শিরোনাম

বাংলা সংস্কৃতির শক্তি

হাসান আজিজুল হক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলা সংস্কৃতির শক্তি

সংস্কৃতিই মানুষকে মানুষের পরিচয়ে বাঁচিয়ে রাখে। এমন নয় যে, এটা দেখা যায়। সংস্কৃতি শব্দটি মনে এলেই আমরা কিছু উপাদান এবং উপসর্গ সামনে দেখতে পাই। আমাদের সংস্কৃতির একটা নিজস্ব চেহারা আছে। যদিও সংস্কৃতির রূপটি এখন দিনে দিনে পরিবর্তিত হয়ে যাচ্ছে, তারপরও আবহমান বাংলা সংস্কৃতির একটি নির্দিষ্ট রূপ ছিল এবং আছে। প্রশ্ন হচ্ছে, আমাদের এই সংস্কৃতির শক্তি কোথায়? বলা যায়, সংস্কৃতির শক্তি হলো সাধারণ মানুষ। কিন্তু এটি এত বৃহৎ প্রসঙ্গ যে, একটি মাত্র বাক্যে এর নিষ্পত্তি সম্ভব নয়। কারণ, সংস্কৃতির সঙ্গে দেশের আর্থ-সামাজিক বিষয়ও জড়িত। ফলে আর্থ-সামাজিক অবস্থার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সংস্কৃতিরও পরিবর্তন ঘটে।

মাটিতে প্রোথিত বৃক্ষ-সংস্কৃতিকে যদি এই বৃক্ষের সঙ্গে তুলনা করা যায়; বৃক্ষটি খুব সুন্দর। এবার বৃক্ষটি উপড়ে ফেললে দেখা যায়, অনেক গভীরে এর শেকড়-বাকড় নিহিত। সংস্কৃতিও তেমনি। এর শেকড় অনেক গভীরে। সাধারণ অর্থে মানুষের নিত্যদিনের জীবনাচরণ, আচার-অনুষ্ঠান তার সংস্কৃতির অংশ। কিন্তু আমাদের জীবন নিয়তই পরিবর্তনশীল। ফলে সংস্কৃতিও পরিবর্তন হচ্ছে; আর সভ্যতার বিভিন্ন পর্বে বিবর্তনের মাধ্যমে সংস্কৃতি এগিয়েছে, বিভিন্ন সময় ও বাস্তবতায় রূপবদল ঘটেছে তার।

আজকের প্রেক্ষাপটে বাংলা সংস্কৃতির বিষয় যদি বিবেচনা করি, দেখা যাবে আমাদের সংস্কৃতিক উত্তরাধিকার রয়েছে। মেলা ও বিভিন্ন পূজা-পার্বণের সময় যে সব কৃত্যাচার সম্পন্ন হয়— সবকিছুই আমাদের সংস্কৃতির উজ্জ্বলতা ও উত্তরাধিকারকেই প্রমাণ করে। এগুলো প্রাণ পেয়েছে সাধারণ মানুষের হাতে। সেই মানুষ, যারা নিরন্ন, যারা অধিকারবঞ্চিত- সেই সব প্রান্তিক মানুষই আমাদের সংস্কৃতির শেকড়ে রস সঞ্চার করে চলেছে। বাংলা সাহিত্য উচ্চবিত্তের হাতে তৈরি হয়নি। মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্তের হাতেই সাহিত্যের কাঠামো তৈরি হয়েছে। একইভাবে সংস্কৃতির নির্মাতাও এরা। খুব বেশি দূরে যেতে হবে না— আমরা যদি আমাদের গণআন্দোলনগুলোর দিকে তাকাই দেখতে পাব, প্রতিটি আন্দোলন জোরালো হওয়ার পেছনে মুখ্য ভূমিকা পালন করছে গণমানুষ। এ সময়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, জীবনানন্দ দাশ মানুষের মুখে মুখে ফিরে জয়ী হয়ে উঠেছেন। বিশেষ করে ১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান থেকে শুরু করে ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ সাধারণ মানুষের যূথবদ্ধতার মধ্য দিয়ে সম্পন্ন হয়েছে। ফলে আমাদের জীবন ও সংস্কৃতি বারবার শক্তিশালী হয়েছে ওই সাধারণ মানুষের উদ্দীপনার ভিতর দিয়ে।

২.

এক্ষণে আরেকটি প্রশ্ন উত্থাপন জরুরি মনে হচ্ছে। এই সময়ে, যখন আমাদের আবহমানকালের সংস্কৃতিকে নানাভাবে লণ্ডভণ্ড করা হচ্ছে; পরিবর্তিত অর্থনীতি, বিশ্বায়ন প্রভৃতির নামে সংস্কৃতির মধ্যে ঘুণপোকার অনুপ্রবেশ ঘটেছে, তখন স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন আসে— বাংলা সংস্কৃতির কী হবে?

সংস্কৃতির দশ দশা আছে, মরণদশা বলেও একটা কথা আছে। বাঙালি সংস্কৃতি এখন কোন দশায়, সেটা নিশ্চয়ই আমরা চিন্তা করে বের করতে পারব। আপাতত আমার একটি কথা মনে হচ্ছে, বাঙালি সংস্কৃতি মরেনি, এখন প্রতীকী মর্যাদা অর্জন করেছে। বেশিরভাগ জিনিসই পুরনো হয়ে গেলে প্রতীকী হয়ে পড়ে, দুষ্প্রাপ্য বা দুর্মূল্য হলেও প্রতীকী হওয়া ছাড়া গত্যন্তর থাকে না। আধুনিকতাও এক রকম প্রতীকতা। আধুনিক মঞ্চে প্রতীক ছাড়া আর কিছু মেলা কঠিন, এটা কাকতাড়ুয়া বসিয়ে দিয়ে বলা যায় গভীর অরণ্যে ধানক্ষেত, মানুষ না মিললে প্রতীক মানুষকেও অভিনয়ে খাটিয়ে নেওয়া যায়।

বাঙালি সংস্কৃতির খবর থাকুক আর না থাকুক, নববর্ষে অন্যান্য বছরের মতোই প্রতীকী সংস্কৃতি পালন নিশ্চয়ই হবে। নির্ঘাত পান্তা খাওয়া হবে। এটা প্রতীকই তো! ব্রেকফাস্টের তোড়ে জলখাবারই নেই তো পান্তাভাত! দলবদ্ধভাবে যারা বাঙালি সংস্কৃতি করবেন, তারা দলবদ্ধভাবেই পান্তা খাবেন আর যারা মনেপ্রাণে ভীষণ বাঙালি, গরদের পাঞ্জাবি রাত থেকে আলনায় ঝুলিয়ে রেখেছেন, আধুনিক জীবনযাপনের চাপে বাঙালি থাকার এতটুকু ফুরসত পান না, পান্তা খেতে কেমন যেন লাগে, তবু তারা বাড়িতেই যথোচিত সতর্কতার সঙ্গে পান্তা খাবেন। তবে আমার ধারণা, পান্তাভাতে সংস্কৃতিও নেই, প্রতীকও নেই। দুধ থেকে সর তুলে নেওয়ার মতো আলাদা করে সংস্কৃতি বলেও কিছু নেই। জীবন আছে, তাই সংস্কৃতিও আছে। রাঢ় দেশে দেখেছি পান্তা খাওয়া! রাঢ়ে পান্তা বলে না, ভিজে-ভাত, বাসি-ভাত। রাতের গুমোট গরমে ভাত আহ্লাদে ডগমগ হয়ে ফেঁপে উঠত, বেলা ১১টায় উঠত গেঁজিয়ে। মসুর কিংবা কলাইয়ের ঘন ডালসিদ্ধের সঙ্গে পোড়া শুকনো মরিচ, কাঁচা পেঁয়াজ আর সরষের তেল মাখিয়ে নিয়ে বাসি ভাতের স্বাদ যে অমৃতেরই স্বাদ, সে যারা খেত তাদের মুখ দেখেই টের পাওয়া যেত। এর মধ্যে এক ফোঁটাও সংস্কৃতি ছিল না— যা ছিল তা হলো রাঢ়ের প্রতি শুকনো হাড়-ফাটানোর গরম।

যা বলছিলাম, এসবের মধ্যে সংস্কৃতি নেই। যেমন নেই আটচালা, চারচালা, দোচালা বাংলাঘরে। এসব এখন প্রতীকী হয়ে গেছে। তবে হাজার হাজার বছরের জীবনযাপন বদলায় বলে জীবনযাপনের সব ঘরকন্না আলাদা হয়ে যায়, জমা হয়, থেকেও যায় অনেকটা। তাকে সংস্কৃতি বললেও বলতে পারি। অনেকটা মৃত তারার আলোর মতো, পৃথিবীতে যখন পৌঁছায়, তারার তখন মৃত্যু ঘটেছে। কিন্তু আলো তো! বর্তমানেও সে আলো। আমাদের মুশকিল, বর্তমান তছনছ হয়ে গেছে, সময়ের কাঠামো বিকারে পরিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

সন্দেহ এই যে, বাংলার নগর-সংস্কৃতির মতোই লোকজ-সংস্কৃতির নানা ধরনের প্রকাশ আজ বিলুপ্ত হয়ে গেছে। যা বিলুপ্ত হয়নি তা বিকৃত বা পরিবর্তিত হয়েছে। চর‌্যাপদের কবিতাগুলো বাদ্যযন্ত্রের সঙ্গে গীত হতো, তা এখন আর কেউ শোনার আশা করে না। চল্লিশ-পঞ্চাশ বছর আগেও যে যাত্রা বা কবিগান গ্রামাঞ্চলে হতো এখন আর তা দেখা বা শোনার কোনো উপায় নেই। রুচির বিকার ঘটেছে, এমন কথা যদি না-ও বলি, যাত্রাগান যে এখন তারকা অলঙ্কৃত মাইক্রোফেন-নিনাদিত প্রযুক্তিশাসিত এক ভিন্ন বস্তুতে রূপান্তরিত হয়েছে তাতে কে দ্বিমত হবেন?

তিরিশ-চল্লিশ বছর আগেও রাঢ় অঞ্চলে মাঠে-ঘাটে গৃহস্থের উঠোনে বৈষ্ণব-বৈষ্ণবীরা কীর্তন গাইতেন, তারা এখন লুপ্ত বাংলার বাসিন্দা। বীরভূম বর্ধমানের গায়করা পিতা-পিতামহের ধারা বজায় রাখার বৃথাই চেষ্টা করছেন। যারা করেন তারা এক ঘরে, অন্যেরা জনমনোরঞ্জনে আধুনিক প্রযুক্তি ও আধুনিক ভেকধারণে ব্যস্ত। তারা জীবিকার কথা বলেন এবং সে কথা উড়িয়ে দেওয়াও যায় না। সময়ের হাওয়া, মানুষের জীবনযাপনের আগ্রাসী ব্যাকুলতা সব তছনছ করে দিয়েছে। আমার ধারণা, আমাদের সংস্কৃতির সব ক্ষেত্রে এই অবলুপ্তি ও পরিবর্তন সমানতালে চলছে। আমি কিন্তু আমাদের সংস্কৃতির রূপান্তর বা ক্ষেত্রবিশেষে অবলুপ্তি নিয়ে আফসোস করি না। যা এসেছে তা বদলানোর এবং চলে যাওয়ার জন্যই এসেছে। যা কিছু জীবন্ত তার মৃত্যু ঘটবে, তবু মৃত্যু ঘটলেই জীবনের পরাজয় ঘটে তা নয়। জীবনের মহিমা আপন জীবনী শক্তি বলেই প্রকাশ পায়। যখন আর তার প্রকাশ দেখা যায় না, তখন জীবনী শক্তির শেষ তৈলবিন্দুটি পুড়ে গেছে বলে ধরে নিতে হবে। যা পছন্দ হয়, তাকে চিরকালের দৃঘ মুষ্টিতে আঁকড়ে ধরে রাখলে একদিন মুষ্টি খুলে দেখা যায় শটিত শূন্যতা ধরে আছি। যেন উইপোকার খাওয়া কাঠ। যাত্রা পালাগান আর নেই বলে আমরা চাই না গ্রামের অশিক্ষিত গোঁয়ার জমিদারবাবু মদ্যপান করে গ্রামের একটি মাত্র কাঠের চেয়ারে এসে বসলে রাত ১১টায় কনসার্ট বেজে যে যাত্রা শুরু হবে, সেই যাত্রাকে চেয়ার ও জমিদারবাবুসহ ফিরিয়ে আনব। চাইলেই তা হবে না। ওই জমিদারবাবু এবং ওই সিংহাসন এখন অদৃশ্য। এখন মোমে জ্বলা ঝাড়বাতি নেই, কারবাইড বাতি পাওয়া যাবে না। হ্যাজাক, ডে-লাইট পুরোপুরি লুপ্ত হয়ে গেছে। ফ্লাডলাইটে গ্রামকে গ্রাম আলোর বন্যায় যখন আলোকিত করে তোলা যায় তখন হ্যাজাক আর ডে-লাইটের জন্য দুঃখ করার কোনো কারণ থাকতে পারে না। অতএব যা নেই, তার জন্য দুঃখ নেই এ কথাটি ঠিক বটে, কিন্তু যা আছে বা সংস্কৃতির অঙ্গনে যা দেখা দিচ্ছে, প্রকাশ পাচ্ছে, সৃষ্টি হচ্ছে তার মধ্যে যদি বিকার, নৈরাজ্য পর-সংস্কৃতির জন্য অক্ষম লোলুপতা ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ না পায় তখন নিজের অবলম্বন, নিজের খুঁটি ধরে নিজেকে টিকিয়ে রাখার জন্য পেছনে ফেলে আসা সামগ্রীগুলোর দিকে চোখ ফেরাতেই হয়। তখন দেখা যাবে অবলুপ্তির পরিবর্তন রূপান্তরের বহমান স্রোতের মধ্যে বহু নিত্যশিল্প রয়ে গেছে, যাকে সময় প্রহার করতে ব্যর্থ হয়েছে, যা জীবনের চিরন্তনতা ও সৃষ্টিশীলতা প্রকাশে আজও আয় আয়ুষ্মান। এই আয়ুষ্মানতার দীপ থেকে বর্তমানের নিভন্ত প্রদীপগুলো জ্বালিয়ে নেওয়া আমাদের কাজ। এ কাজটি ঠিকঠাকমতো করতে পারলেই বাংলা সংস্কৃতির শক্তির দিককে আরও স্পষ্টভাবে আলোয় আনা যাবে।

 লেখক : শিক্ষাবিদ ও কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল