞ্চি অসামান্য; তার ওই ছবিটি অতুলনীয়। বিশ্বের সবচেয়ে আলোচিত শিল্পকর্মগুলোর ভিতর ওটি একটি। তার অন্য একটি ছবি অবশ্য আরও বেশি পরিচিত, সেটি হলো ‘মোনালিসা’। মোনালিসাকে দেখার আগ্রহ ও তার সম্বন্ধে জানার কৌতূহল বিশ্বজনীন। ছবিটি রাখা আছে প্যারিসের লুভর মিউজিয়ামে। বছরে ওটি ৬০ লাখ লোক দেখে বলে হিসাব পাওয়া গেছে। ‘দি লাস্ট সাপার’ অতটা জনপ্রিয় নয়, তবে ‘মোনালিসা’র চেয়েও তাৎপর্যপূর্ণ, যে জন্য ওটিকেই আমি সবচেয়ে প্রিয় বলব।

‘মোনালিসা’র কথাই প্রথমে স্মরণ করা যাক। ওই ছবিতে শিল্পী লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির সব গুণেরই পরিচয় পাওয়া যাবে। ওটি একটি মহিলার আবক্ষ প্রতিমূর্তি। মহিলা একজন ধনী ব্যবসায়ীর স্ত্রী। তার নাম লিসা। লিসার সঙ্গে মোনা অর্থাৎ মাদাম যুক্ত করে মোনালিসা। কিন্তু এটি কেবল একজন মহিলার বাস্তবিক প্রতিকৃতি নয়, বাস্তবতাকে ভিত্তি করে এবং তাকে ছাড়িয়ে গিয়ে ছবিটি একটি আদর্শায়িত মানুষের মুখ্যছবি হয়ে উঠেছে। স্থির মানুষটির জীবন্ত মানুষের চেয়েও জীবন্ত। মোনালিসা বিশেষভাবে বিখ্যাত তার মুখের হাসিটির জন্য। আলো-ছায়ার খেলাতে সে-মুখের প্রসন্ন হাসিটি অত্যন্ত রহস্যময়। চোখে ও ঠোঁটে এক অসাধারণ প্রসন্নতা। যে দেখে, যেভাবেই দেখে, যে কোণ থেকেই দেখে, মনে হয় তার দিকে তাকিয়েই হাসছে। স্মিত, কাছের অথচ অনেক দূরের; শরীরী তবু অশরীরী। পেছনে জনপদ ও প্রকৃতির আভাস রয়েছে। পটভূমিটি কিছুটা চঞ্চল, কিন্তু সামনের মানুষটি স্থির, যদিও অত্যন্ত জীবন্ত। কি ধরনের মানুষ ছিলেন ওই মানুষটি? সে নিয়েও নানা মত আছে। তিনি কি বধির? বিয়োগব্যথায় কাতর? অন্তঃসওা ছিলেন কি, যে জন্য অমন পূর্ণতা তার ভিতর? মূল কথাটা তার ব্যক্তিগত পরিচয় যা-ই হোক না কেন, তিনি রহস্যময়; কারণ শিল্পীর তুলিতে আঁকা।

মোনালিসার গুণগুলোর প্রায় সবকটিই লাস্ট সাপারে উপস্থিত। মোনালিসা পরের, লাস্ট সাপার আগের; তাই বলা যাবে যে পরেরটিতে আগেরটির বৈশিষ্ট্যগুলো আরও বিকশিত বটে, তবে আগেরটিতে পরেরটির সম্ভাবনাগুলো পুরোপুরি উপস্থিত। আলো-ছায়ার সঞ্চালন, ছন্দময়তা, পেছনের সজীব কিন্তু শান্ত পটভূমি সামনের মানুষটির চরিত্র অবলোকন এবং ছবিতে তা ফুটিয়ে তোলা উপস্থাপনার ত্রিমাত্রিকতা, বাস্তবিকতার সঙ্গে আদর্শায়নের সংমিলন-মোনালিসার এসব গুণ লাস্ট সাপারেও উপস্থিত রয়েছে। মোনালিসা আঁকতে সময় লেগেছিল চার বছর, লাস্ট সাপার সমাপ্ত হয় পাঁচ বছরে। তুলনায় মোনালিসার ক্যানভাসটি ছোট, দৈর্ঘ্যে ৩০ ইঞ্চি প্রস্থে ২১; লাস্ট সাপারের আয়তন দৈর্ঘ্যে ২৯ ফুট, প্রস্থে ১৫ ফুট। লাস্ট সাপারে চরিত্র একজন নয়, দুজনও নয়, ১৩ জন। এরা পরস্পরের পরিচিত, কেবল পরিচিত নন অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ। একেবারে কেন্দ্রে রয়েছেন যিশু, তার সঙ্গে দুই পাশে বসে আছেন ছয়জন করে ১২ জন বিশিষ্ট অনুসারী। একসঙ্গে তারা খেতে বসেছেন। উপলক্ষ একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান, ইহুদিরা যেটি পালন করে শরণার্থী হিসেবে মিসর থেকে উদ্ধার পাওয়ার ঘটনাকে স্মরণ করে। সান্ধ্যভোজটি আনন্দেরই হওয়ার কথা, কিন্তু এরই মধ্যে হঠাৎ করে যিশু বলে উঠলেন, তোমাদের মধ্য থেকে একজন আমার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করবে।

ঘোষণার আকস্মিকতা ও ভয়াবহতায় সঙ্গীরা একই সঙ্গে ভীষণ বিস্মিত ও অত্যন্ত আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। আসন্ন বিপদে কিংকর্তব্যবিমূঢ়তার সঙ্গে সঙ্গে তাদের মধ্যে পরস্পরের প্রতি অবিশ্বাসও দেখা দিয়েছে। কে সেই ব্যক্তি যে প্রভুর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করবে? তাৎক্ষণিক ওই প্রতিক্রিয়াটিকেই লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি ধারণ করেছেন তার ছবিতে। বিশেষ একটি মুহূর্তকে তিনি চিরকালের জন্য ধরে রেখেছেন। ইতিহাসের একটি ক্রান্তিবিন্দু সর্বকালের হাতে চলে গেছে। বাইবেলের ধর্মীয় কাহিনী ইহজাগতিক শিল্পকলায় রূপান্তরিত হয়েছে।

মোনালিসার ছবিতে যেভাবে একজন মানুষকে গভীর মনোযোগের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে, লাস্ট সাপারের ১৩ জন মানুষই অতটা না হলেও কাছাকাছি মাত্রায় মনোযোগ পেয়েছেন। তারা প্রত্যেকেই স্বতন্ত্র। ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় সেই স্বাতন্ত্র্য বিশেষভাবে উদ্ভাসিত। প্রধান ব্যক্তি যিশু নিজে।
শেষ সান্ধ্যভোজনের ওই দৃশ্যটি নিয়ে অন্য শিল্পীরাও ছবি এঁকেছেন। দ্য ভিঞ্চির সময়ে শিল্পীদের জন্য ওটি একটি আকর্ষণীয় বিষয় ছিল। ওই সব ছবিতে দেখা যাবে, টেবিলের দুই পাশে ১৩ জন বসে আছেন। দ্য ভিঞ্চির ছবিতে এরা দুই পাশে নয় একসারিতে বসা; ফলে দর্শক তাদের সবাইকে সামনাসামনি দেখতে পান। কোনো কোনো ছবিতে দেখা যাবে এদের সবার মাথাকে কেন্দ্র করে গোলাকার আলোকবৃত্ত রয়েছে, কেবল একজন ছাড়া। সে ব্যক্তি বিশ্বাসঘাতক জুডাস। টাকার বিনিময়ে যে প্রভু যিশুকে রাষ্ট্রীয় ও ধর্মীয় কর্তৃপক্ষের হাতে ধরিয়ে দেবে। যিশুর চরিত্র একজন বিপ্লবীর; প্রচলিত ধর্মমতের তিনি বিরোধী, স্বৈরাচারী রাষ্ট্রীয় নীতির তিনি প্রতিপক্ষ; তাই ধর্মযাজক ও রাষ্ট্রের শাসক দুই পক্ষ এক হয়েছে এই বিপ্লবীকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার জন্য। তারা যিশুর সন্ধান পাচ্ছিল না। জুডাস তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। বলেছে, টাকা দিলে সে ধরিয়ে দেবে। ৩০টি রৌপ্যমুদ্রা পেয়েছে সে অগ্রিম হিসেবে। সেই থেকে জুডাস বিশ্বাসঘাতকতার প্রতিমূর্তি বলে চিহ্নিত হয়ে আসছে। শেষ সান্ধ্যভোজের অন্য ছবিতে ঘৃণার্হ জুডাসকে আলাদা করে দেখানো হয়, সে এক কোণে বসে থাকে, নিজেকে কিছুটা আড়ালে রেখে। দ্য ভিঞ্চির ছবিতে সে বসে রয়েছে অন্য সবার সঙ্গেই। কারোর জন্যই অলৌকিক আলোকবৃত্তের ব্যবস্থা নেই। খাবার টেবিলে প্লেট, রুটি, গ্লাসÑ সব দেখা যাচ্ছে। এগুলো যতেœর সঙ্গে আঁকা। প্রতিটি ইতিহাসসম্মত। টেবিলের ওপরের ঢাকনার ব্যাপারটাও তাই।

তিনজন তিনজন করে চারটি দলে ভাগ হয়ে তারা বসেছেন। মাঝখানে যিশু। পেছনে তিনটি জানালা। জানালা দিয়ে বাইরের প্রকৃতি ও জনজীবনের আভাস পাওয়া যায়। ওই তিনেরও একটা তাৎপর্য রয়েছে। যিশু প্রচারিত খ্রিস্টধর্মে তিনে মিলে একটি একক গঠিত, তাতে আছেন পিতা, পুত্র, পবিত্র আত্না এই ত্রয়ী। সান্ধ্যভোজ শেষে যিশু একটি উদ্যানে যান এবং সেখানে মাটিতে নত হয়ে তিনবার প্রার্থনা করেন। গ্রেফতার করে তাকে রোমান গভর্নর পাইলেটের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, পাইলেট একবার নয়, তিনবার জানতে চান যিশুর অপরাধটি কি? যিশুকে ক্রুশবিদ্ধ করা হয় বেলা ৩টায়, দুপুর ১২টা থেকে সেদিন তিন ঘণ্টা পৃথিবী অন্ধকারে ছিল। যিশুকে রক্ষা করার জন্য বিশেষভাবে তৎপর ছিলেন সন্ত পিটার। যিশু তাকে বলেছিলেন প্রত্যুষে মোরগডাকের আগেই তুমি তিনবার আমাকে অস্বীকার করবে। পিটার ঠিক তাই করেছেন। দ্য ভিঞ্চির ছবিতে দেখে খ্রিস্টান দর্শকদের বাইবেল বর্ণিত এসব অনুষঙ্গ মনে পড়ার কথা।

ছবিতে যিশুর নিজের অবস্থানকে দেখায় একটি ত্রিভুজের মতো। তার পা মাটিতে, টেবিলের ওপর তিনি হাত ছড়িয়ে রেখেছেন, ডান হাত এক টুকরো রুটিকে স্পর্শ করতে চাইছেন। সব মিলিয়ে প্রতিকৃতিটি একটি ত্রিভুজের আভাস দেয়। যিশু বলেছেন, তিনি ক্রুশবিদ্ধ হবেন ঠিকই, কিন্তু তিন দিন পরে কবর থেকে উঠে আসবেন। সে ঘটনাও ঘটেছে।

ছবিতে অন্য সবাই চিন্তিত, কাতর, অস্থির, বিচলিত। কেবল যিশুই স্থির ও নিশ্চিত। তিনি জানেন, এটিই তার শেষ আহার। যিশুর এই স্বতন্ত্র ভাবও চোখে-মুখে,  বসার ভঙ্গিতে জ্ঞান ও প্রতিক্রিয়া আঁকার ব্যাপারে দ্য ভিঞ্চিকে যথেষ্ট কষ্ট করতে হয়েছে। কঠিন ছিল যিশুর অবস্থানের ঠিক বিপরীতে রয়েছে যে বিশ্বাসঘাতক জুডাস তাকে অঙ্কন করা। জুডাসের জন্য যথোপযুক্ত একটি মুখাবয়বের সন্ধানে শিল্পীকে বহু মানুষকে পর্যবেক্ষণ করতে হয়েছে, মিলাননগরের কারাগারগুলোতে গিয়ে নিকৃষ্টতম দুর্বৃত্তদের মুখের ভিতর তার অন্বিষ্ট দুর্বৃত্তটির আদর্শ খুঁজেছেন। ছবিটি আঁকতে বিলম্ব হচ্ছে দেখে মঠের কর্তাব্যক্তিদের একজন দ্য ভিঞ্চিকে তাগাদা দিচ্ছিলেন; পরিহাস করে তিনি শাসিয়ে গিয়েছিলেন, যে জুডাসের জন্য উপযুক্ত দুর্বৃৃত্তের মুখের ছবিটির যদি সন্ধান না পান, তবে শেষমেশ ওই কর্তাটির মুখ্যছবিরই তিনি শরণাপন্ন হবেন।

দ্য ভিঞ্চির ছবিতে জুডাসের চিত্রায়ণটি লক্ষ্য করার মতো। যিশু সে সত্য ফাঁস করে দিয়েছেন তার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্বাসঘাতকের প্রতিক্রিয়াটি অপর কারও মতোই হওয়ার নয়, হয়ওনি।  তার আতঙ্কটা অন্যদের থেকে আলাদা। সে ভাবছে, খবরটা কি করে ফাঁস হলো? ফাঁস যখন হয়েছেই তখন অন্যরা না আবার জেনে ফেলে। তবে তো ভয়ঙ্কর বিপদ। সে তাই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত। বাগানে গিয়ে যিশুকে চুম্বন করার মধ্য দিয়ে সে শত্র“পক্ষকে জানিয়ে দেবে যে ওই ব্যক্তিকেই তারা খুঁজছে। যিশুকে ওরা চিনত না। রাজপ্রহরীরা ও ধর্মযাজকরা আসবে মশাল হাতে, সেই আলোতে জুডাসের ইশারা অনুসরণ করে তারা চিনে ফেলবে যিশুকে এবং তাকে ধরে নিয়ে অর্পণ করবে রাষ্ট্রীয় ও ধর্মীয় কর্তৃপক্ষের কাছে, এই ছিল আয়োজন।

 সে আয়োজনের জ্ঞান জুডাসের মনের মধ্যে ছায়া ফেলেছে, ছায়া ফেলেছে তার আচরণেও। দেখা যাচ্ছে অন্য সবার তুলনায় তার মাথাটা রয়েছে নিচুতে; অন্য কারও নয়, শুধু তার ডান হাতের কনুই-ই টেবিলের ওপর ভর করে আছে। ডান হাতে সে একটি টাকার থলি ধরে রেখেছে, বাম হাত এগিয়ে দিচ্ছে রুটির একটি টুকরো ধরবে বলে। ইতিমধ্যে তার বাম হাতে লেগে লবণের পাত্রটি উল্টে পড়ে গেছে টেবিলে। যেন সে স্বস্তি পাচ্ছে না, অস্থিরতার ভেতর রয়েছে। টাকার থলে ও লবণ দুটোই তাৎপর্যপূর্ণ। জুডাসের হাতে ছিল দলের টাকার ভার। বলা যায় সে ছিল কোষরক্ষক।

গরিবদের দেওয়ার জিনিসপত্র কেনার জন্য টাকা তার কাছেই থাকত। থলেটা তার হাতে থাকা অস্বাভাবিক নয়; ওই থলেতে বিশ্বাসঘাতকতার জন্য প্রাপ্ত ৩০টি মুদ্রাও থাকতে পারে; সব মিলিয়ে টাকা যে গুরুত্বপূর্ণ তা বোঝা যাচ্ছে। টাকার কাছে সে বশ হয়েছে এবং টাকাকে আঁকড়ে ধরে রেখেছে। লবণেরও বিশেষ অনুষঙ্গ রয়েছে। লবণকে দেখা হতো আনুগত্যের প্রতীক হিসেবে। লবণ ফেলে দেওয়াটাকে বিশ্বাসঘাতকতার ছায়াপাত মনে করা অন্যায্য নয়।   [ চলবে ]

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

এই মাত্র | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা