শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ আগস্ট, ২০১৮ আপডেট:

ইসলাম ধর্মে দীক্ষা নেওয়া যত বিশ্বতারকা

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
ইসলাম ধর্মে দীক্ষা নেওয়া যত বিশ্বতারকা

তারকাখ্যাতি যাদের বিশ্বজোড়া, ভক্তদের কাছে তারা অনুকরণীয় ও অনুপ্রেরণীয়। তাদের গুণে মুগ্ধ হয়েছেন সবাই। ভক্তদের ভালোবাসা আর স্বীকৃতি মিলিয়ে তাদের অর্জনের ঝুলি হয়েছে অনেক ভারী। ক্যারিয়ারের টগবগে সূর্য যখন মধ্য গগনে তখনই তাদের কারও কারও ধর্মকর্ম টেনেছে ভীষণ। নৈতিক মূল্যবোধকে সমুন্নত রাখতে আশ্রয় নিয়েছেন শান্তির ধর্ম ইসলামের ছায়াতলে। বিশ্বের নামকরা অনেক তারকা আছেন ইসলাম গ্রহণ করার সেই দলে। প্রথম সারির তেমন কয়েকজন বিশ্বতারকা নিয়ে আজকের রকমারি আয়োজন।

 

বক্সার মোহাম্মদ আলী

ক্রীড়া জগতের ইতিহাসে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হেভিওয়েট হিসেবে খ্যাত মার্কিন পেশাদার মুুষ্টিযোদ্ধা  মোহাম্মদ আলী। তিনবারের ওয়ার্ল্ড হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়ন এবং অলিম্পিক লাইট-হেভিওয়েট স্বর্ণপদক বিজেতা তিনি। তার অর্জনের তালিকা বেশ দীর্ঘ। স্পোর্টস ইলাস্ট্রেটেড এবং বিবিসি ১৯৯৯ সালে  মোহাম্মদ আলীর নাম শতাব্দীর সেরা খেলোয়াড় হিসেবে ঘোষণা করে। তাই বিশ্বজুড়ে মোহাম্মদ আলীর সুখ্যাতি ছিল অনেক। তিনি খেলার কোটে জয় ছিনিয়ে আনতে যেমন দুর্বার তেমনি মানবিক ধর্মীয় চিন্তা ও নৈতিক মূল্যবোধেও। ১৯৪২ সালের ১৭ জানুয়ারি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কেন্টাকির লুইসভিলাতে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তখন নাম রাখা হয় ক্যাসিয়াস মার্সেলাস ক্লে জুনিয়র। বিশ্ব মানবতার প্রতি জেগে ওঠা মমত্ববোধ ধীরে ধীরে তাকে ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট করে। এর জন্য খেসারতও দিতে হয়েছে অনেক। ১৯৬৭ সালে তার বক্সিং উপাধি কেড়ে নিয়ে জীবনের সেরা সময়ে চার বছর খেলা থেকে বাধ্যতামূলক বিরত রাখা হয়। তারপরও ১৯৭৫ সালে সুন্নি ইসলামে ধর্মান্তরিত হন। নাম ধারণ করেন মোহাম্মদ আলী।

 

 

মার্কিন বক্সার মাইক টাইসন

ছোটবেলা ছিল পুরোপুরি ছন্নছাড়া। অভাব-অনটন, ভাঙা পরিবার আর লাঞ্ছিত হওয়া ছিল নিত্যকার ঘটনা। মাঝে মাঝে নিজের ওপর ক্ষুব্ধও হতেন তিনি। কিন্তু কারও কাছে কিছু নালিশ করতে পারেননি, কিছু চাইতেও পারেননি। এমন তিক্ততার অতীত নিয়ে বেড়ে উঠেছেন বিশ্বের সাবেক আমেরিকান হেভিওয়েট বক্সার মাইক টাইসন। ১৯৬৬ সালের ৩০ জুন জন্ম নেওয়া টাইসনের ব্যক্তিজীবন ছিল বহু বিতর্কপূর্ণ। আশির দশকে কিংবদন্তি বক্সার মোহাম্মদ আলীর জীবনীমূলক ছবি ‘দ্য গ্রেটেস্ট’ দেখে মুগ্ধ হয়েছিলেন টাইসন। তখনই টাইসন ঠিক করে ফেলেন নিজের জীবন বদলে নেবেন মোহাম্মদ আলীর মতো করে। যেই ভাবা সেই কাজ। ১৯৮৫ সালের ৬ মার্চ বক্সিংয়ে টাইসনের অভিষেক হয়। একের পর এক বিশ্বচ্যাম্পিয়নের গৌরব যোগ হতে থাকে তার অর্জনের তালিকায়। সুখ্যাতির সূর্য যখন টগবগে তখনই জড়িয়ে যান এক কেলেঙ্কারিতে। ১৯৯২ সালে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে তার নামে। এরপর তিন বছরের কারাদণ্ড ভোগ করতে হয় তাকে। সাজা ভোগ শেষে নিজেকে গুছিয়ে নিতে তৎপর হন। নৈতিকতা সাধনে ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম গ্রহণ করেন।

 

 

অভিনেতা ওমর শরিফ

ক্লাসিক ছায়াছবি ‘লরেন্স অব অ্যারাবিয়া’ ও ‘ড. জিভাগো’ এর নায়কের ভূমিকায় দুর্দান্ত অভিনয়ের জন্য সুপরিচিত ওমর শরিফ। জনপ্রিয়তা এতই যে, ওমর শরিফ এক মাসেই ২৫ হাজারের বেশি বিয়ের প্রস্তাব পেয়েছিলেন বলে শোনা যায়। লেবানি বংশোদ্ভূত এক রোমান ক্যাথলিক পরিবারে তার জন্ম হয়। চলচ্চিত্রে আসেন ১৯৫৪ সালে। ওমর শরিফ তার ক্যারিয়ারে তিনটি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার পেয়েছেন। এমনকি অস্কারেও নমিনেশন পেয়েছেন। ২০০৩ সালে তার হাতে ওঠে সেজার পুরস্কার। সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যে অবদানের জন্য ২০০৫ সালে তাকে ইউনেস্কো আলবার্ট আইনস্টাইন পদকে ভূষিত করে। তার ক্যারিয়ারের তকমায় গোটা বিশ্ব বুঁদ হলেও তিনি বুঁদ হন ফাতেন হামামার প্রেমে। প্রেমিকা মুসলিম হওয়ায় ১৯৫৫ সালে নিজ ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম গ্রহণ করেন। তখনই তার নাম হয় ওমর শরিফ।

 

 

হিপহপ আইস কিউব

আসল নাম ও’সিয়া জ্যাকসন, কিন্তু সবার কাছে তিনি বর্তমানে পরিচিত আইস কিউব নামে। একজন আমেরিকান র‌্যাপার, অভিনেতা, চিত্রনাট্যকার, চলচ্চিত্র প্রযোজক ও পরিচালক হিসেবে তিনি সর্বাধিক পরিচিত। তার ক্যারিয়ারের যাত্রা শুরু হয় হিপহপ গ্রুপ সিআইএ-এর সদস্য হিসেবে। এর কিছুদিন পর এনডব্লিউএতে তিনি যোগ দেন। এর কিছুদিন পর ১৯৮৯ সালের ডিসেম্বরে এই দলটিও ত্যাগ করে একক ক্যারিয়ার শুরু করেন মিউজিক অ্যান্ড ফিল্ম নিয়ে। এত এত দক্ষতার কারণে বিশ্ব মিডিয়ায় তার গুরুত্বও অনেক বেশি। ব্রিটিশ পত্রিকা গার্ডিয়ানের একটি সাক্ষাৎকারে আইস কিউব নিজেকে একজন মুসলিম হিসেবে দাবি করেন। জানান, ১৯৯০ সালে নিজের ধর্ম পরিবর্তন করেছেন। নিজস্ব বিশ্বাস থেকেই ধর্মান্তরিত হওয়া। সব সময় উল্লেখ করেছেন, ‘আমি একজন সাধারণ মুসলিম’।

 

 

তুখোড় রাজনীতিক ম্যালকম এক্স

ম্যালকম এক্স-এর জন্ম ১৯২৫ সালের ১৯ মে। একজন আফ্রিকান-মার্কিন তুখোড় মুসলিম রাজনীতিবিদ ও ধর্মীয় নেতা হিসেবে ব্যাপক পরিচিত ছিলেন। যুক্তরাষ্ট্রে কৃষ্ণাঙ্গদের মানবাধিকার আদায়ে অন্যতম ভূমিকায় ছিলেন। অথচ এই ম্যালকমই বোস্টন এবং নিউইয়র্ক শহরে থাকাকালে বেশ্যাবৃত্তি, ছিনতাই এবং অন্যান্য অপরাধমূলক কাজে নিযুক্ত ছিলেন। ১৯৪৬ সালে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে ছয় বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেয়। বন্দীকালে ম্যালকম শিয়া ইসলামে ধর্মান্তরিত হন। নিজের নাম ম্যালকম লিটল থেকে বদলে ম্যালকম এক্স রাখেন। তারপর ইসলামী দল ‘নেশন অব ইসলাম’ এর সদস্য হন। তিনি দলটির প্রধান মুখপাত্র হিসেবে নিযুক্ত হন। অন্তত ১২ বছরের জন্য ম্যালকম এক্স নেশন অব ইসলামের সদস্য হিসেবে প্রচারমাধ্যমে জনতার মধ্যে পরিচিত ছিলেন। নেশন অব ইসলামের প্রধান এলাইজাহ মোহাম্মদের সঙ্গে ম্যালকম এক্স-এর বিবাদ সৃষ্টি হলে তিনি ম্যালকম এক্স নেশন অব ইসলাম থেকে বেরিয়ে আসেন। এরপর ম্যালকম এক্স সুন্নি ইসলামে ধর্মান্তরিত হয়ে মক্কায় হজ করেন। তখন থেকে তিনি জাতিভেদ ভুলে একটি ইসলামী দল, মুসলিম মস্ক এবং সব আফ্রিকান-মার্কিনিদের জন্য একটি ধর্ম নিরপেক্ষ দল, অর্গানাইজেশন অব আফ্রো-আমেরিকান ইউনিটি প্রতিষ্ঠা করেন।

 

 

পপ তারকা জ্যানেট জ্যাকসন

পপ সম্রাট মাইকেল জ্যাকসনের বোন জ্যানেট জ্যাকসন। তার রগরগে আবেদনময়ী গানের জন্য বিশ্ববাসী একটি বিশেষ দৃষ্টিতেই চিনত। কিন্তু হঠাৎ করেই সেই পরিচয়ে তিনি নিজেই ছেদ ঘটান। ভক্তদের কাছে চির পরিচিত এই জ্যানেট জ্যাকসন বদলে গেলেন খুব অল্প সময়ে। নিজের ধর্মকে বদলে নিজেকে মুসলিম ধর্মানুসারীর দলে অন্তর্ভুক্ত করেন। এর পেছনে অবশ্য অন্য একটি কারণ রয়েছে। আর সেই কারণ হলো, একটি মুসলিম পরিবারের বউ হওয়া। ২০১২ সালে তিনি কাতারের মুসলিম বিলিয়নিয়ার উইসাম আল মানা নামের একজনকে বিয়ে করেন। স্বামীর ধর্ম ইসলাম হওয়ায় নিজেও ধর্মকে বদলে নেন। আর ধর্মীয় পরিপন্থী হয় এমন কাজও ত্যাগ করেন একে একে। প্রতিটি গানের ভিডিও, কনসার্ট বা শোতে তাকে দেখা গেছে রগরগে পোশাকে। এরই সঙ্গে উন্মত্ত নাচ আর অঙ্গভঙ্গির জন্য সর্বমহলে তিনি আলোচিত ছিলেন। নতুন ধর্মান্তরিত হয়ে তিনি ভিন্ন রকম এক আনন্দও পেয়েছেন বলে খবর বের হয়। নতুন ধর্মের মধ্যে জ্যানেট তার আপন ঘর খুঁজে পান। তার পরিবার ও বন্ধুরা সবাই জ্যানেটের সিদ্ধান্তকে সম্মান জানান। ইসলাম গ্রহণের পর জ্যানেট অনেকটা সময় ধরে ইসলাম এবং অনুসারীদের নিয়ে পড়াশোনায় ব্যয় করেন। অশালীন ভঙ্গিতে নাচ ও যৌন আবেদনময় গানের কথা এখন তার জন্য অতীতের বিষয়।

 

 

সুরের জাদুকর এ আর রহমান

সুরের জাদুকর এ আর রহমানের সুরের ভক্ত নয়, এমন মানুষ খুব কমই আছেন। এই সুর সম্রাট ১৯৬৭ সালে ৬ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন চেন্নাইয়ের এক শৈব হিন্দু পরিবারে। রহমানের বাবা সুরকার আর কে শেখর তার নাম রেখেছিলেন আর এস দিলীপ কুমার। ১৯৮৮ সালে তার বয়স যখন ২১ বছর সে সময় তার বোন কঠিন এক অসুখে আক্রান্ত হন। জানা যায়, সে সময় আবদুল কাদের জিলানী নামে এক মুসলিম পীরের দোয়ায় তার বোন আশ্চর্যজনকভাবে সুস্থ হয়ে যান। এরপরই রহমানের গোটা পরিবার ইসলামের প্রতি ঝুঁকে যায়। গ্রহণ করেন ইসলাম। এস দিলীপ কুমারের নাম পরিবর্তিত হয়ে হয় আল্লা রাখা রহমান। ১৯৯২ সালে মণিরত্মম পরিচালিত এক কফির বিজ্ঞাপনে জিঙ্গেল গেয়ে সবাইকে তাক লাগিয়ে দেন। এরপর থেকে তাকে আর পেছনে তাকাতে হয়নি। ২০১৪ সালে এই গানের রাজা ৪টি জাতীয় পুরস্কার, ১৫টি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছিলেন। সে বছর ১৩৮টি নমিনেশনের মধ্যে ১১৭টিতেই পুরস্কার জিতে নিয়েছিলেন রহমান। এশিয়া মহাদেশের মধ্যে তিনিই প্রথম এক বছরে দুটি অস্কার জিতেছিলেন। এ আর রহমানের নামে কানাডার মরখমে একটি রাস্তাও রয়েছে।

 

 

ক্রিকেটার ইউসুফ ইয়োহানা

পাকিস্তানের প্রথিতযশা সাবেক ক্রিকেটার ইউসুফ ইয়োহানা বা মোহাম্মদ ইউসুফ। তিনি লাহোরে জন্মগ্রহণ করেন  ১৯৭৪ সালের ২৭ আগস্ট। পাকিস্তান জাতীয় দলের ডানহাতি ব্যাটসম্যান ও অধিনায়ক হিসেবে বিশ্বের কাছে তার সুখ্যাতি ছিল। ২০০৫ সালে তিনি খ্রিস্টান ধর্ম ত্যাগ করে ধর্মান্তরিত হয়ে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হন। নিম্ন শ্রেণিভুক্ত হিন্দু বাল্মীকি গোত্রে জন্মগ্রহণ করে যারা পরবর্তীতে খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণ করেন তিনি তাদের দলে ছিলেন। বাবা ইয়োহানা মাসেহ ছিলেন একজন রেলস্টেশনের কর্মী। ১২ বছর বয়সে গোল্ডেন জিমখানা দলের দৃষ্টিতে পড়েন ও ক্রিকেটের সঙ্গে সম্পৃক্ত হন। লাহোরের ফরম্যান ক্রিস্টিয়ান কলেজে অধ্যয়ন করে সেখানেই ১৯৯৪ সালের শুরুর দিক পর্যন্ত খেলতে থাকেন। এক সময় তিনি ভাগ্যান্বেষণে ভাওয়ালপুরে রিকশাও চালিয়েছেন। ১৯৯৮ সালের ২৮ মার্চ হারারেতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এক দিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষিক্ত হন। ওডিআইয়ে ৪০-এর অধিক গড়ে ৯ সহস্রাধিক রান করেন যা বিখ্যাত ব্যাটসম্যান জহির আব্বাসের পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্যাটিং গড় হয়। ২০০২ এবং ২০০৩ সালে ধারাবাহিকভাবে বিশ্বের সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারী ছিলেন তিনি।

 

 

রূপের রানী শর্মিলা ঠাকুর

একজন বিখ্যাত ভারতীয় বাঙালি অভিনেত্রী রূপের রানী শর্মিলা ঠাকুর। তার প্রথম সিনেমা সত্যজিৎ রায়ের পরিচালনায় অপুর সংসার। ভারতীয় চলচ্চিত্রের ইতিহাসে অন্যতম সুন্দরী এই অভিনেত্রী। সে সময়কার গুটিকয়েক নায়িকার মধ্যে তিনি ছিলেন অন্যতম সৌন্দর্য ও আবেদনময়ী। অভিনেত্রী শর্মিলা ঠাকুর ১৯৪৬ সালে এক হিন্দু সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা গীতিন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন জোড়াসাঁকোর বিখ্যাত ঠাকুর পরিবারের সন্তান। শর্মিলা ঠাকুর লেখাপড়া করেন ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে। সিনেমাপ্রেমীদের অসংখ্য মনোমুগ্ধকর সিনেমা উপহার দেন তিনি। তার ক্যারিয়ারের এই জোয়ার বুঝতে বাকি থাকে না কারও। কিন্তু পরবর্তীতে ভালোবাসার টানে নিজ ধর্ম পরিবর্তন করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। তিনি বিখ্যাত ক্রিকেটার মনসুর আলী পতৌদিকে ভালোবেসে বিয়ে করেন। পরবর্তীতে তার নাম রাখা হয় আয়েশা বেগম। বিয়ের পর সংসারের টানে স্বভাবতই সিনেমা জগতে তার দাপট সংকুচিত হয়ে আসে। তবু অভিনয় দক্ষতার সম্মান কমে না। ২০১৩ সালে তিনি ভারত সরকারের কাছ থেকে পদ্মভূষণ পুরস্কারে ভূষিত হন। তার ছেলে সাইফ আলী খান হিন্দি সিনেমার সফল নায়ক ও মেয়ে সোহা আলী খান অভিনেত্রী।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
কম ঘুমে হৃদরোগ ও মানসিক অসুস্থতার শঙ্কা
কম ঘুমে হৃদরোগ ও মানসিক অসুস্থতার শঙ্কা

১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার
নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে খেলে কত টাকা পাবে আর্জেন্টিনা?
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে খেলে কত টাকা পাবে আর্জেন্টিনা?

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সিলেটে আন্দোলনের ডাক
উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সিলেটে আন্দোলনের ডাক

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে
৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল
কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ
ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন
শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া
প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গোছানো কাজে কাটুক ছুটির দিন
গোছানো কাজে কাটুক ছুটির দিন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরুল ইসলামের উন্মুক্ত পাঠাগারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
নুরুল ইসলামের উন্মুক্ত পাঠাগারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে কড়াকড়ি, সর্বনিম্ন শরণার্থী গ্রহণের সীমা ঘোষণা ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে কড়াকড়ি, সর্বনিম্ন শরণার্থী গ্রহণের সীমা ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন
শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টোয়াবের আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী পর্যটন মেলা শুরু
টোয়াবের আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী পর্যটন মেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পরীক্ষার ফি কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের
পরীক্ষার ফি কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে মাকে পানি দিইনি, দেওয়া উচিত ছিল: আরশাদ ওয়ার্সি
মৃত্যুর আগে মাকে পানি দিইনি, দেওয়া উচিত ছিল: আরশাদ ওয়ার্সি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি বাহিনীকে প্রতিহতের নির্দেশ লেবাননের প্রেসিডেন্টের
ইসরায়েলি বাহিনীকে প্রতিহতের নির্দেশ লেবাননের প্রেসিডেন্টের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা : ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা : ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শীতের শুরুতে ঠোঁটের যত্ন
শীতের শুরুতে ঠোঁটের যত্ন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফটিকছড়িতে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
ফটিকছড়িতে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদ্রাসার ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু ২ নভেম্বর
মাদ্রাসার ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু ২ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরুর নির্দেশে উত্তেজনা বাড়লো
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরুর নির্দেশে উত্তেজনা বাড়লো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঞ্জন উড়িয়ে ভক্তদের সুখবর দিলেন শাহরুখ খান
গুঞ্জন উড়িয়ে ভক্তদের সুখবর দিলেন শাহরুখ খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯তম দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকরা
১৯তম দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যারিবীয়দের কাছে হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর চ্যালেঞ্জ টাইগারদের
ক্যারিবীয়দের কাছে হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর চ্যালেঞ্জ টাইগারদের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হেনরি ডুনান্টের প্রয়াণ দিবসে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা
হেনরি ডুনান্টের প্রয়াণ দিবসে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি
পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাউড সিডিংয়ে কি খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি?
ক্লাউড সিডিংয়ে কি খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি?

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি