শিরোনাম

বাংলা সংস্কৃতির শক্তি

হাসান আজিজুল হক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলা সংস্কৃতির শক্তি

সংস্কৃতিই মানুষকে মানুষের পরিচয়ে বাঁচিয়ে রাখে। এমন নয় যে, এটা দেখা যায়। সংস্কৃতি শব্দটি মনে এলেই আমরা কিছু উপাদান এবং উপসর্গ সামনে দেখতে পাই। আমাদের সংস্কৃতির একটা নিজস্ব চেহারা আছে। যদিও সংস্কৃতির রূপটি এখন দিনে দিনে পরিবর্তিত হয়ে যাচ্ছে, তারপরও আবহমান বাংলা সংস্কৃতির একটি নির্দিষ্ট রূপ ছিল এবং আছে। প্রশ্ন হচ্ছে, আমাদের এই সংস্কৃতির শক্তি কোথায়? বলা যায়, সংস্কৃতির শক্তি হলো সাধারণ মানুষ। কিন্তু এটি এত বৃহৎ প্রসঙ্গ যে, একটি মাত্র বাক্যে এর নিষ্পত্তি সম্ভব নয়। কারণ, সংস্কৃতির সঙ্গে দেশের আর্থ-সামাজিক বিষয়ও জড়িত। ফলে আর্থ-সামাজিক অবস্থার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সংস্কৃতিরও পরিবর্তন ঘটে।

মাটিতে প্রোথিত বৃক্ষ-সংস্কৃতিকে যদি এই বৃক্ষের সঙ্গে তুলনা করা যায়; বৃক্ষটি খুব সুন্দর। এবার বৃক্ষটি উপড়ে ফেললে দেখা যায়, অনেক গভীরে এর শেকড়-বাকড় নিহিত। সংস্কৃতিও তেমনি। এর শেকড় অনেক গভীরে। সাধারণ অর্থে মানুষের নিত্যদিনের জীবনাচরণ, আচার-অনুষ্ঠান তার সংস্কৃতির অংশ। কিন্তু আমাদের জীবন নিয়তই পরিবর্তনশীল। ফলে সংস্কৃতিও পরিবর্তন হচ্ছে; আর সভ্যতার বিভিন্ন পর্বে বিবর্তনের মাধ্যমে সংস্কৃতি এগিয়েছে, বিভিন্ন সময় ও বাস্তবতায় রূপবদল ঘটেছে তার।

আজকের প্রেক্ষাপটে বাংলা সংস্কৃতির বিষয় যদি বিবেচনা করি, দেখা যাবে আমাদের সংস্কৃতিক উত্তরাধিকার রয়েছে। মেলা ও বিভিন্ন পূজা-পার্বণের সময় যে সব কৃত্যাচার সম্পন্ন হয়— সবকিছুই আমাদের সংস্কৃতির উজ্জ্বলতা ও উত্তরাধিকারকেই প্রমাণ করে। এগুলো প্রাণ পেয়েছে সাধারণ মানুষের হাতে। সেই মানুষ, যারা নিরন্ন, যারা অধিকারবঞ্চিত- সেই সব প্রান্তিক মানুষই আমাদের সংস্কৃতির শেকড়ে রস সঞ্চার করে চলেছে। বাংলা সাহিত্য উচ্চবিত্তের হাতে তৈরি হয়নি। মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্তের হাতেই সাহিত্যের কাঠামো তৈরি হয়েছে। একইভাবে সংস্কৃতির নির্মাতাও এরা। খুব বেশি দূরে যেতে হবে না— আমরা যদি আমাদের গণআন্দোলনগুলোর দিকে তাকাই দেখতে পাব, প্রতিটি আন্দোলন জোরালো হওয়ার পেছনে মুখ্য ভূমিকা পালন করছে গণমানুষ। এ সময়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, জীবনানন্দ দাশ মানুষের মুখে মুখে ফিরে জয়ী হয়ে উঠেছেন। বিশেষ করে ১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান থেকে শুরু করে ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ সাধারণ মানুষের যূথবদ্ধতার মধ্য দিয়ে সম্পন্ন হয়েছে। ফলে আমাদের জীবন ও সংস্কৃতি বারবার শক্তিশালী হয়েছে ওই সাধারণ মানুষের উদ্দীপনার ভিতর দিয়ে।

২.

এক্ষণে আরেকটি প্রশ্ন উত্থাপন জরুরি মনে হচ্ছে। এই সময়ে, যখন আমাদের আবহমানকালের সংস্কৃতিকে নানাভাবে লণ্ডভণ্ড করা হচ্ছে; পরিবর্তিত অর্থনীতি, বিশ্বায়ন প্রভৃতির নামে সংস্কৃতির মধ্যে ঘুণপোকার অনুপ্রবেশ ঘটেছে, তখন স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন আসে— বাংলা সংস্কৃতির কী হবে?

সংস্কৃতির দশ দশা আছে, মরণদশা বলেও একটা কথা আছে। বাঙালি সংস্কৃতি এখন কোন দশায়, সেটা নিশ্চয়ই আমরা চিন্তা করে বের করতে পারব। আপাতত আমার একটি কথা মনে হচ্ছে, বাঙালি সংস্কৃতি মরেনি, এখন প্রতীকী মর্যাদা অর্জন করেছে। বেশিরভাগ জিনিসই পুরনো হয়ে গেলে প্রতীকী হয়ে পড়ে, দুষ্প্রাপ্য বা দুর্মূল্য হলেও প্রতীকী হওয়া ছাড়া গত্যন্তর থাকে না। আধুনিকতাও এক রকম প্রতীকতা। আধুনিক মঞ্চে প্রতীক ছাড়া আর কিছু মেলা কঠিন, এটা কাকতাড়ুয়া বসিয়ে দিয়ে বলা যায় গভীর অরণ্যে ধানক্ষেত, মানুষ না মিললে প্রতীক মানুষকেও অভিনয়ে খাটিয়ে নেওয়া যায়।

বাঙালি সংস্কৃতির খবর থাকুক আর না থাকুক, নববর্ষে অন্যান্য বছরের মতোই প্রতীকী সংস্কৃতি পালন নিশ্চয়ই হবে। নির্ঘাত পান্তা খাওয়া হবে। এটা প্রতীকই তো! ব্রেকফাস্টের তোড়ে জলখাবারই নেই তো পান্তাভাত! দলবদ্ধভাবে যারা বাঙালি সংস্কৃতি করবেন, তারা দলবদ্ধভাবেই পান্তা খাবেন আর যারা মনেপ্রাণে ভীষণ বাঙালি, গরদের পাঞ্জাবি রাত থেকে আলনায় ঝুলিয়ে রেখেছেন, আধুনিক জীবনযাপনের চাপে বাঙালি থাকার এতটুকু ফুরসত পান না, পান্তা খেতে কেমন যেন লাগে, তবু তারা বাড়িতেই যথোচিত সতর্কতার সঙ্গে পান্তা খাবেন। তবে আমার ধারণা, পান্তাভাতে সংস্কৃতিও নেই, প্রতীকও নেই। দুধ থেকে সর তুলে নেওয়ার মতো আলাদা করে সংস্কৃতি বলেও কিছু নেই। জীবন আছে, তাই সংস্কৃতিও আছে। রাঢ় দেশে দেখেছি পান্তা খাওয়া! রাঢ়ে পান্তা বলে না, ভিজে-ভাত, বাসি-ভাত। রাতের গুমোট গরমে ভাত আহ্লাদে ডগমগ হয়ে ফেঁপে উঠত, বেলা ১১টায় উঠত গেঁজিয়ে। মসুর কিংবা কলাইয়ের ঘন ডালসিদ্ধের সঙ্গে পোড়া শুকনো মরিচ, কাঁচা পেঁয়াজ আর সরষের তেল মাখিয়ে নিয়ে বাসি ভাতের স্বাদ যে অমৃতেরই স্বাদ, সে যারা খেত তাদের মুখ দেখেই টের পাওয়া যেত। এর মধ্যে এক ফোঁটাও সংস্কৃতি ছিল না— যা ছিল তা হলো রাঢ়ের প্রতি শুকনো হাড়-ফাটানোর গরম।

যা বলছিলাম, এসবের মধ্যে সংস্কৃতি নেই। যেমন নেই আটচালা, চারচালা, দোচালা বাংলাঘরে। এসব এখন প্রতীকী হয়ে গেছে। তবে হাজার হাজার বছরের জীবনযাপন বদলায় বলে জীবনযাপনের সব ঘরকন্না আলাদা হয়ে যায়, জমা হয়, থেকেও যায় অনেকটা। তাকে সংস্কৃতি বললেও বলতে পারি। অনেকটা মৃত তারার আলোর মতো, পৃথিবীতে যখন পৌঁছায়, তারার তখন মৃত্যু ঘটেছে। কিন্তু আলো তো! বর্তমানেও সে আলো। আমাদের মুশকিল, বর্তমান তছনছ হয়ে গেছে, সময়ের কাঠামো বিকারে পরিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

সন্দেহ এই যে, বাংলার নগর-সংস্কৃতির মতোই লোকজ-সংস্কৃতির নানা ধরনের প্রকাশ আজ বিলুপ্ত হয়ে গেছে। যা বিলুপ্ত হয়নি তা বিকৃত বা পরিবর্তিত হয়েছে। চর‌্যাপদের কবিতাগুলো বাদ্যযন্ত্রের সঙ্গে গীত হতো, তা এখন আর কেউ শোনার আশা করে না। চল্লিশ-পঞ্চাশ বছর আগেও যে যাত্রা বা কবিগান গ্রামাঞ্চলে হতো এখন আর তা দেখা বা শোনার কোনো উপায় নেই। রুচির বিকার ঘটেছে, এমন কথা যদি না-ও বলি, যাত্রাগান যে এখন তারকা অলঙ্কৃত মাইক্রোফেন-নিনাদিত প্রযুক্তিশাসিত এক ভিন্ন বস্তুতে রূপান্তরিত হয়েছে তাতে কে দ্বিমত হবেন?

তিরিশ-চল্লিশ বছর আগেও রাঢ় অঞ্চলে মাঠে-ঘাটে গৃহস্থের উঠোনে বৈষ্ণব-বৈষ্ণবীরা কীর্তন গাইতেন, তারা এখন লুপ্ত বাংলার বাসিন্দা। বীরভূম বর্ধমানের গায়করা পিতা-পিতামহের ধারা বজায় রাখার বৃথাই চেষ্টা করছেন। যারা করেন তারা এক ঘরে, অন্যেরা জনমনোরঞ্জনে আধুনিক প্রযুক্তি ও আধুনিক ভেকধারণে ব্যস্ত। তারা জীবিকার কথা বলেন এবং সে কথা উড়িয়ে দেওয়াও যায় না। সময়ের হাওয়া, মানুষের জীবনযাপনের আগ্রাসী ব্যাকুলতা সব তছনছ করে দিয়েছে। আমার ধারণা, আমাদের সংস্কৃতির সব ক্ষেত্রে এই অবলুপ্তি ও পরিবর্তন সমানতালে চলছে। আমি কিন্তু আমাদের সংস্কৃতির রূপান্তর বা ক্ষেত্রবিশেষে অবলুপ্তি নিয়ে আফসোস করি না। যা এসেছে তা বদলানোর এবং চলে যাওয়ার জন্যই এসেছে। যা কিছু জীবন্ত তার মৃত্যু ঘটবে, তবু মৃত্যু ঘটলেই জীবনের পরাজয় ঘটে তা নয়। জীবনের মহিমা আপন জীবনী শক্তি বলেই প্রকাশ পায়। যখন আর তার প্রকাশ দেখা যায় না, তখন জীবনী শক্তির শেষ তৈলবিন্দুটি পুড়ে গেছে বলে ধরে নিতে হবে। যা পছন্দ হয়, তাকে চিরকালের দৃঘ মুষ্টিতে আঁকড়ে ধরে রাখলে একদিন মুষ্টি খুলে দেখা যায় শটিত শূন্যতা ধরে আছি। যেন উইপোকার খাওয়া কাঠ। যাত্রা পালাগান আর নেই বলে আমরা চাই না গ্রামের অশিক্ষিত গোঁয়ার জমিদারবাবু মদ্যপান করে গ্রামের একটি মাত্র কাঠের চেয়ারে এসে বসলে রাত ১১টায় কনসার্ট বেজে যে যাত্রা শুরু হবে, সেই যাত্রাকে চেয়ার ও জমিদারবাবুসহ ফিরিয়ে আনব। চাইলেই তা হবে না। ওই জমিদারবাবু এবং ওই সিংহাসন এখন অদৃশ্য। এখন মোমে জ্বলা ঝাড়বাতি নেই, কারবাইড বাতি পাওয়া যাবে না। হ্যাজাক, ডে-লাইট পুরোপুরি লুপ্ত হয়ে গেছে। ফ্লাডলাইটে গ্রামকে গ্রাম আলোর বন্যায় যখন আলোকিত করে তোলা যায় তখন হ্যাজাক আর ডে-লাইটের জন্য দুঃখ করার কোনো কারণ থাকতে পারে না। অতএব যা নেই, তার জন্য দুঃখ নেই এ কথাটি ঠিক বটে, কিন্তু যা আছে বা সংস্কৃতির অঙ্গনে যা দেখা দিচ্ছে, প্রকাশ পাচ্ছে, সৃষ্টি হচ্ছে তার মধ্যে যদি বিকার, নৈরাজ্য পর-সংস্কৃতির জন্য অক্ষম লোলুপতা ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ না পায় তখন নিজের অবলম্বন, নিজের খুঁটি ধরে নিজেকে টিকিয়ে রাখার জন্য পেছনে ফেলে আসা সামগ্রীগুলোর দিকে চোখ ফেরাতেই হয়। তখন দেখা যাবে অবলুপ্তির পরিবর্তন রূপান্তরের বহমান স্রোতের মধ্যে বহু নিত্যশিল্প রয়ে গেছে, যাকে সময় প্রহার করতে ব্যর্থ হয়েছে, যা জীবনের চিরন্তনতা ও সৃষ্টিশীলতা প্রকাশে আজও আয় আয়ুষ্মান। এই আয়ুষ্মানতার দীপ থেকে বর্তমানের নিভন্ত প্রদীপগুলো জ্বালিয়ে নেওয়া আমাদের কাজ। এ কাজটি ঠিকঠাকমতো করতে পারলেই বাংলা সংস্কৃতির শক্তির দিককে আরও স্পষ্টভাবে আলোয় আনা যাবে।

 লেখক : শিক্ষাবিদ ও কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর
আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫
নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার
সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা
কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক
লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা
বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার
কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার
শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ
দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা
ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা

শোবিজ