শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ অক্টোবর, ২০১৫ আপডেট:

আমার প্রিয় ছবি

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
আমার প্রিয় ছবি

কোনো একটি ছবিকে যদি আলাদা করতে বেছে নিতে হয়, তবে নেব লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির ‘দি লাস্ট সাপার’কে। শিল্পী হিসেবে দ্য ভিঞ্চি অসামান্য; তার ওই ছবিটি অতুলনীয়। বিশ্বের সবচেয়ে আলোচিত শিল্পকর্মগুলোর ভিতর ওটি একটি। তার অন্য একটি ছবি অবশ্য আরও বেশি পরিচিত, সেটি হলো ‘মোনালিসা’। মোনালিসাকে দেখার আগ্রহ ও তার সম্বন্ধে জানার কৌতূহল বিশ্বজনীন। ছবিটি রাখা আছে প্যারিসের লুভর মিউজিয়ামে। বছরে ওটি ৬০ লাখ লোক দেখে বলে হিসাব পাওয়া গেছে। ‘দি লাস্ট সাপার’ অতটা জনপ্রিয় নয়, তবে ‘মোনালিসা’র চেয়েও তাৎপর্যপূর্ণ, যে জন্য ওটিকেই আমি সবচেয়ে প্রিয় বলব।

‘মোনালিসা’র কথাই প্রথমে স্মরণ করা যাক। ওই ছবিতে শিল্পী লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির সব গুণেরই পরিচয় পাওয়া যাবে। ওটি একটি মহিলার আবক্ষ প্রতিমূর্তি। মহিলা একজন ধনী ব্যবসায়ীর স্ত্রী। তার নাম লিসা। লিসার সঙ্গে মোনা অর্থাৎ মাদাম যুক্ত করে মোনালিসা। কিন্তু এটি কেবল একজন মহিলার বাস্তবিক প্রতিকৃতি নয়, বাস্তবতাকে ভিত্তি করে এবং তাকে ছাড়িয়ে গিয়ে ছবিটি একটি আদর্শায়িত মানুষের মুখ্যছবি হয়ে উঠেছে। স্থির মানুষটির জীবন্ত মানুষের চেয়েও জীবন্ত। মোনালিসা বিশেষভাবে বিখ্যাত তার মুখের হাসিটির জন্য। আলো-ছায়ার খেলাতে সে-মুখের প্রসন্ন হাসিটি অত্যন্ত রহস্যময়। চোখে ও ঠোঁটে এক অসাধারণ প্রসন্নতা। যে দেখে, যেভাবেই দেখে, যে কোণ থেকেই দেখে, মনে হয় তার দিকে তাকিয়েই হাসছে। স্মিত, কাছের অথচ অনেক দূরের; শরীরী তবু অশরীরী। পেছনে জনপদ ও প্রকৃতির আভাস রয়েছে। পটভূমিটি কিছুটা চঞ্চল, কিন্তু সামনের মানুষটি স্থির, যদিও অত্যন্ত জীবন্ত। কি ধরনের মানুষ ছিলেন ওই মানুষটি? সে নিয়েও নানা মত আছে। তিনি কি বধির? বিয়োগব্যথায় কাতর? অন্তঃসওা ছিলেন কি, যে জন্য অমন পূর্ণতা তার ভিতর? মূল কথাটা তার ব্যক্তিগত পরিচয় যা-ই হোক না কেন, তিনি রহস্যময়; কারণ শিল্পীর তুলিতে আঁকা।

