শিরোনাম

বাংলা সংস্কৃতির শক্তি

হাসান আজিজুল হক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলা সংস্কৃতির শক্তি

সংস্কৃতিই মানুষকে মানুষের পরিচয়ে বাঁচিয়ে রাখে। এমন নয় যে, এটা দেখা যায়। সংস্কৃতি শব্দটি মনে এলেই আমরা কিছু উপাদান এবং উপসর্গ সামনে দেখতে পাই। আমাদের সংস্কৃতির একটা নিজস্ব চেহারা আছে। যদিও সংস্কৃতির রূপটি এখন দিনে দিনে পরিবর্তিত হয়ে যাচ্ছে, তারপরও আবহমান বাংলা সংস্কৃতির একটি নির্দিষ্ট রূপ ছিল এবং আছে। প্রশ্ন হচ্ছে, আমাদের এই সংস্কৃতির শক্তি কোথায়? বলা যায়, সংস্কৃতির শক্তি হলো সাধারণ মানুষ। কিন্তু এটি এত বৃহৎ প্রসঙ্গ যে, একটি মাত্র বাক্যে এর নিষ্পত্তি সম্ভব নয়। কারণ, সংস্কৃতির সঙ্গে দেশের আর্থ-সামাজিক বিষয়ও জড়িত। ফলে আর্থ-সামাজিক অবস্থার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সংস্কৃতিরও পরিবর্তন ঘটে।

মাটিতে প্রোথিত বৃক্ষ-সংস্কৃতিকে যদি এই বৃক্ষের সঙ্গে তুলনা করা যায়; বৃক্ষটি খুব সুন্দর। এবার বৃক্ষটি উপড়ে ফেললে দেখা যায়, অনেক গভীরে এর শেকড়-বাকড় নিহিত। সংস্কৃতিও তেমনি। এর শেকড় অনেক গভীরে। সাধারণ অর্থে মানুষের নিত্যদিনের জীবনাচরণ, আচার-অনুষ্ঠান তার সংস্কৃতির অংশ। কিন্তু আমাদের জীবন নিয়তই পরিবর্তনশীল। ফলে সংস্কৃতিও পরিবর্তন হচ্ছে; আর সভ্যতার বিভিন্ন পর্বে বিবর্তনের মাধ্যমে সংস্কৃতি এগিয়েছে, বিভিন্ন সময় ও বাস্তবতায় রূপবদল ঘটেছে তার।

আজকের প্রেক্ষাপটে বাংলা সংস্কৃতির বিষয় যদি বিবেচনা করি, দেখা যাবে আমাদের সংস্কৃতিক উত্তরাধিকার রয়েছে। মেলা ও বিভিন্ন পূজা-পার্বণের সময় যে সব কৃত্যাচার সম্পন্ন হয়— সবকিছুই আমাদের সংস্কৃতির উজ্জ্বলতা ও উত্তরাধিকারকেই প্রমাণ করে। এগুলো প্রাণ পেয়েছে সাধারণ মানুষের হাতে। সেই মানুষ, যারা নিরন্ন, যারা অধিকারবঞ্চিত- সেই সব প্রান্তিক মানুষই আমাদের সংস্কৃতির শেকড়ে রস সঞ্চার করে চলেছে। বাংলা সাহিত্য উচ্চবিত্তের হাতে তৈরি হয়নি। মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্তের হাতেই সাহিত্যের কাঠামো তৈরি হয়েছে। একইভাবে সংস্কৃতির নির্মাতাও এরা। খুব বেশি দূরে যেতে হবে না— আমরা যদি আমাদের গণআন্দোলনগুলোর দিকে তাকাই দেখতে পাব, প্রতিটি আন্দোলন জোরালো হওয়ার পেছনে মুখ্য ভূমিকা পালন করছে গণমানুষ। এ সময়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, জীবনানন্দ দাশ মানুষের মুখে মুখে ফিরে জয়ী হয়ে উঠেছেন। বিশেষ করে ১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান থেকে শুরু করে ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ সাধারণ মানুষের যূথবদ্ধতার মধ্য দিয়ে সম্পন্ন হয়েছে। ফলে আমাদের জীবন ও সংস্কৃতি বারবার শক্তিশালী হয়েছে ওই সাধারণ মানুষের উদ্দীপনার ভিতর দিয়ে।

২.

এক্ষণে আরেকটি প্রশ্ন উত্থাপন জরুরি মনে হচ্ছে। এই সময়ে, যখন আমাদের আবহমানকালের সংস্কৃতিকে নানাভাবে লণ্ডভণ্ড করা হচ্ছে; পরিবর্তিত অর্থনীতি, বিশ্বায়ন প্রভৃতির নামে সংস্কৃতির মধ্যে ঘুণপোকার অনুপ্রবেশ ঘটেছে, তখন স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন আসে— বাংলা সংস্কৃতির কী হবে?

সংস্কৃতির দশ দশা আছে, মরণদশা বলেও একটা কথা আছে। বাঙালি সংস্কৃতি এখন কোন দশায়, সেটা নিশ্চয়ই আমরা চিন্তা করে বের করতে পারব। আপাতত আমার একটি কথা মনে হচ্ছে, বাঙালি সংস্কৃতি মরেনি, এখন প্রতীকী মর্যাদা অর্জন করেছে। বেশিরভাগ জিনিসই পুরনো হয়ে গেলে প্রতীকী হয়ে পড়ে, দুষ্প্রাপ্য বা দুর্মূল্য হলেও প্রতীকী হওয়া ছাড়া গত্যন্তর থাকে না। আধুনিকতাও এক রকম প্রতীকতা। আধুনিক মঞ্চে প্রতীক ছাড়া আর কিছু মেলা কঠিন, এটা কাকতাড়ুয়া বসিয়ে দিয়ে বলা যায় গভীর অরণ্যে ধানক্ষেত, মানুষ না মিললে প্রতীক মানুষকেও অভিনয়ে খাটিয়ে নেওয়া যায়।

বাঙালি সংস্কৃতির খবর থাকুক আর না থাকুক, নববর্ষে অন্যান্য বছরের মতোই প্রতীকী সংস্কৃতি পালন নিশ্চয়ই হবে। নির্ঘাত পান্তা খাওয়া হবে। এটা প্রতীকই তো! ব্রেকফাস্টের তোড়ে জলখাবারই নেই তো পান্তাভাত! দলবদ্ধভাবে যারা বাঙালি সংস্কৃতি করবেন, তারা দলবদ্ধভাবেই পান্তা খাবেন আর যারা মনেপ্রাণে ভীষণ বাঙালি, গরদের পাঞ্জাবি রাত থেকে আলনায় ঝুলিয়ে রেখেছেন, আধুনিক জীবনযাপনের চাপে বাঙালি থাকার এতটুকু ফুরসত পান না, পান্তা খেতে কেমন যেন লাগে, তবু তারা বাড়িতেই যথোচিত সতর্কতার সঙ্গে পান্তা খাবেন। তবে আমার ধারণা, পান্তাভাতে সংস্কৃতিও নেই, প্রতীকও নেই। দুধ থেকে সর তুলে নেওয়ার মতো আলাদা করে সংস্কৃতি বলেও কিছু নেই। জীবন আছে, তাই সংস্কৃতিও আছে। রাঢ় দেশে দেখেছি পান্তা খাওয়া! রাঢ়ে পান্তা বলে না, ভিজে-ভাত, বাসি-ভাত। রাতের গুমোট গরমে ভাত আহ্লাদে ডগমগ হয়ে ফেঁপে উঠত, বেলা ১১টায় উঠত গেঁজিয়ে। মসুর কিংবা কলাইয়ের ঘন ডালসিদ্ধের সঙ্গে পোড়া শুকনো মরিচ, কাঁচা পেঁয়াজ আর সরষের তেল মাখিয়ে নিয়ে বাসি ভাতের স্বাদ যে অমৃতেরই স্বাদ, সে যারা খেত তাদের মুখ দেখেই টের পাওয়া যেত। এর মধ্যে এক ফোঁটাও সংস্কৃতি ছিল না— যা ছিল তা হলো রাঢ়ের প্রতি শুকনো হাড়-ফাটানোর গরম।

যা বলছিলাম, এসবের মধ্যে সংস্কৃতি নেই। যেমন নেই আটচালা, চারচালা, দোচালা বাংলাঘরে। এসব এখন প্রতীকী হয়ে গেছে। তবে হাজার হাজার বছরের জীবনযাপন বদলায় বলে জীবনযাপনের সব ঘরকন্না আলাদা হয়ে যায়, জমা হয়, থেকেও যায় অনেকটা। তাকে সংস্কৃতি বললেও বলতে পারি। অনেকটা মৃত তারার আলোর মতো, পৃথিবীতে যখন পৌঁছায়, তারার তখন মৃত্যু ঘটেছে। কিন্তু আলো তো! বর্তমানেও সে আলো। আমাদের মুশকিল, বর্তমান তছনছ হয়ে গেছে, সময়ের কাঠামো বিকারে পরিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

সন্দেহ এই যে, বাংলার নগর-সংস্কৃতির মতোই লোকজ-সংস্কৃতির নানা ধরনের প্রকাশ আজ বিলুপ্ত হয়ে গেছে। যা বিলুপ্ত হয়নি তা বিকৃত বা পরিবর্তিত হয়েছে। চর‌্যাপদের কবিতাগুলো বাদ্যযন্ত্রের সঙ্গে গীত হতো, তা এখন আর কেউ শোনার আশা করে না। চল্লিশ-পঞ্চাশ বছর আগেও যে যাত্রা বা কবিগান গ্রামাঞ্চলে হতো এখন আর তা দেখা বা শোনার কোনো উপায় নেই। রুচির বিকার ঘটেছে, এমন কথা যদি না-ও বলি, যাত্রাগান যে এখন তারকা অলঙ্কৃত মাইক্রোফেন-নিনাদিত প্রযুক্তিশাসিত এক ভিন্ন বস্তুতে রূপান্তরিত হয়েছে তাতে কে দ্বিমত হবেন?

তিরিশ-চল্লিশ বছর আগেও রাঢ় অঞ্চলে মাঠে-ঘাটে গৃহস্থের উঠোনে বৈষ্ণব-বৈষ্ণবীরা কীর্তন গাইতেন, তারা এখন লুপ্ত বাংলার বাসিন্দা। বীরভূম বর্ধমানের গায়করা পিতা-পিতামহের ধারা বজায় রাখার বৃথাই চেষ্টা করছেন। যারা করেন তারা এক ঘরে, অন্যেরা জনমনোরঞ্জনে আধুনিক প্রযুক্তি ও আধুনিক ভেকধারণে ব্যস্ত। তারা জীবিকার কথা বলেন এবং সে কথা উড়িয়ে দেওয়াও যায় না। সময়ের হাওয়া, মানুষের জীবনযাপনের আগ্রাসী ব্যাকুলতা সব তছনছ করে দিয়েছে। আমার ধারণা, আমাদের সংস্কৃতির সব ক্ষেত্রে এই অবলুপ্তি ও পরিবর্তন সমানতালে চলছে। আমি কিন্তু আমাদের সংস্কৃতির রূপান্তর বা ক্ষেত্রবিশেষে অবলুপ্তি নিয়ে আফসোস করি না। যা এসেছে তা বদলানোর এবং চলে যাওয়ার জন্যই এসেছে। যা কিছু জীবন্ত তার মৃত্যু ঘটবে, তবু মৃত্যু ঘটলেই জীবনের পরাজয় ঘটে তা নয়। জীবনের মহিমা আপন জীবনী শক্তি বলেই প্রকাশ পায়। যখন আর তার প্রকাশ দেখা যায় না, তখন জীবনী শক্তির শেষ তৈলবিন্দুটি পুড়ে গেছে বলে ধরে নিতে হবে। যা পছন্দ হয়, তাকে চিরকালের দৃঘ মুষ্টিতে আঁকড়ে ধরে রাখলে একদিন মুষ্টি খুলে দেখা যায় শটিত শূন্যতা ধরে আছি। যেন উইপোকার খাওয়া কাঠ। যাত্রা পালাগান আর নেই বলে আমরা চাই না গ্রামের অশিক্ষিত গোঁয়ার জমিদারবাবু মদ্যপান করে গ্রামের একটি মাত্র কাঠের চেয়ারে এসে বসলে রাত ১১টায় কনসার্ট বেজে যে যাত্রা শুরু হবে, সেই যাত্রাকে চেয়ার ও জমিদারবাবুসহ ফিরিয়ে আনব। চাইলেই তা হবে না। ওই জমিদারবাবু এবং ওই সিংহাসন এখন অদৃশ্য। এখন মোমে জ্বলা ঝাড়বাতি নেই, কারবাইড বাতি পাওয়া যাবে না। হ্যাজাক, ডে-লাইট পুরোপুরি লুপ্ত হয়ে গেছে। ফ্লাডলাইটে গ্রামকে গ্রাম আলোর বন্যায় যখন আলোকিত করে তোলা যায় তখন হ্যাজাক আর ডে-লাইটের জন্য দুঃখ করার কোনো কারণ থাকতে পারে না। অতএব যা নেই, তার জন্য দুঃখ নেই এ কথাটি ঠিক বটে, কিন্তু যা আছে বা সংস্কৃতির অঙ্গনে যা দেখা দিচ্ছে, প্রকাশ পাচ্ছে, সৃষ্টি হচ্ছে তার মধ্যে যদি বিকার, নৈরাজ্য পর-সংস্কৃতির জন্য অক্ষম লোলুপতা ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ না পায় তখন নিজের অবলম্বন, নিজের খুঁটি ধরে নিজেকে টিকিয়ে রাখার জন্য পেছনে ফেলে আসা সামগ্রীগুলোর দিকে চোখ ফেরাতেই হয়। তখন দেখা যাবে অবলুপ্তির পরিবর্তন রূপান্তরের বহমান স্রোতের মধ্যে বহু নিত্যশিল্প রয়ে গেছে, যাকে সময় প্রহার করতে ব্যর্থ হয়েছে, যা জীবনের চিরন্তনতা ও সৃষ্টিশীলতা প্রকাশে আজও আয় আয়ুষ্মান। এই আয়ুষ্মানতার দীপ থেকে বর্তমানের নিভন্ত প্রদীপগুলো জ্বালিয়ে নেওয়া আমাদের কাজ। এ কাজটি ঠিকঠাকমতো করতে পারলেই বাংলা সংস্কৃতির শক্তির দিককে আরও স্পষ্টভাবে আলোয় আনা যাবে।

 লেখক : শিক্ষাবিদ ও কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন