শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:২০, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫১, শুক্রবার, ০৯ মে, ২০২৫

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

আবদুর রহমান টুলু, বগুড়া
অনলাইন ভার্সন
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

উজানে সুইচগেইট নির্মাণে পানি প্রবাহ বন্ধ থাকায় পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী। গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার কাটাখালি নদীর খুলশি এলাকায় সুইচগেইট নির্মাণ করে পানি প্রবাহ বন্ধ হয়। পরে ধীরে ধীরে পলি পড়ে বগুড়ার দিকে প্রবাহিত করতোয়া নদী উঁচু হয়ে যায়। ফলে নদীর উৎসমুখে পানি প্রবেশ করতে পারছে না। প্রবাহ না থাকায় বর্তমানে করতোয়া নদী যৌবন হারিয়ে বিবর্ণ রূপ ধারণ করে প্রায় মৃত। অপরিচ্ছন্ন ও বড়সড় নর্দামার এই নদী এখন জীবাণু বহন করছে। মৃত প্রায় নদীকে বাঁচাতে ১৮শ ৪১ কোটি টাকার একটি প্রকল্প মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে। 

বগুড়ার ইতিহাসের পাতা থেকে জানা যায়, প্রায় ২০০ কিলোমিটার করতোয়া নদীর তীর ঘেঁষে প্রাচীন পুন্ড্রনগরীর গোড়া পত্তন হলেও সেই সভ্যতার সাথে এখন করতোয়া নদীও ইতিহাসের পাতায় ঠাঁই নিতে চলেছে। করতোয়া নদী বগুড়া শহরের বুক চিরে প্রবাহিত হয়ে জেলার শেরপুর উপজেলার চান্দাইকোনায় বাঙালি নদীতে গিয়ে মিলেছে। উৎপত্তিস্থল থেকে এর দৈর্ঘ্য প্রায় ২০০ কিলোমিটার। এরমধ্যে দূষণ, দখল, ভরাট, পানি প্রবাহ না থাকায় মরা নদী হিসেবে পরিণত হয়েছে। এর আগে ১৯৮৮ সালে করতোয়া নদীতে ভয়াবহ বন্যা দেখা দেয়। ওই সময় বন্যায় বগুড়া শহরের বেশিরভাগ এলাকা তলিয়ে যায়। নদী ভাঙনও দেখা দেয়। বগুড়া শহরকে রক্ষা করতে নদীর পানি প্রবাহ নিয়ন্ত্রণে গাইবান্ধা জেলার নুরুল্লার বিল প্রকল্পের আওতায় গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার চকরহিমপুর নামক স্থানে (লোয়ার) করতোয়ার উৎসমুখে জলকপাট নির্মাণ করা হয়। এটি নির্মাণের মাধ্যমে করতোয়া নদীর গতিপথ পরিবর্তন করা হয়। সে সময় ওই অংশে করতোয়ার মূল স্রোত একটি শাখা নদীর মাধ্যমে বাঙালি নদীর সঙ্গে যুক্ত করা হয়। এতে গোবিন্দগঞ্জ থেকে বগুড়ার দিকে করতোয়া নদীর প্রবাহ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে দিনে দিনে সরু খালে পরিণত হয়। উজানে পানি শুন্যতায় প্রবাহ বন্ধ, অন্যদিকে ভরাট আর দখল এর ফলে নদীটি মৃত। 
বগুড়া পৌরসভা সূত্রে জানা যায়, ২০০৪ সালে বগুড়া পৌরসভাকে মডেল টাউনে পরিণত করতে প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয় প্রায় ৩শ কোটি টাকা। তৎকালীন সরকারের সময় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এই প্রকল্প গ্রহণ করেছিলেন। 

বগুড়া পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্মকর্তারা বলছেন, করতোয়া নদীর যৌবন ফেরাতে বগুড়া অংশে পুনঃখনন ও স্লোপ প্রটেকশনের কাজ চলমান রয়েছে। প্রায় ৪৭ কোটি ১০ লাখ টাকা ব্যয়ে করতোয়া নদী পূর্ণখনন ও ডান তীরে স্লোপ প্রটেকশন কাজ প্রকল্পের মাধ্যমে ব্যস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড। এতে শহর অংশে ১৭ কিলোমিটার খনন, এসপি ব্রিজ থেকে জেলা প্রশাসক কার্যালয় পর্যন্ত ৭৩৫ মিটার নদীতীর রক্ষা কাজের মাধ্যমে জেলা প্রশাসক কার্যালয়সহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা রক্ষা পাবে। এছাড়া নতুন করে ৯ কোটি টাকা ব্যয়ে বগুড়ার মাটিডালি থেকে নওদাপাড়া পর্যন্ত ১১কিলোমিটার পুনঃখনন করা হচ্ছে। 

বগুড়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ নাজমুল হক জানান, করতোয়া নদীর প্রাণ ফিরে পেতে পানি উন্নয়ন বোর্ড বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণ করেছে। প্রকল্পের আওতায় বগুড়া জেলার সদর উপজেলা ও শাজাহানপুর উপজেলায় করতোয়া নদীর ২৮ কিলোমিটার, সদর উপজেলাধীন সুবিল ও অটো খালের ২৭ কিলোমিটার খনন এবং করতোয়া নদীতীরে ৭৩৫ মিটার স্লোপ প্রটেকশন ও ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা হচ্ছে। বর্তমানে করতোয়া নদী উন্নয়ন প্রকল্প এর আওতায় প্রকল্পটির কাজ এগিয়ে চলেছে। এখন উজানে ৫৭ কিলোমিটার ও ভাটিতে ২৩ কিলোমিটার খনন কাজ বাকি রয়েছে। মোট ৮০ কিলোমিটার পুনঃখনন করা হলে করতোয়া তার অস্তিত্ব ফিরে পাবে। সারা বছর পানি প্রবাহ থাকবে। পুনঃখনন কাজ শেষ হলে নদীটি প্রাণ ফিরে পাবে। এছাড়া মৃত করতোয়া নদীকে বাঁচাতে নতুন করে ১৮শ ৪১ কোটি টাকার একটি প্রকল্প মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে। 

প্রকৃতি ও পরিবেশ সংরক্ষণ সংস্থা গাইবান্ধা জেলা শাখার সভাপতি আহম্মেদ উল্লাহ জানান, করতোয়ার উৎপত্তি গাইবান্ধার কাটাখালি নদীর খুলশি এলাকায় বাঁধ নির্মাণ করায় উজান থেকে পানি প্রবাহ কমে যায়। এক পর্যায়ে পলি পড়ে কাটাখালি নদী থেকে করতোয়া নদী বেড লেভেল ৮ থেকে ১০ ফুট উঁচু হয়। এসব কারণে ইতিহাস থেকে হারিয়ে যায় নদীটির যৌবন। আমরা সরকারের কাছে দাবি জানাচ্ছি নদীটি পুনঃখনন করে কাটাখালি অংশে দুটি সুইচগেইট (জলকপাট) নির্মাণ করার। সুইচগেইট (জলকপাট) নির্মাণ করলে বর্ষাকালে কাটাখালি নদীর পানি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। আর শুস্ক মৌসুমে সুইচগেইটটি খুলে দিলে করতোয়া নদীর পানি দিয়ে কৃষকরা তাদের জমিতে চাষাবাদ করতে পারবেন। একই সাথে সারাবছর নদীতে পানি প্রবাহ থাকবে। 

বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) বগুড়া জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমান জিয়া জানান, ১৯৮৮ সালে বন্যার সময় গাইবান্ধা জেলা ও বগুড়া জেলার বিভিন্ন অংশ পানিতে ডুবে যায়। সেইসময় তৎকালীন রাষ্ট্রপতি হুসাইন মুহাম্মাদ এরশাদকে করতোয়া নদীর মুখে বাঁধ নির্মাণ করার দাবি জানানো হয়। পরে সেখানে একটি বাঁধ নির্মাণ করা হয়। এরপর থেকেই মরতে থাকে করতোয়া। নদীতে বর্ষা মৌসুম বা বন্যার সময় ছাড়া পানি দেখা যায় না। নদীটির উজানে খনন করে কাটাখালি অংশে দুটি সুইচগেইট (জলকপাট) নির্মাণ করতে হবে। যা বর্ষা মৌসুম বা বন্যার সময় বন্ধ রাখতে হবে। আর শুস্ক মৌসুমে খুলে দিলে করতোয়ার যৌবন ফিরে আসবে। 
 

এই বিভাগের আরও খবর
কুমিল্লায় নারীকে পেটানো ইউপি মেম্বরের ভিডিও ভাইরাল
কুমিল্লায় নারীকে পেটানো ইউপি মেম্বরের ভিডিও ভাইরাল
হেলমেট ছাড়া নিরাপদ সড়ক দিবসের র‌্যালিতে তারা
হেলমেট ছাড়া নিরাপদ সড়ক দিবসের র‌্যালিতে তারা
ঠাকুরগাঁওয়ে আদিবাসী কৃষকদের জীবন মানোন্নয়নে প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
ঠাকুরগাঁওয়ে আদিবাসী কৃষকদের জীবন মানোন্নয়নে প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে সংবাদ সম্মেলন
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে সংবাদ সম্মেলন
নওগাঁ জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
নওগাঁ জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
ভাঙ্গায় ৩০ শিক্ষার্থীর মাঝে মেধাবৃত্তি ও সনদ প্রদান
ভাঙ্গায় ৩০ শিক্ষার্থীর মাঝে মেধাবৃত্তি ও সনদ প্রদান
নওগাঁয় খালে মিললো অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
নওগাঁয় খালে মিললো অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২৬
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২৬
গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণ না করলে জীবনের নিয়ন্ত্রণ থাকে না : নারায়ণগঞ্জের ডিসি
গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণ না করলে জীবনের নিয়ন্ত্রণ থাকে না : নারায়ণগঞ্জের ডিসি
মোংলার পশুর নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
মোংলার পশুর নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
ভৈরবে ট্রাকের ধাক্কায় ডিউটিরত পুলিশ সদস্য নিহত
ভৈরবে ট্রাকের ধাক্কায় ডিউটিরত পুলিশ সদস্য নিহত
সর্বশেষ খবর
৬ হাজার পিস ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
৬ হাজার পিস ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

এই মাত্র | নগর জীবন

রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে দুই কাপড় ব্যবসায়ী
রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে দুই কাপড় ব্যবসায়ী

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৭ বিশ্বকাপেও কোহলি-রোহিতকে দেখছেন পন্টিং
২০২৭ বিশ্বকাপেও কোহলি-রোহিতকে দেখছেন পন্টিং

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় নারীকে পেটানো ইউপি মেম্বরের ভিডিও ভাইরাল
কুমিল্লায় নারীকে পেটানো ইউপি মেম্বরের ভিডিও ভাইরাল

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হেলমেট ছাড়া নিরাপদ সড়ক দিবসের র‌্যালিতে তারা
হেলমেট ছাড়া নিরাপদ সড়ক দিবসের র‌্যালিতে তারা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে আদিবাসী কৃষকদের জীবন মানোন্নয়নে প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
ঠাকুরগাঁওয়ে আদিবাসী কৃষকদের জীবন মানোন্নয়নে প্রশিক্ষণের উদ্বোধন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে সংবাদ সম্মেলন
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে সংবাদ সম্মেলন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁ জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
নওগাঁ জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় ৩০ শিক্ষার্থীর মাঝে মেধাবৃত্তি ও সনদ প্রদান
ভাঙ্গায় ৩০ শিক্ষার্থীর মাঝে মেধাবৃত্তি ও সনদ প্রদান

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৪৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৪৬ মামলা

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা সামগ্রী উপহার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা সামগ্রী উপহার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় খালে মিললো অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
নওগাঁয় খালে মিললো অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রোয়াংছড়িতে অসহায় বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
রোয়াংছড়িতে অসহায় বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরগুনার খাকদোন নদের পরিবেশ সুরক্ষায় সচেতনতামূলক প্রচার
বরগুনার খাকদোন নদের পরিবেশ সুরক্ষায় সচেতনতামূলক প্রচার

৩০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জিটুজি চুক্তির মাধ্যমে পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করবে সরকার
জিটুজি চুক্তির মাধ্যমে পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করবে সরকার

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর শাহজাহানপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর শাহজাহানপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে তৃতীয় দিনের আপিল শুনানি বৃহস্পতিবার
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে তৃতীয় দিনের আপিল শুনানি বৃহস্পতিবার

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২৬
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২৬

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণ না করলে জীবনের নিয়ন্ত্রণ থাকে না : নারায়ণগঞ্জের ডিসি
গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণ না করলে জীবনের নিয়ন্ত্রণ থাকে না : নারায়ণগঞ্জের ডিসি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির
বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপিত হবে সীমিত পরিসরে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপিত হবে সীমিত পরিসরে

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় পাকিস্তান
দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্ধর্ষ চুরির পর ল্যুভর জাদুঘর আজ খুললো
দুর্ধর্ষ চুরির পর ল্যুভর জাদুঘর আজ খুললো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্তিত্বের প্রশ্নে হিম্মতের সঙ্গে কাজ করতে হবে : ইউএনওদের প্রতি ইসি
অস্তিত্বের প্রশ্নে হিম্মতের সঙ্গে কাজ করতে হবে : ইউএনওদের প্রতি ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
আজ বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা