শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪৯, শনিবার, ২০ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

চা শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরির দাবিতে গৌরব ‘৭১ এর সংহতি সমাবেশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চা শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরির দাবিতে গৌরব ‘৭১ এর সংহতি সমাবেশ

চা শ্রমিকদের দৈনিক মজুরি ন্যূনতম ৩০০ টাকা করার দাবিতে সংহতি সমাবেশ করেছে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন গৌরব ’৭১। আজ শনিবার বেলা ১১টায় শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরে এই সমাবেশ হয়।

এতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ও সামাজিকবিজ্ঞান অনুষদের সাবেক ডিন ড. সাদেকা হালিম বলেন, ‘গত ৯ আগস্ট থেকে চা শ্রমিকরা তাদের মজুরি ১২০ থেকে বাড়িয়ে ৩০০ টাকা করার দাবিতে আন্দোলন করছেন। গতকাল আমরা দেখেছি, একটি নির্মম ঘটনাও ঘটেছে। শ্রীমঙ্গলে একটি উপজেলায় চারজন চা শ্রমিক মাটি কাটতে গিয়ে নিহত হয়েছেন। অর্থাৎ তাদের জীবন কতটা মর্মান্তিক- এই ঘটনা আমাদের মনের মধ্যে একটি গভীর ক্ষত তৈরি করেছে।’

তিনি বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সবসময় অবহেলিতদের পক্ষে কথা বলেছেন। এমনকি তিনি পঁচাত্তর পূর্ববর্তী সময়ে যেসব নীতিমালা করেছেন, সকলক্ষেত্রে তিনি জনগণের কথাই বলেছেন।’

‘এই যে আমরা প্রতিনিয়ত চা পর্যটন শিল্প দেখতে যাচ্ছি। এটার ইতিহাস আছে। ঔপনিবেশিক যুগ থেকে চা শ্রমিকরা বংশ পরম্পরায় এখানে কাজ করেন। ব্যক্তিগতভাবে তাদের সাথে আমার মেশার সুযোগ হয়েছে। আমি দেখেছি তারা ৮-১২ হাতের ছোট্ট কুঁড়ে ঘরের মধ্যে সন্তান-সন্ততি নিয়ে জীবনযাপন করছেন। তারপরও তারা কোনো অংশেই কম মেধাসম্পন্ন নন। কিন্তু যারা চা শিল্পের মালিক তারা সেই মধ্যযুগীয় মনোভাব পোষণ করেন এখনো। ১২০ টাকা মজুরি, এটি একরকম স্লেভারি (দাসত্ব)। অথচ এই চা শিল্পে আমরা পৃথিবীতে দশম স্থানে আছি।’ 

ড. সাদেকা হালিম আরও বলেন, ‘শ্রমিকরা বলেন- আমরা ভালো চা উৎপাদন করি, কিন্তু তা কালোবাজারিতে চলে যাচ্ছে। এখানে রাষ্ট্রের একটি দায়বদ্ধতা আছে। আজকে নারী শ্রমিকের সংখ্যা তুলনামূলক কমে গেছে। যখন নারী শ্রমিকদের আন্দোলন হয়েছিল, আমরা তাদের পাশে দাঁড়িয়েছি। তখন প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, শ্রমিকরা আটঘণ্টা কাজ করবে এবং তাদের ন্যূনতম মজুরি প্রধানমন্ত্রী নিজেই ঠিক করে দিয়েছেন। চা শ্রমিকরা উনার প্রতি আস্থা রেখেছেন। কিন্তু শ্রমিকরা আটঘণ্টার বেশি সময় ধরে কাজ করে যাচ্ছেন অতিরিক্ত মজুরি পাওয়ার জন্য। যার কারণে তারা বিভিন্ন রোগ-শোকে পড়ছেন, নানা শারীরিক সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন।’ 

তিনি বলেন, ‘অনেকে বলেছেন, মানবিকভাবে তাদের মজুরি বাড়ানো হোক। আমি এই কথার সাথে একমত নই। এটা তাদের ন্যায্য দাবি। চা শ্রমিকরা যে এখন একতাবদ্ধ হয়েছেন, সেটা ভাঙারও একটা অপপ্রচেষ্টা করে যাচ্ছেন অনেকে। বিভিন্ন কনসালটেন্ট মিটিংয়ে দেখা যাচ্ছে, চা বাগানের মালিকরা বসে সেটাতে আধিপত্য বিস্তার করছেন। আমি সর্বোপরি চা শ্রমিকদের দাবির সাথে সংহতি প্রকাশ করে অবিলম্বে এই দাবি বাস্তবায়ন চাচ্ছি।’

ড. সাদেকা হালিম বলেন, ‘গতকাল রাতে ফেসবুকের এক পোস্টে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এমপি চা শ্রমিকদের দাবি সহানুভূতির সাথে বিবেচনা করার জন্য চা বাগান মালিকদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন। আমি হানিফ ভাইকে ধন্যবাদ জানাই।’

ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এস এস জাকির হোসাইন বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, পৃথিবী দুইভাগে বিভক্ত, একটি শোষক, আরেকটি শোষিত। আমি শোষিতের পক্ষে। আজকে একবিংশ শতাব্দীতে এসেও আমাদের বলতে হচ্ছে, আমরা শোষিতের পক্ষে।’ 

তিনি বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান চা শ্রমিকদের ভোটাধিকার দিয়েছিলেন। এর ফলস্বরূপ তারা শতভাগ ভোট আওয়ামী লীগকে দিয়ে আসছে। কিন্তু দুঃখের সঙ্গে বলতে হচ্ছে, আজকে চা শ্রমিকদের জিম্মি করে তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। চায়ের দেশ বাংলাদেশ। অথচ সেই দেশের চা শ্রমিকদের মানবেতর জীবনযাপন করতে হচ্ছে। আগামী ২৩ আগস্ট চা শ্রমিকদের দাবির বিষয়ে একটি সভা রয়েছে। আমি আশা করব, ওই সভা থেকে সুষ্ঠু সমাধান আসবে।’

সমাবেশে অভিনেত্রী তানভীন সুইটি বলেন, ‘বিভিন্ন ফ্লেভারের চা খেয়ে আমরা আনন্দ-ফুর্তি করছি। কিন্তু আমরা সেই চা শ্রমিকদের নিয়ে ভাবি না। ফলে তাদের জীবনের কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না। দৈনিক ১২০ টাকা রোজগার করে কীভাবে জীবনযাপন করা যায়? দেশে সবকিছুর দাম বাড়ছে। আমাকে চিন্তা করতে হবে, আমি তো খাচ্ছি কিন্তু আমার বিপরীতে আরেকজন কী খাচ্ছে?’

তিনি বলেন, ‘চা শ্রমিকদের ৩০০ টাকা মজুরির দাবি যৌক্তিক। অবিলম্বে এ দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান জানাই।’

বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর (অব.) মফিজুল হক সরকার বলেন, ‘চা শ্রমিকদের দাবির সাথে আমি সংহতি প্রকাশ করছি। আমি মনে করি, চা শ্রমিকরা মাত্র ৩০০ টাকা মজুরির দাবি করেছে। এটা অযৌক্তিক দাবি নয় বরং যৌক্তিকের চেয়েও যৌক্তিক। কাজেই এ দাবি মেনে নেওয়ার জন্য আমি উদাত্ত আহ্বান জানাই।’

গৌরব ’৭১ এর সাধারণ সম্পাদক এফ এম শাহীন বলেন, ‘আমরা যারা সচেতন নাগরিক হিসেবে এই সমাজে বাস করি, তারা দেখতে পাচ্ছি যে, এ যুগে এসেও চা শ্রমিকদের মজুরি মাত্র ১২০ টাকা। এটা আমাদের জন্য লজ্জার, সমাজের জন্য লজ্জার।’

তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু বৈষম্যহীন ও অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় কাজ করে গেছেন। আজকে তারই কন্যা শেখ হাসিনার ক্ষমতায় থাকাকালে চা শ্রমিকরা মানবেতর জীবনযাপন করছে। এটা মানা যায় না। আমি রাষ্ট্রপক্ষের কাছে আহ্বান জানাই, দয়া করে শ্রমিকদের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিন।’

তিনি আরও বলেন, ‘চা শ্রমিকদের বঞ্চিত করতে সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি এই সিন্ডিকেট ভেঙে দিন। মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের মানুষ এবং তরুণপ্রজন্ম আপনার সাথে আছে।’

গৌরব ’৭১ এর সহ-সভাপতি হাবিবুর রহমান রোমেল বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু স্বপ্ন দেখেছিলেন সমতার। অথচ আজকে আমরা কী দেখছি? চা শ্রমিকদের মজুরি মাত্র ১২০ টাকা। এটাকে যদি আমরা ঘণ্টায় ভাগ করি, তাহলে প্রতি ঘণ্টার মূল্য মাত্র ১৫ টাকা। এটা কি মানা যায়? অবিলম্বে চা শ্রমিকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়া উচিত।’ 

লায়ন এ কে এম কেফায়েত উল্লাহ বলেন, ‘১৯৫৭ সালে চা বোর্ডের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি চা শ্রমিকদের জন্য কাজ করে গেছেন। আজকে সেই চা শ্রমিকদের আত্মাহুতি দিতে হচ্ছে, মানবেতর জীবনযাপন করতে হচ্ছে। এটা মানা যায় না।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অর্ক সাহা বলেন, ‘আমি মনে করি, চা শ্রমিকদের মজুরি ৩০০ টাকা বৃদ্ধি নয়, বরং এটা বাড়িয়ে ৫০০ টাকা করা উচিত।’

মাসুমা আক্তার পলি বলেন, ‘চা শ্রমিকদের এতোটা করুণ ইতিহাস আছে, সেটা আমাদের জানা ছিল না। এক্ষেত্রে আমি বলব, মিডিয়াগুলোও এ বিষয়ে তেমন কথা বলে না। আমি অনুরোধ করব, চা শ্রমিকদের কষ্টের কথাগুলো মিডিয়া প্রচার করুক।’

নাজনীন সুলতানা নাজু বলেন, ‘চা শ্রমিকদের মজুরি মাত্র ১২০ টাকা, এটা খুবই দুঃখজনক। গৌরব ’৭১ এটা নিয়ে সংহতি সমাবেশের ডাক দিয়েছে। তাই আমি ঘরে বসে থাকতে পারিনি।’

ঢাবি শিক্ষার্থী অপি করিম বলেন, ‘চা শ্রমিকদের মজুরি ৩০০ টাকা করার দাবি উঠেছে। এই দাবি তো ওঠার কথা না, বরং এই ন্যায্য দাবি সাথে সাথে মেনে নেওয়া উচিত ছিল। কিন্তু তা মানা হলো না। আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, এদেশের প্রতিটি বৈষম্যের বিরুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদ জানিয়েছে। এ যৌক্তিক দাবিও পূরণ না হলে আমরা আবার রাজপথে নামবো।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ইমরুল হাসান ইমন বলেন, ‘চা শ্রমিকদের মজুরি মাত্র ১২০ টাকা। এ যুগে এই টাকা দিয়ে পরিবার চালানো কোনোভাবে সম্ভব নয়। এটা আয়বৈষম্য। কাজেই অবিলম্বে চা শ্রমিকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়া উচিত।’ 

তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থী কবির বলেন, ‘চা শ্রমিকদের মজুরি ৩০০ টাকা না হওয়া পর্যন্ত তাদের দাবির সাথে আমরাও আছি। প্রয়োজনে এ দাবির জন্য আমরা রাজপথে নামবো।’

গৌরব ’৭১ এর সভাপতি এস এম মনিরুল ইসলাম মনির সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক এফ এম শাহীনের সঞ্চালনায় এতে আরো উপস্থিত ছিলেন বিবার্তা২৪ডটনেটের সম্পাদক বাণী ইয়াসমিন হাসি, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বিশেষ সহকারী গুলশাহানা ঊর্মি, গৌরব ’৭১ এর সাংগঠনিক সম্পাদক রবিউল ইসলাম রূপম, লেখক ডাবলু লস্কারসহ প্রমুখ।

উল্লেখ্য, চা শ্রমিকদের দৈনিক মজুরি ১২০ টাকা। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে এই মজুরি দিয়ে পরিবার নিয়ে চলা অসম্ভব। ফলে চা-শ্রমিকরা তাদের মজুরি বাড়ানোর দাবিতে আন্দোলন করছেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে তাদের দাবির সাথে সংহতি প্রকাশ করতে গৌরব ’৭১ এই সমাবেশের আয়োজন করেছে।
 
বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

 

এই বিভাগের আরও খবর
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
সর্বশেষ খবর
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

২৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