মোনালিসার গুণগুলোর প্রায় সবকটিই লাস্ট সাপারে উপস্থিত। মোনালিসা পরের, লাস্ট সাপার আগের; তাই বলা যাবে যে পরেরটিতে আগেরটির বৈশিষ্ট্যগুলো আরও বিকশিত বটে, তবে আগেরটিতে পরেরটির সম্ভাবনাগুলো পুরোপুরি উপস্থিত। আলো-ছায়ার সঞ্চালন, ছন্দময়তা, পেছনের সজীব কিন্তু শান্ত পটভূমি সামনের মানুষটির চরিত্র অবলোকন এবং ছবিতে তা ফুটিয়ে তোলা উপস্থাপনার ত্রিমাত্রিকতা, বাস্তবিকতার সঙ্গে আদর্শায়নের সংমিলন-মোনালিসার এসব গুণ লাস্ট সাপারেও উপস্থিত রয়েছে। মোনালিসা আঁকতে সময় লেগেছিল চার বছর, লাস্ট সাপার সমাপ্ত হয় পাঁচ বছরে। তুলনায় মোনালিসার ক্যানভাসটি ছোট, দৈর্ঘ্যে ৩০ ইঞ্চি প্রস্থে ২১; লাস্ট সাপারের আয়তন দৈর্ঘ্যে ২৯ ফুট, প্রস্থে ১৫ ফুট। লাস্ট সাপারে চরিত্র একজন নয়, দুজনও নয়, ১৩ জন। এরা পরস্পরের পরিচিত, কেবল পরিচিত নন অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ। একেবারে কেন্দ্রে রয়েছেন যিশু, তার সঙ্গে দুই পাশে বসে আছেন ছয়জন করে ১২ জন বিশিষ্ট অনুসারী। একসঙ্গে তারা খেতে বসেছেন। উপলক্ষ একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান, ইহুদিরা যেটি পালন করে শরণার্থী হিসেবে মিসর থেকে উদ্ধার পাওয়ার ঘটনাকে স্মরণ করে। সান্ধ্যভোজটি আনন্দেরই হওয়ার কথা, কিন্তু এরই মধ্যে হঠাৎ করে যিশু বলে উঠলেন, তোমাদের মধ্য থেকে একজন আমার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করবে।

ঘোষণার আকস্মিকতা ও ভয়াবহতায় সঙ্গীরা একই সঙ্গে ভীষণ বিস্মিত ও অত্যন্ত আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। আসন্ন বিপদে কিংকর্তব্যবিমূঢ়তার সঙ্গে সঙ্গে তাদের মধ্যে পরস্পরের প্রতি অবিশ্বাসও দেখা দিয়েছে। কে সেই ব্যক্তি যে প্রভুর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করবে? তাৎক্ষণিক ওই প্রতিক্রিয়াটিকেই লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি ধারণ করেছেন তার ছবিতে। বিশেষ একটি মুহূর্তকে তিনি চিরকালের জন্য ধরে রেখেছেন। ইতিহাসের একটি ক্রান্তিবিন্দু সর্বকালের হাতে চলে গেছে। বাইবেলের ধর্মীয় কাহিনী ইহজাগতিক শিল্পকলায় রূপান্তরিত হয়েছে।

মোনালিসার ছবিতে যেভাবে একজন মানুষকে গভীর মনোযোগের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে, লাস্ট সাপারের ১৩ জন মানুষই অতটা না হলেও কাছাকাছি মাত্রায় মনোযোগ পেয়েছেন। তারা প্রত্যেকেই স্বতন্ত্র। ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় সেই স্বাতন্ত্র্য বিশেষভাবে উদ্ভাসিত। প্রধান ব্যক্তি যিশু নিজে।
শেষ সান্ধ্যভোজনের ওই দৃশ্যটি নিয়ে অন্য শিল্পীরাও ছবি এঁকেছেন। দ্য ভিঞ্চির সময়ে শিল্পীদের জন্য ওটি একটি আকর্ষণীয় বিষয় ছিল। ওই সব ছবিতে দেখা যাবে, টেবিলের দুই পাশে ১৩ জন বসে আছেন। দ্য ভিঞ্চির ছবিতে এরা দুই পাশে নয় একসারিতে বসা; ফলে দর্শক তাদের সবাইকে সামনাসামনি দেখতে পান। কোনো কোনো ছবিতে দেখা যাবে এদের সবার মাথাকে কেন্দ্র করে গোলাকার আলোকবৃত্ত রয়েছে, কেবল একজন ছাড়া। সে ব্যক্তি বিশ্বাসঘাতক জুডাস। টাকার বিনিময়ে যে প্রভু যিশুকে রাষ্ট্রীয় ও ধর্মীয় কর্তৃপক্ষের হাতে ধরিয়ে দেবে। যিশুর চরিত্র একজন বিপ্লবীর; প্রচলিত ধর্মমতের তিনি বিরোধী, স্বৈরাচারী রাষ্ট্রীয় নীতির তিনি প্রতিপক্ষ; তাই ধর্মযাজক ও রাষ্ট্রের শাসক দুই পক্ষ এক হয়েছে এই বিপ্লবীকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার জন্য। তারা যিশুর সন্ধান পাচ্ছিল না। জুডাস তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। বলেছে, টাকা দিলে সে ধরিয়ে দেবে। ৩০টি রৌপ্যমুদ্রা পেয়েছে সে অগ্রিম হিসেবে। সেই থেকে জুডাস বিশ্বাসঘাতকতার প্রতিমূর্তি বলে চিহ্নিত হয়ে আসছে। শেষ সান্ধ্যভোজের অন্য ছবিতে ঘৃণার্হ জুডাসকে আলাদা করে দেখানো হয়, সে এক কোণে বসে থাকে, নিজেকে কিছুটা আড়ালে রেখে। দ্য ভিঞ্চির ছবিতে সে বসে রয়েছে অন্য সবার সঙ্গেই। কারোর জন্যই অলৌকিক আলোকবৃত্তের ব্যবস্থা নেই। খাবার টেবিলে প্লেট, রুটি, গ্লাসÑ সব দেখা যাচ্ছে। এগুলো যতেœর সঙ্গে আঁকা। প্রতিটি ইতিহাসসম্মত। টেবিলের ওপরের ঢাকনার ব্যাপারটাও তাই।

তিনজন তিনজন করে চারটি দলে ভাগ হয়ে তারা বসেছেন। মাঝখানে যিশু। পেছনে তিনটি জানালা। জানালা দিয়ে বাইরের প্রকৃতি ও জনজীবনের আভাস পাওয়া যায়। ওই তিনেরও একটা তাৎপর্য রয়েছে। যিশু প্রচারিত খ্রিস্টধর্মে তিনে মিলে একটি একক গঠিত, তাতে আছেন পিতা, পুত্র, পবিত্র আত্না এই ত্রয়ী। সান্ধ্যভোজ শেষে যিশু একটি উদ্যানে যান এবং সেখানে মাটিতে নত হয়ে তিনবার প্রার্থনা করেন। গ্রেফতার করে তাকে রোমান গভর্নর পাইলেটের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, পাইলেট একবার নয়, তিনবার জানতে চান যিশুর অপরাধটি কি? যিশুকে ক্রুশবিদ্ধ করা হয় বেলা ৩টায়, দুপুর ১২টা থেকে সেদিন তিন ঘণ্টা পৃথিবী অন্ধকারে ছিল। যিশুকে রক্ষা করার জন্য বিশেষভাবে তৎপর ছিলেন সন্ত পিটার। যিশু তাকে বলেছিলেন প্রত্যুষে মোরগডাকের আগেই তুমি তিনবার আমাকে অস্বীকার করবে। পিটার ঠিক তাই করেছেন। দ্য ভিঞ্চির ছবিতে দেখে খ্রিস্টান দর্শকদের বাইবেল বর্ণিত এসব অনুষঙ্গ মনে পড়ার কথা।

ছবিতে যিশুর নিজের অবস্থানকে দেখায় একটি ত্রিভুজের মতো। তার পা মাটিতে, টেবিলের ওপর তিনি হাত ছড়িয়ে রেখেছেন, ডান হাত এক টুকরো রুটিকে স্পর্শ করতে চাইছেন। সব মিলিয়ে প্রতিকৃতিটি একটি ত্রিভুজের আভাস দেয়। যিশু বলেছেন, তিনি ক্রুশবিদ্ধ হবেন ঠিকই, কিন্তু তিন দিন পরে কবর থেকে উঠে আসবেন। সে ঘটনাও ঘটেছে।

ছবিতে অন্য সবাই চিন্তিত, কাতর, অস্থির, বিচলিত। কেবল যিশুই স্থির ও নিশ্চিত। তিনি জানেন, এটিই তার শেষ আহার। যিশুর এই স্বতন্ত্র ভাবও চোখে-মুখে,  বসার ভঙ্গিতে জ্ঞান ও প্রতিক্রিয়া আঁকার ব্যাপারে দ্য ভিঞ্চিকে যথেষ্ট কষ্ট করতে হয়েছে। কঠিন ছিল যিশুর অবস্থানের ঠিক বিপরীতে রয়েছে যে বিশ্বাসঘাতক জুডাস তাকে অঙ্কন করা। জুডাসের জন্য যথোপযুক্ত একটি মুখাবয়বের সন্ধানে শিল্পীকে বহু মানুষকে পর্যবেক্ষণ করতে হয়েছে, মিলাননগরের কারাগারগুলোতে গিয়ে নিকৃষ্টতম দুর্বৃত্তদের মুখের ভিতর তার অন্বিষ্ট দুর্বৃত্তটির আদর্শ খুঁজেছেন। ছবিটি আঁকতে বিলম্ব হচ্ছে দেখে মঠের কর্তাব্যক্তিদের একজন দ্য ভিঞ্চিকে তাগাদা দিচ্ছিলেন; পরিহাস করে তিনি শাসিয়ে গিয়েছিলেন, যে জুডাসের জন্য উপযুক্ত দুর্বৃৃত্তের মুখের ছবিটির যদি সন্ধান না পান, তবে শেষমেশ ওই কর্তাটির মুখ্যছবিরই তিনি শরণাপন্ন হবেন।

দ্য ভিঞ্চির ছবিতে জুডাসের চিত্রায়ণটি লক্ষ্য করার মতো। যিশু সে সত্য ফাঁস করে দিয়েছেন তার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্বাসঘাতকের প্রতিক্রিয়াটি অপর কারও মতোই হওয়ার নয়, হয়ওনি।  তার আতঙ্কটা অন্যদের থেকে আলাদা। সে ভাবছে, খবরটা কি করে ফাঁস হলো? ফাঁস যখন হয়েছেই তখন অন্যরা না আবার জেনে ফেলে। তবে তো ভয়ঙ্কর বিপদ। সে তাই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত। বাগানে গিয়ে যিশুকে চুম্বন করার মধ্য দিয়ে সে শত্র“পক্ষকে জানিয়ে দেবে যে ওই ব্যক্তিকেই তারা খুঁজছে। যিশুকে ওরা চিনত না। রাজপ্রহরীরা ও ধর্মযাজকরা আসবে মশাল হাতে, সেই আলোতে জুডাসের ইশারা অনুসরণ করে তারা চিনে ফেলবে যিশুকে এবং তাকে ধরে নিয়ে অর্পণ করবে রাষ্ট্রীয় ও ধর্মীয় কর্তৃপক্ষের কাছে, এই ছিল আয়োজন।

 সে আয়োজনের জ্ঞান জুডাসের মনের মধ্যে ছায়া ফেলেছে, ছায়া ফেলেছে তার আচরণেও। দেখা যাচ্ছে অন্য সবার তুলনায় তার মাথাটা রয়েছে নিচুতে; অন্য কারও নয়, শুধু তার ডান হাতের কনুই-ই টেবিলের ওপর ভর করে আছে। ডান হাতে সে একটি টাকার থলি ধরে রেখেছে, বাম হাত এগিয়ে দিচ্ছে রুটির একটি টুকরো ধরবে বলে। ইতিমধ্যে তার বাম হাতে লেগে লবণের পাত্রটি উল্টে পড়ে গেছে টেবিলে। যেন সে স্বস্তি পাচ্ছে না, অস্থিরতার ভেতর রয়েছে। টাকার থলে ও লবণ দুটোই তাৎপর্যপূর্ণ। জুডাসের হাতে ছিল দলের টাকার ভার। বলা যায় সে ছিল কোষরক্ষক।

গরিবদের দেওয়ার জিনিসপত্র কেনার জন্য টাকা তার কাছেই থাকত। থলেটা তার হাতে থাকা অস্বাভাবিক নয়; ওই থলেতে বিশ্বাসঘাতকতার জন্য প্রাপ্ত ৩০টি মুদ্রাও থাকতে পারে; সব মিলিয়ে টাকা যে গুরুত্বপূর্ণ তা বোঝা যাচ্ছে। টাকার কাছে সে বশ হয়েছে এবং টাকাকে আঁকড়ে ধরে রেখেছে। লবণেরও বিশেষ অনুষঙ্গ রয়েছে। লবণকে দেখা হতো আনুগত্যের প্রতীক হিসেবে। লবণ ফেলে দেওয়াটাকে বিশ্বাসঘাতকতার ছায়াপাত মনে করা অন্যায্য নয়।   [ চলবে ]

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৪৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ
কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন