শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ অক্টোবর, ২০১৫ আপডেট:

আমার প্রিয় ছবি

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
আমার প্রিয় ছবি

কোনো একটি ছবিকে যদি আলাদা করতে বেছে নিতে হয়, তবে নেব লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির ‘দি লাস্ট সাপার’কে। শিল্পী হিসেবে দ্য ভিঞ্চি অসামান্য; তার ওই ছবিটি অতুলনীয়। বিশ্বের সবচেয়ে আলোচিত শিল্পকর্মগুলোর ভিতর ওটি একটি। তার অন্য একটি ছবি অবশ্য আরও বেশি পরিচিত, সেটি হলো ‘মোনালিসা’। মোনালিসাকে দেখার আগ্রহ ও তার সম্বন্ধে জানার কৌতূহল বিশ্বজনীন। ছবিটি রাখা আছে প্যারিসের লুভর মিউজিয়ামে। বছরে ওটি ৬০ লাখ লোক দেখে বলে হিসাব পাওয়া গেছে। ‘দি লাস্ট সাপার’ অতটা জনপ্রিয় নয়, তবে ‘মোনালিসা’র চেয়েও তাৎপর্যপূর্ণ, যে জন্য ওটিকেই আমি সবচেয়ে প্রিয় বলব।

‘মোনালিসা’র কথাই প্রথমে স্মরণ করা যাক। ওই ছবিতে শিল্পী লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির সব গুণেরই পরিচয় পাওয়া যাবে। ওটি একটি মহিলার আবক্ষ প্রতিমূর্তি। মহিলা একজন ধনী ব্যবসায়ীর স্ত্রী। তার নাম লিসা। লিসার সঙ্গে মোনা অর্থাৎ মাদাম যুক্ত করে মোনালিসা। কিন্তু এটি কেবল একজন মহিলার বাস্তবিক প্রতিকৃতি নয়, বাস্তবতাকে ভিত্তি করে এবং তাকে ছাড়িয়ে গিয়ে ছবিটি একটি আদর্শায়িত মানুষের মুখ্যছবি হয়ে উঠেছে। স্থির মানুষটির জীবন্ত মানুষের চেয়েও জীবন্ত। মোনালিসা বিশেষভাবে বিখ্যাত তার মুখের হাসিটির জন্য। আলো-ছায়ার খেলাতে সে-মুখের প্রসন্ন হাসিটি অত্যন্ত রহস্যময়। চোখে ও ঠোঁটে এক অসাধারণ প্রসন্নতা। যে দেখে, যেভাবেই দেখে, যে কোণ থেকেই দেখে, মনে হয় তার দিকে তাকিয়েই হাসছে। স্মিত, কাছের অথচ অনেক দূরের; শরীরী তবু অশরীরী। পেছনে জনপদ ও প্রকৃতির আভাস রয়েছে। পটভূমিটি কিছুটা চঞ্চল, কিন্তু সামনের মানুষটি স্থির, যদিও অত্যন্ত জীবন্ত। কি ধরনের মানুষ ছিলেন ওই মানুষটি? সে নিয়েও নানা মত আছে। তিনি কি বধির? বিয়োগব্যথায় কাতর? অন্তঃসওা ছিলেন কি, যে জন্য অমন পূর্ণতা তার ভিতর? মূল কথাটা তার ব্যক্তিগত পরিচয় যা-ই হোক না কেন, তিনি রহস্যময়; কারণ শিল্পীর তুলিতে আঁকা।

মোনালিসার গুণগুলোর প্রায় সবকটিই লাস্ট সাপারে উপস্থিত। মোনালিসা পরের, লাস্ট সাপার আগের; তাই বলা যাবে যে পরেরটিতে আগেরটির বৈশিষ্ট্যগুলো আরও বিকশিত বটে, তবে আগেরটিতে পরেরটির সম্ভাবনাগুলো পুরোপুরি উপস্থিত। আলো-ছায়ার সঞ্চালন, ছন্দময়তা, পেছনের সজীব কিন্তু শান্ত পটভূমি সামনের মানুষটির চরিত্র অবলোকন এবং ছবিতে তা ফুটিয়ে তোলা উপস্থাপনার ত্রিমাত্রিকতা, বাস্তবিকতার সঙ্গে আদর্শায়নের সংমিলন-মোনালিসার এসব গুণ লাস্ট সাপারেও উপস্থিত রয়েছে। মোনালিসা আঁকতে সময় লেগেছিল চার বছর, লাস্ট সাপার সমাপ্ত হয় পাঁচ বছরে। তুলনায় মোনালিসার ক্যানভাসটি ছোট, দৈর্ঘ্যে ৩০ ইঞ্চি প্রস্থে ২১; লাস্ট সাপারের আয়তন দৈর্ঘ্যে ২৯ ফুট, প্রস্থে ১৫ ফুট। লাস্ট সাপারে চরিত্র একজন নয়, দুজনও নয়, ১৩ জন। এরা পরস্পরের পরিচিত, কেবল পরিচিত নন অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ। একেবারে কেন্দ্রে রয়েছেন যিশু, তার সঙ্গে দুই পাশে বসে আছেন ছয়জন করে ১২ জন বিশিষ্ট অনুসারী। একসঙ্গে তারা খেতে বসেছেন। উপলক্ষ একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান, ইহুদিরা যেটি পালন করে শরণার্থী হিসেবে মিসর থেকে উদ্ধার পাওয়ার ঘটনাকে স্মরণ করে। সান্ধ্যভোজটি আনন্দেরই হওয়ার কথা, কিন্তু এরই মধ্যে হঠাৎ করে যিশু বলে উঠলেন, তোমাদের মধ্য থেকে একজন আমার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করবে।

ঘোষণার আকস্মিকতা ও ভয়াবহতায় সঙ্গীরা একই সঙ্গে ভীষণ বিস্মিত ও অত্যন্ত আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। আসন্ন বিপদে কিংকর্তব্যবিমূঢ়তার সঙ্গে সঙ্গে তাদের মধ্যে পরস্পরের প্রতি অবিশ্বাসও দেখা দিয়েছে। কে সেই ব্যক্তি যে প্রভুর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করবে? তাৎক্ষণিক ওই প্রতিক্রিয়াটিকেই লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি ধারণ করেছেন তার ছবিতে। বিশেষ একটি মুহূর্তকে তিনি চিরকালের জন্য ধরে রেখেছেন। ইতিহাসের একটি ক্রান্তিবিন্দু সর্বকালের হাতে চলে গেছে। বাইবেলের ধর্মীয় কাহিনী ইহজাগতিক শিল্পকলায় রূপান্তরিত হয়েছে।

মোনালিসার ছবিতে যেভাবে একজন মানুষকে গভীর মনোযোগের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে, লাস্ট সাপারের ১৩ জন মানুষই অতটা না হলেও কাছাকাছি মাত্রায় মনোযোগ পেয়েছেন। তারা প্রত্যেকেই স্বতন্ত্র। ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় সেই স্বাতন্ত্র্য বিশেষভাবে উদ্ভাসিত। প্রধান ব্যক্তি যিশু নিজে।
শেষ সান্ধ্যভোজনের ওই দৃশ্যটি নিয়ে অন্য শিল্পীরাও ছবি এঁকেছেন। দ্য ভিঞ্চির সময়ে শিল্পীদের জন্য ওটি একটি আকর্ষণীয় বিষয় ছিল। ওই সব ছবিতে দেখা যাবে, টেবিলের দুই পাশে ১৩ জন বসে আছেন। দ্য ভিঞ্চির ছবিতে এরা দুই পাশে নয় একসারিতে বসা; ফলে দর্শক তাদের সবাইকে সামনাসামনি দেখতে পান। কোনো কোনো ছবিতে দেখা যাবে এদের সবার মাথাকে কেন্দ্র করে গোলাকার আলোকবৃত্ত রয়েছে, কেবল একজন ছাড়া। সে ব্যক্তি বিশ্বাসঘাতক জুডাস। টাকার বিনিময়ে যে প্রভু যিশুকে রাষ্ট্রীয় ও ধর্মীয় কর্তৃপক্ষের হাতে ধরিয়ে দেবে। যিশুর চরিত্র একজন বিপ্লবীর; প্রচলিত ধর্মমতের তিনি বিরোধী, স্বৈরাচারী রাষ্ট্রীয় নীতির তিনি প্রতিপক্ষ; তাই ধর্মযাজক ও রাষ্ট্রের শাসক দুই পক্ষ এক হয়েছে এই বিপ্লবীকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার জন্য। তারা যিশুর সন্ধান পাচ্ছিল না। জুডাস তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। বলেছে, টাকা দিলে সে ধরিয়ে দেবে। ৩০টি রৌপ্যমুদ্রা পেয়েছে সে অগ্রিম হিসেবে। সেই থেকে জুডাস বিশ্বাসঘাতকতার প্রতিমূর্তি বলে চিহ্নিত হয়ে আসছে। শেষ সান্ধ্যভোজের অন্য ছবিতে ঘৃণার্হ জুডাসকে আলাদা করে দেখানো হয়, সে এক কোণে বসে থাকে, নিজেকে কিছুটা আড়ালে রেখে। দ্য ভিঞ্চির ছবিতে সে বসে রয়েছে অন্য সবার সঙ্গেই। কারোর জন্যই অলৌকিক আলোকবৃত্তের ব্যবস্থা নেই। খাবার টেবিলে প্লেট, রুটি, গ্লাসÑ সব দেখা যাচ্ছে। এগুলো যতেœর সঙ্গে আঁকা। প্রতিটি ইতিহাসসম্মত। টেবিলের ওপরের ঢাকনার ব্যাপারটাও তাই।

তিনজন তিনজন করে চারটি দলে ভাগ হয়ে তারা বসেছেন। মাঝখানে যিশু। পেছনে তিনটি জানালা। জানালা দিয়ে বাইরের প্রকৃতি ও জনজীবনের আভাস পাওয়া যায়। ওই তিনেরও একটা তাৎপর্য রয়েছে। যিশু প্রচারিত খ্রিস্টধর্মে তিনে মিলে একটি একক গঠিত, তাতে আছেন পিতা, পুত্র, পবিত্র আত্না এই ত্রয়ী। সান্ধ্যভোজ শেষে যিশু একটি উদ্যানে যান এবং সেখানে মাটিতে নত হয়ে তিনবার প্রার্থনা করেন। গ্রেফতার করে তাকে রোমান গভর্নর পাইলেটের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, পাইলেট একবার নয়, তিনবার জানতে চান যিশুর অপরাধটি কি? যিশুকে ক্রুশবিদ্ধ করা হয় বেলা ৩টায়, দুপুর ১২টা থেকে সেদিন তিন ঘণ্টা পৃথিবী অন্ধকারে ছিল। যিশুকে রক্ষা করার জন্য বিশেষভাবে তৎপর ছিলেন সন্ত পিটার। যিশু তাকে বলেছিলেন প্রত্যুষে মোরগডাকের আগেই তুমি তিনবার আমাকে অস্বীকার করবে। পিটার ঠিক তাই করেছেন। দ্য ভিঞ্চির ছবিতে দেখে খ্রিস্টান দর্শকদের বাইবেল বর্ণিত এসব অনুষঙ্গ মনে পড়ার কথা।

ছবিতে যিশুর নিজের অবস্থানকে দেখায় একটি ত্রিভুজের মতো। তার পা মাটিতে, টেবিলের ওপর তিনি হাত ছড়িয়ে রেখেছেন, ডান হাত এক টুকরো রুটিকে স্পর্শ করতে চাইছেন। সব মিলিয়ে প্রতিকৃতিটি একটি ত্রিভুজের আভাস দেয়। যিশু বলেছেন, তিনি ক্রুশবিদ্ধ হবেন ঠিকই, কিন্তু তিন দিন পরে কবর থেকে উঠে আসবেন। সে ঘটনাও ঘটেছে।

ছবিতে অন্য সবাই চিন্তিত, কাতর, অস্থির, বিচলিত। কেবল যিশুই স্থির ও নিশ্চিত। তিনি জানেন, এটিই তার শেষ আহার। যিশুর এই স্বতন্ত্র ভাবও চোখে-মুখে,  বসার ভঙ্গিতে জ্ঞান ও প্রতিক্রিয়া আঁকার ব্যাপারে দ্য ভিঞ্চিকে যথেষ্ট কষ্ট করতে হয়েছে। কঠিন ছিল যিশুর অবস্থানের ঠিক বিপরীতে রয়েছে যে বিশ্বাসঘাতক জুডাস তাকে অঙ্কন করা। জুডাসের জন্য যথোপযুক্ত একটি মুখাবয়বের সন্ধানে শিল্পীকে বহু মানুষকে পর্যবেক্ষণ করতে হয়েছে, মিলাননগরের কারাগারগুলোতে গিয়ে নিকৃষ্টতম দুর্বৃত্তদের মুখের ভিতর তার অন্বিষ্ট দুর্বৃত্তটির আদর্শ খুঁজেছেন। ছবিটি আঁকতে বিলম্ব হচ্ছে দেখে মঠের কর্তাব্যক্তিদের একজন দ্য ভিঞ্চিকে তাগাদা দিচ্ছিলেন; পরিহাস করে তিনি শাসিয়ে গিয়েছিলেন, যে জুডাসের জন্য উপযুক্ত দুর্বৃৃত্তের মুখের ছবিটির যদি সন্ধান না পান, তবে শেষমেশ ওই কর্তাটির মুখ্যছবিরই তিনি শরণাপন্ন হবেন।

দ্য ভিঞ্চির ছবিতে জুডাসের চিত্রায়ণটি লক্ষ্য করার মতো। যিশু সে সত্য ফাঁস করে দিয়েছেন তার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্বাসঘাতকের প্রতিক্রিয়াটি অপর কারও মতোই হওয়ার নয়, হয়ওনি।  তার আতঙ্কটা অন্যদের থেকে আলাদা। সে ভাবছে, খবরটা কি করে ফাঁস হলো? ফাঁস যখন হয়েছেই তখন অন্যরা না আবার জেনে ফেলে। তবে তো ভয়ঙ্কর বিপদ। সে তাই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত। বাগানে গিয়ে যিশুকে চুম্বন করার মধ্য দিয়ে সে শত্র“পক্ষকে জানিয়ে দেবে যে ওই ব্যক্তিকেই তারা খুঁজছে। যিশুকে ওরা চিনত না। রাজপ্রহরীরা ও ধর্মযাজকরা আসবে মশাল হাতে, সেই আলোতে জুডাসের ইশারা অনুসরণ করে তারা চিনে ফেলবে যিশুকে এবং তাকে ধরে নিয়ে অর্পণ করবে রাষ্ট্রীয় ও ধর্মীয় কর্তৃপক্ষের কাছে, এই ছিল আয়োজন।

 সে আয়োজনের জ্ঞান জুডাসের মনের মধ্যে ছায়া ফেলেছে, ছায়া ফেলেছে তার আচরণেও। দেখা যাচ্ছে অন্য সবার তুলনায় তার মাথাটা রয়েছে নিচুতে; অন্য কারও নয়, শুধু তার ডান হাতের কনুই-ই টেবিলের ওপর ভর করে আছে। ডান হাতে সে একটি টাকার থলি ধরে রেখেছে, বাম হাত এগিয়ে দিচ্ছে রুটির একটি টুকরো ধরবে বলে। ইতিমধ্যে তার বাম হাতে লেগে লবণের পাত্রটি উল্টে পড়ে গেছে টেবিলে। যেন সে স্বস্তি পাচ্ছে না, অস্থিরতার ভেতর রয়েছে। টাকার থলে ও লবণ দুটোই তাৎপর্যপূর্ণ। জুডাসের হাতে ছিল দলের টাকার ভার। বলা যায় সে ছিল কোষরক্ষক।

গরিবদের দেওয়ার জিনিসপত্র কেনার জন্য টাকা তার কাছেই থাকত। থলেটা তার হাতে থাকা অস্বাভাবিক নয়; ওই থলেতে বিশ্বাসঘাতকতার জন্য প্রাপ্ত ৩০টি মুদ্রাও থাকতে পারে; সব মিলিয়ে টাকা যে গুরুত্বপূর্ণ তা বোঝা যাচ্ছে। টাকার কাছে সে বশ হয়েছে এবং টাকাকে আঁকড়ে ধরে রেখেছে। লবণেরও বিশেষ অনুষঙ্গ রয়েছে। লবণকে দেখা হতো আনুগত্যের প্রতীক হিসেবে। লবণ ফেলে দেওয়াটাকে বিশ্বাসঘাতকতার ছায়াপাত মনে করা অন্যায্য নয়।   [ চলবে ]

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা